শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩১, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

গোলটেবিল বৈঠক

ভবিষ্যৎ শিক্ষা কার্যক্রমের রূপরেখা নিয়ে ভার্চুয়াল আলোচনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভবিষ্যৎ শিক্ষা কার্যক্রমের রূপরেখা নিয়ে ভার্চুয়াল আলোচনা

দ্যা অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (এসিসিএ) বাংলাদেশের আয়োজনে সম্প্রতি ‘ফিউচার অব এডুকেশন’ নিয়ে একটি অনলাইন আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

সভায় কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম যে ধরনের সমস্যায় পড়েছে তা থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে নতুন উদ্ভাবনী শিক্ষা পদ্ধতি, ডিজিটাল রূপান্তর, আন্তর্জাতিক মানের সাথে সমন্বয়, একাডেমিক ও ইন্ডাস্ট্রি চাহিদার মধ্যে পার্থক্য, উদ্যোক্তা তৈরিকরণ এবং শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন নীতিমালা নিয়ে বক্তারা আলোচনা করেন।

অনলাইন বৈঠকে ‘স্কুল পর্যায়ে অ্যাকাউন্ট অ্যাসিসট্যান্ট প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।

তিনি বলেন, আমাদের সমাজ এখন যত জটিল হচ্ছে তত বেশি অ্যাকাউন্টিং এবং অ্যাকাউন্ট্যান্টদের প্রয়োজন পড়ছে। বিদ্যালয় পর্যায়ে আমরা কম্পিউটার অপারেটর রাখছি, অফিস সহকারী রাখছি, কিন্তু যেটা নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা দুর্নীতি, অস্বচ্ছতা সেটা নিয়ে সেখানে কোনো বিধান নেই। এজন্য আমাদের দরকার প্রত্যক স্কুলে অ্যাকাউন্ট অ্যাসিসট্যান্ট যারা প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করবে। এখন আমি অ্যাকাউন্টিংই জানি না, হিসাবই জানি না, তাহলে তো হিসাবের নয়-ছয় হবেই। আবার তাদের দক্ষতারও বিষয় আছে। যারা ইতিমধ্যে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করছে তাদের কি আমরা কোনো বিশেষ মডিউলে ট্রেনিং দিয়ে অ্যাকাউন্ট অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে তৈরি করতে পারি কি না সেটা নিয়ে ভাবতে হবে। 

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)-এর সদস্য প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, 
আমাদের স্বপ্ন দেখতে হবে এবং সে স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে হবে। আমাদের শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে মানবিকতা। প্রযুক্তিগত দক্ষতার পাশাপাশি সামাজিক ও মানবিক গুণাবলিরও চর্চা করতে হবে। রাশিয়া এবং চীনের মতো আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকেও কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে আসতে হবে। যে দিকগুলোতে আমরা শক্তিশালী, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সেই খাত-কেন্দ্রিক করতে হবে। প্রাচীনকাল থেকে এ অঞ্চলে সুগঠিত শিক্ষা ব্যবস্থা ছিল। পাঠশালাগুলোতে প্রায়োগিক শিক্ষা প্রচলিত ছিল। কোভিড আমাদের নতুন করে ভাবতে বাধ্য করেছে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে নতুন করে ঢেলে সাজাবার সময় এখন আমাদের সামনে। 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি'র (বিডিইউ) উপাচার্য প্রফেসর ড. মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান দুটি উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, পৃথিবীর বিদ্যমান জ্ঞান এবং ইন্ডাস্ট্রির গবেষণালব্ধ জ্ঞান শিক্ষার্থীকে দেয়া। 

দ্বিতীয়ত, শিক্ষার্থীকে জটিল ভবিষ্যতের মুখোমুখি হতে প্রস্তুত করা। একজন শিক্ষার্থী তার কাজের সবকিছুই মূলত ইন্ডাস্ট্রিতে গিয়ে শিখে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কাজ হচ্ছে তাকে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ শুরু করার প্রাথমিক জ্ঞানটুকু প্রদান করা। এখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ইন্ডাস্ট্রির মাঝে যোগাযোগের একটি বিস্তর ফারাক রয়েছে। কোন ইন্ডাস্ট্রি কোন ধরনের প্রাথমিক জ্ঞান চাচ্ছে তার কোনো নির্দিষ্ট কাঠামো নেই। এ কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইন্ডাস্ট্রির চাহিদা অনুযায়ী জ্ঞান শিক্ষার্থীকে দিতে পারছে না। প্রযুক্তিগত শিক্ষার ক্ষেত্রে কিছুটা কাঠামো দাঁড় করানো গেলেও সাধারণ শিক্ষার ক্ষেত্রে এটা খুব কঠিন।

এটুআই – আইসিটি এবং ইউএনডিপি বাংলাদেশ সরকারের পলিসি এডভাইজর আনীর চৌধুরী বলেন, আমাদের দেশে বেকারত্বের হার ৪ শতাংশের একটু বেশি। কিন্তু গ্র্যাজুয়েট বেকারত্বের হার ৩৯ শতাংশ, যা প্রায় দশ গুণ। চাকরিদাতারা বলছেন, শিক্ষার্থীরা ইন্ডাস্ট্রির সমস্যা সমাধানের জন্য প্রস্তুত না। তার মানে আমাদের পাঠ্যক্রমে সমস্যা সমাধান পদ্ধতি শেখানো হয় না। আমাদের প্রাথমিক এবং উচ্চ শিক্ষা অনেকটা একই রকম। প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একই পদ্ধতিতে শিক্ষা প্রদান করা হয়। আমাদের শিক্ষা প্রদান ও শিক্ষাগ্রহণ নিয়ে ভাবতে হবে। 

দক্ষিণ এশিয়া, এডুকেশন গ্লোবাল প্র্যাকটিসের শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও টিম লিডার টি. এম. আসাদুজ্জামান বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং ইন্ডাস্ট্রির মাঝে যে দূরত্ব রয়েছে তা দূর করতে আমাদের নিয়মানুযায়ী এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশের কর্মক্ষম জনগণের প্রায় ৪০ শতাংশ বিভিন্ন কারণে শ্রম শক্তির বাইরে। এর বড় একটা কারণ কর্মক্ষেত্রে নারীর সীমিত অংশগ্রহণ। তবে এখানে সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার বিষয় হচ্ছে এই বেকারদের ৮০ শতাংশই তরুণ। এর কারণ হলো শিক্ষাক্ষেত্র থেকে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের রাস্তাটা কঠিন এবং ঢাকার বাইরে পর্যাপ্ত কাজের অভাব। তরুণ গ্র্যাজুয়েটদের একটা বড় অংশ প্রায় ২ বছরের জন্য বেকার থেকে যায়। তরুণদের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা থাকা প্রয়োজন। বিশ্বব্যাংকের কিছু প্রজেক্ট রয়েছে যেখানে প্রশিক্ষণের পর চাকুরি নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

কোভিড পরবর্তী সময়ে নতুন যে কাজগুলো সৃষ্টি হবে সেগুলোর জন্য আমাদের এখনই পূর্বপ্রস্তুতি নিতে হবে। আমাদের উন্নয়নের যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তা বাস্তবায়নে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার বলেন, কোভিড-১৯ আমাদের সুনির্দিষ্ট চারটি শিক্ষা দিয়েছে। প্রথমত, আমরা সবাই বিশ্বব্যাপী একে অপরের সাথে যুক্ত। আমরা বিশ্বনাগরিক, একজন মানুষ আরেকজন মানুষ থেকে ভিন্ন নয়। প্রভাবটা কোভিডে হোক কিংবা বাণিজ্য সংক্রান্ত হোক সেটা আমাদের কাছে আসবেই। 

দ্বিতীয়ত, আমরা বৈশ্বিক শিক্ষার মধ্যে কোনো দিন চিন্তা করিনি ডিজিটাল প্লাটফর্ম ব্যবহার করব, যেটাকে আমি বলি রিয়েল টাইম লার্নিং। আমরা কিন্তু একটা জায়গায় চলে গিয়েছি তা হলো রিয়েল টাইম লার্নিংয়ে। এর মানে হচ্ছে আমি যদি আজকে কোনো একটা কাজ না করি সেটা কালকে আমার জন্য খুবই দেরি হয়ে গেল। আপস্কিলিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের রিয়েল টাইমে থাকতে হবে। 

তৃতীয়ত, আমাদের প্রতিক্রিয়াশীল মানসিকতা নিয়ে থাকলে হবে না, নিজে থেকে সক্রিয় অবস্থায় আসতে হবে। সক্রিয় মানসিকতায় আসতে গেলে আমাকে আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক বিস্তার দুটোই যাচাই করতে হবে। এই তিনটি থাকলে চতুর্থটি এমনিতেই চলে আসে - তা হলো আমাদের যোগাযোগ দক্ষতা। অবশ্য সামাজিক মাত্রার কিছু কিছু জিনিসও থাকতে হবে পাশাপাশি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডীন ড. মুহাম্মাদ আব্দুল মঈন বলেন, কোভিড পরিস্থিতির কারণে আমাদের এখন মুখোমুখি ক্লাস হচ্ছে না। তাহলে আমাদের শিক্ষকদের দায়িত্ব কি ভিন্ন হয়ে গেল? আমার তা মনে হয় না। শিক্ষক হিসেবে আমি আগে যা ছিলাম এখনও তাই আছি। কোভিড সময়ে যে পরিবর্তনটা এসেছে সেটাতে প্রযুক্তির একটা ভূমিকা রয়েছে। কোভিডের আগে অনলাইনে আলোচনা করার কথা আমরা ভাবতেও পারতাম না। এখন বিষয়টা অনেকটা সহজ। আমরা অফিশিয়াল মিটিংগুলো অনলাইনে করি। ইন্টারনেট নতুন নয়, মিটিং প্ল্যাটফর্মও নতুন নয়, এই জাতীয় ভিডিও কনফারেন্সিংও নতুন নয়। কিন্তু এগুলোতে আমরা দ্রুত অভ্যস্থ হয়েছি কোভিড-১৯ এর কারণে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর মো. শাহ আজম বলেন, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ সরকার বিশেষ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ফলাফল নির্ভর শিক্ষাকে বাংলাদেশে প্রবর্তন করার জন্য নীতিমালা প্রণয়ন, অবকাঠামো গঠনসহ বিভিন্ন প্রণোদনা সরবরাহ করেছে। গতানুগতিক শিক্ষা থেকে বের হয়ে কী করতে চাই সেটা নির্ধারণ করে পাঠ্যক্রম ডিজাইন করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি আমরা। কোভিডের মধ্যেও আমাদের শিক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে। নানা দিক থেকে আমাদের অনেক অর্জনও রয়েছে। স্বাক্ষরতার হার বাড়ার পাশাপাশি ঝরে পরার সংখ্যা কমেছে। শিক্ষক এবং ছাত্রের অনুপাত কমেছে। সবদিক থেকে ইতিবাচক। 

স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোং চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টসের পার্টনার জারীন মাহমুদ হোসেন বলেন, আমরা এসিসিএ বাংলাদেশের একটি স্বীকৃত নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতিবছর বেশ কিছু শিক্ষার্থী আমাদের এখানে আসে এবং একসময় তারা দেশি বিদেশি বড় প্রতিষ্ঠানে যাবার সুযোগ পায়। আমরা নিয়োগের সময় লক্ষ্য করি বেশিরভাগ প্রার্থী প্রযুক্তিগত দিক থেকে অনেক ভালো। কিন্তু এটি তাদের প্রথম ইন্টারভিউ হওয়ার কারণে তেমন কোনো প্রস্তুতি থাকে না, ফলে ফলও ভালো হয় না। একজন শিক্ষার্থীকে ইন্টারভিউয়ের ব্যাপারে প্রশিক্ষণের কাজটি তার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের করা উচিৎ। আমাদের এখানে মেধার অগ্রাধিকার দেয়া হয়। একারণে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে আসা শিক্ষার্থীরা এখানে কাজ করার সুযোগ পায়। 

সামিট কমিউনিকেশনস লিটিমেডের এমডি ও সিইও আরিফ-আল ইসলাম বলেন, গত ১০ বছরে আমরা সারাদেশে ৪৭ হাজার কিলোমিটার ফাইবার অপটিক বসিয়েছি। এখন যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এক কিলোমিটারের মধ্যে ইন্টারনেট সংযোগটি পেয়ে যায়। সারাদেশে বর্তমানে প্রায় ১ লাখ কিলোমিটার ফাইবার অপটিক লাইন রয়েছে। গ্রামের প্রতিষ্ঠানগুলোতে এখনো দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ নেই। সরকারের সামনে একটি প্রজেক্ট রয়েছে যার মাধ্যমে সকল সরকারি প্রতিষ্ঠান ইন্টারনেটের আওতায় আসবে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ডিজিটাল বিভক্তি দূর করা সম্ভব হবে।

এনরুট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের এমডি এবং সিইও আবু দাউদ খান বলেন, কর্মক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দক্ষতাগুলো খুব দ্রুত বদলাচ্ছে। একারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিখে আসা দক্ষতাগুলো আর কাজে লাগছে না। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং নিয়োগকর্তা এই তিনজনেরই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যকার যে ফারাক তা দূর করতে না পারলেও অন্তত আমরা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে উন্নত করতে পারি। বিশ্বসূচকে আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বেশ পিছিয়ে আছে। এ থেকে বোঝা যায় আমাদের শিক্ষার মানের ঘাটতি রয়েছে। আমরা যদি আমাদের শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে পারি তবে বর্তমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকেই যোগ্য প্রার্থী বের হয়ে আসবে। শিক্ষাগ্রহণ করার শিক্ষাটা যদি আয়ত্ত করে আসতে পারে তবে সেটাই যথেষ্ট।

এলসিবিএস ঢাকা লিমিটেডের সিইও এবং চেয়ারম্যান এম. এ. কালাম বলেন, কোভিড-১৯ এর কারণে মার্চ থেকে আমরা সকল ক্লাস পিছিয়ে দিতে বাধ্য হই। সরাসরি ক্লাস থেকে ই-লার্নিংয়ে যাওয়ার জন্য আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলাম না। কিন্তু থেমে থাকারও কোনো পথ ছিল না। গত চার মাসে আমাদের বিদ্যমান কাঠামোকে কাজে লাগিয়েই ক্যাম্পাসকে পুরোপুরি ই-লার্নিং ক্যাম্পাসে রূপান্তরিত করতে পেরেছি। ই-লার্নিং ক্যাম্পাসের ধারণা এখন বাস্তব। 

এডবেস প্রফেশনালসের ডিরেক্টর ফয়সাল বিন মালেক বলেন, আমরা যখন শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করতে যাই তখন তারা জ্ঞানটা স্থায়ীভাবে আহরণ না করে সাময়িকভাবে নিতে চাচ্ছে। অর্থাৎ একটা ক্ষণস্থায়ী ব্যাপারকেই ভেতরে ধারণ করছে। পরে এটা প্রয়োগ করতে হবে কিনা সেটা নিয়ে ভাবছে না। এটা হয়ত দরকার পড়ছে না আপাতত, কিন্তু পরবর্তীতে যখন প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিচ্ছে তখন তারা ব্যর্থ হচ্ছে। 

আত্মবিশ্বাস না থাকার কারণে তাদের মধ্যে ভীতিও আসছে। আমি শিক্ষার্থীদের দেখি তারা শুধু শিখেই যাচ্ছে কিন্তু কোথাও প্রয়োগ করতে পারছে না। কিন্তু এসিসিএর ক্ষেত্রে আমি নিজে একজন শিক্ষক এবং উদ্যোক্তা হিসেবে দেখেছি তারা সুন্দর কাজ করছে। এসিসিএ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা সম্পন্ন করে চাকরির বাজারে প্রবেশের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। 

চট্টগ্রাম প্রফেশনাল স্কুল অব বিজনেসের (পিএসবি) সিইও মহিউদ্দিন সুমন বলেন, তৃতীয় বিশ্বের একটি দেশের জনগণ হিসেবে আমাদের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আমাদেরকে সীমিত ব্যবহারযোগ্য সম্পদ ব্যবহার করতে হয়। তবে সেটা মেনে নিয়েই কাজ করতে হবে। মহামারি শুরুর পর থেকে এসিসিএ বাংলাদেশের গাইডলাইন নিয়ে পিএসবি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা শিক্ষার্থীদের অনলাইন ক্লাসের ব্যাপারে জানিয়েছি। এসিসিএর মাধ্যমে মালয়েশিয়ার সানওয়ে ইউনিভার্সিটির সাথে যোগাযোগ করে তাদের প্লাটফর্ম ব্যবহার করে কার্যক্রম অব্যহত রেখেছি। আশা করছি আমাদের কার্যক্রম বৈশ্বিক মাপকাঠিতেও সমান হবে।

এসিসিএ বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার এহসানুল হক বাশার বলেন, কোভিড-১৯ শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনা করে বর্তমানে মুখোমুখি পাঠদান ব্যহত হচ্ছে। তবে আশার কথা হলো, এর মধ্যেও সরকার টেলিভিশন মিডিয়ার মাধ্যমে বিভিন্ন বয়সী শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন ক্লাসের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি অন্যান্য অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও অনলাইনে তাদের পাঠদান কার্যক্রম শুরু করেছে। এটি নি:সন্দেহে আশাব্যঞ্জক এবং ভবিষ্যত সম্ভাবনার বার্তা দিচ্ছে। 

তবে এটি ডিজিটাল মাধ্যমে অব্যহত থাকবে কি না কিংবা ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের ভূমিকা কেমন হওয়া উচিৎ সে বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ রূপরেখা এবং পরিকল্পনা অতি জরুরি। আর তাই শিক্ষার ভবিষ্যৎ বিবেচনা করে দ্যা অ্যাসোসিয়েশন অব চার্টার্ড সার্টিফায়েড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (এসিসিএ) বাংলাদেশ আয়োজন করেছে ফিউচার অব এডুকেশন বিষয়ক আজকের এই অনলাইন আলোচনা সভা।

উল্লেখ্য, অনলাইন এই গোলটেবিল আলোচনায় হোস্ট ছিলেন এসিসিএ বাংলাদেশের সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার-লার্নিং শাহ ওয়ালীউল মনজুর এবং সঞ্চালক হিসেবে ছিলেন এডুকেশন ম্যানেজার প্রমা তাপসী খাঁন। আরও উপস্থিত ছিলেন এসিসিএ বাংলাদেশের সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার শাফায়াত আলী চয়ন, মার্কেটিং ম্যানেজার আব্দুল্লাহ আল হাসান এবং বিজনেস সার্ভিস ও কমপ্লায়েন্স ম্যানেজার জিএম রাশেদ।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
ঢাকায় চালু হচ্ছে আধুনিক ডিজাইনের পুলিশ বক্স
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা