শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

মাছটি দেখতে সাপের মতো হলেও সাপের কোনো বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে নেই। বাইমের চেয়ে খানিকটা বড়; সর্পিল দেখতে কিন্তু এর ভিতর বেশি রয়েছে মাছের বৈশিষ্ট্য। মাছটির নাম কুঁচে। আমাদের দেশে প্রচলিত কুঁচিয়া নামে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ ইল কুঁচে বা কুঁচিয়ার চাহিদা রয়েছে সুস্বাদু মাছ হিসেবে। বৈজ্ঞানিক নাম ‘মনোপটেরাস কুঁচিয়া’ Monopterus cuchia। দেশে মাছ চাষের বিপুল সম্ভাবনার ভিতরে কুঁচিয়া বা কুঁচে মাছের চাষ নিয়েও বেশ কথাবার্তা শুরু হয়েছে।  এ নিয়ে রীতিমতো সরকারের একটি প্রকল্পও কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ২৯টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে পুকুরে কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের কথা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বর্তমানে উপকূল অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা যারা আদিবাসী, তারা স্বল্প পরিসরে স্থানীয়ভাবে কাঁকড়া ও কুঁচে চাষ করেন। এসব উৎসাহী খামারিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মৎস্য অধিদফতর। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রকল্পের কাজ। শেষ হবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী যাতে কাঁকড়া ও কুঁচিয়া চাষে উৎসাহী হয় সে জন্য দেশের ২৪০টি পুকুরে কুঁচিয়া ও ২৪৯টি পুকুরে কাঁকড়ার চাষ প্রদর্শিত হবে। কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের এ প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। এ প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এ নিয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চলছে নানামুখী গবেষণা কার্যক্রম। বিশেষ করে আমাদের দেশি কুঁচের স্বভাব, বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছেন গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান। গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে জানতে চাইলে ড. ডুরিন বলেন, পোনা উৎপাদনে সাফল্য এসেছে। একই সঙ্গে কালচারে সাফল্য এসেছে। ড. ডুরিনের গবেষণায় দেখা যায়, কুঁচিয়া সাপ্লিমেন্টারি খাদ্য গ্রহণ করে না। রাক্ষুসে প্রজাতির এ মাছটিকে অন্যান্য মাছের মতো শান্ত কীভাবে করা যায় তা নিয়েও গবেষণা চলেছে দীর্ঘকাল।

হাপা-তে চাষের সময় এদের খাবার দেওয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। তখন দেখা যায় তারা খাবার গ্রহণ করে। তবে ড. ডুরিন বললেন, কুঁচিয়া অন্য মাছ ভর্তা (পেস্ট) করে দিলে তা খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। অন্তত ২০ শতাংশ মাছ ভর্তা না থাকলে তারা খেতে আগ্রহী হয় না। ড. ডুরিনের বিশ্বাস যদি তারা বাইরে থেকে দেওয়া খাদ্য গ্রহণ করে তবে অবশ্যই চাষ করা যাবে। আর বাণিজ্যিকভাবে এ মাছ চাষ করতে গেলে অবশ্যই বাইরের খাদ্য খাওয়াতে হবে কুঁচিয়াকে। নইলে, বাণিজ্যিকভাবে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

কুঁচে সবসময় কাদার গভীরে থাকতে ভালোবাসে। সে কারণে হাত দিয়ে ধরা বেশ কঠিন। তবে এটি কোনোভাবেই বিপজ্জনক কোনো মাছ নয়। এর গায়ে কাঁটা যেমন নেই একইভাবে কামড় দেওয়ারও কোনো ভয় নেই। কুঁচে মাটির অনেক নিচে চলে যায় বলে হার্ভেস্ট করা যায় না। আদিবাসীরা তাদের নিজস্ব কিছু প্রযুক্তি দিয়ে এ মাছ মাটির নিচ থেকে ধরে। তবে সেক্ষেত্রে সেটি বাণিজ্যিকভাবে সফল কোনো উদ্যোগ হয় না। তাই গবেষণা প্রকল্পে রেক্সিন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে কম্পোস্টও ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে প্রজনন সফল হয়েছে বলে জানালেন ড. ডুরিন।

প্রকল্প এলাকাগুলোতে পুকুরের পাশেই হ্যাচারিতে পোনা মজুদ করা হয়েছে। প্রকল্পের দুই বছরে ইতিমধ্যে সাত হাজার পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। কুঁচে রাক্ষসী প্রজাতির মাছ হওয়ায় নিজের পোনা নিজেই খেয়ে সাবাড় করে। এ কারণে এর প্রজনন ও বংশবিস্তার প্রক্রিয়াটি একটু কঠিন। শুধু কৃত্রিম প্রজননে সফল হতে পারলে কী পরিমাণ পাওয়া গেল তার একটি সুনির্দিষ্ট হিসাব করা যাবে। এ পর্যন্ত গড়ে ১৫টি মা-মাছ থেকে ৮০০ পোনা পাওয়া গেছে। সংখ্যাটি খুব বেশি নয়, কারণ ডিমের সংখ্যাই ৮০০ থেকে ১২০০। বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে গেলে অনেক বেশি মাতৃজাতের মজুদ গড়ে তুলতে হবে। চাষি পর্যায়ে কুঁচে মাছের চাষ ও বাণিজ্যিক অভিজ্ঞতা জানতে গিয়েছিলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মাগুরাকুনি গ্রামে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত ওই গ্রামেও অনেক ছোট পুকুর ও জলাশয় আছে, যা এখনো মাছ চাষের আওতায় আসেনি। এসব জলাশয়ে কুঁচে চাষ সম্প্রসারণের কাজ চলছে সরকারি প্রকল্পের আওতায়। কুঁচের উৎপাদন বৃদ্ধি ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নই এর মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে কুঁচিয়ার চাহিদা পূরণ করে বৈদিশক মুদ্রা অর্জনেরও সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি অর্চনা রানী মণ্ডল বললেন, কুঁচে লবণ পানি সহনশীল এবং দেশি ও বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে বলে রপ্তানি বাজার ভালো। তাই বাড়ির অন্য কাজের পাশাপাশি কুঁচে আর কাঁকড়া চাষকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এ প্রকল্পের আওতায় কুঁচে চাষ করে সফল হয়েছেন এমন আরও দুয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমার। প্রকল্প থেকে নগদ অর্থ এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষকদের স্বাবলম্বী করে তোলা হয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকে ভালো আছেন আগের চেয়ে। লাভ গুনছেন এবং নিজেদের সংসার এখন ভালো চলছে। কুঁচে চাষ প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলছেন, লবণাক্ত পানির কারণে এ উপজেলায় কুঁচে চাষ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তার মতে, অনেকেই আছেন যারা কুঁচে ধরে জীবনধারণ করে থাকেন। এরা আদিবাসী এবং নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর। আগে এরা শুধু কুঁচে ধরত এবং ওইদিনই বিক্রি করে দিত। বড়-ছোট হিসাব করে দাম পেত না। সবগুলোর একই দাম পেত। এ প্রকল্পের কারণে এখন তারা সচেতন হয়েছে এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করছে কুঁচে চাষে। কলবাড়ির কুঁচের মোকামে গেলাম। এখানে কুঁচে শুকিয়ে বস্তা করে রাখা আছে। বালতিতে অল্প কয়েকটি তাজা কুঁচেও রাখা আছে। ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হলো কুঁচের প্রক্রিয়াজাত, বাজার ও রপ্তানির বিভিন্ন দিক নিয়ে। ঢাকায় বিক্রির পাশাপাশি তারা কাঁকড়া চাষিদের জন্য কুঁচে বিক্রি করে। তিনি বলেন, ৪০ গ্রামের নিচে হলে তা খাচি দিয়ে নিচে পড়ে যায়। যেগুলো ৪০ গ্রাম বা তার বেশি সেগুলো রপ্তানি হচ্ছে। আর যেগুলো যাচ্ছে না, তা কাঁকড়ার খাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ী রেজাউলের মতে, চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ খুব বেশি লাভজনক নয়। আর পাকা জায়গায় এরা তেমন একটা বড় হয় না, যতটা হয় কাঁচা জায়গায় বা কাদামাটিতে। এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর। পলিথিন, ত্রিপল, এঁটেল ও দোআঁশ মাটি দিয়ে লেয়ারভিত্তিক পুকুরে কুঁচে চাষ লাভজনক। এতে এই মাছের বৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যাহত হয় না মোটেই, বলছেন ফারুক হোসেন। দক্ষিণাঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ উন্নয়নে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। শ্যামনগরের নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন সদস্য মিষ্টি পানিতে কুঁচে চাষ শুরু করছে। এ ছাড়াও এলাকার বহু কুঁচে চাষি এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেরা গড়ে তুলছে ছোট ছোট কুঁচে খামার। এ বিষয়ে ধারণা দিলেন প্রতিষ্ঠানের কুঁচে চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রধান আবদুল হামিদ। দুই ধাপে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে ৭৫ জন কৃষককে। দুই কেজি করে কুঁচে দেওয়া হয়েছে তাদের। চৌবাচ্চায় কুঁচে ৩০-৩৫ দিন রাখার পর তারা বিক্রি করতে পারছেন। জীবনমানে পরিবর্তন আসার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে। আগে যারা প্রাকৃতিক কুঁচে ধরত এখন তারা অনেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় পাকা চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ করছেন। এতে তারা অনেক বেশি লাভবান।

প্রিয় পাঠক, আমাদের দেশ থেকে বছরে এক কোটি ডলারেরও বেশি অর্থের কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়। এদেশের কুঁচে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি মোটা ও ওজনদার হওয়ার কারণে এগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।  তবে কুঁচের কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম ও তৈরি করা খাবার প্রদান ও পুকুর, হাউস বা ড্রামে চাষ করার সামগ্রিক কৌশল নিয়ে আরও কার্যকর গবেষণা যেমন প্রয়োজন একইভাবে প্রয়োজন এর জাত উন্নয়ন নিয়েও উন্নততর গবেষণা।  তাহলে রপ্তানিযোগ্য মাছ উৎপাদনে আরেক দফা বড় সাফল্য সূচিত হবে কুঁচের মাধ্যমে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

৩৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর
জুলাই শহীদদের পরিচয় শনাক্তে আন্তর্জাতিক ফরেনসিক টিম আসছে ৫ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা
ঠাকুরগাঁওয়ে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শুভসংঘের উদ্যোগে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১০ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা