শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

প্রশাসন কি যুগ থেকে পিছিয়ে পড়ছে?

তুষার কণা খোন্দকার
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রশাসন কি যুগ থেকে পিছিয়ে পড়ছে?

১৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় টেলিভিশনের খবরে দেখলাম পুলিশের এক কনস্টেবল ছিনতাই করতে গিয়ে জনগণের হাতে ধরা পড়ে গণপিটুনির শিকার হয়েছে। ঘটনাস্থল খোদ ঢাকা শহরের কারওয়ান বাজার। ওখানে দিন-রাত মানুষের ঠাসাঠাসি ভিড়। সে কারণে কনস্টেবল সাহেব বোধ হয় তার ছিনতাই পেশায় দক্ষতার পরিচয় দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত মানুষজন কনস্টেবল সাহেবকে ছিনতাই করার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেছে। তারপর তারা পুলিশের ভাষায়, ‘আইন নিজের হাতে তুলে নিয়েছে’। আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে তারা ছিনতাইকারীকে মারধর করেছে তবে তাকে জানে মারেনি। কারওয়ান বাজারে ঘটনাস্থলে উপস্থিত মানুষগুলো যারা কনস্টেবল সাহেবকে ছিনতাই করার সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেছে তারা বাংলাদেশের পুলিশের মতো আইনের প্রতি অত অশ্রদ্ধাশীল নয়। উপস্থিত জনতা আইনের লোককে ছিনতাই করতে দেখে তাকে ধরে মেরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছে। কারওয়ান বাজারে দা-বঁটির অভাব নেই। লোকজন চাইলেই কনস্টেবল সাহেবকে পুলিশ বাহিনীর ‘ক্রসফায়ারের’ গল্পের মতো ‘ক্রস কোপাকুপি’ গল্পের জন্ম দিতে পারত। কারওয়ান বাজারের জনতা পুলিশের পদাঙ্ক অনুসরণ করেনি বলে জনতাকে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। তারা লোকটাকে মারধর করে মেরে ফেলেনি, তাকে শাহবাগ থানায় সোপর্দ করেছে। জনতা জানত, পুলিশের সদস্য ছিনতাই করেছে সেই ঘটনার বিচার সঠিকভাবে করার জন্য পুলিশ কখনো উদ্যোগী হবে না। মানুষ বিশ্বাস করে, পুলিশ তাদের বাহিনীর সদস্য ছিনতাইকারীকে বিনা ওজরে থানা থেকে ছেড়ে দেবে। হয়তো এ ছিনতাইকারী বহাল তবিয়তে বাকি জীবন আইন রক্ষকের চাকরিতে বহাল থাকবে। বাকি জীবন লোকটি জনগণের কষ্টের টাকা থেকে মাসের শেষে বেতন ভাতা পাবে এবং জনগণের টাকায় কেনা ইউনিফর্ম গায়ে চড়িয়ে ছিনতাইয়ের চেয়েও বড় অপকর্ম অবাধে চালিয়ে যাবে। তবুও কারওয়ান বাজারে উপস্থিত মানুষগুলো আইনের লোক কনস্টেবল সাহেবকে শাহবাগ থানা পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। কারণ বাঙালির ধৈর্য ধরিত্রির মতো অসীম।

অনেকের মনে প্রশ্ন, নিত্য দিনে অপকর্ম করার জন্য পুলিশ বাহিনীর হাতে কত পদের সুযোগ। তাদের সামনে এত সুযোগ থাকতে কারওয়ান বাজারের মতো অমন ব্যস্ত জায়গায় পুলিশের একজন কনস্টেবল ছিনতাই করার মতো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দুঃসাহস দেখাতে গেল কেন? আমার মনে হয়, পুলিশ সদস্যদের কোনো অপকর্মের জবাবদিহিতা না থাকায় লোকটি অতি সাহসী হয়ে কারওয়ান বাজারের ভিড়ের মধ্যে ছিনতাই করেছে। পুলিশ সদস্যের এমন ঔদ্ধত্যের উৎস খোঁজার জন্য দূরে যাওয়ার দরকার নেই। আপনারা যারা নিয়মিত কাজের জন্য কারওয়ান বাজার যান তারা তাদের অভিজ্ঞতা মিলিয়ে দেখুন। কারওয়ান বাজারের রাস্তার কোনা থেকে সিএনজি অটোরিকশা ভাড়া করতে গেলে দেখবেন অল্প বয়সী কোনো ছেলে এসে অটোরিকশা ড্রাইভারের কাছে ১০ টাকা দাবি করবে। অটোরিকশা ড্রাইভার চরম বিরাগের সঙ্গে ছেলেটির হাতে ১০ টাকা তুলে দিয়ে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে নয় বরং পুলিশকে গালাগাল করবে। অটোরিকশা ড্রাইভার জানে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটি উছিলা মাত্র। ওর পিছনে পুলিশের কড়া নজরদারি আছে। প্রতিটি অটোরিকশা থেকে ১০ টাকা করে আদায় করে সারা দিনে ওখানে কত টাকা আয় হয় আমি জানি না; তবে আদায়ের অঙ্ক ছোট হবে না বলেই আমার বিশ্বাস। ছেলেটির পাশে দাঁড়িয়ে পুলিশ নিয়মিত দায়িত্ব পালন করে। হয়তো পুলিশ চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে পাহারা দেয়। মাদকাসক্ত ছেলেটি একাই সব টাকা নিয়ে ভেগে গিয়ে হেরোইনের আড্ডায় শামিল হতে পারে এ আশঙ্কায় পুলিশের মন চঞ্চল থাকে। আবার কোনো ড্রাইভার চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাকে কীভাবে ‘যথাযথ আইনের আওতায়’ এনে উচিত শিক্ষা দিতে হবে সেদিকেও কর্তব্যরত পুলিশকে মনোযোগ দিতে হয়। ড্রাইভার জানে, সে চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে আশপাশে দাঁড়িয়ে থাকা উদাস চেহারার পুলিশ সদস্যরা আইন প্রয়োগে অতি তত্পর হয়ে উঠবে। ড্রাইভার আসলে চাঁদা আদায়কারী ছেলেটিকে ভয় পায় না। সে চাইলে চাঁদার জন্য হাত বাড়িয়ে দাঁড়িয়ে থাকা হাড় জিরজিরে মাদকাসক্ত ছেলেটিকে চড় থাপ্পড় মেরে সিধে করে ফেলতে পারে। কিন্তু সে জানে পুলিশ প্রোটেকশন ছাড়া মাদকাসক্ত ছেলেটি সুস্থ সবল একজন ড্রাইভারের কাছে চাঁদা চাওয়ার দুঃসাহস দেখাতে পারত না। পুলিশের আশ্রয় প্রশ্রয়ে থাকা এ ছেলেটিকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে ড্রাইভারের জীবনে নরক নেমে আসবে। সারাদিন খাটা খাটনি করে আয় করা কয়টি টাকা পকেটে নিয়ে তার আর সংসারে ফিরে যাওয়া হবে না। চাঁদা দিতে অস্বীকার করার পরিণাম কী হবে বাংলাদেশের মানুষ সেটি হাড়ে হাড্ডিতে জানে।

ঢাকা শহরে রাস্তার ফুটপাথ দখল করে অনেক জায়গায় পুলিশ বক্স তৈরি করা হয়েছে। বক্সগুলো আক্ষরিক অর্থে লখিন্দরের বাসর ঘরের মতো নিশ্ছিদ্র। এ বক্সগুলো কি আইনসঙ্গত অনুমোদন নিয়ে তৈরি করা হয়েছে? ওখানে কী হয় তার বর্ণনা সেদিন এক পথশিশুর মুখে জানতে পারলাম। পুলিশের বক্সগুলো বারবার চোখে পড়ায় ওগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে আমার খুব কৌতূহল। কৌতূহল মেটানোর জন্য আমি বক্সের পাশে বসবাসকারী এক পথশিশুকে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র হিসেবে বেছে নিয়েছিলাম। তাকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘তুমি কি জান, এই বাসাটা কার? এই ঘরটাতে কে থাকে?’ আমার অজ্ঞতা দেখে ছেলেটি খুব এক চোট হেসে নিয়ে বলল, ‘এইটা কারও বাসাও না কারও ঘরও না। এইটার নাম পুলিশ বক্স। এই পথ দিয়া যেই সব গাড়ি যায় সেই সব গাড়ির ড্রাইভার পুলিশরে টাকা দিতে না চাইলে পুলিশ স্যারেরা তারে এই ঘরে আটক করে আচ্ছামতো ছিল দেয়।’ পথশিশুটি যা জানে আমার দেশের সরকার কিংবা আমলারা সেটি জানে না। পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা পথের পাশে পুলিশ বক্স নামের খুপরি ঘরগুলো কি দেখেন না? পুলিশ বক্সগুলোর ব্যবহার সম্পর্কে কি তাদের কোনো কৌতূহল হয় না? তারা নিজেরা কিছু না দেখতে পেলে বক্সগুলোর নিকটতম প্রতিবেশী কোনো পথশিশুকে প্রশ্ন করে সত্যটা জেনে নিতে পারেন।

আমাদের চোখের সামনে অসংখ্য অনাচার হামেশা ঘটতে দেখে মনে হয় অনাচার দূর করা যাদের দায়িত্ব তারা কাজটি সঠিকভাবে করছে না। অর্থবিত্তের দিক থেকে বাংলাদেশ আর গরিব দেশ নয়। প্রত্যন্ত গ্রামেও মানুষের আয়-রুজি অনেক বেড়ে গেছে। কিন্তু সুশাসনের অভাবে জনজীবনে স্বস্তির খুব অভাব। নিকট ভবিষ্যতে অবস্থার ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটবে এমন লক্ষণ দৃশ্যমান হচ্ছে না। সঠিক নীতি নির্ধারণের গাফিলতি থেকেই কি দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা দূর হচ্ছে না? প্রতিদিন মানুষকে যেসব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বেঁচে থাকতে হয় তার প্রথমটি জীবন এবং সম্পদের নিরাপত্তা। এটি নিশ্চিত করার দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর হাতে। তারা তাদের দায়িত্ব পালনে কতখানি সক্ষম সেটার সন্ধান না মিললেও তারা তাদের দায়িত্ব পালনে কতখানি অপারগ সেটা বোঝার জন্য মানুষকে মোটেও বেগ পেতে হয় না। অসুখ-বিসুখে দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার নিশ্চয়তা থাকলে মানুষ নিরাপদবোধ করে। অথচ স্বাস্থ্য বিভাগের জীর্ণ দশার দিকে চেয়ে দেখুন। স্বাস্থ্য বিভাগের দুর্গতির খবর ছাড়া প্রতিদিনের পত্রিকার পাতা যেন পূর্ণতা পায় না। শিক্ষা বিভাগের দিকে চেয়ে দেখুন। এক দেশে কত পদের শিক্ষাব্যবস্থা। কত অসংখ্য শিশু সারাদিন চাঁদার বই হাতে রাস্তায় রাস্তায় দৌড়াচ্ছে। চাঁদা তুলে বেড়ানো এ শিশুদের ভবিষ্যৎ কী? মাদ্রাসা এতিমখানার জন্য চাঁদা তুলে যাদের দিন কাটে তারা ঝরে পড়া সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের তালিকায় জায়গা পায় না। আসলে কি শিশুগুলো শিক্ষিত হচ্ছে? আমরা জানি, শিশুগুলো শিক্ষিত হচ্ছে না। পথে পথে ভিক্ষা করেই ওদের জীবন কেটে যাবে। শিক্ষিত হয়ে তারা কোনোদিন অন্যদের সঙ্গে যোগ্যতার প্রতিযোগিতায় শামিল হতে পারবে না। কিন্তু ওদের দুরবস্থা দূর করার কোনো পরিকল্পনা চোখে পড়ছে না।

চোখের সামনে ঘটতে থাকা দুই একটি ঘটনার কথা বললাম। সব কথা বলতে গেলে এ তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হবে। আমরা জানি, সমাজের সর্ব অঙ্গে ব্যথা ওষুধ দিব কোথা? দুর্গতির তালিকা দীর্ঘ না করে বরং সমস্যা সমাধানের কথা ভাবা এখন অনেক সহজ। আমাদের আর্থিক দুর্গতি দূর হওয়ার পরে এখন আমরা সুশাসন পাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছি। কিন্তু কে দেবে সুশাসন? ক্ষমতার ভরকেন্দ্রে যারা ভর করে আছেন তারা কি সুশাসনের জন্য সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়নের যোগ্যতা রাখেন? আমি বিশ্বাস করি দেশ চালানোর জন্য কৌশলগত নীতিনির্ধারণ করার সক্ষমতার গুরুতর অভাব দেখা দিয়েছে। দেশ চালানোর নীতি নির্ধারণের দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। আমাদের রাজনীতিবিদেরা নীতি নির্ধারণের কাজে দক্ষ নয় এটি প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে জনগণের সামনে তুলে ধরেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, মন্ত্রীদের সামনে আমলারা যে কাগজ ফেলে দেয় মন্ত্রীরা না পড়ে, না বুঝে সেটি সই করেন। তাহলে সব কিছু জানা বোঝার দায়িত্ব গিয়ে বর্তায় আমলাদের উপরে, কারণ মন্ত্রীর স্বাক্ষরের জন্য দলিলটি তারাই তৈরি করছেন। নীতি নির্ধারণের মতো অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যারা করছেন সেই আমলারা কি কৌশলগত নীতি নির্ধারণের জন্য নিজেদের দক্ষ করে গড়ে তুলেছেন? অবস্থাদৃষ্টে তেমনটি মনে হচ্ছে না। সুশাসনের অভাবে জনজীবনে দুর্গতি ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনগণের চাহিদা পূরণের প্রাতিষ্ঠানিক ধারাবাহিক চেষ্টা জনগণ দেখতে পাচ্ছে না। প্রশাসন কি নতুন জেনারেশনের উন্নয়নের গতির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। সে জন্যই কি তারা যুগের চাহিদা পূরণ করতে পারছে না? লোকে বলে, ডিজিটাল বাংলাদেশের সরকারি কর্মকর্তারা কম্পিউটারকে উন্নতমানের টাইপ মেশিন মনে করে। এটি সত্য হলে বুঝতে হবে বাংলাদেশ আজও কেরানি শাসনে বাঁধা। দেশের নতুন জেনারেশন কৃষি এবং শিল্পে যতই বিপ্লব করুক তার সুফল আমরা ভোগ করতে পারব না। কেরানি প্রশাসন আমাদের শ্রম ঘামের সুফল নস্যাৎ করে দেবে। আমরা সরকারের খাতে খাতে অঢেল টাকা ঢালব কিন্তু বিনিময়ে শুধু দুর্ভোগ ভোগ করতে থাকব। সুশাসন আমাদের স্বপ্নে রয়ে যাবে, বাস্তব জীবনে দুঃস্বপ্ন আমাদের নিত্য সাথী। সুশাসন কোনো স্বর্গীয় মেওয়া নয় যে সেটি আসমান থেকে পাওয়া যাবে। প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রশাসনকে গতিশীল করা না গেলে সরকারকে বিকল্প ব্যবস্থার সন্ধান করতে হবে। তা না হলে সুশাসনের অভাবে আমরা যে তিমিরে আছি সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

     লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম