শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৭, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

ডেঙ্গু অতটা আতঙ্কের রোগ না। এরচেয়ে সিরিয়াস রোগ মানুষের হচ্ছে, মারা যাচ্ছে। যেমন ক্যান্সার হচ্ছে, লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হলে করার কিছু থাকে না। তারপরও মানুষ ডেঙ্গুতে আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে, এটা সত্য। এটা বাস্তব। আসলে ব্যাপারটা হলো মশা একটা ক্ষুদ্রপ্রাণী, এর কামড়ে মানুষ মারা যাবে, এটা অনেকে মানতে পারছে না। এটা তাদের কাছে অবাস্তব মনে হয় যে, 'আমি একটা মশার কামড়ে মারা যাবো!' আজ শুক্রবার বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের স্বাস্থ্য সংলাপ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ। 

তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কয়েকজন মানুষ মারা গেছে, সরকারি হিসেবে ১৪ জন। বেসরকারি হিসেবে আরও বেশি। মানুষতো মারা যাচ্ছে...। এর জন্যই মানুষ আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে। কারও পরিবারে একজন, কারও পুরো পরিবারেই। আগে শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সব বিভাগীয় শহরে, জেলা শহরে ছড়িয়ে যাচ্ছে। তাই মানুষের আতঙ্কগ্রস্থ হওয়াটাই স্বাভাবিক। 

হঠাৎ হল কেন এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, এটা মূলত দুটি কারণে। একটা হলো নগরায়নের ফলে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। শুধু ঢাকায় না, আশেপাশেও নগরায়নের কারণে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। আর এডিস মশাকে বলে গৃহপালিত মশা। তার এই সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়িতেই জন্ম নিচ্ছে। যত নগরায়ন হবে তত এটা বাড়বে।

দ্বিতীয়ত এটি বর্ষাকালের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এবার বর্ষাটা আগে চলে এসেছে। থেমে থেমে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে পানি জমে যায়। আর ডেঙ্গু মশা যেখানে জমা পানি পায়, পরিষ্কার পানি পায় সেখানেই ডিম পাড়ে। মশার বংশবিস্তার ঘটছে। মশার লার্ভা (ডিম) শুষ্ক অবস্থায় ৬ মাস বেঁচে থাকে। গত বছর হয়তো ডেঙ্গু মশার যে লার্ভাগুলো ছিল সেগুলো হয়তো রয়ে গেছে। এই বৃষ্টির সংস্পর্শে এই লার্ভা থেকেও কিন্তু মশার বংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এ বছর মশা ডিম পাড়ছে সেখান থেকে মশা বংশবিস্তার করছে, গত বছরের লার্ভাগুলো থেকেও মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। সুতরাং যত মশা বেশি হবে তত ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে। আর এখন তাই হয়েছে। আর সেই তুলনায় মশাকে নির্মূল করার জন্য আমরা সেভাবে পদক্ষেপ নিতে পারিনি। আমাদের সেরকম প্রস্তুতি ছিল না। আগে থেকে সারা বছর এটা করা হলে তাহলে এটা হতো না। সুতরাং মশাও নির্বিঘ্নে তার বংশবৃদ্ধি করেই চলেছে, কামড়াচ্ছে, মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এটাই মূল কারণ আসলে। 

ডেঙ্গুর বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে মহামারী বলা যায় কী না এমন প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেন, মহামারী শব্দটা ব্যবহৃত হয় যখন একটা শহর বা দেশের অধিকাংশ বা বেশিরভাগ জনগণ আক্রান্ত হয়। ধরুন ঢাকা শহরে প্রায় ২ থেকে আড়াই কোটি লোক বাস করে। আর আমরা যে হিসাব দেখছি তাতে ১৭ থেকে ২০ হাজার লোক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। এর চেয়ে বেশিও হতে পারে। সুতরাং ঢাকা শহরে ডেঙ্গুকে এখন মহামারী বলা যাবে না। তবে প্রকট আকার ধারণ করেছে তা বলা যায়। এটাও মনে রাখতে হবে মহামারী পর্যায়ে যাতে না পৌঁছায় যে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কেন পাল্টেছে তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, সাধারণত ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায় এবার তা দেখা যাচ্ছে না বা কম দেখা যাচ্ছে।  সাধারণত লক্ষণগুলো হলো শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যাওয়া, শরীর ব্যথা, গিঁটে ব্যথা, মাংশপেশীতে ব্যথা, মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা। এত বেশি ব্যথা থাকে যে বলা হয় হাড় ভাঙা জ্বর। অর্থ্যাৎ জ্বরে রোগীর মনে হয় তার হাড় ভেঙে যাচ্ছে। ৪/৫ দিন জ্বর ওঠে, গায়ে র‌্যাশ হয়। ওই সময় প্লাটিলেট কমে, যে কোনোভাবে রক্তক্ষরণ (বমির সাথে, ব্রাশ করলে, নাক থেকে, মেয়েদের বেলায় সময়ের আগেই ঋতুস্রাব) হয়। এসব সাধারণ লক্ষণ। এ বছর দেখা যাচ্ছে জ্বর এত বেশি হয় না। জ্বর নাই, মাংশপেশীর ব্যথা নেই। গায়ে র‌্যাশ নাই। এতে রোগী আগের মতো নিজের সমস্যাটা বুঝতে পারছে না। ১/২দিনের জ্বরেই প্লাটিলেট কমে যায়। আগে যেটা ৪/৫ দিন পরে হতো। শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ (প্লাজমা লিকেজ) হচ্ছে। 

আর ডেঙ্গুর ধরন আছে, ১, ২, ৩, ৪। ডেঙ্গুর ২, ৩, ৪ অনেক সিরিয়াস। এখন সিরিয়াস ধরনের ডেঙ্গু হওয়ায় রোগী মারা যাচ্ছে। আর দ্বিতীয় দফায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে সেটি বেশি বিপদজ্জনক। এতে রোগীর মারা যাওয়ার শঙ্কা বেশি থাকে। ডেঙ্গুর ভাইরাস ৪ রকমের তাই ডেঙ্গু চারবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

নারিকেল তেল ও পেঁপে পাতার মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেকোনোভাবেই হোক মশার কামড় থেকে বাঁচতে হবে। অনেকে বলছেন নারিকেল তেল মাখলে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। সাধারণত শরীরের ওপর একটি প্রলেপ থাকলে মশা কামড়াতে পারে না। কিন্তু নারিকেল তেল খুবই হালকা। এরপরও যদি কেউ দিতে চায় দিতেই পারে। তবে ডেঙ্গু প্রতিরোধে অন্যান্য যেসব ব্যবস্থা তাতে গাফিলতি করা যাবে না। মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, লম্বা জামা-কাপড় মোজা পরা যেতে পারে। তেলও দেন তবে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো যাবে না। 

পাশাপাশি বাজারে পেঁপে পাতার রস নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে যায়। মানুষের ধারণা পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে। বাড়লে রক্তের ঝুঁকিটা কমে যায়। এটা নিয়েও কথাবার্তা চলছে। এটাও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। প্লাটিলেট ৪/৫ দিনে কমে। তার ২/৩ দিন পর এমনিই বাড়া শুরু করে দেয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই। এখন ওই সময় যদি কেউ পেঁপে পাতা খেয়ে থাকে তার মনে হতে পারে এ জন্যই বাড়ল। তারপরও বলবো এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। কেউ যদি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাবে, পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করবে, পাশাপাশি পেঁপে পাতার রস খেলে ক্ষতি নাই। তবে শুধু এটা নিয়ে বসে থাকবেন না। শুধু পেঁপে পাতা খাবেন আর ঘরে বসে থাকবেন- এটা বুদ্ধিমানের মতো কাজ হতে পারে না। 

হারপিক ও ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ডেঙ্গু নিধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো রাসায়নিক এবং বিষাক্ত পদার্থ। এটা আরও বেশি বিপজ্জনক। বলা হচ্ছে বেসিনে বা ঘরের আনাচে কানাচে এগুলো দিলে মশা মরবে। তবে এতে শুধু মশা, অন্যান্য কীটপতঙ্গও মারা যাবে। যা পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরের মধ্যে খাবার থাকে, তাছাড়া শিশুরা এটা যদি নিঃশ্বাসের সঙ্গে নেয় তাদের জন্য ঝুঁকির হতে পারে। এটা কোনো ক্রমেই করা যাবে না। যারা এসব ছড়ান তাদের আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত। যা মনে ধরে তা বলা যাবে না। এসবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটা কোনোভাবেই করা যাবে না।  

অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, আর এ সময়ে জ্বরে আক্রান্ত হলে নিজে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। যে কোনো ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে গিয়ে হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও ভর্তি হওয়ার দরকার নেই। এতে শুধু আতঙ্ক বাড়বে না, অর্থেরও অপচয়। আর এতে সত্যিই যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে তারা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। 

 বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৪
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৬ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৬ জন হাসপাতালে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৩১
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৯ জন হাসপাতালে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪১
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে