শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

আজ মহান ২১ ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তির দিন। ’৪৮-এ শুরু হয়ে ’৫২-এর এইদিনে রক্তাক্ত ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তি ঘটে। রক্তে ভেসে মা যেমন সন্তান জন্ম দেয়, বীর বাঙালি তেমনি ত্যাগের মাধ্যমে ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা করেছিল। আল্লাহর প্রতি হাজার শুকরিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনে গত সাত বছর লিখতে লিখতে সেই মহান দিনে আমার পর্ব পড়েছে- এও এক সৌভাগ্য। পাকিস্তানের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত মায়ের ভাষার প্রতি আমাদের যে দারুণ দরদ ও প্রেম-ভালোবাসা ছিল, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর বাধামুক্ত মায়ের ভাষার প্রতি সে ধরনের আকুলতা এখন আর নেই। রাস্তাঘাট, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজে আজও মাতৃভাষা সে মর্যাদা পায়নি। প্রচার মাধ্যম রেডিও-টিভির কল্যাণে ভাষা নিয়ে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্যের শেষ নেই, হূদয় জ্বলে যায়। সিলেট, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী বা অন্যান্য স্থানীয় ভাষা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকার কথা না। বরং সেটা ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করে। কিন্তু সত্যিকার বিশুদ্ধ বাংলাকে যখন গুরুচণ্ডালী করা হয়, রাতে রেডিওতে যার যা খুশি উচ্চারণ করে তখন ব্যথিত না হয়ে পারি না। ইদানীং সবাই চায় তার ছেলেমেয়ে ইংরেজি শিখুক, ইংরেজি জানুক- এতে কোনো দোষ দেখি না। কিন্তু কোনো বাঙালি বিশুদ্ধ বাংলা না জেনে ইংরেজ হতে গেলে মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের চেয়ে খুব বেশি কিছু হবে না- এটা দিন-রাতের মতো সত্য। তাই মহান ২১ ফেব্রুয়ারিতে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদের প্রকৃত বাঙালি হতে সাহায্য করেন। আমরা যেন সত্যি সত্যি প্রকৃত বাঙালি হতে পারি।

পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়ন্ত্রের দায় থেকে মুক্ত হাসান-হোসেনকে নিয়ে সারা দেশে বেশ বড় রকমের তোলপাড়। দীর্ঘদিন নৈতিক সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশের গলা উঁচিয়ে বলার মতো কিছু ছিল না। বিশ্বব্যাংকের অহেতুক দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ থেকে হাসান-হোসেন মুক্ত হওয়ায় তাদের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, বাংলাদেশ, বাঙালির কৃষ্টি-সভ্যতা সূর্যের মতো জ্বলজ্বলে হয়েছে। সেদিন লিখেছিলাম, ‘হোসেনকে নিয়ে তেমন ভাবছি না, আমার যত ভাবনা হাসানকে নিয়ে।’ হাসানকে নিয়ে ভাবনার কারণ পাশাপাশি বড় হয়েছি, নিকট আত্মীয় রক্তের সম্পর্ক, কত বড় পরিবার, দেশের জন্য আকাশছোঁয়া তাদের অবদান। সেই অবদানে কেউ কালিমা মাখলে হূদয়ে তো বাজবেই। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, হোসেনের জন্য কোনো জায়গা নেই আমার হূদয়ে। হাসান ভাতিজা কিন্তু আবুল হোসেন ছোট ভাই। তাকে স্নেহ করি, ভালোবাসি। সদা হাসিমুখ শত ঝড়-তুফানে কোনো দিন কোনো আদব-কায়দা, আচার-ব্যবহারে ত্রুটি দেখিনি, দেখা হলে আগে বসেনি। অমন বিনয়ী হাসি-খুশি মন্ত্রী খুব কম পাওয়া যায়। তার কাজের সময় ছিল বহু মন্ত্রীর চেয়ে বেশি। সকাল ৮টায় শুরু করে কটায় শেষ করত জানি না। মন্ত্রী থাকতে দুই-চারবার দেখা হয়েছে। কোনো কাজের কথা বললে কখনো চেষ্টার ত্রুটি করেনি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন। নেত্রীর প্রতি গভীর আস্থা, অগাধ শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও গভীর ভালোবাসা আমায় আলোড়িত মুগ্ধ করেছে।

প্রথম যখন পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগ আসে বিষয়টা তেমন জানা ছিল না। পরে খোঁজ-খবর নিয়ে জানলাম দুর্নীতি করতে হলে কাজ করতে হবে। পদ্মা সেতুর যে কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সে কাজ তখনো শুরুই হয়নি। প্রথমেই ধাক্কা খেয়েছিলাম। কোনো সন্তান জন্মের আগেই তার পক্ষে-বিপক্ষে বলা এ কেমন কথা? পদ্মা সেতুর ব্যাপারটাও অনেকটা তেমনি। পরম দয়ালু আল্লাহ সব জানেন, সব বুঝেন। তিনি সবকিছুর বিচার করেন। এমনকি কোনো কিছু সম্পর্কে খারাপ ভাবলে শাস্তি, ভালো ভাবলে পুরস্কার। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক তার চেয়ে একধাপ এগিয়ে। তাদের অভিযোগ পদ্মা সেতুতে নাকি দুর্নীতি করার চিন্তা-ভাবনা, পরিকল্পনা করা হয়েছিল। হায়রে কপাল! শুধু অনুমানের ওপর একটা দেশকে কত বড় শাস্তি, কত বড় বদনাম।

 

 

অন্যের কথা বলতে পারব না। আমি জীবনের জন্য নয়, সম্মানের জন্যে বাঁচি। এই পৃথিবীতে এমন অনেকে আছেন যারা ইজ্জত বিকিয়ে জীবন বাঁচায়, আবার এমনও আছে যারা জীবন দিয়ে ইজ্জত বাঁচায়। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগে হাসান-হোসেনের যে সম্মানহানি হয়েছে তা যদি তারা সহ্য করতে না পারত, অভিযোগমুক্ত এই শুভদিন দেখার সৌভাগ্য যদি না হতো? মনোবেদনায় তাদের জীবনহানি হতো- তাহলে কে দায়ী হতো? একজন সচিব পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা যদি বিনা দোষে জেলে যায় তাহলে তার এবং তার পরিবারের কী হয়- এসবের জবাব কী? আমাদের প্রবীণ নাগরিক সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি, প্রখ্যাত চিকিত্সক বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, ‘আবুল হোসেনকে তার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।’ তিনি যথার্থই বলেছেন। যেদিন কানাডার ফেডারেল কোর্টে হাসান-হোসেনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত নিষ্কলঙ্ক, নিষ্কলুষ বলেছে, সেইদিন সেই মুহূর্তে হাসান না হয় বাইরের লোক, কিন্তু আবুল হোসেন যে মন্ত্রিত্ব হারিয়েছিল কারও পছন্দ হোক বা না হোক এটা তার প্রাপ্য। এ থেকে তাকে বঞ্চিত করা কৃতঘ্নতার শামিল। দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হলে তার পাশে এ কবছর কজন ছিল? মনে হয় কেউ না। আল্লাহর দয়ায় তার মাথার ওপর থেকে অভিযোগের বোঝা সরে গেছে। তাই তার গলায় মালা পরিয়ে আবার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। ভালো মানুষকে নষ্ট করলে আল্লাহ নারাজ হন, নষ্ট মানুষকেও আরও নষ্ট হতে সাহায্য করলেও আল্লাহ খুশি হন না। তাই অবিলম্বে স্বসম্মানে আবুল হোসেনকে তার হারানো মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। তার পদ তাকে ফিরিয়ে দিলে তার কী হবে বলতে পারি না, তবে আমরা কিছুটা দায়মুক্ত ঋণমুক্ত হব। বেদনায় বুক চুরমার হয়ে গেছে। লেখালেখির কারণে প্রায় সবাই জানে, ছেলেবেলায় বাবা, বাবার মতো বড় ভাইয়ের হাতে লেখাপড়ার জন্য অনেক মার খেয়েছি। কিন্তু যেদিন ম্যাট্রিক পাস করেছিলাম সেদিন থেকে বাবা, বড় ভাই, অন্যান্য আত্মীয়স্বজন, ময়মুরব্বিরা আর কখনো চোখ তুলে কথা বলেননি। আমাদের পরিবারে তেমন চোখ তোলাতুলি নেই। সবসময় বন্ধুর মতো আমরা কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা করি। পরিবারে আমরা একজন আরেকজনের অনেক কথা নিয়ে আপত্তি তুলি, তর্ক করি। কিন্তু তা অসাধারণ সৌন্দর্যের সঙ্গে করি। কিন্তু শৌর্য-বীর্য-কৃষ্টি-সভ্যতায় উপমহাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য জেলা টাঙ্গাইল। এ জেলা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য। হুজুর মওলানা ভাসানী, আবু সাঈদ চৌধুরী, প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁর টাঙ্গাইল। বাংলার দ্বিতীয় আলীগড় করটিয়া সা’দত কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর দেশ, বিষাদ সিন্ধুর লেখক মীর মশাররফ হোসেন টাঙ্গাইলে যৌবন কাটিয়েছেন। জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু টাঙ্গাইলে লেখাপড়া করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত শ্রী সুবিমল দত্ত বিন্দুবাসিনী স্কুলের ছাত্র। সুলেখক তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের মানুষ। রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহাবুব, সাযযাদ কাদির, আবু কায়সার আরও কত কবির জন্ম। ফজলুল করিম মিঠু, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ফজলুর রহমান খান ফারুক, আল-মুজাহিদী আরও কত সংগ্রামী নেতার পদচারণায় ধন্য টাঙ্গাইল। ’৪৬ সালের ভারত শাসন আইনে প্রথম নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদর দক্ষিণের প্রথম এমপি ছিলেন মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তারপর জননেতা শামসুল হক, যিনি আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ কি-না পারে। যে আসনে আমাদের নেতা আবদুল মান্নান, ড. আলীম আলরাজীর মতো জ্ঞানী-গুণী মানুষ এমপি ছিলেন। সেই আসনে বর্তমান এমপি আবুল হাজীর ছেলে ছানোয়ার। সেই এমপিকে যমুনা রিসোর্টে এক মন্ত্রী অপমান অপদস্ত মারধর করেছেন- ওসব শুনে বুকটা খানখান হয়ে গেছে। এও কি সম্ভব!

কত বছর ভারতে ছিলাম। সেখানে এমপির কত মর্যাদা। শুনেছি, গণতান্ত্রিক দেশে সংসদ সদস্যের ওপর কোনো পদ নেই। একজন সরকারি কর্মচারী সারা জীবন চাকরি করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে উঠলেও একজন রাস্তার যেনতেন মানুষও যখন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেই মুহূর্ত থেকে তিনি সর্বোচ্চ সরকারি কর্মকর্তার ওপর স্থান পান। তাহলে এটা কী? যে আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন নেতা জননেতা আবদুল মান্নান, জননেতা শামসুল হক, ড. আলীম আলরাজী। যে সংসদীয় এলাকায় এখনো আমি বাস করি, সেই সংসদ সদস্যের গায়ে হাত, সভ্যতা-ভব্যতা কোথায়?

আমি তখন ভারতে। ভাবী লায়লা সিদ্দিকী ’৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কালিহাতী থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। উপমহাদেশে দলীয় প্রার্থী হিসেবে বহু মহিলা বা নারী সংসদ সদস্য হয়েছেন। কিন্তু কেউ সরাসরি নির্বাচনে দলীয় ছায়া ছাড়া নির্বাচিত হননি একমাত্র লায়লা সিদ্দিকী ছাড়া। তার এক সংবর্ধনা সভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী প্রধান অতিথি ছিলেন। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। যখন লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে উঠছিলেন অনেকেই তার সঙ্গে কথা বলছিল, হাত মিলাচ্ছিল, কুশল জিজ্ঞাসা করছিল। এতে মঞ্চে গিয়ে বসতে ৬-৭ মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী সেখানেই ছিল। লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে আসার জন্য চৌধুরী সাহেবকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার স্ত্রী বলেছিল, ‘স্যার, আপনি বসুন। উনি কথা বলে আসছেন।’ সেদিন অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সংসদ সদস্য এক বিরাট দুর্লভ মর্যাদার পদ। তাই উনার আগে বসতে পারি না।’ এক সংখ্যা আগেই লিখেছিলাম, ‘ব্রিটিশ সভ্যতায় মন্ত্রীর সঙ্গে যখন তখন কথা বলা যায় না। কিন্তু এক এমপি আরেক এমপির সঙ্গে যখন তখন যেখানে সেখানে কথা বলতে পারে।’  সংসদ সদস্যের সেই মর্যাদা আজ কোথায়?

     লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন