শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

আদালতপাড়ার আঙিনা থেকে রাজনীতির বারান্দায় যে আলোচনা জোরেশোরে বইছিল, সেটিই যেন কার্যকর হতে যাচ্ছে। জোর আলোচনা বইছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দণ্ডিত হচ্ছেন। মামলার রায়ে পুত্র তারেক রহমানসহ কয়েকজন সাজা পেয়েছেন। কিন্তু শুরু থেকে খালেদা জিয়াই ছিলেন আলোচনায়। কারণ খালেদা জিয়ার দণ্ডের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক ভাগ্য জড়িত। এই মামলার দণ্ডে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হারাতে পারেন। সুযোগ হারালে বিএনপির জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয়।

সেই আলোচনার ধারাবাহিকতায় এও বলাবলি হচ্ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে বিএনপি তখন নির্বাচন বর্জনের ডাক দেবে। এতে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের নিবন্ধন যেমন বাতিল হবে তেমন সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ১১ বছর ক্ষমতার বাইরে জেল, মামলায় থাকা বিএনপির ক্লান্ত নেতৃত্বের একটি অংশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং সরকারের রাজনৈতিক আশার ষোলকলা পূর্ণ করবে। সরকারি দল থেকে যেমন দম্ভের সঙ্গে কোনো কোনো মন্ত্রী, নেতা বলছেন বিএনপি ভাঙবেই, তেমনি বিএনপি থেকেও বার বার অভিযোগ করা হয়েছে সরকার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করে নির্বাচনের বাইরে রাখতে চায়, বিএনপিকে ভাঙতে চায়। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে দণ্ডিত হলে তাকে কোথায় রাখা হবে এ নিয়ে নানা কথা হয়েছে। কেউ বলেছেন, তার গুলশানের বাড়িকেই সাব জেল করা হবে, কেউ বলেছেন কাশিমপুরে নেওয়া হবে, কেউবা বলেছেন কেরানীগঞ্জে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে নাজিমউদ্দিন রোডের শতবর্ষী, এককালের ইতিহাস জড়ানো ঐতিহ্যের লাল দালানের কেন্দ্রীয় কারাগারে। যেখানে একমাত্র কয়েদি তিনি। হেভিওয়েট, ভিআইপি কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের জেলের লাল ভাত খাইয়ে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উল্লসিত হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিষাদগ্রস্ত। এই জেলে ইতিহাসের মহানায়ক থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদরা কারাদহন ভোগ করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, বৃহস্পতিবার কারাগারে গেলে রবিবার, সোমবার উচ্চ আদালতে আপিল হবে, খালেদা জিয়া জামিনে বেরিয়ে আসবেন। কিন্তু আদালতের জটিল অঙ্কের হিসাব এখন কবে আপিল হবে আর আদৌ জামিন পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

ইতিমধ্যে অন্যান্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা কারাগারে চলে গেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত না হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে তার গুলশানের বাসভবনকে সাবজেল করে যেমন তাকে রাখা যেত না হয় নিদেনপক্ষে কোনো হাসপাতালে স্থানান্তর করা যেত। অনেক খুনের মামলার আসামি ও সন্ত্রাসী কারাজীবন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। বেগম খালেদা জিয়া মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাদহন ভোগের ঘটনায় বিএনপি নেতারা বুকভরা কান্না নিয়ে মুখে বলছেন, খালেদা জিয়ার ইমেজ বাড়ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমছে।

মুখে যাই বলুন, এ ঘটনা বিএনপি নেতা-কর্মীদের শুধু মানসিক বিপর্যয়েই ফেলেনি তাদের নেতৃত্বদানের বিষয়টি বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড পুত্র তারেক রহমানও লন্ডনে নির্বাসিত। ফিরে এসে দলের হাল ধরবেন সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি নেই। ঢাকায় নামলেই জেল যেমন তার নিশ্চিত তেমনি তার দেশে ফেরা অনিশ্চিত। এটা সত্য, সরকারপক্ষ যতই খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অভিযোগে জনগণের মাঝে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত করুক না কেন, আবেগপ্রবণ মানুষের সহানুভূতি তার দিকে ঝুঁকছে। ওয়ান-ইলেভেনে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসেছিল জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে। কিন্তু যেদিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর কন্যাকে বাবার রাজনীতি করার অপরাধে টেনেহিঁচড়ে আদালতে নিল, সেদিন শেখ হাসিনা সাহসী উচ্চারণে প্রতিবাদ করে উঠলেন। আর মানুষ টিভিতে মেয়েটির চেহারা দেখে জেনারেল মইন-ফখরুদ্দীনদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। যেদিন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা রাত ঘেরাও করে সকাল হতে না হতেই গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে গেল, সেই দিন গোটা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার হয়ে গেল।

বেগম খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডকে কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুর জেলজীবনের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন। এখানে আমার তুমুল আপত্তি। সততায়, নির্লোভ চারিত্রিক দৃঢ়তায় দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর মতো মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শত বছরে পৃথিবীতে আসেন না, বাংলায় তো নয়ই। এখনো রাজনীতিতে শুধু এই দেশেই নয়, পৃথিবীজুড়ে তিনি একজন আইডল। তারপর কোনো রাজনৈতিক আইডল বাংলাদেশে আর আসেননি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ২০-দলীয় জোটও বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে সরকারের দমননীতির মধ্যে বিএনপি দুর্বল ও ভঙ্গুর হলেও দলটির জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। জনসমর্থনের দিক থেকে বিএনপি এখনো সুবিধাজনক অবস্থায়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপি ব্যর্থই হয়নি, মামলার জালে আটকা পড়ে কোমর ভেঙে যায়। পরে আরেক দফা সহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নামে লাগাতার হরতাল, অবরোধে পথ হাঁটলে আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়নি; সরকারের কঠোর দমননীতি আর মামলায় দলের চরম শক্তি ক্ষয় ঘটে।

এবার বিএনপি অনেক কৌশলী। তাদের এ কৌশল পর্যবেক্ষকদের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারি ধরপাকড়ের মুখেও খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে প্রতিটি কর্মসূচিতে শান্তিপূর্ণভাবে নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটাতে পারছে। কিন্তু চাপ সৃষ্টির জন্য বিএনপি বলে থাকে, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, তাহলে এতে সরকার তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবে, কোনো চাপ অনুভব করবে না। অন্যদিকে, বিএনপিতে যারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা চরম হতাশ হবেন।

খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে সরকারি মহলে যে উল্লাস, মিষ্টি খাওয়া-খাওয়ি— রাজনীতির সংস্কৃতির চিত্রপটে এটি অশ্লীলতা ছাড়া কিছু নয়। যদিও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে হিংসা, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা ও অশ্লীলতা সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় থেকে কম হয়নি। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান খুনি মোশতাকের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছেন, রাজপথে নামতে দেননি, নির্বাচনে দেননি আসতে, চাননি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা ফিরে আসুন। ফিরে আসার পর মিলাদ মাহফিল পড়াতে রক্তাক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি খুলে দেননি।

বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে রাজনৈতিক বিকৃতি থেকে, প্রতিহিংসার চূড়ান্ত নগ্নতা থেকে জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট শোক দিবসের রাজনীতিতে মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি নেত্রীর জন্মদিনের কেক কাটার পৈশাচিক আনন্দ রাজনৈতিক সংস্কৃতির সব নেকাব খুলে দিয়েছিল। খালেদা জিয়ার শাসনামলে ভয়াবহ একুশে গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের উড়িয়ে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা লাশ আর রক্তের বন্যায় ভাসালেও কার্যত ’৯০-উত্তর সংসদীয় গণতন্ত্রের রাজনীতিতে যে সমঝোতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল তার মৃত্যু ঘটে।

ওয়ান-ইলেভেনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, দুই নেত্রীসহ দুই দলের নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। দুই বছরের সেই শাসনকালকে অসাংবিধানিক, অভিশপ্ত, বেআইনি শাসনকাল হিসেবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি চিহ্নিত করলেও ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব জেনারেল মইন উ আহমেদ, লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার আমিন পুরস্কৃত হয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল চৌধুরী ফজলুল বারী বোকার মতো নিঃস্ব হলেন। সেই আমলের মামলা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে নিজেদেরগুলো মুছে দিলেও বেগম খালেদা জিয়ারটা রেখে দেয়। এ যেন ইতিহাসের শোধ-প্রতিশোধের খেলা। স্বাধীনতার ৪৭ বছর প্রতিটি রাজনৈতিক দল যখনই বিরোধী দলে তখনই সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সীমাহীন অভিযোগ এনেছে। কিন্তু যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সেসব অভিযোগ বেমালুম ভুলে গেছে।

’৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে দুই ডজন মামলা দিলে সেখানে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাও ছিল। সেই মামলার রশি শাসকরা এতটাই উপভোগ করেছেন যে, এরশাদকে আর স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেননি। খালেদা জিয়া এখন যে কারাগারে একাকিত্বে কাটাচ্ছেন সেখানে এরশাদকে বন্দিত্বের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়েছিলেন। সামরিক শাসক এরশাদকে যে যাই বলুন না কেন, তাকে যেভাবে প্রতিটি রাজনৈতিক দল অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতার মঞ্চে আক্রমণ করেছে, সেখানে তিনি কখনই শালীনতার পর্দা খোলেননি। তিনি প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো অশালীন মন্তব্যও ছোড়েননি, সৌজন্যবোধের পরিচয় দিয়েছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এই কারানির্জন বাস এরশাদের মধ্যে কী অনুভূতি সৃষ্টি করেছে, তা জানা যায়নি।

খালেদা জিয়ার জেলদণ্ড, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে বিএনপি যদি বর্জনের পথ নেয় তাহলে সরকারের জন্য আবার বিনা লড়াইয়ে ক্ষমতায় ফেরার ভোটের দুয়ার খুলে দেবে। এ ক্ষেত্রে হয়তো ৫ জানুয়ারির মতো একটি নগ্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বাইরে রেখে আরেকটি গোছানো, সাজানো নির্বাচন হবে যেখানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের ময়দানটি উন্মুক্ত করে দেবে। অন্য শরিকদেরও আলাদা ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলে দেবে।

অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইতিমধ্যে বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তার বিকল্পধারা অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ বিএনপি বর্জন করলেও ছোট ছোট দলগুলো আর নির্বাচনের বাইরে নিজেদের রাখবে না। বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য এবারের মতো দুঃসময় যেমন আসেনি, তেমনি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের জন্য এমন সুসময় অতীতে কখনো আসেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পরিবার-পরিজনসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর অবর্ণনীয় দমননীতি চালানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগকে দফায় দফায় ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে সামরিক শাসকদের আঘাত, উগ্রপন্থি রাজনৈতিক শক্তির ষড়যন্ত্র নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। এমন কোনো নেতা নেই দলে জেল খাটেননি, এমন কোনো নেতা নেই দলে পিঠে নির্যাতনের চিহ্ন বহন করেননি। দলকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে রাখা গেলেও, দলের অনেক নেতাকে সামরিক শাসকদের দলে যুক্ত করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রবল জনসমর্থন নিয়ে আপন মহিমায় আওয়ামী লীগ উদ্ভাসিত হয়েছে।

সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে অতি ডান, অতি বাম আর কিছু আধুনিক মানুষের সমন্বয়ে আওয়ামী লীগবিরোধী মঞ্চ হিসেবে বিএনপির জন্ম ও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। সেনাশাসক এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির ভাঙনই আসেনি, প্রায় সব বড় বড় নেতা তার জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের রাজনীতিতে পথে নামা খালেদা জিয়া তারুণ্যের শক্তিনির্ভর ছাত্রদলের ওপর ভর করে দলকে সুসংগঠিত করেন। ছাত্রদল ঘিরেই তার নেতৃত্বে ডান নয়, বাম নয়, সোজা পথে চলার বিশুদ্ধ বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। সেই শক্তিতে আন্দোলনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ’৯১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

এরশাদ ও জাতীয় পার্টির ওপর নিষ্ঠুর দমননীতি ছাড়া গণতন্ত্রের উত্তম শাসনই দিয়েছিলেন। এরশাদ যখন বিএনপিকে শেষ করছিলেন তখন তার সামরিক গোয়েন্দা-প্রধান জেনারেল চিশতি এতটাই দাপুটে ছিলেন যে, বলা হতো— তিনি সামনে এলে মন্ত্রীরা নন, তাদের চেয়ারও দাঁড়িয়ে যেত। মরহুম রাজনীতিবিদ আবদুস সামাদ আজাদ স্বভাবসুলভ নিজস্ব ভঙ্গিমায় পর্যবেক্ষণ থেকে কথা বলতেন। একবার তিনি আমাকে বলেছিলেন, সেই সময় এক বৈঠকে জেনারেল চিশতি যখন হম্বিতম্বি করছিলেন তখন সামাদ আজাদ তাকে বলেছিলেন, যাই করুন আর যাই বলুন; আওয়ামী লীগবিরোধী স্রোত বেগম সাহেবার (খালেদা জিয়া) আঁচলেই বাঁধা থাকবে।

আজকে যারা বলছেন, বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, মুসলিম লীগ হয়ে যাবে তারা যতই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলুন না কেন, ক্ষমতার দম্ভ কখনো সুখের পরিণতি বয়ে আনে না। অতীতে কারও জন্যই আনেনি। ইতিহাসের যাত্রাপথ নির্ধারণ করবে কার রাজনৈতিক ভাগ্যে কী ঘটে। সামরিক শাসক এরশাদের পর গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান নির্বাহী যিনি দুর্নীতির দণ্ডে দণ্ডিত হলেন। এক যুগ  আগেও কেউ ভাবেননি খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভাগ্যবিপর্যয় এতটাই ঘটবে। হাওয়া ভবনের দাপট যারা দেখেছেন তারা চিন্তাও করেননি তারেক রহমানকে জীবনের এই করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় আওয়ামী লীগ অস্তিত্বের লড়াইকালে একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে কোনো নির্বাচন বর্জন করেনি। যখন বর্জন করেছে তখন গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে নিজের মতো নির্বাচন আদায় করে গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।

কারাভোগী বেগম খলেদা জিয়া ও বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ খোলা। এক. ক্ষমতা থাকলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিজেদের মতো করে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। দুই. খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারুন আর নাই পারুন, তার মুক্তির ইস্যু সামনে এনে শেখ হাসিনার অধীনে হলেও ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা। এতে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের দেনদরবারের জায়গাটিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারবে। খালেদা জিয়া ও বিএনপিই জানেন, এখন কোন পথ নেবেন।

            লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল
মানুষ মৃত্যুর চেয়ে বদনামকে বেশি ভয় করে: জিতু কমল

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে : ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
নির্বাচন কমিশনকে দৃষ্টান্তমূলক ভূমিকা রাখার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের
মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় কয়েক দফা হামলা ইউক্রেনের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট
গাজীপুরে কেমিক্যাল কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৯ ইউনিট

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়
সাংবাদিক সোহেলকে ডিবি তুলে নেওয়ার বিষয়ে যা বলল টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি
চীনা জাদুঘরে মিলছে তেলাপোকা ও পিঁপড়ার কফি

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ১৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ
মিথিলাকে ভোট দেওয়ার শেষ দিন আজ

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর
গণঅভ্যুত্থানে অংশীজনদের নিয়ে আসন সমঝোতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি: নুর

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড
২৮ বছর পর বিশ্বকাপের মূল মঞ্চে স্কটল্যান্ড

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল
লালমনিরহাটে কৃষকের পাকা ধান কেটে দিল জেলা কৃষকদল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
নারীদের পেছনে রেখে পুরুষরা এগিয়ে যেতে পারবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে
রমজানের আগে ছোলা-খেজুরসহ ছয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের
ফার্ন গাছেই তৈরি হচ্ছে ‘রেয়ার আর্থ’, চমকপ্রদ আবিষ্কার বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের
মাদকাসক্তির অভিযোগ বোনের, প্রত্যাখ্যান ফিলিপাইন প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে ৭ মাওবাদী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৪১ প্রাণ : রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ
জনগণের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করতে হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন
শাকসু নির্বাচন: অনলাইনে উস্কানি ছড়ালে ব্যবস্থা নেবে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে এবারও প্যারেড হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে যুবদল নেতার ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের
লটারির মাধ্যমে ডিসি-এসপি বদলির দাবি গোলাম পরওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা