শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

বকুলতলার মিতুদের কথা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বকুলতলার মিতুদের কথা

ভেবেছিলেম তরুণীটি একদিন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী হবেন। তার কণ্ঠস্বর ভাসবে বেতারে এবং তাকে দেখতে পাব টেলিভিশনের পর্দায়, হয়তো তখন তিনি গান গাইবেন ‘আমার হিয়ার মাঝে’, অথবা ‘আমার সব দুখের’। একাধারে তিনি কবিতা লেখেন এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পাঠ করেন দরাজকণ্ঠে। সেই ১৯৮২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিমোহিত করেছিলেন ফাল্গুনের সেই মিষ্টিমধুর সন্ধ্যায়। মেয়েটি স্কুলের গণ্ডি তখনো পেরোননি কিংবা শিল্পী হওয়ার বাসনা বোধ করি তিনি পারিবারিক আবহ থেকেই আহরণ করেছিলেন, সেই তথ্য আমাদের দিয়েছিলেন জামালপুরের কবি আহমদ আজিজ।

মাত্র কিছুদিন আগে ম্যানিলা থেকে ফিরেই ভেবেছিলেম কলকাতায় যাব অনুজ দাউদ হায়দারের সঙ্গে দেখা করতে। ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েক মাস পড়তে হয়েছিল গণসংযোগ বিষয় নিয়ে, স্কলারশিপটি দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস সরকার। তখন আমি ছিলাম বিসিকের গণসংযোগ বিভাগের নির্বাহী। একদিন আমাদের মতিঝিল বিসিকের নিচ তলায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলাম লিফটের জন্য। কিন্তু দীর্ঘ লাইন দেখে পায়ে হেঁটে আমার চার তলার রুমে ঢুকেই দেখি বিসিক জামালপুরের এক জুনিয়র অফিসার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। কুশল শেষে আগন্তুক জানালেন, ‘আমরা তরুণ-তরুণীরা ঠিক করেছি একটি কবিতাসন্ধ্যা হবে আমাদের জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে, ইতিমধ্যে আমি কবি মোহাম্মদ রফিক স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি সম্মতি দিয়েছেন যাবেন। কবি আহমদ আজিজ আপনার ছোট ভাই জাহিদ হায়দারের বন্ধু। জাহিদ ভাইকে কবিতা পাঠের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন, উনি যাবেন জানিয়েছেন। এখন আপনি যদি সম্মতি দেন, আমি জামালপুরে আজকেই ফিরে গিয়ে সোবহান ভাই এমপির বড় মেয়ে মিতুকে জানাব আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রফিক স্যার, আপনি এবং জাহিদ সাহেব আমাদের জামালপুর যাবেন।’ আমার সেই তরুণ অফিসারটির কাছ থেকে জানতে চাইলাম আমাদের যাতায়াতের ব্যয়ভার, রাতযাপন কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং... আমাকে বসিয়ে উৎসাহী যুবকটি বললেন, ‘স্যার কিছু ভাববেন না, জামালপুর স্টেশনে মিতুপা, সেতুপা, আজিজ ভাইসহ আমাদের যে শিল্পসাহিত্যের ছেলেমেয়েরা আছে সবাই যাবে স্টেশনে, সেখান থেকে যাবে বকুলতলায় সৈয়দ আবদুস সোবহান এমপির বাড়িতে, সব ব্যবস্থা আপনাদের জন্য আমরা করে রেখেছি।’ সম্মতি জানালাম ট্রেনে যাব। ৭ তারিখের রবিবারের বেশ অনেক সকালেই অনুজ জাহিদসহ কমলাপুরে গিয়ে যথারীতি দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটও পেলাম কিন্তু ময়মনসিংহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে যেতে হলো, আমাদের দুই ভাইকে। সৌভাগ্যক্রমে কবি মোহাম্মদ রফিক একটু বসার জায়গা পেয়েছিলেন অন্য একটি কামরায়, চলন্ত ট্রেনেই রফিক ভাইকে খুঁজে পেলাম প্রথম শ্রেণিতে গিয়ে। আমরা তিনজন সে যাত্রায় কবিতা পাঠ করেছিলাম সেই ফেব্রুয়ারির রবিবারের সাতসকালে।

আমার কর্ম উপলক্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গেলেও যাওয়া হয়নি তখনো জামালপুরে। স্টেশনে নেমে অভিভূত হয়ে গেলাম স্কুল না পেরোনো মেয়ে এবং ছেলেদের উৎসাহ দেখে, ওই তরুণ-তরুণীদের নেপথ্যে ছিলেন শহরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী সৈয়দ আবদুস সোবহান এবং তার দুই কন্যা মিতু আর সেতুসহ আরও অনেকেই। বকুলতলা নামটি আগে অনেকবার শুনেছিলাম আমার বন্ধু কবি শামীম আজাদের কাছ থেকে, তিনি তার পিতার কর্মসূত্রে থাকতেন ওই বকুলতলায়। আজ সেই বকুলতলায় এসে আমরা জনাকয়েক কবি, আবৃত্তিশিল্পী সবাই আশ্রয় পেয়েছি, সঙ্গে লেপ-কাঁথাসহ দুপুরের, রাতের আহারাদিসহ বিশাল কাছারিঘরের পালঙ্কে নিদ্রা যাওয়ার সুব্যবস্থা। দুপুরের আহারের পর পরিচয় হলো জামালপুরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে রফিক ভাই জেনে নিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।  তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছিল সোবহান সাহেব নিশ্চয়ই অন্য পার্টির নেতা ছিলেন, হয়তো সেখান থেকে তাকে জাতীয়তাবাদী দলে আসতে বাধ্য করেছিলেন জিয়াউর রহমানের লোকজন। তবে তিনি যে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং কোথায় কীভাবে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, সেই কথাটি সংক্ষিপ্ত আকারে শুনেছিলাম, কবিতা পাঠের আসরে যাওয়ার আগে। জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে গিয়ে দেখি তরুণ-তরুণীসহ লোকে লোকারণ্য। সবাই এসেছেন কবিতা পাঠের পরে শুনবেন শাহিনা সোবহান মিতুর কণ্ঠে তার নিজের লেখা কবিতা এবং রবীন্দ্রসংগীত। সেই সম্ভার আয়োজনে ঘোষণা দিলেন মিতু এবং কবি আহমদ আজিজ।

একসময় লক্ষ্য করলাম আবদুস সোহবান অনেক পেছনে অনেক লোকের সঙ্গে বসে উপভোগ করছেন তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসমাখা সেই কবিতাসন্ধ্যার আনন্দময় অনুষ্ঠানটি। তিনি এবং তার সঙ্গীরা রাত প্রায় ১০টার দিকে ফিরে যাওয়ার আগেই রফিক ভাইকে এবং আমাকে জানালেন অনুষ্ঠান শেষ হলে চলে আসবেন তাড়াতাড়ি। শীতের রাত— ভাত, মাছ, মাংস ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। রফিক ভাই বললেন ঠাণ্ডা হয় হোক। জানালেন জামালপুরে আমাদের আর কোনো দিন আসা হবে কিনা জানি না, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যদি রাত গভীর হয়ে যায় হোক। তিনি আরও জানালেন আমাদের খুলনার একটি সাহিত্য আসরে ঢাকার অনেক কবির সঙ্গে আমিও ছিলাম সম্ভবত সেই অনুষ্ঠানে। বিখ্যাত ব্যবহারজীবী গাজী শামসুর রহমানও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতি রোমন্থন করতে করতে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে দিয়েছিলেন সেদিনের সেই কবিতা আবৃত্তি, নাচ, গানের সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যে আবদুস সোবহান জেনে গিয়েছিলেন কবি মোহাম্মদ রফিকের বাড়ি খুলনায় এবং তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক এবং জেনেছিলেন আমি বিসিকের কর্মকর্তা।

মধ্যরাত পার করেই আমরা বকুলতলায় সেই মিতু, সেতুদের বাসায় মাত্র ফিরলাম, দেখলাম দশদিগন্ত ছেয়ে গেছে জোছনায়। শিয়াল ও পেঁচারা ডাকাডাকি করে একসময় ক্ষান্ত দিলেও আমরা প্রায় সারা রাত মুখর ছিলাম গল্প-গুজবে। পর দিন ঘুম থেকে জেগেই দেখলাম, শীতের পিঠা, খেজুর গুড়ের পাটালি। তখন মনে পড়ল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়িটির কথা। শীতের শুরুতে এবং শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হরেক পিঠা মা-চাচিরা কাজের মহিলাদের নিয়ে বানাতে বসতেন সেই ভোররাত থাকতেই। সেই উৎসবের আমেজ যেন পেলাম এই বাড়িটিতে এসে। ভালো যে আমার একারই লেগেছিল তা নয়, রফিক ভাই, জাহিদ, আজিজ ভাই অনেকের কাছে হয়তো মনে হয়েছিল বকুলতলায় মিতুদের বাড়িতে না এলে মিতুর মায়ের হাতে ওইসব পিঠা খাওয়া হতো না। ঢাকা শহরে সেই ’৮২ সালে যেমন ছিল না ভাপা পিঠা, এখনো নেই। আমার প্রিয় ভাপা পিঠা খেয়েছিলাম অনেক সেদিন। সকালে তখনকার দিনে কোর্ট-কাছারি রবিবারে বন্ধ এবং সোমবারে খোলা থাকলেও সেই সাতসকাল থেকে সোবহান সাহেব তার দুই কন্যাসহ আমাদের সঙ্গে শুরু করলেন তার কলেজ জীবনের এবং রাজনীতির হাতেখড়ির গল্প। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ভারতে ছিলেন সাত মাস। আরও জানালেন, ‘উদবাস্তু জীবনের স্বাদ বড় কঠিন, টাকা নেই, জামাকাপড় নেই, খাদ্য নেই, গোয়ালঘরে খড়ের বিছানায় রাতযাপন।’ তবে স্বাধীন দেশের জন্য এগুলো তারা অনায়াসে ভোগ করেছেন। তিনি আরও জানালেন, এভাবে আরেকবার স্পন্দিত হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে। তার চেয়ে অনেক বেশি  গুরুত্ববহ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ‘এক ক্যাম্প থেকে আরেক ক্যাম্পে, সংগঠিত করেছি মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধের জন্য আগত তরুণদের উদ্দেশে বক্তৃতা দিচ্ছি। আলোচনা করছি। একদিন দুর্ঘটনায় আহত হলাম, টাকার অভাবে চিকিৎসার জন্য হারের একটি অংশ বিক্রি করেছি। এমন সময় খবর পেলাম রাজাকার-আলবদররা আমার বাড়িতে এসে মিতু-সেতুর মাকে চাপ দিচ্ছিল, উকিল সাহেবকে ভারতের মেঘালয় থেকে ফিরে আসতে বলেন, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’ তিনি আরও জানালেন, ‘আমার অগ্রজ সৈয়দ আবদুুল হান্নান অধ্যাপক এবং তার বড় সৈয়দ আবদুস সাত্তার যিনি ১৯৫২ সালে নবগঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আমি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী। জেলজীবন শুরু করেছিলাম ১৯৪৮ সালে। তখন বয়স ছিল ১৩ বছর।’

“বলতে দ্বিধা নেই ’৭৬ সালে কী কারণে জেলে গেলাম জানিনে। তবে ১ মার্চ এক সন্ধ্যায় ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ আমাকে গ্রেফতার করিয়েছিল ক্ষমতাসীনরা। ’৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার পরপর অনেক আওয়ামী লীগ নেতাসহ জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়েছিলেন দেশদ্রোহের মিথ্যা মামলায়।’ সৈয়দ আবদুস সোহবান ছিলেন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। সে অপরাধেই তাকে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই গ্রেফতারের অনতিকাল পরই তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তৎকালীন সরকারের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। তাকে বলা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী দলে নাম লেখাতে হবে। নিরুপায় হয়ে গন্ত্যন্তর না দেখে সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন, তবে সেদিনের সেই সকালেই সোবহান সাহেব শ্লেষমিশ্রিত কণ্ঠে জানিয়ে ছিলেন, এক নেতার  ঘোষণায় যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ এবং হাজার হাজার নারীকে কিছুতেই সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেই দুপুরের আহারান্তে ঢাকায় ফিরে এসেছিলাম আমরা তিনজনসহ আরও জনাকয়েক। ঘটনাটি আজ থেকে ৩৫ বছর আগের। সেই মিতু-সেতুদের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০০ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচ জেলার  (ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, জামালপুর) প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক সহায়তার লক্ষ্যে আমাকে বেশ কয়েক বছর ময়মনসিংহে থাকতে হয়েছিল, বিশেষত ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ঋণ প্রদান ছিল সরকারের লক্ষ্য। প্রতি মাসেই মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন জেলায় যেতে হতো। সম্ভবত জুলাইয়ে গিয়েছিলাম জামালপুরে এক বর্ষণমুখর দিনে। অফিসের কাজকর্ম শেষে বিকালের দিকে আমার সেই অফিসারটিকে ডাকলাম যিনি ’৮২ সালে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন আমাকে। সেই অফিসারটি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন, তাদের সেই বকুলতলার দিনটির কথা এবং সেই শীতসন্ধ্যায় জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে কবিতা পাঠ এবং রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের কথা।

জানতে চাইলাম সোবহান সাহেব কেমন আছেন? সহকর্মী জানালেন, তিনি না-ফেরার দেশে— কথাটি সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। লক্ষ্য করলাম আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন, নিজেকে সামলে জানালেন ফুটফুটে সেই বোন দুটির কথা। আহমদ আজিজের কথা এবং জামালপুরের সুগার মিলের আরেক কবির কথা। সহকর্মী জানালেন মিতুপা, সেতুপা ডাক্তার হয়েছেন। ঢাকায়ই থাকেন। একটু বিরতি দিয়ে সোবহান সাহেব প্রসঙ্গে ফিরলেন। সোবহান কাকা একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, যিনি আসামের মেঘালয়ে আমাদের এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। আর তাকেই কিনা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে জেলে ঢুকিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ করার অপরাধে। উপরন্তু শহরের নামকরা একজন অ্যাডভোকেট ছিলেন তিনি।

শুধু সোহবান কাকা নন, সেই সময় আওয়ামী লীগের এবং জাসদের অনেক ছেলে দেশত্যাগে বাধ্য হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। যারা যেতে পারেননি তাদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং সেই গ্রেফতারের ভিতরেই পড়েছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সোবহান কাকা তাদের একজন। বর্ষণমুখর সেই সন্ধ্যাটি বেশ কেটেছিল। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চারদিকে যখন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না, তার মাঝেও দেখলাম, বাঁশবাগানের মাথার চাঁদ। মেঘ আর জোছনার লুকোচুরি। অনেকক্ষণ তাকিয়েছিলাম এক বর্ষণমুখর সেই রাতে।

এ বছর বাংলা একাডেমির বইমেলার শেষ দিন (২৯/২/১৬) সোমবার গিয়েছিলাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জয়তা নামের একটি বইয়ের দোকানে। বই নাড়াচাড়া করছিলাম একজন সুবেশী মোটাসোটা ভদ্র মহিলা আমাকে বললেন, আপনি কি মাকিদ ভাই? অচেনা অজানাকে হ্যাঁ বলতেই তিনি জানালেন আমি সেই জামালপুরের বকুলতলার মিতু। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আপনার সঙ্গে দেখা হলো। একটু ভিরমি খেয়েছিলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, আপনি কি এখনো রবীন্দ্রসংগীত..., আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানালেন, তিনি এখন ডাক্তার হয়েছেন এবং ছোট বোনটিও। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পরে শাহিনা সোবহান মিতু তার নিজের লেখা একটি বই উপহার দিলেন, নাম ‘দিন যাপনের খসড়া’। সেই খসড়ার ভূমিকা পাঠে তখনই জানতে পারলাম চিঠির ফর্মে  লিখিত।

দিনযাপনের খসড়ার চিঠিপত্র পড়ে মনে হয়েছে, প্রাচীন ভারতে, চীনে, মিসরে এবং গ্রিসে চিঠির প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়নে আছে চিঠির কথা। অতীতে প্রশিক্ষিত পায়রা ঠোঁটে চিঠি নিয়ে সঠিক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিত। ভারতবর্ষে শেরশাহ প্রচলন করেছিলেন ঘোড়ার ডাকের।

দিন যাপনের খসড়া পাঠান্তে জানতে পারলাম, লেখিকার পিতা প্রয়াত সৈয়দ আবদুস সোবহানকে, কীভাবে অন্যায়-অত্যাচার করে, আত্মবিশ্বাসের দলটিকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে রাখার প্রয়াসে জনাব সোবহানকে দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়েছিল জেলের ভিতরে। বইটি পাঠান্তে আরও মনে পড়েছিল সেই ’৮২ সালের দিনটির কথা। যেটি সোবহান সাহেব বলেছিলেন— এক বেতার ভাষণেই যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ দিতে হতো না এবং হাজার হাজার নারীর সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেলুকাস, সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা