১০ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে সাবেক বিএনপি নেতা মিজানুর রহমানকে মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল জেলা সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব (পদ স্থগিত) মারজুক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে। সত্য-মিথ্যা যাচাই না করেই মিজানকে থানায় ডেকে নিয়ে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর অভিযোগ করা হয়েছে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে। বরিশাল প্রেস ক্লাবে গতকাল মিজানুর রহমানের পরিবারের পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করা হয়। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মিজানুর রহমান তালুকদারের বোন লিপি হাসান। তিনি মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার তার ভাইয়ের মুক্তি দাবি করেন।
একই সঙ্গে মারজুক আবদুল্লাহ ও অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যদেরও বিচার চান। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা মিজানুর রহমানের স্ত্রী, দুই ছেলে, ওয়ার্ড বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।