শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিপথগামী তারুণ্য! রাষ্ট্র বনাম পারিবারিক দায়!

রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের কারও কারও হম্বিতম্বিতে দেশের বেশির ভাগ মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। কর্তাব্যক্তিরা নিজেদের ব্যর্থতা, অযোগ্যতা এবং অদক্ষতার দায় সাধারণ মানুষের ওপর চাপিয়ে দিয়ে যেসব নিত্যনতুন ফরমান জারি শুরু করেছেন তাতে সমাজের সর্বস্তরে এক ধরনের সীমাহীন, ভীতি, অস্থিরতা এবং অবিশ্বাস ছড়িয়ে পড়েছে, যা আধুনিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য মোটেই মঙ্গলজনক নয়।  বর্তমান প্রেক্ষাপটে মসজিদের ইমাম, বাড়িওয়ালা, ভাড়াটিয়া, নিকটতম প্রতিবেশী, সহপাঠী বন্ধু-বান্ধব, তরুণ-তরুণীদের অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মালিক-কর্মচারী, ছাত্র, শিক্ষক, হোটেল রেস্তোরাঁ, বিপণি বিতান, সুপার মার্কেট প্রভৃতির মালিক-কর্মচারী ও খদ্দেররা এক মারাত্মক ভীতিকর অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। এর বাইরে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী, ফেসবুকসহ অন্যান্য সোস্যাল মাধ্যম ব্যবহারকারীসহ অন্যরাও কম বিপদে নেই। বিপথগামী তারুণ্যের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাস এবং রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বিমুখী চাপে দেশের মানুষ আজ দিশাহারা হয়ে পড়েছে। আমাদের তরুণরা যতটা না বিপথগামী হয়ে পড়েছে তারচেয়েও বহু বহু গুণে বিপথগামিতার বিপত্তিতে পড়ে যাবে অনাগত দিনগুলোতে কেবল রাষ্ট্রযন্ত্রের ভুল সিদ্ধান্ত এবং দায়িত্বহীনতার কারণে। রাষ্ট্রীয় মদদে বলা হচ্ছে— তরুণদের বিপথগামিতার জন্য পরিবার দায়ী। বলা হচ্ছে— সন্তানদের উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য। অথবা কোনো সন্তানের আচরণ সন্দেহজনক হলে অথবা কোনো সন্তান নিখোঁজ থাকলে তার ব্যাপারে নিকটস্থ থানায় অভিযোগ দাখিল করার জন্য। রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিদের নানা উপদেশ, আদেশ-নিষেধ এবং হুমকি-ধমকির কারণে সারা দেশের তরুণ-তরুণী কিংবা যুবক-যুবতীর পিতা-মাতাদের ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। বয়োবৃদ্ধ, সৎ নিরীহ প্রকৃতির পিতা-মাতারা পড়েছেন মরণ যন্ত্রণায়। তারা নিজেদের সন্তানদের ওপর যেমন জোর খাটাতে পারছেন না তেমনি থানা পুলিশের কাছে যাওয়া তো দূরের কথা— নাম শোনামাত্র আতঙ্কে অস্থির হয়ে পড়েছেন।

সাম্প্রতিককালের সন্ত্রাসী হামলা, নৃশংস হত্যাকাণ্ড এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তত্পরতা নিয়ে লোকজন নানামুখী সমালোচনা শুরু করেছে। তাদের মতে— উন্নত দেশগুলোতে কোনো মা গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মা এবং তার গর্ভজাত সন্তানের সব দায়-দায়িত্ব রাষ্ট্র নিয়ে নেয়। নবজাতক সন্তান তার জন্মের পর থেকে আঠার বছর পর্যন্ত পুরোপুরি রাষ্ট্রের জিম্মায় থাকে। এ সময়ের মধ্যে কোনো পিতা-মাতা যদি তাদের সন্তানদের প্রতি দায়িত্বে সামান্য ত্রুটি দেখায় কিংবা অবহেলা প্রদর্শন করে তবে রাষ্ট্র সেই পিতা-মাতার কাছ থেকে সন্তানদের নিজেদের জিম্মায় নিয়ে নেয়। উন্নত বিশ্বে তরুণ সম্প্রদায়কে মনে করা হয় জাতীয় সম্পদ, যার গুরুত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ অথবা উত্তোলনযোগ্য স্বর্ণ, হীরক বা তেলের খনির চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। সমালোচকরা বলছেন— বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটিতে তরুণরা যাতে সুপথে পরিচালিত হতে পারে অথবা নবজাতকরা যাতে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে পারে তার জন্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কোনো বিধি ব্যবস্থা তো নেই-ই বরং নবজাতকের বৃদ্ধি ও বুদ্ধিকে রুখে দেওয়া এবং তরুণ সম্প্রদায়কে উচ্ছন্নে নেওয়ার শত সহস্র পথ মত ও আলয় সৃষ্টি করে রাষ্ট্র এখন উল্টো তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে সন্তান সন্ততি জন্ম দেওয়ার মাশুল পরিশোধে বাধ্য করছে।

রাষ্ট্রীয় মদদে কীরূপে নবজাতকের সর্বনাশ, তারুণ্যের বিপথগামিতা এবং পিতা-মাতা অভিভাবকবৃন্দ দিনকে দিন অসহায় হয়ে পড়ছে তার কিছু ধারাবাহিক নমুনা পেশ করলেই বিষয়টি খোলাসা হয়ে যাবে। প্রথমেই বলা যাক গর্ভবতী মায়েদের দুর্ভোগের কথা। আমাদের সমাজ, সংসার এবং রাষ্ট্র প্রসূতি মায়েদের জন্য সম্মান, মর্যাদা এবং নিরাপত্তামূলক কোনো ব্যবস্থা সর্বজনীনভাবে গ্রহণ করেনি। গর্ভজাত সন্তানকে নিয়ে থানা পুলিশ, প্রশাসন, বিপণি বিতান অথবা গণপরিবহনে যাতায়াত করতে গিয়ে কোনো প্রসূতি একটু আলাদা মানমর্যাদা কিংবা অগ্রাধিকার পেয়েছেন এমন দৃশ্য সচরাচর দেখা যায় না। চারদিকের শব্দ সন্ত্রাস, হৈহুল্লা, ময়লা আবর্জনার দুর্গন্ধ, অস্থির সামাজিক পরিবেশ, অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিবেশ এবং সুশাসনজনিত অনিরাপত্তাবোধ প্রসূতি মাকে এমনভাবে তাড়া করে ফেরে যে, তার গর্ভজাত সন্তান প্রসবের পর থেকেই নানা শারীরিক ও মানসিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ নবজাতক মায়ের বুকের দুধ পায় না, বাজার থেকে যেসব শিশুখাদ্য এনে তাদের খাওয়ানো হয় সেগুলোতেও ভেজাল, অপুষ্টি এবং রোগ জীবাণু পরিপূর্ণ থাকে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় অবহেলা রীতিমতো ক্ষমাহীন একটি অপরাধ, যার কারণে অনেক নবজাতকের জন্মই যেন তার জন্য একটি আজন্ম পাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

আমাদের শিশু এবং কিশোররা যখন বেড়ে ওঠে তখন রাষ্ট্রীয় ছত্রছায়ায় তাদের মানসিক নৈতিক এবং দৈহিক উন্নয়নের জন্য সর্বজনীনভাবে কিছুই করা হয় না। শিশু-কিশোরদের শিক্ষালয়, শিক্ষার পরিবেশ, শিক্ষকদের মান, বিনোদন, চলাফেরা, নিরাপত্তা ইত্যাদির ব্যাপারে আমাদের রাষ্ট্র উন্নত বিশ্ব তো দূরের কথা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত, শ্রীলঙ্কা অথবা হাল আমলের ইথিওপিয়ার মতো যত্নশীল নয়। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে এমন অদ্ভুত এবং বিশ্রী সব কাণ্ড-কারখানা ঘটতে দেখে সেগুলো দেখার পর তাদের শরীর মন মিথ্যা বলার জন্য, ছলছাতুরি করার জন্য অথবা অহেতুক দ্বন্দ্ব-ফ্যাসাদে জড়িয়ে পড়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়। আমাদের দেশে যেসব দেশি-বিদেশি টেলিভিশন চ্যানেল দেখা যাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে একটিতেও শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতার উৎকর্ষতার জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয় না। সংবাদপত্র, বইপুস্তক প্রকাশনা, চলচ্চিত্র, মঞ্চনাটক, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, থিয়েটার প্রভৃতির কোনোটি থেকেই শিশু-কিশোররা নির্মল আনন্দ, জীবননির্ভর শিক্ষা এবং চরিত্র গঠনের মতো উপকরণ খুঁজে পায় না।

আমাদের পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র একটি শিশুকে জন্মের পর থেকেই অপুষ্টি, অনিরাপত্তাবোধ, অভদ্রতা, কূটনামী, অশ্লীল কর্ম, অনৈতিক যৌনতা, মিথ্যাচার, অনাচার, পাপাচার, নির্দয় নিষ্ঠুর, পাষণ্ড এবং অমানবিক হওয়ার জানালা, দরজা দেখিয়ে দেয় এবং কলাকৌশল রপ্ত করার সুযোগ করে দেয়। দেশি-বিদেশি কার্টুন, বিভিন্ন সিরিয়াল, চলচ্চিত্র, সমাজের ঘুষ, দুর্নীতি, মিথ্যাচার, দাম্ভিকতা, জুলুম, নির্যাতন, অত্যাচার এবং অবিচারের নিত্যনৈমিত্তিক হাজারও ঘটনা শিশু-কিশোরদের মন ও মননশীলতাকে বিষবাষ্প দ্বারা আচ্ছাদিত করে ফেলে। তারা রেডিও, টিভি, শিক্ষালয়, পাড়া-প্রতিবেশী এবং ধর্মালয় থেকে চক্ষু শীতলকারী এবং অন্তর জুড়ানো কোনো কিছুর সন্ধান পায় না। বরং কীভাবে মিথ্যা বলা যাবে, অপরকে ঠকানো যাবে, প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেওয়া যাবে ইত্যাদি ধ্বংসাত্মক কর্মসমূহ রপ্ত করার নানান সুযোগ-সুবিধা তাদের আশপাশে সর্বদা ঘুরঘুর করতে থাকে। ফলে আমাদের শিশু-কিশোরদের দুর্বল এবং জীবাণুসমৃদ্ধ শরীরটি নানা পাপ ও পঙ্কিলতার দিকে এমনভাবে ছুটতে থাকে যে, তাদের অসহায় পিতা-মাতাকে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সব কিছু মেনে নেওয়া ছাড়া গত্যন্তর থাকে না।

শিশু-কিশোররা যখন তরুণ ও যুবকে পরিণত হয়ে যায় তখন তাদের পরিবারগুলোতে শুরু হয়ে যায় নিত্যনতুন নরক যন্ত্রণা। তরুণ ও যুবকরা স্কুল-কলেজ ফাঁকি দিয়ে দল বেঁধে প্রেম করার ওছিলায় সারা দিন হোটেল রেস্তোরাঁ, পার্ক, লেক, শপিংমল এবং রাস্তাঘাটে ঘুরে বেড়ায়। তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সবকিছু চোখ বুজে সহ্য করার ফলে তারা দিনকে দিন বেয়াদব, বেয়াড়া এবং উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়ে। স্কুল-কলেজের ইউনিফর্ম পরে ছেলেমেয়েরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে সদলবলে পান-বিড়ি, চা-সিগারেট কিংবা গাঁজা টানা আরম্ভ করার পরও কোনো টহল পুলিশ তাদের কিছু বলেছে এমন খবর আমরা পত্রপত্রিকায় দেখিনি। ছেলেমেয়েদের বয়স সর্বোচ্চ ১০-১২ বছর পর্যন্ত তাদের পিতা-মাতা সন্তানদের শরীর ও মনের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। কিন্তু কিশোর, তরুণ এবং যুবক বয়সী ছেলেমেয়েদের নিয়ন্ত্রণের জন্য রাষ্ট্রযন্ত্রই প্রধান নিয়ামক হিসেবে বিবেচিত হয়।

আজকের বাংলাদেশের ইয়াবা, ফেনসিডিল, গাঁজা, মদ, অবৈধ অস্ত্র, অন্যান্য নেশাজাত দ্রব্য, ব্লুফিল্ম ইত্যাদির কারণে যে কয়েক কোটি তরুণ-তরুণী বিপথগামী হয়ে পড়েছে তার দায়দায়িত্ব কি রাষ্ট্র এড়াতে পারবে? আমাদের সীমান্ত তো কোনো অভিভাবক পাহারা দেয় না। কোনো অভিভাবক সন্তানদের হাতে মাদক, ব্লুফিল্ম এবং অবৈধ অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ করে দিয়ে তো ওসব চোরাকারবারির কাছ থেকে মোটা অঙ্কের ঘুষ গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক নিজেদের সন্তানদের ছিনতাই, চাঁদাবাজি, নারী পাচার, মানব পাচার, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা ইত্যাদি কর্মে নিয়োজিত করে তাদের কাছ থেকে মাসোয়ারা গ্রহণ করে না। বাংলাদেশের কোনো অভিভাবক ভ্রাম্যমাণ পতিতাদের রক্ষাকর্তা হিসেবে তাদের অবাধে রাস্তায় চলাচল ও নিরাপদে অপকর্ম করার জন্য মাসোয়ারা নেয় না। কোনো অভিভাবক নিজ সন্তানকে অবাধে যৌনপল্লীতে পাঠানোর জন্য সেখানকার পতিতাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের মাধ্যমে তাদের নিরাপত্তা দেয় না।

আমাদের তরুণ ও যুবকেরা যখন মতিঝিলের ব্যাংক পাড়ায় যায় তখন ব্যাংক থেকে বৈধভাবে ঋণ নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবর্তে ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা বাংলাদেশ ব্যাংকের উঁচু ভবনটির দিকে তাকিয়ে চিন্তা করে কীভাবে ওখান থেকে টাকা লুট করা যায়। এরপর তারা শেয়ার মার্কেট এবং ডলার মার্কেটের কাছাকাছি যাওয়ার পর আশি হাজার কোটি টাকা নিরাপদে লুটপাট এবং সেই টাকা আরও নিরাপদে হুন্ডি করে লন্ডন, আমেরিকা-কানাডা বা অস্ট্রেলিয়া পাড়ি দেওয়ার স্বপ্নে বিভোর হয়ে পড়ে। তারা পাবলিক সার্ভিস কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি ও বেসরকরি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরি প্রার্থী হয়ে যখন জানতে পারে যে, ঘুষ-দুর্নীতি, দলবাজি এবং মামুর জোর ব্যতীত চাকরি পাওয়া সম্ভব নয় তখন তারা গৃহে ফিরে নিজ নিজ অভিভাবকবৃন্দের সঙ্গে এমন আচরণ করে যার ফলে হয় তারা অভিভাবদের ঘুম হারাম করে দেয় নতুবা অভিভাবকদের অসহায়ত্ব দেখে নিজেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে জাহান্নামের পথে পা বাড়ায়।

রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ঘুষ, দুর্নীতি, অবিচার এবং বিচারহীনতার কারণে তরুণ এবং যুবকেরা বিপথগামী হয়ে পড়ছে। সন্তান যদি পিতা-মাতাকে অপকর্ম করতে দেখে তখন এক ধরনের অসহায়ত্ব এবং অপরাধবোধ তাদের মনকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। তারা পিতা-মাতাকে শ্রদ্ধা তো দূরের কথা উল্টো ঘৃণা করতে আরম্ভ করে দেয়। যেসব সন্তান একটু সাহসী প্রকৃতির তারা পিতা-মাতার সঙ্গে দুর্ব্যবহার শুরু করে এবং নিজেরা পাপের পথে পা বাড়ায়। অন্যদিকে, সৎ পরিবারের তরুণ-যুবকেরা প্রতিবেশীর অসৎ কর্ম এবং অসৎ উপার্জন দেখে নিজ নিজ অভিভাবকের প্রতি অযাচিত চাপ প্রয়োগ আরম্ভ করে। রাষ্ট্রীয় উদাসীনতা এবং নিয়ন্ত্রণহীনতার কারণে বিদেশি টিভির বাহারী সিরিয়াল, সামাজিক মাধ্যমের যথেচ্ছ ব্যবহার এবং মোবাইল ফোনের কল্যাণে পরকীয়া, অনাচার, ভ্রষ্টাচার এমন মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে যে কোনো অভিভাবকের পক্ষে তার সন্তানদের নিয়ন্ত্রণ করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে।

আমাদের সমাজের সাম্প্রতিক উগ্রতা এবং তরুণদের একাংশের জঙ্গিবাদে জড়িয়ে পড়া কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমাদের জাতীয় জীবনের নানা অনিয়ম, নানা উগ্রতা, অবিরত মিথ্যাচার, নানামুখী পাপাচার এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতির কারণে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে যে ব্যথা-বেদনা, ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত উপাখ্যান এবং মানবেতর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তারই একটি প্রশাখার নাম জঙ্গিবাদ।  জঙ্গিবাদ দমনের জন্য যারা চেষ্টা করছেন কিংবা জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে যারা নিরীহ জনগণের সাহায্য-সহযোগিতা কামনা করছেন তারা যদি দয়া করে নিজেদের ভাবমূর্তি, বিপথগামী তারুণ্যের ইতিহাস এবং জনগণের মনোভাব বুদ্ধিমত্তা সহকারে মূল্যায়ন করতেন এবং সেভাবে পরিকল্পনা সহকারে এগোতেন তাহলে জাতি অনেক বেশি সুফল পেত।

     লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা