শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যদি পুরুষ হতাম

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যদি পুরুষ হতাম

‘পুরুষ হলে বেশ হতো। মরে গেলে বছর বছর আমার প্রয়াণ দিবস পালন হতো। এতকাল খেটেখুটে যে ৪৩টা বই লিখেছি তা না লিখলেও চলত। কিছু কবিতা লিখতাম রাজনীতি নিয়ে, কিছু দেশ নিয়ে, কিছু কবিতা ধনী আর পুঁজিবাদীদের গালাগালি করে, কিছু কবিতা প্রেম প্রীতি নিয়ে। একখানা গান লিখতাম। ব্যস। ব্যক্তি হিসেবে যেমনই হই না কেন, যত মিথ্যুকই হই না কেন, যত চরিত্রহীনই হই না কেন, স্ত্রীকে যত এক্সপ্লয়েটই করি না কেন, যত অত্যাচারই করি না কেন, কেউ এসব নিয়ে কথা বলত না। বরং ভালবাসত আমাকে, মাথায় তুলে রাখত। আমার নামে মেলা করত বছর বছর। স্রেফ আমি পুরুষ বলে। পুরুষ হলে যৎসামান্য ট্যালেন্ট থাকলেই সেলেব্রিটি হওয়া যায়। মেয়ে হলে পাহাড় সমান ট্যালেন্ট দেখাতে হয় জাস্ট একটু রিকগনিশন পাওয়ার জন্য’।

উপরের ওই কথাগুলোই কাল আমি ফেসবুকে পোস্ট করেছি। আর তাতেই দেখছি কমেন্টসের ঘরে উপচে পড়ছে মানুষের রাগ। আমার ওপর রাগ। কেন বিনয় নেই আমার লেখায়! কেন এত হীনমন্য আমি! কেন মনে মনে এত হিংসে আমার! আমাকে গালি দিতে কখনো কারওর কোনো অসুবিধে হয়নি। আজও হচ্ছে না। আমিই বোধহয় জগতে একজন মানুষ, একজনই লেখক, যাকে গালি দিলে, যার সম্পর্কে অকথ্য ভাষায় মিথ্যে বললে, যার সঙ্গে চরম অন্যায় আর অশোভন আচরণ করলেও কেউ আপত্তি করে না, কেউ অসন্তুষ্ট হয় না। আসলে সত্যি কথা হলো, আমার নিন্দেমন্দ করলে জাতে ওঠা যায়। মানুষ জাতে উঠতেই চায়। জাতে ওঠার এত মসৃণ সিঁড়ি বুঝি দ্বিতীয়টি নেই। বুদ্ধিজীবী হতে গেলেও কিছুটা তসলিমা বিরোধী না হলে হয় না। এ তো আজ থেকে দেখছি না। পঁচিশ বছর হলো। নারীর আত্মবিশ্বাস কোনোকালেই কেউ পছন্দ করেনি। শত্রুর প্রতিও নারী মায়া দয়া দেখাক, অত্যাচারীকে ভালবাসুক, মানুষ চায়! রুখে ওঠা পুরুষকে মানায়, নারীকে নয়। চোখের জল ফেলা নারীকে মানায়, চোখের জল মুছে চোয়াল শক্ত করে উঠে দাঁড়ানো আর যাকেই মানাক, নারীকে নয়। এ আমরা সকলেই মনে মনে জানি। আমার জানাটা মাঝে মাঝে প্রকাশ করে ফেলে বিপদ বাঁধাই।

আমি কি ভুল কিছু লিখেছি? যদি পুরুষ হতাম, আমাকে কি বাধ্য হতে হতো দেশ থেকে বেরিয়ে যেতে? নব্বই দশকের শুরুতে দেশে তো আরও নাস্তিক লেখক ছিলেন, তাঁরা তো দিব্যি ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে লক্ষ লোকের মিছিল হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয়নি, তাঁদের মাসের পর মাস আত্মগোপন করে থাকতে হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে সুইসাইড স্কোয়াডও গঠন হয়নি। আমি পুরুষ নই, অথচ আমি ধর্ম নিয়ে কথা বলেছি, আমি নারীর অধিকারকে মানবাধিকার বলে রায় দিয়েছি, আমার ধৃষ্টতা কারওর সহ্য হয়নি। সেই যে সহ্য হয়নি। আজও সহ্য হয় না। বাইশ বছর পার হল, আজও না।

যদি পুরুষ হতাম, আমাকে নিয়ে উৎসব হতো। হ্যাঁ, হতো। নারী নিয়ে একখানা মাত্র অনুবাদ জাতীয় বই লিখলেই হতো। নারী হয়ে নারীর যন্ত্রণা আর পরাধীনতা উপলব্ধি করে নারীর অধিকারের পক্ষে বইয়ের পর বই লিখলে যা হতো, তার চেয়ে বেশি হতো। পুরুষের প্রতিভার প্রচার ততটাই হয়, যতটা হয় নারীর রূপের প্রচার, অথবা তার বদ-চরিত্রের প্রচার। পুরুষ হওয়ার আনন্দ যে কী তা পুরুষ-লেখকদের দেখলেই বুঝি। তাঁদের চরিত্র নিয়ে কারও মাথা ব্যথা নেই। অতি বদ-পুরুষকেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে আমাদের পুরুষশাসিত সমাজ অভ্যস্ত। দুশ্চরিত্র পুরুষ দ্বারা এক্সপ্লয়েটেড হয়েছি আমি, তারপরও আমাকেই লোকে নিন্দে করেছে, দুশ্চরিত্র পুরুষকে বরং ভালবেসে আলিঙ্গন করেছে, শ্রদ্ধায় নত হয়েছে। এই দৃশ্যের আজো কোনও বদল হলো না।

আমার চরিত্র নিয়ে প্রচুর লোকের মাথাব্যথা। যাদের মাথাব্যথা, তারা আমার সম্পর্কে নানারকম অপপ্রচার বাজারে চালু রেখেছে। এসব অপপ্রচার দিয়ে তরুণ তরুণীদের মগজধোলাই করা খুবই সহজ। আমার বই পড়ে কারও চেতন যদি জেগে ওঠে, তবে যেন অপপ্রচার শুনে চেতনকে হটিয়ে দিতে পারে দ্রুত, এরকম একটি অশুভ চক্র বরাবরই বড় সক্রিয়। একের অধিক পুরুষ আমার জীবনে এসেছে, এ নিয়ে পুরুষের সমাজে নিন্দের ঝড় ওঠে। দুশ্চরিত্র পুরুষ থেকে বাঁচার জন্য কী কঠিন সংগ্রাম আমাকে করতে হয়েছে, কীভাবে একা একা জীবনভর একা থেকেছি— এসব নিয়ে কারও উৎসাহ উত্তেজনা নেই। কোনোদিন শুনিনি কোনও দুশ্চরিত্র পুরুষ-লেখক নিয়ে কোনও নিন্দে। পুরুষ সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় তার লেখার প্রতিভা দিয়ে। নারী সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় সে ক’টা পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করলো, তা দিয়ে। যেহেতু তসলিমা তার স্বামীকে ডিভোরস করেছে, তসলিমা খারাপ। আর যেহেতু তসলিমা দ্বিতীয় কোনও পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করেছে, তসলিমা খারাপ। এই একবিংশ শতাব্দীতে যখন নারীর বিরুদ্ধে যাবতীয় বৈষম্যের প্রতিবাদ হয় সারা পৃথিবীতে, তখনও নারীবিদ্বেষী আচরণের সামান্যও হেলদোল দেখছি না বাংলাদেশে।

প্রশ্ন ওঠে, আরও তো নারী-লেখক আছে, তাদের তো ঘৃণা করা হয় না। ঘৃণা করা হয় না, তার পেছনে নানারকম কারণ নিশ্চয়ই আছে। ওই নারী-লেখকরা নিশ্চয়ই পুরুষ-লেখকদের বা পুরুষ-কর্তাদের আশীর্বাদ পান। ওই নারী-লেখকরা তসলিমার মতো খামোকা অপ্রিয় সত্য কথা লিখতে যান না, সেলেব্রিটিদের গোপন কথা ফাঁস করে দেন না। একের অধিক পুরুষ তাদের জীবনে নেইও। তসলিমা পলিগ্যামাস না হলেও তার সিরিয়াল মনোগামিটাও সহ্য হয় না। কত যে পুরুষের ইচ্ছে করে আমাকে বিবস্ত্র করে অপমান করতে, অপদস্থ করতে, আমাকে ধর্ষণ করতে। ফেসবুকের ইনবক্সে হাজারো মেসেজ পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে কিছু পড়ি। আমাকে নোংরা ভাষায় গালাগালি দিচ্ছে অথবা আমাকে ধর্ষণ করলে মনের সাধ মিটত, তা লিখছে। ওদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখি প্রায় সকলেরই দেওয়ালে প্রার্থনার আহ্বান জানানো। যদি পুরুষ হতাম, আমার ফেসবুক ইনবক্স এসব উপদ্রব থেকে অন্তত বাঁচত।

যুগ বদলেছে। মানুষ আগের চেয়ে আরও নৃশংস হয়েছে। আজকাল পুরুষ-ব্লগারও দিনে দুপুরে খুন হচ্ছে। ধর্মীয় রাজনীতির সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ আমরা স্বচোখে দেখছি। গোটা পৃথিবীটা মনে হচ্ছে হাজার বছর পেছনে চলে গেছে। গণধর্ষণও করা হচ্ছে, শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। নারীর বিরুদ্ধে ধর্মান্ধতার, পুরুষতান্ত্রিকতার, নারীবিরোধী আইনের আর কুসংস্কারের, মানুষের নারীবিদ্বেষী আচার-আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই করছি আজ তিন যুগেরও বেশি। একসময় বলা হত আমি বাড়াবাড়ি করছি, নারীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার যা পাওয়ার তার চেয়ে বেশি পাচ্ছে। হ্যাঁ, বলা হত। আমাকে বারবারই একঘরে করা হত। পুরুষবাদি পুরুষরাই শুধু আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করত না, পুরুষবাদি নারীরাও করত। যা ঘটছে চারদিকে, তা দেখেও কি মনে হচ্ছে আমি কখনো কিছু বাড়িয়ে বলেছিলাম?

পুরুষকে চিরকালই আমি সহযাত্রী ভেবেছি। মুশকিল হলো, পুরুষ কখনও আমাকে সহযাত্রী ভাবেনি। ভেবেছে প্রতিপক্ষ, নয়তো অকিঞ্চিৎকর কিছু, নেহাত যৌনবস্তু ছাড়া কিছু নয়। এখনও মানুষের আগ্রহের সীমা নেই ঠিক ক’জনের সঙ্গে আমি শুয়েছি এ নিয়ে। কোনও পুরুষ-লেখক নিয়ে এই আগ্রহ কিন্তু একেবারেই জনসাধারণের মধ্যে নেই। যদি কখনও জানাজানি হয় পুরুষ-লেখকের দ্বিচারিতার কথা, তাতে বরং পুরুষ-লেখককেই হিরো হিসেবে দেখে সবাই। তার ক্যারিশমার বিস্তর প্রশংসা হয়।

যদি পুরুষ হতাম, জীবন অন্যরকম হতো। এভাবে নির্বাসনে কাটাতে হতো না বাকি জীবন। যদি পুরুষ হতাম, আমার সাহিত্য-কর্মের সাহিত্যমূল্য নিয়ে কারও সংশয় হতো না। যদি পুরুষ হতাম, প্রতিভার সঠিক অথবা অধিক মূল্য পেতাম, যদি পুরুষ হতাম, আমাকে লেখক হিসেবে দেখা হত, যৌনবস্তু হিসেবে নয়। যদি পুরুষ হতাম, আমার বই একের পর এক নিষিদ্ধ হতো না, নিষিদ্ধ হলেও বাকস্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াই করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করত। পুরুষ হলে এভাবে যুগের পর যুগ আমার বই জাল হতে পারত না। অন্য কারও নোংরা বই আমার নামে ছাপা হত না। পুরুষ হওয়ার সুবিধে অনেক।

     লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক
আওয়ামী লীগ এখন ভারতের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে : ফারুক

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ম্যারাথন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ঝড়ের তাণ্ডবে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি
গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস
ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম