শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৯, রবিবার, ০২ মে, ২০২১

রাবি ভিসি-প্রো-ভিসিসহ সকল প্রশাসনিক কর্তার অপসারণ দাবি

রাবি প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
রাবি ভিসি-প্রো-ভিসিসহ সকল প্রশাসনিক কর্তার অপসারণ দাবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা ও চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়াসহ সকল প্রশাসনিক কর্তাদের অপসারণ দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দুর্নীতি ও অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকা ও সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণে ব্যর্থ হওয়ায় এই দাবি তোলেন শিক্ষকরা।

রবিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে এই দাবি তোলা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকরা বলেন, বর্তমান প্রশাসনের মেয়াদের শেষপ্রান্তে এসে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্পের আওতায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রায় ৫০ বিঘা জমি লিজ দিয়ে তিনটি পুকুর খনন প্রকল্পের কাজ চলছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্প ইউনিট কোনরূপ সম্ভাবতা যাচাই এবং বাস্তবায়নের সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনা না করে এই প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

তারা আরো বলেন, পুকুর খনন প্রকল্পটি ২১ জানুয়ারী ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত কৃষি প্রকল্পের ১১৯তম সভায় এবং ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় ক্যাম্পাসে পুকুর খননের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে ১৭টি শর্ত প্রদান করে পুকুর খনন প্রকল্পটির দরপত্র আহ্বান করা হয়। দরপত্রের ১৩নং শর্তে “পুকুরের পাড় বাঁধাই-এর পর অতিরিক্ত মাটি সর্বোচ্চ ৩০০ গজ দুরে ফেলে রাখতে হবে এবং উক্ত মাটি কৃষি প্রকল্পের আওতায় থাকবে” এবং ১৭ নং শর্তে “যে কোন শর্ত লংঘন করলে কোটেশন দাতার কোটেশন বাতিল করে জামানতের অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। এই শর্ত ভঙ্গ করে গত ২৭ মার্চ ২০২১ তারিখ থেকে খননরত পুকুরের মাটি ট্রাকে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিভিন্ন ইট ভাটায়, ব্যক্তিগত পুকুর ও গোরস্থান ভরাটসহ বিভিন্ন কাজে প্রতি ট্রাক মাটি ৫ হাজার টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দুটিকে নিয়মানুযায়ী নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি স্বাক্ষর ছাড়াই নজিরবিহীনভাবে পুকুর। খননের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে যা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম ও স্বার্থপরিপন্থী এবং দায়িত্বে চরম অবহেলার সামিল।

তারা বলেছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ ও স্বার্থ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। কিন্তু বর্তমান প্রশাসন এ দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। বরং, আমরা আশংকা করছি যে, চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে ইজারাদাররা পুকুর কাটার যে মাটি বিক্রি করছে তার সাথে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সরাসরি যোগসাজস রয়েছে। আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ চুরি/লুট হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসন কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। মাটি চুরি/লুট হওয়া বন্ধ করার বিষয়ে এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কর্তাব্যাক্তিরা যেসব প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বলে গণমাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রকাশিত/ প্রচারিত হয়েছে সেগুলো কালক্ষেপণ করার শামিল। এসব পদক্ষেপ মাটি চুরি/লুট হওয়া ঠেকাতে পারেনি বরং মাটি লুটপাটের পথ আরও বেশি সুগম করেছে। এক্ষেত্রে চুক্তি অনুযায়ী কাজ হলে ও মাটি লুটের প্রথম দিনই প্রশাসন আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ রক্ষা করা যেতো বলে আমরা মনে করি। এছাড়াও মাটি কাটা নিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দুই উপ-উপাচার্যের পরস্পরবিরোধী ও দায়িত্বহীন বক্তব্য এবং উপাচার্য তথা প্রশাসন কর্তৃক কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে হতাশ করেছে।

দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষকরা আরো বলেন, রাতের আঁধারে মাটি চুরি করে নিয়ে যাবার সময় ২৬ এপ্রিল রাতে দুর্ঘটনাকবলিত হয়ে মাটি পরিবহন কাজে নিয়োজিত একজন শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এই মৃত্যুর দায় কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটি, ইজারা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এড়িয়ে যেতে পারে না। আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনে সম্পদ লুণ্ঠনকারী একজনের মৃত্যু ঘটলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো অজ্ঞাত কারণে এখন পর্যন্ত কোনো মামলা করেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি লুটপাটের সাথে কোন প্রকার পরোক্ষ সম্পৃক্ততার কারণেই হয়তো প্রশাসন এখন পর্যন্ত কোনো মামলা করেনি বা মাটি লুটপাট বন্ধ করতে পারে নি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোন উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষের সংশ্লিষ্টতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ চুরি/লুটের এমন ঘটনা নজিরবিহীন। পুকুর কাটা ও মাটি বিক্রির সাম্প্রতিক বিষয়টিকে সরকারী তদন্তে প্রমাণিত দুর্নীতিবাজ উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আব্দুস সোবহানের নেতৃত্বে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান দুর্নীতির অংশ বলেই আমরা মনে করি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি হিসেবে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা ও কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটি এই দায় এড়িয়ে যেতে পারেন না। অপর উপ-উপাচার্য চৌধুরী মো. জাকারিয়া, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্রক্টর প্রফেসর মো. লুৎফর রহমানও এই বিষয়ে তাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করেন নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি চুরির সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে কার্যকর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হওয়ায় ও ইজারা বাতিল না করায় আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ-স্বার্থ রক্ষণাবেক্ষণে ব্যর্থ উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের অপসারণের জোর দাবি করছি। একই সাথে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয় ও জনগণের সম্পদ রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
আন্তর্জাতিক ডিজাইন-বিল্ড-ফ্লাই প্রতিযোগিতায় সাফল্যে এএইউবি’র দলকে সংবর্ধনা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
উপাচার্যের অপসারণ দাবিতে ববির প্রশাসনিক ভবনে তালা
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
যবিপ্রবিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
মেধা ও অভিভাবকের আয় অনুযায়ী টিউশন ফি নির্ধারণ করবে ইউডা
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
গবেষণা ও প্রকাশনায় গুরুত্ব দিতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান আইএসইউ উপাচার্যের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
নর্থ-সাউথে ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাডভাইজরি বোর্ডের যাত্রা শুরু
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: ইউজিসি চেয়ারম্যান
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
রাজবাড়ীতে জুলাই শহিদ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড
শুল্কযুদ্ধের পরিণতি, আমেরিকায় বাণিজ্য ঘাটতিতে নতুন রেকর্ড

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি
গরু চোরাচালান রোধে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কঠোর নজরদারি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে
উন্নত শিক্ষা ও গবেষণার প্রতিশ্রুতি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি
তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্যের সাথে ভারতের বৃহৎ বাণিজ্য চুক্তি

১৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত
মহেশখালীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
জানালার গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন
রোনালদো চাইলে ৪৫ বছর বয়সেও খেলতে পারবেন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা
চুয়াডাঙ্গায় আম সংগ্রহের তারিখ ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, বাংলাদেশে ফিরেছে: মোশারফ হোসেন

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু
মির্জাপুরে গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন
স্কুলছাত্র হাত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ, মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু
নেত্রকোনায় গ্রাম পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের মাসব্যাপী প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি শব্দটি অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পাবনায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা
চসিকের ভেজাল বিরোধী অভিযানে বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা
মনপুরায় ‘জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া
আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে ন্যায্য পারমাণবিক চুক্তি চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘টিচিং মেথডোলজি এন্ড অ্যাসেসমেন্ট’ শীর্ষক সভা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে দলে ফিরতে পারেন তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো
বিশ্বব্যাপী ১৯ বিলিয়ন পাসওয়ার্ড ফাঁস, গবেষণায় যা দেখা গেলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
সুনামগঞ্জে কৃষকের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া
'যুদ্ধ পরিস্থিতি' হলে কী করবেন নাগরিকরা, বুধবার ভারতজুড়ে মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা
নেত্রকোনায় মাদক ব্যবসায়ীর ১০ বছরের সাজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি
পাকিস্তান উপকূলে ভারতীয় গুপ্তচর-বিমান শনাক্তের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে