শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

বকুলতলার মিতুদের কথা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বকুলতলার মিতুদের কথা

ভেবেছিলেম তরুণীটি একদিন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী হবেন। তার কণ্ঠস্বর ভাসবে বেতারে এবং তাকে দেখতে পাব টেলিভিশনের পর্দায়, হয়তো তখন তিনি গান গাইবেন ‘আমার হিয়ার মাঝে’, অথবা ‘আমার সব দুখের’। একাধারে তিনি কবিতা লেখেন এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পাঠ করেন দরাজকণ্ঠে। সেই ১৯৮২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিমোহিত করেছিলেন ফাল্গুনের সেই মিষ্টিমধুর সন্ধ্যায়। মেয়েটি স্কুলের গণ্ডি তখনো পেরোননি কিংবা শিল্পী হওয়ার বাসনা বোধ করি তিনি পারিবারিক আবহ থেকেই আহরণ করেছিলেন, সেই তথ্য আমাদের দিয়েছিলেন জামালপুরের কবি আহমদ আজিজ।

মাত্র কিছুদিন আগে ম্যানিলা থেকে ফিরেই ভেবেছিলেম কলকাতায় যাব অনুজ দাউদ হায়দারের সঙ্গে দেখা করতে। ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েক মাস পড়তে হয়েছিল গণসংযোগ বিষয় নিয়ে, স্কলারশিপটি দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস সরকার। তখন আমি ছিলাম বিসিকের গণসংযোগ বিভাগের নির্বাহী। একদিন আমাদের মতিঝিল বিসিকের নিচ তলায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলাম লিফটের জন্য। কিন্তু দীর্ঘ লাইন দেখে পায়ে হেঁটে আমার চার তলার রুমে ঢুকেই দেখি বিসিক জামালপুরের এক জুনিয়র অফিসার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। কুশল শেষে আগন্তুক জানালেন, ‘আমরা তরুণ-তরুণীরা ঠিক করেছি একটি কবিতাসন্ধ্যা হবে আমাদের জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে, ইতিমধ্যে আমি কবি মোহাম্মদ রফিক স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি সম্মতি দিয়েছেন যাবেন। কবি আহমদ আজিজ আপনার ছোট ভাই জাহিদ হায়দারের বন্ধু। জাহিদ ভাইকে কবিতা পাঠের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন, উনি যাবেন জানিয়েছেন। এখন আপনি যদি সম্মতি দেন, আমি জামালপুরে আজকেই ফিরে গিয়ে সোবহান ভাই এমপির বড় মেয়ে মিতুকে জানাব আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রফিক স্যার, আপনি এবং জাহিদ সাহেব আমাদের জামালপুর যাবেন।’ আমার সেই তরুণ অফিসারটির কাছ থেকে জানতে চাইলাম আমাদের যাতায়াতের ব্যয়ভার, রাতযাপন কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং... আমাকে বসিয়ে উৎসাহী যুবকটি বললেন, ‘স্যার কিছু ভাববেন না, জামালপুর স্টেশনে মিতুপা, সেতুপা, আজিজ ভাইসহ আমাদের যে শিল্পসাহিত্যের ছেলেমেয়েরা আছে সবাই যাবে স্টেশনে, সেখান থেকে যাবে বকুলতলায় সৈয়দ আবদুস সোবহান এমপির বাড়িতে, সব ব্যবস্থা আপনাদের জন্য আমরা করে রেখেছি।’ সম্মতি জানালাম ট্রেনে যাব। ৭ তারিখের রবিবারের বেশ অনেক সকালেই অনুজ জাহিদসহ কমলাপুরে গিয়ে যথারীতি দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটও পেলাম কিন্তু ময়মনসিংহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে যেতে হলো, আমাদের দুই ভাইকে। সৌভাগ্যক্রমে কবি মোহাম্মদ রফিক একটু বসার জায়গা পেয়েছিলেন অন্য একটি কামরায়, চলন্ত ট্রেনেই রফিক ভাইকে খুঁজে পেলাম প্রথম শ্রেণিতে গিয়ে। আমরা তিনজন সে যাত্রায় কবিতা পাঠ করেছিলাম সেই ফেব্রুয়ারির রবিবারের সাতসকালে।

আমার কর্ম উপলক্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গেলেও যাওয়া হয়নি তখনো জামালপুরে। স্টেশনে নেমে অভিভূত হয়ে গেলাম স্কুল না পেরোনো মেয়ে এবং ছেলেদের উৎসাহ দেখে, ওই তরুণ-তরুণীদের নেপথ্যে ছিলেন শহরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী সৈয়দ আবদুস সোবহান এবং তার দুই কন্যা মিতু আর সেতুসহ আরও অনেকেই। বকুলতলা নামটি আগে অনেকবার শুনেছিলাম আমার বন্ধু কবি শামীম আজাদের কাছ থেকে, তিনি তার পিতার কর্মসূত্রে থাকতেন ওই বকুলতলায়। আজ সেই বকুলতলায় এসে আমরা জনাকয়েক কবি, আবৃত্তিশিল্পী সবাই আশ্রয় পেয়েছি, সঙ্গে লেপ-কাঁথাসহ দুপুরের, রাতের আহারাদিসহ বিশাল কাছারিঘরের পালঙ্কে নিদ্রা যাওয়ার সুব্যবস্থা। দুপুরের আহারের পর পরিচয় হলো জামালপুরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে রফিক ভাই জেনে নিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।  তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছিল সোবহান সাহেব নিশ্চয়ই অন্য পার্টির নেতা ছিলেন, হয়তো সেখান থেকে তাকে জাতীয়তাবাদী দলে আসতে বাধ্য করেছিলেন জিয়াউর রহমানের লোকজন। তবে তিনি যে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং কোথায় কীভাবে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, সেই কথাটি সংক্ষিপ্ত আকারে শুনেছিলাম, কবিতা পাঠের আসরে যাওয়ার আগে। জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে গিয়ে দেখি তরুণ-তরুণীসহ লোকে লোকারণ্য। সবাই এসেছেন কবিতা পাঠের পরে শুনবেন শাহিনা সোবহান মিতুর কণ্ঠে তার নিজের লেখা কবিতা এবং রবীন্দ্রসংগীত। সেই সম্ভার আয়োজনে ঘোষণা দিলেন মিতু এবং কবি আহমদ আজিজ।

একসময় লক্ষ্য করলাম আবদুস সোহবান অনেক পেছনে অনেক লোকের সঙ্গে বসে উপভোগ করছেন তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসমাখা সেই কবিতাসন্ধ্যার আনন্দময় অনুষ্ঠানটি। তিনি এবং তার সঙ্গীরা রাত প্রায় ১০টার দিকে ফিরে যাওয়ার আগেই রফিক ভাইকে এবং আমাকে জানালেন অনুষ্ঠান শেষ হলে চলে আসবেন তাড়াতাড়ি। শীতের রাত— ভাত, মাছ, মাংস ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। রফিক ভাই বললেন ঠাণ্ডা হয় হোক। জানালেন জামালপুরে আমাদের আর কোনো দিন আসা হবে কিনা জানি না, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যদি রাত গভীর হয়ে যায় হোক। তিনি আরও জানালেন আমাদের খুলনার একটি সাহিত্য আসরে ঢাকার অনেক কবির সঙ্গে আমিও ছিলাম সম্ভবত সেই অনুষ্ঠানে। বিখ্যাত ব্যবহারজীবী গাজী শামসুর রহমানও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতি রোমন্থন করতে করতে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে দিয়েছিলেন সেদিনের সেই কবিতা আবৃত্তি, নাচ, গানের সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যে আবদুস সোবহান জেনে গিয়েছিলেন কবি মোহাম্মদ রফিকের বাড়ি খুলনায় এবং তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক এবং জেনেছিলেন আমি বিসিকের কর্মকর্তা।

মধ্যরাত পার করেই আমরা বকুলতলায় সেই মিতু, সেতুদের বাসায় মাত্র ফিরলাম, দেখলাম দশদিগন্ত ছেয়ে গেছে জোছনায়। শিয়াল ও পেঁচারা ডাকাডাকি করে একসময় ক্ষান্ত দিলেও আমরা প্রায় সারা রাত মুখর ছিলাম গল্প-গুজবে। পর দিন ঘুম থেকে জেগেই দেখলাম, শীতের পিঠা, খেজুর গুড়ের পাটালি। তখন মনে পড়ল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়িটির কথা। শীতের শুরুতে এবং শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হরেক পিঠা মা-চাচিরা কাজের মহিলাদের নিয়ে বানাতে বসতেন সেই ভোররাত থাকতেই। সেই উৎসবের আমেজ যেন পেলাম এই বাড়িটিতে এসে। ভালো যে আমার একারই লেগেছিল তা নয়, রফিক ভাই, জাহিদ, আজিজ ভাই অনেকের কাছে হয়তো মনে হয়েছিল বকুলতলায় মিতুদের বাড়িতে না এলে মিতুর মায়ের হাতে ওইসব পিঠা খাওয়া হতো না। ঢাকা শহরে সেই ’৮২ সালে যেমন ছিল না ভাপা পিঠা, এখনো নেই। আমার প্রিয় ভাপা পিঠা খেয়েছিলাম অনেক সেদিন। সকালে তখনকার দিনে কোর্ট-কাছারি রবিবারে বন্ধ এবং সোমবারে খোলা থাকলেও সেই সাতসকাল থেকে সোবহান সাহেব তার দুই কন্যাসহ আমাদের সঙ্গে শুরু করলেন তার কলেজ জীবনের এবং রাজনীতির হাতেখড়ির গল্প। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ভারতে ছিলেন সাত মাস। আরও জানালেন, ‘উদবাস্তু জীবনের স্বাদ বড় কঠিন, টাকা নেই, জামাকাপড় নেই, খাদ্য নেই, গোয়ালঘরে খড়ের বিছানায় রাতযাপন।’ তবে স্বাধীন দেশের জন্য এগুলো তারা অনায়াসে ভোগ করেছেন। তিনি আরও জানালেন, এভাবে আরেকবার স্পন্দিত হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে। তার চেয়ে অনেক বেশি  গুরুত্ববহ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ‘এক ক্যাম্প থেকে আরেক ক্যাম্পে, সংগঠিত করেছি মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধের জন্য আগত তরুণদের উদ্দেশে বক্তৃতা দিচ্ছি। আলোচনা করছি। একদিন দুর্ঘটনায় আহত হলাম, টাকার অভাবে চিকিৎসার জন্য হারের একটি অংশ বিক্রি করেছি। এমন সময় খবর পেলাম রাজাকার-আলবদররা আমার বাড়িতে এসে মিতু-সেতুর মাকে চাপ দিচ্ছিল, উকিল সাহেবকে ভারতের মেঘালয় থেকে ফিরে আসতে বলেন, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’ তিনি আরও জানালেন, ‘আমার অগ্রজ সৈয়দ আবদুুল হান্নান অধ্যাপক এবং তার বড় সৈয়দ আবদুস সাত্তার যিনি ১৯৫২ সালে নবগঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আমি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী। জেলজীবন শুরু করেছিলাম ১৯৪৮ সালে। তখন বয়স ছিল ১৩ বছর।’

“বলতে দ্বিধা নেই ’৭৬ সালে কী কারণে জেলে গেলাম জানিনে। তবে ১ মার্চ এক সন্ধ্যায় ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ আমাকে গ্রেফতার করিয়েছিল ক্ষমতাসীনরা। ’৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার পরপর অনেক আওয়ামী লীগ নেতাসহ জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়েছিলেন দেশদ্রোহের মিথ্যা মামলায়।’ সৈয়দ আবদুস সোহবান ছিলেন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। সে অপরাধেই তাকে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই গ্রেফতারের অনতিকাল পরই তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তৎকালীন সরকারের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। তাকে বলা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী দলে নাম লেখাতে হবে। নিরুপায় হয়ে গন্ত্যন্তর না দেখে সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন, তবে সেদিনের সেই সকালেই সোবহান সাহেব শ্লেষমিশ্রিত কণ্ঠে জানিয়ে ছিলেন, এক নেতার  ঘোষণায় যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ এবং হাজার হাজার নারীকে কিছুতেই সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেই দুপুরের আহারান্তে ঢাকায় ফিরে এসেছিলাম আমরা তিনজনসহ আরও জনাকয়েক। ঘটনাটি আজ থেকে ৩৫ বছর আগের। সেই মিতু-সেতুদের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০০ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচ জেলার  (ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, জামালপুর) প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক সহায়তার লক্ষ্যে আমাকে বেশ কয়েক বছর ময়মনসিংহে থাকতে হয়েছিল, বিশেষত ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ঋণ প্রদান ছিল সরকারের লক্ষ্য। প্রতি মাসেই মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন জেলায় যেতে হতো। সম্ভবত জুলাইয়ে গিয়েছিলাম জামালপুরে এক বর্ষণমুখর দিনে। অফিসের কাজকর্ম শেষে বিকালের দিকে আমার সেই অফিসারটিকে ডাকলাম যিনি ’৮২ সালে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন আমাকে। সেই অফিসারটি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন, তাদের সেই বকুলতলার দিনটির কথা এবং সেই শীতসন্ধ্যায় জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে কবিতা পাঠ এবং রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের কথা।

জানতে চাইলাম সোবহান সাহেব কেমন আছেন? সহকর্মী জানালেন, তিনি না-ফেরার দেশে— কথাটি সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। লক্ষ্য করলাম আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন, নিজেকে সামলে জানালেন ফুটফুটে সেই বোন দুটির কথা। আহমদ আজিজের কথা এবং জামালপুরের সুগার মিলের আরেক কবির কথা। সহকর্মী জানালেন মিতুপা, সেতুপা ডাক্তার হয়েছেন। ঢাকায়ই থাকেন। একটু বিরতি দিয়ে সোবহান সাহেব প্রসঙ্গে ফিরলেন। সোবহান কাকা একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, যিনি আসামের মেঘালয়ে আমাদের এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। আর তাকেই কিনা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে জেলে ঢুকিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ করার অপরাধে। উপরন্তু শহরের নামকরা একজন অ্যাডভোকেট ছিলেন তিনি।

শুধু সোহবান কাকা নন, সেই সময় আওয়ামী লীগের এবং জাসদের অনেক ছেলে দেশত্যাগে বাধ্য হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। যারা যেতে পারেননি তাদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং সেই গ্রেফতারের ভিতরেই পড়েছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সোবহান কাকা তাদের একজন। বর্ষণমুখর সেই সন্ধ্যাটি বেশ কেটেছিল। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চারদিকে যখন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না, তার মাঝেও দেখলাম, বাঁশবাগানের মাথার চাঁদ। মেঘ আর জোছনার লুকোচুরি। অনেকক্ষণ তাকিয়েছিলাম এক বর্ষণমুখর সেই রাতে।

এ বছর বাংলা একাডেমির বইমেলার শেষ দিন (২৯/২/১৬) সোমবার গিয়েছিলাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জয়তা নামের একটি বইয়ের দোকানে। বই নাড়াচাড়া করছিলাম একজন সুবেশী মোটাসোটা ভদ্র মহিলা আমাকে বললেন, আপনি কি মাকিদ ভাই? অচেনা অজানাকে হ্যাঁ বলতেই তিনি জানালেন আমি সেই জামালপুরের বকুলতলার মিতু। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আপনার সঙ্গে দেখা হলো। একটু ভিরমি খেয়েছিলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, আপনি কি এখনো রবীন্দ্রসংগীত..., আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানালেন, তিনি এখন ডাক্তার হয়েছেন এবং ছোট বোনটিও। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পরে শাহিনা সোবহান মিতু তার নিজের লেখা একটি বই উপহার দিলেন, নাম ‘দিন যাপনের খসড়া’। সেই খসড়ার ভূমিকা পাঠে তখনই জানতে পারলাম চিঠির ফর্মে  লিখিত।

দিনযাপনের খসড়ার চিঠিপত্র পড়ে মনে হয়েছে, প্রাচীন ভারতে, চীনে, মিসরে এবং গ্রিসে চিঠির প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়নে আছে চিঠির কথা। অতীতে প্রশিক্ষিত পায়রা ঠোঁটে চিঠি নিয়ে সঠিক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিত। ভারতবর্ষে শেরশাহ প্রচলন করেছিলেন ঘোড়ার ডাকের।

দিন যাপনের খসড়া পাঠান্তে জানতে পারলাম, লেখিকার পিতা প্রয়াত সৈয়দ আবদুস সোবহানকে, কীভাবে অন্যায়-অত্যাচার করে, আত্মবিশ্বাসের দলটিকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে রাখার প্রয়াসে জনাব সোবহানকে দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়েছিল জেলের ভিতরে। বইটি পাঠান্তে আরও মনে পড়েছিল সেই ’৮২ সালের দিনটির কথা। যেটি সোবহান সাহেব বলেছিলেন— এক বেতার ভাষণেই যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ দিতে হতো না এবং হাজার হাজার নারীর সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেলুকাস, সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে