শিরোনাম
- দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
- এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
- এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
- এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
- সেই আলফি পাস করেছে
- এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
- ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
- দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
- মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
- ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
- আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
- কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
- লঙ্কানদের ১৫৫ রানের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিল টাইগাররা
- ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
- নিরাপত্তা খাতে যুক্তরাষ্ট্রকে আরও সহযোগিতার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- জনস্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সম্প্রচার-ব্যবস্থা যুগোপযোগী করা হবে : তথ্য উপদেষ্টা
- ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
- কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
- উন্নত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলা আবশ্যক : প্রধান উপদেষ্টা
রাজশাহী নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত
নিজম্ব প্রতিবেদক রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
.jpg)
রাজশাহীতে নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে নদী এলাকায় পিলার নির্মাণ ও নদীর আশপাশে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। রবিবার ‘জাতীয় নদী রক্ষা’ জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, রাজশাহী জেলা প্রশাসনের আওতাধীন গোদাগাড়ী উপজেলার একটি (পদ্মা নদী) পবা উপজেলায় দুইটি (বারনই ও হোজা নদী), বাগমারা উপজেলায় একটি (ফকিরন নদী বা রানী নদী), মোহনপুর উপজেলায় একটি (শিব নদী), বাঘা উপজেলায় একটি (মুখোশ নদী), চারঘাট উপজেলা একটি (বড়াল) নদী প্রবাহিত হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী শাহীন আকতার রেনী, জেলা মৎস অফিসার অর্নব কুমার সাহা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সানিউল হকসহ জেলার সবগুলো উপজেলার নির্বাহী অফিসাররা।
সভায় উপস্থিত সব উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) নির্দেশনা প্রদান করা হয় সিএস এবং এসএ রেকর্ড অনুযায়ী নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে হবে এবং অবৈধ স্থাপনা থাকলে উচ্ছেদ করতে হবে। এসময় সভায় মোট সাতটি নদীর পিলার নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর