শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

আদালতপাড়ার আঙিনা থেকে রাজনীতির বারান্দায় যে আলোচনা জোরেশোরে বইছিল, সেটিই যেন কার্যকর হতে যাচ্ছে। জোর আলোচনা বইছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দণ্ডিত হচ্ছেন। মামলার রায়ে পুত্র তারেক রহমানসহ কয়েকজন সাজা পেয়েছেন। কিন্তু শুরু থেকে খালেদা জিয়াই ছিলেন আলোচনায়। কারণ খালেদা জিয়ার দণ্ডের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক ভাগ্য জড়িত। এই মামলার দণ্ডে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হারাতে পারেন। সুযোগ হারালে বিএনপির জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয়।

সেই আলোচনার ধারাবাহিকতায় এও বলাবলি হচ্ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে বিএনপি তখন নির্বাচন বর্জনের ডাক দেবে। এতে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের নিবন্ধন যেমন বাতিল হবে তেমন সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ১১ বছর ক্ষমতার বাইরে জেল, মামলায় থাকা বিএনপির ক্লান্ত নেতৃত্বের একটি অংশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং সরকারের রাজনৈতিক আশার ষোলকলা পূর্ণ করবে। সরকারি দল থেকে যেমন দম্ভের সঙ্গে কোনো কোনো মন্ত্রী, নেতা বলছেন বিএনপি ভাঙবেই, তেমনি বিএনপি থেকেও বার বার অভিযোগ করা হয়েছে সরকার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করে নির্বাচনের বাইরে রাখতে চায়, বিএনপিকে ভাঙতে চায়। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে দণ্ডিত হলে তাকে কোথায় রাখা হবে এ নিয়ে নানা কথা হয়েছে। কেউ বলেছেন, তার গুলশানের বাড়িকেই সাব জেল করা হবে, কেউ বলেছেন কাশিমপুরে নেওয়া হবে, কেউবা বলেছেন কেরানীগঞ্জে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে নাজিমউদ্দিন রোডের শতবর্ষী, এককালের ইতিহাস জড়ানো ঐতিহ্যের লাল দালানের কেন্দ্রীয় কারাগারে। যেখানে একমাত্র কয়েদি তিনি। হেভিওয়েট, ভিআইপি কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের জেলের লাল ভাত খাইয়ে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উল্লসিত হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিষাদগ্রস্ত। এই জেলে ইতিহাসের মহানায়ক থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদরা কারাদহন ভোগ করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, বৃহস্পতিবার কারাগারে গেলে রবিবার, সোমবার উচ্চ আদালতে আপিল হবে, খালেদা জিয়া জামিনে বেরিয়ে আসবেন। কিন্তু আদালতের জটিল অঙ্কের হিসাব এখন কবে আপিল হবে আর আদৌ জামিন পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

ইতিমধ্যে অন্যান্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা কারাগারে চলে গেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত না হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে তার গুলশানের বাসভবনকে সাবজেল করে যেমন তাকে রাখা যেত না হয় নিদেনপক্ষে কোনো হাসপাতালে স্থানান্তর করা যেত। অনেক খুনের মামলার আসামি ও সন্ত্রাসী কারাজীবন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। বেগম খালেদা জিয়া মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাদহন ভোগের ঘটনায় বিএনপি নেতারা বুকভরা কান্না নিয়ে মুখে বলছেন, খালেদা জিয়ার ইমেজ বাড়ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমছে।

মুখে যাই বলুন, এ ঘটনা বিএনপি নেতা-কর্মীদের শুধু মানসিক বিপর্যয়েই ফেলেনি তাদের নেতৃত্বদানের বিষয়টি বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড পুত্র তারেক রহমানও লন্ডনে নির্বাসিত। ফিরে এসে দলের হাল ধরবেন সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি নেই। ঢাকায় নামলেই জেল যেমন তার নিশ্চিত তেমনি তার দেশে ফেরা অনিশ্চিত। এটা সত্য, সরকারপক্ষ যতই খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অভিযোগে জনগণের মাঝে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত করুক না কেন, আবেগপ্রবণ মানুষের সহানুভূতি তার দিকে ঝুঁকছে। ওয়ান-ইলেভেনে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসেছিল জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে। কিন্তু যেদিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর কন্যাকে বাবার রাজনীতি করার অপরাধে টেনেহিঁচড়ে আদালতে নিল, সেদিন শেখ হাসিনা সাহসী উচ্চারণে প্রতিবাদ করে উঠলেন। আর মানুষ টিভিতে মেয়েটির চেহারা দেখে জেনারেল মইন-ফখরুদ্দীনদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। যেদিন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা রাত ঘেরাও করে সকাল হতে না হতেই গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে গেল, সেই দিন গোটা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার হয়ে গেল।

বেগম খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডকে কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুর জেলজীবনের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন। এখানে আমার তুমুল আপত্তি। সততায়, নির্লোভ চারিত্রিক দৃঢ়তায় দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর মতো মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শত বছরে পৃথিবীতে আসেন না, বাংলায় তো নয়ই। এখনো রাজনীতিতে শুধু এই দেশেই নয়, পৃথিবীজুড়ে তিনি একজন আইডল। তারপর কোনো রাজনৈতিক আইডল বাংলাদেশে আর আসেননি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ২০-দলীয় জোটও বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে সরকারের দমননীতির মধ্যে বিএনপি দুর্বল ও ভঙ্গুর হলেও দলটির জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। জনসমর্থনের দিক থেকে বিএনপি এখনো সুবিধাজনক অবস্থায়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপি ব্যর্থই হয়নি, মামলার জালে আটকা পড়ে কোমর ভেঙে যায়। পরে আরেক দফা সহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নামে লাগাতার হরতাল, অবরোধে পথ হাঁটলে আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়নি; সরকারের কঠোর দমননীতি আর মামলায় দলের চরম শক্তি ক্ষয় ঘটে।

এবার বিএনপি অনেক কৌশলী। তাদের এ কৌশল পর্যবেক্ষকদের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারি ধরপাকড়ের মুখেও খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে প্রতিটি কর্মসূচিতে শান্তিপূর্ণভাবে নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটাতে পারছে। কিন্তু চাপ সৃষ্টির জন্য বিএনপি বলে থাকে, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, তাহলে এতে সরকার তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবে, কোনো চাপ অনুভব করবে না। অন্যদিকে, বিএনপিতে যারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা চরম হতাশ হবেন।

খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে সরকারি মহলে যে উল্লাস, মিষ্টি খাওয়া-খাওয়ি— রাজনীতির সংস্কৃতির চিত্রপটে এটি অশ্লীলতা ছাড়া কিছু নয়। যদিও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে হিংসা, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা ও অশ্লীলতা সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় থেকে কম হয়নি। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান খুনি মোশতাকের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছেন, রাজপথে নামতে দেননি, নির্বাচনে দেননি আসতে, চাননি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা ফিরে আসুন। ফিরে আসার পর মিলাদ মাহফিল পড়াতে রক্তাক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি খুলে দেননি।

বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে রাজনৈতিক বিকৃতি থেকে, প্রতিহিংসার চূড়ান্ত নগ্নতা থেকে জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট শোক দিবসের রাজনীতিতে মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি নেত্রীর জন্মদিনের কেক কাটার পৈশাচিক আনন্দ রাজনৈতিক সংস্কৃতির সব নেকাব খুলে দিয়েছিল। খালেদা জিয়ার শাসনামলে ভয়াবহ একুশে গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের উড়িয়ে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা লাশ আর রক্তের বন্যায় ভাসালেও কার্যত ’৯০-উত্তর সংসদীয় গণতন্ত্রের রাজনীতিতে যে সমঝোতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল তার মৃত্যু ঘটে।

ওয়ান-ইলেভেনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, দুই নেত্রীসহ দুই দলের নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। দুই বছরের সেই শাসনকালকে অসাংবিধানিক, অভিশপ্ত, বেআইনি শাসনকাল হিসেবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি চিহ্নিত করলেও ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব জেনারেল মইন উ আহমেদ, লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার আমিন পুরস্কৃত হয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল চৌধুরী ফজলুল বারী বোকার মতো নিঃস্ব হলেন। সেই আমলের মামলা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে নিজেদেরগুলো মুছে দিলেও বেগম খালেদা জিয়ারটা রেখে দেয়। এ যেন ইতিহাসের শোধ-প্রতিশোধের খেলা। স্বাধীনতার ৪৭ বছর প্রতিটি রাজনৈতিক দল যখনই বিরোধী দলে তখনই সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সীমাহীন অভিযোগ এনেছে। কিন্তু যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সেসব অভিযোগ বেমালুম ভুলে গেছে।

’৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে দুই ডজন মামলা দিলে সেখানে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাও ছিল। সেই মামলার রশি শাসকরা এতটাই উপভোগ করেছেন যে, এরশাদকে আর স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেননি। খালেদা জিয়া এখন যে কারাগারে একাকিত্বে কাটাচ্ছেন সেখানে এরশাদকে বন্দিত্বের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়েছিলেন। সামরিক শাসক এরশাদকে যে যাই বলুন না কেন, তাকে যেভাবে প্রতিটি রাজনৈতিক দল অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতার মঞ্চে আক্রমণ করেছে, সেখানে তিনি কখনই শালীনতার পর্দা খোলেননি। তিনি প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো অশালীন মন্তব্যও ছোড়েননি, সৌজন্যবোধের পরিচয় দিয়েছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এই কারানির্জন বাস এরশাদের মধ্যে কী অনুভূতি সৃষ্টি করেছে, তা জানা যায়নি।

খালেদা জিয়ার জেলদণ্ড, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে বিএনপি যদি বর্জনের পথ নেয় তাহলে সরকারের জন্য আবার বিনা লড়াইয়ে ক্ষমতায় ফেরার ভোটের দুয়ার খুলে দেবে। এ ক্ষেত্রে হয়তো ৫ জানুয়ারির মতো একটি নগ্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বাইরে রেখে আরেকটি গোছানো, সাজানো নির্বাচন হবে যেখানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের ময়দানটি উন্মুক্ত করে দেবে। অন্য শরিকদেরও আলাদা ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলে দেবে।

অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইতিমধ্যে বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তার বিকল্পধারা অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ বিএনপি বর্জন করলেও ছোট ছোট দলগুলো আর নির্বাচনের বাইরে নিজেদের রাখবে না। বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য এবারের মতো দুঃসময় যেমন আসেনি, তেমনি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের জন্য এমন সুসময় অতীতে কখনো আসেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পরিবার-পরিজনসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর অবর্ণনীয় দমননীতি চালানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগকে দফায় দফায় ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে সামরিক শাসকদের আঘাত, উগ্রপন্থি রাজনৈতিক শক্তির ষড়যন্ত্র নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। এমন কোনো নেতা নেই দলে জেল খাটেননি, এমন কোনো নেতা নেই দলে পিঠে নির্যাতনের চিহ্ন বহন করেননি। দলকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে রাখা গেলেও, দলের অনেক নেতাকে সামরিক শাসকদের দলে যুক্ত করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রবল জনসমর্থন নিয়ে আপন মহিমায় আওয়ামী লীগ উদ্ভাসিত হয়েছে।

সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে অতি ডান, অতি বাম আর কিছু আধুনিক মানুষের সমন্বয়ে আওয়ামী লীগবিরোধী মঞ্চ হিসেবে বিএনপির জন্ম ও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। সেনাশাসক এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির ভাঙনই আসেনি, প্রায় সব বড় বড় নেতা তার জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের রাজনীতিতে পথে নামা খালেদা জিয়া তারুণ্যের শক্তিনির্ভর ছাত্রদলের ওপর ভর করে দলকে সুসংগঠিত করেন। ছাত্রদল ঘিরেই তার নেতৃত্বে ডান নয়, বাম নয়, সোজা পথে চলার বিশুদ্ধ বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। সেই শক্তিতে আন্দোলনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ’৯১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

এরশাদ ও জাতীয় পার্টির ওপর নিষ্ঠুর দমননীতি ছাড়া গণতন্ত্রের উত্তম শাসনই দিয়েছিলেন। এরশাদ যখন বিএনপিকে শেষ করছিলেন তখন তার সামরিক গোয়েন্দা-প্রধান জেনারেল চিশতি এতটাই দাপুটে ছিলেন যে, বলা হতো— তিনি সামনে এলে মন্ত্রীরা নন, তাদের চেয়ারও দাঁড়িয়ে যেত। মরহুম রাজনীতিবিদ আবদুস সামাদ আজাদ স্বভাবসুলভ নিজস্ব ভঙ্গিমায় পর্যবেক্ষণ থেকে কথা বলতেন। একবার তিনি আমাকে বলেছিলেন, সেই সময় এক বৈঠকে জেনারেল চিশতি যখন হম্বিতম্বি করছিলেন তখন সামাদ আজাদ তাকে বলেছিলেন, যাই করুন আর যাই বলুন; আওয়ামী লীগবিরোধী স্রোত বেগম সাহেবার (খালেদা জিয়া) আঁচলেই বাঁধা থাকবে।

আজকে যারা বলছেন, বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, মুসলিম লীগ হয়ে যাবে তারা যতই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলুন না কেন, ক্ষমতার দম্ভ কখনো সুখের পরিণতি বয়ে আনে না। অতীতে কারও জন্যই আনেনি। ইতিহাসের যাত্রাপথ নির্ধারণ করবে কার রাজনৈতিক ভাগ্যে কী ঘটে। সামরিক শাসক এরশাদের পর গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান নির্বাহী যিনি দুর্নীতির দণ্ডে দণ্ডিত হলেন। এক যুগ  আগেও কেউ ভাবেননি খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভাগ্যবিপর্যয় এতটাই ঘটবে। হাওয়া ভবনের দাপট যারা দেখেছেন তারা চিন্তাও করেননি তারেক রহমানকে জীবনের এই করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় আওয়ামী লীগ অস্তিত্বের লড়াইকালে একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে কোনো নির্বাচন বর্জন করেনি। যখন বর্জন করেছে তখন গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে নিজের মতো নির্বাচন আদায় করে গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।

কারাভোগী বেগম খলেদা জিয়া ও বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ খোলা। এক. ক্ষমতা থাকলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিজেদের মতো করে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। দুই. খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারুন আর নাই পারুন, তার মুক্তির ইস্যু সামনে এনে শেখ হাসিনার অধীনে হলেও ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা। এতে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের দেনদরবারের জায়গাটিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারবে। খালেদা জিয়া ও বিএনপিই জানেন, এখন কোন পথ নেবেন।

            লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজ।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

৪৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম