শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ মার্চ, ২০১৭

১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১ কোটি ডলার অতিক্রম করতে পারে কুঁচের বাজার

মাছটি দেখতে সাপের মতো হলেও সাপের কোনো বৈশিষ্ট্যই এর মধ্যে নেই। বাইমের চেয়ে খানিকটা বড়; সর্পিল দেখতে কিন্তু এর ভিতর বেশি রয়েছে মাছের বৈশিষ্ট্য। মাছটির নাম কুঁচে। আমাদের দেশে প্রচলিত কুঁচিয়া নামে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ ইল কুঁচে বা কুঁচিয়ার চাহিদা রয়েছে সুস্বাদু মাছ হিসেবে। বৈজ্ঞানিক নাম ‘মনোপটেরাস কুঁচিয়া’ Monopterus cuchia। দেশে মাছ চাষের বিপুল সম্ভাবনার ভিতরে কুঁচিয়া বা কুঁচে মাছের চাষ নিয়েও বেশ কথাবার্তা শুরু হয়েছে।  এ নিয়ে রীতিমতো সরকারের একটি প্রকল্পও কাজ করছে। এ প্রকল্পের আওতায় ২৯টি জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে পুকুরে কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের কথা রয়েছে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। বর্তমানে উপকূল অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা যারা আদিবাসী, তারা স্বল্প পরিসরে স্থানীয়ভাবে কাঁকড়া ও কুঁচে চাষ করেন। এসব উৎসাহী খামারিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মৎস্য অধিদফতর। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রকল্পের কাজ। শেষ হবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে। গ্রামীণ জনগোষ্ঠী যাতে কাঁকড়া ও কুঁচিয়া চাষে উৎসাহী হয় সে জন্য দেশের ২৪০টি পুকুরে কুঁচিয়া ও ২৪৯টি পুকুরে কাঁকড়ার চাষ প্রদর্শিত হবে। কুঁচে ও কাঁকড়া চাষের এ প্রকল্পে অগ্রাধিকার পাচ্ছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী। এ প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ গবেষণা। এ নিয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটে চলছে নানামুখী গবেষণা কার্যক্রম। বিশেষ করে আমাদের দেশি কুঁচের স্বভাব, বৈশিষ্ট্য, খাদ্যাভ্যাস এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছেন গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন আখতার জাহান। গবেষণা কোন পর্যায়ে আছে জানতে চাইলে ড. ডুরিন বলেন, পোনা উৎপাদনে সাফল্য এসেছে। একই সঙ্গে কালচারে সাফল্য এসেছে। ড. ডুরিনের গবেষণায় দেখা যায়, কুঁচিয়া সাপ্লিমেন্টারি খাদ্য গ্রহণ করে না। রাক্ষুসে প্রজাতির এ মাছটিকে অন্যান্য মাছের মতো শান্ত কীভাবে করা যায় তা নিয়েও গবেষণা চলেছে দীর্ঘকাল।

হাপা-তে চাষের সময় এদের খাবার দেওয়া হয় পরীক্ষামূলকভাবে। তখন দেখা যায় তারা খাবার গ্রহণ করে। তবে ড. ডুরিন বললেন, কুঁচিয়া অন্য মাছ ভর্তা (পেস্ট) করে দিলে তা খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। অন্তত ২০ শতাংশ মাছ ভর্তা না থাকলে তারা খেতে আগ্রহী হয় না। ড. ডুরিনের বিশ্বাস যদি তারা বাইরে থেকে দেওয়া খাদ্য গ্রহণ করে তবে অবশ্যই চাষ করা যাবে। আর বাণিজ্যিকভাবে এ মাছ চাষ করতে গেলে অবশ্যই বাইরের খাদ্য খাওয়াতে হবে কুঁচিয়াকে। নইলে, বাণিজ্যিকভাবে অগ্রসর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। এ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই গবেষণা প্রকল্পের পরিচালক ড. ডুরিন কাজ করে যাচ্ছেন।

 

 

কুঁচে সবসময় কাদার গভীরে থাকতে ভালোবাসে। সে কারণে হাত দিয়ে ধরা বেশ কঠিন। তবে এটি কোনোভাবেই বিপজ্জনক কোনো মাছ নয়। এর গায়ে কাঁটা যেমন নেই একইভাবে কামড় দেওয়ারও কোনো ভয় নেই। কুঁচে মাটির অনেক নিচে চলে যায় বলে হার্ভেস্ট করা যায় না। আদিবাসীরা তাদের নিজস্ব কিছু প্রযুক্তি দিয়ে এ মাছ মাটির নিচ থেকে ধরে। তবে সেক্ষেত্রে সেটি বাণিজ্যিকভাবে সফল কোনো উদ্যোগ হয় না। তাই গবেষণা প্রকল্পে রেক্সিন ব্যবহার করা হচ্ছে। সেখানে কম্পোস্টও ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে প্রজনন সফল হয়েছে বলে জানালেন ড. ডুরিন।

প্রকল্প এলাকাগুলোতে পুকুরের পাশেই হ্যাচারিতে পোনা মজুদ করা হয়েছে। প্রকল্পের দুই বছরে ইতিমধ্যে সাত হাজার পোনা উৎপাদন করা হয়েছে। কুঁচে রাক্ষসী প্রজাতির মাছ হওয়ায় নিজের পোনা নিজেই খেয়ে সাবাড় করে। এ কারণে এর প্রজনন ও বংশবিস্তার প্রক্রিয়াটি একটু কঠিন। শুধু কৃত্রিম প্রজননে সফল হতে পারলে কী পরিমাণ পাওয়া গেল তার একটি সুনির্দিষ্ট হিসাব করা যাবে। এ পর্যন্ত গড়ে ১৫টি মা-মাছ থেকে ৮০০ পোনা পাওয়া গেছে। সংখ্যাটি খুব বেশি নয়, কারণ ডিমের সংখ্যাই ৮০০ থেকে ১২০০। বাণিজ্যিকভাবে সফল হতে গেলে অনেক বেশি মাতৃজাতের মজুদ গড়ে তুলতে হবে। চাষি পর্যায়ে কুঁচে মাছের চাষ ও বাণিজ্যিক অভিজ্ঞতা জানতে গিয়েছিলাম সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার মাগুরাকুনি গ্রামে। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী অধ্যুষিত ওই গ্রামেও অনেক ছোট পুকুর ও জলাশয় আছে, যা এখনো মাছ চাষের আওতায় আসেনি। এসব জলাশয়ে কুঁচে চাষ সম্প্রসারণের কাজ চলছে সরকারি প্রকল্পের আওতায়। কুঁচের উৎপাদন বৃদ্ধি ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা ও জীবনমান উন্নয়নই এর মূল লক্ষ্য। আন্তর্জাতিক বাজারে কুঁচিয়ার চাহিদা পূরণ করে বৈদিশক মুদ্রা অর্জনেরও সম্ভাবনা রয়েছে। খামারি অর্চনা রানী মণ্ডল বললেন, কুঁচে লবণ পানি সহনশীল এবং দেশি ও বিশ্ববাজারে এর চাহিদা রয়েছে বলে রপ্তানি বাজার ভালো। তাই বাড়ির অন্য কাজের পাশাপাশি কুঁচে আর কাঁকড়া চাষকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন তিনি। এ প্রকল্পের আওতায় কুঁচে চাষ করে সফল হয়েছেন এমন আরও দুয়েকজনের সঙ্গে কথা হলো আমার। প্রকল্প থেকে নগদ অর্থ এবং প্রশিক্ষণ দিয়ে কৃষকদের স্বাবলম্বী করে তোলা হয়েছে এবং প্রায় প্রত্যেকে ভালো আছেন আগের চেয়ে। লাভ গুনছেন এবং নিজেদের সংসার এখন ভালো চলছে। কুঁচে চাষ প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে শ্যামনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলছেন, লবণাক্ত পানির কারণে এ উপজেলায় কুঁচে চাষ ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। তার মতে, অনেকেই আছেন যারা কুঁচে ধরে জীবনধারণ করে থাকেন। এরা আদিবাসী এবং নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর। আগে এরা শুধু কুঁচে ধরত এবং ওইদিনই বিক্রি করে দিত। বড়-ছোট হিসাব করে দাম পেত না। সবগুলোর একই দাম পেত। এ প্রকল্পের কারণে এখন তারা সচেতন হয়েছে এবং অন্যদেরও উৎসাহিত করছে কুঁচে চাষে। কলবাড়ির কুঁচের মোকামে গেলাম। এখানে কুঁচে শুকিয়ে বস্তা করে রাখা আছে। বালতিতে অল্প কয়েকটি তাজা কুঁচেও রাখা আছে। ব্যবসায়ী রেজাউল করিমের সঙ্গে কথা হলো কুঁচের প্রক্রিয়াজাত, বাজার ও রপ্তানির বিভিন্ন দিক নিয়ে। ঢাকায় বিক্রির পাশাপাশি তারা কাঁকড়া চাষিদের জন্য কুঁচে বিক্রি করে। তিনি বলেন, ৪০ গ্রামের নিচে হলে তা খাচি দিয়ে নিচে পড়ে যায়। যেগুলো ৪০ গ্রাম বা তার বেশি সেগুলো রপ্তানি হচ্ছে। আর যেগুলো যাচ্ছে না, তা কাঁকড়ার খাদ্য হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। ব্যবসায়ী রেজাউলের মতে, চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ খুব বেশি লাভজনক নয়। আর পাকা জায়গায় এরা তেমন একটা বড় হয় না, যতটা হয় কাঁচা জায়গায় বা কাদামাটিতে। এর বিপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর। পলিথিন, ত্রিপল, এঁটেল ও দোআঁশ মাটি দিয়ে লেয়ারভিত্তিক পুকুরে কুঁচে চাষ লাভজনক। এতে এই মাছের বৃদ্ধি ও উৎপাদন ব্যাহত হয় না মোটেই, বলছেন ফারুক হোসেন। দক্ষিণাঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, পরিবেশ ও প্রাণিজ সম্পদ উন্নয়নে কাজ করছে বেশ কিছু বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। শ্যামনগরের নওয়াবেকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের ৭৫ জন সদস্য মিষ্টি পানিতে কুঁচে চাষ শুরু করছে। এ ছাড়াও এলাকার বহু কুঁচে চাষি এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে নিজেরা গড়ে তুলছে ছোট ছোট কুঁচে খামার। এ বিষয়ে ধারণা দিলেন প্রতিষ্ঠানের কুঁচে চাষ সম্প্রসারণ প্রকল্পের প্রধান আবদুল হামিদ। দুই ধাপে তারা প্রশিক্ষণ দিয়েছে ৭৫ জন কৃষককে। দুই কেজি করে কুঁচে দেওয়া হয়েছে তাদের। চৌবাচ্চায় কুঁচে ৩০-৩৫ দিন রাখার পর তারা বিক্রি করতে পারছেন। জীবনমানে পরিবর্তন আসার পাশাপাশি বেকার সমস্যা দূরীভূত হয়েছে। আগে যারা প্রাকৃতিক কুঁচে ধরত এখন তারা অনেকেই নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় পাকা চৌবাচ্চায় কুঁচে চাষ করছেন। এতে তারা অনেক বেশি লাভবান।

প্রিয় পাঠক, আমাদের দেশ থেকে বছরে এক কোটি ডলারেরও বেশি অর্থের কুঁচে রপ্তানি হচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায়। এদেশের কুঁচে অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশি মোটা ও ওজনদার হওয়ার কারণে এগুলোর চাহিদাও অনেক বেশি।  তবে কুঁচের কৃত্রিম প্রজনন, কৃত্রিম ও তৈরি করা খাবার প্রদান ও পুকুর, হাউস বা ড্রামে চাষ করার সামগ্রিক কৌশল নিয়ে আরও কার্যকর গবেষণা যেমন প্রয়োজন একইভাবে প্রয়োজন এর জাত উন্নয়ন নিয়েও উন্নততর গবেষণা।  তাহলে রপ্তানিযোগ্য মাছ উৎপাদনে আরেক দফা বড় সাফল্য সূচিত হবে কুঁচের মাধ্যমে।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য