শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

আজ মহান ২১ ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তির দিন। ’৪৮-এ শুরু হয়ে ’৫২-এর এইদিনে রক্তাক্ত ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তি ঘটে। রক্তে ভেসে মা যেমন সন্তান জন্ম দেয়, বীর বাঙালি তেমনি ত্যাগের মাধ্যমে ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা করেছিল। আল্লাহর প্রতি হাজার শুকরিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনে গত সাত বছর লিখতে লিখতে সেই মহান দিনে আমার পর্ব পড়েছে- এও এক সৌভাগ্য। পাকিস্তানের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত মায়ের ভাষার প্রতি আমাদের যে দারুণ দরদ ও প্রেম-ভালোবাসা ছিল, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর বাধামুক্ত মায়ের ভাষার প্রতি সে ধরনের আকুলতা এখন আর নেই। রাস্তাঘাট, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজে আজও মাতৃভাষা সে মর্যাদা পায়নি। প্রচার মাধ্যম রেডিও-টিভির কল্যাণে ভাষা নিয়ে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্যের শেষ নেই, হূদয় জ্বলে যায়। সিলেট, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী বা অন্যান্য স্থানীয় ভাষা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকার কথা না। বরং সেটা ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করে। কিন্তু সত্যিকার বিশুদ্ধ বাংলাকে যখন গুরুচণ্ডালী করা হয়, রাতে রেডিওতে যার যা খুশি উচ্চারণ করে তখন ব্যথিত না হয়ে পারি না। ইদানীং সবাই চায় তার ছেলেমেয়ে ইংরেজি শিখুক, ইংরেজি জানুক- এতে কোনো দোষ দেখি না। কিন্তু কোনো বাঙালি বিশুদ্ধ বাংলা না জেনে ইংরেজ হতে গেলে মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের চেয়ে খুব বেশি কিছু হবে না- এটা দিন-রাতের মতো সত্য। তাই মহান ২১ ফেব্রুয়ারিতে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদের প্রকৃত বাঙালি হতে সাহায্য করেন। আমরা যেন সত্যি সত্যি প্রকৃত বাঙালি হতে পারি।

পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়ন্ত্রের দায় থেকে মুক্ত হাসান-হোসেনকে নিয়ে সারা দেশে বেশ বড় রকমের তোলপাড়। দীর্ঘদিন নৈতিক সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশের গলা উঁচিয়ে বলার মতো কিছু ছিল না। বিশ্বব্যাংকের অহেতুক দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ থেকে হাসান-হোসেন মুক্ত হওয়ায় তাদের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, বাংলাদেশ, বাঙালির কৃষ্টি-সভ্যতা সূর্যের মতো জ্বলজ্বলে হয়েছে। সেদিন লিখেছিলাম, ‘হোসেনকে নিয়ে তেমন ভাবছি না, আমার যত ভাবনা হাসানকে নিয়ে।’ হাসানকে নিয়ে ভাবনার কারণ পাশাপাশি বড় হয়েছি, নিকট আত্মীয় রক্তের সম্পর্ক, কত বড় পরিবার, দেশের জন্য আকাশছোঁয়া তাদের অবদান। সেই অবদানে কেউ কালিমা মাখলে হূদয়ে তো বাজবেই। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, হোসেনের জন্য কোনো জায়গা নেই আমার হূদয়ে। হাসান ভাতিজা কিন্তু আবুল হোসেন ছোট ভাই। তাকে স্নেহ করি, ভালোবাসি। সদা হাসিমুখ শত ঝড়-তুফানে কোনো দিন কোনো আদব-কায়দা, আচার-ব্যবহারে ত্রুটি দেখিনি, দেখা হলে আগে বসেনি। অমন বিনয়ী হাসি-খুশি মন্ত্রী খুব কম পাওয়া যায়। তার কাজের সময় ছিল বহু মন্ত্রীর চেয়ে বেশি। সকাল ৮টায় শুরু করে কটায় শেষ করত জানি না। মন্ত্রী থাকতে দুই-চারবার দেখা হয়েছে। কোনো কাজের কথা বললে কখনো চেষ্টার ত্রুটি করেনি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন। নেত্রীর প্রতি গভীর আস্থা, অগাধ শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও গভীর ভালোবাসা আমায় আলোড়িত মুগ্ধ করেছে।

প্রথম যখন পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগ আসে বিষয়টা তেমন জানা ছিল না। পরে খোঁজ-খবর নিয়ে জানলাম দুর্নীতি করতে হলে কাজ করতে হবে। পদ্মা সেতুর যে কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সে কাজ তখনো শুরুই হয়নি। প্রথমেই ধাক্কা খেয়েছিলাম। কোনো সন্তান জন্মের আগেই তার পক্ষে-বিপক্ষে বলা এ কেমন কথা? পদ্মা সেতুর ব্যাপারটাও অনেকটা তেমনি। পরম দয়ালু আল্লাহ সব জানেন, সব বুঝেন। তিনি সবকিছুর বিচার করেন। এমনকি কোনো কিছু সম্পর্কে খারাপ ভাবলে শাস্তি, ভালো ভাবলে পুরস্কার। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক তার চেয়ে একধাপ এগিয়ে। তাদের অভিযোগ পদ্মা সেতুতে নাকি দুর্নীতি করার চিন্তা-ভাবনা, পরিকল্পনা করা হয়েছিল। হায়রে কপাল! শুধু অনুমানের ওপর একটা দেশকে কত বড় শাস্তি, কত বড় বদনাম।

 

 

অন্যের কথা বলতে পারব না। আমি জীবনের জন্য নয়, সম্মানের জন্যে বাঁচি। এই পৃথিবীতে এমন অনেকে আছেন যারা ইজ্জত বিকিয়ে জীবন বাঁচায়, আবার এমনও আছে যারা জীবন দিয়ে ইজ্জত বাঁচায়। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগে হাসান-হোসেনের যে সম্মানহানি হয়েছে তা যদি তারা সহ্য করতে না পারত, অভিযোগমুক্ত এই শুভদিন দেখার সৌভাগ্য যদি না হতো? মনোবেদনায় তাদের জীবনহানি হতো- তাহলে কে দায়ী হতো? একজন সচিব পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা যদি বিনা দোষে জেলে যায় তাহলে তার এবং তার পরিবারের কী হয়- এসবের জবাব কী? আমাদের প্রবীণ নাগরিক সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি, প্রখ্যাত চিকিত্সক বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, ‘আবুল হোসেনকে তার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।’ তিনি যথার্থই বলেছেন। যেদিন কানাডার ফেডারেল কোর্টে হাসান-হোসেনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত নিষ্কলঙ্ক, নিষ্কলুষ বলেছে, সেইদিন সেই মুহূর্তে হাসান না হয় বাইরের লোক, কিন্তু আবুল হোসেন যে মন্ত্রিত্ব হারিয়েছিল কারও পছন্দ হোক বা না হোক এটা তার প্রাপ্য। এ থেকে তাকে বঞ্চিত করা কৃতঘ্নতার শামিল। দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হলে তার পাশে এ কবছর কজন ছিল? মনে হয় কেউ না। আল্লাহর দয়ায় তার মাথার ওপর থেকে অভিযোগের বোঝা সরে গেছে। তাই তার গলায় মালা পরিয়ে আবার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। ভালো মানুষকে নষ্ট করলে আল্লাহ নারাজ হন, নষ্ট মানুষকেও আরও নষ্ট হতে সাহায্য করলেও আল্লাহ খুশি হন না। তাই অবিলম্বে স্বসম্মানে আবুল হোসেনকে তার হারানো মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। তার পদ তাকে ফিরিয়ে দিলে তার কী হবে বলতে পারি না, তবে আমরা কিছুটা দায়মুক্ত ঋণমুক্ত হব। বেদনায় বুক চুরমার হয়ে গেছে। লেখালেখির কারণে প্রায় সবাই জানে, ছেলেবেলায় বাবা, বাবার মতো বড় ভাইয়ের হাতে লেখাপড়ার জন্য অনেক মার খেয়েছি। কিন্তু যেদিন ম্যাট্রিক পাস করেছিলাম সেদিন থেকে বাবা, বড় ভাই, অন্যান্য আত্মীয়স্বজন, ময়মুরব্বিরা আর কখনো চোখ তুলে কথা বলেননি। আমাদের পরিবারে তেমন চোখ তোলাতুলি নেই। সবসময় বন্ধুর মতো আমরা কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা করি। পরিবারে আমরা একজন আরেকজনের অনেক কথা নিয়ে আপত্তি তুলি, তর্ক করি। কিন্তু তা অসাধারণ সৌন্দর্যের সঙ্গে করি। কিন্তু শৌর্য-বীর্য-কৃষ্টি-সভ্যতায় উপমহাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য জেলা টাঙ্গাইল। এ জেলা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য। হুজুর মওলানা ভাসানী, আবু সাঈদ চৌধুরী, প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁর টাঙ্গাইল। বাংলার দ্বিতীয় আলীগড় করটিয়া সা’দত কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর দেশ, বিষাদ সিন্ধুর লেখক মীর মশাররফ হোসেন টাঙ্গাইলে যৌবন কাটিয়েছেন। জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু টাঙ্গাইলে লেখাপড়া করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত শ্রী সুবিমল দত্ত বিন্দুবাসিনী স্কুলের ছাত্র। সুলেখক তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের মানুষ। রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহাবুব, সাযযাদ কাদির, আবু কায়সার আরও কত কবির জন্ম। ফজলুল করিম মিঠু, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ফজলুর রহমান খান ফারুক, আল-মুজাহিদী আরও কত সংগ্রামী নেতার পদচারণায় ধন্য টাঙ্গাইল। ’৪৬ সালের ভারত শাসন আইনে প্রথম নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদর দক্ষিণের প্রথম এমপি ছিলেন মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তারপর জননেতা শামসুল হক, যিনি আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ কি-না পারে। যে আসনে আমাদের নেতা আবদুল মান্নান, ড. আলীম আলরাজীর মতো জ্ঞানী-গুণী মানুষ এমপি ছিলেন। সেই আসনে বর্তমান এমপি আবুল হাজীর ছেলে ছানোয়ার। সেই এমপিকে যমুনা রিসোর্টে এক মন্ত্রী অপমান অপদস্ত মারধর করেছেন- ওসব শুনে বুকটা খানখান হয়ে গেছে। এও কি সম্ভব!

কত বছর ভারতে ছিলাম। সেখানে এমপির কত মর্যাদা। শুনেছি, গণতান্ত্রিক দেশে সংসদ সদস্যের ওপর কোনো পদ নেই। একজন সরকারি কর্মচারী সারা জীবন চাকরি করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে উঠলেও একজন রাস্তার যেনতেন মানুষও যখন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেই মুহূর্ত থেকে তিনি সর্বোচ্চ সরকারি কর্মকর্তার ওপর স্থান পান। তাহলে এটা কী? যে আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন নেতা জননেতা আবদুল মান্নান, জননেতা শামসুল হক, ড. আলীম আলরাজী। যে সংসদীয় এলাকায় এখনো আমি বাস করি, সেই সংসদ সদস্যের গায়ে হাত, সভ্যতা-ভব্যতা কোথায়?

আমি তখন ভারতে। ভাবী লায়লা সিদ্দিকী ’৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কালিহাতী থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। উপমহাদেশে দলীয় প্রার্থী হিসেবে বহু মহিলা বা নারী সংসদ সদস্য হয়েছেন। কিন্তু কেউ সরাসরি নির্বাচনে দলীয় ছায়া ছাড়া নির্বাচিত হননি একমাত্র লায়লা সিদ্দিকী ছাড়া। তার এক সংবর্ধনা সভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী প্রধান অতিথি ছিলেন। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। যখন লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে উঠছিলেন অনেকেই তার সঙ্গে কথা বলছিল, হাত মিলাচ্ছিল, কুশল জিজ্ঞাসা করছিল। এতে মঞ্চে গিয়ে বসতে ৬-৭ মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী সেখানেই ছিল। লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে আসার জন্য চৌধুরী সাহেবকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার স্ত্রী বলেছিল, ‘স্যার, আপনি বসুন। উনি কথা বলে আসছেন।’ সেদিন অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সংসদ সদস্য এক বিরাট দুর্লভ মর্যাদার পদ। তাই উনার আগে বসতে পারি না।’ এক সংখ্যা আগেই লিখেছিলাম, ‘ব্রিটিশ সভ্যতায় মন্ত্রীর সঙ্গে যখন তখন কথা বলা যায় না। কিন্তু এক এমপি আরেক এমপির সঙ্গে যখন তখন যেখানে সেখানে কথা বলতে পারে।’  সংসদ সদস্যের সেই মর্যাদা আজ কোথায়?

     লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৮ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা