শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায় বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। পত্রপত্রিকায় খবরটি ফলাও করে এসেছে। ভবনটি এত সুন্দর যে, দেখে মনে হয় ঢাকার তাজমহল যা যমুনা নদীর তীরে না হলেও ঢাকার চিত্রা নদীর ওপর অবস্থিত। যদিও সে চিত্রা নদী এখন আর আগের মতো নেই। আগে যেমন দেখতাম এ নদী দিয়ে ধান, গম, রড, সিমেন্ট, বালু বোঝাই বড় বড় নৌকা আসা-যাওয়া করত। কালের বিবর্তনে, অবহেলা, অনাদরে ও লোভী মানুষের আগ্রাসী থাবায় সে মনোরম চিত্রা নদী এখন ডোবায় পরিণত হয়েছে।

এত টাকা-পয়সা নষ্ট করে, দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ ব্যয়ে এত সুন্দর একটি ভবন নির্মাণ করা হলো আর হাইকোর্টের নির্দেশে এটি এখন ভেঙে ফেলতে হবে! দেশবাসী অনেকেই হয়তো এ জায়গাটির ব্যাপারে তেমন কিছু জানে না। এ ভবন ভাঙার খবরে তারা অনেকেই হয়তো দুঃখ পাবেন। তাদের অবগতির জন্য আমি এ ছোট নিবন্ধটি লেখার প্রয়াস নিয়েছি।

একটা কথা আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, নদীর খাস জমি কখনো লিজ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া নালা, খাল, বিল, গোপাট, হালট, ছন চালা, এগুলো ছিল জনগণের অবাধ চলাচলের রাস্তা, গো-চারণ ভূমি, স্নান-গোসল ও সাঁতারের জায়গা, মাছ ধরার জায়গা। এগুলো জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সুবিধার চারণভূমি। জনগণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের অফুরন্ত জোগানদাতা। এগুলো কখনো পত্তন যোগ্য জমি ছিল না। সেই মোগল, ব্রিটিশ আমল থেকেই এগুলো জনগণের জীবনযাপনের সহায়তার উৎস, জীবন উন্নয়নের উৎস। সেগুলোর পত্তন দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই আইনবিরোধী, নীতিগতভাবে অবৈধ। অথচ সে অবৈধ কাজটিই করেছে দেশের সর্বোচ্চ ধনিক শ্রেণির এই গোষ্ঠী। তারা নিজেদের পয়সায় ঢাকার অনেক সুন্দর জায়গাই কিনে নিতে পারতেন। কিন্তু তারা সেটি করেননি, করেছেন জনস্বার্থবিরোধী কাজ। বিজিএমইএর ভবনটি রাজউকেরও অনুমোদন যোগ্য নয়। কারণ এটি জনগণের ব্যবহার্য জমি এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। অথচ জায়গাটা সোনারগাঁও হোটেল সম্প্রসারণের জন্য চাওয়া হয়েছিল যে হোটেলে সরকারের তথা জনগণের স্বার্থ রয়েছে। তাদেরও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটা যে কীভাবে, কোন বিবেচনায় বিজিএমইএর দখলে গেল তা সত্যিই এক গুপ্ত রহস্যের বিষয় বলে মনে হচ্ছে।

এ জায়গাটির পেছনে অনেক ইতিহাস। আমি ভূমি মন্ত্রী থাকাকালীন (১৯৮৫-৮৭) এম মোকাম্মেল হক সাহেব ভূমি সচিব ছিলেন। ঢাকার ভূমি অধিগ্রহণ করতে হলে তখন মন্ত্রীকে সে জমি অধিগ্রহণ করতে হতো। জেলা প্রশাসক সাহেবের মাধ্যমে প্রস্তাব আসত। ডিআইটিসহ (রাজউক) যেসব প্রতিষ্ঠানের জমির প্রয়োজন হতো তারা প্রস্তাব পাঠাত।

একদিন সোনারগাঁও হোটেলের রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে। সেই সঙ্গে পূর্বাচলে যাওয়ার ৩০০ ফুট রাস্তারও প্রস্তাব আসে। সভা শুরু হওয়ার আগে, সকালে সে সময়কার গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহোদয় আমাকে এসে বললেন, সোনারগাঁওয়ের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি হবে সেটি বাঁকা করে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করে দিতে হবে। তখন আমি বললাম, এটা কেমন করে হয়? রাস্তাটি তো সোজা যাবে। এফডিসির সামনে দিয়ে মেইন রোডে যাবে, এফডিসির সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এরপর আমাদের সভা শুরু হয়ে গেল। রাজউকের চেয়ারম্যান সাহেব বললেন, স্যার, রাস্তাটি এদিক দিয়ে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করলে আমাদের সুবিধা হবে। আমি বললাম, যুক্তিযুক্ত কারণ দেখান কেন করতে হবে। এমনিতেই মগবাজারে ভীষণ যানজট লেগে থাকে। তার ওপর এ রাস্তাটি সেখানে সংযোগ দিলে যানজট আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া এটি একটি নদী, জলাশয়। এর ওপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। তদানীন্তন রেল সচিবও তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনিও রাস্তাটি মগবাজার দিয়ে করার জন্য বললেন। তিনি বলছিলেন রাস্তাটি সোজা হলে আর একটি রেল ক্রসিং সিগন্যাল বাড়বে। এ কর্মকর্তাকেই পরবর্তীতে বিএনপি সরকার ব্রাসেলসে রাষ্ট্রদূত করে পাঠিয়েছিল। যাই হোক, তারা আমাদের খুবই পীড়াপীড়ি করলেন। এরপর আমরা জেলা প্রশাসক সাহেবের প্রস্তাব অনুসারে রাস্তাটি সোজাসুজি করার অনুমোদন দিলাম। অনুমোদন দেওয়ার পর গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কাছে গিয়ে নালিশ করলেন, তিনি সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তাটি মগবাজারের দিকে দিতে চেয়েছেন কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য সম্ভব হয়নি। এরপর মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে ফোন করে বললেন, দেশ কি আপনি চালাচ্ছেন, না কি আমি? বললাম, স্যার আপনিই তো চালাচ্ছেন। তখন রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলেন। আমি বললাম, স্যার আপনি আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন, আমার তো একটা দায়িত্ব রয়েছে দেখাশোনা করার। আপনার মান সম্মান রক্ষা করা, দেশের কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্যই তো আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। বুঝিয়ে বললাম আমি ভালো মনে করেই রাস্তাটি সোজাসুজি করেছি। তখন তিনি বললেন, আগামীকাল সকালে সচিব সাহেবকে নিয়ে আমার বাসায় আসেন। সকালে আমরা প্রেসিডেন্ট সাহেবের বাসায় গেলাম। সেখানে গণপূর্তমন্ত্রী মহোদয়, রাজউকের কর্মকর্তারা উপস্থিত। মন্ত্রী মহোদয় বললেন, রাস্তাটি বাঁকা করে মগবাজারের দিকে করে দেন। আমি বললাম, এটি বাঁকা কীভাবে হবে, এটি তো সাজাসুজি হবে। তখন প্রেসিডেন্ট সাহেব বললেন, রাস্তাটি সোজাসুজিই হবে। বাঁকা হবে না। এরপর তিনি লিখিতভাবে ফাইলে রাস্তাটির অনুমোদন দিলেন।

 

তার দুদিন পর এম এস পি সাহেব ফোন করে বললেন, আপনি ও সচিব সাহেব হেলিপ্যাডে আসেন। মোকাম্মেল হক সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। তিনি অসুস্থতা জনিত কারণে বাসায় রইলেন। আমি একাই গেলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব চার ঘণ্টা যাবৎ রাস্তাটির চারদিক দিয়ে ঘুরে ফিরে দেখে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন। আমাকে বললেন, গতকাল যে সিদ্ধান্ত দিয়েছি সেটিই বহাল থাকবে।

এরপর গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের লোকজনের সঙ্গে আমাদের বৈরি সম্পর্ক হয়ে গেল। পরবর্তীতে আমরা জানতে পারলাম যে এটি আসলে রেলওয়ে, সড়ক বিভাগ এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। 

এরই মধ্যে রাজউক এক অপকীর্তি করে বসে। রাজউকের লোকজন মগবাজার এলাকায় গিয়ে তাদের ম্যাপ, কাগজপত্র দেখিয়ে সমস্ত লোকের কাছ থেকে টাকা-পয়সা আদায় করছিল। একজন মহিলাকে একদিনের বাচ্চা সমেত বাড়ি থেকে বের হওয়ার নোটিস দিয়েছিল। এলাকার সব বাড়ি খালি করে দিতে হবে বলে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তুলেছিল। আমরা অবশ্য এসব কিছু জানতাম না। এদিকে প্রেসিডেন্ট সাহেব সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন সরেজমিন বিষয়টি দেখার জন্য। সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে গিয়ে দেখেন যে লোকজন কান্নাকাটি করছে। সেখান দিয়ে রাস্তা করার কোনো প্ল্যান নেই। অথচ ডিআইটি রাজউকের কর্মকর্তারা লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ কথা শুনে প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগী লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তাদের বাড়িঘর ভাঙা হবে না বলে আশ্বস্ত করে এসেছিলেন। প্রেসিডেন্ট সাহেবের এ মানবিক গুণটি আমার চিরদিন মনে থাকবে। তিনি এ রকম একটি অন্যায় কাজকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেননি। 

সে সময় আমি একদিন রাতে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ১১টা বেজে গিয়েছিল। বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী জানান, প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে তিনবার ফোন করেছেন। আমি বললাম, তিনবার কেন একবার ফোন করলেই তো আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন ব্যাক করি। কী ব্যাপারে ফোন করেছেন আমার স্ত্রী বলতে পারলেন না। তখন ভাবলাম, প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন তিনবার ফোন করেছেন তখন আমার চাকরিটাই বুঝি নিশ্চিত গেল! আমি ফোন করলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব ফোনটা রিসিভ করেই বললেন,  Mayeedul, I am sorry.বুঝতে পারলাম না, সরি কেন বললেন। তখন আমাকে বললেন, আপনি আমাকে সঠিক প্রস্তাবটিই দিয়েছিলেন। তারা আমাকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছিল এবং অনেক লোকের ক্ষতি করারও চেষ্টা করেছিল। তার দু-একদিন পর প্রেসিডেন্ট সাহেব সেই মন্ত্রী মহোদয়কে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিয়েছিলেন।

যেখানে রাজউকের লোকজনের কাজ, সেনাবাহিনীর তত্পরতা— এসব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টেলিভিশনেও দেখান হয়েছিল। এতকিছুর পর কি করে এ চিত্রা নদীর ওপর এত বিশাল ভবন নির্মাণ করা হলো। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরাই এসব অন্যায় করে থাকেন।

 

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, হাতিরঝিলেও অনেক ভূমিদস্যু ঝিলটি গ্রাস করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। সে জায়গাটি উদ্ধার করা হলো। বর্তমানে এ হাতিরঝিল ঢাকা নগরীর গর্ব। মানুষের আনন্দ বিনোদনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় স্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এটাকে আরও আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। মানুষ অনেক খুশি, অনেক আশান্বিত। একইভাবে যদি চিত্রা নদীর বেদখল ও খণ্ডিত অংশটাকে পুনরুদ্ধার করা যায় তবে পুরো এলাকাটিকেই একটি স্বর্গরাজ্য মনে হবে।

হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তার বিস্তারিত হয়তো জানি না। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা এসব অন্যায় কাজ করেন দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত যাতে  ভবিষ্যতে কেউই এ ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়। হাইকোর্টের রায়ে এ কথাই প্রমাণিত হলো, আপনি যত উচ্চই হোন না কেন আইন আপনারও উপরে (However high you may be, low is above you.)|

আমি সরকারের কাছে আবেদন করব একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে হাইকোর্টের এ আদেশ ত্বরিত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার জন্য। এটা বাস্তবায়ন করলে আর কেউই এ ধরনের জনস্বার্থবিরোধী, পরিবেশবিরোধী কাজ করতে সাহস পাবে না। আইনের শাসন ভঙ্গের বিরুদ্ধে এটা হবে মূর্তিমান সতর্ক সংকেত।

এভাবে জলাধার আইন লঙ্ঘন করে, হাতিরঝিল প্রকল্পের ক্যান্সার হিসেবে এ ভবনটি নির্মাণ করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা এবং আরেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানো এতকিছু জালিয়াতির নেপথ্যে যারা রয়েছেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জনগণের সম্মুখে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা একান্ত দরকার।   

     লেখক : সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা