শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৭, শুক্রবার, ০২ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
'শুধু পেঁপে পাতার রস খেলেই হবে না, ডেঙ্গুর চিকিৎসাও নিতে হবে'

ডেঙ্গু অতটা আতঙ্কের রোগ না। এরচেয়ে সিরিয়াস রোগ মানুষের হচ্ছে, মারা যাচ্ছে। যেমন ক্যান্সার হচ্ছে, লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হলে করার কিছু থাকে না। তারপরও মানুষ ডেঙ্গুতে আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে, এটা সত্য। এটা বাস্তব। আসলে ব্যাপারটা হলো মশা একটা ক্ষুদ্রপ্রাণী, এর কামড়ে মানুষ মারা যাবে, এটা অনেকে মানতে পারছে না। এটা তাদের কাছে অবাস্তব মনে হয় যে, 'আমি একটা মশার কামড়ে মারা যাবো!' আজ শুক্রবার বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোরের স্বাস্থ্য সংলাপ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ। 

তিনি আরও বলেন, এরইমধ্যে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত কয়েকজন মানুষ মারা গেছে, সরকারি হিসেবে ১৪ জন। বেসরকারি হিসেবে আরও বেশি। মানুষতো মারা যাচ্ছে...। এর জন্যই মানুষ আতঙ্কগ্রস্থ হচ্ছে। কারও পরিবারে একজন, কারও পুরো পরিবারেই। আগে শুধু ঢাকার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সব বিভাগীয় শহরে, জেলা শহরে ছড়িয়ে যাচ্ছে। তাই মানুষের আতঙ্কগ্রস্থ হওয়াটাই স্বাভাবিক। 

হঠাৎ হল কেন এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, এটা মূলত দুটি কারণে। একটা হলো নগরায়নের ফলে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। শুধু ঢাকায় না, আশেপাশেও নগরায়নের কারণে সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়ি হচ্ছে। আর এডিস মশাকে বলে গৃহপালিত মশা। তার এই সুন্দর সুন্দর ঘরবাড়িতেই জন্ম নিচ্ছে। যত নগরায়ন হবে তত এটা বাড়বে।

দ্বিতীয়ত এটি বর্ষাকালের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এবার বর্ষাটা আগে চলে এসেছে। থেমে থেমে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে পানি জমে যায়। আর ডেঙ্গু মশা যেখানে জমা পানি পায়, পরিষ্কার পানি পায় সেখানেই ডিম পাড়ে। মশার বংশবিস্তার ঘটছে। মশার লার্ভা (ডিম) শুষ্ক অবস্থায় ৬ মাস বেঁচে থাকে। গত বছর হয়তো ডেঙ্গু মশার যে লার্ভাগুলো ছিল সেগুলো হয়তো রয়ে গেছে। এই বৃষ্টির সংস্পর্শে এই লার্ভা থেকেও কিন্তু মশার বংশ বৃদ্ধি হয়েছে। এ বছর মশা ডিম পাড়ছে সেখান থেকে মশা বংশবিস্তার করছে, গত বছরের লার্ভাগুলো থেকেও মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। সুতরাং যত মশা বেশি হবে তত ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়বে। আর এখন তাই হয়েছে। আর সেই তুলনায় মশাকে নির্মূল করার জন্য আমরা সেভাবে পদক্ষেপ নিতে পারিনি। আমাদের সেরকম প্রস্তুতি ছিল না। আগে থেকে সারা বছর এটা করা হলে তাহলে এটা হতো না। সুতরাং মশাও নির্বিঘ্নে তার বংশবৃদ্ধি করেই চলেছে, কামড়াচ্ছে, মানুষ ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এটাই মূল কারণ আসলে। 

ডেঙ্গুর বর্তমান প্রাদুর্ভাবকে মহামারী বলা যায় কী না এমন প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ বলেন, মহামারী শব্দটা ব্যবহৃত হয় যখন একটা শহর বা দেশের অধিকাংশ বা বেশিরভাগ জনগণ আক্রান্ত হয়। ধরুন ঢাকা শহরে প্রায় ২ থেকে আড়াই কোটি লোক বাস করে। আর আমরা যে হিসাব দেখছি তাতে ১৭ থেকে ২০ হাজার লোক ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে। এর চেয়ে বেশিও হতে পারে। সুতরাং ঢাকা শহরে ডেঙ্গুকে এখন মহামারী বলা যাবে না। তবে প্রকট আকার ধারণ করেছে তা বলা যায়। এটাও মনে রাখতে হবে মহামারী পর্যায়ে যাতে না পৌঁছায় যে ব্যবস্থা নিতে হবে। 

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কেন পাল্টেছে তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি বলেন, সাধারণত ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ দেখা যায় এবার তা দেখা যাচ্ছে না বা কম দেখা যাচ্ছে।  সাধারণত লক্ষণগুলো হলো শরীরের তাপমাত্রা অনেক বেড়ে যাওয়া, শরীর ব্যথা, গিঁটে ব্যথা, মাংশপেশীতে ব্যথা, মাথা ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা। এত বেশি ব্যথা থাকে যে বলা হয় হাড় ভাঙা জ্বর। অর্থ্যাৎ জ্বরে রোগীর মনে হয় তার হাড় ভেঙে যাচ্ছে। ৪/৫ দিন জ্বর ওঠে, গায়ে র‌্যাশ হয়। ওই সময় প্লাটিলেট কমে, যে কোনোভাবে রক্তক্ষরণ (বমির সাথে, ব্রাশ করলে, নাক থেকে, মেয়েদের বেলায় সময়ের আগেই ঋতুস্রাব) হয়। এসব সাধারণ লক্ষণ। এ বছর দেখা যাচ্ছে জ্বর এত বেশি হয় না। জ্বর নাই, মাংশপেশীর ব্যথা নেই। গায়ে র‌্যাশ নাই। এতে রোগী আগের মতো নিজের সমস্যাটা বুঝতে পারছে না। ১/২দিনের জ্বরেই প্লাটিলেট কমে যায়। আগে যেটা ৪/৫ দিন পরে হতো। শরীরের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ (প্লাজমা লিকেজ) হচ্ছে। 

আর ডেঙ্গুর ধরন আছে, ১, ২, ৩, ৪। ডেঙ্গুর ২, ৩, ৪ অনেক সিরিয়াস। এখন সিরিয়াস ধরনের ডেঙ্গু হওয়ায় রোগী মারা যাচ্ছে। আর দ্বিতীয় দফায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে সেটি বেশি বিপদজ্জনক। এতে রোগীর মারা যাওয়ার শঙ্কা বেশি থাকে। ডেঙ্গুর ভাইরাস ৪ রকমের তাই ডেঙ্গু চারবার হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

নারিকেল তেল ও পেঁপে পাতার মাধ্যমে ডেঙ্গু প্রতিরোধের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেকোনোভাবেই হোক মশার কামড় থেকে বাঁচতে হবে। অনেকে বলছেন নারিকেল তেল মাখলে মশার কামড় থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এর কোনো বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। সাধারণত শরীরের ওপর একটি প্রলেপ থাকলে মশা কামড়াতে পারে না। কিন্তু নারিকেল তেল খুবই হালকা। এরপরও যদি কেউ দিতে চায় দিতেই পারে। তবে ডেঙ্গু প্রতিরোধে অন্যান্য যেসব ব্যবস্থা তাতে গাফিলতি করা যাবে না। মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, লম্বা জামা-কাপড় মোজা পরা যেতে পারে। তেলও দেন তবে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো যাবে না। 

পাশাপাশি বাজারে পেঁপে পাতার রস নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। ডেঙ্গুতে প্লাটিলেট কমে যায়। মানুষের ধারণা পেঁপে পাতার রস খেলে প্লাটিলেট বাড়ে। বাড়লে রক্তের ঝুঁকিটা কমে যায়। এটা নিয়েও কথাবার্তা চলছে। এটাও বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। প্লাটিলেট ৪/৫ দিনে কমে। তার ২/৩ দিন পর এমনিই বাড়া শুরু করে দেয়। এটা প্রাকৃতিকভাবেই। এখন ওই সময় যদি কেউ পেঁপে পাতা খেয়ে থাকে তার মনে হতে পারে এ জন্যই বাড়ল। তারপরও বলবো এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত না। কেউ যদি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তাহলে ডাক্তারের কাছে যাবে, পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করবে, পাশাপাশি পেঁপে পাতার রস খেলে ক্ষতি নাই। তবে শুধু এটা নিয়ে বসে থাকবেন না। শুধু পেঁপে পাতা খাবেন আর ঘরে বসে থাকবেন- এটা বুদ্ধিমানের মতো কাজ হতে পারে না। 

হারপিক ও ব্লিচিং পাউডার দিয়ে ডেঙ্গু নিধন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এগুলো রাসায়নিক এবং বিষাক্ত পদার্থ। এটা আরও বেশি বিপজ্জনক। বলা হচ্ছে বেসিনে বা ঘরের আনাচে কানাচে এগুলো দিলে মশা মরবে। তবে এতে শুধু মশা, অন্যান্য কীটপতঙ্গও মারা যাবে। যা পরিবেশের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরের মধ্যে খাবার থাকে, তাছাড়া শিশুরা এটা যদি নিঃশ্বাসের সঙ্গে নেয় তাদের জন্য ঝুঁকির হতে পারে। এটা কোনো ক্রমেই করা যাবে না। যারা এসব ছড়ান তাদের আরও বেশি সতর্ক হওয়া উচিত। যা মনে ধরে তা বলা যাবে না। এসবের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটা কোনোভাবেই করা যাবে না।  

অধ্যাপক ড. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেন, আর এ সময়ে জ্বরে আক্রান্ত হলে নিজে থেকে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে না। ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। যে কোনো ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে ঢালাওভাবে গিয়ে হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা ও ভর্তি হওয়ার দরকার নেই। এতে শুধু আতঙ্ক বাড়বে না, অর্থেরও অপচয়। আর এতে সত্যিই যারা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে তারা সঠিক সেবা থেকে বঞ্চিত হবে। 

 বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন সাংবাদিক সঞ্জয় কুমার দাস লিটুর স্ত্রী
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৫২
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় চার ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮২
মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব
মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
এ বছর ডেঙ্গুতে মৃত্যু ১০০ ছাড়াল
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও ১ জনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৯০, মৃত্যু নেই
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি ১৯০, মৃত্যু নেই
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪০৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪২৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪২৮
সর্বশেষ খবর
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল
ঝিলমিল প্রকল্পে ১৫ গাড়ি চালকের নামে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’
‘জুলাই সনদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি না দেয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সসহ কর্মচারীদের বিক্ষোভ, কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির
নাটোরে সাপে কাটা রোগী বিষাক্ত সাপসহ হাসপাতালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩
কুয়েতে ভেজাল মদ পানে মৃত বেড়ে ১৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল
মনির হায়দারের নিয়োগের মেয়াদ ছয় মাস বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু
নাইজারে পাওয়া মঙ্গলের উল্কাপিণ্ড বিক্রিতে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
রংপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
ডলফিন সংরক্ষণ ও গবেষণায় চবির শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে বিএনপির কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের
বাইডেনের ছেলের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি ডলারের মামলার হুমকি মেলেনিয়া ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা