শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ জুলাই, ২০১৬

সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

স্বপন দাশগুপ্ত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে ক্ষমতার পরিবর্তন হবে না

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। গুলশান ও শোলাকিয়া হত্যাকাণ্ডের পর বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচয় দেওয়ার ব্যাপারে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। জঙ্গিবাদীরা বাংলাদেশের চরিত্রই পাল্টে দিতে চাচ্ছে। আমরা কি এটা মেনে নিতে পারি? গুলশান হত্যাকাণ্ডের আগেও গত দুই বছরে ব্লগার, বৌদ্ধবিহার ও খ্রিস্টান দোকানির ওপর হামলা, হিন্দু পুরোহিতকে হত্যাসহ ৫০ জনকে হত্যা করেছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলশান ও শোলাকিয়ার ঘটনায় যতটা তত্পর হয়েছে, এর আগের কোনো হত্যাকাণ্ডেই এত তত্পরতা দেখা যায়নি। জঙ্গি মতবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য প্রয়োজন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠনগুলোকে নিয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দল একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে দেশব্যাপী রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সভা-সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, এভাবে গণজাগরণ সৃষ্টি হলেই উগ্র জঙ্গিবাদ পরাস্ত হবে। মনে রাখতে হবে ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার। তবে এমন ভাবে প্রচারণা চালাতে হবে যাতে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে গণজাগরণ গড়ে তোলা যায়। প্রত্যেক বাঙালি তাদের স্ব স্ব ধর্ম পালন করবে এটাই তো স্বাভাবিক। জবরদস্তি করে কারও ধর্মীয় আচরণ পালন করতে বাধা দেওয়া উচিত নয়। অতিসম্প্রতি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দিরে হামলা হয়েছে। তাদের দেবতার মূর্তি ভেঙে ফেলা হয়েছে। এটা কারও জন্যেই কাম্য নয়। এই বাংলাদেশের জন্য কি আমরা যুদ্ধ করেছিলাম?

আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম, তারা তো জীবনবাজি রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম। পাক হানাদার বাহিনীকে ৯ মাসে পরাস্ত করে এ দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। স্বাধীনতার পর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আকাঙ্ক্ষাগুলো বঙ্গবন্ধু সংবিধানে সন্নিবেশিত করেন। জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। সংবিধানে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশে কোনো সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দলের আর রাজনীতি করার অধিকার থাকেনি। বাংলাদেশ কাগজে কলমে সত্যি সত্যিই অসাম্প্রদায়িক দেশে পরিণত হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর অকাল মৃত্যুর পর রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রীয় ৪ মূলনীতিসহ সংবিধানের অনেক পরিবর্তন করেন। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের রাজনীতি করার সুযোগ সৃষ্টি করে দেন। আর তখন থেকেই রাষ্ট্রের চরিত্রের পরিবর্তন ঘটতে থাকে। মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত রাজনৈতিক দলগুলো রাজনীতি করার সুযোগ পায়। মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম, জামায়াতে ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রাজনীতি করা শুরু করে। কালের পরিক্রমায় মুসলিম লীগ, নেজামি ইসলাম ও ইসলামিক ডেমোক্রেটিক লীগসহ বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থি দলের এখন আর কোনো অস্তিত্ব নেই। তবে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে। গত ৪০ বছরে এসব দলের অনেক ডালপালা গজিয়েছে।

দেশে এখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে। একাত্তর সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে জামায়াত নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদসহ অনেকেরই বিচার শেষ হয়েছে। সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারের পর এদের রায়ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধন করার ফলে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি জেএমবি, হিযবুত তাহরির, আনসারউল্লাহ বাংলাটিমসহ কয়েকটি ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটে। বর্তমান সরকার এসব দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করলেও তাদের গোপন তত্পরতা অব্যাহত রয়েছে।

সাধারণত সন্ত্রাসবাদ হচ্ছে মধ্যবিত্ত সমাজের একটি বৈশিষ্ট্য। মধ্যবিত্ত সমাজ অস্থির প্রকৃতির বলে তারা সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে তাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে চায়। মূলত হতাশা থেকেই সন্ত্রাসবাদের সৃষ্টি হয়। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতা কখনই সন্ত্রাসবাদের অনুকূলে নয়। ব্রিটিশ শাসনামলে গোপন সংগঠন যুগান্তর কিংবা অনুশীলন দলও সন্ত্রাসবাদের আশ্রয় নিয়েছিল। তবে তা সফল হয়নি। পাকিস্তান আমলেও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে যেসব চীনাপন্থি রাজনৈতিক দল তাদের গোপন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন তারাও ব্যর্থ হয়েছে। স্বাধীনতার পর সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টি কিংবা জাসদের গণবাহিনীর তত্পরতা সফলতার মুখ দেখেনি। কারণ সন্ত্রাসবাদ পরিচালনা করার মতো সামাজিক ও ভৌগোলিক অবস্থা বাংলাদেশে নেই। তাই নতুন করে সন্ত্রাসী কিংবা আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড করে কিছু সময়ের জন্য দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করা যাবে, চূড়ান্ত বিশ্লেষণে সন্ত্রাসবাদ কখনই জয়ী হতে পারবে না। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ শ্রীলঙ্কায় আত্মঘাতী বোমা হামলা ও সন্ত্রাস করে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল এলটিটি। এখন আর এলটিটি সন্ত্রাস এর পথে নেই। ভারতেও চারু মজুমদাররা নকশালবাড়ী আন্দোলন শুরু করেছিল। ভারতে শিক্ষায় দীক্ষায় দক্ষ যুবকরা দলে দলে এ আন্দোলনে যোগ দিয়েছিল, কিন্তু সেই আন্দোলনও সফল হয়নি।

আমাদের দেশে ধর্মের নামে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের ছেলেরা আজ সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। ৩০ বছরের নিচের তরুণরাই গুলশান ও শোলাকিয়ার মর্মান্তিক ঘটনার সঙ্গে জড়িত। ধর্মীয় উন্মাদনায় বিভোর হয়ে এসব তরুণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হয়েছে। এর পিছনে একটি ঐতিহাসিক কারণ রয়েছে। স্বাধীনতার আগে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর পাহাড় প্রমাণ জনপ্রিয়তার সময়েও শতকরা ৩০ ভাগ ভোটার বঙ্গবন্ধুর নীতি ও আদর্শের বিরুদ্ধে ছিল। এরাই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনী গঠন করে পাক বাহিনীকে সমর্থন করেছিল। এই ৩০ ভাগ মানুষের মানসিকতা রাতারাতি তো পরিবর্তন হয়ে যাবে না। স্বাধীনতার পর এরা এদেশেই অবস্থান করেছেন। মরহুম জিয়ার শাসনামলে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার সুযোগ নিয়ে এদের ডালপালা বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব তরুণদের সবাই তো আর মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে অনুপ্রাণিত পরিবার থেকে আসেনি। মধ্যবিত্তরা স্বাধীনতার পর উচ্চবিত্ত হয়েছে, কিন্তু মানসিকতার পরিবর্তন হয়নি। তরুণদের উগ্র জঙ্গিবাদী মানসিকতার পিছনে এ বিষয়টিও পর্যালোচনা করতে হবে। সন্ত্রাসবাদ ও গণআন্দোলন এক নয়। এভাবে ক্ষমতার পরিবর্তনও সম্ভব নয়। নির্বাচন ছাড়া সরকার পরিবর্তন কিংবা ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করলে অনেক সময় ভালো ফল বয়ে আনে না এটাও বুঝতে হবে।

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী রাজনৈতিক দল ও সংগঠনকে একটি প্লাটফরমে আনতে হবে। এই প্লাটফরম থেকে ইউনিয়ন, থানা ও জেলাপর্যায়ে সভা, সমাবেশ ও মিছিল করতে হবে। এর পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোকেও এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ হচ্ছে এ দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এ দলকে সংবিধানের ৪ মূলনীতি প্রতিষ্ঠা এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে প্লাটফরম গড়ে তোলার উদ্যোগ নিতে হবে। ইউনিয়ন, থানা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে একাত্তরের ন্যায় প্লাটফরম গড়ে তুলে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। তবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণজাগরণ সৃষ্টি হবে। আর গণজাগরণ সৃষ্টি না হলে দেশের বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন হবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতিমধ্যেই জেলা পর্যায়ে সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করছেন। ১৪ দল রাজধানী ঢাকায় সমাবেশ করেছে। কিন্তু এ ধরনের সমাবেশ করতে হবে দেশব্যাপী। আওয়ামী লীগ নেতা ও কর্মীদের মাঠে নামতে হবে। এ জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রীকে প্রতিটি জেলা কমিটির সঙ্গে বৈঠক করা দরকার। না হলে আওয়ামী লীগের সব নেতা-কর্মী রাজপথে বেরিয়ে আসবে না, কারণ প্রায় আট বছর ক্ষমতাশীন দল হিসেবে আওয়ামী লীগ অনেকটা ঝিমিয়ে পড়েছে। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলেই তার সহযোগী সংগঠন এবং ১৪ দল ও সমমনা রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরাও মাঠে নামবে। তাহলেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হবে।

লেখক : সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা
ই-স্পোর্টসকে ‘ক্রীড়া’ হিসেবে ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়
কর্মজীবন শেষে নৈশপ্রহরীর রাজকীয় বিদায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা