শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

বকুলতলার মিতুদের কথা

মাকিদ হায়দার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বকুলতলার মিতুদের কথা

ভেবেছিলেম তরুণীটি একদিন বাংলাদেশের বিখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী হবেন। তার কণ্ঠস্বর ভাসবে বেতারে এবং তাকে দেখতে পাব টেলিভিশনের পর্দায়, হয়তো তখন তিনি গান গাইবেন ‘আমার হিয়ার মাঝে’, অথবা ‘আমার সব দুখের’। একাধারে তিনি কবিতা লেখেন এবং বিভিন্ন কবির কবিতা পাঠ করেন দরাজকণ্ঠে। সেই ১৯৮২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে রবীন্দ্রসংগীত গেয়ে বিমোহিত করেছিলেন ফাল্গুনের সেই মিষ্টিমধুর সন্ধ্যায়। মেয়েটি স্কুলের গণ্ডি তখনো পেরোননি কিংবা শিল্পী হওয়ার বাসনা বোধ করি তিনি পারিবারিক আবহ থেকেই আহরণ করেছিলেন, সেই তথ্য আমাদের দিয়েছিলেন জামালপুরের কবি আহমদ আজিজ।

মাত্র কিছুদিন আগে ম্যানিলা থেকে ফিরেই ভেবেছিলেম কলকাতায় যাব অনুজ দাউদ হায়দারের সঙ্গে দেখা করতে। ম্যানিলা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেশ কয়েক মাস পড়তে হয়েছিল গণসংযোগ বিষয় নিয়ে, স্কলারশিপটি দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস সরকার। তখন আমি ছিলাম বিসিকের গণসংযোগ বিভাগের নির্বাহী। একদিন আমাদের মতিঝিল বিসিকের নিচ তলায় দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলাম লিফটের জন্য। কিন্তু দীর্ঘ লাইন দেখে পায়ে হেঁটে আমার চার তলার রুমে ঢুকেই দেখি বিসিক জামালপুরের এক জুনিয়র অফিসার আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। কুশল শেষে আগন্তুক জানালেন, ‘আমরা তরুণ-তরুণীরা ঠিক করেছি একটি কবিতাসন্ধ্যা হবে আমাদের জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে, ইতিমধ্যে আমি কবি মোহাম্মদ রফিক স্যারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি সম্মতি দিয়েছেন যাবেন। কবি আহমদ আজিজ আপনার ছোট ভাই জাহিদ হায়দারের বন্ধু। জাহিদ ভাইকে কবিতা পাঠের জন্য নিমন্ত্রণ জানিয়েছেন, উনি যাবেন জানিয়েছেন। এখন আপনি যদি সম্মতি দেন, আমি জামালপুরে আজকেই ফিরে গিয়ে সোবহান ভাই এমপির বড় মেয়ে মিতুকে জানাব আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি রফিক স্যার, আপনি এবং জাহিদ সাহেব আমাদের জামালপুর যাবেন।’ আমার সেই তরুণ অফিসারটির কাছ থেকে জানতে চাইলাম আমাদের যাতায়াতের ব্যয়ভার, রাতযাপন কোথায় কখন কীভাবে হবে এবং... আমাকে বসিয়ে উৎসাহী যুবকটি বললেন, ‘স্যার কিছু ভাববেন না, জামালপুর স্টেশনে মিতুপা, সেতুপা, আজিজ ভাইসহ আমাদের যে শিল্পসাহিত্যের ছেলেমেয়েরা আছে সবাই যাবে স্টেশনে, সেখান থেকে যাবে বকুলতলায় সৈয়দ আবদুস সোবহান এমপির বাড়িতে, সব ব্যবস্থা আপনাদের জন্য আমরা করে রেখেছি।’ সম্মতি জানালাম ট্রেনে যাব। ৭ তারিখের রবিবারের বেশ অনেক সকালেই অনুজ জাহিদসহ কমলাপুরে গিয়ে যথারীতি দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটও পেলাম কিন্তু ময়মনসিংহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে যেতে হলো, আমাদের দুই ভাইকে। সৌভাগ্যক্রমে কবি মোহাম্মদ রফিক একটু বসার জায়গা পেয়েছিলেন অন্য একটি কামরায়, চলন্ত ট্রেনেই রফিক ভাইকে খুঁজে পেলাম প্রথম শ্রেণিতে গিয়ে। আমরা তিনজন সে যাত্রায় কবিতা পাঠ করেছিলাম সেই ফেব্রুয়ারির রবিবারের সাতসকালে।

আমার কর্ম উপলক্ষে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকবার ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল গেলেও যাওয়া হয়নি তখনো জামালপুরে। স্টেশনে নেমে অভিভূত হয়ে গেলাম স্কুল না পেরোনো মেয়ে এবং ছেলেদের উৎসাহ দেখে, ওই তরুণ-তরুণীদের নেপথ্যে ছিলেন শহরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী সৈয়দ আবদুস সোবহান এবং তার দুই কন্যা মিতু আর সেতুসহ আরও অনেকেই। বকুলতলা নামটি আগে অনেকবার শুনেছিলাম আমার বন্ধু কবি শামীম আজাদের কাছ থেকে, তিনি তার পিতার কর্মসূত্রে থাকতেন ওই বকুলতলায়। আজ সেই বকুলতলায় এসে আমরা জনাকয়েক কবি, আবৃত্তিশিল্পী সবাই আশ্রয় পেয়েছি, সঙ্গে লেপ-কাঁথাসহ দুপুরের, রাতের আহারাদিসহ বিশাল কাছারিঘরের পালঙ্কে নিদ্রা যাওয়ার সুব্যবস্থা। দুপুরের আহারের পর পরিচয় হলো জামালপুরের বিখ্যাত ব্যবহারজীবী অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবদুস সোবহানের সঙ্গে। কথা প্রসঙ্গে রফিক ভাই জেনে নিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের পক্ষ থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন।  তবে আমার কেন যেন মনে হয়েছিল সোবহান সাহেব নিশ্চয়ই অন্য পার্টির নেতা ছিলেন, হয়তো সেখান থেকে তাকে জাতীয়তাবাদী দলে আসতে বাধ্য করেছিলেন জিয়াউর রহমানের লোকজন। তবে তিনি যে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলেন এবং কোথায় কীভাবে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন, সেই কথাটি সংক্ষিপ্ত আকারে শুনেছিলাম, কবিতা পাঠের আসরে যাওয়ার আগে। জামালপুরের পাবলিক লাইব্রেরি হলে গিয়ে দেখি তরুণ-তরুণীসহ লোকে লোকারণ্য। সবাই এসেছেন কবিতা পাঠের পরে শুনবেন শাহিনা সোবহান মিতুর কণ্ঠে তার নিজের লেখা কবিতা এবং রবীন্দ্রসংগীত। সেই সম্ভার আয়োজনে ঘোষণা দিলেন মিতু এবং কবি আহমদ আজিজ।

একসময় লক্ষ্য করলাম আবদুস সোহবান অনেক পেছনে অনেক লোকের সঙ্গে বসে উপভোগ করছেন তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাসমাখা সেই কবিতাসন্ধ্যার আনন্দময় অনুষ্ঠানটি। তিনি এবং তার সঙ্গীরা রাত প্রায় ১০টার দিকে ফিরে যাওয়ার আগেই রফিক ভাইকে এবং আমাকে জানালেন অনুষ্ঠান শেষ হলে চলে আসবেন তাড়াতাড়ি। শীতের রাত— ভাত, মাছ, মাংস ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। রফিক ভাই বললেন ঠাণ্ডা হয় হোক। জানালেন জামালপুরে আমাদের আর কোনো দিন আসা হবে কিনা জানি না, আনন্দ-উচ্ছ্বাসে তরুণ-তরুণীদের সঙ্গে গল্প করতে করতে যদি রাত গভীর হয়ে যায় হোক। তিনি আরও জানালেন আমাদের খুলনার একটি সাহিত্য আসরে ঢাকার অনেক কবির সঙ্গে আমিও ছিলাম সম্ভবত সেই অনুষ্ঠানে। বিখ্যাত ব্যবহারজীবী গাজী শামসুর রহমানও ছিলেন। তিনি তার জীবনের অনেক টুকরো টুকরো স্মৃতি রোমন্থন করতে করতে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে দিয়েছিলেন সেদিনের সেই কবিতা আবৃত্তি, নাচ, গানের সন্ধ্যায়। ইতিমধ্যে আবদুস সোবহান জেনে গিয়েছিলেন কবি মোহাম্মদ রফিকের বাড়ি খুলনায় এবং তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষায় অধ্যাপক এবং জেনেছিলেন আমি বিসিকের কর্মকর্তা।

মধ্যরাত পার করেই আমরা বকুলতলায় সেই মিতু, সেতুদের বাসায় মাত্র ফিরলাম, দেখলাম দশদিগন্ত ছেয়ে গেছে জোছনায়। শিয়াল ও পেঁচারা ডাকাডাকি করে একসময় ক্ষান্ত দিলেও আমরা প্রায় সারা রাত মুখর ছিলাম গল্প-গুজবে। পর দিন ঘুম থেকে জেগেই দেখলাম, শীতের পিঠা, খেজুর গুড়ের পাটালি। তখন মনে পড়ল আমাদের দোহারপাড়ার বাড়িটির কথা। শীতের শুরুতে এবং শীত শেষ না হওয়া পর্যন্ত হরেক পিঠা মা-চাচিরা কাজের মহিলাদের নিয়ে বানাতে বসতেন সেই ভোররাত থাকতেই। সেই উৎসবের আমেজ যেন পেলাম এই বাড়িটিতে এসে। ভালো যে আমার একারই লেগেছিল তা নয়, রফিক ভাই, জাহিদ, আজিজ ভাই অনেকের কাছে হয়তো মনে হয়েছিল বকুলতলায় মিতুদের বাড়িতে না এলে মিতুর মায়ের হাতে ওইসব পিঠা খাওয়া হতো না। ঢাকা শহরে সেই ’৮২ সালে যেমন ছিল না ভাপা পিঠা, এখনো নেই। আমার প্রিয় ভাপা পিঠা খেয়েছিলাম অনেক সেদিন। সকালে তখনকার দিনে কোর্ট-কাছারি রবিবারে বন্ধ এবং সোমবারে খোলা থাকলেও সেই সাতসকাল থেকে সোবহান সাহেব তার দুই কন্যাসহ আমাদের সঙ্গে শুরু করলেন তার কলেজ জীবনের এবং রাজনীতির হাতেখড়ির গল্প। কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ভারতে ছিলেন সাত মাস। আরও জানালেন, ‘উদবাস্তু জীবনের স্বাদ বড় কঠিন, টাকা নেই, জামাকাপড় নেই, খাদ্য নেই, গোয়ালঘরে খড়ের বিছানায় রাতযাপন।’ তবে স্বাধীন দেশের জন্য এগুলো তারা অনায়াসে ভোগ করেছেন। তিনি আরও জানালেন, এভাবে আরেকবার স্পন্দিত হয়েছিলেন ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে। তার চেয়ে অনেক বেশি  গুরুত্ববহ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ। ‘এক ক্যাম্প থেকে আরেক ক্যাম্পে, সংগঠিত করেছি মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধের জন্য আগত তরুণদের উদ্দেশে বক্তৃতা দিচ্ছি। আলোচনা করছি। একদিন দুর্ঘটনায় আহত হলাম, টাকার অভাবে চিকিৎসার জন্য হারের একটি অংশ বিক্রি করেছি। এমন সময় খবর পেলাম রাজাকার-আলবদররা আমার বাড়িতে এসে মিতু-সেতুর মাকে চাপ দিচ্ছিল, উকিল সাহেবকে ভারতের মেঘালয় থেকে ফিরে আসতে বলেন, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক।’ তিনি আরও জানালেন, ‘আমার অগ্রজ সৈয়দ আবদুুল হান্নান অধ্যাপক এবং তার বড় সৈয়দ আবদুস সাত্তার যিনি ১৯৫২ সালে নবগঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা যুগ্ম আহ্বায়ক এবং আমি প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী। জেলজীবন শুরু করেছিলাম ১৯৪৮ সালে। তখন বয়স ছিল ১৩ বছর।’

“বলতে দ্বিধা নেই ’৭৬ সালে কী কারণে জেলে গেলাম জানিনে। তবে ১ মার্চ এক সন্ধ্যায় ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ আমাকে গ্রেফতার করিয়েছিল ক্ষমতাসীনরা। ’৭৫ সালের মর্মান্তিক ঘটনার পরপর অনেক আওয়ামী লীগ নেতাসহ জাসদ নেতারা গ্রেফতার হয়েছিলেন দেশদ্রোহের মিথ্যা মামলায়।’ সৈয়দ আবদুস সোহবান ছিলেন আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। সে অপরাধেই তাকে ‘স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্টে’ গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই গ্রেফতারের অনতিকাল পরই তিনি মুক্তি পেয়েছিলেন, তৎকালীন সরকারের ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণ করে। তাকে বলা হয়েছিল জাতীয়তাবাদী দলে নাম লেখাতে হবে। নিরুপায় হয়ে গন্ত্যন্তর না দেখে সম্মতি জ্ঞাপন করেছিলেন, তবে সেদিনের সেই সকালেই সোবহান সাহেব শ্লেষমিশ্রিত কণ্ঠে জানিয়ে ছিলেন, এক নেতার  ঘোষণায় যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ এবং হাজার হাজার নারীকে কিছুতেই সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেই দুপুরের আহারান্তে ঢাকায় ফিরে এসেছিলাম আমরা তিনজনসহ আরও জনাকয়েক। ঘটনাটি আজ থেকে ৩৫ বছর আগের। সেই মিতু-সেতুদের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কিন্তু ২০০০ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহের পাঁচ জেলার  (ময়মনসিংহ, শেরপুর, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, জামালপুর) প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আর্থিক সহায়তার লক্ষ্যে আমাকে বেশ কয়েক বছর ময়মনসিংহে থাকতে হয়েছিল, বিশেষত ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের জন্য ঋণ প্রদান ছিল সরকারের লক্ষ্য। প্রতি মাসেই মনিটরিংয়ের জন্য বিভিন্ন জেলায় যেতে হতো। সম্ভবত জুলাইয়ে গিয়েছিলাম জামালপুরে এক বর্ষণমুখর দিনে। অফিসের কাজকর্ম শেষে বিকালের দিকে আমার সেই অফিসারটিকে ডাকলাম যিনি ’৮২ সালে আমন্ত্রণ জানাতে গিয়েছিলেন আমাকে। সেই অফিসারটি আমাকে স্মরণ করিয়ে দিলেন, তাদের সেই বকুলতলার দিনটির কথা এবং সেই শীতসন্ধ্যায় জামালপুর পাবলিক লাইব্রেরি হলে কবিতা পাঠ এবং রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের কথা।

জানতে চাইলাম সোবহান সাহেব কেমন আছেন? সহকর্মী জানালেন, তিনি না-ফেরার দেশে— কথাটি সম্পূর্ণ করতে পারলেন না। লক্ষ্য করলাম আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন, নিজেকে সামলে জানালেন ফুটফুটে সেই বোন দুটির কথা। আহমদ আজিজের কথা এবং জামালপুরের সুগার মিলের আরেক কবির কথা। সহকর্মী জানালেন মিতুপা, সেতুপা ডাক্তার হয়েছেন। ঢাকায়ই থাকেন। একটু বিরতি দিয়ে সোবহান সাহেব প্রসঙ্গে ফিরলেন। সোবহান কাকা একজন বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক, যিনি আসামের মেঘালয়ে আমাদের এই অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন। আর তাকেই কিনা জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে জেলে ঢুকিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ করার অপরাধে। উপরন্তু শহরের নামকরা একজন অ্যাডভোকেট ছিলেন তিনি।

শুধু সোহবান কাকা নন, সেই সময় আওয়ামী লীগের এবং জাসদের অনেক ছেলে দেশত্যাগে বাধ্য হয়ে পাড়ি দিয়েছিলেন ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। যারা যেতে পারেননি তাদের অনেকেই গ্রেফতার হয়েছিলেন এবং সেই গ্রেফতারের ভিতরেই পড়েছিলেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সোবহান কাকা তাদের একজন। বর্ষণমুখর সেই সন্ধ্যাটি বেশ কেটেছিল। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে চারদিকে যখন কিছুই দেখা যাচ্ছিল না, তার মাঝেও দেখলাম, বাঁশবাগানের মাথার চাঁদ। মেঘ আর জোছনার লুকোচুরি। অনেকক্ষণ তাকিয়েছিলাম এক বর্ষণমুখর সেই রাতে।

এ বছর বাংলা একাডেমির বইমেলার শেষ দিন (২৯/২/১৬) সোমবার গিয়েছিলাম সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জয়তা নামের একটি বইয়ের দোকানে। বই নাড়াচাড়া করছিলাম একজন সুবেশী মোটাসোটা ভদ্র মহিলা আমাকে বললেন, আপনি কি মাকিদ ভাই? অচেনা অজানাকে হ্যাঁ বলতেই তিনি জানালেন আমি সেই জামালপুরের বকুলতলার মিতু। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর আপনার সঙ্গে দেখা হলো। একটু ভিরমি খেয়েছিলাম। নিজেকে সামলে নিয়ে বললাম, আপনি কি এখনো রবীন্দ্রসংগীত..., আমাকে থামিয়ে দিয়ে জানালেন, তিনি এখন ডাক্তার হয়েছেন এবং ছোট বোনটিও। বেশ কিছুক্ষণ আলাপচারিতার পরে শাহিনা সোবহান মিতু তার নিজের লেখা একটি বই উপহার দিলেন, নাম ‘দিন যাপনের খসড়া’। সেই খসড়ার ভূমিকা পাঠে তখনই জানতে পারলাম চিঠির ফর্মে  লিখিত।

দিনযাপনের খসড়ার চিঠিপত্র পড়ে মনে হয়েছে, প্রাচীন ভারতে, চীনে, মিসরে এবং গ্রিসে চিঠির প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়নে আছে চিঠির কথা। অতীতে প্রশিক্ষিত পায়রা ঠোঁটে চিঠি নিয়ে সঠিক প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিত। ভারতবর্ষে শেরশাহ প্রচলন করেছিলেন ঘোড়ার ডাকের।

দিন যাপনের খসড়া পাঠান্তে জানতে পারলাম, লেখিকার পিতা প্রয়াত সৈয়দ আবদুস সোবহানকে, কীভাবে অন্যায়-অত্যাচার করে, আত্মবিশ্বাসের দলটিকে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থেকে দূরে রাখার প্রয়াসে জনাব সোবহানকে দীর্ঘ সময় কাটাতে হয়েছিল জেলের ভিতরে। বইটি পাঠান্তে আরও মনে পড়েছিল সেই ’৮২ সালের দিনটির কথা। যেটি সোবহান সাহেব বলেছিলেন— এক বেতার ভাষণেই যদি দেশ স্বাধীন হয়ে যেত তাহলে ৩০ লাখ লোককে প্রাণ দিতে হতো না এবং হাজার হাজার নারীর সম্ভ্রম হারাতে হতো না।

সেলুকাস, সত্যি কী বিচিত্র এই দেশ।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

৪৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা