শিরোনাম
- আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
- দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
- আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
- এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
- পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
- বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
- বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
- এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
- নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
- মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
- মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
- জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
- ফ্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
- শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
- এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
- মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
- পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
- তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
- সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
শেরপুরে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকসহ ৯০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
শেরপুর প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন

শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলীসহ এজাহার নামীয় ৫১ জন এবং অজ্ঞাত আরও অন্তত ৪০ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেছে সদর থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় চার যুবদল নেতাকে গ্রেফতার করে আদালতের মাধ্যে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বাজিতখিলা ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক মশিউর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক আলম মিয়া, যুবদল কর্মী গোলাম মোশারফ ও মো. এংরেজ আলী।
মামলার এজাহার লেখা হয়েছে, গত ৯ অক্টোবর সোমবার রাতে সদর উপজেলার বাজিতখিলা সুলতান চাউল কলের সামনে বিএনপি ও যুবদল নেতারা নাশকতা কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনায় পাঁচটি ককটেল ও বেশ কিছু লাঠিসোটাসহ পাঁচ জনকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশের ভাষ্য গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য নেতাকর্মীর সংশ্লিষ্টতার কথা স্বীকার করেছে। পরে ১০ অক্টোবর এ ঘটনায় বিস্ফোরক ও নাশকতা মামলা দায়ের করা হয় এবং আটককৃতদের আদালতে পাঠালে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেলা কারাগারে পাঠায়।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হযরত আলীর দাবি, আন্দোলন থামাতে পুলিশের সেই পুরাতন কোশলের গায়েবি মামলা এটা। গ্রেফতারকৃতদের রাতে বাড়িতে বাড়িতে পুলিশ হানা দিয়ে গ্রেফতার করেছে। ঘটনার সাথে বাস্তবতার কোন মিল নেই। অযথা হয়রানি করতেই এ মামলা।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বছির আহমেদ বাদল ঘটনা ও মামলার সত্যতা স্বীকার করেছন।
বিডি-প্রতিদিন/বাজিত
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর