শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জুন, ২০১৬ আপডেট:

ফাহিমের জন্য বেদনা

প্রভাষ আমিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফাহিমের জন্য বেদনা

নীতিগতভাবে আমি বরাবরই ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে। গত এক দশক ধরে আমি ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে বিরামহীনভাবে লিখছি। কিন্তু ক্রসফায়ার বন্ধ হয়নি। কখনো কমেছে, কখনো বেড়েছে। ক্রসফায়ার কমলে বেড়ে যায় গুম। তাই বিচারবহির্ভূত হত্যার মিছিল খালি লম্বাই হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের সবচেয়ে প্রিয় অস্ত্র ক্রসফায়ার। বিরোধী দলে থাকতে আওয়ামী লীগ ক্রসফায়ারের বিপক্ষে সোচ্চার ছিল। ক্রসফায়ারের বর্তমান ফর্মেট যার হাত দিয়ে শুরু সেই বেগম খালেদা জিয়া এখন ক্রসফায়ারের বিরুদ্ধে সোচ্চার। আমি নিশ্চিত, বেগম জিয়া আবার কখনো ক্ষমতায় গেলেই ক্রসফায়ারের প্রেমে পড়ে যাবেন। বিএনপির হাত ধরেই ক্রসফায়ারের যাত্রা শুরু, এটা লিখলেই কয়েকজন দাবি করেন, বাংলাদেশে ক্রসফায়ারের প্রথম শিকার সিরাজ শিকদার। যেই আমলেই শুরু হোক, অমুক করেছে বলে আমরাও করব; এ ধরনের কোনো যুক্তি দিয়েই ক্রসফায়ারকে জায়েজ করা যাবে না। ক্রসফায়ার মানে ঠাণ্ডা মাথায় খুন। প্রতিটি ক্রসফায়ারই একেকটি খুন। কিন্তু ক্রসফায়ার বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় প্রবণতা। শেখ হাসিনা বিরোধীদলীয় নেত্রী থাকার সময় দলীয় নেতাদের পরামর্শ উপেক্ষা করেই ক্রসফায়ারের বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু এখন তার আমলেই ক্রসফায়ার হচ্ছে দেদার। সাধারণ মানুষের আপাত পছন্দকে পুঁজি করেই সবগুলো সরকার দিনের পর দিন ক্রসফায়ার চালাচ্ছে। ক্রসফায়ারের পক্ষের সবগুলো যুক্তি আমি জানি। এসব সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের বিচার করা সহজ নয়। গ্রেফতারের কিছুদিন পরই তারা জামিন পেয়ে হাওয়া হয়ে যায়। জামিন না পেলেও বিচার চলে বছরের পর বছর। তাদের বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ সাক্ষী দিতে চায় না। তাই তাদের অপরাধ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে যায়। তাই স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়ায় তাদের সাজা দেওয়াই কঠিন, ফাঁসি তো অনেক পরের ব্যাপার। তাই ধরে এনে তাত্ক্ষণিকভাবে ক্রসফায়ারে দিয়ে দিলে সাধারণ মানুষ খুশি হয়, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। ক্রসফায়ারের পর মিষ্টি বিতরণ, আনন্দ মিছিলের ঘটনাও ঘটেছে। ক্রসফায়ার সন্ত্রাসীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি করে। তাই ক্রসফায়ারে তাত্ক্ষণিকভাবে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়, এটা ঠিক।

কিন্তু একটা দেশে দুই ধরনের বিচার ব্যবস্থা থাকতে পারে না। প্রচলিত বিচার ব্যবস্থায় মামলা হবে, তদন্ত হবে, বিচার হবে, আপিল হবে, রিভিউ হবে। আর ক্রসফায়ারের নামে ধরে তাত্ক্ষণিকভাবে খুন করে ফেলা হবে, এটা চলতে পারে না, চলা উচিত নয়। বঙ্গবন্ধুর খুনিরা, যুদ্ধাপরাধীরা আইনের সর্বোচ্চ প্রটেকশন পাবে; আর সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের ধরে তাত্ক্ষণিকভাবে রায় কার্যকর করে ফেলা হবে, এটা মানা যায় না। প্রতিটি ক্রসফায়ারের পর র‌্যাব বা পুলিশের পক্ষ থেকে একটা প্রেস রিলিজ দেওয়া হয়। সেই প্রেস রিলিজে একই গল্প— আসামিকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানে গেলে সন্ত্রাসীরা গুলি করে। আর তাতে মারা যায় শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে থাকা ব্যক্তিটি। এই গল্পটি যে মিথ্যা, তা সবাই জানেন। প্রতিটি গল্প কিন্তু র‌্যাব-পুলিশের একেকটি অদক্ষতার দলিলও। তাদের গল্প যদি বিশ্বাস করি, তার মানে দাঁড়ায় পুলিশ বা র‌্যাব তাদের হেফাজতে থাকা একজন আসামিকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। পুলিশ ভয়ঙ্কর কোনো আসামিকে আদালতে নেয় বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট এবং হেলমেট পরিয়ে। তাহলে অস্ত্র উদ্ধারের সময় কেন সেই ব্যবস্থা থাকে না? পুলিশ বা র‌্যাবের প্রেস রিলিজে নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধে কয়টি মামলা আছে, সে কত বড় সন্ত্রাসী তা প্রমাণের চেষ্টা থাকে; যেন মামলা বেশি হলেই ক্রসফায়ারটি জায়েজ হয়ে যায়। কিন্তু সেই মামলায় কি আসামির ফাঁসি হতে পারত? আর হলেও সেটা তো আদালত বিবেচনা করবে, পুলিশ বা র‌্যাব নয়। অনেকে কোনো ক্রসফায়ারের সমালোচনা করেন, কোনো ক্রসফায়ারের পক্ষে বলেন। কিন্তু যেটা অপরাধ সেটা সব ক্ষেত্রেই অপরাধ। যতক্ষণ আমাদের ঘাড়ে না আসছে, ততক্ষণ আমরা দূর থেকে সমালোচনা বা প্রশংসা করে সন্তুষ্ট থাকি। আমি বা আমার কোনো স্বজন ক্রসফায়ারের শিকার না হলে আমরা আসলে বুঝব না ক্রসফায়ারের বেদনা।

আমি কখনোই মাথাব্যথার জন্য মাথা কেটে ফেলায় বিশ্বাসী নই। তারপরও যদি সবাই মনে করেন, ক্রসফায়ারেই সব সমাধান নিহিত, তাহলে সংসদে দুটি আইন পাস করে নিতে হবে, একটি হলো ‘প্রচলিত বিচার ব্যবস্থা বিলুপ্তকরণ বিল’, অপরটি হলো ‘তাত্ক্ষণিক বিচার ও রায় কার্যকর বিল’। তখন আর আমরা ক্রসফায়ারকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বলব না। মানুষের জীবনের চেয়ে দামি আর কিছু নেই। কারণ বিজ্ঞান সবকিছু দিতে পারলেও মানুষের জীবন দিতে পারে না। এ কারণেই কাউকে ফাঁসি দেওয়ার আগে আদালত সাক্ষ্য-প্রমাণ অনেক কিছু বিবেচনা করেন। ফাঁসি কার্যকরের আগে আইনের অনেকগুলো ধাপ পেরুতে হয়। এমনকি সব ধাপ শেষ হলেও রাষ্ট্রপতি চাইলে যে কাউকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। কিন্তু ক্রসফায়ারে কোনো ক্ষমা নেই। ধর আর মার। বিচারের ধারণাটাই হলো প্রয়োজনে দোষী ছাড়া পাক, কিন্তু একজন নির্দোষ মানুষও যেন সাজা না পায়। কিন্তু ক্রসফায়ারে তো বিচারই নেই, বিচারের ধারণা আসবে কোত্থেকে।

এত ক্রসফায়ারের মধ্যেও কোনো কোনো ক্রসফায়ার অন্যরকম আলোড়ন তোলে। এই যেমন মাদারীপুরে শিক্ষক রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলার ঘটনায় হাতেনাতে আটক হওয়া ফাহিমের ক্রসফায়ার নিয়ে তুমুল আলোচনা হচ্ছে। এমনকি যারা ক্রসফায়ারের পক্ষে, তারাও ফাহিমের ক্রসফায়ার নিয়ে উল্টো কথা বলছেন। সম্প্রতি জঙ্গিদের টার্গেট কিলিং আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। অজ্ঞাত সন্ত্রাসীরা এসে সফট টার্গেটকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আসামিদের ধরা যায় না। মাদারীপুরের মানুষ ধাওয়া করে রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলাকারীদের একজন ফাহিমকে ধরে ফেলে। এই ফাহিম মাত্র ১৯ বছরের তরুণ। উত্তরা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি জিপিএ-৫ পাওয়া। এবার এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল। কিন্তু একটি প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা বাকি থাকতেই সে মাদারীপুর চলে যায়। এ পরীক্ষাটি আগেই হওয়ার কথা ছিল। হরতালের কারণে পিছিয়ে যায়। পরীক্ষার আগের রুটিন ধরে মাদারীপুরে হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ফাহিমের কাছে পরীক্ষার চেয়ে হামলাটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়। তাই বাবা-মাকে না জানিয়ে পরীক্ষা ফেলেই সে মাদারীপুর চলে যায়। কখনো না দেখা রিপন চক্রবর্তীকে মারার জন্য হামলায় অংশ নেয় তরুণ ফাহিম। ভালো ছাত্র, নিয়মিত নামাজ পড়ে, বেশিরভাগ সময় তো বাসায়ই থাকে, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেয় না। বাবা-মা খুশিই ছিলেন ফাহিমকে নিয়ে। কিন্তু তারা টেরই পাননি, কখন তাদের প্রিয় সন্তানকে গ্রাস করে নিয়েছে অশুভ শক্তি। কখন জাগতিক পরীক্ষার চেয়ে, পারলৌকিক জগতের ভালো থাকাটাই তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে গেছে। মানুষ মারতে পারলেই বেহেশত কনফার্ম, এমন অনৈসলামিক ধারণা গেঁথে দেওয়া হয়েছে তার মননে।

হাতেনাতে ধরার পর ফাহিম হতে পারত জঙ্গিবিরোধী অভিযানে পুলিশের সবচেয়ে বড় অস্ত্র। কারা কীভাবে ফাহিমের মতো তরুণদের মগজ ধোলাই করল, পুলিশ এই নিরীক্ষা চালাতে পারত ফাহিমকে নিয়ে। পেতে পারত আরও অনেক তথ্য। এমনকি তাকে জামিন দিয়ে গোপনে অনুসরণ করে করে পৌঁছে যাওয়ার চেষ্টা করতে পারত জঙ্গি আস্তানায়। কিন্তু তার কিছুই না করে ১০ দিনের রিমান্ডের প্রথম দিনেই তাকে খুন করে ফেলা হলো কেন? এখন রিপন চক্রবর্তীর ওপর হামলার মামলার তদন্ত আরও দুর্বল হয়ে যাবে না? আদালত যদি ১০ দিন পর ফাহিমকে ফেরত চায়, কী জবাব দেবে পুলিশ? আদালত তো তাকে পুলিশের হেফাজতে দিয়েছিল। কিন্তু পুলিশ তার হেফাজতে থাকা রিমান্ডের আসামির নিরাপত্তা দিতে পারেনি। এই ব্যর্থতার জন্য কি পুলিশকে কারও কাছে জবাব দিতে হবে? 

গ্রেফতারের পর থানায় সাংবাদিক ও পুলিশের সামনে ফাহিমের অসংলগ্ন আচরণ দেখে তাকে আমার ফাঁদে আটকা ভীত হরিণের মতো মনে হয়েছে। হয়তো এটাই তার প্রথম অভিযান। ফাহিমের ক্রসফায়ারের খবর শুনে আমার মনটা খুব খারাপ হয়ে যায়। কেউ ভাববেন না আমি জঙ্গি বা সন্ত্রাসীদের পক্ষে বা তাদের জন্য কোনো সহানুভূতি দাবি করছি। ১৯ বছরের ফাহিমের জন্যও আইনের বাইরে কিছু চাইনি। ফাহিমদের হামলায় তো রিপন চক্রবর্তীর মৃত্যু হতে পারত। ফাহিমদের বয়সী কারও হামলাতেই অভিজিত বা দীপন খুন হয়েছেন। সাধারণ আইনেই হত্যা বা হত্যাচেষ্টার জন্য আমি তাদের সর্বোচ্চ সাজা চাই। তবে আমি বিষয়টা একটু উল্টো করে দেখতে চাই। আমার ছেলে প্রসূন ফাহিমের চেয়ে কয়েক বছরের ছোট। আমি বারবার ফাহিমের চেহারায় আমার ছেলের প্রতিচ্ছবি দেখেছি। আমি জানি এই বয়সটা খুব বিপজ্জনক। এ বয়সে মানুষ খুব দ্রুত প্রভাবিত হয়। মহৎ কিছু একটা করতে চায়। এই সুযোগটাই নেয় জঙ্গিরা। জীবনের ভালোমন্দ বোঝার আগেই, রূপ-গন্ধ দেখার আগেই তাদের মগজ ধোলাই হয়ে যায়। সহজেই তাদের মরিয়া করে ফেলা যায়। একটা তরুণ যখন জানবে, একটা খুন করতে পারলেই তার পরকাল নিশ্চিন্ত, অনন্ত যৌবনা হুরপরীরা ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষা করে আছে; তাকে আটকানো কিন্তু সত্যি কঠিন। দায় কি আমাদের একেবারেই নেই? আমরা কেন টের পেলাম না, আমাদের সন্তান কখন কোন অন্ধকার জগতে পা ফেলেছে। এই বয়সের একটা ছেলের যখন, প্রাণভরে জীবনকে উপভোগ করার কথা, তখন কেন সে মরণের পথে যাচ্ছে। যে ছেলের বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আড্ডা মেরে, সিনেমা দেখে, হৈচৈ করে, দুষ্টুমি করে, গান শুনে, প্রেম করে বাবা-মার বকুনি খাওয়ার কথা; সে কেন একা একা রুমে বসে থাকে? আমরা কী কখনো জানতে চেয়েছি? ফাহিম যে এমন এক ভয়ঙ্কর ফাঁদে পড়েছে, সেটা তার বাবা-মা টের পাননি, শিক্ষকরা টের পাননি, বন্ধু-বান্ধবরা টের পায়নি। কী ভয়ঙ্কর কথা। কে জানে, আমার  সন্তান বা আপনার সন্তান এমন কোনো ফাঁদের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কিনা। কেউ যদি আমাকে গ্যারান্টি দেন, ফাহিমের মৃত্যুতে বন্ধ হবে জঙ্গি তত্পরতা, তাহলে শত আপত্তি সত্ত্বেও আমি মেনে নেব। কিন্তু কত হাজার ফাহিমকে আপনি খুন করবেন? চারপাশে পেতে রাখা ফাঁদগুলোকে যদি আমরা দূর করতে না পারি, জঙ্গিদের মগজ ধোলাইয়ের বিপরীতে যদি আমরা আমাদের সন্তানকে জীবনের গল্প শোনাতে না পারি, জীবনের স্বপ্ন দেখাতে না পারি; এমন হাজার হাজার ফাহিম তৈরি হবে। একবার মগজ ধোলাই হয়ে গেলে ফেরানো কঠিন। তাই খেয়াল রাখতে হবে মগজ ধোলাইয়ের সুযোগটাই যেন কেউ না পায়। কিন্তু কাজটা খুব কঠিন। যতই দেরি হবে, কাজটা কঠিনতর হবে। আগে আমরা মাদ্রাসা, বিশেষ করে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষা পদ্ধতিকে দায়ী করতাম। কিন্তু ফাহিম তো উত্তরা স্কুলের ছাত্র। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মার্ট ছেলেরা হিযবুত তাহরীরের সঙ্গে জড়িত। তাই আমাদের আরও বেশি সতর্ক থাকতে হবে। সন্তানদের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ফাহিমরা আমাদেরই সন্তান, তাদের বাঁচানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে আমাদেরই। নইলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের ক্ষমা করবে না।

জঙ্গিবাদ ক্যান্সারের মতো। এর পুরোটা, শেকড়শুদ্ধ উপড়ে ফেলতে হবে। একটু থাকলেই আবার শেকড় গজাবে। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে আমরা জিরো টলারেন্সের কঠোর অবস্থান চাই। কিন্তু ক্রসফায়ার তো কঠোর অবস্থান নয়, সবচেয়ে সহজ সমাধান। ধর আর জবাবদিহি ছাড়া খুন করে ফেল। সাঁড়াশি অভিযানের নামে ১৯৪ জন জঙ্গিকে ধরতে প্রায় ১২ হাজার মানুষকে গ্রেফতার করতে হয়েছে। জঙ্গিবিরোধী কঠোর অবস্থান মানে সর্বাত্মক সমন্বিত অভিযান। খেয়াল রাখতে হবে সন্তান কী করছে, কী পড়ছে, কী ভাবছে, কাদের সঙ্গে মিশছে। ধরতে হবে রাঘব বোয়ালদের, বন্ধ করতে হবে অর্থের উৎস। তাদের মগজ ধোলাইয়ের বিপরীতে সাংস্কৃতিক জাগরণ ঘটাতে হবে। তুলে ধরতে হবে প্রকৃত ইসলামের চেতনা। ছড়িয়ে দিতে হবে মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন। আমরা জঙ্গিদের বিচার চাই, হত্যা নয়। আমরা আইনের শাসন চাই, বিচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ড নয়। রাষ্ট্র যখন আইন হাতে তুলে নেয়, তখন পুরো ব্যবস্থাটাই ভেঙে পড়ে। উন্নয়নের ধারায় আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যেখানে আইনের শাসন থাকবে, সবাই আইনের সমান প্রটেকশন পাবেন, সব ধর্মের, সব মতের মানুষ যেখানে শান্তিতে দিন যাপন করতে পারবে। আমরা জানি ক্ষমতাসীন সরকার মৌলিক চেতনায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে; উদার, অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের পক্ষে। সরকারকে শুধু তাদের চাওয়াটারই বাস্তবায়ন করতে হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে