শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আনন্দের ছোঁয়া

সুলেখা আক্তার শান্তা
প্রিন্ট ভার্সন
আনন্দের ছোঁয়া

মায়েদের ধারণা ছন্দের সুরে কথা বললে বাচ্চা হয়তো শান্ত হবে। মিলিও তাই করে। খোকন সোনা খোকন সোনা আর কাঁদে না আর কাঁদে না। কিন্তু তার সোনার কান্না আর থামে না। কান্না না থামায় বাচ্চাকে কিছু খাওয়াতে পারে না, ঘুম তো পরের ব্যাপার। সব মায়ের মতো সেও প্রয়োগ করে ভাও থেরাপি। ওই যে ভাও আসল। তাতে কাজ হয়, বাচ্চা ভয় পেয়ে মায়ের বুকে মুখ লুকায়। লক্ষ্মী সোনা তখন খাবার খায় এবং ঘুমায়। এভাবে মিলি তার ছেলেকে প্রতিদিন খাওয়া ও ঘুম পাড়ায়। কিন্তু বাচ্চার মনে জমা হতে থাকে এক অজানা ভয়। ভাও নামক দৈত্যটা ঢুকে পড়ে শিশুমনের ভিতর। খোকন কখনো ভাও দেখেনি। কিন্তু তার সমস্ত অস্তিত্বজুড়ে কর্তৃত্ব করে ভাও। 

খোকনদের বাড়ির পেছনে আছে বিরাট এক জঙ্গল। সেই জঙ্গলে শেয়াল-কুকুর অনেক কিছুর ডাক শোনা যেত রাতে। শিয়াল ডাকের বিচিত্র বৈশিষ্ট্য আছে। এক শিয়াল ডেকে উঠলে সব শিয়াল সমস্বরে এক ভীতিকর ঐকতান সৃষ্টি করে। অনেকক্ষণ ধরে চলে সেই হুক্কা হুয়া, হুয়া হুয়া কলরব। শিয়ালের এহেন ডাক শুনে খোকন ভয়ে মাকে জড়িয়ে ধরে। ছেলের ভয় পাওয়া দেখে মিলির খারাপ লাগে। সে চায় ছেলে সাহসী হবে। মিলি ছেলেকে সান্ত্বনা দেয়, না বাবা আমি আছি না, ভাও তোমার কাছে আসতে পারবে না। এই যে লাঠি কাছে রেখেছি ওকে পিটিয়ে দূর করে দেব। খোকন মায়ের কথায় সাহস পায়। বুদ্ধিমানের মতো বলে, আমাকে যদি নিয়ে যেতে চায়? মা খোকনকে বুকে চেপে বলে, না বাবা আমি কি তোমাকে নিতে দেব নাকি? আমার খোকন সোনাকে! পিটিয়ে ওর পা ভেঙে দেব না। তবে তোমাকে একটা জিনিস করতে হবে, ঠিকমতো খেতে হবে, ঘুমাতে হবে। খোকন বলে, আমার তো খেতে ভালো লাগে না। মা বলে, বাবা না খেলে তুমি শিয়ালের সঙ্গে পারবে কী করে? খেলে তো তোমার গায়ে অনেক শক্তি হবে। দেখবে তখন শিয়াল তাড়াতে কাউকে লাগবে না। তুমি নিজেই ওদের তাড়িয়ে দিতে পারবে। খোকন বুদ্ধিমানের মতো মাথা দুলিয়ে মাকে আশ্বস্ত করে। ঠিক আছে মা আমি বেশি বেশি খাব। কিন্তু আমি ভাত খাব না। চিপস খাব, চকলেট খাব। মা বলে, না বাবা এগুলো খেলে তুমি আর ভাত খেতে পার না। ভাত না খেলে শক্তি হবে কী করে? ওগুলো খাবা খুব কম। আর ভাত খাওয়ার সময় তুমি অন্য কিছু খাবা না।

মিলি ছেলেকে নিয়ে বাবার বাড়ি যাবে। স্বামীকে বলে, তুমিও চলো। অনেকদিন শ্বশুরবাড়িতে যাও না। আশিক বলে, আমি যেতে পারব না আমার অফিস আছে। তুমি ছেলেকে নিয়ে যাও, আমি গিয়ে তোমাদের নিয়ে আসব। খোকনের খুব আনন্দ। মামাবাড়ি বেড়াতে যাবে। মামাকে পাবে, খালামণিকে পাবে। এবার সে অনেক দুষ্টুমি করতে পারবে। যেগুলো করতে তার ভালো লাগে সেগুলোকে দুষ্টুমি বলা হয় কেন? সে ভেবে পায় না। খাওয়া নিয়ে উৎপাত কেন করা হয়, সে বোঝে না। খেতে ইচ্ছে করলে তো আমিই খেতে চাইব। মা যদি তাকে মারতে আসে খালামণি, মামা ঠেকাবে। তাকে আদর করবে, মাকে মারতে দেবে না। সে খাওয়া থেকে বেঁচে যাবে। খোকন কিছুতেই খেতে চায় না। সে দৌড়ে খালামণিকে জড়িয়ে ধরে। খালা নিলুফা বলে, কী হয়েছে আমার খোকন বাবার? খোকন বলে, আমি খাব না, মা আমাকে জোর করে খাওয়াবে। খালা বলে, বাবা তুমি খাও খেলে তোমার মা আর খাবার নিয়ে জোর করবে না। দেখবে তখন তোমাকে কত আদর করে, আমি আদর করব সবাই তোমাকে আদর করবে। সময়ের কী পরিবর্তন, একটা কথা মনে পড়ে মনে মনে হাসে নিলুফা। তাদের জন্য বরাদ্দ খাবার তো খেতই তারপর মা যেখানে যা রাখত চুরি করে খেয়ে ফেলত। আর আজকাল বাচ্চাদের খাওয়ানোর জন্য যুদ্ধ করতে হয়।

একদিন খোকন খেলছিল তার মামা বাড়ির পেছনে জঙ্গলটার কাছে। সেই জঙ্গল থেকে একটা বড় শিয়াল বেরিয়ে এলো। শিয়ালটা আস্তে আস্তে খোকনের সামনে এলো। খোকন রাজ্যের বিস্ময় নিয়ে তাকে অবাক দৃষ্টিতে দেখে! শিয়ালের কান দুটো খাড়া খাড়া। গায়ের অংশ একটু বাদামি ধূসর। নিরাপদ দূরত্বে খোকনের সামনে এসে দাঁড়ায় শিয়ালটা। তাকিয়ে থাকে খোকনের দিকে অপলক দৃষ্টিতে। খোকন কখনো দ্রুত ধাবমান পলায়ন পর শিয়াল হয়তো দেখেছে। কিন্তু এমন স্থির দৃষ্টিতে দেখা শিয়াল দেখেনি তাও আবার এত কাছ থেকে। খোকন আরও আশ্চর্য হয় শিয়াল দেখে তার কোনো ভয়ভীতি লাগছে না! খোকনের হাতে চিপস ছিল শিয়ালকে বলে, তুমি এটা খাবে? মনে হলো শিয়াল মাথা নেড়ে সম্মতি জানাল। খোকন চিপস বের করে শিয়ালকে খেতে দিল। শিয়াল বাধ্য ছেলের মতো সেগুলো খেলো। খাওয়া শেষ করে শিয়াল জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে খোকনের দিকে তাকায়। খোকন বলে, কাল তুমি আবার এসো আমি তোমাকে খেতে দেব। খোকন জঙ্গলের ধারে এলেই শিয়াল সতর্ক দৃষ্টিতে চারদিক দেখে উপস্থিত হয়। মনে হয় যেন সে খোকনের প্রতীক্ষায় ছিল। খোকন যা খায় তা শিয়ালকে খাওয়ায়। এভাবে খোকনের সঙ্গে শিয়ালের এক অস্বাভাবিক বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। একদিন খোকনের মনে হলো শিয়ালকে ধরে দেখলে কেমন হয়! সে হাত বাড়িয়ে দিলে শিয়াল অনুগতের মতো হাতের কাছে এসে দাঁড়ায়। খোকন মাথায় হাত বুলিয়ে তাকে আদর করে দেয়। অনেকক্ষণ হয়েছে খোকনের মনে হয় বাড়ি যাওয়ার কথা। এদিকে বাড়ির সবাই খোকনকে খোঁজাখুঁজি শুরু করেছে। মিলি তো ছেলেকে না পেয়ে কান্নাকাটি শুরু করে। হায় হায় আমার ছেলে গেল কোথায়? বাড়ির পেছনে জঙ্গলে গিয়ে দেখে খোকন এক শিয়াল একসঙ্গে খেলা করছে। মিলি তো দেখে অবাক! ছেলেকে যে শিয়াল আর ভাও এর কথা বলে ভয় দেখিয়ে খাওয়ানো হতো। আজ সেই ছেলের সঙ্গে শিয়ালের বন্ধুত্ব। ভাওকে জয় করল সে কীভাবে! সবাই দেখে তাজ্জব। এরপর জঙ্গলের পাশে এসে প্রায়ই শিয়াল খোকনের সঙ্গে খেত, খেলত।

আশিক শ্বশুরবাড়ি আসে স্ত্রী আর ছেলেকে নিয়ে যেতে। খোকন বাবাকে পেয়ে খুশি কিন্তু তাকে বাড়িতে যেতে হবে শিয়াল বন্ধুকে রেখে। সে জন্য তার মন খারাপ। সে কান্না জুড়ে দেয়, আমি বাড়ি যাব না। বন্ধু শিয়ালকে রেখে বাড়িতে যাব না। বাবা-মা দুজনেই খোকনকে বোঝায়। কিন্তু খোকন সোনা কোনো কিছুই শুনতে চায় না। এদিকে শিয়ালটাও হয়তো বুঝতে পেরেছে আসন্ন বন্ধু বিচ্ছেদের কথা। সে মাঝে মাঝে তার স্বরে চিৎকার করতে থাকে, মনে হয় যেন কাঁদছে। কী আর করা শেষ পর্যন্ত খোকনদের বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হয়। বাড়ি যাওয়ার দিন ঘটে আর এক ঘটনা।

শিয়াল মশাই স্বয়ং এসে হাজির। শিয়াল সাধারণত মানুষের সান্নিধ্য এড়িয়ে চলে। কিন্তু এই শিয়াল খোকনের কাছে এসে গা ঘেঁষে দাঁড়ায়। খোকন কী করবে বুঝতে পারে না। মাকে বলে, মা শিয়ালকে বাড়ি নিয়ে চলো। শেয়াল কোনো গৃহপালিত জীব নয়। মিলি ছেলের সৃষ্টিছাড়া কথা শুনে বলে, বাবা এরা বন-জঙ্গলে থাকে এরা বাড়িতে থাকে না। তাই একে নিয়ে যাওয়া যাবে না। খোকনদের গাড়ি ছেড়ে দেয়। আজব কান্ড, চারপাশে কাউকে তোয়াক্কা না করে শিয়াল গাড়ির সঙ্গে দৌড়াতে থাকে। খোকন পেছন ফিরে দেখে। হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলে, তুমি আর এসো না পড়ে গিয়ে ব্যথা পাবে। কিন্তু শিয়াল তা শোনে না। শিয়াল গাড়ির পিছে দৌড়ে দৌড়ে খোকনদের বাড়ি এসে পৌঁছে। খোকন মাকে বলে, মা শিয়ালকে আর যেতে দেব না। শিয়ালের কারবার দেখে অভিভূত মা! বলে, ঠিক আছে বাবা। শিয়ালের জন্য তৈরি করা হয় একটা খাঁচা। সেই খাঁচায় শিয়াল বসবাস করতে থাকে খোকনের বন্ধু হয়ে। দূরদূরান্ত থেকে মানুষ আসে এই অদ্ভুত কান্ড দেখতে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
ফড়িং রাজার বিয়ে
ফড়িং রাজার বিয়ে
চাঁদের বুড়ি
চাঁদের বুড়ি
ঝড়
ঝড়
গীতাঞ্জলি
গীতাঞ্জলি
জলের নূপুর
জলের নূপুর
তোমার খোকা
তোমার খোকা
পাখির গান
পাখির গান
বই
বই
খুকি
খুকি
আম কুড়াতে আয়
আম কুড়াতে আয়
গরম হাওয়া
গরম হাওয়া
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে