শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জীবনের জন্য নয় সম্মানের জন্যে বাঁচি

আজ মহান ২১ ফেব্রুয়ারি, ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তির দিন। ’৪৮-এ শুরু হয়ে ’৫২-এর এইদিনে রক্তাক্ত ভাষা আন্দোলনের সফল সমাপ্তি ঘটে। রক্তে ভেসে মা যেমন সন্তান জন্ম দেয়, বীর বাঙালি তেমনি ত্যাগের মাধ্যমে ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠা করেছিল। আল্লাহর প্রতি হাজার শুকরিয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনে গত সাত বছর লিখতে লিখতে সেই মহান দিনে আমার পর্ব পড়েছে- এও এক সৌভাগ্য। পাকিস্তানের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত মায়ের ভাষার প্রতি আমাদের যে দারুণ দরদ ও প্রেম-ভালোবাসা ছিল, বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর বাধামুক্ত মায়ের ভাষার প্রতি সে ধরনের আকুলতা এখন আর নেই। রাস্তাঘাট, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজে আজও মাতৃভাষা সে মর্যাদা পায়নি। প্রচার মাধ্যম রেডিও-টিভির কল্যাণে ভাষা নিয়ে ব্যঙ্গ, বিদ্রূপ, তাচ্ছিল্যের শেষ নেই, হূদয় জ্বলে যায়। সিলেট, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী বা অন্যান্য স্থানীয় ভাষা নিয়ে কারও কোনো আপত্তি থাকার কথা না। বরং সেটা ভাষাকে আরও সমৃদ্ধ করে। কিন্তু সত্যিকার বিশুদ্ধ বাংলাকে যখন গুরুচণ্ডালী করা হয়, রাতে রেডিওতে যার যা খুশি উচ্চারণ করে তখন ব্যথিত না হয়ে পারি না। ইদানীং সবাই চায় তার ছেলেমেয়ে ইংরেজি শিখুক, ইংরেজি জানুক- এতে কোনো দোষ দেখি না। কিন্তু কোনো বাঙালি বিশুদ্ধ বাংলা না জেনে ইংরেজ হতে গেলে মহাকবি মাইকেল মধুসূদনের চেয়ে খুব বেশি কিছু হবে না- এটা দিন-রাতের মতো সত্য। তাই মহান ২১ ফেব্রুয়ারিতে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদের প্রকৃত বাঙালি হতে সাহায্য করেন। আমরা যেন সত্যি সত্যি প্রকৃত বাঙালি হতে পারি।

পদ্মা সেতু দুর্নীতির ষড়ন্ত্রের দায় থেকে মুক্ত হাসান-হোসেনকে নিয়ে সারা দেশে বেশ বড় রকমের তোলপাড়। দীর্ঘদিন নৈতিক সংকটে নিমজ্জিত বাংলাদেশের গলা উঁচিয়ে বলার মতো কিছু ছিল না। বিশ্বব্যাংকের অহেতুক দুর্নীতির কাল্পনিক অভিযোগ থেকে হাসান-হোসেন মুক্ত হওয়ায় তাদের ভাবমূর্তিই শুধু উজ্জ্বল হয়নি, বাংলাদেশ, বাঙালির কৃষ্টি-সভ্যতা সূর্যের মতো জ্বলজ্বলে হয়েছে। সেদিন লিখেছিলাম, ‘হোসেনকে নিয়ে তেমন ভাবছি না, আমার যত ভাবনা হাসানকে নিয়ে।’ হাসানকে নিয়ে ভাবনার কারণ পাশাপাশি বড় হয়েছি, নিকট আত্মীয় রক্তের সম্পর্ক, কত বড় পরিবার, দেশের জন্য আকাশছোঁয়া তাদের অবদান। সেই অবদানে কেউ কালিমা মাখলে হূদয়ে তো বাজবেই। কিন্তু তার অর্থ এই নয়, হোসেনের জন্য কোনো জায়গা নেই আমার হূদয়ে। হাসান ভাতিজা কিন্তু আবুল হোসেন ছোট ভাই। তাকে স্নেহ করি, ভালোবাসি। সদা হাসিমুখ শত ঝড়-তুফানে কোনো দিন কোনো আদব-কায়দা, আচার-ব্যবহারে ত্রুটি দেখিনি, দেখা হলে আগে বসেনি। অমন বিনয়ী হাসি-খুশি মন্ত্রী খুব কম পাওয়া যায়। তার কাজের সময় ছিল বহু মন্ত্রীর চেয়ে বেশি। সকাল ৮টায় শুরু করে কটায় শেষ করত জানি না। মন্ত্রী থাকতে দুই-চারবার দেখা হয়েছে। কোনো কাজের কথা বললে কখনো চেষ্টার ত্রুটি করেনি। বড় ভাই লতিফ সিদ্দিকীকে পিতার মতো শ্রদ্ধা করতেন। নেত্রীর প্রতি গভীর আস্থা, অগাধ শ্রদ্ধা, বিশ্বাস ও গভীর ভালোবাসা আমায় আলোড়িত মুগ্ধ করেছে।

প্রথম যখন পদ্মা সেতুর দুর্নীতির অভিযোগ আসে বিষয়টা তেমন জানা ছিল না। পরে খোঁজ-খবর নিয়ে জানলাম দুর্নীতি করতে হলে কাজ করতে হবে। পদ্মা সেতুর যে কাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ সে কাজ তখনো শুরুই হয়নি। প্রথমেই ধাক্কা খেয়েছিলাম। কোনো সন্তান জন্মের আগেই তার পক্ষে-বিপক্ষে বলা এ কেমন কথা? পদ্মা সেতুর ব্যাপারটাও অনেকটা তেমনি। পরম দয়ালু আল্লাহ সব জানেন, সব বুঝেন। তিনি সবকিছুর বিচার করেন। এমনকি কোনো কিছু সম্পর্কে খারাপ ভাবলে শাস্তি, ভালো ভাবলে পুরস্কার। এক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক তার চেয়ে একধাপ এগিয়ে। তাদের অভিযোগ পদ্মা সেতুতে নাকি দুর্নীতি করার চিন্তা-ভাবনা, পরিকল্পনা করা হয়েছিল। হায়রে কপাল! শুধু অনুমানের ওপর একটা দেশকে কত বড় শাস্তি, কত বড় বদনাম।

 

 

অন্যের কথা বলতে পারব না। আমি জীবনের জন্য নয়, সম্মানের জন্যে বাঁচি। এই পৃথিবীতে এমন অনেকে আছেন যারা ইজ্জত বিকিয়ে জীবন বাঁচায়, আবার এমনও আছে যারা জীবন দিয়ে ইজ্জত বাঁচায়। বিশ্বব্যাংকের অভিযোগে হাসান-হোসেনের যে সম্মানহানি হয়েছে তা যদি তারা সহ্য করতে না পারত, অভিযোগমুক্ত এই শুভদিন দেখার সৌভাগ্য যদি না হতো? মনোবেদনায় তাদের জীবনহানি হতো- তাহলে কে দায়ী হতো? একজন সচিব পর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তা যদি বিনা দোষে জেলে যায় তাহলে তার এবং তার পরিবারের কী হয়- এসবের জবাব কী? আমাদের প্রবীণ নাগরিক সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারা বাংলাদেশের সভাপতি, প্রখ্যাত চিকিত্সক বদরুদ্দোজা চৌধুরী বলেছেন, ‘আবুল হোসেনকে তার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত।’ তিনি যথার্থই বলেছেন। যেদিন কানাডার ফেডারেল কোর্টে হাসান-হোসেনকে অভিযোগ থেকে মুক্ত নিষ্কলঙ্ক, নিষ্কলুষ বলেছে, সেইদিন সেই মুহূর্তে হাসান না হয় বাইরের লোক, কিন্তু আবুল হোসেন যে মন্ত্রিত্ব হারিয়েছিল কারও পছন্দ হোক বা না হোক এটা তার প্রাপ্য। এ থেকে তাকে বঞ্চিত করা কৃতঘ্নতার শামিল। দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হলে তার পাশে এ কবছর কজন ছিল? মনে হয় কেউ না। আল্লাহর দয়ায় তার মাথার ওপর থেকে অভিযোগের বোঝা সরে গেছে। তাই তার গলায় মালা পরিয়ে আবার মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। ভালো মানুষকে নষ্ট করলে আল্লাহ নারাজ হন, নষ্ট মানুষকেও আরও নষ্ট হতে সাহায্য করলেও আল্লাহ খুশি হন না। তাই অবিলম্বে স্বসম্মানে আবুল হোসেনকে তার হারানো মন্ত্রিত্ব ফিরিয়ে দেওয়া উচিত। তার পদ তাকে ফিরিয়ে দিলে তার কী হবে বলতে পারি না, তবে আমরা কিছুটা দায়মুক্ত ঋণমুক্ত হব। বেদনায় বুক চুরমার হয়ে গেছে। লেখালেখির কারণে প্রায় সবাই জানে, ছেলেবেলায় বাবা, বাবার মতো বড় ভাইয়ের হাতে লেখাপড়ার জন্য অনেক মার খেয়েছি। কিন্তু যেদিন ম্যাট্রিক পাস করেছিলাম সেদিন থেকে বাবা, বড় ভাই, অন্যান্য আত্মীয়স্বজন, ময়মুরব্বিরা আর কখনো চোখ তুলে কথা বলেননি। আমাদের পরিবারে তেমন চোখ তোলাতুলি নেই। সবসময় বন্ধুর মতো আমরা কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা করি। পরিবারে আমরা একজন আরেকজনের অনেক কথা নিয়ে আপত্তি তুলি, তর্ক করি। কিন্তু তা অসাধারণ সৌন্দর্যের সঙ্গে করি। কিন্তু শৌর্য-বীর্য-কৃষ্টি-সভ্যতায় উপমহাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য জেলা টাঙ্গাইল। এ জেলা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য। হুজুর মওলানা ভাসানী, আবু সাঈদ চৌধুরী, প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁর টাঙ্গাইল। বাংলার দ্বিতীয় আলীগড় করটিয়া সা’দত কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ওয়াজেদ আলী খান পন্নীর দেশ, বিষাদ সিন্ধুর লেখক মীর মশাররফ হোসেন টাঙ্গাইলে যৌবন কাটিয়েছেন। জ্যোতি বসুর স্ত্রী কমলা বসু টাঙ্গাইলে লেখাপড়া করেছেন। স্বাধীন বাংলাদেশে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রদূত শ্রী সুবিমল দত্ত বিন্দুবাসিনী স্কুলের ছাত্র। সুলেখক তারাপদ রায় টাঙ্গাইলের মানুষ। রফিক আজাদ, বুলবুল খান মাহাবুব, সাযযাদ কাদির, আবু কায়সার আরও কত কবির জন্ম। ফজলুল করিম মিঠু, লতিফ সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ফজলুর রহমান খান ফারুক, আল-মুজাহিদী আরও কত সংগ্রামী নেতার পদচারণায় ধন্য টাঙ্গাইল। ’৪৬ সালের ভারত শাসন আইনে প্রথম নির্বাচনে টাঙ্গাইল সদর দক্ষিণের প্রথম এমপি ছিলেন মজলুম জননেতা হুজুর মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। তারপর জননেতা শামসুল হক, যিনি আওয়ামী মুসলিম লীগের জন্ম দিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ কি-না পারে। যে আসনে আমাদের নেতা আবদুল মান্নান, ড. আলীম আলরাজীর মতো জ্ঞানী-গুণী মানুষ এমপি ছিলেন। সেই আসনে বর্তমান এমপি আবুল হাজীর ছেলে ছানোয়ার। সেই এমপিকে যমুনা রিসোর্টে এক মন্ত্রী অপমান অপদস্ত মারধর করেছেন- ওসব শুনে বুকটা খানখান হয়ে গেছে। এও কি সম্ভব!

কত বছর ভারতে ছিলাম। সেখানে এমপির কত মর্যাদা। শুনেছি, গণতান্ত্রিক দেশে সংসদ সদস্যের ওপর কোনো পদ নেই। একজন সরকারি কর্মচারী সারা জীবন চাকরি করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে উঠলেও একজন রাস্তার যেনতেন মানুষও যখন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সেই মুহূর্ত থেকে তিনি সর্বোচ্চ সরকারি কর্মকর্তার ওপর স্থান পান। তাহলে এটা কী? যে আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন নেতা জননেতা আবদুল মান্নান, জননেতা শামসুল হক, ড. আলীম আলরাজী। যে সংসদীয় এলাকায় এখনো আমি বাস করি, সেই সংসদ সদস্যের গায়ে হাত, সভ্যতা-ভব্যতা কোথায়?

আমি তখন ভারতে। ভাবী লায়লা সিদ্দিকী ’৮৬ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে কালিহাতী থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। উপমহাদেশে দলীয় প্রার্থী হিসেবে বহু মহিলা বা নারী সংসদ সদস্য হয়েছেন। কিন্তু কেউ সরাসরি নির্বাচনে দলীয় ছায়া ছাড়া নির্বাচিত হননি একমাত্র লায়লা সিদ্দিকী ছাড়া। তার এক সংবর্ধনা সভায় সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী প্রধান অতিথি ছিলেন। লায়লা সিদ্দিকীর আগেই তিনি মঞ্চে উঠেছিলেন। যখন লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে উঠছিলেন অনেকেই তার সঙ্গে কথা বলছিল, হাত মিলাচ্ছিল, কুশল জিজ্ঞাসা করছিল। এতে মঞ্চে গিয়ে বসতে ৬-৭ মিনিট সময় লেগেছিল। আমার স্ত্রী সেখানেই ছিল। লায়লা সিদ্দিকী মঞ্চে আসার জন্য চৌধুরী সাহেবকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আমার স্ত্রী বলেছিল, ‘স্যার, আপনি বসুন। উনি কথা বলে আসছেন।’ সেদিন অত্যন্ত বিনয়ের সঙ্গে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী বলেছিলেন, ‘সংসদ সদস্য এক বিরাট দুর্লভ মর্যাদার পদ। তাই উনার আগে বসতে পারি না।’ এক সংখ্যা আগেই লিখেছিলাম, ‘ব্রিটিশ সভ্যতায় মন্ত্রীর সঙ্গে যখন তখন কথা বলা যায় না। কিন্তু এক এমপি আরেক এমপির সঙ্গে যখন তখন যেখানে সেখানে কথা বলতে পারে।’  সংসদ সদস্যের সেই মর্যাদা আজ কোথায়?

     লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা