চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিনপিং এর সম্মানে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেওয়া নৈশভোজে ঢাকাই কাচ্চি বিরিয়ানি, শামি কাবাব ও আলু-বোখারার মতো উপাদেয় খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।
বঙ্গভবনের দরবার হলে ওই নৈশভোজে খাবারের তালিকায় ১০ রকমের খাবার ছিল।
নৈশভোজের শুরুতে চিংড়ি ও মাশরুমের স্যুপ দিয়ে তাকে আপ্যায়ন করা হয়। এছাড়া খাবারের তালিকায় ছিল স্মোকড ইল, সালাদ ও ঝিনুকের সস। ছিল চিকেন টিকিয়া, কাচ্চি বিরিয়ানি, শামি কাবাবের সঙ্গে চাটনি, সাদা ভাত, মিক্সড সবজি, মাংস-পেঁয়াজের ভুনা। খাবারের পর মিষ্টান্ন হিসেবে পরিবেশন করা হয় ঐতিহ্যবাহী মালাই চপ, মৌসুমি নানা ধরনের ফল, কেক প্রভৃতি।
নৈশভোজের পর শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা দরবার হলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করেন।
এই নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ, স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা, মন্ত্রিসভার সদস্য এবং বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকেরা যোগ দেন।
বিডি-প্রতিদিন/ ১৫ অক্টোবর, ২০১৬/ সালাহ উদ্দীন