শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ফাহিমের জন্য বেদনা

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফাহিমের জন্য বেদনা

নীতিগতভাবে আমি বরাবরই ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে। গত এক দশক ধরে আমি ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে বিরামহীনভাবে লিখছি। কিন্তু ক্রসফায়ার বন্ধ হয়নি। কখনো কমেছে, কখনো বেড়েছে। ক্রসফায়ার কমলে বেড়ে যায় গুম। তাই বিচারবহির্ভূত হত্যার মিছিল খালি লম্বাই হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সবচেয়ে প্রিয় অস্ত্র ক্রসফায়ার। বিরোধী দলে থাকতে আওয়ামী লীগ ক্রসফায়ারের বিপক্ষে সোচ্চার ছিল। ক্রসফায়ারের বর্তমান ফর্মেট যার হাত দিয়ে শুরু সেই বেগম খালেদা জিয়া এখন ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে সোচ্চার। আমি নিশ্চিত, বেগম জিয়া আবার কখনো ক্ষমতায় গেলেই ক্রসফায়ারের প্রেমে পড়ে যাবেন। বিএনপির হাত ধরেই ক্রসফায়ারের যাত্রা শুরু, এটা লিখলেই কয়েকজন দাবি করেন, বাংলাদেশে ক্রসফায়ারের প্রথম শিকার সিরাজ শিকদার। যেই আমলেই শুরু হোক, অমুক করেছে বলে আমরাও করব; এ ধরনের কোনো যুক্তি দিয়েই ক্রসফায়ারকে জায়েজ করা যাবে না। ক্রসফায়ার মানে ঠাণ্ডা মাথায় খুন। প্রতিটি ক্রসফায়ারই একেকটি খুন। কিন্তু ক্রসফায়ার বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় প্রবণতা। শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় নেত্রী থাকার সময় দলীয় নেতাদের পরামর্শ উপেক্ষা করেই ক্রসফায়ারের বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু এখন তার আমলেই ক্রসফায়ার হচ্ছে দেদার। সাধারণ মানুষের আপাত পছন্দকে পুঁজি করেই সবগুলো সরকার দিনের পর দিন ক্রসফায়ার চালাচ্ছে। ক্রসফায়ারের পক্ষের সবগুলো যুক্তি আমি জানি। এসব সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের বিচার করা সহজ নয়। গ্রেফতারের কিছুদিন পরই তারা জামিন পেয়ে হাওয়া হয়ে যায়। জামিন না পেলেও বিচার চলে বছরের পর বছর। তাদের বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ সাক্ষী দিতে চায় না। তাই তাদের অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে যায়। তাই স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়ায় তাদের সাজা দেওয়াই কঠিন, ফাঁসি তো অনেক পরের ব্যাপার। তাই ধরে এনে তাত্ক্ষণিকভাবে ক্রসফায়ারে দিয়ে দিলে সাধারণ মানুষ খুশি হয়, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। ক্রসফায়ারের পর মিষ্টি বিতরণ, আনন্দ মিছিলের ঘটনাও ঘটেছে। ক্রসফায়ার সন্ত্রাসীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি করে। তাই ক্রসফায়ারে তাত্ক্ষণিকভাবে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়, এটা ঠিক।

কিন্তু একটা দেশে দুই ধরনের বিচার ব্যবস্থা থাকতে পারে না। প্রচলিত বিচার ব্যবস্থায় মামলা হবে, তদন্ত হবে, বিচার হবে, আপিল হবে, রিভিউ হবে। আর ক্রসফায়ারের নামে ধরে তাত্ক্ষণিকভাবে খুন করে ফেলা হবে, এটা চলতে পারে না, চলা উচিত নয়। বঙ্গবন্ধুর খুনিরা, যুদ্ধাপরাধীরা আইনের সর্বোচ্চ প্রটেকশন পাবে; আর সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের ধরে তাত্ক্ষণিকভাবে রায় কার্যকর করে ফেলা হবে, এটা মানা যায় না। প্রতিটি ক্রসফায়ারের পর র‌্যাব বা পুলিশের পক্ষ থেকে একটা প্রেস রিলিজ দেওয়া হয়। সেই প্রেস রিলিজে একই গল্প— আসামিকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানে গেলে সন্ত্রাসীরা গুলি করে। আর তাতে মারা যায় শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে থাকা ব্যক্তিটি। এই গল্পটি যে মিথ্যা, তা সবাই জানেন। প্রতিটি গল্প কিন্তু র‌্যাব-পুলিশের একেকটি অদক্ষতার দলিলও। তাদের গল্প যদি বিশ্বাস করি, তার মানে দাঁড়ায় পুলিশ বা র‌্যাব তাদের হেফাজতে থাকা একজন আসামিকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। পুলিশ ভয়ঙ্কর কোনো আসামিকে আদালতে নেয় বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে। তাহলে অস্ত্র উদ্ধারের সময় কেন সেই ব্যবস্থা থাকে না? পুলিশ বা র‌্যাবের প্রেস রিলিজে নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কয়টি মামলা আছে, সে কত বড় সন্ত্রাসী তা প্রমাণের চেষ্টা থাকে; যেন মামলা বেশি হলেই ক্রসফায়ারটি জায়েজ হয়ে যায়। কিন্তু সেই মামলায় কি আসামির ফাঁসি হতে পারত? আর হলেও সেটা তো আদালত বিবেচনা করবে, পুলিশ বা র‌্যাব নয়। অনেকে কোনো ক্রসফায়ারের সমালোচনা করেন, কোনো ক্রসফায়ারের পক্ষে বলেন। কিন্তু যেটা অপরাধ সেটা সব ক্ষেত্রেই অপরাধ। যতক্ষণ আমাদের ঘাড়ে না আসছে, ততক্ষণ আমরা দূর থেকে সমালোচনা বা প্রশংসা করে সন্তুষ্ট থাকি। আমি বা আমার কোনো স্বজন ক্রসফায়ারের শিকার না হলে আমরা আসলে বুঝব না ক্রসফায়ারের বেদনা।

আমি কখনোই মাথাব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলায় বিশ্বাসী নই। তারপরও যদি সবাই মনে করেন, ক্রসফায়ারেই সব সমাধান নিহিত, তাহলে সংসদে দুটি আইন পাস করে নিতে হবে, একটি হলো ‘প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা বিলুপ্তকরণ বিল’, অপরটি হলো ‘তাত্ক্ষণিক বিচার ও রায় কার্যকর বিল’। তখন আর আমরা ক্রসফায়ারকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বলব না। মানুষের জীবনের চেয়ে দামি আর কিছু নেই। কারণ বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পারলেও মানুষের জীবন দিতে পারে না। এ কারণেই কাউকে ফাঁসি দেওয়ার আগে আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ অনেক কিছু বিবেচনা করেন। ফাঁসি কার্যকরের আগে আইনের অনেকগুলো ধাপ পেরুতে হয়। এমনকি সব ধাপ শেষ হলেও রাষ্ট্রপতি চাইলে যে কাউকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু ক্রসফায়ারে কোনো ক্ষমা নেই। ধর আর মার। বিচারের ধারণাটাই হলো প্রয়োজনে দোষী ছাড়া পাক, কিন্তু একজন নির্দোষ মানুষও যেন সাজা না পায়। কিন্তু ক্রসফায়ারে তো বিচারই নেই, বিচারের ধারণা আসবে কোত্থেকে।

এত ক্রসফায়ারের মধ্যেও কোনো কোনো ক্রসফায়ার অন্যরকম আলোড়ন তোলে। এই যেমন মাদারীপুরে শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলার ঘটনায় হাতেনাতে আটক হওয়া ফাহিমের ক্রসফায়ার নিয়ে তুমুল আলোচনা হচ্ছে। এমনকি যারা ক্রসফায়ারের পক্ষে, তারাও ফাহিমের ক্রসফায়ার নিয়ে উল্টো কথা বলছেন। সম্প্রতি জঙ্গিদের টার্গেট কিলিং আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা এসে সফট টার্গেটকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আসামিদের ধরা যায় না। মাদারীপুরের মানুষ ধাওয়া করে রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলাকারীদের একজন ফাহিমকে ধরে ফেলে। এই ফাহিম মাত্র ১৯ বছরের তরুণ। উত্তরা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি জিপিএ-৫ পাওয়া। এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। কিন্তু একটি প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা বাকি থাকতেই সে মাদারীপুর চলে যায়। এ পরীক্ষাটি আগেই হওয়ার কথা ছিল। হরতালের কারণে পিছিয়ে যায়। পরীক্ষার আগের রুটিন ধরে মাদারীপুরে হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ফাহিমের কাছে পরীক্ষার চেয়ে হামলাটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। তাই বাবা-মাকে না জানিয়ে পরীক্ষা ফেলেই সে মাদারীপুর চলে যায়। কখনো না দেখা রিপন চক্রবর্তীকে মারার জন্য হামলায় অংশ নেয় তরুণ ফাহিম। ভালো ছাত্র, নিয়মিত নামাজ পড়ে, বেশিরভাগ সময় তো বাসায়ই থাকে, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেয় না। বাবা-মা খুশিই ছিলেন ফাহিমকে নিয়ে। কিন্তু তারা টেরই পাননি, কখন তাদের প্রিয় সন্তানকে গ্রাস করে নিয়েছে অশুভ শক্তি। কখন জাগতিক পরীক্ষার চেয়ে, পারলৌকিক জগতের ভালো থাকাটাই তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। মানুষ মারতে পারলেই বেহেশত কনফার্ম, এমন অনৈসলামিক ধারণা গেঁথে দেওয়া হয়েছে তার মননে।

হাতেনাতে ধরার পর ফাহিম হতে পারত জঙ্গিবিরোধী অভিযানে পুলিশের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। কারা কীভাবে ফাহিমের মতো তরুণদের মগজ ধোলাই করল, পুলিশ এই নিরীক্ষা চালাতে পারত ফাহিমকে নিয়ে। পেতে পারত আরও অনেক তথ্য। এমনকি তাকে জামিন দিয়ে গোপনে অনুসরণ করে করে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারত জঙ্গি আস্তানায়। কিন্তু তার কিছুই না করে ১০ দিনের রিমান্ডের প্রথম দিনেই তাকে খুন করে ফেলা হলো কেন? এখন রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলার মামলার তদন্ত আরও দুর্বল হয়ে যাবে না? আদালত যদি ১০ দিন পর ফাহিমকে ফেরত চায়, কী জবাব দেবে পুলিশ? আদালত তো তাকে পুলিশের হেফাজতে দিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ তার হেফাজতে থাকা রিমান্ডের আসামির নিরাপত্তা দিতে পারেনি। এই ব্যর্থতার জন্য কি পুলিশকে কারও কাছে জবাব দিতে হবে? 

গ্রেফতারের পর থানায় সাংবাদিক ও পুলিশের সামনে ফাহিমের অসংলগ্ন আচরণ দেখে তাকে আমার ফাঁদে আটকা ভীত হরিণের মতো মনে হয়েছে। হয়তো এটাই তার প্রথম অভিযান। ফাহিমের ক্রসফায়ারের খবর শুনে আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়। কেউ ভাববেন না আমি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বা তাদের জন্য কোনো সহানুভূতি দাবি করছি। ১৯ বছরের ফাহিমের জন্যও আইনের বাইরে কিছু চাইনি। ফাহিমদের হামলায় তো রিপন চক্রবর্তীর মৃত্যু হতে পারত। ফাহিমদের বয়সী কারও হামলাতেই অভিজিত বা দীপন খুন হয়েছেন। সাধারণ আইনেই হত্যা বা হত্যাচেষ্টার জন্য আমি তাদের সর্বোচ্চ সাজা চাই। তবে আমি বিষয়টা একটু উল্টো করে দেখতে চাই। আমার ছেলে প্রসূন ফাহিমের চেয়ে কয়েক বছরের ছোট। আমি বারবার ফাহিমের চেহারায় আমার ছেলের প্রতিচ্ছবি দেখেছি। আমি জানি এই বয়সটা খুব বিপজ্জনক। এ বয়সে মানুষ খুব দ্রুত প্রভাবিত হয়। মহৎ কিছু একটা করতে চায়। এই সুযোগটাই নেয় জঙ্গিরা। জীবনের ভালোমন্দ বোঝার আগেই, রূপ-গন্ধ দেখার আগেই তাদের মগজ ধোলাই হয়ে যায়। সহজেই তাদের মরিয়া করে ফেলা যায়। একটা তরুণ যখন জানবে, একটা খুন করতে পারলেই তার পরকাল নিশ্চিন্ত, অনন্ত যৌবনা হুরপরীরা ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষা করে আছে; তাকে আটকানো কিন্তু সত্যি কঠিন। দায় কি আমাদের একেবারেই নেই? আমরা কেন টের পেলাম না, আমাদের সন্তান কখন কোন অন্ধকার জগতে পা ফেলেছে। এই বয়সের একটা ছেলের যখন, প্রাণভরে জীবনকে উপভোগ করার কথা, তখন কেন সে মরণের পথে যাচ্ছে। যে ছেলের বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আড্ডা মেরে, সিনেমা দেখে, হৈচৈ করে, দুষ্টুমি করে, গান শুনে, প্রেম করে বাবা-মার বকুনি খাওয়ার কথা; সে কেন একা একা রুমে বসে থাকে? আমরা কী কখনো জানতে চেয়েছি? ফাহিম যে এমন এক ভয়ঙ্কর ফাঁদে পড়েছে, সেটা তার বাবা-মা টের পাননি, শিক্ষকরা টের পাননি, বন্ধু-বান্ধবরা টের পায়নি। কী ভয়ঙ্কর কথা। কে জানে, আমার  সন্তান বা আপনার সন্তান এমন কোনো ফাঁদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিনা। কেউ যদি আমাকে গ্যারান্টি দেন, ফাহিমের মৃত্যুতে বন্ধ হবে জঙ্গি তত্পরতা, তাহলে শত আপত্তি সত্ত্বেও আমি মেনে নেব। কিন্তু কত হাজার ফাহিমকে আপনি খুন করবেন? চারপাশে পেতে রাখা ফাঁদগুলোকে যদি আমরা দূর করতে না পারি, জঙ্গিদের মগজ ধোলাইয়ের বিপরীতে যদি আমরা আমাদের সন্তানকে জীবনের গল্প শোনাতে না পারি, জীবনের স্বপ্ন দেখাতে না পারি; এমন হাজার হাজার ফাহিম তৈরি হবে। একবার মগজ ধোলাই হয়ে গেলে ফেরানো কঠিন। তাই খেয়াল রাখতে হবে মগজ ধোলাইয়ের সুযোগটাই যেন কেউ না পায়। কিন্তু কাজটা খুব কঠিন। যতই দেরি হবে, কাজটা কঠিনতর হবে। আগে আমরা মাদ্রাসা, বিশেষ করে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষা পদ্ধতিকে দায়ী করতাম। কিন্তু ফাহিম তো উত্তরা স্কুলের ছাত্র। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট ছেলেরা হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে জড়িত। তাই আমাদের আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ফাহিমরা আমাদেরই সন্তান, তাদের বাঁচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে আমাদেরই। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের ক্ষমা করবে না।

জঙ্গিবাদ ক্যান্সারের মতো। এর পুরোটা, শেকড়শুদ্ধ উপড়ে ফেলতে হবে। একটু থাকলেই আবার শেকড় গজাবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্সের কঠোর অবস্থান চাই। কিন্তু ক্রসফায়ার তো কঠোর অবস্থান নয়, সবচেয়ে সহজ সমাধান। ধর আর জবাবদিহি ছাড়া খুন করে ফেল। সাঁড়াশি অভিযানের নামে ১৯৪ জন জঙ্গিকে ধরতে প্রায় ১২ হাজার মানুষকে গ্রেফতার করতে হয়েছে। জঙ্গিবিরোধী কঠোর অবস্থান মানে সর্বাত্মক সমন্বিত অভিযান। খেয়াল রাখতে হবে সন্তান কী করছে, কী পড়ছে, কী ভাবছে, কাদের সঙ্গে মিশছে। ধরতে হবে রাঘব বোয়ালদের, বন্ধ করতে হবে অর্থের উৎস। তাদের মগজ ধোলাইয়ের বিপরীতে সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটাতে হবে। তুলে ধরতে হবে প্রকৃত ইসলামের চেতনা। ছড়িয়ে দিতে হবে মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন। আমরা জঙ্গিদের বিচার চাই, হত্যা নয়। আমরা আইনের শাসন চাই, বিচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড নয়। রাষ্ট্র যখন আইন হাতে তুলে নেয়, তখন পুরো ব্যবস্থাটাই ভেঙে পড়ে। উন্নয়নের ধারায় আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে আইনের শাসন থাকবে, সবাই আইনের সমান প্রটেকশন পাবেন, সব ধর্মের, সব মতের মানুষ যেখানে শান্তিতে দিন যাপন করতে পারবে। আমরা জানি ক্ষমতাসীন সরকার মৌলিক চেতনায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে; উদার, অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের পক্ষে। সরকারকে শুধু তাদের চাওয়াটারই বাস্তবায়ন করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক