শিরোনাম
- মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
- আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
- প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
- বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
- খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
- শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
- কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
- প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
- মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
- কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
- পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
- মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
- ‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
- নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
- ‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
- প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
- ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
- গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
- ‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
রাজশাহী নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত
নিজম্ব প্রতিবেদক রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
রাজশাহীতে নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে নদী এলাকায় পিলার নির্মাণ ও নদীর আশপাশে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছে জেলা প্রশাসন। রবিবার ‘জাতীয় নদী রক্ষা’ জেলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রাজশাহী জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় জানানো হয়, রাজশাহী জেলা প্রশাসনের আওতাধীন গোদাগাড়ী উপজেলার একটি (পদ্মা নদী) পবা উপজেলায় দুইটি (বারনই ও হোজা নদী), বাগমারা উপজেলায় একটি (ফকিরন নদী বা রানী নদী), মোহনপুর উপজেলায় একটি (শিব নদী), বাঘা উপজেলায় একটি (মুখোশ নদী), চারঘাট উপজেলা একটি (বড়াল) নদী প্রবাহিত হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হামিদুল হকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবী শাহীন আকতার রেনী, জেলা মৎস অফিসার অর্নব কুমার সাহা, এলজিইডি নির্বাহী প্রকৌশলী সানিউল হকসহ জেলার সবগুলো উপজেলার নির্বাহী অফিসাররা।
সভায় উপস্থিত সব উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) নির্দেশনা প্রদান করা হয় সিএস এবং এসএ রেকর্ড অনুযায়ী নদীর সীমনা চিহ্নিত করতে হবে এবং অবৈধ স্থাপনা থাকলে উচ্ছেদ করতে হবে। এসময় সভায় মোট সাতটি নদীর পিলার নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর