শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০১৬ আপডেট:

যদি পুরুষ হতাম

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
যদি পুরুষ হতাম

‘পুরুষ হলে বেশ হতো। মরে গেলে বছর বছর আমার প্রয়াণ দিবস পালন হতো। এতকাল খেটেখুটে যে ৪৩টা বই লিখেছি তা না লিখলেও চলত। কিছু কবিতা লিখতাম রাজনীতি নিয়ে, কিছু দেশ নিয়ে, কিছু কবিতা ধনী আর পুঁজিবাদীদের গালাগালি করে, কিছু কবিতা প্রেম প্রীতি নিয়ে। একখানা গান লিখতাম। ব্যস। ব্যক্তি হিসেবে যেমনই হই না কেন, যত মিথ্যুকই হই না কেন, যত চরিত্রহীনই হই না কেন, স্ত্রীকে যত এক্সপ্লয়েটই করি না কেন, যত অত্যাচারই করি না কেন, কেউ এসব নিয়ে কথা বলত না। বরং ভালবাসত আমাকে, মাথায় তুলে রাখত। আমার নামে মেলা করত বছর বছর। স্রেফ আমি পুরুষ বলে। পুরুষ হলে যৎসামান্য ট্যালেন্ট থাকলেই সেলেব্রিটি হওয়া যায়। মেয়ে হলে পাহাড় সমান ট্যালেন্ট দেখাতে হয় জাস্ট একটু রিকগনিশন পাওয়ার জন্য’।

উপরের ওই কথাগুলোই কাল আমি ফেসবুকে পোস্ট করেছি। আর তাতেই দেখছি কমেন্টসের ঘরে উপচে পড়ছে মানুষের রাগ। আমার ওপর রাগ। কেন বিনয় নেই আমার লেখায়! কেন এত হীনমন্য আমি! কেন মনে মনে এত হিংসে আমার! আমাকে গালি দিতে কখনো কারওর কোনো অসুবিধে হয়নি। আজও হচ্ছে না। আমিই বোধহয় জগতে একজন মানুষ, একজনই লেখক, যাকে গালি দিলে, যার সম্পর্কে অকথ্য ভাষায় মিথ্যে বললে, যার সঙ্গে চরম অন্যায় আর অশোভন আচরণ করলেও কেউ আপত্তি করে না, কেউ অসন্তুষ্ট হয় না। আসলে সত্যি কথা হলো, আমার নিন্দেমন্দ করলে জাতে ওঠা যায়। মানুষ জাতে উঠতেই চায়। জাতে ওঠার এত মসৃণ সিঁড়ি বুঝি দ্বিতীয়টি নেই। বুদ্ধিজীবী হতে গেলেও কিছুটা তসলিমা বিরোধী না হলে হয় না। এ তো আজ থেকে দেখছি না। পঁচিশ বছর হলো। নারীর আত্মবিশ্বাস কোনোকালেই কেউ পছন্দ করেনি। শত্রুর প্রতিও নারী মায়া দয়া দেখাক, অত্যাচারীকে ভালবাসুক, মানুষ চায়! রুখে ওঠা পুরুষকে মানায়, নারীকে নয়। চোখের জল ফেলা নারীকে মানায়, চোখের জল মুছে চোয়াল শক্ত করে উঠে দাঁড়ানো আর যাকেই মানাক, নারীকে নয়। এ আমরা সকলেই মনে মনে জানি। আমার জানাটা মাঝে মাঝে প্রকাশ করে ফেলে বিপদ বাঁধাই।

আমি কি ভুল কিছু লিখেছি? যদি পুরুষ হতাম, আমাকে কি বাধ্য হতে হতো দেশ থেকে বেরিয়ে যেতে? নব্বই দশকের শুরুতে দেশে তো আরও নাস্তিক লেখক ছিলেন, তাঁরা তো দিব্যি ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে লক্ষ লোকের মিছিল হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয়নি, তাঁদের মাসের পর মাস আত্মগোপন করে থাকতে হয়নি, তাঁদের বিরুদ্ধে সুইসাইড স্কোয়াডও গঠন হয়নি। আমি পুরুষ নই, অথচ আমি ধর্ম নিয়ে কথা বলেছি, আমি নারীর অধিকারকে মানবাধিকার বলে রায় দিয়েছি, আমার ধৃষ্টতা কারওর সহ্য হয়নি। সেই যে সহ্য হয়নি। আজও সহ্য হয় না। বাইশ বছর পার হল, আজও না।

যদি পুরুষ হতাম, আমাকে নিয়ে উৎসব হতো। হ্যাঁ, হতো। নারী নিয়ে একখানা মাত্র অনুবাদ জাতীয় বই লিখলেই হতো। নারী হয়ে নারীর যন্ত্রণা আর পরাধীনতা উপলব্ধি করে নারীর অধিকারের পক্ষে বইয়ের পর বই লিখলে যা হতো, তার চেয়ে বেশি হতো। পুরুষের প্রতিভার প্রচার ততটাই হয়, যতটা হয় নারীর রূপের প্রচার, অথবা তার বদ-চরিত্রের প্রচার। পুরুষ হওয়ার আনন্দ যে কী তা পুরুষ-লেখকদের দেখলেই বুঝি। তাঁদের চরিত্র নিয়ে কারও মাথা ব্যথা নেই। অতি বদ-পুরুষকেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে আমাদের পুরুষশাসিত সমাজ অভ্যস্ত। দুশ্চরিত্র পুরুষ দ্বারা এক্সপ্লয়েটেড হয়েছি আমি, তারপরও আমাকেই লোকে নিন্দে করেছে, দুশ্চরিত্র পুরুষকে বরং ভালবেসে আলিঙ্গন করেছে, শ্রদ্ধায় নত হয়েছে। এই দৃশ্যের আজো কোনও বদল হলো না।

আমার চরিত্র নিয়ে প্রচুর লোকের মাথাব্যথা। যাদের মাথাব্যথা, তারা আমার সম্পর্কে নানারকম অপপ্রচার বাজারে চালু রেখেছে। এসব অপপ্রচার দিয়ে তরুণ তরুণীদের মগজধোলাই করা খুবই সহজ। আমার বই পড়ে কারও চেতন যদি জেগে ওঠে, তবে যেন অপপ্রচার শুনে চেতনকে হটিয়ে দিতে পারে দ্রুত, এরকম একটি অশুভ চক্র বরাবরই বড় সক্রিয়। একের অধিক পুরুষ আমার জীবনে এসেছে, এ নিয়ে পুরুষের সমাজে নিন্দের ঝড় ওঠে। দুশ্চরিত্র পুরুষ থেকে বাঁচার জন্য কী কঠিন সংগ্রাম আমাকে করতে হয়েছে, কীভাবে একা একা জীবনভর একা থেকেছি— এসব নিয়ে কারও উৎসাহ উত্তেজনা নেই। কোনোদিন শুনিনি কোনও দুশ্চরিত্র পুরুষ-লেখক নিয়ে কোনও নিন্দে। পুরুষ সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় তার লেখার প্রতিভা দিয়ে। নারী সে ভালো লিখুক কী মন্দ লিখুক, তাকে বিচার করা হয় সে ক’টা পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করলো, তা দিয়ে। যেহেতু তসলিমা তার স্বামীকে ডিভোরস করেছে, তসলিমা খারাপ। আর যেহেতু তসলিমা দ্বিতীয় কোনও পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক করেছে, তসলিমা খারাপ। এই একবিংশ শতাব্দীতে যখন নারীর বিরুদ্ধে যাবতীয় বৈষম্যের প্রতিবাদ হয় সারা পৃথিবীতে, তখনও নারীবিদ্বেষী আচরণের সামান্যও হেলদোল দেখছি না বাংলাদেশে।

প্রশ্ন ওঠে, আরও তো নারী-লেখক আছে, তাদের তো ঘৃণা করা হয় না। ঘৃণা করা হয় না, তার পেছনে নানারকম কারণ নিশ্চয়ই আছে। ওই নারী-লেখকরা নিশ্চয়ই পুরুষ-লেখকদের বা পুরুষ-কর্তাদের আশীর্বাদ পান। ওই নারী-লেখকরা তসলিমার মতো খামোকা অপ্রিয় সত্য কথা লিখতে যান না, সেলেব্রিটিদের গোপন কথা ফাঁস করে দেন না। একের অধিক পুরুষ তাদের জীবনে নেইও। তসলিমা পলিগ্যামাস না হলেও তার সিরিয়াল মনোগামিটাও সহ্য হয় না। কত যে পুরুষের ইচ্ছে করে আমাকে বিবস্ত্র করে অপমান করতে, অপদস্থ করতে, আমাকে ধর্ষণ করতে। ফেসবুকের ইনবক্সে হাজারো মেসেজ পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে কিছু পড়ি। আমাকে নোংরা ভাষায় গালাগালি দিচ্ছে অথবা আমাকে ধর্ষণ করলে মনের সাধ মিটত, তা লিখছে। ওদের প্রোফাইলে গিয়ে দেখি প্রায় সকলেরই দেওয়ালে প্রার্থনার আহ্বান জানানো। যদি পুরুষ হতাম, আমার ফেসবুক ইনবক্স এসব উপদ্রব থেকে অন্তত বাঁচত।

যুগ বদলেছে। মানুষ আগের চেয়ে আরও নৃশংস হয়েছে। আজকাল পুরুষ-ব্লগারও দিনে দুপুরে খুন হচ্ছে। ধর্মীয় রাজনীতির সবচেয়ে ভয়ঙ্কর রূপ আমরা স্বচোখে দেখছি। গোটা পৃথিবীটা মনে হচ্ছে হাজার বছর পেছনে চলে গেছে। গণধর্ষণও করা হচ্ছে, শিশুদেরও রেহাই দেওয়া হচ্ছে না। নারীর বিরুদ্ধে ধর্মান্ধতার, পুরুষতান্ত্রিকতার, নারীবিরোধী আইনের আর কুসংস্কারের, মানুষের নারীবিদ্বেষী আচার-আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই করছি আজ তিন যুগেরও বেশি। একসময় বলা হত আমি বাড়াবাড়ি করছি, নারীরা তাদের প্রাপ্য অধিকার যা পাওয়ার তার চেয়ে বেশি পাচ্ছে। হ্যাঁ, বলা হত। আমাকে বারবারই একঘরে করা হত। পুরুষবাদি পুরুষরাই শুধু আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করত না, পুরুষবাদি নারীরাও করত। যা ঘটছে চারদিকে, তা দেখেও কি মনে হচ্ছে আমি কখনো কিছু বাড়িয়ে বলেছিলাম?

পুরুষকে চিরকালই আমি সহযাত্রী ভেবেছি। মুশকিল হলো, পুরুষ কখনও আমাকে সহযাত্রী ভাবেনি। ভেবেছে প্রতিপক্ষ, নয়তো অকিঞ্চিৎকর কিছু, নেহাত যৌনবস্তু ছাড়া কিছু নয়। এখনও মানুষের আগ্রহের সীমা নেই ঠিক ক’জনের সঙ্গে আমি শুয়েছি এ নিয়ে। কোনও পুরুষ-লেখক নিয়ে এই আগ্রহ কিন্তু একেবারেই জনসাধারণের মধ্যে নেই। যদি কখনও জানাজানি হয় পুরুষ-লেখকের দ্বিচারিতার কথা, তাতে বরং পুরুষ-লেখককেই হিরো হিসেবে দেখে সবাই। তার ক্যারিশমার বিস্তর প্রশংসা হয়।

যদি পুরুষ হতাম, জীবন অন্যরকম হতো। এভাবে নির্বাসনে কাটাতে হতো না বাকি জীবন। যদি পুরুষ হতাম, আমার সাহিত্য-কর্মের সাহিত্যমূল্য নিয়ে কারও সংশয় হতো না। যদি পুরুষ হতাম, প্রতিভার সঠিক অথবা অধিক মূল্য পেতাম, যদি পুরুষ হতাম, আমাকে লেখক হিসেবে দেখা হত, যৌনবস্তু হিসেবে নয়। যদি পুরুষ হতাম, আমার বই একের পর এক নিষিদ্ধ হতো না, নিষিদ্ধ হলেও বাকস্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে লড়াই করে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করত। পুরুষ হলে এভাবে যুগের পর যুগ আমার বই জাল হতে পারত না। অন্য কারও নোংরা বই আমার নামে ছাপা হত না। পুরুষ হওয়ার সুবিধে অনেক।

     লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম