শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

বকুলতলার মিতুদের কথা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বকুলতলার মিতুদের কথা

ভেবেছিলেম তরুণীটি একদিন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী হবেন। তার কণ্ঠস্বর ভাসবে বেতারে এবং তাকে দেখতে পাব টেলিভিশনের পর্দায়, হয়তো তখন তিনি গান গাইবেন ‘আমার হিয়ার মাঝে’, অথবা ‘আমার সব দুখের’। একাধারে তিনি কবিতা লেখেন এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পাঠ করেন দরাজকণ্ঠে। সেই ১৯৮২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিমোহিত করেছিলেন ফাল্গুনের সেই মিষ্টিমধুর সন্ধ্যায়। মেয়েটি স্কুলের গণ্ডি তখনো পেরোননি কিংবা শিল্পী হওয়ার বাসনা বোধ করি তিনি পারিবারিক আবহ থেকেই আহরণ করেছিলেন, সেই তথ্য আমাদের দিয়েছিলেন জামালপুরের কবি আহমদ আজিজ।

মাত্র কিছুদিন আগে ম্যানিলা থেকে ফিরেই ভেবেছিলেম কলকাতায় যাব অনুজ দাউদ হায়দারের সঙ্গে দেখা করতে। ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েক মাস পড়তে হয়েছিল গণসংযোগ বিষয় নিয়ে, স্কলারশিপটি দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস সরকার। তখন আমি ছিলাম বিসিকের গণসংযোগ বিভাগের নির্বাহী। একদিন আমাদের মতিঝিল বিসিকের নিচ তলায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলাম লিফটের জন্য। কিন্তু দীর্ঘ লাইন দেখে পায়ে হেঁটে আমার চার তলার রুমে ঢুকেই দেখি বিসিক জামালপুরের এক জুনিয়র অফিসার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। কুশল শেষে আগন্তুক জানালেন, ‘আমরা তরুণ-তরুণীরা ঠিক করেছি একটি কবিতাসন্ধ্যা হবে আমাদের জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে, ইতিমধ্যে আমি কবি মোহাম্মদ রফিক স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি সম্মতি দিয়েছেন যাবেন। কবি আহমদ আজিজ আপনার ছোট ভাই জাহিদ হায়দারের বন্ধু। জাহিদ ভাইকে কবিতা পাঠের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন, উনি যাবেন জানিয়েছেন। এখন আপনি যদি সম্মতি দেন, আমি জামালপুরে আজকেই ফিরে গিয়ে সোবহান ভাই এমপির বড় মেয়ে মিতুকে জানাব আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রফিক স্যার, আপনি এবং জাহিদ সাহেব আমাদের জামালপুর যাবেন।’ আমার সেই তরুণ অফিসারটির কাছ থেকে জানতে চাইলাম আমাদের যাতায়াতের ব্যয়ভার, রাতযাপন কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং... আমাকে বসিয়ে উৎসাহী যুবকটি বললেন, ‘স্যার কিছু ভাববেন না, জামালপুর স্টেশনে মিতুপা, সেতুপা, আজিজ ভাইসহ আমাদের যে শিল্পসাহিত্যের ছেলেমেয়েরা আছে সবাই যাবে স্টেশনে, সেখান থেকে যাবে বকুলতলায় সৈয়দ আবদুস সোবহান এমপির বাড়িতে, সব ব্যবস্থা আপনাদের জন্য আমরা করে রেখেছি।’ সম্মতি জানালাম ট্রেনে যাব। ৭ তারিখের রবিবারের বেশ অনেক সকালেই অনুজ জাহিদসহ কমলাপুরে গিয়ে যথারীতি দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটও পেলাম কিন্তু ময়মনসিংহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে যেতে হলো, আমাদের দুই ভাইকে। সৌভাগ্যক্রমে কবি মোহাম্মদ রফিক একটু বসার জায়গা পেয়েছিলেন অন্য একটি কামরায়, চলন্ত ট্রেনেই রফিক ভাইকে খুঁজে পেলাম প্রথম শ্রেণিতে গিয়ে। আমরা তিনজন সে যাত্রায় কবিতা পাঠ করেছিলাম সেই ফেব্রুয়ারির রবিবারের সাতসকালে।

আমার কর্ম উপলক্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গেলেও যাওয়া হয়নি তখনো জামালপুরে। স্টেশনে নেমে অভিভূত হয়ে গেলাম স্কুল না পেরোনো মেয়ে এবং ছেলেদের উৎসাহ দেখে, ওই তরুণ-তরুণীদের নেপথ্যে ছিলেন শহরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী সৈয়দ আবদুস সোবহান এবং তার দুই কন্যা মিতু আর সেতুসহ আরও অনেকেই। বকুলতলা নামটি আগে অনেকবার শুনেছিলাম আমার বন্ধু কবি শামীম আজাদের কাছ থেকে, তিনি তার পিতার কর্মসূত্রে থাকতেন ওই বকুলতলায়। আজ সেই বকুলতলায় এসে আমরা জনাকয়েক কবি, আবৃত্তিশিল্পী সবাই আশ্রয় পেয়েছি, সঙ্গে লেপ-কাঁথাসহ দুপুরের, রাতের আহারাদিসহ বিশাল কাছারিঘরের পালঙ্কে নিদ্রা যাওয়ার সুব্যবস্থা। দুপুরের আহারের পর পরিচয় হলো জামালপুরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে রফিক ভাই জেনে নিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।  তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছিল সোবহান সাহেব নিশ্চয়ই অন্য পার্টির নেতা ছিলেন, হয়তো সেখান থেকে তাকে জাতীয়তাবাদী দলে আসতে বাধ্য করেছিলেন জিয়াউর রহমানের লোকজন। তবে তিনি যে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং কোথায় কীভাবে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, সেই কথাটি সংক্ষিপ্ত আকারে শুনেছিলাম, কবিতা পাঠের আসরে যাওয়ার আগে। জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে গিয়ে দেখি তরুণ-তরুণীসহ লোকে লোকারণ্য। সবাই এসেছেন কবিতা পাঠের পরে শুনবেন শাহিনা সোবহান মিতুর কণ্ঠে তার নিজের লেখা কবিতা এবং রবীন্দ্রসংগীত। সেই সম্ভার আয়োজনে ঘোষণা দিলেন মিতু এবং কবি আহমদ আজিজ।

একসময় লক্ষ্য করলাম আবদুস সোহবান অনেক পেছনে অনেক লোকের সঙ্গে বসে উপভোগ করছেন তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসমাখা সেই কবিতাসন্ধ্যার আনন্দময় অনুষ্ঠানটি। তিনি এবং তার সঙ্গীরা রাত প্রায় ১০টার দিকে ফিরে যাওয়ার আগেই রফিক ভাইকে এবং আমাকে জানালেন অনুষ্ঠান শেষ হলে চলে আসবেন তাড়াতাড়ি। শীতের রাত— ভাত, মাছ, মাংস ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। রফিক ভাই বললেন ঠাণ্ডা হয় হোক। জানালেন জামালপুরে আমাদের আর কোনো দিন আসা হবে কিনা জানি না, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যদি রাত গভীর হয়ে যায় হোক। তিনি আরও জানালেন আমাদের খুলনার একটি সাহিত্য আসরে ঢাকার অনেক কবির সঙ্গে আমিও ছিলাম সম্ভবত সেই অনুষ্ঠানে। বিখ্যাত ব্যবহারজীবী গাজী শামসুর রহমানও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতি রোমন্থন করতে করতে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে দিয়েছিলেন সেদিনের সেই কবিতা আবৃত্তি, নাচ, গানের সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যে আবদুস সোবহান জেনে গিয়েছিলেন কবি মোহাম্মদ রফিকের বাড়ি খুলনায় এবং তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক এবং জেনেছিলেন আমি বিসিকের কর্মকর্তা।

মধ্যরাত পার করেই আমরা বকুলতলায় সেই মিতু, সেতুদের বাসায় মাত্র ফিরলাম, দেখলাম দশদিগন্ত ছেয়ে গেছে জোছনায়। শিয়াল ও পেঁচারা ডাকাডাকি করে একসময় ক্ষান্ত দিলেও আমরা প্রায় সারা রাত মুখর ছিলাম গল্প-গুজবে। পর দিন ঘুম থেকে জেগেই দেখলাম, শীতের পিঠা, খেজুর গুড়ের পাটালি। তখন মনে পড়ল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়িটির কথা। শীতের শুরুতে এবং শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হরেক পিঠা মা-চাচিরা কাজের মহিলাদের নিয়ে বানাতে বসতেন সেই ভোররাত থাকতেই। সেই উৎসবের আমেজ যেন পেলাম এই বাড়িটিতে এসে। ভালো যে আমার একারই লেগেছিল তা নয়, রফিক ভাই, জাহিদ, আজিজ ভাই অনেকের কাছে হয়তো মনে হয়েছিল বকুলতলায় মিতুদের বাড়িতে না এলে মিতুর মায়ের হাতে ওইসব পিঠা খাওয়া হতো না। ঢাকা শহরে সেই ’৮২ সালে যেমন ছিল না ভাপা পিঠা, এখনো নেই। আমার প্রিয় ভাপা পিঠা খেয়েছিলাম অনেক সেদিন। সকালে তখনকার দিনে কোর্ট-কাছারি রবিবারে বন্ধ এবং সোমবারে খোলা থাকলেও সেই সাতসকাল থেকে সোবহান সাহেব তার দুই কন্যাসহ আমাদের সঙ্গে শুরু করলেন তার কলেজ জীবনের এবং রাজনীতির হাতেখড়ির গল্প। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ভারতে ছিলেন সাত মাস। আরও জানালেন, ‘উদবাস্তু জীবনের স্বাদ বড় কঠিন, টাকা নেই, জামাকাপড় নেই, খাদ্য নেই, গোয়ালঘরে খড়ের বিছানায় রাতযাপন।’ তবে স্বাধীন দেশের জন্য এগুলো তারা অনায়াসে ভোগ করেছেন। তিনি আরও জানালেন, এভাবে আরেকবার স্পন্দিত হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে। তার চেয়ে অনেক বেশি  গুরুত্ববহ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ‘এক ক্যাম্প থেকে আরেক ক্যাম্পে, সংগঠিত করেছি মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধের জন্য আগত তরুণদের উদ্দেশে বক্তৃতা দিচ্ছি। আলোচনা করছি। একদিন দুর্ঘটনায় আহত হলাম, টাকার অভাবে চিকিৎসার জন্য হারের একটি অংশ বিক্রি করেছি। এমন সময় খবর পেলাম রাজাকার-আলবদররা আমার বাড়িতে এসে মিতু-সেতুর মাকে চাপ দিচ্ছিল, উকিল সাহেবকে ভারতের মেঘালয় থেকে ফিরে আসতে বলেন, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’ তিনি আরও জানালেন, ‘আমার অগ্রজ সৈয়দ আবদুুল হান্নান অধ্যাপক এবং তার বড় সৈয়দ আবদুস সাত্তার যিনি ১৯৫২ সালে নবগঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আমি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী। জেলজীবন শুরু করেছিলাম ১৯৪৮ সালে। তখন বয়স ছিল ১৩ বছর।’

“বলতে দ্বিধা নেই ’৭৬ সালে কী কারণে জেলে গেলাম জানিনে। তবে ১ মার্চ এক সন্ধ্যায় ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ আমাকে গ্রেফতার করিয়েছিল ক্ষমতাসীনরা। ’৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার পরপর অনেক আওয়ামী লীগ নেতাসহ জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়েছিলেন দেশদ্রোহের মিথ্যা মামলায়।’ সৈয়দ আবদুস সোহবান ছিলেন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। সে অপরাধেই তাকে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই গ্রেফতারের অনতিকাল পরই তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তৎকালীন সরকারের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। তাকে বলা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী দলে নাম লেখাতে হবে। নিরুপায় হয়ে গন্ত্যন্তর না দেখে সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন, তবে সেদিনের সেই সকালেই সোবহান সাহেব শ্লেষমিশ্রিত কণ্ঠে জানিয়ে ছিলেন, এক নেতার  ঘোষণায় যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ এবং হাজার হাজার নারীকে কিছুতেই সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেই দুপুরের আহারান্তে ঢাকায় ফিরে এসেছিলাম আমরা তিনজনসহ আরও জনাকয়েক। ঘটনাটি আজ থেকে ৩৫ বছর আগের। সেই মিতু-সেতুদের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০০ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচ জেলার  (ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, জামালপুর) প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক সহায়তার লক্ষ্যে আমাকে বেশ কয়েক বছর ময়মনসিংহে থাকতে হয়েছিল, বিশেষত ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ঋণ প্রদান ছিল সরকারের লক্ষ্য। প্রতি মাসেই মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন জেলায় যেতে হতো। সম্ভবত জুলাইয়ে গিয়েছিলাম জামালপুরে এক বর্ষণমুখর দিনে। অফিসের কাজকর্ম শেষে বিকালের দিকে আমার সেই অফিসারটিকে ডাকলাম যিনি ’৮২ সালে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন আমাকে। সেই অফিসারটি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন, তাদের সেই বকুলতলার দিনটির কথা এবং সেই শীতসন্ধ্যায় জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে কবিতা পাঠ এবং রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের কথা।

জানতে চাইলাম সোবহান সাহেব কেমন আছেন? সহকর্মী জানালেন, তিনি না-ফেরার দেশে— কথাটি সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। লক্ষ্য করলাম আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন, নিজেকে সামলে জানালেন ফুটফুটে সেই বোন দুটির কথা। আহমদ আজিজের কথা এবং জামালপুরের সুগার মিলের আরেক কবির কথা। সহকর্মী জানালেন মিতুপা, সেতুপা ডাক্তার হয়েছেন। ঢাকায়ই থাকেন। একটু বিরতি দিয়ে সোবহান সাহেব প্রসঙ্গে ফিরলেন। সোবহান কাকা একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, যিনি আসামের মেঘালয়ে আমাদের এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। আর তাকেই কিনা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে জেলে ঢুকিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ করার অপরাধে। উপরন্তু শহরের নামকরা একজন অ্যাডভোকেট ছিলেন তিনি।

শুধু সোহবান কাকা নন, সেই সময় আওয়ামী লীগের এবং জাসদের অনেক ছেলে দেশত্যাগে বাধ্য হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। যারা যেতে পারেননি তাদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং সেই গ্রেফতারের ভিতরেই পড়েছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সোবহান কাকা তাদের একজন। বর্ষণমুখর সেই সন্ধ্যাটি বেশ কেটেছিল। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চারদিকে যখন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না, তার মাঝেও দেখলাম, বাঁশবাগানের মাথার চাঁদ। মেঘ আর জোছনার লুকোচুরি। অনেকক্ষণ তাকিয়েছিলাম এক বর্ষণমুখর সেই রাতে।

এ বছর বাংলা একাডেমির বইমেলার শেষ দিন (২৯/২/১৬) সোমবার গিয়েছিলাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জয়তা নামের একটি বইয়ের দোকানে। বই নাড়াচাড়া করছিলাম একজন সুবেশী মোটাসোটা ভদ্র মহিলা আমাকে বললেন, আপনি কি মাকিদ ভাই? অচেনা অজানাকে হ্যাঁ বলতেই তিনি জানালেন আমি সেই জামালপুরের বকুলতলার মিতু। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আপনার সঙ্গে দেখা হলো। একটু ভিরমি খেয়েছিলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, আপনি কি এখনো রবীন্দ্রসংগীত..., আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানালেন, তিনি এখন ডাক্তার হয়েছেন এবং ছোট বোনটিও। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পরে শাহিনা সোবহান মিতু তার নিজের লেখা একটি বই উপহার দিলেন, নাম ‘দিন যাপনের খসড়া’। সেই খসড়ার ভূমিকা পাঠে তখনই জানতে পারলাম চিঠির ফর্মে  লিখিত।

দিনযাপনের খসড়ার চিঠিপত্র পড়ে মনে হয়েছে, প্রাচীন ভারতে, চীনে, মিসরে এবং গ্রিসে চিঠির প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়নে আছে চিঠির কথা। অতীতে প্রশিক্ষিত পায়রা ঠোঁটে চিঠি নিয়ে সঠিক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিত। ভারতবর্ষে শেরশাহ প্রচলন করেছিলেন ঘোড়ার ডাকের।

দিন যাপনের খসড়া পাঠান্তে জানতে পারলাম, লেখিকার পিতা প্রয়াত সৈয়দ আবদুস সোবহানকে, কীভাবে অন্যায়-অত্যাচার করে, আত্মবিশ্বাসের দলটিকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে রাখার প্রয়াসে জনাব সোবহানকে দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়েছিল জেলের ভিতরে। বইটি পাঠান্তে আরও মনে পড়েছিল সেই ’৮২ সালের দিনটির কথা। যেটি সোবহান সাহেব বলেছিলেন— এক বেতার ভাষণেই যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ দিতে হতো না এবং হাজার হাজার নারীর সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেলুকাস, সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি কমতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তিনজনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়
বাখরাবাদ গ্যাসের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
নাশকতার শঙ্কায় দেশের সব বিমানবন্দরকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম বন্দর এলাকায় মিছিল-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অনশন প্রত্যাহার, অবস্থান চলবে
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের অনশন প্রত্যাহার, অবস্থান চলবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই গ্রন্থমেলার দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি
ফেব্রুয়ারিতেই গ্রন্থমেলার দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচি

নগর জীবন

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস

সম্পাদকীয়

গুম খুন লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ স্থানে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী
গুম খুন লুটপাট নিয়ে ঢাকার ১০ স্থানে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী

নগর জীবন

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়

সিলেটে নাশকতার পরিকল্পনা আটক ৫
সিলেটে নাশকতার পরিকল্পনা আটক ৫

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক

সম্পাদকীয়

সাত দিন পর সূচক বাড়ল ১২ পয়েন্ট
সাত দিন পর সূচক বাড়ল ১২ পয়েন্ট

নগর জীবন