শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২২

পার্বত্য শান্তিচুক্তি ২৫ বছর আজ

সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে সশস্ত্র সন্ত্রাস, প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত লাশ পড়ছে। রক্ত ঝরছে সাধারণ মানুষের। আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতা নিত্যসঙ্গী লাখো মানুষের। আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজির কারণে চার সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের হাতে গত বছরে শতাধিক মানুষ গুম-খুন হয়েছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তথ্যমতে, গত ২৪ বছরে পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের হাতে ৯ শতাধিক মানুষ খুন হয়েছেন। গুম হয়েছে প্রায় দেড় হাজার। বছরে তিন পার্বত্য জেলায় প্রায় ৬০০ কোটি টাকার চাঁদাবাজিতে লিপ্ত সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো। এই প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্যাঞ্চলে শান্তির বার্তা নিয়ে স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৫ বছর পূর্তি হচ্ছে আজ। সরকারের তিন মেয়াদে শান্তিচুক্তির আলোকে পাহাড়ের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। পার্বত্যবাসীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের নানা প্রচেষ্টা ম্লান হয়ে যাচ্ছে চার সন্ত্রাসী গ্রুপের সন্ত্রাস ও জবরদস্তিতে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে জেএসএস (মূল) ও ইউপিডিএফ (মূল) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও গুম-খুনের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি। সংস্কারপন্থি হিসেবে এই দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর দুটি উপ-দলও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজিতে জড়িত। ভুক্তভোগী বাঙালি ও পাহাড়িরা অভিযোগ করেন, হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, গাছের ফল, ফসল, ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষক-শ্রমিক-মৎস্যজীবী, সড়কে চলাচলকারী যানবাহন, চাকরিজীবী, স্থানীয় উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত পরিবার, দেশীয় ও বহুজাতিক কোম্পানি, জমি কেনাবেচা, এমনকি ডিম-কলা বিক্রি করতে গেলেও চাঁদা দিতে হয়। চাঁদা না দিলে অপহরণ, নির্যাতন, নিপীড়ন ও হত্যার ঘটনা ঘটছে। তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি প্রায় ৫১ ভাগ মানুষ, বাঙালি ৪৯ ভাগ। সাধারণ পাহাড়ি-বাঙালিরা শান্তির পক্ষে। কিন্তু আধিপত্যের লড়াই, চাঁদাবাজি, সশস্ত্র সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত তাদের জীবন। অভিযোগ রয়েছে, সশস্ত্র গ্রুপের শীর্ষ নেতারা চাঁদাবাজির টাকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। বিদেশেও বাড়ি আছে কারও কারও।

পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের কাছে এলএমজি, এসএমজি/একে৪৭, ৭.৬২ মি.মি. রাইফেল, এম-১৬ রাইফেল, জি-৩ রাইফেল, ০.২২ রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, পিস্তল, মর্টার, দেশীয় পিস্তল, দেশীয় বন্দুক, হ্যান্ড গ্রেনেডসহ রকেট লাঞ্চারও রয়েছে।

এদিকে পার্বত্যাঞ্চলে গত ২৪ বছরে গুম হওয়াদের মধ্যে ৬০ ভাগ মুক্তিপণের টাকা দিয়ে জীবন বাঁচিয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন জঙ্গলে লাশ ফেলে দেওয়া হয়। তবে সাক্ষী-প্রমাণের অভাবে পাহাড়ের অপরাধীদের শাস্তি হচ্ছে না। যারা সাক্ষী দিতে যায়, তাদেরও শাস্তি পেতে হয়। অনেকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার হয়েছে, কিন্তু সাক্ষীর অভাবে তাদের সাজা হয়নি।

 

সন্ত্রাসে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

ফাতেমা জান্নাত মুমু, রাঙামাটি প্রতিনিধি জানান, যে পাহাড়ে ছিল না সড়ক। যে পাহাড় দেখেনি কখনো বিদ্যুতের আলো। যে পাহাড়ে ছিল না কোনো আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল- সে পাহাড়ে এখন সড়ক, সেতু, কালভার্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যুতে আলোকিত। উন্নয়নে বদলে গেছে তিন পার্বত্য জেলা। ১৯৯৭ সালে ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৫ বছর পরও পাহাড়ে কাক্সিক্ষত শান্তি ফিরেনি। বন্ধ হয়নি রক্তপাত, খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি। সূত্র জানায়, পার্বত্য শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের তিন মেয়াদে ৪৮টি ধারা পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়েছে। ১৫টি আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে। বাকিগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, তিন পার্বত্য জেলায় পরিষদ, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের আলাদা কোটা, সরকারি চাকরি,  ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিশুদের মাতৃভাষায় শিক্ষা ব্যবস্থা চালু, পার্বত্য ভূমি নিষ্পত্তি কমিশন গঠিত হয়েছে। উপজেলা ও ইউনিয়নে বিদ্যুৎ সংযোগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তথ্য ও প্রযুক্তি, যোগাযোগ উন্নয়ন, মসজিদ, মন্দির, বিহার, সমাজকল্যাণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, প্রতিবন্ধী ও নারী উন্নয়ন, গৃহ নির্মাণ, স্বাস্থ্য, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, পর্যটনসহ অসংখ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়। সরকারের এসব উন্নয়নের সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসে, চাঁদাবাজিতে। রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি দীপংকর তালুকদার এমপি বলেন, চুক্তির পর সরকার পার্বত্যাঞ্চল উন্নয়নের কথা রেখেছে। কিন্তু সন্তু লারমা পাহাড়ি-বাঙালির শান্তি সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি রাখেননি। জেএসএস উল্টো পার্বত্যাঞ্চলে সরকারি দল নিধনে মরিয়া হয়ে উঠেছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তির আগে শান্তিবাহিনী নামে একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন থাকলেও তা এখন ভেঙে ছয়টি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনে রূপ নিয়েছে। তাদের অত্যাচার-নির্যাতনে জিম্মি পাহাড়বাসী।

তবে চুক্তির পরও পাহাড়ে অশান্তির জন্য নিজেদের দায় অস্বীকার করে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির সহসভাপতি ও সাবেক এমপি উষাতন তালুকদার বলেন, চুক্তি পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন না হওয়ায় পাহাড় অশান্ত রয়েছে। তার জন্য জনসংহতি সমিতি দায়ী নয়। পাহাড়ে এখনো সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড রয়েছে। তবে ওই সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সঙ্গে জনসংহতির সম্পৃক্ততা নেই। চুক্তির পক্ষে-বিপক্ষে কিছু উগ্রবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী জনসংহতির নাম ক্ষুণ্ন করতে এ কর্মকাণ্ড অব্যাহত রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬৫
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১ হাজার ৬৬৫
নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় দিন পর বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
ঈদের ছুটিতে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
ঈদের ছুটিতে ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
বিদেশে চিকিৎসার জন্য নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সিইসির সঙ্গে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সিইসির সঙ্গে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান
মাদারীপুর সদর হাসপাতালে দুদকের অভিযান

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান
মাদারীপুরে হাসপাতালের দরপত্রে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান

৫৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস
আগামী ১০০ কোটি বছরের মধ্যে পৃথিবীতে প্রাণের অবসান: গবেষণার পূর্বাভাস

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার
এনসিপির যুবসংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তির’ আত্মপ্রকাশ শুক্রবার

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
হত্যা মামলায় রংপুরে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী
২০২৭ বিশ্বকাপে দেখা যাবে না রোহিত-কোহলিকে, গাভাস্কারের ভবিষ্যদ্বাণী

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কমলো জেট ফুয়েলের দাম
কমলো জেট ফুয়েলের দাম

১৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
চিকিৎসার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর সরকার : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ১০ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার

২৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩
নিজ মেয়েকে হত্যার অভিযোগে পিতাসহ গ্রেফতার ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪৭ জন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’
‘দলগুলোর ভিন্নমত থাকলেও সবার লক্ষ্য এক’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ
মানবিক করিডর নিয়ে সরকার সবাইকে অন্ধকারে রেখেছে: মেজর হাফিজ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যানের মতবিনিময় সভা

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৪০

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের
ফরিদপুরে বাবাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেলো মেয়ের

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি
টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে বৃন্দাবনে কোহলি

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি
পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় একসঙ্গে কাজ করবে ওয়াসা, রাজউক ও ডিএনসিসি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান
প্রথম সরকারি সফরে সৌদিতে ট্রাম্প, স্বাগত জানালেন সালমান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট
স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি, দম্পতিকে কুপিয়ে মালামাল লুট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল
আইপিএল ফেরার দিনই শুরু হচ্ছে পিএসএল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’
‘আমরা ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের দিকে যাচ্ছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল
খায়রুল কবির খোকনকে নরসিংদী বিএনপির সভাপতি করায় আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগারের সাবেক জেল সুপারের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী
অনশনে অসুস্থ ববির পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড
রমনা বটমূলে বোমা হামলা: দুজনের যাবজ্জীবন, ৯ জনের ১০ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩
মুুন্সিগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার, আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ
জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবি থেকে দূরে অনন্ত
ছবি থেকে দূরে অনন্ত

শোবিজ

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা