শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

পাখি

তানহা জাদিদা খান
প্রিন্ট ভার্সন
পাখি

সামিয়া ছিল ঢাকার একটা ছোট মেয়ে। বয়স মাত্র আট, কিন্তু পড়াশোনার ব্যাপারে তার প্রতি সবার একরকম হতাশা ছিল। পরীক্ষায় সে বারবার ফেল করত। বাসায় তার মা-বাবা উদ্বিগ্ন ছিলেন, কেননা সামিয়া পড়তে চাইত না। স্কুল থেকে ফেরার পরপরই তার মন খারাপ হয়ে যেত, আর খাতা-কলম খুলতে চাইত না।

তবে একদিন একটি বিশেষ ঘটনা ঘটল, যা তার জীবনকে পুরোপুরি বদলে দেয়। স্কুল থেকে ফেরার পথে সামিয়া হঠাৎ রাস্তার পাশে একটা অসুস্থ পাখি দেখতে পায়। পাখিটা আহত অবস্থায় পড়ে ছিল। সামিয়া খুবই দয়ালু মনের মেয়ে, তাই পাখিটার পাশে গিয়ে থেমে যায়। দেখে মনে হচ্ছিল পাখিটার ডানা ভেঙে গেছে। সামিয়া ভাবল, পাখিটাকে এভাবে ফেলে রেখে যাওয়া ঠিক হবে না। সে পাখিটাকে হাতে তুলে নিয়ে বাসায় নিয়ে এলো।

বাসায় এসে সামিয়া তার মাকে পাখিটা দেখাল। মা একটু চিন্তিত হলেও, সামিয়ার মনের ভিতর যে কোমলতা, তা দেখে অনুমতি দিলেন পাখিটাকে যত্ন করে সুস্থ করে তুলতে। সামিয়া পাখিটার জন্য একটা ছোট্ট বাসা বানায় আর পাখিটার ডানায় মলম লাগাল। প্রতিদিন সে পাখিটাকে পানি, দানা, আর ফল খাওয়ায়। কয়েকদিনের মধ্যেই পাখিটা কিছুটা সুস্থ হতে শুরু করে।

সামিয়ার মনও দিন দিন পরিবর্তন হতে শুরু করল। পাখিটার সঙ্গে তার গভীর এক বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। পাখিটা জানালার পাশে বসে সামিয়ার খেলার সাথী হয়ে গেল। এক দিন পড়ার টেবিলে বসে সে খেয়াল করল, পাখিটার উপস্থিতি তার মনকে খুব শান্ত করে দেয়। সামিয়া আগে পড়াশোনা করতে আগ্রহ পেত না, কিন্তু এখন সে টেবিলে বসে থাকে অনেকক্ষণ। তার মাথায় আর চিন্তার ভার থাকে না, আর তাই পড়াও সহজ হয়ে যাচ্ছে।

এভাবে দিন চলতে থাকল। সামিয়ার স্কুলের পরীক্ষা আসল। সে আগে কখনো পরীক্ষা নিয়ে বেশি ভাবত না, কারণ তার নিজের ওপর তেমন কোনো আস্থা ছিল না। কিন্তু এবার পরিস্থিতি ভিন্ন। সে এখন আরও মনোযোগী, আরও বেশি পড়াশোনায় মনোযোগ দিচ্ছে। পরীক্ষার আগের রাতে সামিয়া এক অদ্ভুত স্বপ্ন দেখল। স্বপ্নে সে তার পাখিটাকে দেখতে পায়। দেখে পাখিটা যেন কথা বলতে পারছে, আর বলছে, “তুমি চিন্তা কর না, তুমি পরীক্ষায় ভালো করবে। শুধু মন দিয়ে পড়।” সামিয়া ঘুম থেকে ওঠে অবাক হয়ে গেল। সে কখনো ভাবেনি যে, পাখিটা এমনভাবে তাকে সাহস জোগাবে।

পরীক্ষার দিন সামিয়া স্কুলে যায়। পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগে তার বেশ ভয় লাগছিল। কিন্তু প্রশ্নপত্র হাতে পেয়ে সে আশ্চর্য হলো-প্রশ্নগুলো তাকে তেমন কঠিন মনে হলো না। সে একের পর এক উত্তর লিখতে লাগল, আর তার মনে হলো যেন সে সবকিছুই জানে। পরীক্ষার ফলাফল বের হলে দেখা গেল, সামিয়া এবার ক্লাসে পাস করেছে এবং মোটামুটি ভালো ফল করেছে। এটা তার জন্য বিশাল এক সাফল্য ছিল।

এভাবে সামিয়া পড়াশোনায় আগ্রহী হতে লাগল। পাখিটার সঙ্গ আর স্বপ্নের অভিজ্ঞতা তাকে সাহসী করে তুলেছিল। প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে সে পাখিটার সঙ্গে কিছুক্ষণ সময় কাটাত, তারপর পড়তে বসত। পাখিটা জানালার ধারে বসে থাকত আর সামিয়া তার পাশে বই নিয়ে বসত। তার মন এখন আগের চেয়ে অনেক হালকা আর প্রশান্ত ছিল। আর এজন্যই সে পড়াশোনায় ভালো ফল করতে লাগল।

কয়েক মাস এভাবেই চলতে লাগল। সামিয়ার সবকিছুই ভালো যাচ্ছিল, তবে এক দিন সকালে দেখে পাখিটা খাঁচায় নেই। খাঁচার দরজা খোলা ছিল। আগে খাঁচা খোলা থাকলেও পাখি খাঁচাতেই থাকত রাতে। কিন্তু আজ পাখিটা হঠাৎ উড়ে চলে গেল। সামিয়া জানালার পাশে বসে দেখল, পাখিটা আকাশের দিকে অনেক পাখি উড়ে যাচ্ছে। হয়তো তার পাখিটাও তাদের সঙ্গেই মিশে গেছে। তার খুবই মন খারাপ, চোখে পানি। তার কিছুই ভালো লাগছে না আজ। পড়াশোনা, খাওয়া দাওয়া, কিছুই না। পাখিটার সাথে এতদিনের বন্ধুত্বে সে খুবই অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছিল। এভাবে কয়েক দিন তার খুব বিষণœ সময় কাটে।

কিন্তু ধীরে ধীরে সামিয়া বুঝতে পারে, পাখিটা থাকুক বা না থাকুক তার নিজের মনটাই তার শক্তি। পাখিটার সঙ্গ তাকে যেটা শিখিয়েছে, তা হলো-যদি মন ভালো থাকে, আর আত্মবিশ্বাস থাকে, তবে জীবনে সবকিছুই সহজ হয়ে যায়। এটাই তার জীবনের বড় শিক্ষা হয়ে দাঁড়াল। পাখিটার চলে যাওয়ার পরেও সামিয়া তার পড়াশোনায় মনোযোগ ধরে রাখল। ধীরে ধীরে সে ক্লাসে আরও ভালো ফল করতে লাগল। স্কুলের শিক্ষকরা পর্যন্ত অবাক হয়ে গেলেন, কীভাবে সামিয়া এত উন্নতি করেছে।

এক দিন সামিয়া স্কুল থেকে ফেরার পথে আবারও একটা অসুস্থ বিড়ালছানা পায়। এবার সে দেরি না করে বিড়ালছানাটাকেও বাসায় নিয়ে যায় এবং আগের মতোই যত্ন করতে শুরু করে। পাখির মতো বিড়ালছানাটাও ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে সামিয়ার যত্নে। সামিয়া বুঝতে পারল, পশুপাখির প্রতি মমত্ববোধ ও যত্ন নেওয়া তার নিজের মনকে শান্ত রাখে, আর এতে করে সে নিজের কাজগুলোও ভালোভাবে করতে পারে।

এভাবেই সামিয়া জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ সত্য বুঝতে পারল-পশুপাখিদের যত্ন নিলে মানুষের মন ভালো থাকে, আর মন ভালো থাকলেই জীবনে সাফল্য আসে। এরপর থেকে সামিয়া শুধু নিজের পড়াশোনায় মন দিল না, সে আশপাশের পশুপাখিদের প্রতিও যত্নবান হলো।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পার তুমিও
লিখতে পার তুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
ফুলের নামে নাম
ফুলের নামে নাম
হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই
স্বপ্ন ভেলা
স্বপ্ন ভেলা
খোকন সোনা
খোকন সোনা
মায়ের ছবি
মায়ের ছবি
নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা
সাদা পাখি
সাদা পাখি
শিউলি ফুল
শিউলি ফুল
কচুর পাতায় মুক্তদানা
কচুর পাতায় মুক্তদানা
ধুত্তুরি
ধুত্তুরি
সর্বশেষ খবর
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না
মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড
মারা গেছেন অস্কার মনোনীত অভিনেত্রী স্যালি কার্কল্যান্ড

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রংপুরে ঋতু বৈচিত্র্যে খেয়ালি প্রকৃতি
রংপুরে ঋতু বৈচিত্র্যে খেয়ালি প্রকৃতি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পর গাজায় কমপক্ষে ১৫০০ ভবন ধ্বংস করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পর গাজায় কমপক্ষে ১৫০০ ভবন ধ্বংস করেছে ইসরায়েল

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগে আক্রান্ত অস্কার; ভাবছেন অবসরের কথা
হৃদরোগে আক্রান্ত অস্কার; ভাবছেন অবসরের কথা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূজপুর থানার এসআই অপসারণে আল্টিমেটাম
ভূজপুর থানার এসআই অপসারণে আল্টিমেটাম

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় সাঁতার প্রশিক্ষণ
গাইবান্ধায় সাঁতার প্রশিক্ষণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে যুব দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা
লক্ষ্মীপুরে যুব দক্ষতা উন্নয়নে কর্মশালা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে
দুদকের মামলায় বন কর্মকর্তা কারাগারে

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আন্ডারওয়ার্ল্ডের দ্বন্দ্বে মামুনকে খুন, মূল পরিকল্পনাকারী রনি
আন্ডারওয়ার্ল্ডের দ্বন্দ্বে মামুনকে খুন, মূল পরিকল্পনাকারী রনি

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীতে বিরসা মুন্ডার জন্মদিন উদযাপিত
রাজশাহীতে বিরসা মুন্ডার জন্মদিন উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ফেসবুক লাইভে প্রধান উপদেষ্টাকে ‘প্রাণনাশের হুমকি’ দেওয়া সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন
গাইবান্ধায় দাফনের ১২ বছর পর লাশ উত্তোলন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?
শাহরুখপুত্র মোট কত সম্পত্তির মালিক?

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ
জন্ম নিবন্ধনের আগে মৃত্যুর সনদ পেল শিশু ইউসুফ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত
বীরগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে একজন নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী
নির্বাচন বানচাল করতে ওত পেতে আছে পতিত সরকার : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
মাহমুদুলের সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে
জকসু নির্বাচনের সময়ও ক্লাস-পরীক্ষা চলবে

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু
ভারতে চিড়িয়াখানায় কুকুরের আক্রমণে ১০ হরিণের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত
জর্জিয়ায় বিধ্বস্ত তুর্কি সামরিক বিমানের সব আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির
পুলিশের গাড়িতে আগুন নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়ানোর অনুরোধ ডিএমপির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
রূপগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন
মহালছড়িতে ফায়ার স্টেশন স্থাপন ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স আধুনিকায়নের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন