শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২২

গোলটেবিলে বিশিষ্টজনদের ভাষ্য

ঢাকা শহর বাঁচাতে হলে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা শহর বাঁচাতে হলে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে

‘ঢাকা শহরকে বাঁচাতে হলে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। শহরের সঙ্গে সংযুক্ত আশপাশের জেলাগুলোর উন্নয়ন করতে হবে। একই সঙ্গে চট্টগ্রামসহ বিভাগীয় শহরগুলোকে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। জেলা-উপজেলাকে নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে। যত্রতত্র উন্নয়ন বন্ধ করতে হবে। ঢাকা কেন্দ্রিক ক্ষমতাকে কুক্ষিগত না রেখে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। যেসব সংস্থা ঢাকা কেন্দ্রিক থাকার দরকার নেই সেগুলো ঢাকার বাইরে গড়ে তুলতে হবে।’

গত মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশ  ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্স (বিআইপি) আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধুর নগর ভাবনা ও বাংলাদেশ ২০৪১ : স্বপ্ন, সম্ভাবনা ও বাস্তবায়নের পথনকশা’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা এসব কথা বলেন। বিআইপির সভাপতি পরিকল্পনাবিদ ফজলে রেজা সুমনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহম্মদ মেহেদী আহসানের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ, ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন, লক্ষ্মীপুর ৪ আসনের সংসদ সদস্য মান্নান, সিলেট ৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান, গাইবান্ধা ১ আসনের সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী, শরীয়তপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক, মহিলা আসন-১১ সংসদ সদস্য আরমা দত্ত ও ৪০ আসনের খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন, নগর গবেষণা কেন্দ্রের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক গোলাম মর্তুজা ও বুয়েটের অধ্যাপক ইসরাত ইসলাম, বুয়েটের স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ইশরাত ইসলাম, নগর গবেষণা কেন্দ্রের ভাইস-চেয়ারম্যান অধ্যাপক গোলাম মর্তুজা প্রমুখ।

মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, শুধু ঢাকাতেই পাঁচটি মৌলিক অধিকার (শিক্ষা, খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান ও চিকিৎসা) পুরোটা পূরণ হয়। ঢাকার বাইরে যখন কোনো পরিকল্পনা করা হয়, তখন হয়তো, ওই মৌলিক অধিকারের একটি বা দুটি পূরণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। সামগ্রিকভাবে সব পূরণের পরিকল্পনা করা হয় না। এ জন্য মানুষ ঢাকামুখী হয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) কাজের বিষয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারা এখন পর্যন্ত যে কাজগুলো করেছে, আমি মনে করি এর মধ্যে একটি কাজই স্মরণীয় হয়ে থাকবে, আর সেটি হচ্ছে, ড্যাপ। এ ছাড়া রাজউককে সমাদৃত করার মতো অন্য কোনো কাজ নেই। এ নিয়ে যতই সমালোচনা হোক, ৫০ বছর পরে এটাই হয়তো ঢাকার একমাত্র কাঠামো বা হাতিয়ার থাকবে, যেটার ওপরে ঢাকার ভবিষ্যৎ ভিত্তি রচনা হতে পারে।’ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘আমরা যদি উন্নত বিশ্বে গিয়ে শপিং করা, বিলাসিতা করা ইত্যাদিতে সময় না কাটিয়ে সেসব দেশের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা ও কার্যক্রম অনুসরণও করি, তাহলেও তা বড় ধরনের সুফল বয়ে আনবে।’

শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ না করে কুক্ষিগত করে রাখার প্রচেষ্টা আমাদের মধ্যে রয়েছে। ক্ষমতা কুক্ষিগত না রেখে বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে। জেলা-উপজেলাগুলোকে পরিকল্পনার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, একটি স্কুল তৈরিতে যদি মন্ত্রী ও মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন, সুপারিশ লাগে, ঢাকায় আসতে হয়, সচিবালয়ে যেতে হয়, তাহলে আগে যেখানে ৫ হাজার টাকা দুর্নীতি হতো, ঢাকায় আসার কারণে সেখানে ৫০ হাজার টাকা দুর্নীতি হবে। ঢাকাকে বাঁচানোর জন্য তিনি ঢাকার বাইরের শহরগুলোকে, বিশেষভাবে উপজেলা ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা নিতে বলেন। মেট্রোরেলের এক্সেসিবিলিটি প্রসঙ্গ তুলে ধরে ঢাকা-৮ আসনের সংসদ সদস্য রাশেদ খান মেনন বলেন, পরিকল্পনাহীনতাই যেন আমাদের পরিকল্পনা। এত বড় মেট্রোরেলের প্রকল্প হচ্ছে, কিন্তু মেট্রোরেলের নিচের স্টেশন নিয়ে কোনো পরিকল্পনাই নেই। কদিন পরে সেখানেই তো যানজট সৃষ্টি হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ বলেন, ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) প্রণয়ন করা হয়েছে। সে ড্যাপ কারা বাস্তবায়ন করবে? ঢাকার খাল, জলাশয় এরই মধ্যে ভরাট হয়ে গেছে। এগুলো উদ্ধার হওয়া সম্ভব? আমাদের পরিকল্পনা উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। কারণ উপজেলা পর্যায়ে যত্রতত্র অবকাঠামো উন্নয়ন হচ্ছে। উপজেলা পর্যায়ে সঠিক পরিকল্পনা করা গেলে দেশের টেকসই উন্নয়ন হবে।

লক্ষ্মীপুর ৪ আসনের সংসদ সদস্য মান্নান বলেন, শহরের উন্নয়নের কথা বাদ দেন। শহরের উন্নয়ন হয়ে গেছে। এখন উপজেলা ও গ্রাম নিয়ে পরিকল্পনা করেন। কারণ গ্রাম বাঁচলে আমরা বাঁচব। এলাকা নিয়ে ভাবেন, পরিকল্পনা করেন। সিলেট ৩ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাস্টার প্ল্যান করার জন্য বলেছেন। কিন্তু উপজেলা পর্যায়ে কোনো প্ল্যান নেই। যত্রতত্র উন্নয়ন হচ্ছে। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে, যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলা হচ্ছে। পুকুর ভরাট হচ্ছে, ফুটপাথ দখল হচ্ছে। গাইবান্ধা ১ আসনের সংসদ সদস্য শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি মানুষ বাসস্থান হারাবে। এ ছাড়া ১ ডিগ্রি গ্লোবাল ওয়ার্মিং হলে দেশের ১৭ শতাংশ ভূমি পানির নিচে চলে যাবে। বৈশ্বিক জলবায়ু প্রভাব অনেকাংশে আমাদের ওপর পড়ছে। আর ক্ষয়ক্ষতির শিকার আমরা হচ্ছি। এই ক্ষয়ক্ষতির টাকা আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাগুলো দেওয়ার কথা। কিন্তু আমরা কতটুকু নিয়ে আসতে পারছি? শরীয়তপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক বলেন, শুধু শহরে নয় গ্রাম পর্যায়ে উন্নয়ন হচ্ছে। সেটাকে নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে। কারণ উপজেলা কেন্দ্রিক নগরায়ণ হচ্ছে। সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। আর উন্নয়ন কাজের রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে। সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী এগোতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
ট্রেনের বগি ও গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতা
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
পরবর্তী সরকারের চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সংকটের সমাধান
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
গ্যাস সম্প্রসারণের বিরুদ্ধে ‘নৌবহর’ কর্মসূচি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
‘টেস্ট অব অ্যারাবিয়া’ থিমে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভাল
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
সর্বস্তরে কোরআন শিক্ষার প্রসার অপরিহার্য
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ কারাগারে
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান শওকতের নথিপত্র তলব দুদকের
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
তফসিল ঘোষণা শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখ্যান
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
মুখোমুখি অবস্থানে অপসো স্যালাইন কারখানার দুই শ্রমিক পক্ষ
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা