শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের কারও কারও হম্বিতম্বিতে দেশের বেশির ভাগ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার দায় সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়ে যেসব নিত্যনতুন ফরমান জারি শুরু করেছেন তাতে সমাজের সর্বস্তরে এক ধরনের সীমাহীন, ভীতি, অস্থিরতা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে, যা আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়।  বর্তমান প্রেক্ষাপটে মসজিদের ইমাম, বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া, নিকটতম প্রতিবেশী, সহপাঠী বন্ধু-বান্ধব, তরুণ-তরুণীদের অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিক-কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, হোটেল রেস্তোরাঁ, বিপণি বিতান, সুপার মার্কেট প্রভৃতির মালিক-কর্মচারী ও খদ্দেররা এক মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। এর বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ফেসবুকসহ অন্যান্য সোস্যাল মাধ্যম ব্যবহারকারীসহ অন্যরাও কম বিপদে নেই। বিপথগামী তারুণ্যের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বিমুখী চাপে দেশের মানুষ আজ দিশাহারা হয়ে পড়েছে। আমাদের তরুণরা যতটা না বিপথগামী হয়ে পড়েছে তারচেয়েও বহু বহু গুণে বিপথগামিতার বিপত্তিতে পড়ে যাবে অনাগত দিনগুলোতে কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের ভুল সিদ্ধান্ত এবং দায়িত্বহীনতার কারণে। রাষ্ট্রীয় মদদে বলা হচ্ছে— তরুণদের বিপথগামিতার জন্য পরিবার দায়ী। বলা হচ্ছে— সন্তানদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য। অথবা কোনো সন্তানের আচরণ সন্দেহজনক হলে অথবা কোনো সন্তান নিখোঁজ থাকলে তার ব্যাপারে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দাখিল করার জন্য। রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের নানা উপদেশ, আদেশ-নিষেধ এবং হুমকি-ধমকির কারণে সারা দেশের তরুণ-তরুণী কিংবা যুবক-যুবতীর পিতা-মাতাদের ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। বয়োবৃদ্ধ, সৎ নিরীহ প্রকৃতির পিতা-মাতারা পড়েছেন মরণ যন্ত্রণায়। তারা নিজেদের সন্তানদের ওপর যেমন জোর খাটাতে পারছেন না তেমনি থানা পুলিশের কাছে যাওয়া তো দূরের কথা— নাম শোনামাত্র আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়েছেন।

সাম্প্রতিককালের সন্ত্রাসী হামলা, নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতা নিয়ে লোকজন নানামুখী সমালোচনা শুরু করেছে। তাদের মতে— উন্নত দেশগুলোতে কোনো মা গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মা এবং তার গর্ভজাত সন্তানের সব দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ে নেয়। নবজাতক সন্তান তার জন্মের পর থেকে আঠার বছর পর্যন্ত পুরোপুরি রাষ্ট্রের জিম্মায় থাকে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পিতা-মাতা যদি তাদের সন্তানদের প্রতি দায়িত্বে সামান্য ত্রুটি দেখায় কিংবা অবহেলা প্রদর্শন করে তবে রাষ্ট্র সেই পিতা-মাতার কাছ থেকে সন্তানদের নিজেদের জিম্মায় নিয়ে নেয়। উন্নত বিশ্বে তরুণ সম্প্রদায়কে মনে করা হয় জাতীয় সম্পদ, যার গুরুত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ অথবা উত্তোলনযোগ্য স্বর্ণ, হীরক বা তেলের খনির চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সমালোচকরা বলছেন— বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিতে তরুণরা যাতে সুপথে পরিচালিত হতে পারে অথবা নবজাতকরা যাতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো বিধি ব্যবস্থা তো নেই-ই বরং নবজাতকের বৃদ্ধি ও বুদ্ধিকে রুখে দেওয়া এবং তরুণ সম্প্রদায়কে উচ্ছন্নে নেওয়ার শত সহস্র পথ মত ও আলয় সৃষ্টি করে রাষ্ট্র এখন উল্টো তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে সন্তান সন্ততি জন্ম দেওয়ার মাশুল পরিশোধে বাধ্য করছে।

রাষ্ট্রীয় মদদে কীরূপে নবজাতকের সর্বনাশ, তারুণ্যের বিপথগামিতা এবং পিতা-মাতা অভিভাবকবৃন্দ দিনকে দিন অসহায় হয়ে পড়ছে তার কিছু ধারাবাহিক নমুনা পেশ করলেই বিষয়টি খোলাসা হয়ে যাবে। প্রথমেই বলা যাক গর্ভবতী মায়েদের দুর্ভোগের কথা। আমাদের সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্র প্রসূতি মায়েদের জন্য সম্মান, মর্যাদা এবং নিরাপত্তামূলক কোনো ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে গ্রহণ করেনি। গর্ভজাত সন্তানকে নিয়ে থানা পুলিশ, প্রশাসন, বিপণি বিতান অথবা গণপরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে কোনো প্রসূতি একটু আলাদা মানমর্যাদা কিংবা অগ্রাধিকার পেয়েছেন এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। চারদিকের শব্দ সন্ত্রাস, হৈহুল্লা, ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধ, অস্থির সামাজিক পরিবেশ, অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সুশাসনজনিত অনিরাপত্তাবোধ প্রসূতি মাকে এমনভাবে তাড়া করে ফেরে যে, তার গর্ভজাত সন্তান প্রসবের পর থেকেই নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পায় না, বাজার থেকে যেসব শিশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়ানো হয় সেগুলোতেও ভেজাল, অপুষ্টি এবং রোগ জীবাণু পরিপূর্ণ থাকে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অবহেলা রীতিমতো ক্ষমাহীন একটি অপরাধ, যার কারণে অনেক নবজাতকের জন্মই যেন তার জন্য একটি আজন্ম পাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আমাদের শিশু এবং কিশোররা যখন বেড়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় তাদের মানসিক নৈতিক এবং দৈহিক উন্নয়নের জন্য সর্বজনীনভাবে কিছুই করা হয় না। শিশু-কিশোরদের শিক্ষালয়, শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মান, বিনোদন, চলাফেরা, নিরাপত্তা ইত্যাদির ব্যাপারে আমাদের রাষ্ট্র উন্নত বিশ্ব তো দূরের কথা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত, শ্রীলঙ্কা অথবা হাল আমলের ইথিওপিয়ার মতো যত্নশীল নয়। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে এমন অদ্ভুত এবং বিশ্রী সব কাণ্ড-কারখানা ঘটতে দেখে সেগুলো দেখার পর তাদের শরীর মন মিথ্যা বলার জন্য, ছলছাতুরি করার জন্য অথবা অহেতুক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়িয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। আমাদের দেশে যেসব দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে একটিতেও শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতার উৎকর্ষতার জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয় না। সংবাদপত্র, বইপুস্তক প্রকাশনা, চলচ্চিত্র, মঞ্চনাটক, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, থিয়েটার প্রভৃতির কোনোটি থেকেই শিশু-কিশোররা নির্মল আনন্দ, জীবননির্ভর শিক্ষা এবং চরিত্র গঠনের মতো উপকরণ খুঁজে পায় না।

আমাদের পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একটি শিশুকে জন্মের পর থেকেই অপুষ্টি, অনিরাপত্তাবোধ, অভদ্রতা, কূটনামী, অশ্লীল কর্ম, অনৈতিক যৌনতা, মিথ্যাচার, অনাচার, পাপাচার, নির্দয় নিষ্ঠুর, পাষণ্ড এবং অমানবিক হওয়ার জানালা, দরজা দেখিয়ে দেয় এবং কলাকৌশল রপ্ত করার সুযোগ করে দেয়। দেশি-বিদেশি কার্টুন, বিভিন্ন সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, সমাজের ঘুষ, দুর্নীতি, মিথ্যাচার, দাম্ভিকতা, জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার এবং অবিচারের নিত্যনৈমিত্তিক হাজারও ঘটনা শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে বিষবাষ্প দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফেলে। তারা রেডিও, টিভি, শিক্ষালয়, পাড়া-প্রতিবেশী এবং ধর্মালয় থেকে চক্ষু শীতলকারী এবং অন্তর জুড়ানো কোনো কিছুর সন্ধান পায় না। বরং কীভাবে মিথ্যা বলা যাবে, অপরকে ঠকানো যাবে, প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেওয়া যাবে ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক কর্মসমূহ রপ্ত করার নানান সুযোগ-সুবিধা তাদের আশপাশে সর্বদা ঘুরঘুর করতে থাকে। ফলে আমাদের শিশু-কিশোরদের দুর্বল এবং জীবাণুসমৃদ্ধ শরীরটি নানা পাপ ও পঙ্কিলতার দিকে এমনভাবে ছুটতে থাকে যে, তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সব কিছু মেনে নেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না।

শিশু-কিশোররা যখন তরুণ ও যুবকে পরিণত হয়ে যায় তখন তাদের পরিবারগুলোতে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন নরক যন্ত্রণা। তরুণ ও যুবকরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে দল বেঁধে প্রেম করার ওছিলায় সারা দিন হোটেল রেস্তোরাঁ, পার্ক, লেক, শপিংমল এবং রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু চোখ বুজে সহ্য করার ফলে তারা দিনকে দিন বেয়াদব, বেয়াড়া এবং উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজের ইউনিফর্ম পরে ছেলেমেয়েরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে সদলবলে পান-বিড়ি, চা-সিগারেট কিংবা গাঁজা টানা আরম্ভ করার পরও কোনো টহল পুলিশ তাদের কিছু বলেছে এমন খবর আমরা পত্রপত্রিকায় দেখিনি। ছেলেমেয়েদের বয়স সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর পর্যন্ত তাদের পিতা-মাতা সন্তানদের শরীর ও মনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু কিশোর, তরুণ এবং যুবক বয়সী ছেলেমেয়েদের নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রই প্রধান নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের বাংলাদেশের ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অবৈধ অস্ত্র, অন্যান্য নেশাজাত দ্রব্য, ব্লুফিল্ম ইত্যাদির কারণে যে কয়েক কোটি তরুণ-তরুণী বিপথগামী হয়ে পড়েছে তার দায়দায়িত্ব কি রাষ্ট্র এড়াতে পারবে? আমাদের সীমান্ত তো কোনো অভিভাবক পাহারা দেয় না। কোনো অভিভাবক সন্তানদের হাতে মাদক, ব্লুফিল্ম এবং অবৈধ অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে তো ওসব চোরাকারবারির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক নিজেদের সন্তানদের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নারী পাচার, মানব পাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা ইত্যাদি কর্মে নিয়োজিত করে তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক ভ্রাম্যমাণ পতিতাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে তাদের অবাধে রাস্তায় চলাচল ও নিরাপদে অপকর্ম করার জন্য মাসোয়ারা নেয় না। কোনো অভিভাবক নিজ সন্তানকে অবাধে যৌনপল্লীতে পাঠানোর জন্য সেখানকার পতিতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তা দেয় না।

আমাদের তরুণ ও যুবকেরা যখন মতিঝিলের ব্যাংক পাড়ায় যায় তখন ব্যাংক থেকে বৈধভাবে ঋণ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবর্তে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের উঁচু ভবনটির দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে কীভাবে ওখান থেকে টাকা লুট করা যায়। এরপর তারা শেয়ার মার্কেট এবং ডলার মার্কেটের কাছাকাছি যাওয়ার পর আশি হাজার কোটি টাকা নিরাপদে লুটপাট এবং সেই টাকা আরও নিরাপদে হুন্ডি করে লন্ডন, আমেরিকা-কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রার্থী হয়ে যখন জানতে পারে যে, ঘুষ-দুর্নীতি, দলবাজি এবং মামুর জোর ব্যতীত চাকরি পাওয়া সম্ভব নয় তখন তারা গৃহে ফিরে নিজ নিজ অভিভাবকবৃন্দের সঙ্গে এমন আচরণ করে যার ফলে হয় তারা অভিভাবদের ঘুম হারাম করে দেয় নতুবা অভিভাবকদের অসহায়ত্ব দেখে নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে জাহান্নামের পথে পা বাড়ায়।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অবিচার এবং বিচারহীনতার কারণে তরুণ এবং যুবকেরা বিপথগামী হয়ে পড়ছে। সন্তান যদি পিতা-মাতাকে অপকর্ম করতে দেখে তখন এক ধরনের অসহায়ত্ব এবং অপরাধবোধ তাদের মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তারা পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো ঘৃণা করতে আরম্ভ করে দেয়। যেসব সন্তান একটু সাহসী প্রকৃতির তারা পিতা-মাতার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করে এবং নিজেরা পাপের পথে পা বাড়ায়। অন্যদিকে, সৎ পরিবারের তরুণ-যুবকেরা প্রতিবেশীর অসৎ কর্ম এবং অসৎ উপার্জন দেখে নিজ নিজ অভিভাবকের প্রতি অযাচিত চাপ প্রয়োগ আরম্ভ করে। রাষ্ট্রীয় উদাসীনতা এবং নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে বিদেশি টিভির বাহারী সিরিয়াল, সামাজিক মাধ্যমের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের কল্যাণে পরকীয়া, অনাচার, ভ্রষ্টাচার এমন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনো অভিভাবকের পক্ষে তার সন্তানদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের সাম্প্রতিক উগ্রতা এবং তরুণদের একাংশের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমাদের জাতীয় জীবনের নানা অনিয়ম, নানা উগ্রতা, অবিরত মিথ্যাচার, নানামুখী পাপাচার এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে যে ব্যথা-বেদনা, ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত উপাখ্যান এবং মানবেতর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তারই একটি প্রশাখার নাম জঙ্গিবাদ।  জঙ্গিবাদ দমনের জন্য যারা চেষ্টা করছেন কিংবা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিরীহ জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করছেন তারা যদি দয়া করে নিজেদের ভাবমূর্তি, বিপথগামী তারুণ্যের ইতিহাস এবং জনগণের মনোভাব বুদ্ধিমত্তা সহকারে মূল্যায়ন করতেন এবং সেভাবে পরিকল্পনা সহকারে এগোতেন তাহলে জাতি অনেক বেশি সুফল পেত।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৪৪ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৪৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা