কুয়াশা ভরা শীতের প্রভাব দিনাজপুর অঞ্চলে কমে এলেও রবিবার সকাল থেকে আবার দেখা গেল হিমেল হাওয়ার সাথে কুয়াশা। আকাশ ছিল মেঘলা। কুয়াশা আর হিমেল হাওয়ায় শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। সকালে দূর পাল্লার পরিবহনগুলো শীতের পাশাপাশি কুয়াশায় বিভিন্ন সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলতে দেখা যায়। দোকানপাট খুলেছে বেলা ১১টার পর। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সূর্যের দেখা মিললে এর উত্তাপ ছিল না। সকালে রাস্তায় সাধারণ মানুষের চলাচল কম ছিল। কনকনে শীতল বাতাসে ছিন্নমুলের মানুষ ছাড়াও প্রান্তিক চাষীরা ইরি-বোরোর চারা রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েন।
এদিকে, রবিবার দিনাজপুরে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯২ শতাংশ বলে দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস জানায়।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, রবিবার বাতাসের আদ্রতা ও গতি বাড়ায় এবং ঠিকমতো সূর্য না ওঠায় কনকনে শীত অনুভূত হয়। রবিবার দিনাজপুরে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আদ্রতা ছিল ৯২ শতাংশ। তবে আগামী কয়েকদিনেই রাত এবং দিনের তাপমাত্রা বাড়বে। ফলে শীতের দাপট কমবে।
বিডি প্রতিদিন/এএ