শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৭, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

ডেঙ্গু অতটা আতঙ্কের রোগ না। এরচেয়ে সিরিয়াস রোগ মানুষের হচ্ছে, মারা যাচ্ছে। যেমন ক্যান্সার হচ্ছে, লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হলে করার কিছু থাকে না। তারপরও মানুষ ডেঙ্গুতে আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে, এটা সত্য। এটা বাস্তব। আসলে ব্যাপারটা হলো মশা একটা ক্ষুদ্রপ্রাণী, এর কামড়ে মানুষ মারা যাবে, এটা অনেকে মানতে পারছে না। এটা তাদের কাছে অবাস্তব মনে হয় যে, 'আমি একটা মশার কামড়ে মারা যাবো!' আজ শুক্রবার বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের স্বাস্থ্য সংলাপ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ। 

তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কয়েকজন মানুষ মারা গেছে, সরকারি হিসেবে ১৪ জন। বেসরকারি হিসেবে আরও বেশি। মানুষতো মারা যাচ্ছে...। এর জন্যই মানুষ আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে। কারও পরিবারে একজন, কারও পুরো পরিবারেই। আগে শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সব বিভাগীয় শহরে, জেলা শহরে ছড়িয়ে যাচ্ছে। তাই মানুষের আতঙ্কগ্রস্থ হওয়াটাই স্বাভাবিক। 

হঠাৎ হল কেন এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, এটা মূলত দুটি কারণে। একটা হলো নগরায়নের ফলে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। শুধু ঢাকায় না, আশেপাশেও নগরায়নের কারণে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। আর এডিস মশাকে বলে গৃহপালিত মশা। তার এই সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়িতেই জন্ম নিচ্ছে। যত নগরায়ন হবে তত এটা বাড়বে।

দ্বিতীয়ত এটি বর্ষাকালের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এবার বর্ষাটা আগে চলে এসেছে। থেমে থেমে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে পানি জমে যায়। আর ডেঙ্গু মশা যেখানে জমা পানি পায়, পরিষ্কার পানি পায় সেখানেই ডিম পাড়ে। মশার বংশবিস্তার ঘটছে। মশার লার্ভা (ডিম) শুষ্ক অবস্থায় ৬ মাস বেঁচে থাকে। গত বছর হয়তো ডেঙ্গু মশার যে লার্ভাগুলো ছিল সেগুলো হয়তো রয়ে গেছে। এই বৃষ্টির সংস্পর্শে এই লার্ভা থেকেও কিন্তু মশার বংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এ বছর মশা ডিম পাড়ছে সেখান থেকে মশা বংশবিস্তার করছে, গত বছরের লার্ভাগুলো থেকেও মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। সুতরাং যত মশা বেশি হবে তত ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে। আর এখন তাই হয়েছে। আর সেই তুলনায় মশাকে নির্মূল করার জন্য আমরা সেভাবে পদক্ষেপ নিতে পারিনি। আমাদের সেরকম প্রস্তুতি ছিল না। আগে থেকে সারা বছর এটা করা হলে তাহলে এটা হতো না। সুতরাং মশাও নির্বিঘ্নে তার বংশবৃদ্ধি করেই চলেছে, কামড়াচ্ছে, মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এটাই মূল কারণ আসলে। 

ডেঙ্গুর বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে মহামারী বলা যায় কী না এমন প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেন, মহামারী শব্দটা ব্যবহৃত হয় যখন একটা শহর বা দেশের অধিকাংশ বা বেশিরভাগ জনগণ আক্রান্ত হয়। ধরুন ঢাকা শহরে প্রায় ২ থেকে আড়াই কোটি লোক বাস করে। আর আমরা যে হিসাব দেখছি তাতে ১৭ থেকে ২০ হাজার লোক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। এর চেয়ে বেশিও হতে পারে। সুতরাং ঢাকা শহরে ডেঙ্গুকে এখন মহামারী বলা যাবে না। তবে প্রকট আকার ধারণ করেছে তা বলা যায়। এটাও মনে রাখতে হবে মহামারী পর্যায়ে যাতে না পৌঁছায় যে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কেন পাল্টেছে তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, সাধারণত ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায় এবার তা দেখা যাচ্ছে না বা কম দেখা যাচ্ছে।  সাধারণত লক্ষণগুলো হলো শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যাওয়া, শরীর ব্যথা, গিঁটে ব্যথা, মাংশপেশীতে ব্যথা, মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা। এত বেশি ব্যথা থাকে যে বলা হয় হাড় ভাঙা জ্বর। অর্থ্যাৎ জ্বরে রোগীর মনে হয় তার হাড় ভেঙে যাচ্ছে। ৪/৫ দিন জ্বর ওঠে, গায়ে র‌্যাশ হয়। ওই সময় প্লাটিলেট কমে, যে কোনোভাবে রক্তক্ষরণ (বমির সাথে, ব্রাশ করলে, নাক থেকে, মেয়েদের বেলায় সময়ের আগেই ঋতুস্রাব) হয়। এসব সাধারণ লক্ষণ। এ বছর দেখা যাচ্ছে জ্বর এত বেশি হয় না। জ্বর নাই, মাংশপেশীর ব্যথা নেই। গায়ে র‌্যাশ নাই। এতে রোগী আগের মতো নিজের সমস্যাটা বুঝতে পারছে না। ১/২দিনের জ্বরেই প্লাটিলেট কমে যায়। আগে যেটা ৪/৫ দিন পরে হতো। শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ (প্লাজমা লিকেজ) হচ্ছে। 

আর ডেঙ্গুর ধরন আছে, ১, ২, ৩, ৪। ডেঙ্গুর ২, ৩, ৪ অনেক সিরিয়াস। এখন সিরিয়াস ধরনের ডেঙ্গু হওয়ায় রোগী মারা যাচ্ছে। আর দ্বিতীয় দফায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে সেটি বেশি বিপদজ্জনক। এতে রোগীর মারা যাওয়ার শঙ্কা বেশি থাকে। ডেঙ্গুর ভাইরাস ৪ রকমের তাই ডেঙ্গু চারবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

নারিকেল তেল ও পেঁপে পাতার মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেকোনোভাবেই হোক মশার কামড় থেকে বাঁচতে হবে। অনেকে বলছেন নারিকেল তেল মাখলে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। সাধারণত শরীরের ওপর একটি প্রলেপ থাকলে মশা কামড়াতে পারে না। কিন্তু নারিকেল তেল খুবই হালকা। এরপরও যদি কেউ দিতে চায় দিতেই পারে। তবে ডেঙ্গু প্রতিরোধে অন্যান্য যেসব ব্যবস্থা তাতে গাফিলতি করা যাবে না। মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, লম্বা জামা-কাপড় মোজা পরা যেতে পারে। তেলও দেন তবে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো যাবে না। 

পাশাপাশি বাজারে পেঁপে পাতার রস নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে যায়। মানুষের ধারণা পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে। বাড়লে রক্তের ঝুঁকিটা কমে যায়। এটা নিয়েও কথাবার্তা চলছে। এটাও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। প্লাটিলেট ৪/৫ দিনে কমে। তার ২/৩ দিন পর এমনিই বাড়া শুরু করে দেয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই। এখন ওই সময় যদি কেউ পেঁপে পাতা খেয়ে থাকে তার মনে হতে পারে এ জন্যই বাড়ল। তারপরও বলবো এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। কেউ যদি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাবে, পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করবে, পাশাপাশি পেঁপে পাতার রস খেলে ক্ষতি নাই। তবে শুধু এটা নিয়ে বসে থাকবেন না। শুধু পেঁপে পাতা খাবেন আর ঘরে বসে থাকবেন- এটা বুদ্ধিমানের মতো কাজ হতে পারে না। 

হারপিক ও ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ডেঙ্গু নিধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো রাসায়নিক এবং বিষাক্ত পদার্থ। এটা আরও বেশি বিপজ্জনক। বলা হচ্ছে বেসিনে বা ঘরের আনাচে কানাচে এগুলো দিলে মশা মরবে। তবে এতে শুধু মশা, অন্যান্য কীটপতঙ্গও মারা যাবে। যা পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরের মধ্যে খাবার থাকে, তাছাড়া শিশুরা এটা যদি নিঃশ্বাসের সঙ্গে নেয় তাদের জন্য ঝুঁকির হতে পারে। এটা কোনো ক্রমেই করা যাবে না। যারা এসব ছড়ান তাদের আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত। যা মনে ধরে তা বলা যাবে না। এসবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটা কোনোভাবেই করা যাবে না।  

অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, আর এ সময়ে জ্বরে আক্রান্ত হলে নিজে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। যে কোনো ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে গিয়ে হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও ভর্তি হওয়ার দরকার নেই। এতে শুধু আতঙ্ক বাড়বে না, অর্থেরও অপচয়। আর এতে সত্যিই যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে তারা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। 

 বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১০৮
বরিশালে ডেঙ্গুর তীব্র প্রকোপ, বরগুনা হটস্পটে
বরিশালে ডেঙ্গুর তীব্র প্রকোপ, বরগুনা হটস্পটে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৮৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি ২৮৮ জন
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ২৮
সর্বশেষ খবর
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা