শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

আজ মহান ২১ ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তির দিন। ’৪৮-এ শুরু হয়ে ’৫২-এর এইদিনে রক্তাক্ত ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তি ঘটে। রক্তে ভেসে মা যেমন সন্তান জন্ম দেয়, বীর বাঙালি তেমনি ত্যাগের মাধ্যমে ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা করেছিল। আল্লাহর প্রতি হাজার শুকরিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনে গত সাত বছর লিখতে লিখতে সেই মহান দিনে আমার পর্ব পড়েছে- এও এক সৌভাগ্য। পাকিস্তানের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত মায়ের ভাষার প্রতি আমাদের যে দারুণ দরদ ও প্রেম-ভালোবাসা ছিল, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর বাধামুক্ত মায়ের ভাষার প্রতি সে ধরনের আকুলতা এখন আর নেই। রাস্তাঘাট, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজে আজও মাতৃভাষা সে মর্যাদা পায়নি। প্রচার মাধ্যম রেডিও-টিভির কল্যাণে ভাষা নিয়ে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্যের শেষ নেই, হূদয় জ্বলে যায়। সিলেট, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী বা অন্যান্য স্থানীয় ভাষা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকার কথা না। বরং সেটা ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করে। কিন্তু সত্যিকার বিশুদ্ধ বাংলাকে যখন গুরুচণ্ডালী করা হয়, রাতে রেডিওতে যার যা খুশি উচ্চারণ করে তখন ব্যথিত না হয়ে পারি না। ইদানীং সবাই চায় তার ছেলেমেয়ে ইংরেজি শিখুক, ইংরেজি জানুক- এতে কোনো দোষ দেখি না। কিন্তু কোনো বাঙালি বিশুদ্ধ বাংলা না জেনে ইংরেজ হতে গেলে মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের চেয়ে খুব বেশি কিছু হবে না- এটা দিন-রাতের মতো সত্য। তাই মহান ২১ ফেব্রুয়ারিতে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদের প্রকৃত বাঙালি হতে সাহায্য করেন। আমরা যেন সত্যি সত্যি প্রকৃত বাঙালি হতে পারি।

পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়ন্ত্রের দায় থেকে মুক্ত হাসান-হোসেনকে নিয়ে সারা দেশে বেশ বড় রকমের তোলপাড়। দীর্ঘদিন নৈতিক সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশের গলা উঁচিয়ে বলার মতো কিছু ছিল না। বিশ্বব্যাংকের অহেতুক দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ থেকে হাসান-হোসেন মুক্ত হওয়ায় তাদের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, বাংলাদেশ, বাঙালির কৃষ্টি-সভ্যতা সূর্যের মতো জ্বলজ্বলে হয়েছে। সেদিন লিখেছিলাম, ‘হোসেনকে নিয়ে তেমন ভাবছি না, আমার যত ভাবনা হাসানকে নিয়ে।’ হাসানকে নিয়ে ভাবনার কারণ পাশাপাশি বড় হয়েছি, নিকট আত্মীয় রক্তের সম্পর্ক, কত বড় পরিবার, দেশের জন্য আকাশছোঁয়া তাদের অবদান। সেই অবদানে কেউ কালিমা মাখলে হূদয়ে তো বাজবেই। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, হোসেনের জন্য কোনো জায়গা নেই আমার হূদয়ে। হাসান ভাতিজা কিন্তু আবুল হোসেন ছোট ভাই। তাকে স্নেহ করি, ভালোবাসি। সদা হাসিমুখ শত ঝড়-তুফানে কোনো দিন কোনো আদব-কায়দা, আচার-ব্যবহারে ত্রুটি দেখিনি, দেখা হলে আগে বসেনি। অমন বিনয়ী হাসি-খুশি মন্ত্রী খুব কম পাওয়া যায়। তার কাজের সময় ছিল বহু মন্ত্রীর চেয়ে বেশি। সকাল ৮টায় শুরু করে কটায় শেষ করত জানি না। মন্ত্রী থাকতে দুই-চারবার দেখা হয়েছে। কোনো কাজের কথা বললে কখনো চেষ্টার ত্রুটি করেনি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন। নেত্রীর প্রতি গভীর আস্থা, অগাধ শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও গভীর ভালোবাসা আমায় আলোড়িত মুগ্ধ করেছে।

প্রথম যখন পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগ আসে বিষয়টা তেমন জানা ছিল না। পরে খোঁজ-খবর নিয়ে জানলাম দুর্নীতি করতে হলে কাজ করতে হবে। পদ্মা সেতুর যে কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সে কাজ তখনো শুরুই হয়নি। প্রথমেই ধাক্কা খেয়েছিলাম। কোনো সন্তান জন্মের আগেই তার পক্ষে-বিপক্ষে বলা এ কেমন কথা? পদ্মা সেতুর ব্যাপারটাও অনেকটা তেমনি। পরম দয়ালু আল্লাহ সব জানেন, সব বুঝেন। তিনি সবকিছুর বিচার করেন। এমনকি কোনো কিছু সম্পর্কে খারাপ ভাবলে শাস্তি, ভালো ভাবলে পুরস্কার। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক তার চেয়ে একধাপ এগিয়ে। তাদের অভিযোগ পদ্মা সেতুতে নাকি দুর্নীতি করার চিন্তা-ভাবনা, পরিকল্পনা করা হয়েছিল। হায়রে কপাল! শুধু অনুমানের ওপর একটা দেশকে কত বড় শাস্তি, কত বড় বদনাম।

 

 

অন্যের কথা বলতে পারব না। আমি জীবনের জন্য নয়, সম্মানের জন্যে বাঁচি। এই পৃথিবীতে এমন অনেকে আছেন যারা ইজ্জত বিকিয়ে জীবন বাঁচায়, আবার এমনও আছে যারা জীবন দিয়ে ইজ্জত বাঁচায়। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগে হাসান-হোসেনের যে সম্মানহানি হয়েছে তা যদি তারা সহ্য করতে না পারত, অভিযোগমুক্ত এই শুভদিন দেখার সৌভাগ্য যদি না হতো? মনোবেদনায় তাদের জীবনহানি হতো- তাহলে কে দায়ী হতো? একজন সচিব পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা যদি বিনা দোষে জেলে যায় তাহলে তার এবং তার পরিবারের কী হয়- এসবের জবাব কী? আমাদের প্রবীণ নাগরিক সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি, প্রখ্যাত চিকিত্সক বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, ‘আবুল হোসেনকে তার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।’ তিনি যথার্থই বলেছেন। যেদিন কানাডার ফেডারেল কোর্টে হাসান-হোসেনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত নিষ্কলঙ্ক, নিষ্কলুষ বলেছে, সেইদিন সেই মুহূর্তে হাসান না হয় বাইরের লোক, কিন্তু আবুল হোসেন যে মন্ত্রিত্ব হারিয়েছিল কারও পছন্দ হোক বা না হোক এটা তার প্রাপ্য। এ থেকে তাকে বঞ্চিত করা কৃতঘ্নতার শামিল। দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হলে তার পাশে এ কবছর কজন ছিল? মনে হয় কেউ না। আল্লাহর দয়ায় তার মাথার ওপর থেকে অভিযোগের বোঝা সরে গেছে। তাই তার গলায় মালা পরিয়ে আবার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। ভালো মানুষকে নষ্ট করলে আল্লাহ নারাজ হন, নষ্ট মানুষকেও আরও নষ্ট হতে সাহায্য করলেও আল্লাহ খুশি হন না। তাই অবিলম্বে স্বসম্মানে আবুল হোসেনকে তার হারানো মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। তার পদ তাকে ফিরিয়ে দিলে তার কী হবে বলতে পারি না, তবে আমরা কিছুটা দায়মুক্ত ঋণমুক্ত হব। বেদনায় বুক চুরমার হয়ে গেছে। লেখালেখির কারণে প্রায় সবাই জানে, ছেলেবেলায় বাবা, বাবার মতো বড় ভাইয়ের হাতে লেখাপড়ার জন্য অনেক মার খেয়েছি। কিন্তু যেদিন ম্যাট্রিক পাস করেছিলাম সেদিন থেকে বাবা, বড় ভাই, অন্যান্য আত্মীয়স্বজন, ময়মুরব্বিরা আর কখনো চোখ তুলে কথা বলেননি। আমাদের পরিবারে তেমন চোখ তোলাতুলি নেই। সবসময় বন্ধুর মতো আমরা কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা করি। পরিবারে আমরা একজন আরেকজনের অনেক কথা নিয়ে আপত্তি তুলি, তর্ক করি। কিন্তু তা অসাধারণ সৌন্দর্যের সঙ্গে করি। কিন্তু শৌর্য-বীর্য-কৃষ্টি-সভ্যতায় উপমহাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য জেলা টাঙ্গাইল। এ জেলা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য। হুজুর মওলানা ভাসানী, আবু সাঈদ চৌধুরী, প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁর টাঙ্গাইল। বাংলার দ্বিতীয় আলীগড় করটিয়া সা’দত কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর দেশ, বিষাদ সিন্ধুর লেখক মীর মশাররফ হোসেন টাঙ্গাইলে যৌবন কাটিয়েছেন। জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু টাঙ্গাইলে লেখাপড়া করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত শ্রী সুবিমল দত্ত বিন্দুবাসিনী স্কুলের ছাত্র। সুলেখক তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের মানুষ। রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহাবুব, সাযযাদ কাদির, আবু কায়সার আরও কত কবির জন্ম। ফজলুল করিম মিঠু, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ফজলুর রহমান খান ফারুক, আল-মুজাহিদী আরও কত সংগ্রামী নেতার পদচারণায় ধন্য টাঙ্গাইল। ’৪৬ সালের ভারত শাসন আইনে প্রথম নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদর দক্ষিণের প্রথম এমপি ছিলেন মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তারপর জননেতা শামসুল হক, যিনি আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ কি-না পারে। যে আসনে আমাদের নেতা আবদুল মান্নান, ড. আলীম আলরাজীর মতো জ্ঞানী-গুণী মানুষ এমপি ছিলেন। সেই আসনে বর্তমান এমপি আবুল হাজীর ছেলে ছানোয়ার। সেই এমপিকে যমুনা রিসোর্টে এক মন্ত্রী অপমান অপদস্ত মারধর করেছেন- ওসব শুনে বুকটা খানখান হয়ে গেছে। এও কি সম্ভব!

কত বছর ভারতে ছিলাম। সেখানে এমপির কত মর্যাদা। শুনেছি, গণতান্ত্রিক দেশে সংসদ সদস্যের ওপর কোনো পদ নেই। একজন সরকারি কর্মচারী সারা জীবন চাকরি করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে উঠলেও একজন রাস্তার যেনতেন মানুষও যখন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেই মুহূর্ত থেকে তিনি সর্বোচ্চ সরকারি কর্মকর্তার ওপর স্থান পান। তাহলে এটা কী? যে আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন নেতা জননেতা আবদুল মান্নান, জননেতা শামসুল হক, ড. আলীম আলরাজী। যে সংসদীয় এলাকায় এখনো আমি বাস করি, সেই সংসদ সদস্যের গায়ে হাত, সভ্যতা-ভব্যতা কোথায়?

আমি তখন ভারতে। ভাবী লায়লা সিদ্দিকী ’৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কালিহাতী থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। উপমহাদেশে দলীয় প্রার্থী হিসেবে বহু মহিলা বা নারী সংসদ সদস্য হয়েছেন। কিন্তু কেউ সরাসরি নির্বাচনে দলীয় ছায়া ছাড়া নির্বাচিত হননি একমাত্র লায়লা সিদ্দিকী ছাড়া। তার এক সংবর্ধনা সভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী প্রধান অতিথি ছিলেন। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। যখন লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে উঠছিলেন অনেকেই তার সঙ্গে কথা বলছিল, হাত মিলাচ্ছিল, কুশল জিজ্ঞাসা করছিল। এতে মঞ্চে গিয়ে বসতে ৬-৭ মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী সেখানেই ছিল। লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে আসার জন্য চৌধুরী সাহেবকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার স্ত্রী বলেছিল, ‘স্যার, আপনি বসুন। উনি কথা বলে আসছেন।’ সেদিন অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সংসদ সদস্য এক বিরাট দুর্লভ মর্যাদার পদ। তাই উনার আগে বসতে পারি না।’ এক সংখ্যা আগেই লিখেছিলাম, ‘ব্রিটিশ সভ্যতায় মন্ত্রীর সঙ্গে যখন তখন কথা বলা যায় না। কিন্তু এক এমপি আরেক এমপির সঙ্গে যখন তখন যেখানে সেখানে কথা বলতে পারে।’  সংসদ সদস্যের সেই মর্যাদা আজ কোথায়?

     লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে