শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

মহামান্য অতিথি শি জিনপিং

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহামান্য অতিথি শি জিনপিং

পাঠকদের কথা দিয়েছিলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম খানকে নিয়ে লিখব কিন্তু মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফর জাতীয় স্বার্থ ও সময়ের বিবর্তনের এক সর্বোত্তম নিদর্শন। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বের এ এক উজ্জ্বল স্বাক্ষর। পারস্পরিক বোঝাপড়া ও বন্ধুত্বের এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে ভাবীকালে বিবেচিত হবে মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির এ সফর। বাংলাদেশ যেমন অধীর আগ্রহে মহাচীনের মহান নেতার সফরের অপেক্ষায় ছিল তেমনই চীনের নেতা এবং তার প্রতিনিধিদের কথাবার্তা, চলাফেরা, আচার-আচরণে দেখা গেছে তারাও এ সফরের মাধ্যমে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কম ব্যাকুল ছিলেন না। তাই এ সফর নিয়ে কিছু না লেখা একটা ঐতিহাসিক ঘটনাকে জেনেশুনে আড়াল করা। সেটা করা কোনোক্রমেই উচিত নয়। আর এমন ঐতিহাসিক ঘটনা প্রতিদিন সকাল-বিকাল ঘটে না।

স্বাধীনতার পর মহান ভারতের মহান নেত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ সফরে যে সাড়া পড়েছিল, তেমন আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছিল মহাচীনের মহান নেতার আগমনে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর আগমনে সারা দেশে, গ্রাম-গঞ্জে, খেত-খামারে, গাছপালা, লতাপাতায় দোল লেগেছিল। বিজ্ঞানের উন্নতি ও আধুনিকতার কারণে শি জিনপিংয়ের সফর গ্রাম-গঞ্জে অতটা দোলা দেয়নি। গ্রাম-গঞ্জের ৮০-৯০ লাখ প্রবাসীর স্ত্রী, পুত্র-কন্যা ও অন্যরা এখন কিরণমালা, ইন্টারনেট, ফেসবুক ও মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। তাদের দিন-দুনিয়ার খবর রাখার সময় কোথায়? তবে কমবেশি দেশ ও জাতি সম্পর্কে যারা ভাবে তাদের মধ্যে মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির সফর যথেষ্ট শুভ সাড়া জাগিয়েছিল। এটা সত্যি সত্যিই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের এক অসাধারণ সাফল্য।

একেই বলে সময়ের দাবি, দেশের স্বার্থ। মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমাদের দেশের সীমানায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বিমানবাহিনীর কয়েকটি যুদ্ধবিমান তাকে পাহারা দিয়ে নিয়ে আসে। কী অসাধারণ সম্মান দেখানো হয়। অথচ আমাদের জন্মের সময় এই মহাচীন ছিল পাকিস্তান হানাদারদের সারথি। এমনকি বাংলাদেশের জন্ম বা অভ্যুদয় তারা মেনে নেয়নি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যা পর্যন্ত মহাচীন আমাদের স্বীকৃতি দেয়নি। অথচ আজ সেই চীন কত প্রিয়, কত আপন! এটাই সময়ের দাবি, নিয়তির বিধান। মুক্তিযুদ্ধে ভারত ছিল আমাদের প্রথম এবং প্রধান বন্ধু, আশ্রয়দাতা, সাহায্যকারী। চীন ছিল শত্রুর প্রধান সাহায্যকারী। কিন্তু আজ বন্ধুত্ব, সহযোগিতা, সহমর্মিতা পেতে আমরা উভয় দেশ কত ব্যাকুল। এটাই রাজনৈতিক কূটনীতি সর্বোপরি সার্বভৌম রাষ্ট্রের বাস্তবতা। মহাচীনের মহান নেতাকে বাংলাদেশ যেভাবে লালন করেছে, ধারণ করেছে এটাই শাশ্বত রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান। সে ক্ষেত্রে আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং তার সরকারের অসাধারণ সফলতার স্বাক্ষর। বহির্বিশ্বের মতো দেশের অভ্যন্তরেও যদি অমন রাজনৈতিক-সামাজিক সফলতা আসত তাহলে সেটা হতো তার আর এক অসাধারণ সাফল্য।

স্বাধীনতার পরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ইসলামী সম্মেলনে যোগদান করে অনেকের গোসার কারণ হয়েছিলেন। চীনের সঙ্গে গভীর ও নিবিড় সম্পর্ক গড়তে গিয়ে আমরা না আবার কোন বিপদে পড়ি। যত কথাই বলি ছোট দেশ হিসেবে আমরা কতটা স্বাধীন, নিজের মতো করে কতটা চলতে বা বলতে পারি। একটা সীমারেখা তো নিশ্চয়ই রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভুল হলে বা করলে কত ক্ষতি হবে বা হতে পারে অনেকের ধারণারও অতীত। বর্তমানের চীন সারা বিশ্বে এক উল্লেখযোগ্য শক্তি। সে কারণে মহাচীনকে বিবেচনায় রাখতেই হবে। দুই-তিন শ’ বছর আগের আফিম খেয়ে ঘুমিয়ে থাকা চীনকে ভাবলে চলবে না। এখন চনমনে সর্বক্ষেত্রে অগ্রসরমান চীনের কথা ভাবতে হবে। মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির এ সফরকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ-চীনের মধ্যে আস্থা, সম্মান, নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের এক সেতুবন্ধ রচনা হবে। এটাই আপামর দেশবাসীর প্রত্যাশা বা কামনা। উপরন্তু পদ্মা সেতু নিয়ে অত টানাহেঁচড়ার পরও সাত বছরের মাথায় মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং যেতে না যেতেই বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেখতে আসা আমাদের জন্য আর এক রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় মর্যাদার প্রতিফলন ও ঐতিহাসিক সাফল্য।

 

 

আমার জানাজায় যাদের শরিক হওয়ার কথা তাদের অনেকের জানাজায় শরিক হলাম। আরও কত শরিক হব বা হতে পারব তা দয়ালু প্রভুই জানেন। টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে কদিন আগে আলী আজগর খান দাউদের জানাজায় গিয়েছিলাম। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিন্দুবাসিনীর ছাত্র। তারাপদ রায়, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, ডা. আলীম আল রাজী— কতজন এই বিন্দুবাসিনীতে পড়েছেন। বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত সুবিমল দত্ত ছিলেন বিন্দুবাসিনীর ছাত্র। প্রখ্যাত রাজনীতিক শ্রী জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু বিন্দুবাসিনী গার্লস স্কুলে পড়তেন। সেদিক থেকে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য তুলনাহীন। পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু টাঙ্গাইলে যে রেস্ট হাউসে উঠেছিলেন তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে পৌরভবন করা হয়েছে। যে জায়গায় শেরেবাংলা, মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও বঙ্গবন্ধুর পদধূলি পড়েছিল, সে জায়গা এখন নিশ্চিহ্ন। কারণ আমরা কোনো স্মৃতি বা ঐতিহ্য রাখতে জানি না। তিন-চার শ’ বছরের পুরনো টাঙ্গাইল জামে মসজিদ শুধু ব্যবসার জন্য এক রাজাকার ভেঙে চুরমার করে ফেলেছে। যেহেতু সে সরকারি দলে, তাই তার রাজাকার হওয়ায় কোনো দোষ নেই। বিন্দুবাসিনীর অবস্থাও তথৈবচ। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে টাঙ্গাইল ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক দাউদ খান হুজুর মওলানা ভাসানীর উপস্থিতিতে সভাপতিত্ব করতে গিয়ে গোলমাল থামাতে ‘খামোশ’ বলে হুঙ্কার ছেড়ে খোদ হুজুর মওলানা ভাসানীকেই তাজ্জব করে দিয়েছিলেন। ১৯৭১-এর ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে আমরা পতাকা দিবস পালন করেছিলাম। সারা দেশে লাখ লাখ বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। আমরাও বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে এক বিরাট সভা করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা তুলেছিলাম। সেই সভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর খান মেনু। আমি পরিচালনা করেছিলাম। লতিফ সিদ্দিকী তার জীবনের শ্রেষ্ঠ আবেগময়ী এক শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন। এই বিন্দুবাসিনী মাঠেই বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পায়ের কাছে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম। এই মাঠে স্বাধীনতার পর আমাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। যার সভাপতি ছিলেন জনাব আবদুস সামাদ উকিল। জনাব আবদুস সামাদ উকিলের ছেলে খন্দকার আসাদুজ্জামন স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী সরকারের অর্থসচিব ছিলেন। তার বাবা শান্তি কমিটির সদস্য সামাদ উকিল ছিলেন সেই সংবর্ধনার সভাপতি। ফজলুর রহমান খান ফারুকের চাচা আবদুল জলিল মিয়া শান্তি কমিটির সদস্য। অধ্যাপক খলিলুর রহমান শান্তি কমিটির সদস্য। টাঙ্গাইল শান্তি কমিটিতে যেমন হেকিম হবিবুর রহমান, গোপালপুরের অধ্যাপক আবদুল খালেক, বিজু মিয়া, মির্জাপুরের আবদুল অদুদ মওলানা, ধলাপাড়ার শওকত ভূঁইয়া, এমদাদ দারোগাদের মতো কসাইরা ছিল, তেমনি সামাদ উকিল, জলিল মিয়া, অধ্যাপক খলিলুর রহমানের মতো সোনার মানুষরাও ছিলেন। আমরা সেদিন সেটা বিবেচনা করেছি। কিন্তু আজ সে সবের মূল্যায়ন নেই। বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠ দালানকোঠায় ঢাকা পড়ে তার ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলছে। সেই মাঠেই জননেতা আবদুল মান্নানের জানাজা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে তার ভূমিকা অবিস্মরণীয়। ভুল-ত্রুটি যাই থাকুক মানুষের জন্য তার ত্যাগের তুলনা হয় না। জনাব শামসুর রহমান খান একই উচ্চতার মানুষ। শওকত আলী তালুকদারকে বাদ দিয়ে আমাদের সময় টাঙ্গাইলের ছাত্র রাজনীতি, শ্রমিক রাজনীতি ভাবা যায় না। আজ তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই। এমনকি তাদের মৃত্যুবার্ষিকী পর্যন্ত পালন করা হয় না। এখন সবই ‘ওই নূতনের কেতন উড়ে, তোরা সব জয়ধ্বনি কর’, নিয়ে ব্যস্ত।

বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে মোয়াজ্জেম হোসেনের জানাজায় শরিক হয়ে বড় ব্যথা পেয়েছি। কত আর হবে তিন-চার শ’। যেখানে জানাজায় চল্লিশ হাজার অথবা চার লাখ লোক হলেও মোয়াজ্জেম হোসেনের ত্যাগের সঠিক মূল্যায়ন হতো না। সেখানে কেন তিন-চার শ’? কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সমাজ থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আওয়ামী লীগ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই বললেই চলে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা পরলোকে গেছেন। বিন্দুবাসিনীতে জানাজা হবে কেউ বলেনি। মাইকিং হয়নি। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ছাড়া কেউ ছিল না। আমি গিয়েছিলাম নাড়ির টানে। আওয়ামী লীগের সরকার। তাদের জয়জয়কার। মুজিবকোট ছিল আমার আর প্রবীণ নেতা জনাব ফজলুর রহমান খান ফারুকের গায়ে। জনাব ফজলুর রহমান একজন পোড় খাওয়া মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে তার পরিবার-পরিজনকে যতটা পেরেছি সাহায্য করেছি। তাকে সব সময় সম্মান করেছি, এখনো করি। প্রবীণ মানুষ হিসেবে শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আমাকে যতটা সম্ভব সম্মান করেন। মোয়াজ্জেম খানের জানাজায়ও করেছেন। আমার মতামত চেয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গার্ড অব অনার এখানে হবে নাকি ঘাটাইলে? তোমার মত কী? বলেছিলাম যেহেতু ঘাটাইলে জানাজা হবে সেহেতু সেখানে হলেই ভালো। প্রশাসন তার সুবিধামতো গার্ড অব অনারের ব্যবস্থা করে। মূলত গার্ড অব অনার হওয়া উচিত কবরে নামানোর আগে কবরের কাছাকাছি। জানাজা উদ্দেশ্য করে নয়।

টাঙ্গাইলে জানাজায় যেমন নামাজির অভাব ছিল আবহাওয়া খারাপ থাকার পরও ঘাটাইলে তেমন ছিল না। প্রচুর লোক হয়েছিল। আসরের পরে রতনপুর মসজিদের পাশে পারিবারিক গোরস্থানে যখন দাফন করা হয় তখন সেখানে ছিলাম। কবরে মাটি দেওয়ার বড় ইচ্ছা ছিল। তাই গিয়েছিলাম রতনপুর। তিন মুঠো মাটি দিয়ে অনেকটা শান্ত হয়েছিলাম। পাশে ছিল বীরপ্রতীক হাবিবুর রহমান, আবুল মল্লিক, হাসমত নেতা, আবদুল হাই, বাবুল সিদ্দিকী ও অন্যরা। কয়েক বছর আগে তার কচুক্ষেতের বাড়ি গিয়েছিলাম। তার স্ত্রী নাহারের রান্না অনেকটাই আমার মায়ের মতো। সুসন্তান তার বাপ-মাকে যেমন আদর-যত্ন করে মোয়াজ্জেম খানের স্ত্রী আমাকে তেমন করে। নাহার প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা মামুনুর রশীদ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কামরুলের বোন। কামরুলকে স্বাধীনতার আগে দেখিনি। রতনপুরে কবর দিতে গিয়ে কত স্মৃতি মনে পড়ছিল। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে মোয়াজ্জেম খানের বাড়ির পাশে ফারুকদের বাড়িতে এক রাত ছিলাম। ফারুকের চাচা রুনু এক অসাধারণ মানুষ। তার স্ত্রী ঘাটাইল গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ছিলেন। ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ ঘাটাইল থানা দখলে মোয়াজ্জেম খানের বাড়ির দক্ষিণে ফারুকদের বাড়ির পশ্চিমে থ্রি-ইঞ্চি মর্টার বসানো হয়েছিল। কমান্ডার আবদুল হাকিম বীরপ্রতীক বড় নিখুঁত নিশানায় সেদিন মর্টার ফায়ার করেছিল, যাতে ঘাটাইল থানার টিনের ঘর তছনছ হয়ে গিয়েছিল।

মোয়াজ্জেম খানের কবরে মাটি দিয়ে স্মৃতির পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে টাঙ্গাইল ফিরছিলাম। থানার পশ্চিমে মাতবর খাঁর বাড়ি। বহুদিন পর হঠাৎ তার সঙ্গে দেখা। এস. আকবর খান ফুরারের বাবা মাতবর খান এক বিচিত্র মানুষ। আমার থেকে ১৫-২০ বছরের বড়। স্বাধীনতার পর থেকে আমায় বাবা বলে ডাকে। আমিও তাকে সন্তান জ্ঞান করে তুমি বলে ডাকি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমি যখন ঘর থেকে এক কাপড়ে বেরিয়ে যাই, একদিন হঠাৎই সে খবর পায় আমাকে মিলিটারিরা বন্দী করেছে। মাঠে কাজ করার সময় খবর পেয়ে পাগলের মতো ছুটে গিয়ে গোয়ালে বাঁধা দুটি ষাঁড় ছেড়ে দিয়ে চিৎকার করে উঠে, ‘হে আমার আল্লাহ, হে আমার প্রভু, আমি এই যে আমার দুই ষাঁড় মুক্ত করে দিলাম। তুমি আমার বাবা কাদের সিদ্দিকীকে হেফাজত কর, মুক্ত করে দাও।’ তার যেন কোনো বিপদ না হয়। কত বড় মানুষ এরা। কত বড় হৃদয় তাদের। সমুদ্রের বিশালতা দিয়েও পরিমাপ করা যাবে না। যখন যেখানে দেখে তখন সেখানেই পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে। প্রথম আমার দ্বিধা হতো, অস্বস্তি বোধ করতাম। কিন্তু তার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা বহু বছর আগে আমার সেই দ্বিধা কাটিয়ে দিয়েছে। মাতবর খাঁর ছেলে আকবরও পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে। মনে হয় সব সময় নয়, সুবিধা-অসুবিধা, আলো-অন্ধকার বিবেচনা করেই হয়তো করে। কিন্তু মাতবর খাঁ সব সময় অন্তরাত্মা দিয়ে পিতার মতো মনে করে।

ঘাটাইল থেকে ফেরার পথে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছিলাম, আল্লাহ যেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খানকে ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করেন। তার পরিবার-পরিজনকে শোক সইবার শক্তি দেন। আমিন...।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা