শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

মাছটি দেখতে সাপের মতো হলেও সাপের কোনো বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে নেই। বাইমের চেয়ে খানিকটা বড়; সর্পিল দেখতে কিন্তু এর ভিতর বেশি রয়েছে মাছের বৈশিষ্ট্য। মাছটির নাম কুঁচে। আমাদের দেশে প্রচলিত কুঁচিয়া নামে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ ইল কুঁচে বা কুঁচিয়ার চাহিদা রয়েছে সুস্বাদু মাছ হিসেবে। বৈজ্ঞানিক নাম ‘মনোপটেরাস কুঁচিয়া’ Monopterus cuchia। দেশে মাছ চাষের বিপুল সম্ভাবনার ভিতরে কুঁচিয়া বা কুঁচে মাছের চাষ নিয়েও বেশ কথাবার্তা শুরু হয়েছে।  এ নিয়ে রীতিমতো সরকারের একটি প্রকল্পও কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ২৯টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে পুকুরে কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের কথা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বর্তমানে উপকূল অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা যারা আদিবাসী, তারা স্বল্প পরিসরে স্থানীয়ভাবে কাঁকড়া ও কুঁচে চাষ করেন। এসব উৎসাহী খামারিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মৎস্য অধিদফতর। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রকল্পের কাজ। শেষ হবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী যাতে কাঁকড়া ও কুঁচিয়া চাষে উৎসাহী হয় সে জন্য দেশের ২৪০টি পুকুরে কুঁচিয়া ও ২৪৯টি পুকুরে কাঁকড়ার চাষ প্রদর্শিত হবে। কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের এ প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। এ প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এ নিয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চলছে নানামুখী গবেষণা কার্যক্রম। বিশেষ করে আমাদের দেশি কুঁচের স্বভাব, বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছেন গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান। গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে জানতে চাইলে ড. ডুরিন বলেন, পোনা উৎপাদনে সাফল্য এসেছে। একই সঙ্গে কালচারে সাফল্য এসেছে। ড. ডুরিনের গবেষণায় দেখা যায়, কুঁচিয়া সাপ্লিমেন্টারি খাদ্য গ্রহণ করে না। রাক্ষুসে প্রজাতির এ মাছটিকে অন্যান্য মাছের মতো শান্ত কীভাবে করা যায় তা নিয়েও গবেষণা চলেছে দীর্ঘকাল।

হাপা-তে চাষের সময় এদের খাবার দেওয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। তখন দেখা যায় তারা খাবার গ্রহণ করে। তবে ড. ডুরিন বললেন, কুঁচিয়া অন্য মাছ ভর্তা (পেস্ট) করে দিলে তা খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। অন্তত ২০ শতাংশ মাছ ভর্তা না থাকলে তারা খেতে আগ্রহী হয় না। ড. ডুরিনের বিশ্বাস যদি তারা বাইরে থেকে দেওয়া খাদ্য গ্রহণ করে তবে অবশ্যই চাষ করা যাবে। আর বাণিজ্যিকভাবে এ মাছ চাষ করতে গেলে অবশ্যই বাইরের খাদ্য খাওয়াতে হবে কুঁচিয়াকে। নইলে, বাণিজ্যিকভাবে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

কুঁচে সবসময় কাদার গভীরে থাকতে ভালোবাসে। সে কারণে হাত দিয়ে ধরা বেশ কঠিন। তবে এটি কোনোভাবেই বিপজ্জনক কোনো মাছ নয়। এর গায়ে কাঁটা যেমন নেই একইভাবে কামড় দেওয়ারও কোনো ভয় নেই। কুঁচে মাটির অনেক নিচে চলে যায় বলে হার্ভেস্ট করা যায় না। আদিবাসীরা তাদের নিজস্ব কিছু প্রযুক্তি দিয়ে এ মাছ মাটির নিচ থেকে ধরে। তবে সেক্ষেত্রে সেটি বাণিজ্যিকভাবে সফল কোনো উদ্যোগ হয় না। তাই গবেষণা প্রকল্পে রেক্সিন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে কম্পোস্টও ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে প্রজনন সফল হয়েছে বলে জানালেন ড. ডুরিন।

প্রকল্প এলাকাগুলোতে পুকুরের পাশেই হ্যাচারিতে পোনা মজুদ করা হয়েছে। প্রকল্পের দুই বছরে ইতিমধ্যে সাত হাজার পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। কুঁচে রাক্ষসী প্রজাতির মাছ হওয়ায় নিজের পোনা নিজেই খেয়ে সাবাড় করে। এ কারণে এর প্রজনন ও বংশবিস্তার প্রক্রিয়াটি একটু কঠিন। শুধু কৃত্রিম প্রজননে সফল হতে পারলে কী পরিমাণ পাওয়া গেল তার একটি সুনির্দিষ্ট হিসাব করা যাবে। এ পর্যন্ত গড়ে ১৫টি মা-মাছ থেকে ৮০০ পোনা পাওয়া গেছে। সংখ্যাটি খুব বেশি নয়, কারণ ডিমের সংখ্যাই ৮০০ থেকে ১২০০। বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে গেলে অনেক বেশি মাতৃজাতের মজুদ গড়ে তুলতে হবে। চাষি পর্যায়ে কুঁচে মাছের চাষ ও বাণিজ্যিক অভিজ্ঞতা জানতে গিয়েছিলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মাগুরাকুনি গ্রামে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত ওই গ্রামেও অনেক ছোট পুকুর ও জলাশয় আছে, যা এখনো মাছ চাষের আওতায় আসেনি। এসব জলাশয়ে কুঁচে চাষ সম্প্রসারণের কাজ চলছে সরকারি প্রকল্পের আওতায়। কুঁচের উৎপাদন বৃদ্ধি ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নই এর মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে কুঁচিয়ার চাহিদা পূরণ করে বৈদিশক মুদ্রা অর্জনেরও সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি অর্চনা রানী মণ্ডল বললেন, কুঁচে লবণ পানি সহনশীল এবং দেশি ও বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে বলে রপ্তানি বাজার ভালো। তাই বাড়ির অন্য কাজের পাশাপাশি কুঁচে আর কাঁকড়া চাষকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এ প্রকল্পের আওতায় কুঁচে চাষ করে সফল হয়েছেন এমন আরও দুয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমার। প্রকল্প থেকে নগদ অর্থ এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষকদের স্বাবলম্বী করে তোলা হয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকে ভালো আছেন আগের চেয়ে। লাভ গুনছেন এবং নিজেদের সংসার এখন ভালো চলছে। কুঁচে চাষ প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলছেন, লবণাক্ত পানির কারণে এ উপজেলায় কুঁচে চাষ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তার মতে, অনেকেই আছেন যারা কুঁচে ধরে জীবনধারণ করে থাকেন। এরা আদিবাসী এবং নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর। আগে এরা শুধু কুঁচে ধরত এবং ওইদিনই বিক্রি করে দিত। বড়-ছোট হিসাব করে দাম পেত না। সবগুলোর একই দাম পেত। এ প্রকল্পের কারণে এখন তারা সচেতন হয়েছে এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করছে কুঁচে চাষে। কলবাড়ির কুঁচের মোকামে গেলাম। এখানে কুঁচে শুকিয়ে বস্তা করে রাখা আছে। বালতিতে অল্প কয়েকটি তাজা কুঁচেও রাখা আছে। ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হলো কুঁচের প্রক্রিয়াজাত, বাজার ও রপ্তানির বিভিন্ন দিক নিয়ে। ঢাকায় বিক্রির পাশাপাশি তারা কাঁকড়া চাষিদের জন্য কুঁচে বিক্রি করে। তিনি বলেন, ৪০ গ্রামের নিচে হলে তা খাচি দিয়ে নিচে পড়ে যায়। যেগুলো ৪০ গ্রাম বা তার বেশি সেগুলো রপ্তানি হচ্ছে। আর যেগুলো যাচ্ছে না, তা কাঁকড়ার খাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ী রেজাউলের মতে, চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ খুব বেশি লাভজনক নয়। আর পাকা জায়গায় এরা তেমন একটা বড় হয় না, যতটা হয় কাঁচা জায়গায় বা কাদামাটিতে। এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর। পলিথিন, ত্রিপল, এঁটেল ও দোআঁশ মাটি দিয়ে লেয়ারভিত্তিক পুকুরে কুঁচে চাষ লাভজনক। এতে এই মাছের বৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যাহত হয় না মোটেই, বলছেন ফারুক হোসেন। দক্ষিণাঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ উন্নয়নে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। শ্যামনগরের নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন সদস্য মিষ্টি পানিতে কুঁচে চাষ শুরু করছে। এ ছাড়াও এলাকার বহু কুঁচে চাষি এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেরা গড়ে তুলছে ছোট ছোট কুঁচে খামার। এ বিষয়ে ধারণা দিলেন প্রতিষ্ঠানের কুঁচে চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রধান আবদুল হামিদ। দুই ধাপে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে ৭৫ জন কৃষককে। দুই কেজি করে কুঁচে দেওয়া হয়েছে তাদের। চৌবাচ্চায় কুঁচে ৩০-৩৫ দিন রাখার পর তারা বিক্রি করতে পারছেন। জীবনমানে পরিবর্তন আসার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে। আগে যারা প্রাকৃতিক কুঁচে ধরত এখন তারা অনেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় পাকা চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ করছেন। এতে তারা অনেক বেশি লাভবান।

প্রিয় পাঠক, আমাদের দেশ থেকে বছরে এক কোটি ডলারেরও বেশি অর্থের কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়। এদেশের কুঁচে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি মোটা ও ওজনদার হওয়ার কারণে এগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।  তবে কুঁচের কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম ও তৈরি করা খাবার প্রদান ও পুকুর, হাউস বা ড্রামে চাষ করার সামগ্রিক কৌশল নিয়ে আরও কার্যকর গবেষণা যেমন প্রয়োজন একইভাবে প্রয়োজন এর জাত উন্নয়ন নিয়েও উন্নততর গবেষণা।  তাহলে রপ্তানিযোগ্য মাছ উৎপাদনে আরেক দফা বড় সাফল্য সূচিত হবে কুঁচের মাধ্যমে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪
সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪

দেশগ্রাম

সোনার দোকানে চুরি
সোনার দোকানে চুরি

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে