শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৪, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

লিটনেই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন
লিটনেই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী

দ্বিতীয় দফায় মেয়র নির্বাচিত হয়ে গত ৫ বছরে রাজশাহীর উন্নয়ন করেছেন এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। এবার উন্নয়ন সম্পন্নের পাশাপশি কর্মসংস্থানে জোর দিয়ে সামনে এগুচ্ছেন তিনি। রাজশাহী সিটি নির্বাচনে এবার লিটনের প্রতিই আস্থা রাখতে চান নগরবাসী।

রাজশাহী সিটিতে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন গত ৫ বছরে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়েছেন। রাস্তা-ঘাট, ড্রেনেজ সিস্টেম, গ্যাস পাইপ লাইন সংযোগ, আলোকায়ন, উচ্চ বহুতল ভবন নির্মাণ, নদীর ধারের উন্নয়ন, পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র করা থেকে শুরু করে যে সব অবকাঠামোগত উন্নয়ন করেছেন এবং রাজশাহী সিটিকে একটি উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। ফলে এবারের নির্বাচনে লিটনের বিকল্প দেখছেন না নগরবাসী। লিটনকেই আবারও মেয়র হিসেবেই দেখছেন রাজশাহীর মানুষ। অর্থনীতির পালেও লাগিয়েছেন হাওয়া। তাই এবারের নির্বাচনে তিনি কর্মসংস্থান নিশ্চিতে জোর দিয়ে মাঠে নেমেছেন। ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছেন। এবার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী যারা হয়েছেন, তারা নগরবাসীর কাছে অপরিচিত। তাই লিটনের পক্ষেই ঝুঁকেছেন সবাই। লিটনও আছেন অনেকটা চাপমুক্ত।

পাঁচ বছর আগের দেখা নগর এবং বর্তমান রাজশাহীর নগরচিত্রই বলে দেয় মেয়র লিটনের পরিকল্পায় নগরীতে কতটা পরিবর্তন হয়েছে। শুধু এই দৃশ্যমান উন্নয়নেই বিষয়টি থেমে নেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগসহ বহুমাত্রিক উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে গতিশীল হয়েছে নগর অর্থনীতি। আর এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের এ মাস্টার পরিকল্পনার কারিগর রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। যার অভূতপূর্ব উন্নয়নের সুফল ভোগ করছেন এখন নগরবাসী।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের তথ্য বলছে, দ্বিতীয় মেয়াদে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রায় ২ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে রাজশাহী মহানগরীর সমন্বিত নগর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ব্যাপক উন্নয়ন কাজ হয়েছে। এখনও চলমান আছে উন্নয়ন। এর মধ্যে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকি আরও অনেক কাজ চলমান।

সংস্থাটির তথ্যমতে, নগরীর বিমান চত্বর থেকে বিহাস পর্যন্ত নতুন চারলেন সড়ক, তালাইমারী থেকে আলুপট্টি পর্যন্ত চারলেন সড়ক, বিলসিমলা রেলক্রসিং মোড় থেকে কাশিয়াডাঙ্গা পর্যন্ত চারলেন সড়ক, ভদ্রা রেলক্রসিং থেকে নওদাপাড়া বাস টার্মিনাল পর্যন্ত চারলেন সড়ক, বিলসিমলা থেকে সিটি হাট পর্যন্ত চারলেন সড়ক করা হয়েছে। আগে দুই লেনের এই সড়কগুলোতে দুর্ভোগ ছিল নগরবাসীর নিত্যদিনের সঙ্গী। অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে নগরীতে ব্যক্তি বিনিয়োগও ছিল খুবই নগণ্য। তবে টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে শুধু যোগাযোগ ব্যবস্থায় আধুনিকায়ন হয়নি; প্রতিটি রাস্তার ফুটপাতকে ঘিরে পরিচালিত হচ্ছে নিম্নআয়ের মানুষের বাড়তি আয়ের সুযোগ। সড়কগুলোর বিশেষায়িত গুণের প্রশংসা এখন জাতীয়ভাবেও স্বীকৃত। পর্যটন স্পট হিসেবেও এই রাস্তাগুলো ব্যবহার হচ্ছে। এতে একই সড়কে কয়েক স্তরের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। যা আজ থেকে ৫ বছর আগে কেউ কল্পনাও করেনি।

শুধু এই প্রধান সড়কগুলোই নয়, নগরীর বুধপাড়া এলাকায় ফ্লাইওভার নির্মাণ, সপুরা থেকে পোস্টাল একাডেমি পর্যন্ত সড়ক, সাগরপাড়া বটতলা মোড় থেকে রুয়েটের সীমানা প্রাচীর, উপশহর মালোপাড়া-রাণীবাজার সড়ক, মনিচত্বর থেকে জাদুঘর মোড় সড়ক, বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক সংলগ্ন সড়কসহ পদ্মাপাড় জুড়ে যোগাযোগ ও সৌন্দর্যবর্ধনে যে কাজ হয়েছে, তা এই নগরীকে বাসযোগ্য গ্রিন, ক্লিন ও হেলদি সিটি হিসেবে খ্যাতি অর্জনের পাশাপাশি স্মার্ট রাজশাহীর পথকেও ত্বরান্বিত করেছে।

রাসিকের তথ্য বলছে, মেয়র লিটনের প্রচেষ্টায় নগরীতে বিকেএসপি আঞ্চলিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছে। হাইটেক পার্ক গড়ে উঠেছে। শিল্প নগরী-২ ও আধুনিক নভোথিয়েটরের কাজও শেষের দিকে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের পাশাপাশি গড়ে তোলা এসব প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সার্বিকভাবেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা ভিন্ন মাত্রা নিয়ে গতিশীল হয়েছে।

নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ায় আবাসন ও নির্মাণ শিল্পেও নিরব বিপ্লব হয়েছে। নগরীতে জমির দাম প্রায় ১৫ থেকে ২০ গুণ বেড়েছে। প্রত্যেকটি স্তরে স্তরে ব্যক্তি বিনিয়োগ বাড়ছে। ব্যাপক কর্মসংস্থান হয়েছে। বিস্ময়ের এই উন্নয়নে অর্থনীতির চিত্রও বদলে গেছে।

রাজশাহী চেম্বারের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু জানান, একটি এলাকার অর্থনীতি কোন দিকে যাবে, তা নির্ভর করে সে অঞ্চলের যোগাযোগ ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উপর। রাজশাহীর ব্যবসা-বাণিজ্যের পরিস্থিতিতে কতটা উন্নতি হয়েছে, তা দৃশ্যমান। রাসিক ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করায় নারীরাও ঘরে আর বসে নেই। অনলাইন ঘরে বসে বিভিন্ন পণ্য কেনাবেচা করছেন। এক কথায় ব্যবসা-বাণ্যিজের ক্ষেত্রেও নীরব বিপ্লব এসেছে। যা এ অঞ্চলের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ইলিয়াস হোসেন বলেন, রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ব্যবস্থা হচ্ছে অর্থনীতির উন্নয়নের পূর্বশর্ত। অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়, মানুষের জীবনমান উন্নত হয়। রাস্তাঘাট না থাকলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়বে না। মেয়র লিটনের আমলে জনপ্রত্যাশিত এই মৌলিক কাজগুলো হয়েছে। এতে রাজশাহীতে নতুন নতুন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে, প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের শাখা স্থাপন হচ্ছে। রাজশাহীতে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার জন্য বিনিয়োগ বেড়েছে।

রাসিকের সদ্য সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, একটি অঞ্চলের মানুষের জীবনমান কেমন হবে, তা সে অঞ্চলের অর্থনীতির উপর নির্ভর করে। রাজশাহী এক সময় অনেক পিছিয়ে ছিল। উন্নয়নের ক্ষেত্রে বৈষম্য ছিল। জনগণের ভোটে প্রথম মেয়াদে মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পরপরই টেকসই উন্নয়ন নিয়ে কাজ শুরু করি। দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হওয়ার পর গত ৫ বছরে টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনার অনেক কাজই বাস্তবায়ন হয়েছে। অনেক কাজ বাকি আছে। কুচক্রী মহল প্রথম দিকে নানা অপপ্রচার চালালেও এর সুফল এখন সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। বিনিয়োগ বেড়েছে। কর্মসংস্থান বেড়েছে। মানুষের জীবনমান উন্নত হয়েছে। আর এই উন্নয়নের ফলশ্রুতিতেই রাজশাহীর অর্থনীতির চাকা যে কোনো সময়ের চেয়ে গতিশীল হয়েছে, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৭৩ মামলা
রাজধানীতে বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে বাসা থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিভাসুতে রাজনৈতিক পদায়ন পাওয়া তিন কর্মকর্তাকে পদাবনতি
সিভাসুতে রাজনৈতিক পদায়ন পাওয়া তিন কর্মকর্তাকে পদাবনতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
গাজীপুরে নিখোঁজের ৬ দিন পর শিশুর বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই, কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই, কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়

সম্পাদকীয়

ভারতীয় মদ জব্দ
ভারতীয় মদ জব্দ

দেশগ্রাম

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ আটজনের বিচার শুরু
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ আটজনের বিচার শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ

সম্পাদকীয়