শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গুলশান ও শোলাকিয়া হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় দেওয়ার ব্যাপারে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। জঙ্গিবাদীরা বাংলাদেশের চরিত্রই পাল্টে দিতে চাচ্ছে। আমরা কি এটা মেনে নিতে পারি? গুলশান হত্যাকাণ্ডের আগেও গত দুই বছরে ব্লগার, বৌদ্ধবিহার ও খ্রিস্টান দোকানির ওপর হামলা, হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাসহ ৫০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় যতটা তত্পর হয়েছে, এর আগের কোনো হত্যাকাণ্ডেই এত তত্পরতা দেখা যায়নি। জঙ্গি মতবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সভা-সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, এভাবে গণজাগরণ সৃষ্টি হলেই উগ্র জঙ্গিবাদ পরাস্ত হবে। মনে রাখতে হবে ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। তবে এমন ভাবে প্রচারণা চালাতে হবে যাতে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ গড়ে তোলা যায়। প্রত্যেক বাঙালি তাদের স্ব স্ব ধর্ম পালন করবে এটাই তো স্বাভাবিক। জবরদস্তি করে কারও ধর্মীয় আচরণ পালন করতে বাধা দেওয়া উচিত নয়। অতিসম্প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দিরে হামলা হয়েছে। তাদের দেবতার মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এটা কারও জন্যেই কাম্য নয়। এই বাংলাদেশের জন্য কি আমরা যুদ্ধ করেছিলাম?

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, তারা তো জীবনবাজি রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম। পাক হানাদার বাহিনীকে ৯ মাসে পরাস্ত করে এ দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আকাঙ্ক্ষাগুলো বঙ্গবন্ধু সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সংবিধানে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আর রাজনীতি করার অধিকার থাকেনি। বাংলাদেশ কাগজে কলমে সত্যি সত্যিই অসাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অকাল মৃত্যুর পর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতিসহ সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেন। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেন। আর তখন থেকেই রাষ্ট্রের চরিত্রের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত রাজনৈতিক দলগুলো রাজনীতি করার সুযোগ পায়। মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম, জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজনীতি করা শুরু করে। কালের পরিক্রমায় মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থি দলের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। তবে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। গত ৪০ বছরে এসব দলের অনেক ডালপালা গজিয়েছে।

দেশে এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। একাত্তর সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াত নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদসহ অনেকেরই বিচার শেষ হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারের পর এদের রায়ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করার ফলে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি জেএমবি, হিযবুত তাহরির, আনসারউল্লাহ বাংলাটিমসহ কয়েকটি ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বর্তমান সরকার এসব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করলেও তাদের গোপন তত্পরতা অব্যাহত রয়েছে।

সাধারণত সন্ত্রাসবাদ হচ্ছে মধ্যবিত্ত সমাজের একটি বৈশিষ্ট্য। মধ্যবিত্ত সমাজ অস্থির প্রকৃতির বলে তারা সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। মূলত হতাশা থেকেই সন্ত্রাসবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা কখনই সন্ত্রাসবাদের অনুকূলে নয়। ব্রিটিশ শাসনামলে গোপন সংগঠন যুগান্তর কিংবা অনুশীলন দলও সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় নিয়েছিল। তবে তা সফল হয়নি। পাকিস্তান আমলেও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যেসব চীনাপন্থি রাজনৈতিক দল তাদের গোপন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন তারাও ব্যর্থ হয়েছে। স্বাধীনতার পর সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টি কিংবা জাসদের গণবাহিনীর তত্পরতা সফলতার মুখ দেখেনি। কারণ সন্ত্রাসবাদ পরিচালনা করার মতো সামাজিক ও ভৌগোলিক অবস্থা বাংলাদেশে নেই। তাই নতুন করে সন্ত্রাসী কিংবা আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড করে কিছু সময়ের জন্য দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করা যাবে, চূড়ান্ত বিশ্লেষণে সন্ত্রাসবাদ কখনই জয়ী হতে পারবে না। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শ্রীলঙ্কায় আত্মঘাতী বোমা হামলা ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল এলটিটি। এখন আর এলটিটি সন্ত্রাস এর পথে নেই। ভারতেও চারু মজুমদাররা নকশালবাড়ী আন্দোলন শুরু করেছিল। ভারতে শিক্ষায় দীক্ষায় দক্ষ যুবকরা দলে দলে এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল, কিন্তু সেই আন্দোলনও সফল হয়নি।

আমাদের দেশে ধর্মের নামে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের ছেলেরা আজ সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ৩০ বছরের নিচের তরুণরাই গুলশান ও শোলাকিয়ার মর্মান্তিক ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ধর্মীয় উন্মাদনায় বিভোর হয়ে এসব তরুণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়েছে। এর পিছনে একটি ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। স্বাধীনতার আগে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাহাড় প্রমাণ জনপ্রিয়তার সময়েও শতকরা ৩০ ভাগ ভোটার বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শের বিরুদ্ধে ছিল। এরাই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনী গঠন করে পাক বাহিনীকে সমর্থন করেছিল। এই ৩০ ভাগ মানুষের মানসিকতা রাতারাতি তো পরিবর্তন হয়ে যাবে না। স্বাধীনতার পর এরা এদেশেই অবস্থান করেছেন। মরহুম জিয়ার শাসনামলে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার সুযোগ নিয়ে এদের ডালপালা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব তরুণদের সবাই তো আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অনুপ্রাণিত পরিবার থেকে আসেনি। মধ্যবিত্তরা স্বাধীনতার পর উচ্চবিত্ত হয়েছে, কিন্তু মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি। তরুণদের উগ্র জঙ্গিবাদী মানসিকতার পিছনে এ বিষয়টিও পর্যালোচনা করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ ও গণআন্দোলন এক নয়। এভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনও সম্ভব নয়। নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তন কিংবা ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করলে অনেক সময় ভালো ফল বয়ে আনে না এটাও বুঝতে হবে।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনকে একটি প্লাটফরমে আনতে হবে। এই প্লাটফরম থেকে ইউনিয়ন, থানা ও জেলাপর্যায়ে সভা, সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে এ দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এ দলকে সংবিধানের ৪ মূলনীতি প্রতিষ্ঠা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্লাটফরম গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একাত্তরের ন্যায় প্লাটফরম গড়ে তুলে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টি হবে। আর গণজাগরণ সৃষ্টি না হলে দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন হবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই জেলা পর্যায়ে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করছেন। ১৪ দল রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের সমাবেশ করতে হবে দেশব্যাপী। আওয়ামী লীগ নেতা ও কর্মীদের মাঠে নামতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে প্রতিটি জেলা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করা দরকার। না হলে আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মী রাজপথে বেরিয়ে আসবে না, কারণ প্রায় আট বছর ক্ষমতাশীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছে। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলেই তার সহযোগী সংগঠন এবং ১৪ দল ও সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও মাঠে নামবে। তাহলেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন