শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গুলশান ও শোলাকিয়া হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় দেওয়ার ব্যাপারে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। জঙ্গিবাদীরা বাংলাদেশের চরিত্রই পাল্টে দিতে চাচ্ছে। আমরা কি এটা মেনে নিতে পারি? গুলশান হত্যাকাণ্ডের আগেও গত দুই বছরে ব্লগার, বৌদ্ধবিহার ও খ্রিস্টান দোকানির ওপর হামলা, হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাসহ ৫০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় যতটা তত্পর হয়েছে, এর আগের কোনো হত্যাকাণ্ডেই এত তত্পরতা দেখা যায়নি। জঙ্গি মতবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সভা-সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, এভাবে গণজাগরণ সৃষ্টি হলেই উগ্র জঙ্গিবাদ পরাস্ত হবে। মনে রাখতে হবে ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। তবে এমন ভাবে প্রচারণা চালাতে হবে যাতে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ গড়ে তোলা যায়। প্রত্যেক বাঙালি তাদের স্ব স্ব ধর্ম পালন করবে এটাই তো স্বাভাবিক। জবরদস্তি করে কারও ধর্মীয় আচরণ পালন করতে বাধা দেওয়া উচিত নয়। অতিসম্প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দিরে হামলা হয়েছে। তাদের দেবতার মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এটা কারও জন্যেই কাম্য নয়। এই বাংলাদেশের জন্য কি আমরা যুদ্ধ করেছিলাম?

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, তারা তো জীবনবাজি রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম। পাক হানাদার বাহিনীকে ৯ মাসে পরাস্ত করে এ দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আকাঙ্ক্ষাগুলো বঙ্গবন্ধু সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সংবিধানে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আর রাজনীতি করার অধিকার থাকেনি। বাংলাদেশ কাগজে কলমে সত্যি সত্যিই অসাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অকাল মৃত্যুর পর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতিসহ সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেন। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেন। আর তখন থেকেই রাষ্ট্রের চরিত্রের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত রাজনৈতিক দলগুলো রাজনীতি করার সুযোগ পায়। মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম, জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজনীতি করা শুরু করে। কালের পরিক্রমায় মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থি দলের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। তবে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। গত ৪০ বছরে এসব দলের অনেক ডালপালা গজিয়েছে।

দেশে এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। একাত্তর সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াত নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদসহ অনেকেরই বিচার শেষ হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারের পর এদের রায়ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করার ফলে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি জেএমবি, হিযবুত তাহরির, আনসারউল্লাহ বাংলাটিমসহ কয়েকটি ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বর্তমান সরকার এসব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করলেও তাদের গোপন তত্পরতা অব্যাহত রয়েছে।

সাধারণত সন্ত্রাসবাদ হচ্ছে মধ্যবিত্ত সমাজের একটি বৈশিষ্ট্য। মধ্যবিত্ত সমাজ অস্থির প্রকৃতির বলে তারা সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। মূলত হতাশা থেকেই সন্ত্রাসবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা কখনই সন্ত্রাসবাদের অনুকূলে নয়। ব্রিটিশ শাসনামলে গোপন সংগঠন যুগান্তর কিংবা অনুশীলন দলও সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় নিয়েছিল। তবে তা সফল হয়নি। পাকিস্তান আমলেও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যেসব চীনাপন্থি রাজনৈতিক দল তাদের গোপন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন তারাও ব্যর্থ হয়েছে। স্বাধীনতার পর সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টি কিংবা জাসদের গণবাহিনীর তত্পরতা সফলতার মুখ দেখেনি। কারণ সন্ত্রাসবাদ পরিচালনা করার মতো সামাজিক ও ভৌগোলিক অবস্থা বাংলাদেশে নেই। তাই নতুন করে সন্ত্রাসী কিংবা আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড করে কিছু সময়ের জন্য দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করা যাবে, চূড়ান্ত বিশ্লেষণে সন্ত্রাসবাদ কখনই জয়ী হতে পারবে না। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শ্রীলঙ্কায় আত্মঘাতী বোমা হামলা ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল এলটিটি। এখন আর এলটিটি সন্ত্রাস এর পথে নেই। ভারতেও চারু মজুমদাররা নকশালবাড়ী আন্দোলন শুরু করেছিল। ভারতে শিক্ষায় দীক্ষায় দক্ষ যুবকরা দলে দলে এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল, কিন্তু সেই আন্দোলনও সফল হয়নি।

আমাদের দেশে ধর্মের নামে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের ছেলেরা আজ সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ৩০ বছরের নিচের তরুণরাই গুলশান ও শোলাকিয়ার মর্মান্তিক ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ধর্মীয় উন্মাদনায় বিভোর হয়ে এসব তরুণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়েছে। এর পিছনে একটি ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। স্বাধীনতার আগে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাহাড় প্রমাণ জনপ্রিয়তার সময়েও শতকরা ৩০ ভাগ ভোটার বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শের বিরুদ্ধে ছিল। এরাই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনী গঠন করে পাক বাহিনীকে সমর্থন করেছিল। এই ৩০ ভাগ মানুষের মানসিকতা রাতারাতি তো পরিবর্তন হয়ে যাবে না। স্বাধীনতার পর এরা এদেশেই অবস্থান করেছেন। মরহুম জিয়ার শাসনামলে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার সুযোগ নিয়ে এদের ডালপালা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব তরুণদের সবাই তো আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অনুপ্রাণিত পরিবার থেকে আসেনি। মধ্যবিত্তরা স্বাধীনতার পর উচ্চবিত্ত হয়েছে, কিন্তু মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি। তরুণদের উগ্র জঙ্গিবাদী মানসিকতার পিছনে এ বিষয়টিও পর্যালোচনা করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ ও গণআন্দোলন এক নয়। এভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনও সম্ভব নয়। নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তন কিংবা ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করলে অনেক সময় ভালো ফল বয়ে আনে না এটাও বুঝতে হবে।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনকে একটি প্লাটফরমে আনতে হবে। এই প্লাটফরম থেকে ইউনিয়ন, থানা ও জেলাপর্যায়ে সভা, সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে এ দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এ দলকে সংবিধানের ৪ মূলনীতি প্রতিষ্ঠা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্লাটফরম গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একাত্তরের ন্যায় প্লাটফরম গড়ে তুলে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টি হবে। আর গণজাগরণ সৃষ্টি না হলে দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন হবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই জেলা পর্যায়ে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করছেন। ১৪ দল রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের সমাবেশ করতে হবে দেশব্যাপী। আওয়ামী লীগ নেতা ও কর্মীদের মাঠে নামতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে প্রতিটি জেলা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করা দরকার। না হলে আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মী রাজপথে বেরিয়ে আসবে না, কারণ প্রায় আট বছর ক্ষমতাশীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছে। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলেই তার সহযোগী সংগঠন এবং ১৪ দল ও সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও মাঠে নামবে। তাহলেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স
ঢাকা মেভরিক্সকে হারিয়ে ফাইনালে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ
মামলার আসামি বাল্যবন্ধু জরেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্তে ১২ জনকে ফেরত দিল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান
জেনেভা ক্যাম্পে ককটেলের গোপন কারখানার সন্ধান

নগর জীবন

কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট
কৃষককে কুপিয়ে গরু লুট

দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে
বিচারকের ছেলের মৃত্যু রক্তক্ষরণে

পেছনের পৃষ্ঠা