শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের কারও কারও হম্বিতম্বিতে দেশের বেশির ভাগ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার দায় সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়ে যেসব নিত্যনতুন ফরমান জারি শুরু করেছেন তাতে সমাজের সর্বস্তরে এক ধরনের সীমাহীন, ভীতি, অস্থিরতা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে, যা আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়।  বর্তমান প্রেক্ষাপটে মসজিদের ইমাম, বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া, নিকটতম প্রতিবেশী, সহপাঠী বন্ধু-বান্ধব, তরুণ-তরুণীদের অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিক-কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, হোটেল রেস্তোরাঁ, বিপণি বিতান, সুপার মার্কেট প্রভৃতির মালিক-কর্মচারী ও খদ্দেররা এক মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। এর বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ফেসবুকসহ অন্যান্য সোস্যাল মাধ্যম ব্যবহারকারীসহ অন্যরাও কম বিপদে নেই। বিপথগামী তারুণ্যের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বিমুখী চাপে দেশের মানুষ আজ দিশাহারা হয়ে পড়েছে। আমাদের তরুণরা যতটা না বিপথগামী হয়ে পড়েছে তারচেয়েও বহু বহু গুণে বিপথগামিতার বিপত্তিতে পড়ে যাবে অনাগত দিনগুলোতে কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের ভুল সিদ্ধান্ত এবং দায়িত্বহীনতার কারণে। রাষ্ট্রীয় মদদে বলা হচ্ছে— তরুণদের বিপথগামিতার জন্য পরিবার দায়ী। বলা হচ্ছে— সন্তানদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য। অথবা কোনো সন্তানের আচরণ সন্দেহজনক হলে অথবা কোনো সন্তান নিখোঁজ থাকলে তার ব্যাপারে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দাখিল করার জন্য। রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের নানা উপদেশ, আদেশ-নিষেধ এবং হুমকি-ধমকির কারণে সারা দেশের তরুণ-তরুণী কিংবা যুবক-যুবতীর পিতা-মাতাদের ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। বয়োবৃদ্ধ, সৎ নিরীহ প্রকৃতির পিতা-মাতারা পড়েছেন মরণ যন্ত্রণায়। তারা নিজেদের সন্তানদের ওপর যেমন জোর খাটাতে পারছেন না তেমনি থানা পুলিশের কাছে যাওয়া তো দূরের কথা— নাম শোনামাত্র আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়েছেন।

সাম্প্রতিককালের সন্ত্রাসী হামলা, নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতা নিয়ে লোকজন নানামুখী সমালোচনা শুরু করেছে। তাদের মতে— উন্নত দেশগুলোতে কোনো মা গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মা এবং তার গর্ভজাত সন্তানের সব দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ে নেয়। নবজাতক সন্তান তার জন্মের পর থেকে আঠার বছর পর্যন্ত পুরোপুরি রাষ্ট্রের জিম্মায় থাকে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পিতা-মাতা যদি তাদের সন্তানদের প্রতি দায়িত্বে সামান্য ত্রুটি দেখায় কিংবা অবহেলা প্রদর্শন করে তবে রাষ্ট্র সেই পিতা-মাতার কাছ থেকে সন্তানদের নিজেদের জিম্মায় নিয়ে নেয়। উন্নত বিশ্বে তরুণ সম্প্রদায়কে মনে করা হয় জাতীয় সম্পদ, যার গুরুত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ অথবা উত্তোলনযোগ্য স্বর্ণ, হীরক বা তেলের খনির চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সমালোচকরা বলছেন— বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিতে তরুণরা যাতে সুপথে পরিচালিত হতে পারে অথবা নবজাতকরা যাতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো বিধি ব্যবস্থা তো নেই-ই বরং নবজাতকের বৃদ্ধি ও বুদ্ধিকে রুখে দেওয়া এবং তরুণ সম্প্রদায়কে উচ্ছন্নে নেওয়ার শত সহস্র পথ মত ও আলয় সৃষ্টি করে রাষ্ট্র এখন উল্টো তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে সন্তান সন্ততি জন্ম দেওয়ার মাশুল পরিশোধে বাধ্য করছে।

রাষ্ট্রীয় মদদে কীরূপে নবজাতকের সর্বনাশ, তারুণ্যের বিপথগামিতা এবং পিতা-মাতা অভিভাবকবৃন্দ দিনকে দিন অসহায় হয়ে পড়ছে তার কিছু ধারাবাহিক নমুনা পেশ করলেই বিষয়টি খোলাসা হয়ে যাবে। প্রথমেই বলা যাক গর্ভবতী মায়েদের দুর্ভোগের কথা। আমাদের সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্র প্রসূতি মায়েদের জন্য সম্মান, মর্যাদা এবং নিরাপত্তামূলক কোনো ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে গ্রহণ করেনি। গর্ভজাত সন্তানকে নিয়ে থানা পুলিশ, প্রশাসন, বিপণি বিতান অথবা গণপরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে কোনো প্রসূতি একটু আলাদা মানমর্যাদা কিংবা অগ্রাধিকার পেয়েছেন এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। চারদিকের শব্দ সন্ত্রাস, হৈহুল্লা, ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধ, অস্থির সামাজিক পরিবেশ, অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সুশাসনজনিত অনিরাপত্তাবোধ প্রসূতি মাকে এমনভাবে তাড়া করে ফেরে যে, তার গর্ভজাত সন্তান প্রসবের পর থেকেই নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পায় না, বাজার থেকে যেসব শিশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়ানো হয় সেগুলোতেও ভেজাল, অপুষ্টি এবং রোগ জীবাণু পরিপূর্ণ থাকে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অবহেলা রীতিমতো ক্ষমাহীন একটি অপরাধ, যার কারণে অনেক নবজাতকের জন্মই যেন তার জন্য একটি আজন্ম পাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আমাদের শিশু এবং কিশোররা যখন বেড়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় তাদের মানসিক নৈতিক এবং দৈহিক উন্নয়নের জন্য সর্বজনীনভাবে কিছুই করা হয় না। শিশু-কিশোরদের শিক্ষালয়, শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মান, বিনোদন, চলাফেরা, নিরাপত্তা ইত্যাদির ব্যাপারে আমাদের রাষ্ট্র উন্নত বিশ্ব তো দূরের কথা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত, শ্রীলঙ্কা অথবা হাল আমলের ইথিওপিয়ার মতো যত্নশীল নয়। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে এমন অদ্ভুত এবং বিশ্রী সব কাণ্ড-কারখানা ঘটতে দেখে সেগুলো দেখার পর তাদের শরীর মন মিথ্যা বলার জন্য, ছলছাতুরি করার জন্য অথবা অহেতুক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়িয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। আমাদের দেশে যেসব দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে একটিতেও শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতার উৎকর্ষতার জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয় না। সংবাদপত্র, বইপুস্তক প্রকাশনা, চলচ্চিত্র, মঞ্চনাটক, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, থিয়েটার প্রভৃতির কোনোটি থেকেই শিশু-কিশোররা নির্মল আনন্দ, জীবননির্ভর শিক্ষা এবং চরিত্র গঠনের মতো উপকরণ খুঁজে পায় না।

আমাদের পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একটি শিশুকে জন্মের পর থেকেই অপুষ্টি, অনিরাপত্তাবোধ, অভদ্রতা, কূটনামী, অশ্লীল কর্ম, অনৈতিক যৌনতা, মিথ্যাচার, অনাচার, পাপাচার, নির্দয় নিষ্ঠুর, পাষণ্ড এবং অমানবিক হওয়ার জানালা, দরজা দেখিয়ে দেয় এবং কলাকৌশল রপ্ত করার সুযোগ করে দেয়। দেশি-বিদেশি কার্টুন, বিভিন্ন সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, সমাজের ঘুষ, দুর্নীতি, মিথ্যাচার, দাম্ভিকতা, জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার এবং অবিচারের নিত্যনৈমিত্তিক হাজারও ঘটনা শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে বিষবাষ্প দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফেলে। তারা রেডিও, টিভি, শিক্ষালয়, পাড়া-প্রতিবেশী এবং ধর্মালয় থেকে চক্ষু শীতলকারী এবং অন্তর জুড়ানো কোনো কিছুর সন্ধান পায় না। বরং কীভাবে মিথ্যা বলা যাবে, অপরকে ঠকানো যাবে, প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেওয়া যাবে ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক কর্মসমূহ রপ্ত করার নানান সুযোগ-সুবিধা তাদের আশপাশে সর্বদা ঘুরঘুর করতে থাকে। ফলে আমাদের শিশু-কিশোরদের দুর্বল এবং জীবাণুসমৃদ্ধ শরীরটি নানা পাপ ও পঙ্কিলতার দিকে এমনভাবে ছুটতে থাকে যে, তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সব কিছু মেনে নেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না।

শিশু-কিশোররা যখন তরুণ ও যুবকে পরিণত হয়ে যায় তখন তাদের পরিবারগুলোতে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন নরক যন্ত্রণা। তরুণ ও যুবকরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে দল বেঁধে প্রেম করার ওছিলায় সারা দিন হোটেল রেস্তোরাঁ, পার্ক, লেক, শপিংমল এবং রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু চোখ বুজে সহ্য করার ফলে তারা দিনকে দিন বেয়াদব, বেয়াড়া এবং উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজের ইউনিফর্ম পরে ছেলেমেয়েরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে সদলবলে পান-বিড়ি, চা-সিগারেট কিংবা গাঁজা টানা আরম্ভ করার পরও কোনো টহল পুলিশ তাদের কিছু বলেছে এমন খবর আমরা পত্রপত্রিকায় দেখিনি। ছেলেমেয়েদের বয়স সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর পর্যন্ত তাদের পিতা-মাতা সন্তানদের শরীর ও মনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু কিশোর, তরুণ এবং যুবক বয়সী ছেলেমেয়েদের নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রই প্রধান নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের বাংলাদেশের ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অবৈধ অস্ত্র, অন্যান্য নেশাজাত দ্রব্য, ব্লুফিল্ম ইত্যাদির কারণে যে কয়েক কোটি তরুণ-তরুণী বিপথগামী হয়ে পড়েছে তার দায়দায়িত্ব কি রাষ্ট্র এড়াতে পারবে? আমাদের সীমান্ত তো কোনো অভিভাবক পাহারা দেয় না। কোনো অভিভাবক সন্তানদের হাতে মাদক, ব্লুফিল্ম এবং অবৈধ অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে তো ওসব চোরাকারবারির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক নিজেদের সন্তানদের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নারী পাচার, মানব পাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা ইত্যাদি কর্মে নিয়োজিত করে তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক ভ্রাম্যমাণ পতিতাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে তাদের অবাধে রাস্তায় চলাচল ও নিরাপদে অপকর্ম করার জন্য মাসোয়ারা নেয় না। কোনো অভিভাবক নিজ সন্তানকে অবাধে যৌনপল্লীতে পাঠানোর জন্য সেখানকার পতিতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তা দেয় না।

আমাদের তরুণ ও যুবকেরা যখন মতিঝিলের ব্যাংক পাড়ায় যায় তখন ব্যাংক থেকে বৈধভাবে ঋণ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবর্তে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের উঁচু ভবনটির দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে কীভাবে ওখান থেকে টাকা লুট করা যায়। এরপর তারা শেয়ার মার্কেট এবং ডলার মার্কেটের কাছাকাছি যাওয়ার পর আশি হাজার কোটি টাকা নিরাপদে লুটপাট এবং সেই টাকা আরও নিরাপদে হুন্ডি করে লন্ডন, আমেরিকা-কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রার্থী হয়ে যখন জানতে পারে যে, ঘুষ-দুর্নীতি, দলবাজি এবং মামুর জোর ব্যতীত চাকরি পাওয়া সম্ভব নয় তখন তারা গৃহে ফিরে নিজ নিজ অভিভাবকবৃন্দের সঙ্গে এমন আচরণ করে যার ফলে হয় তারা অভিভাবদের ঘুম হারাম করে দেয় নতুবা অভিভাবকদের অসহায়ত্ব দেখে নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে জাহান্নামের পথে পা বাড়ায়।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অবিচার এবং বিচারহীনতার কারণে তরুণ এবং যুবকেরা বিপথগামী হয়ে পড়ছে। সন্তান যদি পিতা-মাতাকে অপকর্ম করতে দেখে তখন এক ধরনের অসহায়ত্ব এবং অপরাধবোধ তাদের মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তারা পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো ঘৃণা করতে আরম্ভ করে দেয়। যেসব সন্তান একটু সাহসী প্রকৃতির তারা পিতা-মাতার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করে এবং নিজেরা পাপের পথে পা বাড়ায়। অন্যদিকে, সৎ পরিবারের তরুণ-যুবকেরা প্রতিবেশীর অসৎ কর্ম এবং অসৎ উপার্জন দেখে নিজ নিজ অভিভাবকের প্রতি অযাচিত চাপ প্রয়োগ আরম্ভ করে। রাষ্ট্রীয় উদাসীনতা এবং নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে বিদেশি টিভির বাহারী সিরিয়াল, সামাজিক মাধ্যমের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের কল্যাণে পরকীয়া, অনাচার, ভ্রষ্টাচার এমন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনো অভিভাবকের পক্ষে তার সন্তানদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের সাম্প্রতিক উগ্রতা এবং তরুণদের একাংশের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমাদের জাতীয় জীবনের নানা অনিয়ম, নানা উগ্রতা, অবিরত মিথ্যাচার, নানামুখী পাপাচার এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে যে ব্যথা-বেদনা, ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত উপাখ্যান এবং মানবেতর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তারই একটি প্রশাখার নাম জঙ্গিবাদ।  জঙ্গিবাদ দমনের জন্য যারা চেষ্টা করছেন কিংবা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিরীহ জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করছেন তারা যদি দয়া করে নিজেদের ভাবমূর্তি, বিপথগামী তারুণ্যের ইতিহাস এবং জনগণের মনোভাব বুদ্ধিমত্তা সহকারে মূল্যায়ন করতেন এবং সেভাবে পরিকল্পনা সহকারে এগোতেন তাহলে জাতি অনেক বেশি সুফল পেত।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ
কুমিল্লায় চার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা
উন্নয়ন বাজেট কমছে ৩০ হাজার কোটি টাকা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ
স্ত্রীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, স্বামী নিখোঁজ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স
এমবাপ্পের জোড়া গোলে ইউক্রেনকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন
সমবায় অধিদপ্তরের নতুন ডিজি ইসমাইল হোসেন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি
জাপোরিঝিয়ায় সম্মুখযুদ্ধের সৈন্যদের সঙ্গে দেখা করলেন জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় পাকিস্তানকে ১২০ কোটি ডলার ঋণ দেবে আইএমএফ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ
প্রতিদিন তিনজনের বেশি অপহরণ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা
কক্সবাজারে বেড়াতে এসে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ
প্রাথমিকে সংগীত ও শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক বাতিলের প্রতিবাদে জাবিতে গানের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক
মিয়ানমারে খাদ্য ও নির্মাণসামগ্রী পাচারকালে ২২ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাঙ্গুনিয়ায় শ্রমিকদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ
কাঠামোগত সংস্কারে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আইএমএফ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি
ট্রাম্পের কাছে তথ্যচিত্রের জন্য ক্ষমা চেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন