শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:১১, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

ক্রান্তিকাল পার করছে আবাসন খাত, চরম স্থবিরতা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ক্রান্তিকাল পার করছে আবাসন খাত, চরম স্থবিরতা

বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে দেশের আবাসন খাত। তবে এ খাতটি এখন ক্রান্তিকাল পার করছে। প্লট, ফ্ল্যাট ও বাড়ি বিক্রিতে মন্দার কারণে এ খাতজুড়ে চরম স্থবিরতা। নতুন বিনিয়োগ না হওয়া ও পুরনো প্রজেক্ট প্রায় অচল হয়ে থাকায় উদ্যোক্তারাও পরিচালন ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছেন।

সব মিলিয়ে বলা যায়, খাতটি এখন কঠিন সংকটে। উদ্যোক্তারা জানান, অন্তত ৬০ শতাংশ ব্যবসা মন্দার কবলে। এর ধাক্কা এসে লেগেছে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত রড-সিমেন্টসহ অন্তত আড়াই শ উপখাতেও। বিপুল কর্মসংস্থানের এ খাতের শ্রমিকের জীবন যাপনও হুমকিতে পড়েছে।আবাসন খাতকে চাঙ্গা করতে অবিলম্বে ড্যাপ সংশোধনসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তাঁরা।

আবাসন খাতের সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা ও শিল্পের সঙ্গে জড়িত উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এ খাতটিতে এখন নীরব মন্দা চলছে। সরকারের নীতিনির্ধারকদের মনোযোগের বাইরে চলে যাওয়া বড় বিনিয়োগের এ খাতটি ২০২৩ অর্থবছরেও বাংলাদেশের জিডিপিতে প্রায় ৮ শতাংশের মতো অবদান রেখেছিল। এ খাতে বিনিয়োগ দেড় লাখ কোটি টাকারও বেশি। সরাসরি কমবেশি ৩৫ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে এ খাতে।

জানা যায়, বর্তমানে সারা দেশে বছরে অন্তত এক লাখ নতুন অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদা রয়েছে। আবাসন খাতেরও সক্ষমতা রয়েছে এ চাহিদা পূরণের। তবে এখন ব্যবসা মন্দার কারণে উদ্যোক্তারা মাত্র ৮ শতাংশ অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদা পূরণ করতে পারছেন। ফলে চাহিদার তুলনায় সরবরাহে একটি বড় ধরনের ঘাটতি রয়ে গেছে।


এর পেছনে মূল কারণ হচ্ছে—ক্রেতাদের সক্ষমতা নেই। উচ্চ সুদের কারণে বেশির ভাগ ক্রেতার নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে নতুন অ্যাপার্টমেন্ট কেনার সক্ষমতা। মানসম্পন্ন অ্যাপার্টমেন্ট বলতে গেলে মধ্যবিত্তের ধরাছোঁয়ার বাইরে। ভালো জায়গায় বাসযোগ্য একটি ফ্ল্যাটের দামও এখন ন্যূনতম দেড় কোটি টাকা। এ রকম একটি ফ্ল্যাটের জন্য কেউ ব্যাংক ঋণ নিলেও তাঁকে অন্তত ৩০ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট দেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। এ জন্য মাসে ন্যূনতম এক লাখ টাকার বেশি আয় থাকতে হবে। এটিও ফ্ল্যাট বিক্রিতে সংকট তৈরি করেছে বলে উদ্যোক্তারা জানান।

তথ্য বলছে, মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম এ খাতে এখন হচ্ছে না নতুন বিনিয়োগ। অনেক কম্পানি পরিচালন খরচ মেটাতে লাভ না করেই প্লট-ফ্ল্যাট ছেড়ে দিচ্ছে। অনেক আবাসন প্রতিষ্ঠান ঠিকমতো বেতন দিতে পারছে না কর্মীদের। নানামুখী প্রতিবন্ধকতা গ্রাস করছে শিল্পটিকে। গত কয়েক বছর ধরেই জমির অভাব, নগর পরিকল্পনার অভাব এবং দক্ষ শ্রমিকের অভাবের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আসছিল আবাসন খাত। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ঋণের বাড়তি সুদ এবং নির্মাণসামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির মতো ঘটনা। সব কিছু ছাপিয়ে বড় হয়ে দাঁড়িয়েছে ড্যাপ সংশোধন না হওয়া। ২০২২ সালে উদ্যোক্তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া এই ড্যাপের কারণে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছে শিল্পটি। এর পর থেকে নতুন উদ্যোগ ও বিনিয়োগ বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকেছে।

আবাসন খাতের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-রিহ্যাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেন, ‘আবাসন খাত এখন সবচেয়ে সংকটময় সময় পার করছে। এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তবে সবচেয়ে বড় কারণ হলো—ড্যাপ সংশোধন না হওয়া। ড্যাপ পুনর্বিবেচনা না করলে এ খাত অগ্রসর হতে পারবে না। এখন বলতে গেলে প্ল্যানই বন্ধ। ফ্ল্যাটের বিক্রি বন্ধ অন্তত ৬০ শতাংশ। কোনো কাজকর্ম নেই। আবাসন খাতের সঙ্গে সরাসরি জড়িত রড-সিমেন্টসহ বিভিন্ন ধরনের প্রায় ২৫০ শিল্পের অবস্থাও খারাপ। একটা না চললে আরেকটা চলে না। সরাসরি ৩৫ লাখ শ্রমিকের জীবনজীবিকাও এ শিল্পের ওপর নির্ভরশীল। পরোক্ষভাবে প্রায় দেড় কোটি মানুষ এ খাতের সঙ্গে জড়িত। তারাও এখন অনিশ্চয়তায়।’

উদ্যোক্তারা আরো জানান, রাজধানীতে ছোট ও মাঝারি ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি এক বছরের ব্যবধানে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কমেছে। ভালো মানের বা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বিক্রি প্রায় ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি কমে যাওয়ায় ছোট ও মাঝারি আবাসন খাতের উদ্যোক্তারা আর্থিক সংকটে পড়েছেন। পাশাপাশি প্লট বা জমি বিক্রির পরিমাণও উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। মূলত রড ও সিমেন্টের মতো কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি এবং নতুন বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ড্যাপের কারণে ফ্ল্যাটের নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ।

এতে আবাসন খাতে নতুন প্রকল্পের সংখ্যা কমে গেছে। একই সঙ্গে ব্যক্তি উদ্যোগে বাড়ি নির্মাণের কাজেও স্থবিরতা চলছে। একই সঙ্গে মিলছে না চাহিদামতো ব্যাংকঋণ। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতায় সাত মাস ধরে ফ্ল্যাটের বিক্রি কম থাকায় অনেক ছোট প্রতিষ্ঠান কর্মীদের বেতন ও অফিসের ভাড়া দিতে হিমশিম খাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে নির্মাণ ব্যয়ে মুনাফা ছাড়া ফ্ল্যাট বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কেউ কেউ।

আবাসন খাতের উদ্যোক্তা ও জেসিএক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল বলেন, ‘দেশের ব্যবসায়ী, আমলা ও রাজনীতিবিদদের একটি অংশ সব সময় আবাসনে বিনিয়োগ করে থাকে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অনেক ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ আত্মগোপনে। অন্যদিকে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আবাসনে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ বন্ধ। ফলে এ খাতে বিনিয়োগও কমে গেছে। মানুষও আগের মতো কিনছেন না। আগে যাঁরা বড় আকারের ফ্ল্যাট কিনতেন, তাঁরা এখন নেই। উল্টো তাঁরাই এখন নিজেদের সম্পদ বিক্রিতে নেমেছেন।’

ড্যাপের কারণে ব্যবসায় মন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘নতুন ড্যাপের কারণে ২০২৩ সাল থেকেই আমাদের আবাসন খাত মন্দা, যার কারণে রাজউকে নতুন প্ল্যান পাস করানো বন্ধ রাখেন উদ্যোক্তারা। ফলে এ সময় যে পরিমাণ প্রকল্প হওয়ার কথা ছিল, সেই রকম হয়নি। নতুন সরকার গঠন করার পর আবাসন খাতের পরিস্থিতি আরো খারাপ হয়েছে। যাঁরা আগে বুকিং দিয়েছিলেন তাঁরাও নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করছেন না। তবে অন্তর্বর্তী সরকার ড্যাপ সংশোধন করার বিষয়টি মেনে নিয়েছে। আমরা আশা করছি, দ্রুতই এটি পরিবর্তন হবে, এতে এই খাত আবার ঘুরে দাঁড়াবে।’

জানা যায়, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে ফ্ল্যাট বিক্রি আরো কমেছে। বিশেষ করে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ঢাকায় ফ্ল্যাট বুকিং ও বিক্রি কমে গেছে। একান্তই প্রয়োজন না হলে কেউ ফ্ল্যাট কিনছেন না।

উদ্যোক্তারা জানান, ‘বিশ্বের অনেক দেশেই ২৫ থেকে ৩০ বছরের জন্য গৃহঋণ দেওয়ার জন্য মর্টগেজ করপোরেশন রয়েছে। সেসব দেশের ফ্ল্যাটের ক্রেতারা ৩০ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করে মর্টগেজ করপোরেশনে আবেদন করেন। তখন ওই সংস্থা তাঁদের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেয়। আমাদের দেশেও এমন ব্যবস্থায় যেতে হবে।’

রিহ্যাব সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনীতির মতো স্থবিরতা নেমে এসেছে আবাসন খাতে। এ খাতের সঙ্গে জড়িত উপখাত যেমন সিমেন্ট, রড, ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি, টাইলস, রং, পাইপ ফিটিংস, স্যানিটারি ইত্যাদি ব্যবসা ঝুঁকির মধ্যে। এসব খাতের সঙ্গে পরোক্ষভাবে সংশ্লিষ্ট কোটি মানুষের জীবন ও জীবিকাও থমকে আছে। দ্রুত এ খাত উদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি বলে উদ্যোক্তারা মনে করেন।

তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় আরো জানা যায়, স্বাভাবিক সময়ে দেশে প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার ফ্ল্যাট বেচাকেনা হতো। লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। এখন বেচাকেনা নেই বললেই চলে। ফলে নির্মাণশিল্পের সঙ্গে জড়িত ৩৫ লাখ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে। শুধু স্টিল খাতেই গত তিন মাসে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। আবাসন ও নির্মাণ খাতের কাজ বন্ধ থাকার পাশাপাশি সরকারের মেগাপ্রকল্পগুলোর কাজও প্রায় বন্ধ। থমকে আছে অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নের কাজও। ফলে ৯০ শতাংশ সিমেন্ট কারখানারই উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ এই সিমেন্টশিল্প দেশের নিজস্ব চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি একটি রপ্তানিমুখী খাত হয়ে উঠেছিল। ডেভেলপাররা ব্যাংক থেকে বিপুল অঙ্কের ঋণ নিয়ে নির্মাণকাজ অর্ধেক করে বসে আছেন। এতে ঋণের সুদ বাবদ বিপুল ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁদের।

জানা যায়, অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের নিবন্ধন ব্যয় অনেক বেশি। রয়েছে ভ্যাট-ট্যাক্সের হারও বেশি। এ জন্য নিবন্ধন ফি, ভ্যাট-ট্যাক্স উল্লেখযোগ্য হারে কমানোর দাবি দীর্ঘদিনের। নতুন করে এ খাতের মন্দা কাটাতে আসছে বাজেটে বিনা শর্তে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ফ্ল্যাট, প্লট বা জমি কিনতে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা বিনিয়োগ করার সুযোগ দেওয়ার কথাও এরই মধ্যে উঠেছে।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২
ঝালকাঠিতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় র‌্যাব সদস্যসহ নিহত ২

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত
ট্রাকচাপায় কৃষকদলের দুই নেতা নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি
সিপাহি-জনতার ঐক্যের বিপ্লবেই জাতি পেয়েছিল নতুন পরিচয় : তৃপ্তি

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ
ফটিকছড়িতে মনোনয়ন নিয়ে অসন্তোষ, আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নীলফামারীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ময়মনসিংহে সমাবেশ-র‍্যালি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল
অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের ভুখা মিছিল

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান
গাইবান্ধায় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে ঐক্যের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় দিনব্যাপী শিক্ষাশিবির অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না : মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩
অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা