শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নতুন শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

মুখস্থনির্ভরতার পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিখনের গুরুত্ব দিতে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম চালু করা হয়েছে বলে সরকার দাবি করছে। কিন্তু চালু হওয়া এ কারিকুলাম নিয়ে বিভিন্ন মহলে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। অনেক অভিভাবক বলছেন, নতুন কারিকুলাম চালুর পর স্কুলের শিক্ষকদের কাছে কোচিংনির্ভরতা বেড়েছে শিক্ষার্থীদের। রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের সামনে বিক্ষোভ মিছিল করে অভিভাবকরা এ কারিকুলাম বাতিলের দাবি জানিয়েছেন। শিক্ষাবিদরা বলছেন, সরকারের নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে সক্ষমতার অভাব রয়েছে শিক্ষকদের। শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, নতুন কারিকুলামে দক্ষ করে তুলতে সারা দেশের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে। আর এ কারিকুলাম বাতিল দাবিতে আন্দোলনের পেছনে রয়েছেন নোট-গাইড ব্যবসায়ী আর কোচিং মালিকরা। যদিও নোট-গাইড প্রকাশকরা বলেছেন, মন্ত্রীর এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই।

নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাতিল ও পরীক্ষা পদ্ধতি ফের চালুর দাবিতে গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ‘সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলন’ নামে অভিভাবকদের একটি সংগঠন। অনুষ্ঠানে অর্ধশতাধিক অভিভাবক অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ অনুযায়ী বিজ্ঞান বা মানবিক বিষয় বেছে নেওয়ার সুযোগ থাকবে না। ফলে তারা উচ্চশিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়ে পড়তে গিয়ে নানানভাবে হোঁচট খাবে। এতে উচ্চশিক্ষায় অনেক ছাত্রছাত্রী ঝরে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। নতুন কারিকুলামে ছাত্রছাত্রীরা কোনো পাঠের তত্ত্বীয় বিষয় বা ব্যাখ্যার ব্যাপারে কিছু শিখছে না, তাদের মধ্যে ইলেকট্রনিক ডিভাইসনির্ভরতা বেড়েছে।

তারা বলেন, নতুন কারিকুলামে সাময়িক পরীক্ষার মতো লিখিত পরীক্ষাও নেই। আছে দলগত কাজ, প্রজেক্ট ও অ্যাসাইনমেন্ট। এগুলো কীভাবে করতে হবে তা ছাত্রছাত্রীরাও বুঝতে পারে না, শিক্ষকরাও বোঝাতে পারেন না। পরীক্ষা পদ্ধতি একেবারে বাতিল হওয়ার কারণে ছাত্রছাত্রীরা পাঠে মনোযোগ হারাচ্ছে। চালু হওয়া নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের ফলাফল মূল্যায়ন হবে নম্বর বা জিপিএর ভিত্তিতে নয়, চিহ্ন দিয়ে। ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ ও বৃত্তের মাধ্যমে ফলাফল দেওয়া হবে। এসব নিয়মের কারণে শিক্ষার্থীরা হতাশ হচ্ছে, মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ছে। অভিভাবকরা দাবি করেন, চালু হওয়া নতুন শিক্ষা কারিকুলাম সম্পূর্ণভাবে বাতিল করতে হবে। ৬০ নম্বরের দুটি সাময়িক লিখিত পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। ক্লাস টেস্টগুলোয় ৪০ নম্বরের ধারাবাহিক মূল্যায়ন হিসেবে ধরতে হবে। নবম শ্রেণি থেকে সব শিক্ষার্থীর আগ্রহ অনুযায়ী বিষয় নির্বাচনের সুযোগ দিতে হবে। ফলাফল মূল্যায়নের ক্ষেত্রে চিহ্ন পদ্ধতি ত্রিভুজ, বৃত্ত ও চতুর্ভুজ ইত্যাদি নির্দেশক বাতিল করে নম্বর ও গ্রেড ভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি রাখতে হবে। শিক্ষার্থীদের ডিভাইসমুখী হতে নিরুৎসাহ করে তাত্ত্বিক বিষয়ে অধ্যয়নমুখী করতে হবে। একই সঙ্গে সব শ্রেণিতে কারিকুলাম বাস্তবায়নের আগে অবশ্যই তা মন্ত্রিপরিষদ এবং সংসদে উত্থাপন করতে হবে।

এ শিক্ষা কারিকুলাম বাতিলের দাবিতে কর্মসূচিও ঘোষণা করেন অভিভাবকরা। গতকালের সংবাদ সম্মেলন থেকে অভিভাবকরা জানান, ১৪ নভেম্বর সারা দেশে অভিভাবক সমাবেশ পালন করা হবে। একই সঙ্গে সারা দেশের জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দেবেন তারা। এরপর ২৪ নভেম্বর সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের ব্যানারে জাতীয় শহীদ মিনারে অভিভাবক সমাবেশের ডাক দিয়েছেন অভিভাবকরা। সংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত শিক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক জাহাঙ্গীর কবিরের সঞ্চালনায় লেখক ও গবেষক রাখাল রাহা সভাপতিত্ব করেন। এতে অন্য অভিভাবকরা বক্তব্য দেন। কারিকুলাম বাতিল দাবিতে অভিভাবকদের বিভিন্ন কর্মসূচির ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সম্প্রতি সাংবাদিকদের জানান, নোট-গাইড ব্যবসায়ী আর কোচিং মালিকরা এ আন্দোলনের নেপথ্যে রয়েছেন। কারণ এ কারিকুলাম পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হলে তাদের ব্যবসা থাকবে না। বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির সহসভাপতি শ্যামল পাল গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এমন অভিযোগের কোনো সত্যতা নেই। আমরা কখনোই সরকারের সিদ্ধান্তের বিপক্ষে নই।’ বনশ্রী আইডিয়াল স্কুলে পড়ুয়া এক ছাত্রের অভিভাবক গতকাল প্রতিবেদককে বলেন, ‘নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীর শিক্ষা ব্যয় যেমন বেড়েছে তেমন বেড়েছে কোচিংনির্ভরতা। শ্রেণিশিক্ষকদের কয়েকজন মিলে গোপনে শিক্ষকের বাসায় কোচিং সেন্টার গড়ে তুলেছেন। ছাত্রছাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে কোচিংয়ে অংশ নিতে হয়। কোচিং না করলে নেতিবাচক মূল্যায়ন করা হয়।’ চালু হওয়া নতুন কারিকুলাম নিয়ে স্বস্তিতে নেই শিক্ষকরাও। রাজধানীর খ্যাতনামা এক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ গতকাল প্রতিবেদককে জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের নিয়ে সম্প্রতি বৈঠক করা হয়েছে। এখানে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কারিকুলাম নিয়ে কোনো নেতিবাচক মন্তব্য করা যাবে না। এই অধ্যক্ষ দাবি করেন, এ কারিকুলাম ভালো নিঃসন্দেহে। তবে তা বাস্তবায়নের সক্ষমতা সিংহভাগ শিক্ষকের নেই। আরও বলেন, বাংলাদেশের মতো জনবহুল দেশে, যেখানে একটি স্কুলে প্রতি শ্রেণিতে শতাধিক ছাত্রছাত্রী রয়েছে, সেখানে এ কারিকুলাম বাস্তবায়ন একেবারেই অসম্ভব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ছিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সরকারের নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের যোগ্যতার অভাব রয়েছে শিক্ষকদের। নতুন কারিকুলামে যেসব পরিবর্তন আনা হয়েছে শিক্ষকদের দিয়ে তা বাস্তবায়ন করা কঠিন।’

এই বিভাগের আরও খবর
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলের ঘটনায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ১৪ জুলাই
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
রাজধানীতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
আশুরা ঘিরে পর্যাপ্ত কঠোর নিরাপত্তাবলয়
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
বৈদেশিক মুদ্রা জামানত রেখে টাকায় ঋণের সুযোগ
দোয়া-মাহফিলের  ঘোষণা হেফাজতের
দোয়া-মাহফিলের ঘোষণা হেফাজতের
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে  এনসিটি
চিটাগং ড্রাই ডক পরিচালনা করবে এনসিটি
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
১০-১৪ জুলাইয়ের মধ্যে এসএসসির ফল
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি জব্দ, ১৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
বৃক্ষরোপণ অভিযান-২০২৫
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
গতবারের চেয়ে এবার খাদ্য মজুত ৩ লাখ টন বেশি
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
করোনায় আরও আটজন আক্রান্ত
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
এবার পুলিশের সংস্কার দাবিতে আন্দোলনের ডাক
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য