শিরোনাম
- এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে, দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে : আমীর খসরু
- ঝড়ে উড়ে গেছে স্কুলের টিনের চালা, ঝুঁকি নিয়ে চলছে পাঠদান
- এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
- শেরপুরে আগাম বন্যার সতর্ক অবস্থা জারি, আতংকে লাখো মানুষ
- ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
- বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
- কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
- দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
- কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
- ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
- বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
- সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
- ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
- মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
- ‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
- মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
- কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
- ২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
ইতালিতে থেকেও করোনা স্পর্শ করেনি ৫০ হাজার চীনা নাগরিককে!
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাসের থাবায় ইউরোপ জুড়ে মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। বিশেষ করে ইতালিতে করোনা যেন মরণকামড় দিয়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ২৪২ জন। এছাড়া মৃত্যবরণ করেছেন ১৩ হাজার ৯১৫ জন। তবে করোনাভাইরাসে বিধ্বস্ত এই ইতালির প্রাতো শহরে বসবাসকারী চীনা বংশোদ্ভূত ৫০ হাজার নাগরিকের কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়নি। এমনই তথ্য দিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।
সংবাদমাধ্যমে বলা হচ্ছে, চীনে করোনা ছড়িয়ে পড়লে দেশটির নাগরিকরা ঘরে থাকাকেই বাঁচার কৌশল হিসেবে বেছে নিয়েছিল। প্রাতো শহরের চীনারাও সেই উপায় অবলম্বন করেন। আর এ কারণে ইতারির শহরটিতে তারা আক্রান্ত হয়নি।
রয়টার্সের খবর বলছে, প্রাতোর চীনা বংশোদ্ভূত লোকজন চীনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে নিজেদের এই ভাইরাস থেকে বাঁচিয়েছেন। অর্থাৎ ঘর থেকে বের না হওয়া ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাই ছিল তাদের মূলমন্ত্র।
করোনাভাইরাস মুক্ত থাকায় ইতালিতে চীনের নাগরিকরা বীরের মর্যাদা পাচ্ছেন। তবে করোনা শুরুর পরেই রোগটি বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে, তখন শহরটির চীনা বংশোদ্ভূতদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়ে।
এটাকে লজ্জাজনক বৈষম্য হিসেবে আখ্যায়িত করে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল।
ইতালির সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, জানুয়ারির শেষ দিক থেকে প্রাতো শহরের চীনার নিজেদের ঘরবন্দি করে রাখতে শুরু করেন।
শহরটির শীর্ষ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা রেনজো বার্তি বলেন, আমরা ইতালীয়রা আশঙ্কা করেছিলাম, প্রাতোর চীনাদের মধ্যে করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। অথচ তারা ইতালীয়দের চেয়ে অনেক ভালো আছে।
ইতালিতে এখন পর্যন্ত ১৩ হাজার ৯১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছেন এক লাখ ১৫ হাজার ২৪২ জন। ইউরোপে ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
গত বছরের ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানের একটি সামুদ্রিক খাবারের বাজার থেকে প্রথম এই ভাইরাসটি ছড়ায়। এতে আক্রান্ত হয়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ইতালি ও স্পেনে।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর