শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায় বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। পত্রপত্রিকায় খবরটি ফলাও করে এসেছে। ভবনটি এত সুন্দর যে, দেখে মনে হয় ঢাকার তাজমহল যা যমুনা নদীর তীরে না হলেও ঢাকার চিত্রা নদীর ওপর অবস্থিত। যদিও সে চিত্রা নদী এখন আর আগের মতো নেই। আগে যেমন দেখতাম এ নদী দিয়ে ধান, গম, রড, সিমেন্ট, বালু বোঝাই বড় বড় নৌকা আসা-যাওয়া করত। কালের বিবর্তনে, অবহেলা, অনাদরে ও লোভী মানুষের আগ্রাসী থাবায় সে মনোরম চিত্রা নদী এখন ডোবায় পরিণত হয়েছে।

এত টাকা-পয়সা নষ্ট করে, দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ ব্যয়ে এত সুন্দর একটি ভবন নির্মাণ করা হলো আর হাইকোর্টের নির্দেশে এটি এখন ভেঙে ফেলতে হবে! দেশবাসী অনেকেই হয়তো এ জায়গাটির ব্যাপারে তেমন কিছু জানে না। এ ভবন ভাঙার খবরে তারা অনেকেই হয়তো দুঃখ পাবেন। তাদের অবগতির জন্য আমি এ ছোট নিবন্ধটি লেখার প্রয়াস নিয়েছি।

একটা কথা আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, নদীর খাস জমি কখনো লিজ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া নালা, খাল, বিল, গোপাট, হালট, ছন চালা, এগুলো ছিল জনগণের অবাধ চলাচলের রাস্তা, গো-চারণ ভূমি, স্নান-গোসল ও সাঁতারের জায়গা, মাছ ধরার জায়গা। এগুলো জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সুবিধার চারণভূমি। জনগণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের অফুরন্ত জোগানদাতা। এগুলো কখনো পত্তন যোগ্য জমি ছিল না। সেই মোগল, ব্রিটিশ আমল থেকেই এগুলো জনগণের জীবনযাপনের সহায়তার উৎস, জীবন উন্নয়নের উৎস। সেগুলোর পত্তন দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই আইনবিরোধী, নীতিগতভাবে অবৈধ। অথচ সে অবৈধ কাজটিই করেছে দেশের সর্বোচ্চ ধনিক শ্রেণির এই গোষ্ঠী। তারা নিজেদের পয়সায় ঢাকার অনেক সুন্দর জায়গাই কিনে নিতে পারতেন। কিন্তু তারা সেটি করেননি, করেছেন জনস্বার্থবিরোধী কাজ। বিজিএমইএর ভবনটি রাজউকেরও অনুমোদন যোগ্য নয়। কারণ এটি জনগণের ব্যবহার্য জমি এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। অথচ জায়গাটা সোনারগাঁও হোটেল সম্প্রসারণের জন্য চাওয়া হয়েছিল যে হোটেলে সরকারের তথা জনগণের স্বার্থ রয়েছে। তাদেরও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটা যে কীভাবে, কোন বিবেচনায় বিজিএমইএর দখলে গেল তা সত্যিই এক গুপ্ত রহস্যের বিষয় বলে মনে হচ্ছে।

এ জায়গাটির পেছনে অনেক ইতিহাস। আমি ভূমি মন্ত্রী থাকাকালীন (১৯৮৫-৮৭) এম মোকাম্মেল হক সাহেব ভূমি সচিব ছিলেন। ঢাকার ভূমি অধিগ্রহণ করতে হলে তখন মন্ত্রীকে সে জমি অধিগ্রহণ করতে হতো। জেলা প্রশাসক সাহেবের মাধ্যমে প্রস্তাব আসত। ডিআইটিসহ (রাজউক) যেসব প্রতিষ্ঠানের জমির প্রয়োজন হতো তারা প্রস্তাব পাঠাত।

একদিন সোনারগাঁও হোটেলের রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে। সেই সঙ্গে পূর্বাচলে যাওয়ার ৩০০ ফুট রাস্তারও প্রস্তাব আসে। সভা শুরু হওয়ার আগে, সকালে সে সময়কার গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহোদয় আমাকে এসে বললেন, সোনারগাঁওয়ের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি হবে সেটি বাঁকা করে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করে দিতে হবে। তখন আমি বললাম, এটা কেমন করে হয়? রাস্তাটি তো সোজা যাবে। এফডিসির সামনে দিয়ে মেইন রোডে যাবে, এফডিসির সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এরপর আমাদের সভা শুরু হয়ে গেল। রাজউকের চেয়ারম্যান সাহেব বললেন, স্যার, রাস্তাটি এদিক দিয়ে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করলে আমাদের সুবিধা হবে। আমি বললাম, যুক্তিযুক্ত কারণ দেখান কেন করতে হবে। এমনিতেই মগবাজারে ভীষণ যানজট লেগে থাকে। তার ওপর এ রাস্তাটি সেখানে সংযোগ দিলে যানজট আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া এটি একটি নদী, জলাশয়। এর ওপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। তদানীন্তন রেল সচিবও তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনিও রাস্তাটি মগবাজার দিয়ে করার জন্য বললেন। তিনি বলছিলেন রাস্তাটি সোজা হলে আর একটি রেল ক্রসিং সিগন্যাল বাড়বে। এ কর্মকর্তাকেই পরবর্তীতে বিএনপি সরকার ব্রাসেলসে রাষ্ট্রদূত করে পাঠিয়েছিল। যাই হোক, তারা আমাদের খুবই পীড়াপীড়ি করলেন। এরপর আমরা জেলা প্রশাসক সাহেবের প্রস্তাব অনুসারে রাস্তাটি সোজাসুজি করার অনুমোদন দিলাম। অনুমোদন দেওয়ার পর গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কাছে গিয়ে নালিশ করলেন, তিনি সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তাটি মগবাজারের দিকে দিতে চেয়েছেন কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য সম্ভব হয়নি। এরপর মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে ফোন করে বললেন, দেশ কি আপনি চালাচ্ছেন, না কি আমি? বললাম, স্যার আপনিই তো চালাচ্ছেন। তখন রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলেন। আমি বললাম, স্যার আপনি আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন, আমার তো একটা দায়িত্ব রয়েছে দেখাশোনা করার। আপনার মান সম্মান রক্ষা করা, দেশের কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্যই তো আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। বুঝিয়ে বললাম আমি ভালো মনে করেই রাস্তাটি সোজাসুজি করেছি। তখন তিনি বললেন, আগামীকাল সকালে সচিব সাহেবকে নিয়ে আমার বাসায় আসেন। সকালে আমরা প্রেসিডেন্ট সাহেবের বাসায় গেলাম। সেখানে গণপূর্তমন্ত্রী মহোদয়, রাজউকের কর্মকর্তারা উপস্থিত। মন্ত্রী মহোদয় বললেন, রাস্তাটি বাঁকা করে মগবাজারের দিকে করে দেন। আমি বললাম, এটি বাঁকা কীভাবে হবে, এটি তো সাজাসুজি হবে। তখন প্রেসিডেন্ট সাহেব বললেন, রাস্তাটি সোজাসুজিই হবে। বাঁকা হবে না। এরপর তিনি লিখিতভাবে ফাইলে রাস্তাটির অনুমোদন দিলেন।

 

তার দুদিন পর এম এস পি সাহেব ফোন করে বললেন, আপনি ও সচিব সাহেব হেলিপ্যাডে আসেন। মোকাম্মেল হক সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। তিনি অসুস্থতা জনিত কারণে বাসায় রইলেন। আমি একাই গেলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব চার ঘণ্টা যাবৎ রাস্তাটির চারদিক দিয়ে ঘুরে ফিরে দেখে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন। আমাকে বললেন, গতকাল যে সিদ্ধান্ত দিয়েছি সেটিই বহাল থাকবে।

এরপর গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের লোকজনের সঙ্গে আমাদের বৈরি সম্পর্ক হয়ে গেল। পরবর্তীতে আমরা জানতে পারলাম যে এটি আসলে রেলওয়ে, সড়ক বিভাগ এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। 

এরই মধ্যে রাজউক এক অপকীর্তি করে বসে। রাজউকের লোকজন মগবাজার এলাকায় গিয়ে তাদের ম্যাপ, কাগজপত্র দেখিয়ে সমস্ত লোকের কাছ থেকে টাকা-পয়সা আদায় করছিল। একজন মহিলাকে একদিনের বাচ্চা সমেত বাড়ি থেকে বের হওয়ার নোটিস দিয়েছিল। এলাকার সব বাড়ি খালি করে দিতে হবে বলে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তুলেছিল। আমরা অবশ্য এসব কিছু জানতাম না। এদিকে প্রেসিডেন্ট সাহেব সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন সরেজমিন বিষয়টি দেখার জন্য। সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে গিয়ে দেখেন যে লোকজন কান্নাকাটি করছে। সেখান দিয়ে রাস্তা করার কোনো প্ল্যান নেই। অথচ ডিআইটি রাজউকের কর্মকর্তারা লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ কথা শুনে প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগী লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তাদের বাড়িঘর ভাঙা হবে না বলে আশ্বস্ত করে এসেছিলেন। প্রেসিডেন্ট সাহেবের এ মানবিক গুণটি আমার চিরদিন মনে থাকবে। তিনি এ রকম একটি অন্যায় কাজকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেননি। 

সে সময় আমি একদিন রাতে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ১১টা বেজে গিয়েছিল। বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী জানান, প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে তিনবার ফোন করেছেন। আমি বললাম, তিনবার কেন একবার ফোন করলেই তো আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন ব্যাক করি। কী ব্যাপারে ফোন করেছেন আমার স্ত্রী বলতে পারলেন না। তখন ভাবলাম, প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন তিনবার ফোন করেছেন তখন আমার চাকরিটাই বুঝি নিশ্চিত গেল! আমি ফোন করলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব ফোনটা রিসিভ করেই বললেন,  Mayeedul, I am sorry.বুঝতে পারলাম না, সরি কেন বললেন। তখন আমাকে বললেন, আপনি আমাকে সঠিক প্রস্তাবটিই দিয়েছিলেন। তারা আমাকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছিল এবং অনেক লোকের ক্ষতি করারও চেষ্টা করেছিল। তার দু-একদিন পর প্রেসিডেন্ট সাহেব সেই মন্ত্রী মহোদয়কে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিয়েছিলেন।

যেখানে রাজউকের লোকজনের কাজ, সেনাবাহিনীর তত্পরতা— এসব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টেলিভিশনেও দেখান হয়েছিল। এতকিছুর পর কি করে এ চিত্রা নদীর ওপর এত বিশাল ভবন নির্মাণ করা হলো। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরাই এসব অন্যায় করে থাকেন।

 

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, হাতিরঝিলেও অনেক ভূমিদস্যু ঝিলটি গ্রাস করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। সে জায়গাটি উদ্ধার করা হলো। বর্তমানে এ হাতিরঝিল ঢাকা নগরীর গর্ব। মানুষের আনন্দ বিনোদনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় স্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এটাকে আরও আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। মানুষ অনেক খুশি, অনেক আশান্বিত। একইভাবে যদি চিত্রা নদীর বেদখল ও খণ্ডিত অংশটাকে পুনরুদ্ধার করা যায় তবে পুরো এলাকাটিকেই একটি স্বর্গরাজ্য মনে হবে।

হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তার বিস্তারিত হয়তো জানি না। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা এসব অন্যায় কাজ করেন দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত যাতে  ভবিষ্যতে কেউই এ ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়। হাইকোর্টের রায়ে এ কথাই প্রমাণিত হলো, আপনি যত উচ্চই হোন না কেন আইন আপনারও উপরে (However high you may be, low is above you.)|

আমি সরকারের কাছে আবেদন করব একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে হাইকোর্টের এ আদেশ ত্বরিত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার জন্য। এটা বাস্তবায়ন করলে আর কেউই এ ধরনের জনস্বার্থবিরোধী, পরিবেশবিরোধী কাজ করতে সাহস পাবে না। আইনের শাসন ভঙ্গের বিরুদ্ধে এটা হবে মূর্তিমান সতর্ক সংকেত।

এভাবে জলাধার আইন লঙ্ঘন করে, হাতিরঝিল প্রকল্পের ক্যান্সার হিসেবে এ ভবনটি নির্মাণ করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা এবং আরেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানো এতকিছু জালিয়াতির নেপথ্যে যারা রয়েছেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জনগণের সম্মুখে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা একান্ত দরকার।   

     লেখক : সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন