শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের কারও কারও হম্বিতম্বিতে দেশের বেশির ভাগ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার দায় সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়ে যেসব নিত্যনতুন ফরমান জারি শুরু করেছেন তাতে সমাজের সর্বস্তরে এক ধরনের সীমাহীন, ভীতি, অস্থিরতা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে, যা আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়।  বর্তমান প্রেক্ষাপটে মসজিদের ইমাম, বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া, নিকটতম প্রতিবেশী, সহপাঠী বন্ধু-বান্ধব, তরুণ-তরুণীদের অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিক-কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, হোটেল রেস্তোরাঁ, বিপণি বিতান, সুপার মার্কেট প্রভৃতির মালিক-কর্মচারী ও খদ্দেররা এক মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। এর বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ফেসবুকসহ অন্যান্য সোস্যাল মাধ্যম ব্যবহারকারীসহ অন্যরাও কম বিপদে নেই। বিপথগামী তারুণ্যের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বিমুখী চাপে দেশের মানুষ আজ দিশাহারা হয়ে পড়েছে। আমাদের তরুণরা যতটা না বিপথগামী হয়ে পড়েছে তারচেয়েও বহু বহু গুণে বিপথগামিতার বিপত্তিতে পড়ে যাবে অনাগত দিনগুলোতে কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের ভুল সিদ্ধান্ত এবং দায়িত্বহীনতার কারণে। রাষ্ট্রীয় মদদে বলা হচ্ছে— তরুণদের বিপথগামিতার জন্য পরিবার দায়ী। বলা হচ্ছে— সন্তানদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য। অথবা কোনো সন্তানের আচরণ সন্দেহজনক হলে অথবা কোনো সন্তান নিখোঁজ থাকলে তার ব্যাপারে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দাখিল করার জন্য। রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের নানা উপদেশ, আদেশ-নিষেধ এবং হুমকি-ধমকির কারণে সারা দেশের তরুণ-তরুণী কিংবা যুবক-যুবতীর পিতা-মাতাদের ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। বয়োবৃদ্ধ, সৎ নিরীহ প্রকৃতির পিতা-মাতারা পড়েছেন মরণ যন্ত্রণায়। তারা নিজেদের সন্তানদের ওপর যেমন জোর খাটাতে পারছেন না তেমনি থানা পুলিশের কাছে যাওয়া তো দূরের কথা— নাম শোনামাত্র আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়েছেন।

সাম্প্রতিককালের সন্ত্রাসী হামলা, নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতা নিয়ে লোকজন নানামুখী সমালোচনা শুরু করেছে। তাদের মতে— উন্নত দেশগুলোতে কোনো মা গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মা এবং তার গর্ভজাত সন্তানের সব দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ে নেয়। নবজাতক সন্তান তার জন্মের পর থেকে আঠার বছর পর্যন্ত পুরোপুরি রাষ্ট্রের জিম্মায় থাকে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পিতা-মাতা যদি তাদের সন্তানদের প্রতি দায়িত্বে সামান্য ত্রুটি দেখায় কিংবা অবহেলা প্রদর্শন করে তবে রাষ্ট্র সেই পিতা-মাতার কাছ থেকে সন্তানদের নিজেদের জিম্মায় নিয়ে নেয়। উন্নত বিশ্বে তরুণ সম্প্রদায়কে মনে করা হয় জাতীয় সম্পদ, যার গুরুত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ অথবা উত্তোলনযোগ্য স্বর্ণ, হীরক বা তেলের খনির চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সমালোচকরা বলছেন— বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিতে তরুণরা যাতে সুপথে পরিচালিত হতে পারে অথবা নবজাতকরা যাতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো বিধি ব্যবস্থা তো নেই-ই বরং নবজাতকের বৃদ্ধি ও বুদ্ধিকে রুখে দেওয়া এবং তরুণ সম্প্রদায়কে উচ্ছন্নে নেওয়ার শত সহস্র পথ মত ও আলয় সৃষ্টি করে রাষ্ট্র এখন উল্টো তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে সন্তান সন্ততি জন্ম দেওয়ার মাশুল পরিশোধে বাধ্য করছে।

রাষ্ট্রীয় মদদে কীরূপে নবজাতকের সর্বনাশ, তারুণ্যের বিপথগামিতা এবং পিতা-মাতা অভিভাবকবৃন্দ দিনকে দিন অসহায় হয়ে পড়ছে তার কিছু ধারাবাহিক নমুনা পেশ করলেই বিষয়টি খোলাসা হয়ে যাবে। প্রথমেই বলা যাক গর্ভবতী মায়েদের দুর্ভোগের কথা। আমাদের সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্র প্রসূতি মায়েদের জন্য সম্মান, মর্যাদা এবং নিরাপত্তামূলক কোনো ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে গ্রহণ করেনি। গর্ভজাত সন্তানকে নিয়ে থানা পুলিশ, প্রশাসন, বিপণি বিতান অথবা গণপরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে কোনো প্রসূতি একটু আলাদা মানমর্যাদা কিংবা অগ্রাধিকার পেয়েছেন এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। চারদিকের শব্দ সন্ত্রাস, হৈহুল্লা, ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধ, অস্থির সামাজিক পরিবেশ, অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সুশাসনজনিত অনিরাপত্তাবোধ প্রসূতি মাকে এমনভাবে তাড়া করে ফেরে যে, তার গর্ভজাত সন্তান প্রসবের পর থেকেই নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পায় না, বাজার থেকে যেসব শিশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়ানো হয় সেগুলোতেও ভেজাল, অপুষ্টি এবং রোগ জীবাণু পরিপূর্ণ থাকে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অবহেলা রীতিমতো ক্ষমাহীন একটি অপরাধ, যার কারণে অনেক নবজাতকের জন্মই যেন তার জন্য একটি আজন্ম পাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আমাদের শিশু এবং কিশোররা যখন বেড়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় তাদের মানসিক নৈতিক এবং দৈহিক উন্নয়নের জন্য সর্বজনীনভাবে কিছুই করা হয় না। শিশু-কিশোরদের শিক্ষালয়, শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মান, বিনোদন, চলাফেরা, নিরাপত্তা ইত্যাদির ব্যাপারে আমাদের রাষ্ট্র উন্নত বিশ্ব তো দূরের কথা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত, শ্রীলঙ্কা অথবা হাল আমলের ইথিওপিয়ার মতো যত্নশীল নয়। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে এমন অদ্ভুত এবং বিশ্রী সব কাণ্ড-কারখানা ঘটতে দেখে সেগুলো দেখার পর তাদের শরীর মন মিথ্যা বলার জন্য, ছলছাতুরি করার জন্য অথবা অহেতুক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়িয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। আমাদের দেশে যেসব দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে একটিতেও শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতার উৎকর্ষতার জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয় না। সংবাদপত্র, বইপুস্তক প্রকাশনা, চলচ্চিত্র, মঞ্চনাটক, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, থিয়েটার প্রভৃতির কোনোটি থেকেই শিশু-কিশোররা নির্মল আনন্দ, জীবননির্ভর শিক্ষা এবং চরিত্র গঠনের মতো উপকরণ খুঁজে পায় না।

আমাদের পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একটি শিশুকে জন্মের পর থেকেই অপুষ্টি, অনিরাপত্তাবোধ, অভদ্রতা, কূটনামী, অশ্লীল কর্ম, অনৈতিক যৌনতা, মিথ্যাচার, অনাচার, পাপাচার, নির্দয় নিষ্ঠুর, পাষণ্ড এবং অমানবিক হওয়ার জানালা, দরজা দেখিয়ে দেয় এবং কলাকৌশল রপ্ত করার সুযোগ করে দেয়। দেশি-বিদেশি কার্টুন, বিভিন্ন সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, সমাজের ঘুষ, দুর্নীতি, মিথ্যাচার, দাম্ভিকতা, জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার এবং অবিচারের নিত্যনৈমিত্তিক হাজারও ঘটনা শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে বিষবাষ্প দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফেলে। তারা রেডিও, টিভি, শিক্ষালয়, পাড়া-প্রতিবেশী এবং ধর্মালয় থেকে চক্ষু শীতলকারী এবং অন্তর জুড়ানো কোনো কিছুর সন্ধান পায় না। বরং কীভাবে মিথ্যা বলা যাবে, অপরকে ঠকানো যাবে, প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেওয়া যাবে ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক কর্মসমূহ রপ্ত করার নানান সুযোগ-সুবিধা তাদের আশপাশে সর্বদা ঘুরঘুর করতে থাকে। ফলে আমাদের শিশু-কিশোরদের দুর্বল এবং জীবাণুসমৃদ্ধ শরীরটি নানা পাপ ও পঙ্কিলতার দিকে এমনভাবে ছুটতে থাকে যে, তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সব কিছু মেনে নেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না।

শিশু-কিশোররা যখন তরুণ ও যুবকে পরিণত হয়ে যায় তখন তাদের পরিবারগুলোতে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন নরক যন্ত্রণা। তরুণ ও যুবকরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে দল বেঁধে প্রেম করার ওছিলায় সারা দিন হোটেল রেস্তোরাঁ, পার্ক, লেক, শপিংমল এবং রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু চোখ বুজে সহ্য করার ফলে তারা দিনকে দিন বেয়াদব, বেয়াড়া এবং উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজের ইউনিফর্ম পরে ছেলেমেয়েরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে সদলবলে পান-বিড়ি, চা-সিগারেট কিংবা গাঁজা টানা আরম্ভ করার পরও কোনো টহল পুলিশ তাদের কিছু বলেছে এমন খবর আমরা পত্রপত্রিকায় দেখিনি। ছেলেমেয়েদের বয়স সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর পর্যন্ত তাদের পিতা-মাতা সন্তানদের শরীর ও মনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু কিশোর, তরুণ এবং যুবক বয়সী ছেলেমেয়েদের নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রই প্রধান নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের বাংলাদেশের ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অবৈধ অস্ত্র, অন্যান্য নেশাজাত দ্রব্য, ব্লুফিল্ম ইত্যাদির কারণে যে কয়েক কোটি তরুণ-তরুণী বিপথগামী হয়ে পড়েছে তার দায়দায়িত্ব কি রাষ্ট্র এড়াতে পারবে? আমাদের সীমান্ত তো কোনো অভিভাবক পাহারা দেয় না। কোনো অভিভাবক সন্তানদের হাতে মাদক, ব্লুফিল্ম এবং অবৈধ অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে তো ওসব চোরাকারবারির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক নিজেদের সন্তানদের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নারী পাচার, মানব পাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা ইত্যাদি কর্মে নিয়োজিত করে তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক ভ্রাম্যমাণ পতিতাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে তাদের অবাধে রাস্তায় চলাচল ও নিরাপদে অপকর্ম করার জন্য মাসোয়ারা নেয় না। কোনো অভিভাবক নিজ সন্তানকে অবাধে যৌনপল্লীতে পাঠানোর জন্য সেখানকার পতিতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তা দেয় না।

আমাদের তরুণ ও যুবকেরা যখন মতিঝিলের ব্যাংক পাড়ায় যায় তখন ব্যাংক থেকে বৈধভাবে ঋণ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবর্তে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের উঁচু ভবনটির দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে কীভাবে ওখান থেকে টাকা লুট করা যায়। এরপর তারা শেয়ার মার্কেট এবং ডলার মার্কেটের কাছাকাছি যাওয়ার পর আশি হাজার কোটি টাকা নিরাপদে লুটপাট এবং সেই টাকা আরও নিরাপদে হুন্ডি করে লন্ডন, আমেরিকা-কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রার্থী হয়ে যখন জানতে পারে যে, ঘুষ-দুর্নীতি, দলবাজি এবং মামুর জোর ব্যতীত চাকরি পাওয়া সম্ভব নয় তখন তারা গৃহে ফিরে নিজ নিজ অভিভাবকবৃন্দের সঙ্গে এমন আচরণ করে যার ফলে হয় তারা অভিভাবদের ঘুম হারাম করে দেয় নতুবা অভিভাবকদের অসহায়ত্ব দেখে নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে জাহান্নামের পথে পা বাড়ায়।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অবিচার এবং বিচারহীনতার কারণে তরুণ এবং যুবকেরা বিপথগামী হয়ে পড়ছে। সন্তান যদি পিতা-মাতাকে অপকর্ম করতে দেখে তখন এক ধরনের অসহায়ত্ব এবং অপরাধবোধ তাদের মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তারা পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো ঘৃণা করতে আরম্ভ করে দেয়। যেসব সন্তান একটু সাহসী প্রকৃতির তারা পিতা-মাতার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করে এবং নিজেরা পাপের পথে পা বাড়ায়। অন্যদিকে, সৎ পরিবারের তরুণ-যুবকেরা প্রতিবেশীর অসৎ কর্ম এবং অসৎ উপার্জন দেখে নিজ নিজ অভিভাবকের প্রতি অযাচিত চাপ প্রয়োগ আরম্ভ করে। রাষ্ট্রীয় উদাসীনতা এবং নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে বিদেশি টিভির বাহারী সিরিয়াল, সামাজিক মাধ্যমের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের কল্যাণে পরকীয়া, অনাচার, ভ্রষ্টাচার এমন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনো অভিভাবকের পক্ষে তার সন্তানদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের সাম্প্রতিক উগ্রতা এবং তরুণদের একাংশের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমাদের জাতীয় জীবনের নানা অনিয়ম, নানা উগ্রতা, অবিরত মিথ্যাচার, নানামুখী পাপাচার এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে যে ব্যথা-বেদনা, ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত উপাখ্যান এবং মানবেতর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তারই একটি প্রশাখার নাম জঙ্গিবাদ।  জঙ্গিবাদ দমনের জন্য যারা চেষ্টা করছেন কিংবা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিরীহ জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করছেন তারা যদি দয়া করে নিজেদের ভাবমূর্তি, বিপথগামী তারুণ্যের ইতিহাস এবং জনগণের মনোভাব বুদ্ধিমত্তা সহকারে মূল্যায়ন করতেন এবং সেভাবে পরিকল্পনা সহকারে এগোতেন তাহলে জাতি অনেক বেশি সুফল পেত।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম