শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

মাছটি দেখতে সাপের মতো হলেও সাপের কোনো বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে নেই। বাইমের চেয়ে খানিকটা বড়; সর্পিল দেখতে কিন্তু এর ভিতর বেশি রয়েছে মাছের বৈশিষ্ট্য। মাছটির নাম কুঁচে। আমাদের দেশে প্রচলিত কুঁচিয়া নামে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ ইল কুঁচে বা কুঁচিয়ার চাহিদা রয়েছে সুস্বাদু মাছ হিসেবে। বৈজ্ঞানিক নাম ‘মনোপটেরাস কুঁচিয়া’ Monopterus cuchia। দেশে মাছ চাষের বিপুল সম্ভাবনার ভিতরে কুঁচিয়া বা কুঁচে মাছের চাষ নিয়েও বেশ কথাবার্তা শুরু হয়েছে।  এ নিয়ে রীতিমতো সরকারের একটি প্রকল্পও কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ২৯টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে পুকুরে কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের কথা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বর্তমানে উপকূল অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা যারা আদিবাসী, তারা স্বল্প পরিসরে স্থানীয়ভাবে কাঁকড়া ও কুঁচে চাষ করেন। এসব উৎসাহী খামারিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মৎস্য অধিদফতর। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রকল্পের কাজ। শেষ হবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী যাতে কাঁকড়া ও কুঁচিয়া চাষে উৎসাহী হয় সে জন্য দেশের ২৪০টি পুকুরে কুঁচিয়া ও ২৪৯টি পুকুরে কাঁকড়ার চাষ প্রদর্শিত হবে। কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের এ প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। এ প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এ নিয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চলছে নানামুখী গবেষণা কার্যক্রম। বিশেষ করে আমাদের দেশি কুঁচের স্বভাব, বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছেন গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান। গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে জানতে চাইলে ড. ডুরিন বলেন, পোনা উৎপাদনে সাফল্য এসেছে। একই সঙ্গে কালচারে সাফল্য এসেছে। ড. ডুরিনের গবেষণায় দেখা যায়, কুঁচিয়া সাপ্লিমেন্টারি খাদ্য গ্রহণ করে না। রাক্ষুসে প্রজাতির এ মাছটিকে অন্যান্য মাছের মতো শান্ত কীভাবে করা যায় তা নিয়েও গবেষণা চলেছে দীর্ঘকাল।

হাপা-তে চাষের সময় এদের খাবার দেওয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। তখন দেখা যায় তারা খাবার গ্রহণ করে। তবে ড. ডুরিন বললেন, কুঁচিয়া অন্য মাছ ভর্তা (পেস্ট) করে দিলে তা খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। অন্তত ২০ শতাংশ মাছ ভর্তা না থাকলে তারা খেতে আগ্রহী হয় না। ড. ডুরিনের বিশ্বাস যদি তারা বাইরে থেকে দেওয়া খাদ্য গ্রহণ করে তবে অবশ্যই চাষ করা যাবে। আর বাণিজ্যিকভাবে এ মাছ চাষ করতে গেলে অবশ্যই বাইরের খাদ্য খাওয়াতে হবে কুঁচিয়াকে। নইলে, বাণিজ্যিকভাবে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

কুঁচে সবসময় কাদার গভীরে থাকতে ভালোবাসে। সে কারণে হাত দিয়ে ধরা বেশ কঠিন। তবে এটি কোনোভাবেই বিপজ্জনক কোনো মাছ নয়। এর গায়ে কাঁটা যেমন নেই একইভাবে কামড় দেওয়ারও কোনো ভয় নেই। কুঁচে মাটির অনেক নিচে চলে যায় বলে হার্ভেস্ট করা যায় না। আদিবাসীরা তাদের নিজস্ব কিছু প্রযুক্তি দিয়ে এ মাছ মাটির নিচ থেকে ধরে। তবে সেক্ষেত্রে সেটি বাণিজ্যিকভাবে সফল কোনো উদ্যোগ হয় না। তাই গবেষণা প্রকল্পে রেক্সিন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে কম্পোস্টও ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে প্রজনন সফল হয়েছে বলে জানালেন ড. ডুরিন।

প্রকল্প এলাকাগুলোতে পুকুরের পাশেই হ্যাচারিতে পোনা মজুদ করা হয়েছে। প্রকল্পের দুই বছরে ইতিমধ্যে সাত হাজার পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। কুঁচে রাক্ষসী প্রজাতির মাছ হওয়ায় নিজের পোনা নিজেই খেয়ে সাবাড় করে। এ কারণে এর প্রজনন ও বংশবিস্তার প্রক্রিয়াটি একটু কঠিন। শুধু কৃত্রিম প্রজননে সফল হতে পারলে কী পরিমাণ পাওয়া গেল তার একটি সুনির্দিষ্ট হিসাব করা যাবে। এ পর্যন্ত গড়ে ১৫টি মা-মাছ থেকে ৮০০ পোনা পাওয়া গেছে। সংখ্যাটি খুব বেশি নয়, কারণ ডিমের সংখ্যাই ৮০০ থেকে ১২০০। বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে গেলে অনেক বেশি মাতৃজাতের মজুদ গড়ে তুলতে হবে। চাষি পর্যায়ে কুঁচে মাছের চাষ ও বাণিজ্যিক অভিজ্ঞতা জানতে গিয়েছিলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মাগুরাকুনি গ্রামে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত ওই গ্রামেও অনেক ছোট পুকুর ও জলাশয় আছে, যা এখনো মাছ চাষের আওতায় আসেনি। এসব জলাশয়ে কুঁচে চাষ সম্প্রসারণের কাজ চলছে সরকারি প্রকল্পের আওতায়। কুঁচের উৎপাদন বৃদ্ধি ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নই এর মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে কুঁচিয়ার চাহিদা পূরণ করে বৈদিশক মুদ্রা অর্জনেরও সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি অর্চনা রানী মণ্ডল বললেন, কুঁচে লবণ পানি সহনশীল এবং দেশি ও বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে বলে রপ্তানি বাজার ভালো। তাই বাড়ির অন্য কাজের পাশাপাশি কুঁচে আর কাঁকড়া চাষকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এ প্রকল্পের আওতায় কুঁচে চাষ করে সফল হয়েছেন এমন আরও দুয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমার। প্রকল্প থেকে নগদ অর্থ এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষকদের স্বাবলম্বী করে তোলা হয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকে ভালো আছেন আগের চেয়ে। লাভ গুনছেন এবং নিজেদের সংসার এখন ভালো চলছে। কুঁচে চাষ প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলছেন, লবণাক্ত পানির কারণে এ উপজেলায় কুঁচে চাষ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তার মতে, অনেকেই আছেন যারা কুঁচে ধরে জীবনধারণ করে থাকেন। এরা আদিবাসী এবং নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর। আগে এরা শুধু কুঁচে ধরত এবং ওইদিনই বিক্রি করে দিত। বড়-ছোট হিসাব করে দাম পেত না। সবগুলোর একই দাম পেত। এ প্রকল্পের কারণে এখন তারা সচেতন হয়েছে এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করছে কুঁচে চাষে। কলবাড়ির কুঁচের মোকামে গেলাম। এখানে কুঁচে শুকিয়ে বস্তা করে রাখা আছে। বালতিতে অল্প কয়েকটি তাজা কুঁচেও রাখা আছে। ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হলো কুঁচের প্রক্রিয়াজাত, বাজার ও রপ্তানির বিভিন্ন দিক নিয়ে। ঢাকায় বিক্রির পাশাপাশি তারা কাঁকড়া চাষিদের জন্য কুঁচে বিক্রি করে। তিনি বলেন, ৪০ গ্রামের নিচে হলে তা খাচি দিয়ে নিচে পড়ে যায়। যেগুলো ৪০ গ্রাম বা তার বেশি সেগুলো রপ্তানি হচ্ছে। আর যেগুলো যাচ্ছে না, তা কাঁকড়ার খাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ী রেজাউলের মতে, চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ খুব বেশি লাভজনক নয়। আর পাকা জায়গায় এরা তেমন একটা বড় হয় না, যতটা হয় কাঁচা জায়গায় বা কাদামাটিতে। এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর। পলিথিন, ত্রিপল, এঁটেল ও দোআঁশ মাটি দিয়ে লেয়ারভিত্তিক পুকুরে কুঁচে চাষ লাভজনক। এতে এই মাছের বৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যাহত হয় না মোটেই, বলছেন ফারুক হোসেন। দক্ষিণাঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ উন্নয়নে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। শ্যামনগরের নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন সদস্য মিষ্টি পানিতে কুঁচে চাষ শুরু করছে। এ ছাড়াও এলাকার বহু কুঁচে চাষি এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেরা গড়ে তুলছে ছোট ছোট কুঁচে খামার। এ বিষয়ে ধারণা দিলেন প্রতিষ্ঠানের কুঁচে চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রধান আবদুল হামিদ। দুই ধাপে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে ৭৫ জন কৃষককে। দুই কেজি করে কুঁচে দেওয়া হয়েছে তাদের। চৌবাচ্চায় কুঁচে ৩০-৩৫ দিন রাখার পর তারা বিক্রি করতে পারছেন। জীবনমানে পরিবর্তন আসার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে। আগে যারা প্রাকৃতিক কুঁচে ধরত এখন তারা অনেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় পাকা চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ করছেন। এতে তারা অনেক বেশি লাভবান।

প্রিয় পাঠক, আমাদের দেশ থেকে বছরে এক কোটি ডলারেরও বেশি অর্থের কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়। এদেশের কুঁচে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি মোটা ও ওজনদার হওয়ার কারণে এগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।  তবে কুঁচের কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম ও তৈরি করা খাবার প্রদান ও পুকুর, হাউস বা ড্রামে চাষ করার সামগ্রিক কৌশল নিয়ে আরও কার্যকর গবেষণা যেমন প্রয়োজন একইভাবে প্রয়োজন এর জাত উন্নয়ন নিয়েও উন্নততর গবেষণা।  তাহলে রপ্তানিযোগ্য মাছ উৎপাদনে আরেক দফা বড় সাফল্য সূচিত হবে কুঁচের মাধ্যমে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা