শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৯, রবিবার, ০২ মে, ২০২১

রাবি ভিসি-প্রো-ভিসিসহ সকল প্রশাসনিক কর্তার অপসারণ দাবি

রাবি প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
রাবি ভিসি-প্রো-ভিসিসহ সকল প্রশাসনিক কর্তার অপসারণ দাবি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এম আব্দুস সোবহান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা ও চৌধুরী মোহাম্মদ জাকারিয়াসহ সকল প্রশাসনিক কর্তাদের অপসারণ দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দুর্নীতি ও অপকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকা ও সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পত্তি রক্ষণাবেক্ষণে ব্যর্থ হওয়ায় এই দাবি তোলেন শিক্ষকরা।

রবিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকদের পক্ষ থেকে এই দাবি তোলা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকরা বলেন, বর্তমান প্রশাসনের মেয়াদের শেষপ্রান্তে এসে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্পের আওতায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রায় ৫০ বিঘা জমি লিজ দিয়ে তিনটি পুকুর খনন প্রকল্পের কাজ চলছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্প ইউনিট কোনরূপ সম্ভাবতা যাচাই এবং বাস্তবায়নের সম্ভাব্য ঝুঁকি বিবেচনা না করে এই প্রকল্প প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।

তারা আরো বলেন, পুকুর খনন প্রকল্পটি ২১ জানুয়ারী ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত কৃষি প্রকল্পের ১১৯তম সভায় এবং ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় ক্যাম্পাসে পুকুর খননের প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০ তারিখে ১৭টি শর্ত প্রদান করে পুকুর খনন প্রকল্পটির দরপত্র আহ্বান করা হয়। দরপত্রের ১৩নং শর্তে “পুকুরের পাড় বাঁধাই-এর পর অতিরিক্ত মাটি সর্বোচ্চ ৩০০ গজ দুরে ফেলে রাখতে হবে এবং উক্ত মাটি কৃষি প্রকল্পের আওতায় থাকবে” এবং ১৭ নং শর্তে “যে কোন শর্ত লংঘন করলে কোটেশন দাতার কোটেশন বাতিল করে জামানতের অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়। এই শর্ত ভঙ্গ করে গত ২৭ মার্চ ২০২১ তারিখ থেকে খননরত পুকুরের মাটি ট্রাকে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে বিভিন্ন ইট ভাটায়, ব্যক্তিগত পুকুর ও গোরস্থান ভরাটসহ বিভিন্ন কাজে প্রতি ট্রাক মাটি ৫ হাজার টাকা করে বিক্রি করা হচ্ছে বলে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান দুটিকে নিয়মানুযায়ী নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি স্বাক্ষর ছাড়াই নজিরবিহীনভাবে পুকুর। খননের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে যা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম ও স্বার্থপরিপন্থী এবং দায়িত্বে চরম অবহেলার সামিল।

তারা বলেছেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ ও স্বার্থ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। কিন্তু বর্তমান প্রশাসন এ দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে। বরং, আমরা আশংকা করছি যে, চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে ইজারাদাররা পুকুর কাটার যে মাটি বিক্রি করছে তার সাথে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সরাসরি যোগসাজস রয়েছে। আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করেছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ চুরি/লুট হওয়া সত্ত্বেও প্রশাসন কোন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। মাটি চুরি/লুট হওয়া বন্ধ করার বিষয়ে এখন পর্যন্ত প্রশাসনের কর্তাব্যাক্তিরা যেসব প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন বলে গণমাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রকাশিত/ প্রচারিত হয়েছে সেগুলো কালক্ষেপণ করার শামিল। এসব পদক্ষেপ মাটি চুরি/লুট হওয়া ঠেকাতে পারেনি বরং মাটি লুটপাটের পথ আরও বেশি সুগম করেছে। এক্ষেত্রে চুক্তি অনুযায়ী কাজ হলে ও মাটি লুটের প্রথম দিনই প্রশাসন আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ রক্ষা করা যেতো বলে আমরা মনে করি। এছাড়াও মাটি কাটা নিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দুই উপ-উপাচার্যের পরস্পরবিরোধী ও দায়িত্বহীন বক্তব্য এবং উপাচার্য তথা প্রশাসন কর্তৃক কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে হতাশ করেছে।

দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষকরা আরো বলেন, রাতের আঁধারে মাটি চুরি করে নিয়ে যাবার সময় ২৬ এপ্রিল রাতে দুর্ঘটনাকবলিত হয়ে মাটি পরিবহন কাজে নিয়োজিত একজন শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। এই মৃত্যুর দায় কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটি, ইজারা প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এড়িয়ে যেতে পারে না। আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে, বিশ্ববিদ্যালয় অঙ্গনে সম্পদ লুণ্ঠনকারী একজনের মৃত্যু ঘটলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো অজ্ঞাত কারণে এখন পর্যন্ত কোনো মামলা করেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি লুটপাটের সাথে কোন প্রকার পরোক্ষ সম্পৃক্ততার কারণেই হয়তো প্রশাসন এখন পর্যন্ত কোনো মামলা করেনি বা মাটি লুটপাট বন্ধ করতে পারে নি।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোন উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং কোষাধ্যক্ষের সংশ্লিষ্টতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ চুরি/লুটের এমন ঘটনা নজিরবিহীন। পুকুর কাটা ও মাটি বিক্রির সাম্প্রতিক বিষয়টিকে সরকারী তদন্তে প্রমাণিত দুর্নীতিবাজ উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আব্দুস সোবহানের নেতৃত্বে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান দুর্নীতির অংশ বলেই আমরা মনে করি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি হিসেবে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা ও কৃষি প্রকল্পের উপদেষ্টা কমিটি এই দায় এড়িয়ে যেতে পারেন না। অপর উপ-উপাচার্য চৌধুরী মো. জাকারিয়া, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্রক্টর প্রফেসর মো. লুৎফর রহমানও এই বিষয়ে তাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করেন নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটি চুরির সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে কার্যকর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে ব্যর্থ হওয়ায় ও ইজারা বাতিল না করায় আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পদ-স্বার্থ রক্ষণাবেক্ষণে ব্যর্থ উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের অপসারণের জোর দাবি করছি। একই সাথে বাংলাদেশ সরকারকে বিশ্ববিদ্যালয় ও জনগণের সম্পদ রক্ষায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আকুল আবেদন জানাচ্ছি।

বিডি প্রতিদিন/ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের
চাকসু নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ছাত্রদল-শিবিরের
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণাপত্র উপস্থাপন করবেন শাবিপ্রবির শিক্ষার্থী ইমরান
বাইউস্টে নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
বাইউস্টে নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯
চাকসু নির্বাচনে ইশতেহারে শিবির প্যানেল ৩৩ সংস্কার, ছাত্রদল ৬৯
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন
শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন
বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক
বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ বিজ্ঞানীর তালিকায় এআইইউবির পাঁচ শিক্ষক
বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন
বুয়েটের শেরেবাংলা হলে ‘আবরার ফাহাদ স্মৃতিফলক’ উন্মোচন
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
১২ দিনের ছুটি শেষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে আজ
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার
রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি
এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত
যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা
তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ
আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা
এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার
সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু
রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম
গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর
দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা
১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম