শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের কারও কারও হম্বিতম্বিতে দেশের বেশির ভাগ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার দায় সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়ে যেসব নিত্যনতুন ফরমান জারি শুরু করেছেন তাতে সমাজের সর্বস্তরে এক ধরনের সীমাহীন, ভীতি, অস্থিরতা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে, যা আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়।  বর্তমান প্রেক্ষাপটে মসজিদের ইমাম, বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া, নিকটতম প্রতিবেশী, সহপাঠী বন্ধু-বান্ধব, তরুণ-তরুণীদের অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিক-কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, হোটেল রেস্তোরাঁ, বিপণি বিতান, সুপার মার্কেট প্রভৃতির মালিক-কর্মচারী ও খদ্দেররা এক মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। এর বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ফেসবুকসহ অন্যান্য সোস্যাল মাধ্যম ব্যবহারকারীসহ অন্যরাও কম বিপদে নেই। বিপথগামী তারুণ্যের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বিমুখী চাপে দেশের মানুষ আজ দিশাহারা হয়ে পড়েছে। আমাদের তরুণরা যতটা না বিপথগামী হয়ে পড়েছে তারচেয়েও বহু বহু গুণে বিপথগামিতার বিপত্তিতে পড়ে যাবে অনাগত দিনগুলোতে কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের ভুল সিদ্ধান্ত এবং দায়িত্বহীনতার কারণে। রাষ্ট্রীয় মদদে বলা হচ্ছে— তরুণদের বিপথগামিতার জন্য পরিবার দায়ী। বলা হচ্ছে— সন্তানদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য। অথবা কোনো সন্তানের আচরণ সন্দেহজনক হলে অথবা কোনো সন্তান নিখোঁজ থাকলে তার ব্যাপারে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দাখিল করার জন্য। রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের নানা উপদেশ, আদেশ-নিষেধ এবং হুমকি-ধমকির কারণে সারা দেশের তরুণ-তরুণী কিংবা যুবক-যুবতীর পিতা-মাতাদের ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। বয়োবৃদ্ধ, সৎ নিরীহ প্রকৃতির পিতা-মাতারা পড়েছেন মরণ যন্ত্রণায়। তারা নিজেদের সন্তানদের ওপর যেমন জোর খাটাতে পারছেন না তেমনি থানা পুলিশের কাছে যাওয়া তো দূরের কথা— নাম শোনামাত্র আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়েছেন।

সাম্প্রতিককালের সন্ত্রাসী হামলা, নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতা নিয়ে লোকজন নানামুখী সমালোচনা শুরু করেছে। তাদের মতে— উন্নত দেশগুলোতে কোনো মা গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মা এবং তার গর্ভজাত সন্তানের সব দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ে নেয়। নবজাতক সন্তান তার জন্মের পর থেকে আঠার বছর পর্যন্ত পুরোপুরি রাষ্ট্রের জিম্মায় থাকে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পিতা-মাতা যদি তাদের সন্তানদের প্রতি দায়িত্বে সামান্য ত্রুটি দেখায় কিংবা অবহেলা প্রদর্শন করে তবে রাষ্ট্র সেই পিতা-মাতার কাছ থেকে সন্তানদের নিজেদের জিম্মায় নিয়ে নেয়। উন্নত বিশ্বে তরুণ সম্প্রদায়কে মনে করা হয় জাতীয় সম্পদ, যার গুরুত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ অথবা উত্তোলনযোগ্য স্বর্ণ, হীরক বা তেলের খনির চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সমালোচকরা বলছেন— বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিতে তরুণরা যাতে সুপথে পরিচালিত হতে পারে অথবা নবজাতকরা যাতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো বিধি ব্যবস্থা তো নেই-ই বরং নবজাতকের বৃদ্ধি ও বুদ্ধিকে রুখে দেওয়া এবং তরুণ সম্প্রদায়কে উচ্ছন্নে নেওয়ার শত সহস্র পথ মত ও আলয় সৃষ্টি করে রাষ্ট্র এখন উল্টো তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে সন্তান সন্ততি জন্ম দেওয়ার মাশুল পরিশোধে বাধ্য করছে।

রাষ্ট্রীয় মদদে কীরূপে নবজাতকের সর্বনাশ, তারুণ্যের বিপথগামিতা এবং পিতা-মাতা অভিভাবকবৃন্দ দিনকে দিন অসহায় হয়ে পড়ছে তার কিছু ধারাবাহিক নমুনা পেশ করলেই বিষয়টি খোলাসা হয়ে যাবে। প্রথমেই বলা যাক গর্ভবতী মায়েদের দুর্ভোগের কথা। আমাদের সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্র প্রসূতি মায়েদের জন্য সম্মান, মর্যাদা এবং নিরাপত্তামূলক কোনো ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে গ্রহণ করেনি। গর্ভজাত সন্তানকে নিয়ে থানা পুলিশ, প্রশাসন, বিপণি বিতান অথবা গণপরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে কোনো প্রসূতি একটু আলাদা মানমর্যাদা কিংবা অগ্রাধিকার পেয়েছেন এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। চারদিকের শব্দ সন্ত্রাস, হৈহুল্লা, ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধ, অস্থির সামাজিক পরিবেশ, অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সুশাসনজনিত অনিরাপত্তাবোধ প্রসূতি মাকে এমনভাবে তাড়া করে ফেরে যে, তার গর্ভজাত সন্তান প্রসবের পর থেকেই নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পায় না, বাজার থেকে যেসব শিশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়ানো হয় সেগুলোতেও ভেজাল, অপুষ্টি এবং রোগ জীবাণু পরিপূর্ণ থাকে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অবহেলা রীতিমতো ক্ষমাহীন একটি অপরাধ, যার কারণে অনেক নবজাতকের জন্মই যেন তার জন্য একটি আজন্ম পাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আমাদের শিশু এবং কিশোররা যখন বেড়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় তাদের মানসিক নৈতিক এবং দৈহিক উন্নয়নের জন্য সর্বজনীনভাবে কিছুই করা হয় না। শিশু-কিশোরদের শিক্ষালয়, শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মান, বিনোদন, চলাফেরা, নিরাপত্তা ইত্যাদির ব্যাপারে আমাদের রাষ্ট্র উন্নত বিশ্ব তো দূরের কথা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত, শ্রীলঙ্কা অথবা হাল আমলের ইথিওপিয়ার মতো যত্নশীল নয়। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে এমন অদ্ভুত এবং বিশ্রী সব কাণ্ড-কারখানা ঘটতে দেখে সেগুলো দেখার পর তাদের শরীর মন মিথ্যা বলার জন্য, ছলছাতুরি করার জন্য অথবা অহেতুক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়িয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। আমাদের দেশে যেসব দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে একটিতেও শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতার উৎকর্ষতার জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয় না। সংবাদপত্র, বইপুস্তক প্রকাশনা, চলচ্চিত্র, মঞ্চনাটক, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, থিয়েটার প্রভৃতির কোনোটি থেকেই শিশু-কিশোররা নির্মল আনন্দ, জীবননির্ভর শিক্ষা এবং চরিত্র গঠনের মতো উপকরণ খুঁজে পায় না।

আমাদের পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একটি শিশুকে জন্মের পর থেকেই অপুষ্টি, অনিরাপত্তাবোধ, অভদ্রতা, কূটনামী, অশ্লীল কর্ম, অনৈতিক যৌনতা, মিথ্যাচার, অনাচার, পাপাচার, নির্দয় নিষ্ঠুর, পাষণ্ড এবং অমানবিক হওয়ার জানালা, দরজা দেখিয়ে দেয় এবং কলাকৌশল রপ্ত করার সুযোগ করে দেয়। দেশি-বিদেশি কার্টুন, বিভিন্ন সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, সমাজের ঘুষ, দুর্নীতি, মিথ্যাচার, দাম্ভিকতা, জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার এবং অবিচারের নিত্যনৈমিত্তিক হাজারও ঘটনা শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে বিষবাষ্প দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফেলে। তারা রেডিও, টিভি, শিক্ষালয়, পাড়া-প্রতিবেশী এবং ধর্মালয় থেকে চক্ষু শীতলকারী এবং অন্তর জুড়ানো কোনো কিছুর সন্ধান পায় না। বরং কীভাবে মিথ্যা বলা যাবে, অপরকে ঠকানো যাবে, প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেওয়া যাবে ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক কর্মসমূহ রপ্ত করার নানান সুযোগ-সুবিধা তাদের আশপাশে সর্বদা ঘুরঘুর করতে থাকে। ফলে আমাদের শিশু-কিশোরদের দুর্বল এবং জীবাণুসমৃদ্ধ শরীরটি নানা পাপ ও পঙ্কিলতার দিকে এমনভাবে ছুটতে থাকে যে, তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সব কিছু মেনে নেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না।

শিশু-কিশোররা যখন তরুণ ও যুবকে পরিণত হয়ে যায় তখন তাদের পরিবারগুলোতে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন নরক যন্ত্রণা। তরুণ ও যুবকরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে দল বেঁধে প্রেম করার ওছিলায় সারা দিন হোটেল রেস্তোরাঁ, পার্ক, লেক, শপিংমল এবং রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু চোখ বুজে সহ্য করার ফলে তারা দিনকে দিন বেয়াদব, বেয়াড়া এবং উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজের ইউনিফর্ম পরে ছেলেমেয়েরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে সদলবলে পান-বিড়ি, চা-সিগারেট কিংবা গাঁজা টানা আরম্ভ করার পরও কোনো টহল পুলিশ তাদের কিছু বলেছে এমন খবর আমরা পত্রপত্রিকায় দেখিনি। ছেলেমেয়েদের বয়স সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর পর্যন্ত তাদের পিতা-মাতা সন্তানদের শরীর ও মনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু কিশোর, তরুণ এবং যুবক বয়সী ছেলেমেয়েদের নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রই প্রধান নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের বাংলাদেশের ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অবৈধ অস্ত্র, অন্যান্য নেশাজাত দ্রব্য, ব্লুফিল্ম ইত্যাদির কারণে যে কয়েক কোটি তরুণ-তরুণী বিপথগামী হয়ে পড়েছে তার দায়দায়িত্ব কি রাষ্ট্র এড়াতে পারবে? আমাদের সীমান্ত তো কোনো অভিভাবক পাহারা দেয় না। কোনো অভিভাবক সন্তানদের হাতে মাদক, ব্লুফিল্ম এবং অবৈধ অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে তো ওসব চোরাকারবারির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক নিজেদের সন্তানদের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নারী পাচার, মানব পাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা ইত্যাদি কর্মে নিয়োজিত করে তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক ভ্রাম্যমাণ পতিতাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে তাদের অবাধে রাস্তায় চলাচল ও নিরাপদে অপকর্ম করার জন্য মাসোয়ারা নেয় না। কোনো অভিভাবক নিজ সন্তানকে অবাধে যৌনপল্লীতে পাঠানোর জন্য সেখানকার পতিতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তা দেয় না।

আমাদের তরুণ ও যুবকেরা যখন মতিঝিলের ব্যাংক পাড়ায় যায় তখন ব্যাংক থেকে বৈধভাবে ঋণ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবর্তে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের উঁচু ভবনটির দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে কীভাবে ওখান থেকে টাকা লুট করা যায়। এরপর তারা শেয়ার মার্কেট এবং ডলার মার্কেটের কাছাকাছি যাওয়ার পর আশি হাজার কোটি টাকা নিরাপদে লুটপাট এবং সেই টাকা আরও নিরাপদে হুন্ডি করে লন্ডন, আমেরিকা-কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রার্থী হয়ে যখন জানতে পারে যে, ঘুষ-দুর্নীতি, দলবাজি এবং মামুর জোর ব্যতীত চাকরি পাওয়া সম্ভব নয় তখন তারা গৃহে ফিরে নিজ নিজ অভিভাবকবৃন্দের সঙ্গে এমন আচরণ করে যার ফলে হয় তারা অভিভাবদের ঘুম হারাম করে দেয় নতুবা অভিভাবকদের অসহায়ত্ব দেখে নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে জাহান্নামের পথে পা বাড়ায়।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অবিচার এবং বিচারহীনতার কারণে তরুণ এবং যুবকেরা বিপথগামী হয়ে পড়ছে। সন্তান যদি পিতা-মাতাকে অপকর্ম করতে দেখে তখন এক ধরনের অসহায়ত্ব এবং অপরাধবোধ তাদের মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তারা পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো ঘৃণা করতে আরম্ভ করে দেয়। যেসব সন্তান একটু সাহসী প্রকৃতির তারা পিতা-মাতার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করে এবং নিজেরা পাপের পথে পা বাড়ায়। অন্যদিকে, সৎ পরিবারের তরুণ-যুবকেরা প্রতিবেশীর অসৎ কর্ম এবং অসৎ উপার্জন দেখে নিজ নিজ অভিভাবকের প্রতি অযাচিত চাপ প্রয়োগ আরম্ভ করে। রাষ্ট্রীয় উদাসীনতা এবং নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে বিদেশি টিভির বাহারী সিরিয়াল, সামাজিক মাধ্যমের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের কল্যাণে পরকীয়া, অনাচার, ভ্রষ্টাচার এমন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনো অভিভাবকের পক্ষে তার সন্তানদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের সাম্প্রতিক উগ্রতা এবং তরুণদের একাংশের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমাদের জাতীয় জীবনের নানা অনিয়ম, নানা উগ্রতা, অবিরত মিথ্যাচার, নানামুখী পাপাচার এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে যে ব্যথা-বেদনা, ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত উপাখ্যান এবং মানবেতর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তারই একটি প্রশাখার নাম জঙ্গিবাদ।  জঙ্গিবাদ দমনের জন্য যারা চেষ্টা করছেন কিংবা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিরীহ জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করছেন তারা যদি দয়া করে নিজেদের ভাবমূর্তি, বিপথগামী তারুণ্যের ইতিহাস এবং জনগণের মনোভাব বুদ্ধিমত্তা সহকারে মূল্যায়ন করতেন এবং সেভাবে পরিকল্পনা সহকারে এগোতেন তাহলে জাতি অনেক বেশি সুফল পেত।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

২৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে