শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০২২

মাদারীপুর সরকারি কলেজ; জরাজীর্ণ হোস্টেলে ঝুঁকিতে বসবাস শিক্ষার্থীদের

বেলাল রিজভী, মাদারীপুর
অনলাইন ভার্সন
মাদারীপুর সরকারি কলেজ; জরাজীর্ণ হোস্টেলে ঝুঁকিতে বসবাস শিক্ষার্থীদের

৪ তলা ভবনের ছাত্রাবাসের অধিকাংশ জায়গায় বড় বড় ফাটল। ছাদ ও ভিমের পলেস্তরা খুলে বের হয়ে আছে রড। বাথরুমের পাইপ বেয়ে পড়ছে নোংরা পানি। এরইমধ্যে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে ভবনটিকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায়, বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হচ্ছে এখানে থাকা শিক্ষার্থীদের। আশংকা, যেকোনো সময়ে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। এমনই বেহাল দশা মাদারীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসের। 

কলেজ সূত্রে জানা যায়, ৪ তলা ভবন বিশিষ্ট মাদারীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসটি ২৪ কক্ষ বিশিষ্ট। এখানে থাকা আবাসিক ছাত্রের সংখ্যা প্রায় দেড় শতাধিক। ১৯৮৫ সালে নির্মিত হয় ভবনটি। ২০১৩ সালে সাভারের রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর সারা দেশের জরাজীর্ণ ভবন চিহ্নিত করা হয়। সেই সময় এইভবনটি এলজিইডির মাধ্যমে মৌখিকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে সরকার। পরে ভবনটি মেরামতের মাধ্যমে আরো কিছুদিন ব্যাবহার উপযোগী করে তোলা হয়। চলতি বছরের মে মাসে ছাত্রবাসটির নতুন হোস্টেল সুপার সাইদুর রহমান খান দায়িত্ব নেওয়ার পরে কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. জামান মিয়ার মাধ্যমে জরুরি ভিত্তিতে ভবনটি সংস্কার ও বিল্ডিং কোড অনুসরণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন জানান মাদারীপুরে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে। 

হোস্টেল সুপারের লিখিত আবেদনের প্রেক্ষিতে, মাদারীপুরে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ সহকারী প্রকৌশলী সুব্রত রায় ভবনটি পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন শেষে ২৬ মে ভবনটিকে মেরামত অযোগ্যের ভিত্তিতে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে মাদারীপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। পরে সতর্কতা বিজ্ঞপ্তি জারির মাধ্যমে ছাত্রাবাসটিতে আবাসিক ছাত্রদের সংখ্যা ও চলাচল সীমিত করার জন্য বলা হয়। 

সম্প্রতি সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জরাজীর্ণ ৪ তলা ভবনটির বেশ কয়েকটি জায়গায় দেখা দিয়েছে ফাটল। নিচ তলায় ঢুকতেই প্রথমে চোখে পড়ে কলেজ কর্তৃপক্ষের দেয়ালে ঝুলানো লাল ব্যানারে লেখা সতর্কবার্তা। তাতে লেখা আছে, মাদারীপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে এই ছাত্রাবাসটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। তার আবাসিক ছাত্রদের ছাত্রাবাস ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন ও চলাচল সীমিতকরণ করতে বলা হলো। ভবনটির পূর্ব পাশের চারটি তলার বাথরুমের ছাদ ভেজা ও স্যাতস্যাতে থাকায় উপর থেকে পড়ছে ময়লা পানি। এদিকে ভবনের চাপে বেলকুনির গ্রিলগুলো বাঁকা হয়ে গিয়েছে। অপরদিকে ৩ তলার ৩১৯ নাম্বার রুমের কোনার একটি অংশের ছাদ ভেঙে বের হয়ে আছে রড। ৪ তলায় গিয়ে দেখা যায় পূর্ব ও পশ্চিম পাশের ৩ টি পিলারের ঢালাই খুলে গিয়ে রড বের হয়ে আছে। 

ছাত্ররা জানায় এখানে বসবাসকারী অধিকাংশ শিক্ষার্থীই এসেছে দূরের কোনো জেলা থেকে। বাইরের মেসগুলোতে খরচ বেশি। এই খরচ বাঁচাতেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হচ্ছে তাদের।

ভবনটির প্রতিটি রুম বেহাল। এদিকে ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থীদের অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, সব সময় ছাত্রাবাসের সামনে আড্ডা চলে বহিরাগতের। প্রকাশ্যে দিনের আলোতেই ছাত্রাবাসের সামনে বসে মাদক সেবন করে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। এরা স্থানীয় হওয়ার দাপটে ভয়ে কেউ কিছু বলতে পারছে না। শিক্ষার্থীদের দাবী, অতিদ্রুত প্রশাসনিক তৎপরতা ও নতুন ভবন তৈরির মাধ্যমে তৈরি করা হোক সুন্দর একটি পড়াশোনার পরিবেশ। 

মাস্টার্স পড়ুয়া ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থী রোমান মোল্লা বলেন, আমাদের এ ভবনটি এখন বাসের অযোগ্য। পঞ্চগড়, ময়মনসিংহ থেকে শুরু করে অধিকাংশ জেলার শিক্ষার্থীরা এখানে পড়াশোনা করতে আসে। সরকার থেকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করার পরেও নতুন ভবন না থাকার বাধ্য হয়েই আমাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হচ্ছে। সরকারের কাছে আমাদের দাবি অতিদ্রুত একটি নতুন ছাত্রাবাসের ব্যবস্থা করা হোক। 

ছাত্রাবাসের আরেক আবাসিক শিক্ষার্থী মো. হাসান বলেন, ৪ মাসে আগে থেকেই এ ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে কলেজ। নতুন একটি ছাত্রাবাসের অভাবে এখানে আমরা ২০০ শিক্ষার্থী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। তাছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নেই। বাহিরে অনেক খরচ, এতো খরচ আমাদের কারো পক্ষে বহন করা সম্ভব না। প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসলে এখানে যেকোনো সময় বড় একটি দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমরা দ্রুত একটি নতুন ভবন চাই।

এ বিষয়ে মাদারীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসের হোস্টেল সুপার সাইদুর রহমান খান বলেন, আসলে এখানে বসবাসকারী ছাত্ররা অধিকাংশই দরিদ্র। যার ফলে পারিপার্শ্বিক দৈন্যতা ও আর্থিক সমস্যার কারণে তাদের বলা হলেও তারা এখনো হল ত্যাগ করছে না। আমি শুনেছি শিগগিরই মাদারীপুর সরকারি কলেজে একটি নতুন ছাত্রাবাস হবে। এখন সময়ের দাবি এখানে একটি ছাত্রাবাস হওয়া।
 
এ ব্যাপারে মাদারীপুর সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. জামান মিয়া বলেন, আমাদের মাদারীপুর সরকারি কলেজে একটি নতুন ছাত্রাবাস অতি জরুরি। আমাদের ছাত্ররা পুরাতন ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে। আমরা ১০০ শয্যা বিশিষ্ট একটি ছাত্রাবাসের তৈরির দাবিতে শিক্ষা অধিদপ্তর বরাবর চিঠি পাঠিয়েছি। আশা করছি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করবেন। 
 
মাদারীপুর শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী তানভীর ইসলাম বলেন, মাদারীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসের চারতলা ভিত বিশিষ্ট একটি ১০০ শয্যা হোস্টেল ভবনের প্রাক্কলন প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন পেলে দরপত্র আহ্বান করা হবে। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বাউবিতে দোয়া অনুষ্ঠিত
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ক্লাস মনিটরিং সফটওয়্যার চালু করছে জবি
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
কুমিল্লায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
যুব উন্নয়ন ফোরামে অংশ নিতে চীন যাচ্ছেন শাবি শিক্ষার্থী ইমন
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
জাতীয় জীবনে রাবির গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে : শিক্ষা উপদেষ্টা
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাবির ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
সর্বশেষ খবর
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের
জাপান-কোরিয়ার পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা  ট্রাম্পের

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার
শৈলকুপায় তিন খুন: লিপটন-রাজু গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির
অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক হলেন জাহাঙ্গীর কবির

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ
আবেগঘন পোস্ট দিয়ে সমন্বয়কের পদত্যাগ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা
রংপুরে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ, থানায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী
গুলিতে নিহত জিয়াউরের মরদেহ উত্তোলন করতে দেননি স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ
গাজীপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের মাঝে আম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কৃষকদলের সদস্য সচিব বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রেতাত্মারা সব সেক্টরে বহাল তবিয়তে রয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ
ফুটবলকে বিদায় জানালেন ইভান রাকিতিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
মাগুরায় অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ঝিনাইদহে পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’
‌‘জুলাই শহিদদের প্রেরণা অনুসরণ করলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণ সম্ভব’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ
জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮৬ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ
পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্ত না মেনে পদোন্নতি প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে এফডিসিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে
শার্শা আওয়ামী লীগের ১০ নেতা-কর্মী কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু
মাগুরায় সাপের কামড়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা
দীপিকার সঙ্গে দেখা হলে অস্বস্তিতে ভোগেন আনুশকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে সরকারি কিডনি ডায়ালাইসিস ইউনিট বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
সাভারে পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি
জুলাই বিপ্লবের শহীদ পরিবারদের সম্মাননা দিলো সিলেট বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
নড়াইলে স্ত্রীসহ আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক