শিরোনাম
- শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
- বাংলাদেশি শিল্পীর ক্যালিগ্রাফি স্থান পেল কুয়েতের গ্র্যান্ড মসজিদে
- ইতিহাস গড়ল বিটকয়েন
- মানিকগঞ্জে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, আহত ১
- তফসিলের আগেই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে পদযাত্রা
- নোয়াখালীতে স্বতন্ত্র বিভাগের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন
- ভাঙ্গায় আফসার হত্যার বিচার ও আসামিদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
- রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ৫০৯৯ মামলা
- লালমনিরহাটে আকস্মিক ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড কয়েক গ্রাম, আহত ৩
- কুষ্টিয়ায় ৫ দফা দাবিতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সংবাদ সম্মেলন
- বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
- পাঁচ দিনের সফরে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য দূত
- তালতলিতে ইয়াবাসহ কারবারি আটক
- কদমতলীতে নির্মাণাধীন ভবনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শ্রমিকের মৃত্যু
- মুকসুদপুরে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত
- মানিকছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে গাঁজাসহ আটক ১
- দুবাইয়ে বাংলাদেশ লেডিস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
- গেন্ডারিয়ায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
- ইউক্রেনে রাতভর বৃষ্টির মতো ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাশিয়ার
- পুনাবের উদ্যোগে দেশের প্রথম আন্ত-ইউনিভার্সিটি বডিবিল্ডিং চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত
ক্লাসে গান না গাওয়ায় ৩শ' বার কান ধরে উঠবস!
নাটোর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

শ্রেণি কক্ষে শিক্ষকের নির্দেশে গান না গাওয়ায় শাস্তি হিসাবে ৫ম শ্রেণির একজন ছাত্রকে ৩শ' বার কান ধরে উঠবস করানো হয়েছে।
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার রামাগাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার ওই ছাত্রের অভিভাবক শিক্ষা অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছেন।
নির্যাতনের শিকার ছাত্র নাজমুস সাদিক রাফি ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমা খাতুন ও বনপাড়া এলাকার কলেজ শিক্ষক আব্দুস সালামের ছেলে।
জানা যায়, বুধবার সহকারি শিক্ষক দীপেন্দ্রনাথ সরকার ৫ম শ্রেণিতে ক্লাস নিচ্ছিলেন। এ সময় তিনি রাফিকে একটি গান গাইতে বলেন। কিন্তু সে গান জানে না জানিয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে চায়। শিক্ষক তাতে রাজি না হয়ে তাকে আধুনিক গান গাইতে বলেন। কিন্তু রাফি তাতে রাজি না হলে ওই শিক্ষক তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে ৩শ' বার কান ধরে উঠবস করার নির্দেশ দেন। পরে বাধ্য হয়ে সে কান ধরে তিনশ' বার উঠবস করে। এ সময় ওই শিক্ষক বেত হাতে নিয়ে তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন বলে তার সহপাঠীরা স্বীকার করেছে। এতে বাড়ি এসে অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে তাকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে বলে তার অভিভাবকেরা জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য অভিযুক্ত শিক্ষক দীপেন্দ্রনাথ সরকারের মোবাইলে কল দেয়া হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়েই তিনি কল কেটে দেন। এরপর বেশ কয়েকবার কল দিলেও তিনি আর রিসিভ করেননি।
প্রধান শিক্ষক নাজমা খাতুন বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বৃহস্পতিবার আমি ওই শিক্ষককে ডেকে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি আমাকেও অকথ্য ভাষায় গালমন্দ করেন। বিষয়টি আমি শিক্ষা অফিসার মহোদয়কে জানিয়েছি।
সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার সাইদুল ইসলাম জানান, ঘটনাটি দুঃখজনক। এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর