শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায় বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। পত্রপত্রিকায় খবরটি ফলাও করে এসেছে। ভবনটি এত সুন্দর যে, দেখে মনে হয় ঢাকার তাজমহল যা যমুনা নদীর তীরে না হলেও ঢাকার চিত্রা নদীর ওপর অবস্থিত। যদিও সে চিত্রা নদী এখন আর আগের মতো নেই। আগে যেমন দেখতাম এ নদী দিয়ে ধান, গম, রড, সিমেন্ট, বালু বোঝাই বড় বড় নৌকা আসা-যাওয়া করত। কালের বিবর্তনে, অবহেলা, অনাদরে ও লোভী মানুষের আগ্রাসী থাবায় সে মনোরম চিত্রা নদী এখন ডোবায় পরিণত হয়েছে।

এত টাকা-পয়সা নষ্ট করে, দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ ব্যয়ে এত সুন্দর একটি ভবন নির্মাণ করা হলো আর হাইকোর্টের নির্দেশে এটি এখন ভেঙে ফেলতে হবে! দেশবাসী অনেকেই হয়তো এ জায়গাটির ব্যাপারে তেমন কিছু জানে না। এ ভবন ভাঙার খবরে তারা অনেকেই হয়তো দুঃখ পাবেন। তাদের অবগতির জন্য আমি এ ছোট নিবন্ধটি লেখার প্রয়াস নিয়েছি।

একটা কথা আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, নদীর খাস জমি কখনো লিজ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া নালা, খাল, বিল, গোপাট, হালট, ছন চালা, এগুলো ছিল জনগণের অবাধ চলাচলের রাস্তা, গো-চারণ ভূমি, স্নান-গোসল ও সাঁতারের জায়গা, মাছ ধরার জায়গা। এগুলো জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সুবিধার চারণভূমি। জনগণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের অফুরন্ত জোগানদাতা। এগুলো কখনো পত্তন যোগ্য জমি ছিল না। সেই মোগল, ব্রিটিশ আমল থেকেই এগুলো জনগণের জীবনযাপনের সহায়তার উৎস, জীবন উন্নয়নের উৎস। সেগুলোর পত্তন দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই আইনবিরোধী, নীতিগতভাবে অবৈধ। অথচ সে অবৈধ কাজটিই করেছে দেশের সর্বোচ্চ ধনিক শ্রেণির এই গোষ্ঠী। তারা নিজেদের পয়সায় ঢাকার অনেক সুন্দর জায়গাই কিনে নিতে পারতেন। কিন্তু তারা সেটি করেননি, করেছেন জনস্বার্থবিরোধী কাজ। বিজিএমইএর ভবনটি রাজউকেরও অনুমোদন যোগ্য নয়। কারণ এটি জনগণের ব্যবহার্য জমি এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। অথচ জায়গাটা সোনারগাঁও হোটেল সম্প্রসারণের জন্য চাওয়া হয়েছিল যে হোটেলে সরকারের তথা জনগণের স্বার্থ রয়েছে। তাদেরও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটা যে কীভাবে, কোন বিবেচনায় বিজিএমইএর দখলে গেল তা সত্যিই এক গুপ্ত রহস্যের বিষয় বলে মনে হচ্ছে।

এ জায়গাটির পেছনে অনেক ইতিহাস। আমি ভূমি মন্ত্রী থাকাকালীন (১৯৮৫-৮৭) এম মোকাম্মেল হক সাহেব ভূমি সচিব ছিলেন। ঢাকার ভূমি অধিগ্রহণ করতে হলে তখন মন্ত্রীকে সে জমি অধিগ্রহণ করতে হতো। জেলা প্রশাসক সাহেবের মাধ্যমে প্রস্তাব আসত। ডিআইটিসহ (রাজউক) যেসব প্রতিষ্ঠানের জমির প্রয়োজন হতো তারা প্রস্তাব পাঠাত।

একদিন সোনারগাঁও হোটেলের রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে। সেই সঙ্গে পূর্বাচলে যাওয়ার ৩০০ ফুট রাস্তারও প্রস্তাব আসে। সভা শুরু হওয়ার আগে, সকালে সে সময়কার গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহোদয় আমাকে এসে বললেন, সোনারগাঁওয়ের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি হবে সেটি বাঁকা করে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করে দিতে হবে। তখন আমি বললাম, এটা কেমন করে হয়? রাস্তাটি তো সোজা যাবে। এফডিসির সামনে দিয়ে মেইন রোডে যাবে, এফডিসির সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এরপর আমাদের সভা শুরু হয়ে গেল। রাজউকের চেয়ারম্যান সাহেব বললেন, স্যার, রাস্তাটি এদিক দিয়ে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করলে আমাদের সুবিধা হবে। আমি বললাম, যুক্তিযুক্ত কারণ দেখান কেন করতে হবে। এমনিতেই মগবাজারে ভীষণ যানজট লেগে থাকে। তার ওপর এ রাস্তাটি সেখানে সংযোগ দিলে যানজট আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া এটি একটি নদী, জলাশয়। এর ওপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। তদানীন্তন রেল সচিবও তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনিও রাস্তাটি মগবাজার দিয়ে করার জন্য বললেন। তিনি বলছিলেন রাস্তাটি সোজা হলে আর একটি রেল ক্রসিং সিগন্যাল বাড়বে। এ কর্মকর্তাকেই পরবর্তীতে বিএনপি সরকার ব্রাসেলসে রাষ্ট্রদূত করে পাঠিয়েছিল। যাই হোক, তারা আমাদের খুবই পীড়াপীড়ি করলেন। এরপর আমরা জেলা প্রশাসক সাহেবের প্রস্তাব অনুসারে রাস্তাটি সোজাসুজি করার অনুমোদন দিলাম। অনুমোদন দেওয়ার পর গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কাছে গিয়ে নালিশ করলেন, তিনি সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তাটি মগবাজারের দিকে দিতে চেয়েছেন কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য সম্ভব হয়নি। এরপর মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে ফোন করে বললেন, দেশ কি আপনি চালাচ্ছেন, না কি আমি? বললাম, স্যার আপনিই তো চালাচ্ছেন। তখন রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলেন। আমি বললাম, স্যার আপনি আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন, আমার তো একটা দায়িত্ব রয়েছে দেখাশোনা করার। আপনার মান সম্মান রক্ষা করা, দেশের কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্যই তো আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। বুঝিয়ে বললাম আমি ভালো মনে করেই রাস্তাটি সোজাসুজি করেছি। তখন তিনি বললেন, আগামীকাল সকালে সচিব সাহেবকে নিয়ে আমার বাসায় আসেন। সকালে আমরা প্রেসিডেন্ট সাহেবের বাসায় গেলাম। সেখানে গণপূর্তমন্ত্রী মহোদয়, রাজউকের কর্মকর্তারা উপস্থিত। মন্ত্রী মহোদয় বললেন, রাস্তাটি বাঁকা করে মগবাজারের দিকে করে দেন। আমি বললাম, এটি বাঁকা কীভাবে হবে, এটি তো সাজাসুজি হবে। তখন প্রেসিডেন্ট সাহেব বললেন, রাস্তাটি সোজাসুজিই হবে। বাঁকা হবে না। এরপর তিনি লিখিতভাবে ফাইলে রাস্তাটির অনুমোদন দিলেন।

 

তার দুদিন পর এম এস পি সাহেব ফোন করে বললেন, আপনি ও সচিব সাহেব হেলিপ্যাডে আসেন। মোকাম্মেল হক সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। তিনি অসুস্থতা জনিত কারণে বাসায় রইলেন। আমি একাই গেলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব চার ঘণ্টা যাবৎ রাস্তাটির চারদিক দিয়ে ঘুরে ফিরে দেখে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন। আমাকে বললেন, গতকাল যে সিদ্ধান্ত দিয়েছি সেটিই বহাল থাকবে।

এরপর গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের লোকজনের সঙ্গে আমাদের বৈরি সম্পর্ক হয়ে গেল। পরবর্তীতে আমরা জানতে পারলাম যে এটি আসলে রেলওয়ে, সড়ক বিভাগ এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। 

এরই মধ্যে রাজউক এক অপকীর্তি করে বসে। রাজউকের লোকজন মগবাজার এলাকায় গিয়ে তাদের ম্যাপ, কাগজপত্র দেখিয়ে সমস্ত লোকের কাছ থেকে টাকা-পয়সা আদায় করছিল। একজন মহিলাকে একদিনের বাচ্চা সমেত বাড়ি থেকে বের হওয়ার নোটিস দিয়েছিল। এলাকার সব বাড়ি খালি করে দিতে হবে বলে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তুলেছিল। আমরা অবশ্য এসব কিছু জানতাম না। এদিকে প্রেসিডেন্ট সাহেব সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন সরেজমিন বিষয়টি দেখার জন্য। সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে গিয়ে দেখেন যে লোকজন কান্নাকাটি করছে। সেখান দিয়ে রাস্তা করার কোনো প্ল্যান নেই। অথচ ডিআইটি রাজউকের কর্মকর্তারা লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ কথা শুনে প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগী লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তাদের বাড়িঘর ভাঙা হবে না বলে আশ্বস্ত করে এসেছিলেন। প্রেসিডেন্ট সাহেবের এ মানবিক গুণটি আমার চিরদিন মনে থাকবে। তিনি এ রকম একটি অন্যায় কাজকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেননি। 

সে সময় আমি একদিন রাতে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ১১টা বেজে গিয়েছিল। বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী জানান, প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে তিনবার ফোন করেছেন। আমি বললাম, তিনবার কেন একবার ফোন করলেই তো আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন ব্যাক করি। কী ব্যাপারে ফোন করেছেন আমার স্ত্রী বলতে পারলেন না। তখন ভাবলাম, প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন তিনবার ফোন করেছেন তখন আমার চাকরিটাই বুঝি নিশ্চিত গেল! আমি ফোন করলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব ফোনটা রিসিভ করেই বললেন,  Mayeedul, I am sorry.বুঝতে পারলাম না, সরি কেন বললেন। তখন আমাকে বললেন, আপনি আমাকে সঠিক প্রস্তাবটিই দিয়েছিলেন। তারা আমাকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছিল এবং অনেক লোকের ক্ষতি করারও চেষ্টা করেছিল। তার দু-একদিন পর প্রেসিডেন্ট সাহেব সেই মন্ত্রী মহোদয়কে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিয়েছিলেন।

যেখানে রাজউকের লোকজনের কাজ, সেনাবাহিনীর তত্পরতা— এসব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টেলিভিশনেও দেখান হয়েছিল। এতকিছুর পর কি করে এ চিত্রা নদীর ওপর এত বিশাল ভবন নির্মাণ করা হলো। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরাই এসব অন্যায় করে থাকেন।

 

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, হাতিরঝিলেও অনেক ভূমিদস্যু ঝিলটি গ্রাস করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। সে জায়গাটি উদ্ধার করা হলো। বর্তমানে এ হাতিরঝিল ঢাকা নগরীর গর্ব। মানুষের আনন্দ বিনোদনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় স্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এটাকে আরও আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। মানুষ অনেক খুশি, অনেক আশান্বিত। একইভাবে যদি চিত্রা নদীর বেদখল ও খণ্ডিত অংশটাকে পুনরুদ্ধার করা যায় তবে পুরো এলাকাটিকেই একটি স্বর্গরাজ্য মনে হবে।

হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তার বিস্তারিত হয়তো জানি না। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা এসব অন্যায় কাজ করেন দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত যাতে  ভবিষ্যতে কেউই এ ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়। হাইকোর্টের রায়ে এ কথাই প্রমাণিত হলো, আপনি যত উচ্চই হোন না কেন আইন আপনারও উপরে (However high you may be, low is above you.)|

আমি সরকারের কাছে আবেদন করব একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে হাইকোর্টের এ আদেশ ত্বরিত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার জন্য। এটা বাস্তবায়ন করলে আর কেউই এ ধরনের জনস্বার্থবিরোধী, পরিবেশবিরোধী কাজ করতে সাহস পাবে না। আইনের শাসন ভঙ্গের বিরুদ্ধে এটা হবে মূর্তিমান সতর্ক সংকেত।

এভাবে জলাধার আইন লঙ্ঘন করে, হাতিরঝিল প্রকল্পের ক্যান্সার হিসেবে এ ভবনটি নির্মাণ করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা এবং আরেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানো এতকিছু জালিয়াতির নেপথ্যে যারা রয়েছেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জনগণের সম্মুখে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা একান্ত দরকার।   

     লেখক : সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৫৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

২০ মিনিট আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের
৩১ দফা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার সেলিমুজ্জামানের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
শার্শায় গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আব্দুল্লাহর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত
ট্রাকচাপায় ভ্যান আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় ২ জনকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন