শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২৬, সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

ট্রাম্প কি এখনও ভোটের ফলাফল উল্টে দিতে পারেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্প কি এখনও ভোটের ফলাফল উল্টে দিতে পারেন

ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় স্পষ্ট জানান দিয়েছেন নির্বাচনের ফলাফল তিনি মানেন না। তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেছেন কীভাবে জো বাইডেন তার মন্ত্রীসভা গঠনের কাজ শুরু করে দিয়েছেন।

তার ফেসবুক পাতায় এক পোস্টে ট্রাম্প লিখেছেন, “জো বাইডেন কেন দ্রুত তার মন্ত্রীসভা গঠন শুরু করেছেন যখন আমার তদন্তকারীরা লাখ লাখ জাল ভেটের সন্ধান পেয়েছেন? এই জাল ভোট বাতিল হলে চারটি রাজ্যের ফল উল্টে যাবে, এবং নির্বাচনের ফলও উল্টে যাবে। আশা করি আমাদের নির্বাচনী প্রক্রিয়া এবং দেশ হিসাবে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতা রক্ষায় আদালত এবং নির্বাচিত জন-প্রতিনিধিরা তাদের সাহস দেখাবেন। বিশ্ববাসী সব দেখছে!”

জো বাইডেনকে বিজয়ী হিসাবে ঘোষণার পর দু'সপ্তাহের বেশি সময় গেলেও ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা ফলাফল মেনে নেওয়ার কোনো লক্ষণই দেখাচ্ছেন না। কিন্তু ফলাফল কি তিনি উল্টে দিতে পারবেন? আসলেই কি তার হাতে অব্যর্থ কোনো কৌশল রয়েছে? অভূতপূর্ব সেই কাণ্ড যে তিনি ঘটাতে পারবেন তার কোনো লক্ষণ এখন পর্যন্ত নেই। বরঞ্চ তার আইনজীবীরা যেসব অভিযোগ নিয়ে আদালতগুলোতে যাচ্ছেন, সেগুলো হালে তেমন পানি পাচ্ছে না।

শনিবারও পেনসিলভানিয়ার একটি আদালত রাজ্যে কয়েক মিলিয়ন পোস্টাল ভোট জালিয়াতির এক মামলা যথেষ্ট প্রমাণের অভাবে খারিজ করে দিয়েছে। বিচারক তার রায়ে যথেষ্ট প্রমাণ ছাড়া ঐ মামলা আনার জন্য ট্রাম্পের আইনজীবীদের তীব্র ভাষায় ভর্ৎসনা করেছেন।

অন্যান্য জায়গাতেও এমন আরো ডজন ডজন মামলায় ট্রাম্পের আইনজীবীরা যথেষ্ট প্রমাণ হাজির করতে ব্যর্থ হয়েছেন। বৃহস্পতিবার তার প্রধান আইনজীবী, নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র রুডি জুলিয়ানি জানিয়ে দেন মিশিগান অঙ্গরাজ্যের ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা মামলা তারা প্রত্যাহার করছেন। মিশিগানে জো বাইডেন ১৬০,০০০ বোটের ব্যবধানে জিতেছেন।

জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যে পুনরায় ভোট গণনার পরও জো বাইডেন ১২,০০০ ভোট বেশি পাওয়ার পর রাজ্যের নির্বাচনী কর্তৃপক্ষ ফলাফল সার্টিফাই বা প্রত্যয়ন করে দিয়েছেন। আমেরিকা থেকে বিবিসির অ্যান্থনি জুরকার বলছেন দেখেশুনে মনে হচ্ছে ট্রাম্প এখন আইনি লড়াইয়ের বদলে দীর্ঘমেয়াদী একটি রাজনৈতিক কৌশলের পথ নিচ্ছেন।

ধাপে ধাপে ট্রাম্পের সেই কৌশলের গাইড
ডোনাল্ড ট্রাম্প যা করতে পারবেন বলে তিনি আশা করছেন: 

এক. আইনের পথে বা রাজ্য পর্যায়ে রিপাবলিকান পার্টির নির্বাচিত বা সমর্থক কর্মকর্তাদের দিয়ে ভোট সার্টিফিকেশন বা প্রত্যয়ন প্রক্রিয়া যতটা সম্ভব আটকানোর চেষ্টা করবেন।
দুই. রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত যেসব রাজ্যে জো বাইডেন অল্প ভোটে জিতেছেন ভোট জালিয়াতির যুক্তি তুলে ধরে সেসব রাজ্যের আইনসভাগুলোকে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করতে রাজী করাবেন।
তিন. এর পর ঐ সব রাজ্যের আইনসভা ১৪ই ডিসেম্বর তাদের ইলেকটোরাল কলেজ ভোটগুলো জো বাইডেনকে না দিয়ে ট্রাম্পকে দেবে।
চার. রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত এই সব রাজ্যের আইনসভার মাধ্যমে (যেমন উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান) ইলেকটোরাল কলেজ ভোট নিয়ে ট্রাম্প তার বর্তমানের ২৩২টি ইলেকটোরাল ভোটকে টেনে ২৬৯টি ভোটে নিয়ে যাবেন যাতে জো বাইডেনের সাথে তার টাই হয়ে যায়।
পাঁচ. জো বাইডেনের ইলেকটোরাল ভোটের সংখ্যা নামিয়ে টাই করতে পারলে, প্রতিনিধি পরিষদ অর্থাৎ মার্কিন পার্লামেন্টের নিম্ন-কক্ষ ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করবে। যদিও প্রতিনিধি পরিষদে ডেমোক্রাটরা সংখ্যাগরিষ্ঠ, কিন্তু গোপন এবং রহস্যময় কিছু বিধির কারণে ট্রাম্প সেখানে সুবিধা পেয়ে যেতেই পারেন।

এই সব ঘটনা ঘটাতে কী করছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প?
রাজ্য স্তরে যারা ফলাফলের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন অর্থাৎ ফলাফল প্রত্যয়ন করবেন, তাদের ওপর চাপ তৈরি করছেন ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা আসলে তাদের রাজ্যের জন্য নির্ধারিত সংখ্যক ইলেকটোরাল কলেজ প্রতিনিধি নির্বাচিত করতেই ভোট দেন। এই প্রতিনিধিরা আবার ১৪ই ডিসেম্বর ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করেন।

রাজ্যস্তরে নির্বাচিত এই প্রতিনিধিরা সাধারণত ভোটারদের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটান। যেমন মিশিগানের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সবারই উচিৎ ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে জো বাইডেনকে ভোট দেওয়া কারণ তিনিই সেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভোট পেয়েছেন।

আগামীকাল (সোমবার) মিশিগানের চার সদস্যের নির্বাচনী বোর্ড - যাদের দু'জন ডেমোক্র্যাট এবং দু'জন রিপাবলিকান পার্টির - তারা বৈঠক করে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করবেন যে রাজ্যের ১৬টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট জো বাইডেনের পক্ষে যাবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখন চাপ দিয়ে এই প্রচলিত রীতি বদলে ফেলার চেষ্টা করছেন।

রিপাবলিকান-নিয়ন্ত্রিত রাজ্যগুলোতে তিনি যে এমন চাপ তৈরির চেষ্টা করছেন তার প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া যায় যখন তিনি মিশিগানের সবচেয়ে বড় শহর ডেট্রয়েটের রিপাবলিকান দলের নির্বাচনী কর্মকর্তাদের টেলিফোন করেন। মার্কিন একজন প্রেসিডেন্ট রাজ্য স্তরে নিম্ন পর্যায়ের দুই নির্বাচনী কর্মকর্তাকে ফোন করবেন- এমন নজির বিরল।

স্মরণ করা যেতে পারে যে ঐ দুই কর্মকর্তা নির্বাচনের দিন ডেট্রয়েটে ভোট বন্ধের সিদ্ধান্ত জানালেও পরে তাদের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছিলেন। ইঙ্গিত আরো স্পষ্ট হয় যখন মিশিগান আইনসভার রিপাবলিকান নেতাদের শুক্রবার হোয়াইট হাউজে ডাকেন ট্রাম্প এবং তারা সেই আমন্ত্রণ গ্রহণও করেছেন।

ভোটের ফলাফল পুনর্বিবেচনা এমনকি বদলে দেওয়ার জন্য রাজ্যস্তরে আইনসভাগুলোর রিপাবলিকান সদস্যদের ওপর চাপ তৈরি ছাড়াও অন্যান্য উপায়ও তিনি খতিয়ে দেখছেন বলে খবর বেরুচ্ছে। রাজ্য স্তরে দুই দল মিলে ভোটের ফলাফর প্রত্যয়ন করা আমেরিকার নির্বাচনে একটি নৈমিত্তিক ঘটনা, কিন্তু ক্ষমতা ধরে রাখতে মি. ট্রাম্প এবার সেই রীতি বদলের চেষ্টা শুরু করেছেন।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে ট্রাম্প কি সফল হবেন?
বিবিসির অ্যান্থনি জুরকার মনে করেন যে সাফল্যের সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ হলেও, একবারে অসম্ভব নয়। প্রথম কথা, ট্রাম্পকে কয়েকটি রাজ্যের ফলাফল উল্টে দিতে হবে যেসব রাজ্যে বাইডেন কয়েক হাজার থেকে লাখেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন। এটা ঠিক যে এবারের নির্বাচন ২০০০ সালের নির্বাচন নয় যেখানে ফলাফলের নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়েছিল মাত্র একটি রাজ্য - ফ্লোরিডা।

এছাড়াও, ট্রাম্পের আইনজীবীরা যেসব রাজ্য টার্গেট করেছেন - মিশিগান, উইসকনসিন, পেনসিলভানিয়া এবং নেভাদা - সেসব রাজ্যের গভর্নররা ডেমোক্র্যাট দলের। তারা চুপ করে বসে থাকবেন না। যেমন মিশিগানের গভর্নর গ্রেচেন হুইটমারের ক্ষমতা রয়েছে রাজ্যের নির্বাচনী বোর্ডে পরিবর্তন এনে এমন কাউকে আনা যিনি ফলাফল প্রত্যয়ন করতে ইচ্ছুক।

তাছাড়া, আইনসভার রিপাবলিকান সদস্যরা ইলেকটোরাল কলেজে ভোট দেওয়ার জন্য যেসব প্রতিনিধি মনোনীত করবেন, গভর্নর তার ইচ্ছামত বাইডেন সমর্থক প্রতিনিধি মনোনীত করতে পারেন। সে অবস্থায় কারা বৈধ ইলেকটোরাল কলেজ প্রতিনিধি তা নির্ধারণের ভার পড়বে কংগ্রেসের ওপর।

তবে তার মানে এই নয় জো বাইডেনের সমর্থকরা উদ্বিগ্ন নন। তবে ফলাফল উল্টে দিয়ে ট্রাম্পের ক্ষমতায় থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা ততটাই যতটা একজন ব্যক্তির লটারিতে কোটি ডলার জেতার পরপরই বজ্রপাতে মৃত্যুর ঘটনার মত। কিন্তু তারপরও সেই বিরল সম্ভাবনার চিন্তাতেও অনেক ডেমোক্র্যাট সমর্থকের এই ঠাণ্ডাতেও ঘাম হচ্ছে।

ট্রাম্পের কৌশল কি আইনসিদ্ধ
ট্রাম্প গত চার বছরর ধরে আমেরিকায় প্রেসিডেন্টের আচরণের প্রচলিত রীতিনীতি একের পর এক ভেঙ্গেছেন। ক্ষমতার শেষভাগে এসে তিনি বদলে যাবেন সে সম্ভাবনা কম।

রাজ্যস্তরে নির্বাচনী কর্মকর্তা বা আইসনসভার সদস্যদের ওপর চাপ তৈরির চেষ্টা নজিরবিহীন বা বিতর্কিত হলেও তা বে-আইনি নয়। আমেরিকার নির্বাচনী রাজনৈতিক ইতিহাসের প্রথমদিকে রাজ্য আইনসভার সদস্যদের ইলেকটোরাল ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতা ছিল। তাছাড়া, আমেরিকার সংবিধানে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই যে পপুলার ভোট বিবেচনায় নিয়েই তাদেরকে ইলেকটোরাল কলেজে ভোট দিতে হবে।

যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোনো একটি আইনসভাকে পপুলার ভোট অগ্রাহ্য করতে রাজী করাতে পারেন, তাহলে নিশ্চিতভাবে ডেমোক্র্যাটরা আদালতে যাবেন। তবে এ ব্যাপারে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় আইনের ব্যাখ্যাও খুব অস্পষ্ট।

কেউ কি আগে এই চেষ্টা করেছে?
২০০০ সালে শেষবার আল গোর এবং জর্জ বুশের মধ্যে টান টান প্রতিযোগিতা হয়েছিল, তবে সেটি হয়েছিল একটি রাজ্যে এবং ভোটের ব্যবধান ছিল মাত্র কয়েকশ। শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্ট ফলাফল নতুন করে পর্যালোচনা বন্ধ করে বুশের পক্ষে রায় দেয়।

তবে একাধিক রাজ্যের ফলাফল নিয়ে বিরোধ-বিতর্কের নজির খুঁজতে ১৮৭৬ সালের নির্বাচনে রিপাবলিকান রাদারফোর্ড হেইজ এবং ডেমোক্র্যাট স্যামুয়েল টিলডনের ভোটের লড়াইয়ের দিকে তাকাতে হবে। তিনটি রাজ্যের - লুইজিয়ানা, সাউথ ক্যারোলাইনা এবং ফ্লোরিডার- ফলাফল নিয়ে মতানৈক্য তৈরি হয় যার কারণে কোনো প্রার্থীই ইলেকটোরাল কলেজ ভোটে সংখ্যাধিক্য পেতে ব্যর্থ হয়। ফলাফল নির্ধারণের দায়িত্ব পড়ে পার্লামেন্টের নিম্ন-কক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের ওপর যারা রিপাবলিকান প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিয়েছিল যদিও মি হেইজ ২০০০ সালে মি বুশ এবং ২০১৬ সালে মি ট্রাম্পের মত পপুলার ভোটে প্রতিপক্ষের চেয়ে পিছিয়ে ছিলেন।

ক্ষমতা ছাড়তে অস্বীকার করলে ট্রাম্পের ভাগ্যে কী ঘটতে পারে?
যদি নির্বাচনী ফলাফল উল্টে দেওয়ার প্রচেষ্টায় মি ট্রাম্প ব্যর্থ হন, ২০ জানুয়ারি দুপুর ১২টা এক মিনিটে জো বাইডেন আমেরিকার ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেবেন। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করুন আর নাই করুন এটি হবে।

এই পর্যায়ে, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী সাবেক প্রেসিডেন্টকে অগ্রাহ্য করতে পারবে। “প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার চেষ্টায় সফল না হলেও, নির্বাচনী ফলাফল অস্বীকার করার এই নজিরবিহীন আচরণ আমেরিকার ভবিষ্যৎ নির্বাচনের জন্য একটি উদাহরণ তৈরি করবে। ইতিমধ্যেই এক জনমত জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের ওপর বহু আমেরিকানের আস্থা পোড় খেয়েছে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা