শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

প্রশাসন কি যুগ থেকে পিছিয়ে পড়ছে?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন কি যুগ থেকে পিছিয়ে পড়ছে?

১৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় টেলিভিশনের খবরে দেখলাম পুলিশের এক কনস্টেবল ছিনতাই করতে গিয়ে জনগণের হাতে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার হয়েছে। ঘটনাস্থল খোদ ঢাকা শহরের কারওয়ান বাজার। ওখানে দিন-রাত মানুষের ঠাসাঠাসি ভিড়। সে কারণে কনস্টেবল সাহেব বোধ হয় তার ছিনতাই পেশায় দক্ষতার পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত মানুষজন কনস্টেবল সাহেবকে ছিনতাই করার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেছে। তারপর তারা পুলিশের ভাষায়, ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে’। আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে তারা ছিনতাইকারীকে মারধর করেছে তবে তাকে জানে মারেনি। কারওয়ান বাজারে ঘটনাস্থলে উপস্থিত মানুষগুলো যারা কনস্টেবল সাহেবকে ছিনতাই করার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেছে তারা বাংলাদেশের পুলিশের মতো আইনের প্রতি অত অশ্রদ্ধাশীল নয়। উপস্থিত জনতা আইনের লোককে ছিনতাই করতে দেখে তাকে ধরে মেরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে। কারওয়ান বাজারে দা-বঁটির অভাব নেই। লোকজন চাইলেই কনস্টেবল সাহেবকে পুলিশ বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ গল্পের মতো ‘ক্রস কোপাকুপি’ গল্পের জন্ম দিতে পারত। কারওয়ান বাজারের জনতা পুলিশের পদাঙ্ক অনুসরণ করেনি বলে জনতাকে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। তারা লোকটাকে মারধর করে মেরে ফেলেনি, তাকে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করেছে। জনতা জানত, পুলিশের সদস্য ছিনতাই করেছে সেই ঘটনার বিচার সঠিকভাবে করার জন্য পুলিশ কখনো উদ্যোগী হবে না। মানুষ বিশ্বাস করে, পুলিশ তাদের বাহিনীর সদস্য ছিনতাইকারীকে বিনা ওজরে থানা থেকে ছেড়ে দেবে। হয়তো এ ছিনতাইকারী বহাল তবিয়তে বাকি জীবন আইন রক্ষকের চাকরিতে বহাল থাকবে। বাকি জীবন লোকটি জনগণের কষ্টের টাকা থেকে মাসের শেষে বেতন ভাতা পাবে এবং জনগণের টাকায় কেনা ইউনিফর্ম গায়ে চড়িয়ে ছিনতাইয়ের চেয়েও বড় অপকর্ম অবাধে চালিয়ে যাবে। তবুও কারওয়ান বাজারে উপস্থিত মানুষগুলো আইনের লোক কনস্টেবল সাহেবকে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। কারণ বাঙালির ধৈর্য ধরিত্রির মতো অসীম।

অনেকের মনে প্রশ্ন, নিত্য দিনে অপকর্ম করার জন্য পুলিশ বাহিনীর হাতে কত পদের সুযোগ। তাদের সামনে এত সুযোগ থাকতে কারওয়ান বাজারের মতো অমন ব্যস্ত জায়গায় পুলিশের একজন কনস্টেবল ছিনতাই করার মতো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দুঃসাহস দেখাতে গেল কেন? আমার মনে হয়, পুলিশ সদস্যদের কোনো অপকর্মের জবাবদিহিতা না থাকায় লোকটি অতি সাহসী হয়ে কারওয়ান বাজারের ভিড়ের মধ্যে ছিনতাই করেছে। পুলিশ সদস্যের এমন ঔদ্ধত্যের উৎস খোঁজার জন্য দূরে যাওয়ার দরকার নেই। আপনারা যারা নিয়মিত কাজের জন্য কারওয়ান বাজার যান তারা তাদের অভিজ্ঞতা মিলিয়ে দেখুন। কারওয়ান বাজারের রাস্তার কোনা থেকে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করতে গেলে দেখবেন অল্প বয়সী কোনো ছেলে এসে অটোরিকশা ড্রাইভারের কাছে ১০ টাকা দাবি করবে। অটোরিকশা ড্রাইভার চরম বিরাগের সঙ্গে ছেলেটির হাতে ১০ টাকা তুলে দিয়ে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে নয় বরং পুলিশকে গালাগাল করবে। অটোরিকশা ড্রাইভার জানে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটি উছিলা মাত্র। ওর পিছনে পুলিশের কড়া নজরদারি আছে। প্রতিটি অটোরিকশা থেকে ১০ টাকা করে আদায় করে সারা দিনে ওখানে কত টাকা আয় হয় আমি জানি না; তবে আদায়ের অঙ্ক ছোট হবে না বলেই আমার বিশ্বাস। ছেলেটির পাশে দাঁড়িয়ে পুলিশ নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে। হয়তো পুলিশ চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে পাহারা দেয়। মাদকাসক্ত ছেলেটি একাই সব টাকা নিয়ে ভেগে গিয়ে হেরোইনের আড্ডায় শামিল হতে পারে এ আশঙ্কায় পুলিশের মন চঞ্চল থাকে। আবার কোনো ড্রাইভার চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাকে কীভাবে ‘যথাযথ আইনের আওতায়’ এনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে সেদিকেও কর্তব্যরত পুলিশকে মনোযোগ দিতে হয়। ড্রাইভার জানে, সে চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা উদাস চেহারার পুলিশ সদস্যরা আইন প্রয়োগে অতি তত্পর হয়ে উঠবে। ড্রাইভার আসলে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে ভয় পায় না। সে চাইলে চাঁদার জন্য হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে থাকা হাড় জিরজিরে মাদকাসক্ত ছেলেটিকে চড় থাপ্পড় মেরে সিধে করে ফেলতে পারে। কিন্তু সে জানে পুলিশ প্রোটেকশন ছাড়া মাদকাসক্ত ছেলেটি সুস্থ সবল একজন ড্রাইভারের কাছে চাঁদা চাওয়ার দুঃসাহস দেখাতে পারত না। পুলিশের আশ্রয় প্রশ্রয়ে থাকা এ ছেলেটিকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে ড্রাইভারের জীবনে নরক নেমে আসবে। সারাদিন খাটা খাটনি করে আয় করা কয়টি টাকা পকেটে নিয়ে তার আর সংসারে ফিরে যাওয়া হবে না। চাঁদা দিতে অস্বীকার করার পরিণাম কী হবে বাংলাদেশের মানুষ সেটি হাড়ে হাড্ডিতে জানে।

ঢাকা শহরে রাস্তার ফুটপাথ দখল করে অনেক জায়গায় পুলিশ বক্স তৈরি করা হয়েছে। বক্সগুলো আক্ষরিক অর্থে লখিন্দরের বাসর ঘরের মতো নিশ্ছিদ্র। এ বক্সগুলো কি আইনসঙ্গত অনুমোদন নিয়ে তৈরি করা হয়েছে? ওখানে কী হয় তার বর্ণনা সেদিন এক পথশিশুর মুখে জানতে পারলাম। পুলিশের বক্সগুলো বারবার চোখে পড়ায় ওগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে আমার খুব কৌতূহল। কৌতূহল মেটানোর জন্য আমি বক্সের পাশে বসবাসকারী এক পথশিশুকে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র হিসেবে বেছে নিয়েছিলাম। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘তুমি কি জান, এই বাসাটা কার? এই ঘরটাতে কে থাকে?’ আমার অজ্ঞতা দেখে ছেলেটি খুব এক চোট হেসে নিয়ে বলল, ‘এইটা কারও বাসাও না কারও ঘরও না। এইটার নাম পুলিশ বক্স। এই পথ দিয়া যেই সব গাড়ি যায় সেই সব গাড়ির ড্রাইভার পুলিশরে টাকা দিতে না চাইলে পুলিশ স্যারেরা তারে এই ঘরে আটক করে আচ্ছামতো ছিল দেয়।’ পথশিশুটি যা জানে আমার দেশের সরকার কিংবা আমলারা সেটি জানে না। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা পথের পাশে পুলিশ বক্স নামের খুপরি ঘরগুলো কি দেখেন না? পুলিশ বক্সগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে কি তাদের কোনো কৌতূহল হয় না? তারা নিজেরা কিছু না দেখতে পেলে বক্সগুলোর নিকটতম প্রতিবেশী কোনো পথশিশুকে প্রশ্ন করে সত্যটা জেনে নিতে পারেন।

আমাদের চোখের সামনে অসংখ্য অনাচার হামেশা ঘটতে দেখে মনে হয় অনাচার দূর করা যাদের দায়িত্ব তারা কাজটি সঠিকভাবে করছে না। অর্থবিত্তের দিক থেকে বাংলাদেশ আর গরিব দেশ নয়। প্রত্যন্ত গ্রামেও মানুষের আয়-রুজি অনেক বেড়ে গেছে। কিন্তু সুশাসনের অভাবে জনজীবনে স্বস্তির খুব অভাব। নিকট ভবিষ্যতে অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে এমন লক্ষণ দৃশ্যমান হচ্ছে না। সঠিক নীতি নির্ধারণের গাফিলতি থেকেই কি দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা দূর হচ্ছে না? প্রতিদিন মানুষকে যেসব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় তার প্রথমটি জীবন এবং সম্পদের নিরাপত্তা। এটি নিশ্চিত করার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর হাতে। তারা তাদের দায়িত্ব পালনে কতখানি সক্ষম সেটার সন্ধান না মিললেও তারা তাদের দায়িত্ব পালনে কতখানি অপারগ সেটা বোঝার জন্য মানুষকে মোটেও বেগ পেতে হয় না। অসুখ-বিসুখে দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার নিশ্চয়তা থাকলে মানুষ নিরাপদবোধ করে। অথচ স্বাস্থ্য বিভাগের জীর্ণ দশার দিকে চেয়ে দেখুন। স্বাস্থ্য বিভাগের দুর্গতির খবর ছাড়া প্রতিদিনের পত্রিকার পাতা যেন পূর্ণতা পায় না। শিক্ষা বিভাগের দিকে চেয়ে দেখুন। এক দেশে কত পদের শিক্ষাব্যবস্থা। কত অসংখ্য শিশু সারাদিন চাঁদার বই হাতে রাস্তায় রাস্তায় দৌড়াচ্ছে। চাঁদা তুলে বেড়ানো এ শিশুদের ভবিষ্যৎ কী? মাদ্রাসা এতিমখানার জন্য চাঁদা তুলে যাদের দিন কাটে তারা ঝরে পড়া সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের তালিকায় জায়গা পায় না। আসলে কি শিশুগুলো শিক্ষিত হচ্ছে? আমরা জানি, শিশুগুলো শিক্ষিত হচ্ছে না। পথে পথে ভিক্ষা করেই ওদের জীবন কেটে যাবে। শিক্ষিত হয়ে তারা কোনোদিন অন্যদের সঙ্গে যোগ্যতার প্রতিযোগিতায় শামিল হতে পারবে না। কিন্তু ওদের দুরবস্থা দূর করার কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়ছে না।

চোখের সামনে ঘটতে থাকা দুই একটি ঘটনার কথা বললাম। সব কথা বলতে গেলে এ তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে। আমরা জানি, সমাজের সর্ব অঙ্গে ব্যথা ওষুধ দিব কোথা? দুর্গতির তালিকা দীর্ঘ না করে বরং সমস্যা সমাধানের কথা ভাবা এখন অনেক সহজ। আমাদের আর্থিক দুর্গতি দূর হওয়ার পরে এখন আমরা সুশাসন পাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি। কিন্তু কে দেবে সুশাসন? ক্ষমতার ভরকেন্দ্রে যারা ভর করে আছেন তারা কি সুশাসনের জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নের যোগ্যতা রাখেন? আমি বিশ্বাস করি দেশ চালানোর জন্য কৌশলগত নীতিনির্ধারণ করার সক্ষমতার গুরুতর অভাব দেখা দিয়েছে। দেশ চালানোর নীতি নির্ধারণের দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। আমাদের রাজনীতিবিদেরা নীতি নির্ধারণের কাজে দক্ষ নয় এটি প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে জনগণের সামনে তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, মন্ত্রীদের সামনে আমলারা যে কাগজ ফেলে দেয় মন্ত্রীরা না পড়ে, না বুঝে সেটি সই করেন। তাহলে সব কিছু জানা বোঝার দায়িত্ব গিয়ে বর্তায় আমলাদের উপরে, কারণ মন্ত্রীর স্বাক্ষরের জন্য দলিলটি তারাই তৈরি করছেন। নীতি নির্ধারণের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যারা করছেন সেই আমলারা কি কৌশলগত নীতি নির্ধারণের জন্য নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলেছেন? অবস্থাদৃষ্টে তেমনটি মনে হচ্ছে না। সুশাসনের অভাবে জনজীবনে দুর্গতি ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনগণের চাহিদা পূরণের প্রাতিষ্ঠানিক ধারাবাহিক চেষ্টা জনগণ দেখতে পাচ্ছে না। প্রশাসন কি নতুন জেনারেশনের উন্নয়নের গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। সে জন্যই কি তারা যুগের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না? লোকে বলে, ডিজিটাল বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তারা কম্পিউটারকে উন্নতমানের টাইপ মেশিন মনে করে। এটি সত্য হলে বুঝতে হবে বাংলাদেশ আজও কেরানি শাসনে বাঁধা। দেশের নতুন জেনারেশন কৃষি এবং শিল্পে যতই বিপ্লব করুক তার সুফল আমরা ভোগ করতে পারব না। কেরানি প্রশাসন আমাদের শ্রম ঘামের সুফল নস্যাৎ করে দেবে। আমরা সরকারের খাতে খাতে অঢেল টাকা ঢালব কিন্তু বিনিময়ে শুধু দুর্ভোগ ভোগ করতে থাকব। সুশাসন আমাদের স্বপ্নে রয়ে যাবে, বাস্তব জীবনে দুঃস্বপ্ন আমাদের নিত্য সাথী। সুশাসন কোনো স্বর্গীয় মেওয়া নয় যে সেটি আসমান থেকে পাওয়া যাবে। প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রশাসনকে গতিশীল করা না গেলে সরকারকে বিকল্প ব্যবস্থার সন্ধান করতে হবে। তা না হলে সুশাসনের অভাবে আমরা যে তিমিরে আছি সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম