শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

বকুলতলার মিতুদের কথা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বকুলতলার মিতুদের কথা

ভেবেছিলেম তরুণীটি একদিন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী হবেন। তার কণ্ঠস্বর ভাসবে বেতারে এবং তাকে দেখতে পাব টেলিভিশনের পর্দায়, হয়তো তখন তিনি গান গাইবেন ‘আমার হিয়ার মাঝে’, অথবা ‘আমার সব দুখের’। একাধারে তিনি কবিতা লেখেন এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পাঠ করেন দরাজকণ্ঠে। সেই ১৯৮২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিমোহিত করেছিলেন ফাল্গুনের সেই মিষ্টিমধুর সন্ধ্যায়। মেয়েটি স্কুলের গণ্ডি তখনো পেরোননি কিংবা শিল্পী হওয়ার বাসনা বোধ করি তিনি পারিবারিক আবহ থেকেই আহরণ করেছিলেন, সেই তথ্য আমাদের দিয়েছিলেন জামালপুরের কবি আহমদ আজিজ।

মাত্র কিছুদিন আগে ম্যানিলা থেকে ফিরেই ভেবেছিলেম কলকাতায় যাব অনুজ দাউদ হায়দারের সঙ্গে দেখা করতে। ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েক মাস পড়তে হয়েছিল গণসংযোগ বিষয় নিয়ে, স্কলারশিপটি দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস সরকার। তখন আমি ছিলাম বিসিকের গণসংযোগ বিভাগের নির্বাহী। একদিন আমাদের মতিঝিল বিসিকের নিচ তলায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলাম লিফটের জন্য। কিন্তু দীর্ঘ লাইন দেখে পায়ে হেঁটে আমার চার তলার রুমে ঢুকেই দেখি বিসিক জামালপুরের এক জুনিয়র অফিসার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। কুশল শেষে আগন্তুক জানালেন, ‘আমরা তরুণ-তরুণীরা ঠিক করেছি একটি কবিতাসন্ধ্যা হবে আমাদের জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে, ইতিমধ্যে আমি কবি মোহাম্মদ রফিক স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি সম্মতি দিয়েছেন যাবেন। কবি আহমদ আজিজ আপনার ছোট ভাই জাহিদ হায়দারের বন্ধু। জাহিদ ভাইকে কবিতা পাঠের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন, উনি যাবেন জানিয়েছেন। এখন আপনি যদি সম্মতি দেন, আমি জামালপুরে আজকেই ফিরে গিয়ে সোবহান ভাই এমপির বড় মেয়ে মিতুকে জানাব আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রফিক স্যার, আপনি এবং জাহিদ সাহেব আমাদের জামালপুর যাবেন।’ আমার সেই তরুণ অফিসারটির কাছ থেকে জানতে চাইলাম আমাদের যাতায়াতের ব্যয়ভার, রাতযাপন কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং... আমাকে বসিয়ে উৎসাহী যুবকটি বললেন, ‘স্যার কিছু ভাববেন না, জামালপুর স্টেশনে মিতুপা, সেতুপা, আজিজ ভাইসহ আমাদের যে শিল্পসাহিত্যের ছেলেমেয়েরা আছে সবাই যাবে স্টেশনে, সেখান থেকে যাবে বকুলতলায় সৈয়দ আবদুস সোবহান এমপির বাড়িতে, সব ব্যবস্থা আপনাদের জন্য আমরা করে রেখেছি।’ সম্মতি জানালাম ট্রেনে যাব। ৭ তারিখের রবিবারের বেশ অনেক সকালেই অনুজ জাহিদসহ কমলাপুরে গিয়ে যথারীতি দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটও পেলাম কিন্তু ময়মনসিংহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে যেতে হলো, আমাদের দুই ভাইকে। সৌভাগ্যক্রমে কবি মোহাম্মদ রফিক একটু বসার জায়গা পেয়েছিলেন অন্য একটি কামরায়, চলন্ত ট্রেনেই রফিক ভাইকে খুঁজে পেলাম প্রথম শ্রেণিতে গিয়ে। আমরা তিনজন সে যাত্রায় কবিতা পাঠ করেছিলাম সেই ফেব্রুয়ারির রবিবারের সাতসকালে।

আমার কর্ম উপলক্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গেলেও যাওয়া হয়নি তখনো জামালপুরে। স্টেশনে নেমে অভিভূত হয়ে গেলাম স্কুল না পেরোনো মেয়ে এবং ছেলেদের উৎসাহ দেখে, ওই তরুণ-তরুণীদের নেপথ্যে ছিলেন শহরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী সৈয়দ আবদুস সোবহান এবং তার দুই কন্যা মিতু আর সেতুসহ আরও অনেকেই। বকুলতলা নামটি আগে অনেকবার শুনেছিলাম আমার বন্ধু কবি শামীম আজাদের কাছ থেকে, তিনি তার পিতার কর্মসূত্রে থাকতেন ওই বকুলতলায়। আজ সেই বকুলতলায় এসে আমরা জনাকয়েক কবি, আবৃত্তিশিল্পী সবাই আশ্রয় পেয়েছি, সঙ্গে লেপ-কাঁথাসহ দুপুরের, রাতের আহারাদিসহ বিশাল কাছারিঘরের পালঙ্কে নিদ্রা যাওয়ার সুব্যবস্থা। দুপুরের আহারের পর পরিচয় হলো জামালপুরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে রফিক ভাই জেনে নিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।  তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছিল সোবহান সাহেব নিশ্চয়ই অন্য পার্টির নেতা ছিলেন, হয়তো সেখান থেকে তাকে জাতীয়তাবাদী দলে আসতে বাধ্য করেছিলেন জিয়াউর রহমানের লোকজন। তবে তিনি যে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং কোথায় কীভাবে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, সেই কথাটি সংক্ষিপ্ত আকারে শুনেছিলাম, কবিতা পাঠের আসরে যাওয়ার আগে। জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে গিয়ে দেখি তরুণ-তরুণীসহ লোকে লোকারণ্য। সবাই এসেছেন কবিতা পাঠের পরে শুনবেন শাহিনা সোবহান মিতুর কণ্ঠে তার নিজের লেখা কবিতা এবং রবীন্দ্রসংগীত। সেই সম্ভার আয়োজনে ঘোষণা দিলেন মিতু এবং কবি আহমদ আজিজ।

একসময় লক্ষ্য করলাম আবদুস সোহবান অনেক পেছনে অনেক লোকের সঙ্গে বসে উপভোগ করছেন তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসমাখা সেই কবিতাসন্ধ্যার আনন্দময় অনুষ্ঠানটি। তিনি এবং তার সঙ্গীরা রাত প্রায় ১০টার দিকে ফিরে যাওয়ার আগেই রফিক ভাইকে এবং আমাকে জানালেন অনুষ্ঠান শেষ হলে চলে আসবেন তাড়াতাড়ি। শীতের রাত— ভাত, মাছ, মাংস ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। রফিক ভাই বললেন ঠাণ্ডা হয় হোক। জানালেন জামালপুরে আমাদের আর কোনো দিন আসা হবে কিনা জানি না, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যদি রাত গভীর হয়ে যায় হোক। তিনি আরও জানালেন আমাদের খুলনার একটি সাহিত্য আসরে ঢাকার অনেক কবির সঙ্গে আমিও ছিলাম সম্ভবত সেই অনুষ্ঠানে। বিখ্যাত ব্যবহারজীবী গাজী শামসুর রহমানও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতি রোমন্থন করতে করতে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে দিয়েছিলেন সেদিনের সেই কবিতা আবৃত্তি, নাচ, গানের সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যে আবদুস সোবহান জেনে গিয়েছিলেন কবি মোহাম্মদ রফিকের বাড়ি খুলনায় এবং তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক এবং জেনেছিলেন আমি বিসিকের কর্মকর্তা।

মধ্যরাত পার করেই আমরা বকুলতলায় সেই মিতু, সেতুদের বাসায় মাত্র ফিরলাম, দেখলাম দশদিগন্ত ছেয়ে গেছে জোছনায়। শিয়াল ও পেঁচারা ডাকাডাকি করে একসময় ক্ষান্ত দিলেও আমরা প্রায় সারা রাত মুখর ছিলাম গল্প-গুজবে। পর দিন ঘুম থেকে জেগেই দেখলাম, শীতের পিঠা, খেজুর গুড়ের পাটালি। তখন মনে পড়ল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়িটির কথা। শীতের শুরুতে এবং শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হরেক পিঠা মা-চাচিরা কাজের মহিলাদের নিয়ে বানাতে বসতেন সেই ভোররাত থাকতেই। সেই উৎসবের আমেজ যেন পেলাম এই বাড়িটিতে এসে। ভালো যে আমার একারই লেগেছিল তা নয়, রফিক ভাই, জাহিদ, আজিজ ভাই অনেকের কাছে হয়তো মনে হয়েছিল বকুলতলায় মিতুদের বাড়িতে না এলে মিতুর মায়ের হাতে ওইসব পিঠা খাওয়া হতো না। ঢাকা শহরে সেই ’৮২ সালে যেমন ছিল না ভাপা পিঠা, এখনো নেই। আমার প্রিয় ভাপা পিঠা খেয়েছিলাম অনেক সেদিন। সকালে তখনকার দিনে কোর্ট-কাছারি রবিবারে বন্ধ এবং সোমবারে খোলা থাকলেও সেই সাতসকাল থেকে সোবহান সাহেব তার দুই কন্যাসহ আমাদের সঙ্গে শুরু করলেন তার কলেজ জীবনের এবং রাজনীতির হাতেখড়ির গল্প। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ভারতে ছিলেন সাত মাস। আরও জানালেন, ‘উদবাস্তু জীবনের স্বাদ বড় কঠিন, টাকা নেই, জামাকাপড় নেই, খাদ্য নেই, গোয়ালঘরে খড়ের বিছানায় রাতযাপন।’ তবে স্বাধীন দেশের জন্য এগুলো তারা অনায়াসে ভোগ করেছেন। তিনি আরও জানালেন, এভাবে আরেকবার স্পন্দিত হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে। তার চেয়ে অনেক বেশি  গুরুত্ববহ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ‘এক ক্যাম্প থেকে আরেক ক্যাম্পে, সংগঠিত করেছি মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধের জন্য আগত তরুণদের উদ্দেশে বক্তৃতা দিচ্ছি। আলোচনা করছি। একদিন দুর্ঘটনায় আহত হলাম, টাকার অভাবে চিকিৎসার জন্য হারের একটি অংশ বিক্রি করেছি। এমন সময় খবর পেলাম রাজাকার-আলবদররা আমার বাড়িতে এসে মিতু-সেতুর মাকে চাপ দিচ্ছিল, উকিল সাহেবকে ভারতের মেঘালয় থেকে ফিরে আসতে বলেন, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’ তিনি আরও জানালেন, ‘আমার অগ্রজ সৈয়দ আবদুুল হান্নান অধ্যাপক এবং তার বড় সৈয়দ আবদুস সাত্তার যিনি ১৯৫২ সালে নবগঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আমি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী। জেলজীবন শুরু করেছিলাম ১৯৪৮ সালে। তখন বয়স ছিল ১৩ বছর।’

“বলতে দ্বিধা নেই ’৭৬ সালে কী কারণে জেলে গেলাম জানিনে। তবে ১ মার্চ এক সন্ধ্যায় ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ আমাকে গ্রেফতার করিয়েছিল ক্ষমতাসীনরা। ’৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার পরপর অনেক আওয়ামী লীগ নেতাসহ জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়েছিলেন দেশদ্রোহের মিথ্যা মামলায়।’ সৈয়দ আবদুস সোহবান ছিলেন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। সে অপরাধেই তাকে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই গ্রেফতারের অনতিকাল পরই তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তৎকালীন সরকারের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। তাকে বলা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী দলে নাম লেখাতে হবে। নিরুপায় হয়ে গন্ত্যন্তর না দেখে সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন, তবে সেদিনের সেই সকালেই সোবহান সাহেব শ্লেষমিশ্রিত কণ্ঠে জানিয়ে ছিলেন, এক নেতার  ঘোষণায় যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ এবং হাজার হাজার নারীকে কিছুতেই সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেই দুপুরের আহারান্তে ঢাকায় ফিরে এসেছিলাম আমরা তিনজনসহ আরও জনাকয়েক। ঘটনাটি আজ থেকে ৩৫ বছর আগের। সেই মিতু-সেতুদের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০০ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচ জেলার  (ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, জামালপুর) প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক সহায়তার লক্ষ্যে আমাকে বেশ কয়েক বছর ময়মনসিংহে থাকতে হয়েছিল, বিশেষত ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ঋণ প্রদান ছিল সরকারের লক্ষ্য। প্রতি মাসেই মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন জেলায় যেতে হতো। সম্ভবত জুলাইয়ে গিয়েছিলাম জামালপুরে এক বর্ষণমুখর দিনে। অফিসের কাজকর্ম শেষে বিকালের দিকে আমার সেই অফিসারটিকে ডাকলাম যিনি ’৮২ সালে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন আমাকে। সেই অফিসারটি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন, তাদের সেই বকুলতলার দিনটির কথা এবং সেই শীতসন্ধ্যায় জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে কবিতা পাঠ এবং রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের কথা।

জানতে চাইলাম সোবহান সাহেব কেমন আছেন? সহকর্মী জানালেন, তিনি না-ফেরার দেশে— কথাটি সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। লক্ষ্য করলাম আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন, নিজেকে সামলে জানালেন ফুটফুটে সেই বোন দুটির কথা। আহমদ আজিজের কথা এবং জামালপুরের সুগার মিলের আরেক কবির কথা। সহকর্মী জানালেন মিতুপা, সেতুপা ডাক্তার হয়েছেন। ঢাকায়ই থাকেন। একটু বিরতি দিয়ে সোবহান সাহেব প্রসঙ্গে ফিরলেন। সোবহান কাকা একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, যিনি আসামের মেঘালয়ে আমাদের এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। আর তাকেই কিনা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে জেলে ঢুকিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ করার অপরাধে। উপরন্তু শহরের নামকরা একজন অ্যাডভোকেট ছিলেন তিনি।

শুধু সোহবান কাকা নন, সেই সময় আওয়ামী লীগের এবং জাসদের অনেক ছেলে দেশত্যাগে বাধ্য হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। যারা যেতে পারেননি তাদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং সেই গ্রেফতারের ভিতরেই পড়েছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সোবহান কাকা তাদের একজন। বর্ষণমুখর সেই সন্ধ্যাটি বেশ কেটেছিল। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চারদিকে যখন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না, তার মাঝেও দেখলাম, বাঁশবাগানের মাথার চাঁদ। মেঘ আর জোছনার লুকোচুরি। অনেকক্ষণ তাকিয়েছিলাম এক বর্ষণমুখর সেই রাতে।

এ বছর বাংলা একাডেমির বইমেলার শেষ দিন (২৯/২/১৬) সোমবার গিয়েছিলাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জয়তা নামের একটি বইয়ের দোকানে। বই নাড়াচাড়া করছিলাম একজন সুবেশী মোটাসোটা ভদ্র মহিলা আমাকে বললেন, আপনি কি মাকিদ ভাই? অচেনা অজানাকে হ্যাঁ বলতেই তিনি জানালেন আমি সেই জামালপুরের বকুলতলার মিতু। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আপনার সঙ্গে দেখা হলো। একটু ভিরমি খেয়েছিলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, আপনি কি এখনো রবীন্দ্রসংগীত..., আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানালেন, তিনি এখন ডাক্তার হয়েছেন এবং ছোট বোনটিও। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পরে শাহিনা সোবহান মিতু তার নিজের লেখা একটি বই উপহার দিলেন, নাম ‘দিন যাপনের খসড়া’। সেই খসড়ার ভূমিকা পাঠে তখনই জানতে পারলাম চিঠির ফর্মে  লিখিত।

দিনযাপনের খসড়ার চিঠিপত্র পড়ে মনে হয়েছে, প্রাচীন ভারতে, চীনে, মিসরে এবং গ্রিসে চিঠির প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়নে আছে চিঠির কথা। অতীতে প্রশিক্ষিত পায়রা ঠোঁটে চিঠি নিয়ে সঠিক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিত। ভারতবর্ষে শেরশাহ প্রচলন করেছিলেন ঘোড়ার ডাকের।

দিন যাপনের খসড়া পাঠান্তে জানতে পারলাম, লেখিকার পিতা প্রয়াত সৈয়দ আবদুস সোবহানকে, কীভাবে অন্যায়-অত্যাচার করে, আত্মবিশ্বাসের দলটিকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে রাখার প্রয়াসে জনাব সোবহানকে দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়েছিল জেলের ভিতরে। বইটি পাঠান্তে আরও মনে পড়েছিল সেই ’৮২ সালের দিনটির কথা। যেটি সোবহান সাহেব বলেছিলেন— এক বেতার ভাষণেই যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ দিতে হতো না এবং হাজার হাজার নারীর সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেলুকাস, সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দায় স্বীকার করল বন্দুকধারী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০
জলবায়ু সম্মেলনের আগে রক্তাক্ত রিও, নিহত ২০

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি
কলেজ ছাত্র তুহিন হত্যায় অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর
গাজায় নতুন হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল
চসিকের চারজনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট গ্রহণের শুনানি পেছাল

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
হালদা নদীকে হেরিটেজ ঘোষণার গেজেট সংশোধন করা হবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে ইজিবাইক চালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার
ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল কীর্তি গড়লেন অ্যাশলে গার্ডনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে কুপিয়ে এক লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী
হাসিনার ফ্যাসিবাদী যাত্রা শুরু হয় ২৮ অক্টোবরের রক্তাক্ত তাণ্ডব দিয়ে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন
জাপানের নতুন নেতৃত্ব থেকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ লক্ষ্য করছে চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি
‘আইসিসির ওপর ভারতের প্রভাব’ নিয়ে মুখ খুললেন সাবেক ম্যাচ রেফারি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়
‘সাইয়ারা’র অভিনেত্রী এবার ভূতের সিনেমায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর
ভারত হবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ডরহীন দল : গম্ভীর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল
জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের নেতৃত্বে অধ্যাপক শামছুল-জামাল-নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার
বাংলাদেশে বৃহৎ নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল পাঠাবে ইইউ: রাষ্ট্রদূত মিলার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি
একাই ৮ উইকেট নিলেন শামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক
লাকসামে অস্ত্রসহ তিন কিশোর আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো
ফিফপ্রোর সেরা ২৬ জনের তালিকায় মেসি-রোনালদো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা
কুড়িগ্রামে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ভালুকায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪
আরও তিন মাদকবাহী নৌকায় মার্কিন হামলা, নিহত ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়নে ডিএনসিসি ও সেতু কর্তৃপক্ষের চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক
কমনওয়েলথ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে জাতীয় পার্টির বৈঠক

নগর জীবন

নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার
নির্বাচনের দুর্নাম করবে এমন পর্যবেক্ষক ডাকবে না সরকার

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

নগর জীবন

বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন
বিআরটিসির চলন্ত বাসে আগুন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল
ফেসবুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোপন নথি ভাইরাল

নগর জীবন

যানজটে নাভিশ্বাস
যানজটে নাভিশ্বাস

নগর জীবন

প্রতারণা মামলায় বিমানের কেবিন ক্রু ফের গ্রেপ্তার
প্রতারণা মামলায় বিমানের কেবিন ক্রু ফের গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি
এনজিসি ৬৭৪৪ (NGC 6744) গ্যালাক্সি

টেকনোলজি

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

১৭০ শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন দুই মাস বন্ধ
১৭০ শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন দুই মাস বন্ধ

দেশগ্রাম

অনিয়মের অভিযোগ, অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ
অনিয়মের অভিযোগ, অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারী চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার
ছিনতাইকারী চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প
‘তরল বায়ুপ্রযুক্তি’ হতে পারে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প

টেকনোলজি

আটলান্টিকের ওপর পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হচ্ছে
আটলান্টিকের ওপর পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র দুর্বল হচ্ছে

টেকনোলজি

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

সিম সোয়াপিং! কীভাবে এ থেকে নিজে রক্ষা পাবেন
সিম সোয়াপিং! কীভাবে এ থেকে নিজে রক্ষা পাবেন

টেকনোলজি