শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৯, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৫৪, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

আইসিটি ও টেলিকমিউনিকেশন খাতে এখনো একচ্ছত্র আধিপত্য সামিট গ্রুপের। স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রত্যক্ষ সহায়তায় সামিট এ সুযোগ পায়। নীতিমালা লঙ্ঘন করে সামিটকে দেওয়া হয়েছিল ৬টি লাইসেন্স, যা ছিল বাজার প্রতিযোগিতার পরিপন্থী। ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথের ৫০ শতাংশের বেশি এখন সামিটের দখলে। আমার দেশ-এর অনুসন্ধানে এ তথ্য জানা গেছে।

বিশ্লেষকরা জানান, সামিটকে একচ্ছত্র আইসিটি খাত-সংশ্লিষ্ট সুবিধা দেওয়ায় ইন্টারনেট খাত ভারতনির্ভর হয়ে পড়েছে। এতে জাতীয় নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, দুর্নীতিবাজ ও অর্থপাচারকারী বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও অদৃশ্য কারণে ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে সামিট গ্রুপ, যারা আওয়ামী শাসনামলের অন্যতম সুবিধাভোগী একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত।

২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ ফের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে। নতুন সরকার গঠনের পর বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান আজিজ খানের ভাই, গোপালগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য ফারুক খান। একই বছরের মধ্যে সামিট গ্রুপ সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় টেলিকম খাতে প্রবেশ করে এবং দেশের ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য বিটিআরসি থেকে এনটিটিএন (ন্যাশনাল টেলিকম ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক) লাইসেন্স পেয়ে যায়। এখান থেকেই শুরু হয় সামিটের একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠার যাত্রা।

প্রাথমিকভাবে এনটিটিএন লাইসেন্স নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও অল্প সময়ের মধ্যেই সামিট একে একে আইটিসি (ইন্টারন্যাশনাল টেরেস্ট্রিয়াল ক্যাবল), আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) ও আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) লাইসেন্স বাগিয়ে নেয়। নীতিমালা লঙ্ঘন করেই সরকার এই লাইসেন্সগুলো দেয়, যার ফলে সামিট কার্যত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট খাতের নিয়ন্ত্রণকারী প্রধান শক্তিতে পরিণত হয়।

এ অবস্থায় সামিট গ্রুপ দেশের টেলিকম খাতে বিপুল বিনিয়োগ করে এবং কয়েক বছরের মধ্যেই শত শত কোটি টাকা মুনাফা করতে থাকে। এই মুনাফার বড় অংশই ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় ব্যবহৃত হয়, যা পতিত হাসিনা সরকারকে আরো শক্তিশালী করতে সহায়তা করেছিল। সামিটের এই অনৈতিক উত্থান ও আধিপত্য কায়েমের মাধ্যমে দেশের ইন্টারনেট খাতকে ভারতনির্ভর করে ফেলা হয়, যা আজ জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি বড় হুমকিতে পরিণত হয়েছে।

২০১২ সালে সাবমেরিন ক্যাবলের বিকল্প হিসেবে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। তবে বিটিআরসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত আইটিসি গাইডলাইন অনুযায়ী ‘কমিশন সর্বাধিক তিনটি আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবার লাইসেন্স প্রদান করবে, যা ২০১০ সালের আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ নীতিমালার অধীনে এবং এই উদ্দেশ্যে প্রণীত নির্দেশিকার শর্তাবলি অনুসারে হবে। সরকার আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল ক্যাবল (আইটিসি) সিস্টেম ও সেবা লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস করার অধিকার সংরক্ষণ করে।’

অথচ এই নির্দেশনা পুরোপুরি উপেক্ষা করে লাইসেন্সের সংখ্যা হ্রাস না করে বরং ২০১২ সালে ৬টি প্রতিষ্ঠানকে আইটিসি লাইসেন্স দেওয়া হয়, যার মধ্যে সামিট ছিল ৫ম। ৮১.৮৩ নম্বর পেয়ে পঞ্চম স্থানে থাকা সামিট এবং ৮০.১৯ নম্বর পেয়ে ষষ্ঠ স্থানে থাকা ফাইবার এট হোমকে লাইসেন্স দেওয়া হয় তখন। এ দুইটি লাইসেন্স ‘২০০৯ সালে এনটিটিএন ও ২০১২ সালে আইটিসি’ প্রাপ্তির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ টেলিকম খাতের নিয়ন্ত্রণ একচেটিয়াভাবে শুরু করে।

ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের আনুপাতিক নীতিমালাও লঙ্ঘন

বিটিআরসির আইআইজি (ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে) লাইসেন্সিং নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ ছিল যে, কোনো অপারেটর দেশের ৬০ শতাংশের বেশি ব্যান্ডউইডথ সরবরাহ করতে পারবে না। তবে ভারত ও নির্দিষ্ট ব্যবসায়িক গোষ্ঠীকে সুবিধা প্রদান করার জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী সরকার ওই নীতিমালা শিথিল করে। ফলে ভারত থেকে অনির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইডথ আমদানির সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা দেশকে ভারতনির্ভর করে তুলেছে।

এই শিথিলতার মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএল (বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড)-এর সক্ষমতা ব্যবহারের সুযোগ বাদ দিয়ে সামিট ও অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান ভারতে আসা ব্যান্ডউইডথের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠে। ফলে অনেক আইআইজি প্রতিষ্ঠান ভারতের মাধ্যমে ব্যান্ডউইডথ ব্যবহার করছে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোকে একক দেশের ওপর নির্ভরশীল করে তোলে। বিটিআরসির একটি সূত্র জানিয়েছে, কিছু আইআইজি প্রতিষ্ঠান তাদের শতভাগ ব্যান্ডউইডথ ভারত হয়ে ব্যবহার করছে, যা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা ও ডিজিটাল সার্বভৌমত্বের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।

প্রতি বছরই বাড়ছে ভারত থেকে ব্যান্ডউইডথ আমদানি

২০২১ সালে সরকারি সক্ষমতার ৭০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ ব্যবহৃত হলেও ২০২৫ সালে এসে দৃশ্যপট সম্পূর্ণ পাল্টে গেছে। বিটিআরসির সূত্র অনুযায়ী, প্রতি বছর ভারত থেকে আমদানির পরিমাণ ক্রমাগত বাড়ছে এবং বর্তমানে ভারত থেকেই আসছে দেশের বেশিরভাগ ব্যান্ডউইডথ। এদিকে, সরকারি ব্যান্ডউইথড অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে, যার ফলে দেশের ডিজিটাল অবকাঠামোর ওপর বিদেশনির্ভরতা আরও গভীর হচ্ছে।

ভারতকে সঙ্গে নিয়ে দেশবিরোধী ডিজিটাল ট্রানজিটের নীলনকশা

বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ রপ্তানির নীলনকশা তৈরি করেছিল সামিট। এর আওতায় ত্রিপুরা, অরুণাচল প্রদেশ, আসাম, মিজোরাম, মনিপুর, মেঘালয় ও নাগাল্যান্ড- এই রাজ্যগুলোতে ব্যান্ডউইডথ সরবরাহের পরিকল্পনা ছিল। এমন উদ্যোগে সরাসরি লাভবান হতো ভারত ও সামিট; কিন্তু বাংলাদেশের টেলিকম খাত ক্ষতিগ্রস্ত হতো।

বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি এই চুক্তি বাস্তবায়িত হতো, তাহলে বাংলাদেশের ডিজিটাল হাব হয়ে ওঠার সম্ভাবনা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হতো। পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এবং পলাতক শেখ হাসিনার তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের নির্দেশনায় এই চুক্তি কার্যকরের পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর সম্প্রতি বিটিআরসি এই চুক্তিটি বাতিল করেছে। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জাতীয় স্বার্থবিরোধী এমন কার্যক্রমের জন্য সামিটের বিরুদ্ধে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি, যা এখনো করা হয়নি।

সামিটের হাতে প্রাইভেট সাবমেরিনের লাইসেন্স

৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আওয়ামী-ঘনিষ্ঠ সামিট গ্রুপের ক্ষমতা খর্ব করার লক্ষ্যে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বিটিআরসি। রাজনৈতিক বিবেচনায় সামিটের হাতে তুলে দেওয়া সাবমেরিন ক্যাবলের লাইসেন্স বাতিলের ব্যাপারে কোনো উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়নি এখন পর্যন্ত। বরং সামিট এখন চালকের আসনে বসতে যাচ্ছে। এই খাতের ৬টি লাইসেন্স আইটিসি, এনটিটিএন, আইআইজি, এনআইএক্স, সাবমেরিন এবং টাওয়ার শেয়ারিং হাতে পাওয়ার মাধ্যমে একাধিপত্য বিস্তার করেছে সামিট, যা আওয়ামী সরকারের পতনের পরও বহালতবিয়তে রয়েছে। এর ফলে গ্রাহক সামিটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়তে পারে, যা স্পষ্টভাবে বাজারে ব্যবসায়িক সাম্য প্রতিষ্ঠার নীতিবিরোধী।

ইন্টারনেট খাতে ৫০ শতাংশের বেশি সামিটের নিয়ন্ত্রণে

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো এত বেশি ভারতের ওপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠা একটি কৌশলগত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। এটি বাংলাদেশের ডিজিটাল স্বাধীনতাকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলতে পারে, বিশেষ করে যদি দুই দেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপড়েন বা উত্তেজনা তৈরি হয়। যদি কোনো কৌশলগত কারণে ভারত আইটিসি সংযোগ সীমিত বা বন্ধ করে দেয়, তবে বাংলাদেশের ইন্টারনেট কার্যক্রম বিপর্যস্ত হয়ে পড়তে পারে। এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের ওপরও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে, যা দেশের ডিজিটাল অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে চ্যালেঞ্জে ফেলবে।

মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা গেছে, সরকারের নিজস্ব সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের প্রায় ৭০ শতাংশ সরবরাহ করা হচ্ছে ভারত থেকে, যার ৫০ শতাংশের বেশি সামিট গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে। ফলে দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামো একক নির্ভরতার ঝুঁকিতে পড়েছে, যা সরাসরি ডিজিটাল নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

বিশেষজ্ঞরা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন, এই ক্রমবর্ধমান ভারতনির্ভরতা বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। দেশের প্রধান ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ প্রবাহ সামিটের মাধ্যমে ভারত হয়ে বাইরের দেশগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত থাকায় বাংলাদেশি তথ্যের ওপর ভারতের একক নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারির সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে স্পর্শকাতর জাতীয় তথ্য ফাঁস হওয়ার ঝুঁকি যেমন বেড়েছে, তেমনি রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বও হুমকির মুখে পড়েছে। এমন বাস্তবতায় প্রশ্ন উঠছে- সামিট গ্রুপের এই একচ্ছত্র আধিপত্য কাদের স্বার্থে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কেন এখনো এই গুরুতর নিরাপত্তা ইস্যুতে কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না!

বাড়ছে রিজার্ভের ওপর চাপ

শুধু মূল্য কম অথবা ল্যাটেন্সির (কোনো সিস্টেমে তথ্য আদান-প্রদানের বিলম্ব বা দেরি) অজুহাত দেখিয়ে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান যেমন এয়ারটেল, রিলায়েন্স জিও, টাটা কমিউনিকেশনের সঙ্গে যোগসাজশে ভারত থেকে আমদানি চালু রাখতে এবং তার জন্য পলিসি নির্ধারণে আগ্রহী সামিটসহ অন্যান্য আইটিসি প্রতিষ্ঠান। এতে আসলে লাভ হচ্ছে ভারত এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর। স্বল্প বিনিয়োগে তারা শত শত কোটি টাকা লাভ করছে, কিন্তু এর ফলে বাংলাদেশকে বছরে ৪০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যয় করতে হচ্ছে রিজার্ভ থেকে।

সরকারি প্রতিষ্ঠান বিএসসিপিএলসির মোট সক্ষমতা ৭২০০ জিবিপিএস হলেও বর্তমানে মাত্র ৩০০০ জিবিপিএস ব্যবহার হচ্ছে; অর্থাৎ প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইডথ অব্যবহৃত রয়েছে। তাছাড়া ২০২৬ সালের মধ্যে সিমিউ-৬ চালু হলে এর সক্ষমতা বেড়ে ২০ হাজার জিবিপিএসে পৌঁছাবে। প্রয়োজনে নীতিমালা সংশোধন করে এই সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্বের বড় বড় টেক জায়ান্ট যেমন ফেসবুক, গুগল, অ্যামাজনকে নীতিগত সুবিধা দেওয়া উচিত, যাতে তারা বাংলাদেশে ডেটা সেন্টার স্থাপন করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের ইন্টারনেটের একটি বড় অংশই ফেসবুক এবং গুগলের সার্ভার থেকে আসে, যেগুলো ভারতের চেন্নাই, কলকাতা শহরগুলোতে স্থাপিত রয়েছে। এর ফলে ভারত সরকার লাভবান হচ্ছে এবং বাংলাদেশ সরকার একদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির সম্ভাবনা নষ্ট হচ্ছে।

সামিট কর্তৃপক্ষের বক্তব্য

অভিযোগের বিষয়ে সামিট টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ আল ইসলাম বলেন, ‘সামিট তার যোগ্যতা দিয়েই এসব লাইসেন্স পেয়েছে এবং বিটিআরসি একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই লাইসেন্স প্রদান করেছে।’ তবে তিনি স্বীকার করেছেন যে, এতে ভারতের ওপর এক ধরনের নির্ভরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু ব্যবসায়িক দিক থেকে চিন্তা করলে ভারতের পক্ষ থেকে ইন্টারনেন বিচ্ছিন্ন করার কথা নয়। 

তিনি আরও বলেন, ‘একই প্রতিষ্ঠানের ৬টি লাইসেন্স থাকলে এই খাতে ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার সুযোগ রয়েছে; তবে সামিট এমন কিছু করছে না।’ রাজনৈতিকভাবে সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে তিনি সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি। তবে বাংলাদেশে এ ধরনের সুবিধা অনেকেই পেয়ে থাকে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সরকারি কর্তৃপক্ষ যা বলছে

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের পলিসি অ্যাডভাইজর ফাইজ তাইয়েব আহমেদ বলেন, ‘সরকারের লক্ষ্য হলো দেশের ইন্টারনেট অবকাঠামোকে একক নির্ভরতা থেকে মুক্ত করা। এজন্য বিএসসিপিএলসির সক্ষমতার কথা মাথায় রেখে বিকল্প সাবমেরিন ক্যাবল পথের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে এবং বিভিন্ন ইন্টারনেট পয়েন্টে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা করতে চেষ্টা করা হচ্ছে। এছাড়া সিঙ্গেল পয়েন্ট অব ফেইলিউর থেকে উত্তরণের জন্য বিটিআরসির পলিসি পরিবর্তন করা হতে পারে।’

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসলাম হোসেন বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা রয়েছে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যান্ডউইডথ সাপ্লাই দেওয়ার। ভারত থেকে না আনলে বড় ধরনের সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অন্যান্য দ্রব্য-পণ্যও তো আমদানি বন্ধ আছে, ব্যান্ডউইডথ কেন আমদানির করতে হবে? অব্যবহৃত ব্যান্ডউইডথ কম দামে বিএসসিপিএলসি বিক্রির চেষ্টা করছে।’

সূত্র- আমার দেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
ভিন্ন আবহে বাজেট পাস, কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
এনবিআরের সংস্কার না হলে রাজস্ব ঘাটতি চলতেই থাকবে : সিপিডি
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
গেজেট জারি করে আজ বাজেট পাস হতে পারে
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
সর্বশেষ খবর
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান

৩২ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

স্বাধীন ও দক্ষ বিচার বিভাগ গড়তে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
স্বাধীন ও দক্ষ বিচার বিভাগ গড়তে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৪২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে
ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ
ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক
আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি 
পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি  পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের
হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা
বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ
বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী
টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ
রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
এনএসইউ ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ-এর মধ্যে শিল্প-একাডেমিয়া অংশীদারিত্বে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড
ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ, যুবকের পা বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন
ফ্যাসিবাদের পৃষ্ঠপোষণের অভিযোগে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের জেরার মুখে ঢাবির প্রো-ভিসি ড. মামুন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা
১৮ দিনে প্রবাসী আয় ২২৯০২ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে ১১তম ট্রেইনি কনস্টেবল ২০২৫ ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা
গোবিন্দগঞ্জে রংপুর ইপিজেডের বাস্তবায়নের দাবিতে ইউএনও অফিসে তালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা