শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪০, মঙ্গলবার, ০৭ মার্চ, ২০১৭

সাংবাদিক দীপংকর হত্যায় রাজীব গান্ধীর 'স্বীকারোক্তি'

নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
সাংবাদিক দীপংকর হত্যায় রাজীব গান্ধীর 'স্বীকারোক্তি'

এক যুগ পর বাংলাদেশ ফেড়ারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন(বিএফইউজে) সাবেক সহ সভাপতি ও স্থানীয় দৈনিক দুর্জয় বাংলার নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক দীপংকর চক্রবর্তী হত্যার রহস্য উদঘাটন হয়েছে বলে দাবি করে করেছে পুলিশ। তারা জানিয়েছেন, ঢাকার হলি আর্টিজান রোস্তোরাঁয় হামলার আসামি শীর্ষ জেএমবি নেতা জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী বগুড়ার আদালতে এ হত্যাকাণ্ডে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে।

মঙ্গলবার বগুড়া পুলিশ সুপারের কনফারেন্স রুমে ব্রিফিংএ পুলিশ সুপার আসাদুজ্জামান বলেন, হলি আর্টিজান হামলার আসামি রাজিব গান্ধী রিমান্ডে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে বলেছে, জেএমবি শীর্ষ নেতা সিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাই ও শায়খ আব্দুর রহমানের জামাতা শায়খ আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে সাংবাদিক দীপঙ্কর চক্রবর্তীকে হত্যা করা হয়। দীপঙ্কর চক্রবর্তী জেএমবি ও বাংলা ভাই নিয়ে লেখালেখির কারণে তাকে হত্যার সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। হত্যাকাণ্ডে রাজীব গান্ধীসহ আরও ৩ জন অংশগ্রহণ করে। তারা হলেন মানিক, সানাউল্লা এবং নুরুল্লাহ।

বগুড়ার জহুরুলনগরে একটি মেসে বসে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। হত্যার আগের রাত ১০টায় মানিক মটরসাইকেল দিয়ে সানাউল্লা ও নুরুল্লাহকে নিয়ে শেরপুরে যায়। এর আগে বাসে সেখানে পৌছে রাজীব গান্ধী। রাজীব গান্ধীর দায়িত্বে ছিল গতিবিধি লক্ষ্য করা, আর হত্যার দায়িত্ব ছিল সানাউল্লা ও নুরুল্লাহর। রাত ১২টায় বগুড়া থেকে কাজ শেষে সাংবাদিক দীপঙ্কর চক্রবর্তী শেরপুরে নেমে একটি হোটেলে চা খান। পরে বাসায় যাওয়ার পথে বাসার সামনে তাকে হত্যা করা হয়।

পুলিশ সুপার আরও জানান, সাংবাদিক নেতা দীপঙ্কর চক্রবর্তী গত ২০০৪ সালের ২ অক্টোবর রাতে শেরপুর উপজেলার সান্যালপাড়ায় নিজ বাড়ির সামনে নির্মমভাবে অজ্ঞাত পরিচয় দুস্কৃতিকারীরা হত্যা করে। হত্যাকারীরা ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তার দেহ থেকে মাথাকে প্রায় বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছিল। তৎকালীন সময়ে উক্ত ঘটনা বগুড়াসহ সারাদেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। ঘটনার পরপরই দীপঙ্কর চক্রবর্তীর ছেলে সারথী চক্রবর্তী বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামী করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। উক্ত মামলাটি প্রথমে শেরপুর থানা পুলিশ তদন্ত করে। পরবর্তীতে তদন্তভার সিআইডি ২০০৭ সালের ২৬ নভেম্বর বিজ্ঞ আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট দাখিল করেছিল। এরপর বাদী নারাজি আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলাটি পুনরায় তদন্তের আদেশ হয় এবং তদন্তভার পুনরায় বিজ্ঞ আদালত সিআইডিকে নির্দেশ দেন। এরপর সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার আব্দুস সামাদ মিঞা ২০১৩ সালের ১৩ জুলাই আবারো চূড়ান্ত রিপোর্ট সত্য বলে দাখিল করেন। বাদীর পুনরায় নারাজি আবেদনের প্রেক্ষিতে মামলাটির তদন্তভার ২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ(ডিবি) বগুড়ার উপর দায়িত্ব প্রদান করে।

তিনি আরও জানান, ২০১৬ সালের ১ জুলাই হলি আর্টিজান হামলার অন্যতম প্রধান পরিকল্পনাকারী মো. জাহাঙ্গীর আলম ওরফে নাছির ওরফে রাজীব গান্ধী ওরফে সুভাস ওরফে জাহিদ ওরফে জাকির ওরফে আদিল ওরফে টাইগার ওরফে আবু ওমর আল বাঙ্গালকে(৩৩) গ্রেফতারের পর বগুড়া জেলার শেরপুর থানা পুলিশ জোয়ানপুরের জেএমবি আস্তানায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে রিমান্ড নেয়া হয়। তাকে নিবিড় এবং ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে রাজীব গান্ধী উক্ত ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেয়।

সে জানায়, ২০০১ সালে জেএমবিতে যোগদান করে এবং ২০০৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে সারোয়ার জাহান ওরফে মানিক তাকে হিজরত করতে বলে। তার আহবানে সাড়া দিয়ে সে গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা থেকে সিরাজগঞ্জ জেলায় ডা. নজরুলের নিকটে যায়। ডা. নজরুল তাকে একটি মেসে নিয়ে যায়। সেখানে শাহাদত, মানিকসহ ৫/৬ জনকে দেখতে পায়। প্রায় ২ মাস উক্ত মেসে অবস্থান করেছিল। একদিন মানিক জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধীকে বলে বগুড়ায় একটা কাজ করতে হবে। রাজীব গান্ধী তাতে রাজি হওয়ায় ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে মানিক তাকে সিরাজগঞ্জ হতে বগুড়া জহুরুল নগর এলাকায় ভাইবোন ছাত্রাবাসে নিয়ে আসে। ওই মেসে সে নুরুল্লাহ, সানাউল্লাহ, রাহাত, শিহাব, ওসমানসহ মোট ১০/১২ জনকে দেখতে পায়। উক্ত মেসে ৩টি রুম ছিল তার মধ্যে একটি রুম ফাঁকা ছিল। তারা ২ জন রাতে ওই মেসে অবস্থান করে। পরদিন সকাল ১০টায় আব্দুল আওয়াল ওই মেসে একজন ব্যক্তিসহ আসে এবং সেখানে একটি মিটিং হয়, সেখানে রাজীব গান্ধীসহ উক্ত ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিল। উক্ত মিটিং এ  আব্দুল আওয়াল আলোচনা করেন যে, জেএমবি সম্পর্কে পত্র পত্রিকায় লেখালেখি এবং বিভিন্ন মিটিং এ জেএমবি কার্যক্রম সম্পর্কে বিরুপ মন্তব্য করায় সুরা সদস্য সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই দুর্জয় বাংলার সাংবাদিক দীপঙ্কর চক্রবর্তীকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছে এবং সেখানে শায়খ আব্দুল আওয়াল সাংবাদিককে হত্যার বিস্তারিত পরিকল্পনা করে। সেই সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব গান্ধী, নুরুল্লাহ, সানাউল্লা এবং মানিক মিলে হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবে।  

পুলিশ সুপার আরও জানান, মামলা সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সহ-সভাপতি ও স্থানীয় দৈনিক দূর্জয় বাংলার নির্বাহী সম্পাদক সাংবাদিক দীপংকর চক্রবর্তীকে ২০০৪ সালের ২ অক্টোবর রাতে বাড়ির গেটের সামনে সন্ত্রাসীরা কুপিয়ে হত্যা করে। ২০০৪ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত মামলাটি থানা পুলিশ, ডিবি পুলিশ, সিআইডি পুলিশের ১২ জন কর্মকর্তা তদন্ত করেছে। ২০১২ সালে সিআইডি পুলিশ বগুড়ার চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলাটির চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দেয়।

এরপর বাদী নিহতের ছেলে পার্থ সারথী চক্রবর্তীর না-রাজি আবেদনের প্রেক্ষিতে কয়েক দফা শুনানির পর বগুড়ার জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতের বিচারক ২০১৪ সালে মামলাটি পুন:তদন্তের নির্দেশ দেন। নির্দেশনা অনুসারে ১২নং তদন্তকারি পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে ডিবির এসআই মজিবর রহমান সেটি তদন্ত করছেন।
মামলাটি ক্লু-লেস বলে আদালতে চারবার চূড়ান্ত রিপোর্ট দেয়া হয়। তবে, রিপোর্টে বলা হয়, হত্যাকাণ্ডটি পরিকল্পিত ছিল।


বিডি-প্রতিদিন/০৭ মার্চ, ২০১৭/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
গোপালগঞ্জে আগুনে পুড়ে গেছে ৭ দোকান
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
ঝিনাইগাতীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল তিন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি গ্রেফতার
গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার
গাঁজাসহ আটক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আজীবন বহিষ্কার
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
টঙ্গীতে চার ছিনতাইকারী গ্রেফতার
৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
৯ টাকার ওষুধ ৮০ টাকায় বিক্রি, জরিমানা ৫০ হাজার
বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে মাদক কারবারি গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির
মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক
ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ
চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যা: বিচার শুরুর আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার
চ্যাটবট জেমিনিতে এলো নতুন ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাত ও বন্যায় প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়াল ১০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা