শিরোনাম
- যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
- জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
- বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
- সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
- রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
- নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
- ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
- সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
- যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
- ৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
- জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
- ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
- লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
- ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
- ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
- জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
- শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
- বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
রাজশাহী নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত
নিজম্ব প্রতিবেদক রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
.jpg)
রাজশাহীতে নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে নদী এলাকায় পিলার নির্মাণ ও নদীর আশপাশে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। রবিবার ‘জাতীয় নদী রক্ষা’ জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, রাজশাহী জেলা প্রশাসনের আওতাধীন গোদাগাড়ী উপজেলার একটি (পদ্মা নদী) পবা উপজেলায় দুইটি (বারনই ও হোজা নদী), বাগমারা উপজেলায় একটি (ফকিরন নদী বা রানী নদী), মোহনপুর উপজেলায় একটি (শিব নদী), বাঘা উপজেলায় একটি (মুখোশ নদী), চারঘাট উপজেলা একটি (বড়াল) নদী প্রবাহিত হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী শাহীন আকতার রেনী, জেলা মৎস অফিসার অর্নব কুমার সাহা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সানিউল হকসহ জেলার সবগুলো উপজেলার নির্বাহী অফিসাররা।
সভায় উপস্থিত সব উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) নির্দেশনা প্রদান করা হয় সিএস এবং এসএ রেকর্ড অনুযায়ী নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে হবে এবং অবৈধ স্থাপনা থাকলে উচ্ছেদ করতে হবে। এসময় সভায় মোট সাতটি নদীর পিলার নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর