শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

মহামান্য অতিথি শি জিনপিং

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মহামান্য অতিথি শি জিনপিং

পাঠকদের কথা দিয়েছিলাম বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম খানকে নিয়ে লিখব কিন্তু মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিংয়ের বাংলাদেশ সফর জাতীয় স্বার্থ ও সময়ের বিবর্তনের এক সর্বোত্তম নিদর্শন। জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফল নেতৃত্বের এ এক উজ্জ্বল স্বাক্ষর। পারস্পরিক বোঝাপড়া ও বন্ধুত্বের এক নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে ভাবীকালে বিবেচিত হবে মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির এ সফর। বাংলাদেশ যেমন অধীর আগ্রহে মহাচীনের মহান নেতার সফরের অপেক্ষায় ছিল তেমনই চীনের নেতা এবং তার প্রতিনিধিদের কথাবার্তা, চলাফেরা, আচার-আচরণে দেখা গেছে তারাও এ সফরের মাধ্যমে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কম ব্যাকুল ছিলেন না। তাই এ সফর নিয়ে কিছু না লেখা একটা ঐতিহাসিক ঘটনাকে জেনেশুনে আড়াল করা। সেটা করা কোনোক্রমেই উচিত নয়। আর এমন ঐতিহাসিক ঘটনা প্রতিদিন সকাল-বিকাল ঘটে না।

স্বাধীনতার পর মহান ভারতের মহান নেত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর বাংলাদেশ সফরে যে সাড়া পড়েছিল, তেমন আলোড়নের সৃষ্টি হয়েছিল মহাচীনের মহান নেতার আগমনে। শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর আগমনে সারা দেশে, গ্রাম-গঞ্জে, খেত-খামারে, গাছপালা, লতাপাতায় দোল লেগেছিল। বিজ্ঞানের উন্নতি ও আধুনিকতার কারণে শি জিনপিংয়ের সফর গ্রাম-গঞ্জে অতটা দোলা দেয়নি। গ্রাম-গঞ্জের ৮০-৯০ লাখ প্রবাসীর স্ত্রী, পুত্র-কন্যা ও অন্যরা এখন কিরণমালা, ইন্টারনেট, ফেসবুক ও মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত। তাদের দিন-দুনিয়ার খবর রাখার সময় কোথায়? তবে কমবেশি দেশ ও জাতি সম্পর্কে যারা ভাবে তাদের মধ্যে মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির সফর যথেষ্ট শুভ সাড়া জাগিয়েছিল। এটা সত্যি সত্যিই জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের এক অসাধারণ সাফল্য।

একেই বলে সময়ের দাবি, দেশের স্বার্থ। মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি আমাদের দেশের সীমানায় প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে বিমানবাহিনীর কয়েকটি যুদ্ধবিমান তাকে পাহারা দিয়ে নিয়ে আসে। কী অসাধারণ সম্মান দেখানো হয়। অথচ আমাদের জন্মের সময় এই মহাচীন ছিল পাকিস্তান হানাদারদের সারথি। এমনকি বাংলাদেশের জন্ম বা অভ্যুদয় তারা মেনে নেয়নি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যা পর্যন্ত মহাচীন আমাদের স্বীকৃতি দেয়নি। অথচ আজ সেই চীন কত প্রিয়, কত আপন! এটাই সময়ের দাবি, নিয়তির বিধান। মুক্তিযুদ্ধে ভারত ছিল আমাদের প্রথম এবং প্রধান বন্ধু, আশ্রয়দাতা, সাহায্যকারী। চীন ছিল শত্রুর প্রধান সাহায্যকারী। কিন্তু আজ বন্ধুত্ব, সহযোগিতা, সহমর্মিতা পেতে আমরা উভয় দেশ কত ব্যাকুল। এটাই রাজনৈতিক কূটনীতি সর্বোপরি সার্বভৌম রাষ্ট্রের বাস্তবতা। মহাচীনের মহান নেতাকে বাংলাদেশ যেভাবে লালন করেছে, ধারণ করেছে এটাই শাশ্বত রাষ্ট্রীয় বিধিবিধান। সে ক্ষেত্রে আমাদের পররাষ্ট্রনীতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং তার সরকারের অসাধারণ সফলতার স্বাক্ষর। বহির্বিশ্বের মতো দেশের অভ্যন্তরেও যদি অমন রাজনৈতিক-সামাজিক সফলতা আসত তাহলে সেটা হতো তার আর এক অসাধারণ সাফল্য।

স্বাধীনতার পরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ইসলামী সম্মেলনে যোগদান করে অনেকের গোসার কারণ হয়েছিলেন। চীনের সঙ্গে গভীর ও নিবিড় সম্পর্ক গড়তে গিয়ে আমরা না আবার কোন বিপদে পড়ি। যত কথাই বলি ছোট দেশ হিসেবে আমরা কতটা স্বাধীন, নিজের মতো করে কতটা চলতে বা বলতে পারি। একটা সীমারেখা তো নিশ্চয়ই রয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভুল হলে বা করলে কত ক্ষতি হবে বা হতে পারে অনেকের ধারণারও অতীত। বর্তমানের চীন সারা বিশ্বে এক উল্লেখযোগ্য শক্তি। সে কারণে মহাচীনকে বিবেচনায় রাখতেই হবে। দুই-তিন শ’ বছর আগের আফিম খেয়ে ঘুমিয়ে থাকা চীনকে ভাবলে চলবে না। এখন চনমনে সর্বক্ষেত্রে অগ্রসরমান চীনের কথা ভাবতে হবে। মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতির এ সফরকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ-চীনের মধ্যে আস্থা, সম্মান, নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্বের এক সেতুবন্ধ রচনা হবে। এটাই আপামর দেশবাসীর প্রত্যাশা বা কামনা। উপরন্তু পদ্মা সেতু নিয়ে অত টানাহেঁচড়ার পরও সাত বছরের মাথায় মহাচীনের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং যেতে না যেতেই বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন দেখতে আসা আমাদের জন্য আর এক রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় মর্যাদার প্রতিফলন ও ঐতিহাসিক সাফল্য।

 

 

আমার জানাজায় যাদের শরিক হওয়ার কথা তাদের অনেকের জানাজায় শরিক হলাম। আরও কত শরিক হব বা হতে পারব তা দয়ালু প্রভুই জানেন। টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে কদিন আগে আলী আজগর খান দাউদের জানাজায় গিয়েছিলাম। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিন্দুবাসিনীর ছাত্র। তারাপদ রায়, সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী, ডা. আলীম আল রাজী— কতজন এই বিন্দুবাসিনীতে পড়েছেন। বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত সুবিমল দত্ত ছিলেন বিন্দুবাসিনীর ছাত্র। প্রখ্যাত রাজনীতিক শ্রী জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু বিন্দুবাসিনী গার্লস স্কুলে পড়তেন। সেদিক থেকে টাঙ্গাইলের ঐতিহ্য তুলনাহীন। পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু টাঙ্গাইলে যে রেস্ট হাউসে উঠেছিলেন তা ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে সেখানে পৌরভবন করা হয়েছে। যে জায়গায় শেরেবাংলা, মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও বঙ্গবন্ধুর পদধূলি পড়েছিল, সে জায়গা এখন নিশ্চিহ্ন। কারণ আমরা কোনো স্মৃতি বা ঐতিহ্য রাখতে জানি না। তিন-চার শ’ বছরের পুরনো টাঙ্গাইল জামে মসজিদ শুধু ব্যবসার জন্য এক রাজাকার ভেঙে চুরমার করে ফেলেছে। যেহেতু সে সরকারি দলে, তাই তার রাজাকার হওয়ায় কোনো দোষ নেই। বিন্দুবাসিনীর অবস্থাও তথৈবচ। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে টাঙ্গাইল ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক দাউদ খান হুজুর মওলানা ভাসানীর উপস্থিতিতে সভাপতিত্ব করতে গিয়ে গোলমাল থামাতে ‘খামোশ’ বলে হুঙ্কার ছেড়ে খোদ হুজুর মওলানা ভাসানীকেই তাজ্জব করে দিয়েছিলেন। ১৯৭১-এর ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে আমরা পতাকা দিবস পালন করেছিলাম। সারা দেশে লাখ লাখ বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। আমরাও বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে এক বিরাট সভা করে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা তুলেছিলাম। সেই সভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক আলমগীর খান মেনু। আমি পরিচালনা করেছিলাম। লতিফ সিদ্দিকী তার জীবনের শ্রেষ্ঠ আবেগময়ী এক শপথবাক্য পাঠ করিয়েছিলেন। এই বিন্দুবাসিনী মাঠেই বাংলাদেশের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পায়ের কাছে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ কাদেরিয়া বাহিনীর অস্ত্র বিছিয়ে দিয়েছিলাম। এই মাঠে স্বাধীনতার পর আমাকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল। যার সভাপতি ছিলেন জনাব আবদুস সামাদ উকিল। জনাব আবদুস সামাদ উকিলের ছেলে খন্দকার আসাদুজ্জামন স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী সরকারের অর্থসচিব ছিলেন। তার বাবা শান্তি কমিটির সদস্য সামাদ উকিল ছিলেন সেই সংবর্ধনার সভাপতি। ফজলুর রহমান খান ফারুকের চাচা আবদুল জলিল মিয়া শান্তি কমিটির সদস্য। অধ্যাপক খলিলুর রহমান শান্তি কমিটির সদস্য। টাঙ্গাইল শান্তি কমিটিতে যেমন হেকিম হবিবুর রহমান, গোপালপুরের অধ্যাপক আবদুল খালেক, বিজু মিয়া, মির্জাপুরের আবদুল অদুদ মওলানা, ধলাপাড়ার শওকত ভূঁইয়া, এমদাদ দারোগাদের মতো কসাইরা ছিল, তেমনি সামাদ উকিল, জলিল মিয়া, অধ্যাপক খলিলুর রহমানের মতো সোনার মানুষরাও ছিলেন। আমরা সেদিন সেটা বিবেচনা করেছি। কিন্তু আজ সে সবের মূল্যায়ন নেই। বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠ দালানকোঠায় ঢাকা পড়ে তার ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলছে। সেই মাঠেই জননেতা আবদুল মান্নানের জানাজা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে তার ভূমিকা অবিস্মরণীয়। ভুল-ত্রুটি যাই থাকুক মানুষের জন্য তার ত্যাগের তুলনা হয় না। জনাব শামসুর রহমান খান একই উচ্চতার মানুষ। শওকত আলী তালুকদারকে বাদ দিয়ে আমাদের সময় টাঙ্গাইলের ছাত্র রাজনীতি, শ্রমিক রাজনীতি ভাবা যায় না। আজ তাদের নিয়ে কোনো কথা নেই। এমনকি তাদের মৃত্যুবার্ষিকী পর্যন্ত পালন করা হয় না। এখন সবই ‘ওই নূতনের কেতন উড়ে, তোরা সব জয়ধ্বনি কর’, নিয়ে ব্যস্ত।

বিন্দুবাসিনী স্কুল মাঠে মোয়াজ্জেম হোসেনের জানাজায় শরিক হয়ে বড় ব্যথা পেয়েছি। কত আর হবে তিন-চার শ’। যেখানে জানাজায় চল্লিশ হাজার অথবা চার লাখ লোক হলেও মোয়াজ্জেম হোসেনের ত্যাগের সঠিক মূল্যায়ন হতো না। সেখানে কেন তিন-চার শ’? কারণ মুক্তিযোদ্ধাদের সমাজ থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আওয়ামী লীগ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে। তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই বললেই চলে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা পরলোকে গেছেন। বিন্দুবাসিনীতে জানাজা হবে কেউ বলেনি। মাইকিং হয়নি। আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী ছাড়া কেউ ছিল না। আমি গিয়েছিলাম নাড়ির টানে। আওয়ামী লীগের সরকার। তাদের জয়জয়কার। মুজিবকোট ছিল আমার আর প্রবীণ নেতা জনাব ফজলুর রহমান খান ফারুকের গায়ে। জনাব ফজলুর রহমান একজন পোড় খাওয়া মানুষ। মুক্তিযুদ্ধে তার পরিবার-পরিজনকে যতটা পেরেছি সাহায্য করেছি। তাকে সব সময় সম্মান করেছি, এখনো করি। প্রবীণ মানুষ হিসেবে শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আমাকে যতটা সম্ভব সম্মান করেন। মোয়াজ্জেম খানের জানাজায়ও করেছেন। আমার মতামত চেয়েছিলেন। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গার্ড অব অনার এখানে হবে নাকি ঘাটাইলে? তোমার মত কী? বলেছিলাম যেহেতু ঘাটাইলে জানাজা হবে সেহেতু সেখানে হলেই ভালো। প্রশাসন তার সুবিধামতো গার্ড অব অনারের ব্যবস্থা করে। মূলত গার্ড অব অনার হওয়া উচিত কবরে নামানোর আগে কবরের কাছাকাছি। জানাজা উদ্দেশ্য করে নয়।

টাঙ্গাইলে জানাজায় যেমন নামাজির অভাব ছিল আবহাওয়া খারাপ থাকার পরও ঘাটাইলে তেমন ছিল না। প্রচুর লোক হয়েছিল। আসরের পরে রতনপুর মসজিদের পাশে পারিবারিক গোরস্থানে যখন দাফন করা হয় তখন সেখানে ছিলাম। কবরে মাটি দেওয়ার বড় ইচ্ছা ছিল। তাই গিয়েছিলাম রতনপুর। তিন মুঠো মাটি দিয়ে অনেকটা শান্ত হয়েছিলাম। পাশে ছিল বীরপ্রতীক হাবিবুর রহমান, আবুল মল্লিক, হাসমত নেতা, আবদুল হাই, বাবুল সিদ্দিকী ও অন্যরা। কয়েক বছর আগে তার কচুক্ষেতের বাড়ি গিয়েছিলাম। তার স্ত্রী নাহারের রান্না অনেকটাই আমার মায়ের মতো। সুসন্তান তার বাপ-মাকে যেমন আদর-যত্ন করে মোয়াজ্জেম খানের স্ত্রী আমাকে তেমন করে। নাহার প্রখ্যাত নাট্যকার, অভিনেতা মামুনুর রশীদ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কামরুলের বোন। কামরুলকে স্বাধীনতার আগে দেখিনি। রতনপুরে কবর দিতে গিয়ে কত স্মৃতি মনে পড়ছিল। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে মোয়াজ্জেম খানের বাড়ির পাশে ফারুকদের বাড়িতে এক রাত ছিলাম। ফারুকের চাচা রুনু এক অসাধারণ মানুষ। তার স্ত্রী ঘাটাইল গার্লস স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা ছিলেন। ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ ঘাটাইল থানা দখলে মোয়াজ্জেম খানের বাড়ির দক্ষিণে ফারুকদের বাড়ির পশ্চিমে থ্রি-ইঞ্চি মর্টার বসানো হয়েছিল। কমান্ডার আবদুল হাকিম বীরপ্রতীক বড় নিখুঁত নিশানায় সেদিন মর্টার ফায়ার করেছিল, যাতে ঘাটাইল থানার টিনের ঘর তছনছ হয়ে গিয়েছিল।

মোয়াজ্জেম খানের কবরে মাটি দিয়ে স্মৃতির পাতা ওল্টাতে ওল্টাতে টাঙ্গাইল ফিরছিলাম। থানার পশ্চিমে মাতবর খাঁর বাড়ি। বহুদিন পর হঠাৎ তার সঙ্গে দেখা। এস. আকবর খান ফুরারের বাবা মাতবর খান এক বিচিত্র মানুষ। আমার থেকে ১৫-২০ বছরের বড়। স্বাধীনতার পর থেকে আমায় বাবা বলে ডাকে। আমিও তাকে সন্তান জ্ঞান করে তুমি বলে ডাকি। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে আমি যখন ঘর থেকে এক কাপড়ে বেরিয়ে যাই, একদিন হঠাৎই সে খবর পায় আমাকে মিলিটারিরা বন্দী করেছে। মাঠে কাজ করার সময় খবর পেয়ে পাগলের মতো ছুটে গিয়ে গোয়ালে বাঁধা দুটি ষাঁড় ছেড়ে দিয়ে চিৎকার করে উঠে, ‘হে আমার আল্লাহ, হে আমার প্রভু, আমি এই যে আমার দুই ষাঁড় মুক্ত করে দিলাম। তুমি আমার বাবা কাদের সিদ্দিকীকে হেফাজত কর, মুক্ত করে দাও।’ তার যেন কোনো বিপদ না হয়। কত বড় মানুষ এরা। কত বড় হৃদয় তাদের। সমুদ্রের বিশালতা দিয়েও পরিমাপ করা যাবে না। যখন যেখানে দেখে তখন সেখানেই পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে। প্রথম আমার দ্বিধা হতো, অস্বস্তি বোধ করতাম। কিন্তু তার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা বহু বছর আগে আমার সেই দ্বিধা কাটিয়ে দিয়েছে। মাতবর খাঁর ছেলে আকবরও পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে। মনে হয় সব সময় নয়, সুবিধা-অসুবিধা, আলো-অন্ধকার বিবেচনা করেই হয়তো করে। কিন্তু মাতবর খাঁ সব সময় অন্তরাত্মা দিয়ে পিতার মতো মনে করে।

ঘাটাইল থেকে ফেরার পথে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছিলাম, আল্লাহ যেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন খানকে ক্ষমা করে বেহেশতবাসী করেন। তার পরিবার-পরিজনকে শোক সইবার শক্তি দেন। আমিন...।

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন