শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গুলশান ও শোলাকিয়া হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় দেওয়ার ব্যাপারে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। জঙ্গিবাদীরা বাংলাদেশের চরিত্রই পাল্টে দিতে চাচ্ছে। আমরা কি এটা মেনে নিতে পারি? গুলশান হত্যাকাণ্ডের আগেও গত দুই বছরে ব্লগার, বৌদ্ধবিহার ও খ্রিস্টান দোকানির ওপর হামলা, হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাসহ ৫০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় যতটা তত্পর হয়েছে, এর আগের কোনো হত্যাকাণ্ডেই এত তত্পরতা দেখা যায়নি। জঙ্গি মতবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সভা-সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, এভাবে গণজাগরণ সৃষ্টি হলেই উগ্র জঙ্গিবাদ পরাস্ত হবে। মনে রাখতে হবে ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। তবে এমন ভাবে প্রচারণা চালাতে হবে যাতে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ গড়ে তোলা যায়। প্রত্যেক বাঙালি তাদের স্ব স্ব ধর্ম পালন করবে এটাই তো স্বাভাবিক। জবরদস্তি করে কারও ধর্মীয় আচরণ পালন করতে বাধা দেওয়া উচিত নয়। অতিসম্প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দিরে হামলা হয়েছে। তাদের দেবতার মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এটা কারও জন্যেই কাম্য নয়। এই বাংলাদেশের জন্য কি আমরা যুদ্ধ করেছিলাম?

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, তারা তো জীবনবাজি রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম। পাক হানাদার বাহিনীকে ৯ মাসে পরাস্ত করে এ দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আকাঙ্ক্ষাগুলো বঙ্গবন্ধু সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সংবিধানে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আর রাজনীতি করার অধিকার থাকেনি। বাংলাদেশ কাগজে কলমে সত্যি সত্যিই অসাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অকাল মৃত্যুর পর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতিসহ সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেন। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেন। আর তখন থেকেই রাষ্ট্রের চরিত্রের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত রাজনৈতিক দলগুলো রাজনীতি করার সুযোগ পায়। মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম, জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজনীতি করা শুরু করে। কালের পরিক্রমায় মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থি দলের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। তবে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। গত ৪০ বছরে এসব দলের অনেক ডালপালা গজিয়েছে।

দেশে এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। একাত্তর সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াত নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদসহ অনেকেরই বিচার শেষ হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারের পর এদের রায়ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করার ফলে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি জেএমবি, হিযবুত তাহরির, আনসারউল্লাহ বাংলাটিমসহ কয়েকটি ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বর্তমান সরকার এসব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করলেও তাদের গোপন তত্পরতা অব্যাহত রয়েছে।

সাধারণত সন্ত্রাসবাদ হচ্ছে মধ্যবিত্ত সমাজের একটি বৈশিষ্ট্য। মধ্যবিত্ত সমাজ অস্থির প্রকৃতির বলে তারা সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। মূলত হতাশা থেকেই সন্ত্রাসবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা কখনই সন্ত্রাসবাদের অনুকূলে নয়। ব্রিটিশ শাসনামলে গোপন সংগঠন যুগান্তর কিংবা অনুশীলন দলও সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় নিয়েছিল। তবে তা সফল হয়নি। পাকিস্তান আমলেও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যেসব চীনাপন্থি রাজনৈতিক দল তাদের গোপন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন তারাও ব্যর্থ হয়েছে। স্বাধীনতার পর সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টি কিংবা জাসদের গণবাহিনীর তত্পরতা সফলতার মুখ দেখেনি। কারণ সন্ত্রাসবাদ পরিচালনা করার মতো সামাজিক ও ভৌগোলিক অবস্থা বাংলাদেশে নেই। তাই নতুন করে সন্ত্রাসী কিংবা আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড করে কিছু সময়ের জন্য দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করা যাবে, চূড়ান্ত বিশ্লেষণে সন্ত্রাসবাদ কখনই জয়ী হতে পারবে না। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শ্রীলঙ্কায় আত্মঘাতী বোমা হামলা ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল এলটিটি। এখন আর এলটিটি সন্ত্রাস এর পথে নেই। ভারতেও চারু মজুমদাররা নকশালবাড়ী আন্দোলন শুরু করেছিল। ভারতে শিক্ষায় দীক্ষায় দক্ষ যুবকরা দলে দলে এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল, কিন্তু সেই আন্দোলনও সফল হয়নি।

আমাদের দেশে ধর্মের নামে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের ছেলেরা আজ সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ৩০ বছরের নিচের তরুণরাই গুলশান ও শোলাকিয়ার মর্মান্তিক ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ধর্মীয় উন্মাদনায় বিভোর হয়ে এসব তরুণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়েছে। এর পিছনে একটি ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। স্বাধীনতার আগে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাহাড় প্রমাণ জনপ্রিয়তার সময়েও শতকরা ৩০ ভাগ ভোটার বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শের বিরুদ্ধে ছিল। এরাই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনী গঠন করে পাক বাহিনীকে সমর্থন করেছিল। এই ৩০ ভাগ মানুষের মানসিকতা রাতারাতি তো পরিবর্তন হয়ে যাবে না। স্বাধীনতার পর এরা এদেশেই অবস্থান করেছেন। মরহুম জিয়ার শাসনামলে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার সুযোগ নিয়ে এদের ডালপালা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব তরুণদের সবাই তো আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অনুপ্রাণিত পরিবার থেকে আসেনি। মধ্যবিত্তরা স্বাধীনতার পর উচ্চবিত্ত হয়েছে, কিন্তু মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি। তরুণদের উগ্র জঙ্গিবাদী মানসিকতার পিছনে এ বিষয়টিও পর্যালোচনা করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ ও গণআন্দোলন এক নয়। এভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনও সম্ভব নয়। নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তন কিংবা ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করলে অনেক সময় ভালো ফল বয়ে আনে না এটাও বুঝতে হবে।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনকে একটি প্লাটফরমে আনতে হবে। এই প্লাটফরম থেকে ইউনিয়ন, থানা ও জেলাপর্যায়ে সভা, সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে এ দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এ দলকে সংবিধানের ৪ মূলনীতি প্রতিষ্ঠা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্লাটফরম গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একাত্তরের ন্যায় প্লাটফরম গড়ে তুলে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টি হবে। আর গণজাগরণ সৃষ্টি না হলে দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন হবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই জেলা পর্যায়ে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করছেন। ১৪ দল রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের সমাবেশ করতে হবে দেশব্যাপী। আওয়ামী লীগ নেতা ও কর্মীদের মাঠে নামতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে প্রতিটি জেলা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করা দরকার। না হলে আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মী রাজপথে বেরিয়ে আসবে না, কারণ প্রায় আট বছর ক্ষমতাশীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছে। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলেই তার সহযোগী সংগঠন এবং ১৪ দল ও সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও মাঠে নামবে। তাহলেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন
সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশন সংশ্লিষ্ট দুটি আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ
সাইম আইয়ুব: ব্যাটিংয়ে ছন্দ হারিয়ে, বোলিংয়ে দারুণ ছাপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬
নওগাঁয় ভুয়া ৪ পুলিশ সদস্যসহ গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার
মান্ধানার রেকর্ডের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বড় হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক
রংপুরে দুদকের অভিযানে দুই কর্মকর্তার কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন