শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যদি পুরুষ হতাম

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যদি পুরুষ হতাম

‘পুরুষ হলে বেশ হতো। মরে গেলে বছর বছর আমার প্রয়াণ দিবস পালন হতো। এতকাল খেটেখুটে যে ৪৩টা বই লিখেছি তা না লিখলেও চলত। কিছু কবিতা লিখতাম রাজনীতি নিয়ে, কিছু দেশ নিয়ে, কিছু কবিতা ধনী আর পুঁজিবাদীদের গালাগালি করে, কিছু কবিতা প্রেম প্রীতি নিয়ে। একখানা গান লিখতাম। ব্যস। ব্যক্তি হিসেবে যেমনই হই না কেন, যত মিথ্যুকই হই না কেন, যত চরিত্রহীনই হই না কেন, স্ত্রীকে যত এক্সপ্লয়েটই করি না কেন, যত অত্যাচারই করি না কেন, কেউ এসব নিয়ে কথা বলত না। বরং ভালবাসত আমাকে, মাথায় তুলে রাখত। আমার নামে মেলা করত বছর বছর। স্রেফ আমি পুরুষ বলে। পুরুষ হলে যৎসামান্য ট্যালেন্ট থাকলেই সেলেব্রিটি হওয়া যায়। মেয়ে হলে পাহাড় সমান ট্যালেন্ট দেখাতে হয় জাস্ট একটু রিকগনিশন পাওয়ার জন্য’।

উপরের ওই কথাগুলোই কাল আমি ফেসবুকে পোস্ট করেছি। আর তাতেই দেখছি কমেন্টসের ঘরে উপচে পড়ছে মানুষের রাগ। আমার ওপর রাগ। কেন বিনয় নেই আমার লেখায়! কেন এত হীনমন্য আমি! কেন মনে মনে এত হিংসে আমার! আমাকে গালি দিতে কখনো কারওর কোনো অসুবিধে হয়নি। আজও হচ্ছে না। আমিই বোধহয় জগতে একজন মানুষ, একজনই লেখক, যাকে গালি দিলে, যার সম্পর্কে অকথ্য ভাষায় মিথ্যে বললে, যার সঙ্গে চরম অন্যায় আর অশোভন আচরণ করলেও কেউ আপত্তি করে না, কেউ অসন্তুষ্ট হয় না। আসলে সত্যি কথা হলো, আমার নিন্দেমন্দ করলে জাতে ওঠা যায়। মানুষ জাতে উঠতেই চায়। জাতে ওঠার এত মসৃণ সিঁড়ি বুঝি দ্বিতীয়টি নেই। বুদ্ধিজীবী হতে গেলেও কিছুটা তসলিমা বিরোধী না হলে হয় না। এ তো আজ থেকে দেখছি না। পঁচিশ বছর হলো। নারীর আত্মবিশ্বাস কোনোকালেই কেউ পছন্দ করেনি। শত্রুর প্রতিও নারী মায়া দয়া দেখাক, অত্যাচারীকে ভালবাসুক, মানুষ চায়! রুখে ওঠা পুরুষকে মানায়, নারীকে নয়। চোখের জল ফেলা নারীকে মানায়, চোখের জল মুছে চোয়াল শক্ত করে উঠে দাঁড়ানো আর যাকেই মানাক, নারীকে নয়। এ আমরা সকলেই মনে মনে জানি। আমার জানাটা মাঝে মাঝে প্রকাশ করে ফেলে বিপদ বাঁধাই।

আমি কি ভুল কিছু লিখেছি? যদি পুরুষ হতাম, আমাকে কি বাধ্য হতে হতো দেশ থেকে বেরিয়ে যেতে? নব্বই দশকের শুরুতে দেশে তো আরও নাস্তিক লেখক ছিলেন, তাঁরা তো দিব্যি ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে লক্ষ লোকের মিছিল হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয়নি, তাঁদের মাসের পর মাস আত্মগোপন করে থাকতে হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে সুইসাইড স্কোয়াডও গঠন হয়নি। আমি পুরুষ নই, অথচ আমি ধর্ম নিয়ে কথা বলেছি, আমি নারীর অধিকারকে মানবাধিকার বলে রায় দিয়েছি, আমার ধৃষ্টতা কারওর সহ্য হয়নি। সেই যে সহ্য হয়নি। আজও সহ্য হয় না। বাইশ বছর পার হল, আজও না।

যদি পুরুষ হতাম, আমাকে নিয়ে উৎসব হতো। হ্যাঁ, হতো। নারী নিয়ে একখানা মাত্র অনুবাদ জাতীয় বই লিখলেই হতো। নারী হয়ে নারীর যন্ত্রণা আর পরাধীনতা উপলব্ধি করে নারীর অধিকারের পক্ষে বইয়ের পর বই লিখলে যা হতো, তার চেয়ে বেশি হতো। পুরুষের প্রতিভার প্রচার ততটাই হয়, যতটা হয় নারীর রূপের প্রচার, অথবা তার বদ-চরিত্রের প্রচার। পুরুষ হওয়ার আনন্দ যে কী তা পুরুষ-লেখকদের দেখলেই বুঝি। তাঁদের চরিত্র নিয়ে কারও মাথা ব্যথা নেই। অতি বদ-পুরুষকেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে আমাদের পুরুষশাসিত সমাজ অভ্যস্ত। দুশ্চরিত্র পুরুষ দ্বারা এক্সপ্লয়েটেড হয়েছি আমি, তারপরও আমাকেই লোকে নিন্দে করেছে, দুশ্চরিত্র পুরুষকে বরং ভালবেসে আলিঙ্গন করেছে, শ্রদ্ধায় নত হয়েছে। এই দৃশ্যের আজো কোনও বদল হলো না।

আমার চরিত্র নিয়ে প্রচুর লোকের মাথাব্যথা। যাদের মাথাব্যথা, তারা আমার সম্পর্কে নানারকম অপপ্রচার বাজারে চালু রেখেছে। এসব অপপ্রচার দিয়ে তরুণ তরুণীদের মগজধোলাই করা খুবই সহজ। আমার বই পড়ে কারও চেতন যদি জেগে ওঠে, তবে যেন অপপ্রচার শুনে চেতনকে হটিয়ে দিতে পারে দ্রুত, এরকম একটি অশুভ চক্র বরাবরই বড় সক্রিয়। একের অধিক পুরুষ আমার জীবনে এসেছে, এ নিয়ে পুরুষের সমাজে নিন্দের ঝড় ওঠে। দুশ্চরিত্র পুরুষ থেকে বাঁচার জন্য কী কঠিন সংগ্রাম আমাকে করতে হয়েছে, কীভাবে একা একা জীবনভর একা থেকেছি— এসব নিয়ে কারও উৎসাহ উত্তেজনা নেই। কোনোদিন শুনিনি কোনও দুশ্চরিত্র পুরুষ-লেখক নিয়ে কোনও নিন্দে। পুরুষ সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় তার লেখার প্রতিভা দিয়ে। নারী সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় সে ক’টা পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করলো, তা দিয়ে। যেহেতু তসলিমা তার স্বামীকে ডিভোরস করেছে, তসলিমা খারাপ। আর যেহেতু তসলিমা দ্বিতীয় কোনও পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করেছে, তসলিমা খারাপ। এই একবিংশ শতাব্দীতে যখন নারীর বিরুদ্ধে যাবতীয় বৈষম্যের প্রতিবাদ হয় সারা পৃথিবীতে, তখনও নারীবিদ্বেষী আচরণের সামান্যও হেলদোল দেখছি না বাংলাদেশে।

প্রশ্ন ওঠে, আরও তো নারী-লেখক আছে, তাদের তো ঘৃণা করা হয় না। ঘৃণা করা হয় না, তার পেছনে নানারকম কারণ নিশ্চয়ই আছে। ওই নারী-লেখকরা নিশ্চয়ই পুরুষ-লেখকদের বা পুরুষ-কর্তাদের আশীর্বাদ পান। ওই নারী-লেখকরা তসলিমার মতো খামোকা অপ্রিয় সত্য কথা লিখতে যান না, সেলেব্রিটিদের গোপন কথা ফাঁস করে দেন না। একের অধিক পুরুষ তাদের জীবনে নেইও। তসলিমা পলিগ্যামাস না হলেও তার সিরিয়াল মনোগামিটাও সহ্য হয় না। কত যে পুরুষের ইচ্ছে করে আমাকে বিবস্ত্র করে অপমান করতে, অপদস্থ করতে, আমাকে ধর্ষণ করতে। ফেসবুকের ইনবক্সে হাজারো মেসেজ পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে কিছু পড়ি। আমাকে নোংরা ভাষায় গালাগালি দিচ্ছে অথবা আমাকে ধর্ষণ করলে মনের সাধ মিটত, তা লিখছে। ওদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখি প্রায় সকলেরই দেওয়ালে প্রার্থনার আহ্বান জানানো। যদি পুরুষ হতাম, আমার ফেসবুক ইনবক্স এসব উপদ্রব থেকে অন্তত বাঁচত।

যুগ বদলেছে। মানুষ আগের চেয়ে আরও নৃশংস হয়েছে। আজকাল পুরুষ-ব্লগারও দিনে দুপুরে খুন হচ্ছে। ধর্মীয় রাজনীতির সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ আমরা স্বচোখে দেখছি। গোটা পৃথিবীটা মনে হচ্ছে হাজার বছর পেছনে চলে গেছে। গণধর্ষণও করা হচ্ছে, শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। নারীর বিরুদ্ধে ধর্মান্ধতার, পুরুষতান্ত্রিকতার, নারীবিরোধী আইনের আর কুসংস্কারের, মানুষের নারীবিদ্বেষী আচার-আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই করছি আজ তিন যুগেরও বেশি। একসময় বলা হত আমি বাড়াবাড়ি করছি, নারীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার যা পাওয়ার তার চেয়ে বেশি পাচ্ছে। হ্যাঁ, বলা হত। আমাকে বারবারই একঘরে করা হত। পুরুষবাদি পুরুষরাই শুধু আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করত না, পুরুষবাদি নারীরাও করত। যা ঘটছে চারদিকে, তা দেখেও কি মনে হচ্ছে আমি কখনো কিছু বাড়িয়ে বলেছিলাম?

পুরুষকে চিরকালই আমি সহযাত্রী ভেবেছি। মুশকিল হলো, পুরুষ কখনও আমাকে সহযাত্রী ভাবেনি। ভেবেছে প্রতিপক্ষ, নয়তো অকিঞ্চিৎকর কিছু, নেহাত যৌনবস্তু ছাড়া কিছু নয়। এখনও মানুষের আগ্রহের সীমা নেই ঠিক ক’জনের সঙ্গে আমি শুয়েছি এ নিয়ে। কোনও পুরুষ-লেখক নিয়ে এই আগ্রহ কিন্তু একেবারেই জনসাধারণের মধ্যে নেই। যদি কখনও জানাজানি হয় পুরুষ-লেখকের দ্বিচারিতার কথা, তাতে বরং পুরুষ-লেখককেই হিরো হিসেবে দেখে সবাই। তার ক্যারিশমার বিস্তর প্রশংসা হয়।

যদি পুরুষ হতাম, জীবন অন্যরকম হতো। এভাবে নির্বাসনে কাটাতে হতো না বাকি জীবন। যদি পুরুষ হতাম, আমার সাহিত্য-কর্মের সাহিত্যমূল্য নিয়ে কারও সংশয় হতো না। যদি পুরুষ হতাম, প্রতিভার সঠিক অথবা অধিক মূল্য পেতাম, যদি পুরুষ হতাম, আমাকে লেখক হিসেবে দেখা হত, যৌনবস্তু হিসেবে নয়। যদি পুরুষ হতাম, আমার বই একের পর এক নিষিদ্ধ হতো না, নিষিদ্ধ হলেও বাকস্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াই করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করত। পুরুষ হলে এভাবে যুগের পর যুগ আমার বই জাল হতে পারত না। অন্য কারও নোংরা বই আমার নামে ছাপা হত না। পুরুষ হওয়ার সুবিধে অনেক।

     লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে