শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

মাছটি দেখতে সাপের মতো হলেও সাপের কোনো বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে নেই। বাইমের চেয়ে খানিকটা বড়; সর্পিল দেখতে কিন্তু এর ভিতর বেশি রয়েছে মাছের বৈশিষ্ট্য। মাছটির নাম কুঁচে। আমাদের দেশে প্রচলিত কুঁচিয়া নামে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ ইল কুঁচে বা কুঁচিয়ার চাহিদা রয়েছে সুস্বাদু মাছ হিসেবে। বৈজ্ঞানিক নাম ‘মনোপটেরাস কুঁচিয়া’ Monopterus cuchia। দেশে মাছ চাষের বিপুল সম্ভাবনার ভিতরে কুঁচিয়া বা কুঁচে মাছের চাষ নিয়েও বেশ কথাবার্তা শুরু হয়েছে।  এ নিয়ে রীতিমতো সরকারের একটি প্রকল্পও কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ২৯টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে পুকুরে কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের কথা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বর্তমানে উপকূল অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা যারা আদিবাসী, তারা স্বল্প পরিসরে স্থানীয়ভাবে কাঁকড়া ও কুঁচে চাষ করেন। এসব উৎসাহী খামারিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মৎস্য অধিদফতর। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রকল্পের কাজ। শেষ হবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী যাতে কাঁকড়া ও কুঁচিয়া চাষে উৎসাহী হয় সে জন্য দেশের ২৪০টি পুকুরে কুঁচিয়া ও ২৪৯টি পুকুরে কাঁকড়ার চাষ প্রদর্শিত হবে। কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের এ প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। এ প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এ নিয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চলছে নানামুখী গবেষণা কার্যক্রম। বিশেষ করে আমাদের দেশি কুঁচের স্বভাব, বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছেন গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান। গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে জানতে চাইলে ড. ডুরিন বলেন, পোনা উৎপাদনে সাফল্য এসেছে। একই সঙ্গে কালচারে সাফল্য এসেছে। ড. ডুরিনের গবেষণায় দেখা যায়, কুঁচিয়া সাপ্লিমেন্টারি খাদ্য গ্রহণ করে না। রাক্ষুসে প্রজাতির এ মাছটিকে অন্যান্য মাছের মতো শান্ত কীভাবে করা যায় তা নিয়েও গবেষণা চলেছে দীর্ঘকাল।

হাপা-তে চাষের সময় এদের খাবার দেওয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। তখন দেখা যায় তারা খাবার গ্রহণ করে। তবে ড. ডুরিন বললেন, কুঁচিয়া অন্য মাছ ভর্তা (পেস্ট) করে দিলে তা খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। অন্তত ২০ শতাংশ মাছ ভর্তা না থাকলে তারা খেতে আগ্রহী হয় না। ড. ডুরিনের বিশ্বাস যদি তারা বাইরে থেকে দেওয়া খাদ্য গ্রহণ করে তবে অবশ্যই চাষ করা যাবে। আর বাণিজ্যিকভাবে এ মাছ চাষ করতে গেলে অবশ্যই বাইরের খাদ্য খাওয়াতে হবে কুঁচিয়াকে। নইলে, বাণিজ্যিকভাবে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

কুঁচে সবসময় কাদার গভীরে থাকতে ভালোবাসে। সে কারণে হাত দিয়ে ধরা বেশ কঠিন। তবে এটি কোনোভাবেই বিপজ্জনক কোনো মাছ নয়। এর গায়ে কাঁটা যেমন নেই একইভাবে কামড় দেওয়ারও কোনো ভয় নেই। কুঁচে মাটির অনেক নিচে চলে যায় বলে হার্ভেস্ট করা যায় না। আদিবাসীরা তাদের নিজস্ব কিছু প্রযুক্তি দিয়ে এ মাছ মাটির নিচ থেকে ধরে। তবে সেক্ষেত্রে সেটি বাণিজ্যিকভাবে সফল কোনো উদ্যোগ হয় না। তাই গবেষণা প্রকল্পে রেক্সিন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে কম্পোস্টও ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে প্রজনন সফল হয়েছে বলে জানালেন ড. ডুরিন।

প্রকল্প এলাকাগুলোতে পুকুরের পাশেই হ্যাচারিতে পোনা মজুদ করা হয়েছে। প্রকল্পের দুই বছরে ইতিমধ্যে সাত হাজার পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। কুঁচে রাক্ষসী প্রজাতির মাছ হওয়ায় নিজের পোনা নিজেই খেয়ে সাবাড় করে। এ কারণে এর প্রজনন ও বংশবিস্তার প্রক্রিয়াটি একটু কঠিন। শুধু কৃত্রিম প্রজননে সফল হতে পারলে কী পরিমাণ পাওয়া গেল তার একটি সুনির্দিষ্ট হিসাব করা যাবে। এ পর্যন্ত গড়ে ১৫টি মা-মাছ থেকে ৮০০ পোনা পাওয়া গেছে। সংখ্যাটি খুব বেশি নয়, কারণ ডিমের সংখ্যাই ৮০০ থেকে ১২০০। বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে গেলে অনেক বেশি মাতৃজাতের মজুদ গড়ে তুলতে হবে। চাষি পর্যায়ে কুঁচে মাছের চাষ ও বাণিজ্যিক অভিজ্ঞতা জানতে গিয়েছিলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মাগুরাকুনি গ্রামে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত ওই গ্রামেও অনেক ছোট পুকুর ও জলাশয় আছে, যা এখনো মাছ চাষের আওতায় আসেনি। এসব জলাশয়ে কুঁচে চাষ সম্প্রসারণের কাজ চলছে সরকারি প্রকল্পের আওতায়। কুঁচের উৎপাদন বৃদ্ধি ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নই এর মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে কুঁচিয়ার চাহিদা পূরণ করে বৈদিশক মুদ্রা অর্জনেরও সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি অর্চনা রানী মণ্ডল বললেন, কুঁচে লবণ পানি সহনশীল এবং দেশি ও বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে বলে রপ্তানি বাজার ভালো। তাই বাড়ির অন্য কাজের পাশাপাশি কুঁচে আর কাঁকড়া চাষকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এ প্রকল্পের আওতায় কুঁচে চাষ করে সফল হয়েছেন এমন আরও দুয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমার। প্রকল্প থেকে নগদ অর্থ এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষকদের স্বাবলম্বী করে তোলা হয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকে ভালো আছেন আগের চেয়ে। লাভ গুনছেন এবং নিজেদের সংসার এখন ভালো চলছে। কুঁচে চাষ প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলছেন, লবণাক্ত পানির কারণে এ উপজেলায় কুঁচে চাষ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তার মতে, অনেকেই আছেন যারা কুঁচে ধরে জীবনধারণ করে থাকেন। এরা আদিবাসী এবং নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর। আগে এরা শুধু কুঁচে ধরত এবং ওইদিনই বিক্রি করে দিত। বড়-ছোট হিসাব করে দাম পেত না। সবগুলোর একই দাম পেত। এ প্রকল্পের কারণে এখন তারা সচেতন হয়েছে এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করছে কুঁচে চাষে। কলবাড়ির কুঁচের মোকামে গেলাম। এখানে কুঁচে শুকিয়ে বস্তা করে রাখা আছে। বালতিতে অল্প কয়েকটি তাজা কুঁচেও রাখা আছে। ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হলো কুঁচের প্রক্রিয়াজাত, বাজার ও রপ্তানির বিভিন্ন দিক নিয়ে। ঢাকায় বিক্রির পাশাপাশি তারা কাঁকড়া চাষিদের জন্য কুঁচে বিক্রি করে। তিনি বলেন, ৪০ গ্রামের নিচে হলে তা খাচি দিয়ে নিচে পড়ে যায়। যেগুলো ৪০ গ্রাম বা তার বেশি সেগুলো রপ্তানি হচ্ছে। আর যেগুলো যাচ্ছে না, তা কাঁকড়ার খাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ী রেজাউলের মতে, চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ খুব বেশি লাভজনক নয়। আর পাকা জায়গায় এরা তেমন একটা বড় হয় না, যতটা হয় কাঁচা জায়গায় বা কাদামাটিতে। এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর। পলিথিন, ত্রিপল, এঁটেল ও দোআঁশ মাটি দিয়ে লেয়ারভিত্তিক পুকুরে কুঁচে চাষ লাভজনক। এতে এই মাছের বৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যাহত হয় না মোটেই, বলছেন ফারুক হোসেন। দক্ষিণাঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ উন্নয়নে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। শ্যামনগরের নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন সদস্য মিষ্টি পানিতে কুঁচে চাষ শুরু করছে। এ ছাড়াও এলাকার বহু কুঁচে চাষি এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেরা গড়ে তুলছে ছোট ছোট কুঁচে খামার। এ বিষয়ে ধারণা দিলেন প্রতিষ্ঠানের কুঁচে চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রধান আবদুল হামিদ। দুই ধাপে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে ৭৫ জন কৃষককে। দুই কেজি করে কুঁচে দেওয়া হয়েছে তাদের। চৌবাচ্চায় কুঁচে ৩০-৩৫ দিন রাখার পর তারা বিক্রি করতে পারছেন। জীবনমানে পরিবর্তন আসার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে। আগে যারা প্রাকৃতিক কুঁচে ধরত এখন তারা অনেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় পাকা চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ করছেন। এতে তারা অনেক বেশি লাভবান।

প্রিয় পাঠক, আমাদের দেশ থেকে বছরে এক কোটি ডলারেরও বেশি অর্থের কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়। এদেশের কুঁচে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি মোটা ও ওজনদার হওয়ার কারণে এগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।  তবে কুঁচের কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম ও তৈরি করা খাবার প্রদান ও পুকুর, হাউস বা ড্রামে চাষ করার সামগ্রিক কৌশল নিয়ে আরও কার্যকর গবেষণা যেমন প্রয়োজন একইভাবে প্রয়োজন এর জাত উন্নয়ন নিয়েও উন্নততর গবেষণা।  তাহলে রপ্তানিযোগ্য মাছ উৎপাদনে আরেক দফা বড় সাফল্য সূচিত হবে কুঁচের মাধ্যমে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা
ইসরায়েলের সেনাবাহিনীতে বড় ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩
ফরিদপুরে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত, আহত ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা