শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

লিটনেই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
লিটনেই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী

দ্বিতীয় দফায় মেয়র নির্বাচিত হয়ে গত ৫ বছরে রাজশাহীর উন্নয়ন করেছেন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। এবার উন্নয়ন সম্পন্নের পাশাপশি কর্মসংস্থানে জোর দিয়ে সামনে এগুচ্ছেন তিনি। রাজশাহী সিটি নির্বাচনে এবার লিটনের প্রতিই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী।

রাজশাহী সিটিতে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন গত ৫ বছরে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। রাস্তা-ঘাট, ড্রেনেজ সিস্টেম, গ্যাস পাইপ লাইন সংযোগ, আলোকায়ন, উচ্চ বহুতল ভবন নির্মাণ, নদীর ধারের উন্নয়ন, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র করা থেকে শুরু করে যে সব অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেছেন এবং রাজশাহী সিটিকে একটি উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। ফলে এবারের নির্বাচনে লিটনের বিকল্প দেখছেন না নগরবাসী। লিটনকেই আবারও মেয়র হিসেবেই দেখছেন রাজশাহীর মানুষ। অর্থনীতির পালেও লাগিয়েছেন হাওয়া। তাই এবারের নির্বাচনে তিনি কর্মসংস্থান নিশ্চিতে জোর দিয়ে মাঠে নেমেছেন। ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছেন। এবার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী যারা হয়েছেন, তারা নগরবাসীর কাছে অপরিচিত। তাই লিটনের পক্ষেই ঝুঁকেছেন সবাই। লিটনও আছেন অনেকটা চাপমুক্ত।

পাঁচ বছর আগের দেখা নগর এবং বর্তমান রাজশাহীর নগরচিত্রই বলে দেয় মেয়র লিটনের পরিকল্পায় নগরীতে কতটা পরিবর্তন হয়েছে। শুধু এই দৃশ্যমান উন্নয়নেই বিষয়টি থেমে নেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগসহ বহুমাত্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে গতিশীল হয়েছে নগর অর্থনীতি। আর এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের এ মাস্টার পরিকল্পনার কারিগর রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। যার অভূতপূর্ব উন্নয়নের সুফল ভোগ করছেন এখন নগরবাসী।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের তথ্য বলছে, দ্বিতীয় মেয়াদে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ হয়েছে। এখনও চলমান আছে উন্নয়ন। এর মধ্যে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকি আরও অনেক কাজ চলমান।

সংস্থাটির তথ্যমতে, নগরীর বিমান চত্বর থেকে বিহাস পর্যন্ত নতুন চারলেন সড়ক, তালাইমারী থেকে আলুপট্টি পর্যন্ত চারলেন সড়ক, বিলসিমলা রেলক্রসিং মোড় থেকে কাশিয়াডাঙ্গা পর্যন্ত চারলেন সড়ক, ভদ্রা রেলক্রসিং থেকে নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল পর্যন্ত চারলেন সড়ক, বিলসিমলা থেকে সিটি হাট পর্যন্ত চারলেন সড়ক করা হয়েছে। আগে দুই লেনের এই সড়কগুলোতে দুর্ভোগ ছিল নগরবাসীর নিত্যদিনের সঙ্গী। অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে নগরীতে ব্যক্তি বিনিয়োগও ছিল খুবই নগণ্য। তবে টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন হয়নি; প্রতিটি রাস্তার ফুটপাতকে ঘিরে পরিচালিত হচ্ছে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়তি আয়ের সুযোগ। সড়কগুলোর বিশেষায়িত গুণের প্রশংসা এখন জাতীয়ভাবেও স্বীকৃত। পর্যটন স্পট হিসেবেও এই রাস্তাগুলো ব্যবহার হচ্ছে। এতে একই সড়কে কয়েক স্তরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। যা আজ থেকে ৫ বছর আগে কেউ কল্পনাও করেনি।

শুধু এই প্রধান সড়কগুলোই নয়, নগরীর বুধপাড়া এলাকায় ফ্লাইওভার নির্মাণ, সপুরা থেকে পোস্টাল একাডেমি পর্যন্ত সড়ক, সাগরপাড়া বটতলা মোড় থেকে রুয়েটের সীমানা প্রাচীর, উপশহর মালোপাড়া-রাণীবাজার সড়ক, মনিচত্বর থেকে জাদুঘর মোড় সড়ক, বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক সংলগ্ন সড়কসহ পদ্মাপাড় জুড়ে যোগাযোগ ও সৌন্দর্যবর্ধনে যে কাজ হয়েছে, তা এই নগরীকে বাসযোগ্য গ্রিন, ক্লিন ও হেলদি সিটি হিসেবে খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি স্মার্ট রাজশাহীর পথকেও ত্বরান্বিত করেছে।

রাসিকের তথ্য বলছে, মেয়র লিটনের প্রচেষ্টায় নগরীতে বিকেএসপি আঞ্চলিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে। হাইটেক পার্ক গড়ে উঠেছে। শিল্প নগরী-২ ও আধুনিক নভোথিয়েটরের কাজও শেষের দিকে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি গড়ে তোলা এসব প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সার্বিকভাবেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা ভিন্ন মাত্রা নিয়ে গতিশীল হয়েছে।

নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ায় আবাসন ও নির্মাণ শিল্পেও নিরব বিপ্লব হয়েছে। নগরীতে জমির দাম প্রায় ১৫ থেকে ২০ গুণ বেড়েছে। প্রত্যেকটি স্তরে স্তরে ব্যক্তি বিনিয়োগ বাড়ছে। ব্যাপক কর্মসংস্থান হয়েছে। বিস্ময়ের এই উন্নয়নে অর্থনীতির চিত্রও বদলে গেছে।

রাজশাহী চেম্বারের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু জানান, একটি এলাকার অর্থনীতি কোন দিকে যাবে, তা নির্ভর করে সে অঞ্চলের যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উপর। রাজশাহীর ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিস্থিতিতে কতটা উন্নতি হয়েছে, তা দৃশ্যমান। রাসিক ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করায় নারীরাও ঘরে আর বসে নেই। অনলাইন ঘরে বসে বিভিন্ন পণ্য কেনাবেচা করছেন। এক কথায় ব্যবসা-বাণ্যিজের ক্ষেত্রেও নীরব বিপ্লব এসেছে। যা এ অঞ্চলের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ইলিয়াস হোসেন বলেন, রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ব্যবস্থা হচ্ছে অর্থনীতির উন্নয়নের পূর্বশর্ত। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়, মানুষের জীবনমান উন্নত হয়। রাস্তাঘাট না থাকলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়বে না। মেয়র লিটনের আমলে জনপ্রত্যাশিত এই মৌলিক কাজগুলো হয়েছে। এতে রাজশাহীতে নতুন নতুন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে, প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের শাখা স্থাপন হচ্ছে। রাজশাহীতে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার জন্য বিনিয়োগ বেড়েছে।

রাসিকের সদ্য সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, একটি অঞ্চলের মানুষের জীবনমান কেমন হবে, তা সে অঞ্চলের অর্থনীতির উপর নির্ভর করে। রাজশাহী এক সময় অনেক পিছিয়ে ছিল। উন্নয়নের ক্ষেত্রে বৈষম্য ছিল। জনগণের ভোটে প্রথম মেয়াদে মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পরপরই টেকসই উন্নয়ন নিয়ে কাজ শুরু করি। দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হওয়ার পর গত ৫ বছরে টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনার অনেক কাজই বাস্তবায়ন হয়েছে। অনেক কাজ বাকি আছে। কুচক্রী মহল প্রথম দিকে নানা অপপ্রচার চালালেও এর সুফল এখন সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। বিনিয়োগ বেড়েছে। কর্মসংস্থান বেড়েছে। মানুষের জীবনমান উন্নত হয়েছে। আর এই উন্নয়নের ফলশ্রুতিতেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা যে কোনো সময়ের চেয়ে গতিশীল হয়েছে, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি
শিক্ষা উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি ইবতেদায়ী শিক্ষকদের, নতুন কর্মসূচি
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর শাহজাহানপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
ঢাকার বাতাসের মান আজ অস্বাস্থ্যকর
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আকাশ
সর্বশেষ খবর
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ