নাটোরের গুরুদাসপুরে ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে পিয়াজের দাম। বাজার স্বাভাবিক হচ্ছে না। তাই বিকল্প হিসেবে পিয়াজের পাতা কিনছে মানুষ। প্রতি আটি পিয়াজ ১০ টাকা।
যাদের সামর্থ আছে তারা ১শ’ টাকা কেজির ফুলকা ২৫০ গ্রাম কিনছেন ২৫ টাকায়। বাজারে নতুন পিয়াজ এলেও দাম কমার সম্ভাবনা নেই।
হাট-বাজাগুলোতে দেশি পুরাতন পিয়াজ ২৫০ টাকা ও দেশি নতুন পিয়াজ ২২০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মঙ্গলবার সকালে বাজার করতে আসা আব্দুস সামাদ সরদার বলেন, পিয়াজের আগুন দাম থামাতে পারছে না সরকার। আর আমরা তো অসহায়। ফুলকপি, বেগুন, লাউ, শাকসহ অন্যান্য সবজির বাজারও চড়া। সেই সঙ্গে চাল-তেলের দামও বেড়েছে।
পৌর সদরের চাঁচকৈড় হাটের কাঁচা ব্যবসায়ী মালেক ও আলমাছ বলেন, আমরা কখনও পিয়াজের গাছ বা পাতা খাইনি, বিক্রিও করিনি। কিন্তু এখন ফুলকার পাশাপাশি পিয়াজ গাছ বা পাতা কিনে কিনে মানুষ দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাচ্ছে। আমদানিও বেড়েছে। কিন্তু দাম কমছে না। তাছাড়া বাসাবাড়ি ও হোটেলসহ সর্বত্র পিয়াজের ব্যবহার অর্ধেকে নেমে এসেছে।
বিডি প্রতিদিন/কালাম