শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পাখি

তানহা জাদিদা খান
পাখি

সামিয়া ছিল ঢাকার একটা ছোট মেয়ে। বয়স মাত্র আট, কিন্তু পড়াশোনার ব্যাপারে তার প্রতি সবার একরকম হতাশা ছিল। পরীক্ষায় সে বারবার ফেল করত। বাসায় তার মা-বাবা উদ্বিগ্ন ছিলেন, কেননা সামিয়া পড়তে চাইত না। স্কুল থেকে ফেরার পরপরই তার মন খারাপ হয়ে যেত, আর খাতা-কলম খুলতে চাইত না।

তবে একদিন একটি বিশেষ ঘটনা ঘটল, যা তার জীবনকে পুরোপুরি বদলে দেয়। স্কুল থেকে ফেরার পথে সামিয়া হঠাৎ রাস্তার পাশে একটা অসুস্থ পাখি দেখতে পায়। পাখিটা আহত অবস্থায় পড়ে ছিল। সামিয়া খুবই দয়ালু মনের মেয়ে, তাই পাখিটার পাশে গিয়ে থেমে যায়। দেখে মনে হচ্ছিল পাখিটার ডানা ভেঙে গেছে। সামিয়া ভাবল, পাখিটাকে এভাবে ফেলে রেখে যাওয়া ঠিক হবে না। সে পাখিটাকে হাতে তুলে নিয়ে বাসায় নিয়ে এলো।

বাসায় এসে সামিয়া তার মাকে পাখিটা দেখাল। মা একটু চিন্তিত হলেও, সামিয়ার মনের ভিতর যে কোমলতা, তা দেখে অনুমতি দিলেন পাখিটাকে যত্ন করে সুস্থ করে তুলতে। সামিয়া পাখিটার জন্য একটা ছোট্ট বাসা বানায় আর পাখিটার ডানায় মলম লাগাল। প্রতিদিন সে পাখিটাকে পানি, দানা, আর ফল খাওয়ায়। কয়েকদিনের মধ্যেই পাখিটা কিছুটা সুস্থ হতে শুরু করে।

সামিয়ার মনও দিন দিন পরিবর্তন হতে শুরু করল। পাখিটার সঙ্গে তার গভীর এক বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। পাখিটা জানালার পাশে বসে সামিয়ার খেলার সাথী হয়ে গেল। এক দিন পড়ার টেবিলে বসে সে খেয়াল করল, পাখিটার উপস্থিতি তার মনকে খুব শান্ত করে দেয়। সামিয়া আগে পড়াশোনা করতে আগ্রহ পেত না, কিন্তু এখন সে টেবিলে বসে থাকে অনেকক্ষণ। তার মাথায় আর চিন্তার ভার থাকে না, আর তাই পড়াও সহজ হয়ে যাচ্ছে।

এভাবে দিন চলতে থাকল। সামিয়ার স্কুলের পরীক্ষা আসল। সে আগে কখনো পরীক্ষা নিয়ে বেশি ভাবত না, কারণ তার নিজের ওপর তেমন কোনো আস্থা ছিল না। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সে এখন আরও মনোযোগী, আরও বেশি পড়াশোনায় মনোযোগ দিচ্ছে। পরীক্ষার আগের রাতে সামিয়া এক অদ্ভুত স্বপ্ন দেখল। স্বপ্নে সে তার পাখিটাকে দেখতে পায়। দেখে পাখিটা যেন কথা বলতে পারছে, আর বলছে, “তুমি চিন্তা কর না, তুমি পরীক্ষায় ভালো করবে। শুধু মন দিয়ে পড়।” সামিয়া ঘুম থেকে ওঠে অবাক হয়ে গেল। সে কখনো ভাবেনি যে, পাখিটা এমনভাবে তাকে সাহস জোগাবে।

পরীক্ষার দিন সামিয়া স্কুলে যায়। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে তার বেশ ভয় লাগছিল। কিন্তু প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে সে আশ্চর্য হলো-প্রশ্নগুলো তাকে তেমন কঠিন মনে হলো না। সে একের পর এক উত্তর লিখতে লাগল, আর তার মনে হলো যেন সে সবকিছুই জানে। পরীক্ষার ফলাফল বের হলে দেখা গেল, সামিয়া এবার ক্লাসে পাস করেছে এবং মোটামুটি ভালো ফল করেছে। এটা তার জন্য বিশাল এক সাফল্য ছিল।

এভাবে সামিয়া পড়াশোনায় আগ্রহী হতে লাগল। পাখিটার সঙ্গ আর স্বপ্নের অভিজ্ঞতা তাকে সাহসী করে তুলেছিল। প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে সে পাখিটার সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটাত, তারপর পড়তে বসত। পাখিটা জানালার ধারে বসে থাকত আর সামিয়া তার পাশে বই নিয়ে বসত। তার মন এখন আগের চেয়ে অনেক হালকা আর প্রশান্ত ছিল। আর এজন্যই সে পড়াশোনায় ভালো ফল করতে লাগল।

কয়েক মাস এভাবেই চলতে লাগল। সামিয়ার সবকিছুই ভালো যাচ্ছিল, তবে এক দিন সকালে দেখে পাখিটা খাঁচায় নেই। খাঁচার দরজা খোলা ছিল। আগে খাঁচা খোলা থাকলেও পাখি খাঁচাতেই থাকত রাতে। কিন্তু আজ পাখিটা হঠাৎ উড়ে চলে গেল। সামিয়া জানালার পাশে বসে দেখল, পাখিটা আকাশের দিকে অনেক পাখি উড়ে যাচ্ছে। হয়তো তার পাখিটাও তাদের সঙ্গেই মিশে গেছে। তার খুবই মন খারাপ, চোখে পানি। তার কিছুই ভালো লাগছে না আজ। পড়াশোনা, খাওয়া দাওয়া, কিছুই না। পাখিটার সাথে এতদিনের বন্ধুত্বে সে খুবই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। এভাবে কয়েক দিন তার খুব বিষণœ সময় কাটে।

কিন্তু ধীরে ধীরে সামিয়া বুঝতে পারে, পাখিটা থাকুক বা না থাকুক তার নিজের মনটাই তার শক্তি। পাখিটার সঙ্গ তাকে যেটা শিখিয়েছে, তা হলো-যদি মন ভালো থাকে, আর আত্মবিশ্বাস থাকে, তবে জীবনে সবকিছুই সহজ হয়ে যায়। এটাই তার জীবনের বড় শিক্ষা হয়ে দাঁড়াল। পাখিটার চলে যাওয়ার পরেও সামিয়া তার পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখল। ধীরে ধীরে সে ক্লাসে আরও ভালো ফল করতে লাগল। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত অবাক হয়ে গেলেন, কীভাবে সামিয়া এত উন্নতি করেছে।

এক দিন সামিয়া স্কুল থেকে ফেরার পথে আবারও একটা অসুস্থ বিড়ালছানা পায়। এবার সে দেরি না করে বিড়ালছানাটাকেও বাসায় নিয়ে যায় এবং আগের মতোই যত্ন করতে শুরু করে। পাখির মতো বিড়ালছানাটাও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে সামিয়ার যত্নে। সামিয়া বুঝতে পারল, পশুপাখির প্রতি মমত্ববোধ ও যত্ন নেওয়া তার নিজের মনকে শান্ত রাখে, আর এতে করে সে নিজের কাজগুলোও ভালোভাবে করতে পারে।

এভাবেই সামিয়া জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ সত্য বুঝতে পারল-পশুপাখিদের যত্ন নিলে মানুষের মন ভালো থাকে, আর মন ভালো থাকলেই জীবনে সাফল্য আসে। এরপর থেকে সামিয়া শুধু নিজের পড়াশোনায় মন দিল না, সে আশপাশের পশুপাখিদের প্রতিও যত্নবান হলো।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুুমিও
লিখতে পারো তুুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া
দুটি ছড়া
দুটি ছড়া
ষোলই ডিসেম্বর
ষোলই ডিসেম্বর
বিজয়ের গান
বিজয়ের গান
চালাক শেয়াল
চালাক শেয়াল
রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া
রক্তাক্ত বিজয়
রক্তাক্ত বিজয়
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
ঘাস ফড়িংয়ের দেশে
শহীদের শ্রদ্ধা
শহীদের শ্রদ্ধা
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
নিজেই তৈরি কর কাগজের সেতু
সর্বশেষ খবর
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের
সকাল ৯টার মধ্যে হাজিরা না দিলে শাস্তি হবে ওয়াসায় কর্মরতদের

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’
‘দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি
কুড়িগ্রামে ঘন কুয়াশা ও হিমেল হাওয়ায় জনজীবনে ভোগান্তি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
ট্রিপল মার্ডার মামলায় আওয়ামী লীগের ৪ নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
 নেতা রুমন গ্রেফতার
বীরগঞ্জে আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ  নেতা রুমন গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় আসলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে’

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত
রণাঙ্গনে সংবাদ সংগ্রহকালে ৬০ সাংবাদিক নিহত

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইউসুফের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন
পাহড়ে মাশরুম চাষে সফল উদ্যোক্তা হারুন

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত
ঝালকাঠিতে জেঁকে বসেছে তীব্র শীত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'
'৫৩ বছরে ক্ষমতাসীন কোনো দলই দুর্নীতিমুক্ত দেশ উপহার দিতে পারেনি'

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়  
স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
বেরোবিতে রংপুর বিভাগীয় জাতীয়   স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে সবজি-মাছে স্বস্তি মিললেও চাল-আলুতে অসস্তি
বাগেরহাটে সবজি-মাছে স্বস্তি মিললেও চাল-আলুতে অসস্তি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১৫ বছর একাত্তরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
গত ১৫ বছর একাত্তরের ইতিহাসকে বিকৃত করা হয়েছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান সরকারের কাজে বুঝেশুনে আমরা হ্যাপি: গোলাম পরওয়ার
বর্তমান সরকারের কাজে বুঝেশুনে আমরা হ্যাপি: গোলাম পরওয়ার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

২২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করেই ছাড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

৭ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

২৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের
শেখ হাসিনাকে ফেরত দেবে ভারত, আশা উপদেষ্টা আসিফের

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

৫ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

১১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন
একদিনে ৩৯ জনকে ক্ষমা, ১৫০০ অপরাধীর সাজা কমালেন বাইডেন

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

৫ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
হাসিনার বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা
তিন ধারায় বিভক্ত নেতা-কর্মীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও
খুনের কূলকিনারা হলো না ৯ বছরেও

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি