শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৭, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

ডেঙ্গু অতটা আতঙ্কের রোগ না। এরচেয়ে সিরিয়াস রোগ মানুষের হচ্ছে, মারা যাচ্ছে। যেমন ক্যান্সার হচ্ছে, লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হলে করার কিছু থাকে না। তারপরও মানুষ ডেঙ্গুতে আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে, এটা সত্য। এটা বাস্তব। আসলে ব্যাপারটা হলো মশা একটা ক্ষুদ্রপ্রাণী, এর কামড়ে মানুষ মারা যাবে, এটা অনেকে মানতে পারছে না। এটা তাদের কাছে অবাস্তব মনে হয় যে, 'আমি একটা মশার কামড়ে মারা যাবো!' আজ শুক্রবার বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের স্বাস্থ্য সংলাপ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ। 

তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কয়েকজন মানুষ মারা গেছে, সরকারি হিসেবে ১৪ জন। বেসরকারি হিসেবে আরও বেশি। মানুষতো মারা যাচ্ছে...। এর জন্যই মানুষ আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে। কারও পরিবারে একজন, কারও পুরো পরিবারেই। আগে শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সব বিভাগীয় শহরে, জেলা শহরে ছড়িয়ে যাচ্ছে। তাই মানুষের আতঙ্কগ্রস্থ হওয়াটাই স্বাভাবিক। 

হঠাৎ হল কেন এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, এটা মূলত দুটি কারণে। একটা হলো নগরায়নের ফলে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। শুধু ঢাকায় না, আশেপাশেও নগরায়নের কারণে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। আর এডিস মশাকে বলে গৃহপালিত মশা। তার এই সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়িতেই জন্ম নিচ্ছে। যত নগরায়ন হবে তত এটা বাড়বে।

দ্বিতীয়ত এটি বর্ষাকালের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এবার বর্ষাটা আগে চলে এসেছে। থেমে থেমে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে পানি জমে যায়। আর ডেঙ্গু মশা যেখানে জমা পানি পায়, পরিষ্কার পানি পায় সেখানেই ডিম পাড়ে। মশার বংশবিস্তার ঘটছে। মশার লার্ভা (ডিম) শুষ্ক অবস্থায় ৬ মাস বেঁচে থাকে। গত বছর হয়তো ডেঙ্গু মশার যে লার্ভাগুলো ছিল সেগুলো হয়তো রয়ে গেছে। এই বৃষ্টির সংস্পর্শে এই লার্ভা থেকেও কিন্তু মশার বংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এ বছর মশা ডিম পাড়ছে সেখান থেকে মশা বংশবিস্তার করছে, গত বছরের লার্ভাগুলো থেকেও মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। সুতরাং যত মশা বেশি হবে তত ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে। আর এখন তাই হয়েছে। আর সেই তুলনায় মশাকে নির্মূল করার জন্য আমরা সেভাবে পদক্ষেপ নিতে পারিনি। আমাদের সেরকম প্রস্তুতি ছিল না। আগে থেকে সারা বছর এটা করা হলে তাহলে এটা হতো না। সুতরাং মশাও নির্বিঘ্নে তার বংশবৃদ্ধি করেই চলেছে, কামড়াচ্ছে, মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এটাই মূল কারণ আসলে। 

ডেঙ্গুর বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে মহামারী বলা যায় কী না এমন প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেন, মহামারী শব্দটা ব্যবহৃত হয় যখন একটা শহর বা দেশের অধিকাংশ বা বেশিরভাগ জনগণ আক্রান্ত হয়। ধরুন ঢাকা শহরে প্রায় ২ থেকে আড়াই কোটি লোক বাস করে। আর আমরা যে হিসাব দেখছি তাতে ১৭ থেকে ২০ হাজার লোক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। এর চেয়ে বেশিও হতে পারে। সুতরাং ঢাকা শহরে ডেঙ্গুকে এখন মহামারী বলা যাবে না। তবে প্রকট আকার ধারণ করেছে তা বলা যায়। এটাও মনে রাখতে হবে মহামারী পর্যায়ে যাতে না পৌঁছায় যে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কেন পাল্টেছে তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, সাধারণত ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায় এবার তা দেখা যাচ্ছে না বা কম দেখা যাচ্ছে।  সাধারণত লক্ষণগুলো হলো শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যাওয়া, শরীর ব্যথা, গিঁটে ব্যথা, মাংশপেশীতে ব্যথা, মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা। এত বেশি ব্যথা থাকে যে বলা হয় হাড় ভাঙা জ্বর। অর্থ্যাৎ জ্বরে রোগীর মনে হয় তার হাড় ভেঙে যাচ্ছে। ৪/৫ দিন জ্বর ওঠে, গায়ে র‌্যাশ হয়। ওই সময় প্লাটিলেট কমে, যে কোনোভাবে রক্তক্ষরণ (বমির সাথে, ব্রাশ করলে, নাক থেকে, মেয়েদের বেলায় সময়ের আগেই ঋতুস্রাব) হয়। এসব সাধারণ লক্ষণ। এ বছর দেখা যাচ্ছে জ্বর এত বেশি হয় না। জ্বর নাই, মাংশপেশীর ব্যথা নেই। গায়ে র‌্যাশ নাই। এতে রোগী আগের মতো নিজের সমস্যাটা বুঝতে পারছে না। ১/২দিনের জ্বরেই প্লাটিলেট কমে যায়। আগে যেটা ৪/৫ দিন পরে হতো। শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ (প্লাজমা লিকেজ) হচ্ছে। 

আর ডেঙ্গুর ধরন আছে, ১, ২, ৩, ৪। ডেঙ্গুর ২, ৩, ৪ অনেক সিরিয়াস। এখন সিরিয়াস ধরনের ডেঙ্গু হওয়ায় রোগী মারা যাচ্ছে। আর দ্বিতীয় দফায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে সেটি বেশি বিপদজ্জনক। এতে রোগীর মারা যাওয়ার শঙ্কা বেশি থাকে। ডেঙ্গুর ভাইরাস ৪ রকমের তাই ডেঙ্গু চারবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

নারিকেল তেল ও পেঁপে পাতার মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেকোনোভাবেই হোক মশার কামড় থেকে বাঁচতে হবে। অনেকে বলছেন নারিকেল তেল মাখলে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। সাধারণত শরীরের ওপর একটি প্রলেপ থাকলে মশা কামড়াতে পারে না। কিন্তু নারিকেল তেল খুবই হালকা। এরপরও যদি কেউ দিতে চায় দিতেই পারে। তবে ডেঙ্গু প্রতিরোধে অন্যান্য যেসব ব্যবস্থা তাতে গাফিলতি করা যাবে না। মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, লম্বা জামা-কাপড় মোজা পরা যেতে পারে। তেলও দেন তবে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো যাবে না। 

পাশাপাশি বাজারে পেঁপে পাতার রস নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে যায়। মানুষের ধারণা পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে। বাড়লে রক্তের ঝুঁকিটা কমে যায়। এটা নিয়েও কথাবার্তা চলছে। এটাও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। প্লাটিলেট ৪/৫ দিনে কমে। তার ২/৩ দিন পর এমনিই বাড়া শুরু করে দেয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই। এখন ওই সময় যদি কেউ পেঁপে পাতা খেয়ে থাকে তার মনে হতে পারে এ জন্যই বাড়ল। তারপরও বলবো এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। কেউ যদি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাবে, পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করবে, পাশাপাশি পেঁপে পাতার রস খেলে ক্ষতি নাই। তবে শুধু এটা নিয়ে বসে থাকবেন না। শুধু পেঁপে পাতা খাবেন আর ঘরে বসে থাকবেন- এটা বুদ্ধিমানের মতো কাজ হতে পারে না। 

হারপিক ও ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ডেঙ্গু নিধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো রাসায়নিক এবং বিষাক্ত পদার্থ। এটা আরও বেশি বিপজ্জনক। বলা হচ্ছে বেসিনে বা ঘরের আনাচে কানাচে এগুলো দিলে মশা মরবে। তবে এতে শুধু মশা, অন্যান্য কীটপতঙ্গও মারা যাবে। যা পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরের মধ্যে খাবার থাকে, তাছাড়া শিশুরা এটা যদি নিঃশ্বাসের সঙ্গে নেয় তাদের জন্য ঝুঁকির হতে পারে। এটা কোনো ক্রমেই করা যাবে না। যারা এসব ছড়ান তাদের আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত। যা মনে ধরে তা বলা যাবে না। এসবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটা কোনোভাবেই করা যাবে না।  

অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, আর এ সময়ে জ্বরে আক্রান্ত হলে নিজে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। যে কোনো ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে গিয়ে হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও ভর্তি হওয়ার দরকার নেই। এতে শুধু আতঙ্ক বাড়বে না, অর্থেরও অপচয়। আর এতে সত্যিই যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে তারা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। 

 বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৫০
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬১৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৫১০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৫৫
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৫৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৫৭
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
গত ১০ দিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬ হাজার, মৃত্যু ২৬ জনের
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক বুধবার

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা
ট্রাম্প-পুতিন বুদাপেস্ট বৈঠক নিয়ে অনিশ্চয়তা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে পোল্যান্ডে অর্ধশতাধিক সন্দেহভাজন আটক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ
সুপার ওভারে গড়াল টাইগারদের ম্যাচ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে বিদেশি আহত

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
আরও দুই জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর
টঙ্গীতে গণপিটুনিতে প্রাণ গেল ছিনতাইকারীর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড
মাত্র ৩ দিনেই ৬৬ কোটি, ঝড় তুলল ডুড

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
চট্টগ্রামে সহপাঠীদের পিটুনিতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ
অনিশ্চিত কামিন্স, অ্যাশেজে নেতৃত্ব নিতে স্মিথ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে
প্রথমবার মশা শনাক্ত হলো যেদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে ফেনীতে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক
মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লায় অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৭ উইকেট হারিয়ে ধুকছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র
প্রথমবারের মতো ফিফা টিডিএস ওয়ার্কশপ আয়োজন বাফুফে’র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে তীব্র গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ‌আসলে কতোটা নারীবান্ধব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন
জমি নিয়ে বিরোধে ভাতিজাদের হাতে চাচা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ৪ প্রাকৃতিক পানীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ
৭ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়লেন মহারাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
নাইক্ষ্যংছড়িতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা