শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

আদালতপাড়ার আঙিনা থেকে রাজনীতির বারান্দায় যে আলোচনা জোরেশোরে বইছিল, সেটিই যেন কার্যকর হতে যাচ্ছে। জোর আলোচনা বইছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দণ্ডিত হচ্ছেন। মামলার রায়ে পুত্র তারেক রহমানসহ কয়েকজন সাজা পেয়েছেন। কিন্তু শুরু থেকে খালেদা জিয়াই ছিলেন আলোচনায়। কারণ খালেদা জিয়ার দণ্ডের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক ভাগ্য জড়িত। এই মামলার দণ্ডে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হারাতে পারেন। সুযোগ হারালে বিএনপির জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয়।

সেই আলোচনার ধারাবাহিকতায় এও বলাবলি হচ্ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে বিএনপি তখন নির্বাচন বর্জনের ডাক দেবে। এতে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের নিবন্ধন যেমন বাতিল হবে তেমন সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ১১ বছর ক্ষমতার বাইরে জেল, মামলায় থাকা বিএনপির ক্লান্ত নেতৃত্বের একটি অংশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং সরকারের রাজনৈতিক আশার ষোলকলা পূর্ণ করবে। সরকারি দল থেকে যেমন দম্ভের সঙ্গে কোনো কোনো মন্ত্রী, নেতা বলছেন বিএনপি ভাঙবেই, তেমনি বিএনপি থেকেও বার বার অভিযোগ করা হয়েছে সরকার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করে নির্বাচনের বাইরে রাখতে চায়, বিএনপিকে ভাঙতে চায়। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে দণ্ডিত হলে তাকে কোথায় রাখা হবে এ নিয়ে নানা কথা হয়েছে। কেউ বলেছেন, তার গুলশানের বাড়িকেই সাব জেল করা হবে, কেউ বলেছেন কাশিমপুরে নেওয়া হবে, কেউবা বলেছেন কেরানীগঞ্জে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে নাজিমউদ্দিন রোডের শতবর্ষী, এককালের ইতিহাস জড়ানো ঐতিহ্যের লাল দালানের কেন্দ্রীয় কারাগারে। যেখানে একমাত্র কয়েদি তিনি। হেভিওয়েট, ভিআইপি কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের জেলের লাল ভাত খাইয়ে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উল্লসিত হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিষাদগ্রস্ত। এই জেলে ইতিহাসের মহানায়ক থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদরা কারাদহন ভোগ করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, বৃহস্পতিবার কারাগারে গেলে রবিবার, সোমবার উচ্চ আদালতে আপিল হবে, খালেদা জিয়া জামিনে বেরিয়ে আসবেন। কিন্তু আদালতের জটিল অঙ্কের হিসাব এখন কবে আপিল হবে আর আদৌ জামিন পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

ইতিমধ্যে অন্যান্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা কারাগারে চলে গেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত না হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে তার গুলশানের বাসভবনকে সাবজেল করে যেমন তাকে রাখা যেত না হয় নিদেনপক্ষে কোনো হাসপাতালে স্থানান্তর করা যেত। অনেক খুনের মামলার আসামি ও সন্ত্রাসী কারাজীবন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। বেগম খালেদা জিয়া মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাদহন ভোগের ঘটনায় বিএনপি নেতারা বুকভরা কান্না নিয়ে মুখে বলছেন, খালেদা জিয়ার ইমেজ বাড়ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমছে।

মুখে যাই বলুন, এ ঘটনা বিএনপি নেতা-কর্মীদের শুধু মানসিক বিপর্যয়েই ফেলেনি তাদের নেতৃত্বদানের বিষয়টি বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড পুত্র তারেক রহমানও লন্ডনে নির্বাসিত। ফিরে এসে দলের হাল ধরবেন সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি নেই। ঢাকায় নামলেই জেল যেমন তার নিশ্চিত তেমনি তার দেশে ফেরা অনিশ্চিত। এটা সত্য, সরকারপক্ষ যতই খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অভিযোগে জনগণের মাঝে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত করুক না কেন, আবেগপ্রবণ মানুষের সহানুভূতি তার দিকে ঝুঁকছে। ওয়ান-ইলেভেনে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসেছিল জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে। কিন্তু যেদিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর কন্যাকে বাবার রাজনীতি করার অপরাধে টেনেহিঁচড়ে আদালতে নিল, সেদিন শেখ হাসিনা সাহসী উচ্চারণে প্রতিবাদ করে উঠলেন। আর মানুষ টিভিতে মেয়েটির চেহারা দেখে জেনারেল মইন-ফখরুদ্দীনদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। যেদিন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা রাত ঘেরাও করে সকাল হতে না হতেই গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে গেল, সেই দিন গোটা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার হয়ে গেল।

বেগম খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডকে কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুর জেলজীবনের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন। এখানে আমার তুমুল আপত্তি। সততায়, নির্লোভ চারিত্রিক দৃঢ়তায় দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর মতো মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শত বছরে পৃথিবীতে আসেন না, বাংলায় তো নয়ই। এখনো রাজনীতিতে শুধু এই দেশেই নয়, পৃথিবীজুড়ে তিনি একজন আইডল। তারপর কোনো রাজনৈতিক আইডল বাংলাদেশে আর আসেননি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ২০-দলীয় জোটও বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে সরকারের দমননীতির মধ্যে বিএনপি দুর্বল ও ভঙ্গুর হলেও দলটির জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। জনসমর্থনের দিক থেকে বিএনপি এখনো সুবিধাজনক অবস্থায়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপি ব্যর্থই হয়নি, মামলার জালে আটকা পড়ে কোমর ভেঙে যায়। পরে আরেক দফা সহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নামে লাগাতার হরতাল, অবরোধে পথ হাঁটলে আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়নি; সরকারের কঠোর দমননীতি আর মামলায় দলের চরম শক্তি ক্ষয় ঘটে।

এবার বিএনপি অনেক কৌশলী। তাদের এ কৌশল পর্যবেক্ষকদের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারি ধরপাকড়ের মুখেও খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে প্রতিটি কর্মসূচিতে শান্তিপূর্ণভাবে নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটাতে পারছে। কিন্তু চাপ সৃষ্টির জন্য বিএনপি বলে থাকে, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, তাহলে এতে সরকার তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবে, কোনো চাপ অনুভব করবে না। অন্যদিকে, বিএনপিতে যারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা চরম হতাশ হবেন।

খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে সরকারি মহলে যে উল্লাস, মিষ্টি খাওয়া-খাওয়ি— রাজনীতির সংস্কৃতির চিত্রপটে এটি অশ্লীলতা ছাড়া কিছু নয়। যদিও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে হিংসা, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা ও অশ্লীলতা সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় থেকে কম হয়নি। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান খুনি মোশতাকের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছেন, রাজপথে নামতে দেননি, নির্বাচনে দেননি আসতে, চাননি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা ফিরে আসুন। ফিরে আসার পর মিলাদ মাহফিল পড়াতে রক্তাক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি খুলে দেননি।

বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে রাজনৈতিক বিকৃতি থেকে, প্রতিহিংসার চূড়ান্ত নগ্নতা থেকে জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট শোক দিবসের রাজনীতিতে মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি নেত্রীর জন্মদিনের কেক কাটার পৈশাচিক আনন্দ রাজনৈতিক সংস্কৃতির সব নেকাব খুলে দিয়েছিল। খালেদা জিয়ার শাসনামলে ভয়াবহ একুশে গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের উড়িয়ে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা লাশ আর রক্তের বন্যায় ভাসালেও কার্যত ’৯০-উত্তর সংসদীয় গণতন্ত্রের রাজনীতিতে যে সমঝোতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল তার মৃত্যু ঘটে।

ওয়ান-ইলেভেনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, দুই নেত্রীসহ দুই দলের নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। দুই বছরের সেই শাসনকালকে অসাংবিধানিক, অভিশপ্ত, বেআইনি শাসনকাল হিসেবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি চিহ্নিত করলেও ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব জেনারেল মইন উ আহমেদ, লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার আমিন পুরস্কৃত হয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল চৌধুরী ফজলুল বারী বোকার মতো নিঃস্ব হলেন। সেই আমলের মামলা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে নিজেদেরগুলো মুছে দিলেও বেগম খালেদা জিয়ারটা রেখে দেয়। এ যেন ইতিহাসের শোধ-প্রতিশোধের খেলা। স্বাধীনতার ৪৭ বছর প্রতিটি রাজনৈতিক দল যখনই বিরোধী দলে তখনই সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সীমাহীন অভিযোগ এনেছে। কিন্তু যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সেসব অভিযোগ বেমালুম ভুলে গেছে।

’৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে দুই ডজন মামলা দিলে সেখানে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাও ছিল। সেই মামলার রশি শাসকরা এতটাই উপভোগ করেছেন যে, এরশাদকে আর স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেননি। খালেদা জিয়া এখন যে কারাগারে একাকিত্বে কাটাচ্ছেন সেখানে এরশাদকে বন্দিত্বের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়েছিলেন। সামরিক শাসক এরশাদকে যে যাই বলুন না কেন, তাকে যেভাবে প্রতিটি রাজনৈতিক দল অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতার মঞ্চে আক্রমণ করেছে, সেখানে তিনি কখনই শালীনতার পর্দা খোলেননি। তিনি প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো অশালীন মন্তব্যও ছোড়েননি, সৌজন্যবোধের পরিচয় দিয়েছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এই কারানির্জন বাস এরশাদের মধ্যে কী অনুভূতি সৃষ্টি করেছে, তা জানা যায়নি।

খালেদা জিয়ার জেলদণ্ড, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে বিএনপি যদি বর্জনের পথ নেয় তাহলে সরকারের জন্য আবার বিনা লড়াইয়ে ক্ষমতায় ফেরার ভোটের দুয়ার খুলে দেবে। এ ক্ষেত্রে হয়তো ৫ জানুয়ারির মতো একটি নগ্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বাইরে রেখে আরেকটি গোছানো, সাজানো নির্বাচন হবে যেখানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের ময়দানটি উন্মুক্ত করে দেবে। অন্য শরিকদেরও আলাদা ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলে দেবে।

অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইতিমধ্যে বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তার বিকল্পধারা অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ বিএনপি বর্জন করলেও ছোট ছোট দলগুলো আর নির্বাচনের বাইরে নিজেদের রাখবে না। বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য এবারের মতো দুঃসময় যেমন আসেনি, তেমনি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের জন্য এমন সুসময় অতীতে কখনো আসেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পরিবার-পরিজনসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর অবর্ণনীয় দমননীতি চালানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগকে দফায় দফায় ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে সামরিক শাসকদের আঘাত, উগ্রপন্থি রাজনৈতিক শক্তির ষড়যন্ত্র নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। এমন কোনো নেতা নেই দলে জেল খাটেননি, এমন কোনো নেতা নেই দলে পিঠে নির্যাতনের চিহ্ন বহন করেননি। দলকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে রাখা গেলেও, দলের অনেক নেতাকে সামরিক শাসকদের দলে যুক্ত করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রবল জনসমর্থন নিয়ে আপন মহিমায় আওয়ামী লীগ উদ্ভাসিত হয়েছে।

সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে অতি ডান, অতি বাম আর কিছু আধুনিক মানুষের সমন্বয়ে আওয়ামী লীগবিরোধী মঞ্চ হিসেবে বিএনপির জন্ম ও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। সেনাশাসক এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির ভাঙনই আসেনি, প্রায় সব বড় বড় নেতা তার জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের রাজনীতিতে পথে নামা খালেদা জিয়া তারুণ্যের শক্তিনির্ভর ছাত্রদলের ওপর ভর করে দলকে সুসংগঠিত করেন। ছাত্রদল ঘিরেই তার নেতৃত্বে ডান নয়, বাম নয়, সোজা পথে চলার বিশুদ্ধ বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। সেই শক্তিতে আন্দোলনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ’৯১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

এরশাদ ও জাতীয় পার্টির ওপর নিষ্ঠুর দমননীতি ছাড়া গণতন্ত্রের উত্তম শাসনই দিয়েছিলেন। এরশাদ যখন বিএনপিকে শেষ করছিলেন তখন তার সামরিক গোয়েন্দা-প্রধান জেনারেল চিশতি এতটাই দাপুটে ছিলেন যে, বলা হতো— তিনি সামনে এলে মন্ত্রীরা নন, তাদের চেয়ারও দাঁড়িয়ে যেত। মরহুম রাজনীতিবিদ আবদুস সামাদ আজাদ স্বভাবসুলভ নিজস্ব ভঙ্গিমায় পর্যবেক্ষণ থেকে কথা বলতেন। একবার তিনি আমাকে বলেছিলেন, সেই সময় এক বৈঠকে জেনারেল চিশতি যখন হম্বিতম্বি করছিলেন তখন সামাদ আজাদ তাকে বলেছিলেন, যাই করুন আর যাই বলুন; আওয়ামী লীগবিরোধী স্রোত বেগম সাহেবার (খালেদা জিয়া) আঁচলেই বাঁধা থাকবে।

আজকে যারা বলছেন, বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, মুসলিম লীগ হয়ে যাবে তারা যতই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলুন না কেন, ক্ষমতার দম্ভ কখনো সুখের পরিণতি বয়ে আনে না। অতীতে কারও জন্যই আনেনি। ইতিহাসের যাত্রাপথ নির্ধারণ করবে কার রাজনৈতিক ভাগ্যে কী ঘটে। সামরিক শাসক এরশাদের পর গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান নির্বাহী যিনি দুর্নীতির দণ্ডে দণ্ডিত হলেন। এক যুগ  আগেও কেউ ভাবেননি খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভাগ্যবিপর্যয় এতটাই ঘটবে। হাওয়া ভবনের দাপট যারা দেখেছেন তারা চিন্তাও করেননি তারেক রহমানকে জীবনের এই করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় আওয়ামী লীগ অস্তিত্বের লড়াইকালে একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে কোনো নির্বাচন বর্জন করেনি। যখন বর্জন করেছে তখন গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে নিজের মতো নির্বাচন আদায় করে গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।

কারাভোগী বেগম খলেদা জিয়া ও বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ খোলা। এক. ক্ষমতা থাকলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিজেদের মতো করে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। দুই. খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারুন আর নাই পারুন, তার মুক্তির ইস্যু সামনে এনে শেখ হাসিনার অধীনে হলেও ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা। এতে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের দেনদরবারের জায়গাটিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারবে। খালেদা জিয়া ও বিএনপিই জানেন, এখন কোন পথ নেবেন।

            লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজ।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা