শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায় বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। পত্রপত্রিকায় খবরটি ফলাও করে এসেছে। ভবনটি এত সুন্দর যে, দেখে মনে হয় ঢাকার তাজমহল যা যমুনা নদীর তীরে না হলেও ঢাকার চিত্রা নদীর ওপর অবস্থিত। যদিও সে চিত্রা নদী এখন আর আগের মতো নেই। আগে যেমন দেখতাম এ নদী দিয়ে ধান, গম, রড, সিমেন্ট, বালু বোঝাই বড় বড় নৌকা আসা-যাওয়া করত। কালের বিবর্তনে, অবহেলা, অনাদরে ও লোভী মানুষের আগ্রাসী থাবায় সে মনোরম চিত্রা নদী এখন ডোবায় পরিণত হয়েছে।

এত টাকা-পয়সা নষ্ট করে, দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ ব্যয়ে এত সুন্দর একটি ভবন নির্মাণ করা হলো আর হাইকোর্টের নির্দেশে এটি এখন ভেঙে ফেলতে হবে! দেশবাসী অনেকেই হয়তো এ জায়গাটির ব্যাপারে তেমন কিছু জানে না। এ ভবন ভাঙার খবরে তারা অনেকেই হয়তো দুঃখ পাবেন। তাদের অবগতির জন্য আমি এ ছোট নিবন্ধটি লেখার প্রয়াস নিয়েছি।

একটা কথা আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, নদীর খাস জমি কখনো লিজ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া নালা, খাল, বিল, গোপাট, হালট, ছন চালা, এগুলো ছিল জনগণের অবাধ চলাচলের রাস্তা, গো-চারণ ভূমি, স্নান-গোসল ও সাঁতারের জায়গা, মাছ ধরার জায়গা। এগুলো জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সুবিধার চারণভূমি। জনগণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের অফুরন্ত জোগানদাতা। এগুলো কখনো পত্তন যোগ্য জমি ছিল না। সেই মোগল, ব্রিটিশ আমল থেকেই এগুলো জনগণের জীবনযাপনের সহায়তার উৎস, জীবন উন্নয়নের উৎস। সেগুলোর পত্তন দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই আইনবিরোধী, নীতিগতভাবে অবৈধ। অথচ সে অবৈধ কাজটিই করেছে দেশের সর্বোচ্চ ধনিক শ্রেণির এই গোষ্ঠী। তারা নিজেদের পয়সায় ঢাকার অনেক সুন্দর জায়গাই কিনে নিতে পারতেন। কিন্তু তারা সেটি করেননি, করেছেন জনস্বার্থবিরোধী কাজ। বিজিএমইএর ভবনটি রাজউকেরও অনুমোদন যোগ্য নয়। কারণ এটি জনগণের ব্যবহার্য জমি এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। অথচ জায়গাটা সোনারগাঁও হোটেল সম্প্রসারণের জন্য চাওয়া হয়েছিল যে হোটেলে সরকারের তথা জনগণের স্বার্থ রয়েছে। তাদেরও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটা যে কীভাবে, কোন বিবেচনায় বিজিএমইএর দখলে গেল তা সত্যিই এক গুপ্ত রহস্যের বিষয় বলে মনে হচ্ছে।

এ জায়গাটির পেছনে অনেক ইতিহাস। আমি ভূমি মন্ত্রী থাকাকালীন (১৯৮৫-৮৭) এম মোকাম্মেল হক সাহেব ভূমি সচিব ছিলেন। ঢাকার ভূমি অধিগ্রহণ করতে হলে তখন মন্ত্রীকে সে জমি অধিগ্রহণ করতে হতো। জেলা প্রশাসক সাহেবের মাধ্যমে প্রস্তাব আসত। ডিআইটিসহ (রাজউক) যেসব প্রতিষ্ঠানের জমির প্রয়োজন হতো তারা প্রস্তাব পাঠাত।

একদিন সোনারগাঁও হোটেলের রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে। সেই সঙ্গে পূর্বাচলে যাওয়ার ৩০০ ফুট রাস্তারও প্রস্তাব আসে। সভা শুরু হওয়ার আগে, সকালে সে সময়কার গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহোদয় আমাকে এসে বললেন, সোনারগাঁওয়ের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি হবে সেটি বাঁকা করে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করে দিতে হবে। তখন আমি বললাম, এটা কেমন করে হয়? রাস্তাটি তো সোজা যাবে। এফডিসির সামনে দিয়ে মেইন রোডে যাবে, এফডিসির সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এরপর আমাদের সভা শুরু হয়ে গেল। রাজউকের চেয়ারম্যান সাহেব বললেন, স্যার, রাস্তাটি এদিক দিয়ে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করলে আমাদের সুবিধা হবে। আমি বললাম, যুক্তিযুক্ত কারণ দেখান কেন করতে হবে। এমনিতেই মগবাজারে ভীষণ যানজট লেগে থাকে। তার ওপর এ রাস্তাটি সেখানে সংযোগ দিলে যানজট আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া এটি একটি নদী, জলাশয়। এর ওপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। তদানীন্তন রেল সচিবও তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনিও রাস্তাটি মগবাজার দিয়ে করার জন্য বললেন। তিনি বলছিলেন রাস্তাটি সোজা হলে আর একটি রেল ক্রসিং সিগন্যাল বাড়বে। এ কর্মকর্তাকেই পরবর্তীতে বিএনপি সরকার ব্রাসেলসে রাষ্ট্রদূত করে পাঠিয়েছিল। যাই হোক, তারা আমাদের খুবই পীড়াপীড়ি করলেন। এরপর আমরা জেলা প্রশাসক সাহেবের প্রস্তাব অনুসারে রাস্তাটি সোজাসুজি করার অনুমোদন দিলাম। অনুমোদন দেওয়ার পর গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কাছে গিয়ে নালিশ করলেন, তিনি সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তাটি মগবাজারের দিকে দিতে চেয়েছেন কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য সম্ভব হয়নি। এরপর মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে ফোন করে বললেন, দেশ কি আপনি চালাচ্ছেন, না কি আমি? বললাম, স্যার আপনিই তো চালাচ্ছেন। তখন রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলেন। আমি বললাম, স্যার আপনি আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন, আমার তো একটা দায়িত্ব রয়েছে দেখাশোনা করার। আপনার মান সম্মান রক্ষা করা, দেশের কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্যই তো আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। বুঝিয়ে বললাম আমি ভালো মনে করেই রাস্তাটি সোজাসুজি করেছি। তখন তিনি বললেন, আগামীকাল সকালে সচিব সাহেবকে নিয়ে আমার বাসায় আসেন। সকালে আমরা প্রেসিডেন্ট সাহেবের বাসায় গেলাম। সেখানে গণপূর্তমন্ত্রী মহোদয়, রাজউকের কর্মকর্তারা উপস্থিত। মন্ত্রী মহোদয় বললেন, রাস্তাটি বাঁকা করে মগবাজারের দিকে করে দেন। আমি বললাম, এটি বাঁকা কীভাবে হবে, এটি তো সাজাসুজি হবে। তখন প্রেসিডেন্ট সাহেব বললেন, রাস্তাটি সোজাসুজিই হবে। বাঁকা হবে না। এরপর তিনি লিখিতভাবে ফাইলে রাস্তাটির অনুমোদন দিলেন।

 

তার দুদিন পর এম এস পি সাহেব ফোন করে বললেন, আপনি ও সচিব সাহেব হেলিপ্যাডে আসেন। মোকাম্মেল হক সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। তিনি অসুস্থতা জনিত কারণে বাসায় রইলেন। আমি একাই গেলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব চার ঘণ্টা যাবৎ রাস্তাটির চারদিক দিয়ে ঘুরে ফিরে দেখে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন। আমাকে বললেন, গতকাল যে সিদ্ধান্ত দিয়েছি সেটিই বহাল থাকবে।

এরপর গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের লোকজনের সঙ্গে আমাদের বৈরি সম্পর্ক হয়ে গেল। পরবর্তীতে আমরা জানতে পারলাম যে এটি আসলে রেলওয়ে, সড়ক বিভাগ এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। 

এরই মধ্যে রাজউক এক অপকীর্তি করে বসে। রাজউকের লোকজন মগবাজার এলাকায় গিয়ে তাদের ম্যাপ, কাগজপত্র দেখিয়ে সমস্ত লোকের কাছ থেকে টাকা-পয়সা আদায় করছিল। একজন মহিলাকে একদিনের বাচ্চা সমেত বাড়ি থেকে বের হওয়ার নোটিস দিয়েছিল। এলাকার সব বাড়ি খালি করে দিতে হবে বলে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তুলেছিল। আমরা অবশ্য এসব কিছু জানতাম না। এদিকে প্রেসিডেন্ট সাহেব সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন সরেজমিন বিষয়টি দেখার জন্য। সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে গিয়ে দেখেন যে লোকজন কান্নাকাটি করছে। সেখান দিয়ে রাস্তা করার কোনো প্ল্যান নেই। অথচ ডিআইটি রাজউকের কর্মকর্তারা লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ কথা শুনে প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগী লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তাদের বাড়িঘর ভাঙা হবে না বলে আশ্বস্ত করে এসেছিলেন। প্রেসিডেন্ট সাহেবের এ মানবিক গুণটি আমার চিরদিন মনে থাকবে। তিনি এ রকম একটি অন্যায় কাজকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেননি। 

সে সময় আমি একদিন রাতে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ১১টা বেজে গিয়েছিল। বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী জানান, প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে তিনবার ফোন করেছেন। আমি বললাম, তিনবার কেন একবার ফোন করলেই তো আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন ব্যাক করি। কী ব্যাপারে ফোন করেছেন আমার স্ত্রী বলতে পারলেন না। তখন ভাবলাম, প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন তিনবার ফোন করেছেন তখন আমার চাকরিটাই বুঝি নিশ্চিত গেল! আমি ফোন করলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব ফোনটা রিসিভ করেই বললেন,  Mayeedul, I am sorry.বুঝতে পারলাম না, সরি কেন বললেন। তখন আমাকে বললেন, আপনি আমাকে সঠিক প্রস্তাবটিই দিয়েছিলেন। তারা আমাকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছিল এবং অনেক লোকের ক্ষতি করারও চেষ্টা করেছিল। তার দু-একদিন পর প্রেসিডেন্ট সাহেব সেই মন্ত্রী মহোদয়কে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিয়েছিলেন।

যেখানে রাজউকের লোকজনের কাজ, সেনাবাহিনীর তত্পরতা— এসব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টেলিভিশনেও দেখান হয়েছিল। এতকিছুর পর কি করে এ চিত্রা নদীর ওপর এত বিশাল ভবন নির্মাণ করা হলো। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরাই এসব অন্যায় করে থাকেন।

 

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, হাতিরঝিলেও অনেক ভূমিদস্যু ঝিলটি গ্রাস করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। সে জায়গাটি উদ্ধার করা হলো। বর্তমানে এ হাতিরঝিল ঢাকা নগরীর গর্ব। মানুষের আনন্দ বিনোদনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় স্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এটাকে আরও আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। মানুষ অনেক খুশি, অনেক আশান্বিত। একইভাবে যদি চিত্রা নদীর বেদখল ও খণ্ডিত অংশটাকে পুনরুদ্ধার করা যায় তবে পুরো এলাকাটিকেই একটি স্বর্গরাজ্য মনে হবে।

হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তার বিস্তারিত হয়তো জানি না। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা এসব অন্যায় কাজ করেন দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত যাতে  ভবিষ্যতে কেউই এ ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়। হাইকোর্টের রায়ে এ কথাই প্রমাণিত হলো, আপনি যত উচ্চই হোন না কেন আইন আপনারও উপরে (However high you may be, low is above you.)|

আমি সরকারের কাছে আবেদন করব একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে হাইকোর্টের এ আদেশ ত্বরিত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার জন্য। এটা বাস্তবায়ন করলে আর কেউই এ ধরনের জনস্বার্থবিরোধী, পরিবেশবিরোধী কাজ করতে সাহস পাবে না। আইনের শাসন ভঙ্গের বিরুদ্ধে এটা হবে মূর্তিমান সতর্ক সংকেত।

এভাবে জলাধার আইন লঙ্ঘন করে, হাতিরঝিল প্রকল্পের ক্যান্সার হিসেবে এ ভবনটি নির্মাণ করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা এবং আরেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানো এতকিছু জালিয়াতির নেপথ্যে যারা রয়েছেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জনগণের সম্মুখে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা একান্ত দরকার।   

     লেখক : সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত
রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ল উড়োজাহাজ, ১৬২ আরোহী অক্ষত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!
যুদ্ধবিরতি ভাঙলে হামাসকে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করবেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৫০ লাখ ডলার অনুদান দিল দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা
গবেষণায় অবদান রাখায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষককে প্রণোদনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
দুঃসংবাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১
বাড়ির ছাদে শুকানো হচ্ছিল গাঁজা, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ
লঙ্কার কাছে হেরে টাইগ্রেসদের সেমির স্বপ্নভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি
কিশোরগঞ্জে ভর সকালে বাড়ির গেট কেটে ১৩ ভরি স্বর্ণালংকারসহ টাকা চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ
পিএসজি ভক্তদের জন্য জোড়া সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
গাজায় একদিনে ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বুড়িমারী স্থলবন্দরে ৩ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের
ভারতের ওপর আবারও শুল্কারোপের হুমকি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪
অতিরিক্ত দুই জজের বাংলোতে দুঃসাহসিক চুরি, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার
চট্টগ্রাম বন্দরে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’
‘আমাদের একটু বেশি ধারাবাহিকতা তৈরি করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১
অবৈধ বালু উত্তোলনে নৌকাসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা
দূর মহাকাশে জন্ম নিল নতুন তারা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব ইউনিট বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে
আগস্টে বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ডে ব্যয় বছর ব্যবধানে ১৯ শতাংশ বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই
নাটোরে আগুনে বসতবাড়ি পুড়ে ছাই

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন
পাঁচ মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতির জামিন আবেদন

নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার
অনলাইন জুয়ায় আসক্ত নাতি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা
গণমাধ্যমকর্মী স্বর্ণময়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন অপমৃত্যু মামলা

নগর জীবন

শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা
শহীদ জোহার কবর জিয়ারত করলেন রাকসুর নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা

নগর জীবন