শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৯, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৫৪, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন খাতে এখনো একচ্ছত্র আধিপত্য সামিট গ্রুপের। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সামিট এ সুযোগ পায়। নীতিমালা লঙ্ঘন করে সামিটকে দেওয়া হয়েছিল ৬টি লাইসেন্স, যা ছিল বাজার প্রতিযোগিতার পরিপন্থী। ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথের ৫০ শতাংশের বেশি এখন সামিটের দখলে। আমার দেশ-এর অনুসন্ধানে এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্লেষকরা জানান, সামিটকে একচ্ছত্র আইসিটি খাত-সংশ্লিষ্ট সুবিধা দেওয়ায় ইন্টারনেট খাত ভারতনির্ভর হয়ে পড়েছে। এতে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুর্নীতিবাজ ও অর্থপাচারকারী বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও অদৃশ্য কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে সামিট গ্রুপ, যারা আওয়ামী শাসনামলের অন্যতম সুবিধাভোগী একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত।

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ফের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে। নতুন সরকার গঠনের পর বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খানের ভাই, গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক খান। একই বছরের মধ্যে সামিট গ্রুপ সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় টেলিকম খাতে প্রবেশ করে এবং দেশের ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য বিটিআরসি থেকে এনটিটিএন (ন্যাশনাল টেলিকম ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক) লাইসেন্স পেয়ে যায়। এখান থেকেই শুরু হয় সামিটের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠার যাত্রা।

প্রাথমিকভাবে এনটিটিএন লাইসেন্স নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও অল্প সময়ের মধ্যেই সামিট একে একে আইটিসি (ইন্টারন্যাশনাল টেরেস্ট্রিয়াল ক্যাবল), আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) ও আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। নীতিমালা লঙ্ঘন করেই সরকার এই লাইসেন্সগুলো দেয়, যার ফলে সামিট কার্যত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট খাতের নিয়ন্ত্রণকারী প্রধান শক্তিতে পরিণত হয়।

এ অবস্থায় সামিট গ্রুপ দেশের টেলিকম খাতে বিপুল বিনিয়োগ করে এবং কয়েক বছরের মধ্যেই শত শত কোটি টাকা মুনাফা করতে থাকে। এই মুনাফার বড় অংশই ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় ব্যবহৃত হয়, যা পতিত হাসিনা সরকারকে আরো শক্তিশালী করতে সহায়তা করেছিল। সামিটের এই অনৈতিক উত্থান ও আধিপত্য কায়েমের মাধ্যমে দেশের ইন্টারনেট খাতকে ভারতনির্ভর করে ফেলা হয়, যা আজ জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকিতে পরিণত হয়েছে।

২০১২ সালে সাবমেরিন ক্যাবলের বিকল্প হিসেবে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। তবে বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আইটিসি গাইডলাইন অনুযায়ী ‘কমিশন সর্বাধিক তিনটি আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবার লাইসেন্স প্রদান করবে, যা ২০১০ সালের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ নীতিমালার অধীনে এবং এই উদ্দেশ্যে প্রণীত নির্দেশিকার শর্তাবলি অনুসারে হবে। সরকার আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবা লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস করার অধিকার সংরক্ষণ করে।’

অথচ এই নির্দেশনা পুরোপুরি উপেক্ষা করে লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস না করে বরং ২০১২ সালে ৬টি প্রতিষ্ঠানকে আইটিসি লাইসেন্স দেওয়া হয়, যার মধ্যে সামিট ছিল ৫ম। ৮১.৮৩ নম্বর পেয়ে পঞ্চম স্থানে থাকা সামিট এবং ৮০.১৯ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ স্থানে থাকা ফাইবার এট হোমকে লাইসেন্স দেওয়া হয় তখন। এ দুইটি লাইসেন্স ‘২০০৯ সালে এনটিটিএন ও ২০১২ সালে আইটিসি’ প্রাপ্তির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ টেলিকম খাতের নিয়ন্ত্রণ একচেটিয়াভাবে শুরু করে।

ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের আনুপাতিক নীতিমালাও লঙ্ঘন

বিটিআরসির আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) লাইসেন্সিং নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল যে, কোনো অপারেটর দেশের ৬০ শতাংশের বেশি ব্যান্ডউইডথ সরবরাহ করতে পারবে না। তবে ভারত ও নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক গোষ্ঠীকে সুবিধা প্রদান করার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার ওই নীতিমালা শিথিল করে। ফলে ভারত থেকে অনির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইডথ আমদানির সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা দেশকে ভারতনির্ভর করে তুলেছে।

এই শিথিলতার মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএল (বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড)-এর সক্ষমতা ব্যবহারের সুযোগ বাদ দিয়ে সামিট ও অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান ভারতে আসা ব্যান্ডউইডথের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে। ফলে অনেক আইআইজি প্রতিষ্ঠান ভারতের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোকে একক দেশের ওপর নির্ভরশীল করে তোলে। বিটিআরসির একটি সূত্র জানিয়েছে, কিছু আইআইজি প্রতিষ্ঠান তাদের শতভাগ ব্যান্ডউইডথ ভারত হয়ে ব্যবহার করছে, যা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা ও ডিজিটাল সার্বভৌমত্বের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।

প্রতি বছরই বাড়ছে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানি

২০২১ সালে সরকারি সক্ষমতার ৭০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ ব্যবহৃত হলেও ২০২৫ সালে এসে দৃশ্যপট সম্পূর্ণ পাল্টে গেছে। বিটিআরসির সূত্র অনুযায়ী, প্রতি বছর ভারত থেকে আমদানির পরিমাণ ক্রমাগত বাড়ছে এবং বর্তমানে ভারত থেকেই আসছে দেশের বেশিরভাগ ব্যান্ডউইডথ। এদিকে, সরকারি ব্যান্ডউইথড অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে, যার ফলে দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোর ওপর বিদেশনির্ভরতা আরও গভীর হচ্ছে।

ভারতকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী ডিজিটাল ট্রানজিটের নীলনকশা

বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ রপ্তানির নীলনকশা তৈরি করেছিল সামিট। এর আওতায় ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মিজোরাম, মনিপুর, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ড- এই রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের পরিকল্পনা ছিল। এমন উদ্যোগে সরাসরি লাভবান হতো ভারত ও সামিট; কিন্তু বাংলাদেশের টেলিকম খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি এই চুক্তি বাস্তবায়িত হতো, তাহলে বাংলাদেশের ডিজিটাল হাব হয়ে ওঠার সম্ভাবনা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হতো। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং পলাতক শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় এই চুক্তি কার্যকরের পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর সম্প্রতি বিটিআরসি এই চুক্তিটি বাতিল করেছে। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জাতীয় স্বার্থবিরোধী এমন কার্যক্রমের জন্য সামিটের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি, যা এখনো করা হয়নি।

সামিটের হাতে প্রাইভেট সাবমেরিনের লাইসেন্স

৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী-ঘনিষ্ঠ সামিট গ্রুপের ক্ষমতা খর্ব করার লক্ষ্যে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বিটিআরসি। রাজনৈতিক বিবেচনায় সামিটের হাতে তুলে দেওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স বাতিলের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়নি এখন পর্যন্ত। বরং সামিট এখন চালকের আসনে বসতে যাচ্ছে। এই খাতের ৬টি লাইসেন্স আইটিসি, এনটিটিএন, আইআইজি, এনআইএক্স, সাবমেরিন এবং টাওয়ার শেয়ারিং হাতে পাওয়ার মাধ্যমে একাধিপত্য বিস্তার করেছে সামিট, যা আওয়ামী সরকারের পতনের পরও বহালতবিয়তে রয়েছে। এর ফলে গ্রাহক সামিটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়তে পারে, যা স্পষ্টভাবে বাজারে ব্যবসায়িক সাম্য প্রতিষ্ঠার নীতিবিরোধী।

ইন্টারনেট খাতে ৫০ শতাংশের বেশি সামিটের নিয়ন্ত্রণে

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো এত বেশি ভারতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠা একটি কৌশলগত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল স্বাধীনতাকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপড়েন বা উত্তেজনা তৈরি হয়। যদি কোনো কৌশলগত কারণে ভারত আইটিসি সংযোগ সীমিত বা বন্ধ করে দেয়, তবে বাংলাদেশের ইন্টারনেট কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ওপরও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জে ফেলবে।

মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা গেছে, সরকারের নিজস্ব সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের প্রায় ৭০ শতাংশ সরবরাহ করা হচ্ছে ভারত থেকে, যার ৫০ শতাংশের বেশি সামিট গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে। ফলে দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো একক নির্ভরতার ঝুঁকিতে পড়েছে, যা সরাসরি ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, এই ক্রমবর্ধমান ভারতনির্ভরতা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। দেশের প্রধান ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ প্রবাহ সামিটের মাধ্যমে ভারত হয়ে বাইরের দেশগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত থাকায় বাংলাদেশি তথ্যের ওপর ভারতের একক নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারির সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে স্পর্শকাতর জাতীয় তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি যেমন বেড়েছে, তেমনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বও হুমকির মুখে পড়েছে। এমন বাস্তবতায় প্রশ্ন উঠছে- সামিট গ্রুপের এই একচ্ছত্র আধিপত্য কাদের স্বার্থে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কেন এখনো এই গুরুতর নিরাপত্তা ইস্যুতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না!

বাড়ছে রিজার্ভের ওপর চাপ

শুধু মূল্য কম অথবা ল্যাটেন্সির (কোনো সিস্টেমে তথ্য আদান-প্রদানের বিলম্ব বা দেরি) অজুহাত দেখিয়ে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান যেমন এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও, টাটা কমিউনিকেশনের সঙ্গে যোগসাজশে ভারত থেকে আমদানি চালু রাখতে এবং তার জন্য পলিসি নির্ধারণে আগ্রহী সামিটসহ অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান। এতে আসলে লাভ হচ্ছে ভারত এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর। স্বল্প বিনিয়োগে তারা শত শত কোটি টাকা লাভ করছে, কিন্তু এর ফলে বাংলাদেশকে বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে রিজার্ভ থেকে।

সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএলসির মোট সক্ষমতা ৭২০০ জিবিপিএস হলেও বর্তমানে মাত্র ৩০০০ জিবিপিএস ব্যবহার হচ্ছে; অর্থাৎ প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ অব্যবহৃত রয়েছে। তাছাড়া ২০২৬ সালের মধ্যে সিমিউ-৬ চালু হলে এর সক্ষমতা বেড়ে ২০ হাজার জিবিপিএসে পৌঁছাবে। প্রয়োজনে নীতিমালা সংশোধন করে এই সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বের বড় বড় টেক জায়ান্ট যেমন ফেসবুক, গুগল, অ্যামাজনকে নীতিগত সুবিধা দেওয়া উচিত, যাতে তারা বাংলাদেশে ডেটা সেন্টার স্থাপন করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের একটি বড় অংশই ফেসবুক এবং গুগলের সার্ভার থেকে আসে, যেগুলো ভারতের চেন্নাই, কলকাতা শহরগুলোতে স্থাপিত রয়েছে। এর ফলে ভারত সরকার লাভবান হচ্ছে এবং বাংলাদেশ সরকার একদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির সম্ভাবনা নষ্ট হচ্ছে।

সামিট কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

অভিযোগের বিষয়ে সামিট টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ আল ইসলাম বলেন, ‘সামিট তার যোগ্যতা দিয়েই এসব লাইসেন্স পেয়েছে এবং বিটিআরসি একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই লাইসেন্স প্রদান করেছে।’ তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে, এতে ভারতের ওপর এক ধরনের নির্ভরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়িক দিক থেকে চিন্তা করলে ভারতের পক্ষ থেকে ইন্টারনেন বিচ্ছিন্ন করার কথা নয়। 

তিনি আরও বলেন, ‘একই প্রতিষ্ঠানের ৬টি লাইসেন্স থাকলে এই খাতে ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে; তবে সামিট এমন কিছু করছে না।’ রাজনৈতিকভাবে সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বাংলাদেশে এ ধরনের সুবিধা অনেকেই পেয়ে থাকে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সরকারি কর্তৃপক্ষ যা বলছে

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পলিসি অ্যাডভাইজর ফাইজ তাইয়েব আহমেদ বলেন, ‘সরকারের লক্ষ্য হলো দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামোকে একক নির্ভরতা থেকে মুক্ত করা। এজন্য বিএসসিপিএলসির সক্ষমতার কথা মাথায় রেখে বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবল পথের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে এবং বিভিন্ন ইন্টারনেট পয়েন্টে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা হচ্ছে। এছাড়া সিঙ্গেল পয়েন্ট অব ফেইলিউর থেকে উত্তরণের জন্য বিটিআরসির পলিসি পরিবর্তন করা হতে পারে।’

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা রয়েছে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইডথ সাপ্লাই দেওয়ার। ভারত থেকে না আনলে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অন্যান্য দ্রব্য-পণ্যও তো আমদানি বন্ধ আছে, ব্যান্ডউইডথ কেন আমদানির করতে হবে? অব্যবহৃত ব্যান্ডউইডথ কম দামে বিএসসিপিএলসি বিক্রির চেষ্টা করছে।’

সূত্র- আমার দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন