২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ১৬:২৪

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে গবেষণা জরুরি

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম:

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নে গবেষণা জরুরি

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নের জন্য গবেষণা খুবই জরুরি। গবেষণার মাধ্যমেই রোগ, রোগের প্রতিকার, ধরন ও চিকিৎসা ব্যবস্থা নির্ণয় করা যায়। ‘ভবিষ্যৎ প্রজন্মের গবেষণা’ শীর্ষক তৃতীয় আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে দেশ-বিদেশের খ্যাতিমান, প্রতিথযশা চিকিৎসা বিজ্ঞানী, গবেষকরা এ কথা বলেন।  

বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সেমিনারে দেশ বিদেশের ১১০০ গবেষক অংশ গ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ডেন্টাল কলেজ ও চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজের যৌথ উদ্যোগে  আয়োজিত সম্মেলনে এক সঙ্গে ১১৪টি গবেষণাপত্র উপস্থাপন করা হয়। অংশ নিয়েছেন ভারত, নেপাল, থ্যাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ারসহ দেশের একঝাঁক চিকিৎসা বিজ্ঞানী।

সায়েন্টিফিক সেশন উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান। মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. টিপু সুলতানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের মেডিকেল গবেষণার অন্যতম পথিকৃৎ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ও মেডিকেল বিজ্ঞানী অধ্যাপক ডা. এমএ ফয়েজ। অতিথি ছিলেন ইসি কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, জেনারেল সেক্রেটারি অধ্যাপক ডা. মো. মুসলিম উদ্দিন সবুজ, ডেন্টাল কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন আকবর, মেডিকেল কলেজের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. নুরুন্নবী, অধ্যাপক ডা. মো. আমির হোসাইন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শাহেনা আকতার, অধ্যাপক ডা. আকরাম পারভেজ চৌধুরী, ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, বিএমএ চট্টগ্রামের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মুজিবুল হক খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন, চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশনের জেনারেল সেক্রেটারী অধ্যাপক ডা. প্রবীর কুমার দাস, অধ্যাপক ডা. মো. আকরাম হোসাইন, অধ্যাপক ডা. নাসির উদ্দিন মাহমুদ, ডা. আইরিন সুলতানা ও নার্সিং কলেজের অধ্যক্ষ রুবি দত্ত প্রমুখ। ক্যাম্পাসের চারটি ভেনুতে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে চট্টগ্রাম অঞ্চলের সরকারি বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষরা অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন।

অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান বলেন, ‘দেশের স্বাস্থ্য খাতকে এগিয়ে নিতে গবেষণার বিকল্প নেই। যে কাজটি সঠিকভাবে পালন করে যাচ্ছে সম্মেলনের আয়োজক প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই প্রতিষ্ঠান গবেষণা ও গুণগত শিক্ষার মাধ্যমে দেশের চিকিৎসা শিক্ষা ও সেবা খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। ফলে তারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে পেয়েছে বিশেষ সম্মাননা। দেশ-বিদেশের এত সংখ্যক গবেষকদের মিলনমেলা সত্যি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এখানকার বিপুল সংখ্যক গবেষণা এরইমধ্যে দেশজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছে।   

 

বিডি প্রতিদিন/এএম

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর

সর্বশেষ খবর