শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

এ কে এম মাঈদুল ইসলাম, এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজিএমইএ ভবন ও চিত্রা নদী

ঢাকার হাতিরঝিল এলাকায় বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। পত্রপত্রিকায় খবরটি ফলাও করে এসেছে। ভবনটি এত সুন্দর যে, দেখে মনে হয় ঢাকার তাজমহল যা যমুনা নদীর তীরে না হলেও ঢাকার চিত্রা নদীর ওপর অবস্থিত। যদিও সে চিত্রা নদী এখন আর আগের মতো নেই। আগে যেমন দেখতাম এ নদী দিয়ে ধান, গম, রড, সিমেন্ট, বালু বোঝাই বড় বড় নৌকা আসা-যাওয়া করত। কালের বিবর্তনে, অবহেলা, অনাদরে ও লোভী মানুষের আগ্রাসী থাবায় সে মনোরম চিত্রা নদী এখন ডোবায় পরিণত হয়েছে।

এত টাকা-পয়সা নষ্ট করে, দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ সম্পদ ব্যয়ে এত সুন্দর একটি ভবন নির্মাণ করা হলো আর হাইকোর্টের নির্দেশে এটি এখন ভেঙে ফেলতে হবে! দেশবাসী অনেকেই হয়তো এ জায়গাটির ব্যাপারে তেমন কিছু জানে না। এ ভবন ভাঙার খবরে তারা অনেকেই হয়তো দুঃখ পাবেন। তাদের অবগতির জন্য আমি এ ছোট নিবন্ধটি লেখার প্রয়াস নিয়েছি।

একটা কথা আমি প্রথমেই বলে নিতে চাই যে, নদীর খাস জমি কখনো লিজ দেওয়া যায় না। এ ছাড়া নালা, খাল, বিল, গোপাট, হালট, ছন চালা, এগুলো ছিল জনগণের অবাধ চলাচলের রাস্তা, গো-চারণ ভূমি, স্নান-গোসল ও সাঁতারের জায়গা, মাছ ধরার জায়গা। এগুলো জনগণের প্রাত্যহিক জীবনে অনেক সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক সুবিধার চারণভূমি। জনগণের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের অফুরন্ত জোগানদাতা। এগুলো কখনো পত্তন যোগ্য জমি ছিল না। সেই মোগল, ব্রিটিশ আমল থেকেই এগুলো জনগণের জীবনযাপনের সহায়তার উৎস, জীবন উন্নয়নের উৎস। সেগুলোর পত্তন দেওয়া ও নেওয়া উভয়ই আইনবিরোধী, নীতিগতভাবে অবৈধ। অথচ সে অবৈধ কাজটিই করেছে দেশের সর্বোচ্চ ধনিক শ্রেণির এই গোষ্ঠী। তারা নিজেদের পয়সায় ঢাকার অনেক সুন্দর জায়গাই কিনে নিতে পারতেন। কিন্তু তারা সেটি করেননি, করেছেন জনস্বার্থবিরোধী কাজ। বিজিএমইএর ভবনটি রাজউকেরও অনুমোদন যোগ্য নয়। কারণ এটি জনগণের ব্যবহার্য জমি এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। অথচ জায়গাটা সোনারগাঁও হোটেল সম্প্রসারণের জন্য চাওয়া হয়েছিল যে হোটেলে সরকারের তথা জনগণের স্বার্থ রয়েছে। তাদেরও দেওয়া হয়নি। কিন্তু এটা যে কীভাবে, কোন বিবেচনায় বিজিএমইএর দখলে গেল তা সত্যিই এক গুপ্ত রহস্যের বিষয় বলে মনে হচ্ছে।

এ জায়গাটির পেছনে অনেক ইতিহাস। আমি ভূমি মন্ত্রী থাকাকালীন (১৯৮৫-৮৭) এম মোকাম্মেল হক সাহেব ভূমি সচিব ছিলেন। ঢাকার ভূমি অধিগ্রহণ করতে হলে তখন মন্ত্রীকে সে জমি অধিগ্রহণ করতে হতো। জেলা প্রশাসক সাহেবের মাধ্যমে প্রস্তাব আসত। ডিআইটিসহ (রাজউক) যেসব প্রতিষ্ঠানের জমির প্রয়োজন হতো তারা প্রস্তাব পাঠাত।

একদিন সোনারগাঁও হোটেলের রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাব এসেছে। সেই সঙ্গে পূর্বাচলে যাওয়ার ৩০০ ফুট রাস্তারও প্রস্তাব আসে। সভা শুরু হওয়ার আগে, সকালে সে সময়কার গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহোদয় আমাকে এসে বললেন, সোনারগাঁওয়ের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি হবে সেটি বাঁকা করে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করে দিতে হবে। তখন আমি বললাম, এটা কেমন করে হয়? রাস্তাটি তো সোজা যাবে। এফডিসির সামনে দিয়ে মেইন রোডে যাবে, এফডিসির সঙ্গে সংযোগ থাকবে। এরপর আমাদের সভা শুরু হয়ে গেল। রাজউকের চেয়ারম্যান সাহেব বললেন, স্যার, রাস্তাটি এদিক দিয়ে মগবাজারের সঙ্গে সংযোগ করলে আমাদের সুবিধা হবে। আমি বললাম, যুক্তিযুক্ত কারণ দেখান কেন করতে হবে। এমনিতেই মগবাজারে ভীষণ যানজট লেগে থাকে। তার ওপর এ রাস্তাটি সেখানে সংযোগ দিলে যানজট আরও বেড়ে যাবে। এ ছাড়া এটি একটি নদী, জলাশয়। এর ওপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করা যাবে না। তদানীন্তন রেল সচিবও তাদের মধ্যে একজন ছিলেন। তিনিও রাস্তাটি মগবাজার দিয়ে করার জন্য বললেন। তিনি বলছিলেন রাস্তাটি সোজা হলে আর একটি রেল ক্রসিং সিগন্যাল বাড়বে। এ কর্মকর্তাকেই পরবর্তীতে বিএনপি সরকার ব্রাসেলসে রাষ্ট্রদূত করে পাঠিয়েছিল। যাই হোক, তারা আমাদের খুবই পীড়াপীড়ি করলেন। এরপর আমরা জেলা প্রশাসক সাহেবের প্রস্তাব অনুসারে রাস্তাটি সোজাসুজি করার অনুমোদন দিলাম। অনুমোদন দেওয়ার পর গণপূর্ত ও গৃহায়নমন্ত্রী মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেবের কাছে গিয়ে নালিশ করলেন, তিনি সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তাটি মগবাজারের দিকে দিতে চেয়েছেন কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয়ের জন্য সম্ভব হয়নি। এরপর মহামান্য প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে ফোন করে বললেন, দেশ কি আপনি চালাচ্ছেন, না কি আমি? বললাম, স্যার আপনিই তো চালাচ্ছেন। তখন রাস্তাটির ব্যাপারে জানতে চাইলেন। আমি বললাম, স্যার আপনি আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন, আমার তো একটা দায়িত্ব রয়েছে দেখাশোনা করার। আপনার মান সম্মান রক্ষা করা, দেশের কাজকর্ম দেখাশোনা করার জন্যই তো আমাকে মন্ত্রী বানিয়েছেন। বুঝিয়ে বললাম আমি ভালো মনে করেই রাস্তাটি সোজাসুজি করেছি। তখন তিনি বললেন, আগামীকাল সকালে সচিব সাহেবকে নিয়ে আমার বাসায় আসেন। সকালে আমরা প্রেসিডেন্ট সাহেবের বাসায় গেলাম। সেখানে গণপূর্তমন্ত্রী মহোদয়, রাজউকের কর্মকর্তারা উপস্থিত। মন্ত্রী মহোদয় বললেন, রাস্তাটি বাঁকা করে মগবাজারের দিকে করে দেন। আমি বললাম, এটি বাঁকা কীভাবে হবে, এটি তো সাজাসুজি হবে। তখন প্রেসিডেন্ট সাহেব বললেন, রাস্তাটি সোজাসুজিই হবে। বাঁকা হবে না। এরপর তিনি লিখিতভাবে ফাইলে রাস্তাটির অনুমোদন দিলেন।

 

তার দুদিন পর এম এস পি সাহেব ফোন করে বললেন, আপনি ও সচিব সাহেব হেলিপ্যাডে আসেন। মোকাম্মেল হক সাহেব বললেন, তিনি যাবেন না। তিনি অসুস্থতা জনিত কারণে বাসায় রইলেন। আমি একাই গেলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব চার ঘণ্টা যাবৎ রাস্তাটির চারদিক দিয়ে ঘুরে ফিরে দেখে হেলিকপ্টার থেকে নামলেন। আমাকে বললেন, গতকাল যে সিদ্ধান্ত দিয়েছি সেটিই বহাল থাকবে।

এরপর গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের লোকজনের সঙ্গে আমাদের বৈরি সম্পর্ক হয়ে গেল। পরবর্তীতে আমরা জানতে পারলাম যে এটি আসলে রেলওয়ে, সড়ক বিভাগ এবং চিত্রা নদীর খাস জমি। 

এরই মধ্যে রাজউক এক অপকীর্তি করে বসে। রাজউকের লোকজন মগবাজার এলাকায় গিয়ে তাদের ম্যাপ, কাগজপত্র দেখিয়ে সমস্ত লোকের কাছ থেকে টাকা-পয়সা আদায় করছিল। একজন মহিলাকে একদিনের বাচ্চা সমেত বাড়ি থেকে বের হওয়ার নোটিস দিয়েছিল। এলাকার সব বাড়ি খালি করে দিতে হবে বলে তারা স্থানীয় বাসিন্দাদের আতঙ্কিত করে তুলেছিল। আমরা অবশ্য এসব কিছু জানতাম না। এদিকে প্রেসিডেন্ট সাহেব সেনাবাহিনীর সদস্যদের সেখানে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন সরেজমিন বিষয়টি দেখার জন্য। সেনাবাহিনীর লোকেরা সেখানে গিয়ে দেখেন যে লোকজন কান্নাকাটি করছে। সেখান দিয়ে রাস্তা করার কোনো প্ল্যান নেই। অথচ ডিআইটি রাজউকের কর্মকর্তারা লোকজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। এ কথা শুনে প্রেসিডেন্ট সাহেব নিজে ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগী লোকজনের কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। তাদের বাড়িঘর ভাঙা হবে না বলে আশ্বস্ত করে এসেছিলেন। প্রেসিডেন্ট সাহেবের এ মানবিক গুণটি আমার চিরদিন মনে থাকবে। তিনি এ রকম একটি অন্যায় কাজকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেননি। 

সে সময় আমি একদিন রাতে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত প্রায় ১১টা বেজে গিয়েছিল। বাসায় ফিরলে আমার স্ত্রী জানান, প্রেসিডেন্ট সাহেব আমাকে তিনবার ফোন করেছেন। আমি বললাম, তিনবার কেন একবার ফোন করলেই তো আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন ব্যাক করি। কী ব্যাপারে ফোন করেছেন আমার স্ত্রী বলতে পারলেন না। তখন ভাবলাম, প্রেসিডেন্ট সাহেব যখন তিনবার ফোন করেছেন তখন আমার চাকরিটাই বুঝি নিশ্চিত গেল! আমি ফোন করলাম। প্রেসিডেন্ট সাহেব ফোনটা রিসিভ করেই বললেন,  Mayeedul, I am sorry.বুঝতে পারলাম না, সরি কেন বললেন। তখন আমাকে বললেন, আপনি আমাকে সঠিক প্রস্তাবটিই দিয়েছিলেন। তারা আমাকে ভুল বোঝানোর চেষ্টা করেছিল এবং অনেক লোকের ক্ষতি করারও চেষ্টা করেছিল। তার দু-একদিন পর প্রেসিডেন্ট সাহেব সেই মন্ত্রী মহোদয়কে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দিয়েছিলেন।

যেখানে রাজউকের লোকজনের কাজ, সেনাবাহিনীর তত্পরতা— এসব পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং টেলিভিশনেও দেখান হয়েছিল। এতকিছুর পর কি করে এ চিত্রা নদীর ওপর এত বিশাল ভবন নির্মাণ করা হলো। প্রায়শই দেখা যাচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তিরাই এসব অন্যায় করে থাকেন।

 

প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, হাতিরঝিলেও অনেক ভূমিদস্যু ঝিলটি গ্রাস করার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। সে জায়গাটি উদ্ধার করা হলো। বর্তমানে এ হাতিরঝিল ঢাকা নগরীর গর্ব। মানুষের আনন্দ বিনোদনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় স্থান। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এটাকে আরও আকর্ষণীয় করার উদ্যোগ নিচ্ছেন। মানুষ অনেক খুশি, অনেক আশান্বিত। একইভাবে যদি চিত্রা নদীর বেদখল ও খণ্ডিত অংশটাকে পুনরুদ্ধার করা যায় তবে পুরো এলাকাটিকেই একটি স্বর্গরাজ্য মনে হবে।

হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছে তার বিস্তারিত হয়তো জানি না। তবে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, যারা এসব অন্যায় কাজ করেন দেশের আইন অনুযায়ী তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত যাতে  ভবিষ্যতে কেউই এ ধরনের কাজ করতে সাহস না পায়। হাইকোর্টের রায়ে এ কথাই প্রমাণিত হলো, আপনি যত উচ্চই হোন না কেন আইন আপনারও উপরে (However high you may be, low is above you.)|

আমি সরকারের কাছে আবেদন করব একটি শক্তিশালী কমিটি গঠন করে হাইকোর্টের এ আদেশ ত্বরিত বাস্তবায়নের ব্যবস্থা করার জন্য। এটা বাস্তবায়ন করলে আর কেউই এ ধরনের জনস্বার্থবিরোধী, পরিবেশবিরোধী কাজ করতে সাহস পাবে না। আইনের শাসন ভঙ্গের বিরুদ্ধে এটা হবে মূর্তিমান সতর্ক সংকেত।

এভাবে জলাধার আইন লঙ্ঘন করে, হাতিরঝিল প্রকল্পের ক্যান্সার হিসেবে এ ভবনটি নির্মাণ করা এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা এবং আরেক মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে দিয়ে উদ্বোধন করানো এতকিছু জালিয়াতির নেপথ্যে যারা রয়েছেন দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জনগণের সম্মুখে তাদের স্বরূপ উন্মোচন করা একান্ত দরকার।   

     লেখক : সাবেক ভূমিমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১৩ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা