শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

আদালতপাড়ার আঙিনা থেকে রাজনীতির বারান্দায় যে আলোচনা জোরেশোরে বইছিল, সেটিই যেন কার্যকর হতে যাচ্ছে। জোর আলোচনা বইছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দণ্ডিত হচ্ছেন। মামলার রায়ে পুত্র তারেক রহমানসহ কয়েকজন সাজা পেয়েছেন। কিন্তু শুরু থেকে খালেদা জিয়াই ছিলেন আলোচনায়। কারণ খালেদা জিয়ার দণ্ডের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক ভাগ্য জড়িত। এই মামলার দণ্ডে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হারাতে পারেন। সুযোগ হারালে বিএনপির জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয়।

সেই আলোচনার ধারাবাহিকতায় এও বলাবলি হচ্ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে বিএনপি তখন নির্বাচন বর্জনের ডাক দেবে। এতে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের নিবন্ধন যেমন বাতিল হবে তেমন সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ১১ বছর ক্ষমতার বাইরে জেল, মামলায় থাকা বিএনপির ক্লান্ত নেতৃত্বের একটি অংশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং সরকারের রাজনৈতিক আশার ষোলকলা পূর্ণ করবে। সরকারি দল থেকে যেমন দম্ভের সঙ্গে কোনো কোনো মন্ত্রী, নেতা বলছেন বিএনপি ভাঙবেই, তেমনি বিএনপি থেকেও বার বার অভিযোগ করা হয়েছে সরকার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করে নির্বাচনের বাইরে রাখতে চায়, বিএনপিকে ভাঙতে চায়। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে দণ্ডিত হলে তাকে কোথায় রাখা হবে এ নিয়ে নানা কথা হয়েছে। কেউ বলেছেন, তার গুলশানের বাড়িকেই সাব জেল করা হবে, কেউ বলেছেন কাশিমপুরে নেওয়া হবে, কেউবা বলেছেন কেরানীগঞ্জে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে নাজিমউদ্দিন রোডের শতবর্ষী, এককালের ইতিহাস জড়ানো ঐতিহ্যের লাল দালানের কেন্দ্রীয় কারাগারে। যেখানে একমাত্র কয়েদি তিনি। হেভিওয়েট, ভিআইপি কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের জেলের লাল ভাত খাইয়ে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উল্লসিত হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিষাদগ্রস্ত। এই জেলে ইতিহাসের মহানায়ক থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদরা কারাদহন ভোগ করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, বৃহস্পতিবার কারাগারে গেলে রবিবার, সোমবার উচ্চ আদালতে আপিল হবে, খালেদা জিয়া জামিনে বেরিয়ে আসবেন। কিন্তু আদালতের জটিল অঙ্কের হিসাব এখন কবে আপিল হবে আর আদৌ জামিন পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

ইতিমধ্যে অন্যান্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা কারাগারে চলে গেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত না হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে তার গুলশানের বাসভবনকে সাবজেল করে যেমন তাকে রাখা যেত না হয় নিদেনপক্ষে কোনো হাসপাতালে স্থানান্তর করা যেত। অনেক খুনের মামলার আসামি ও সন্ত্রাসী কারাজীবন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। বেগম খালেদা জিয়া মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাদহন ভোগের ঘটনায় বিএনপি নেতারা বুকভরা কান্না নিয়ে মুখে বলছেন, খালেদা জিয়ার ইমেজ বাড়ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমছে।

মুখে যাই বলুন, এ ঘটনা বিএনপি নেতা-কর্মীদের শুধু মানসিক বিপর্যয়েই ফেলেনি তাদের নেতৃত্বদানের বিষয়টি বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড পুত্র তারেক রহমানও লন্ডনে নির্বাসিত। ফিরে এসে দলের হাল ধরবেন সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি নেই। ঢাকায় নামলেই জেল যেমন তার নিশ্চিত তেমনি তার দেশে ফেরা অনিশ্চিত। এটা সত্য, সরকারপক্ষ যতই খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অভিযোগে জনগণের মাঝে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত করুক না কেন, আবেগপ্রবণ মানুষের সহানুভূতি তার দিকে ঝুঁকছে। ওয়ান-ইলেভেনে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসেছিল জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে। কিন্তু যেদিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর কন্যাকে বাবার রাজনীতি করার অপরাধে টেনেহিঁচড়ে আদালতে নিল, সেদিন শেখ হাসিনা সাহসী উচ্চারণে প্রতিবাদ করে উঠলেন। আর মানুষ টিভিতে মেয়েটির চেহারা দেখে জেনারেল মইন-ফখরুদ্দীনদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। যেদিন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা রাত ঘেরাও করে সকাল হতে না হতেই গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে গেল, সেই দিন গোটা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার হয়ে গেল।

বেগম খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডকে কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুর জেলজীবনের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন। এখানে আমার তুমুল আপত্তি। সততায়, নির্লোভ চারিত্রিক দৃঢ়তায় দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর মতো মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শত বছরে পৃথিবীতে আসেন না, বাংলায় তো নয়ই। এখনো রাজনীতিতে শুধু এই দেশেই নয়, পৃথিবীজুড়ে তিনি একজন আইডল। তারপর কোনো রাজনৈতিক আইডল বাংলাদেশে আর আসেননি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ২০-দলীয় জোটও বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে সরকারের দমননীতির মধ্যে বিএনপি দুর্বল ও ভঙ্গুর হলেও দলটির জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। জনসমর্থনের দিক থেকে বিএনপি এখনো সুবিধাজনক অবস্থায়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপি ব্যর্থই হয়নি, মামলার জালে আটকা পড়ে কোমর ভেঙে যায়। পরে আরেক দফা সহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নামে লাগাতার হরতাল, অবরোধে পথ হাঁটলে আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়নি; সরকারের কঠোর দমননীতি আর মামলায় দলের চরম শক্তি ক্ষয় ঘটে।

এবার বিএনপি অনেক কৌশলী। তাদের এ কৌশল পর্যবেক্ষকদের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারি ধরপাকড়ের মুখেও খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে প্রতিটি কর্মসূচিতে শান্তিপূর্ণভাবে নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটাতে পারছে। কিন্তু চাপ সৃষ্টির জন্য বিএনপি বলে থাকে, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, তাহলে এতে সরকার তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবে, কোনো চাপ অনুভব করবে না। অন্যদিকে, বিএনপিতে যারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা চরম হতাশ হবেন।

খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে সরকারি মহলে যে উল্লাস, মিষ্টি খাওয়া-খাওয়ি— রাজনীতির সংস্কৃতির চিত্রপটে এটি অশ্লীলতা ছাড়া কিছু নয়। যদিও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে হিংসা, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা ও অশ্লীলতা সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় থেকে কম হয়নি। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান খুনি মোশতাকের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছেন, রাজপথে নামতে দেননি, নির্বাচনে দেননি আসতে, চাননি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা ফিরে আসুন। ফিরে আসার পর মিলাদ মাহফিল পড়াতে রক্তাক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি খুলে দেননি।

বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে রাজনৈতিক বিকৃতি থেকে, প্রতিহিংসার চূড়ান্ত নগ্নতা থেকে জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট শোক দিবসের রাজনীতিতে মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি নেত্রীর জন্মদিনের কেক কাটার পৈশাচিক আনন্দ রাজনৈতিক সংস্কৃতির সব নেকাব খুলে দিয়েছিল। খালেদা জিয়ার শাসনামলে ভয়াবহ একুশে গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের উড়িয়ে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা লাশ আর রক্তের বন্যায় ভাসালেও কার্যত ’৯০-উত্তর সংসদীয় গণতন্ত্রের রাজনীতিতে যে সমঝোতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল তার মৃত্যু ঘটে।

ওয়ান-ইলেভেনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, দুই নেত্রীসহ দুই দলের নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। দুই বছরের সেই শাসনকালকে অসাংবিধানিক, অভিশপ্ত, বেআইনি শাসনকাল হিসেবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি চিহ্নিত করলেও ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব জেনারেল মইন উ আহমেদ, লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার আমিন পুরস্কৃত হয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল চৌধুরী ফজলুল বারী বোকার মতো নিঃস্ব হলেন। সেই আমলের মামলা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে নিজেদেরগুলো মুছে দিলেও বেগম খালেদা জিয়ারটা রেখে দেয়। এ যেন ইতিহাসের শোধ-প্রতিশোধের খেলা। স্বাধীনতার ৪৭ বছর প্রতিটি রাজনৈতিক দল যখনই বিরোধী দলে তখনই সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সীমাহীন অভিযোগ এনেছে। কিন্তু যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সেসব অভিযোগ বেমালুম ভুলে গেছে।

’৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে দুই ডজন মামলা দিলে সেখানে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাও ছিল। সেই মামলার রশি শাসকরা এতটাই উপভোগ করেছেন যে, এরশাদকে আর স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেননি। খালেদা জিয়া এখন যে কারাগারে একাকিত্বে কাটাচ্ছেন সেখানে এরশাদকে বন্দিত্বের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়েছিলেন। সামরিক শাসক এরশাদকে যে যাই বলুন না কেন, তাকে যেভাবে প্রতিটি রাজনৈতিক দল অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতার মঞ্চে আক্রমণ করেছে, সেখানে তিনি কখনই শালীনতার পর্দা খোলেননি। তিনি প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো অশালীন মন্তব্যও ছোড়েননি, সৌজন্যবোধের পরিচয় দিয়েছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এই কারানির্জন বাস এরশাদের মধ্যে কী অনুভূতি সৃষ্টি করেছে, তা জানা যায়নি।

খালেদা জিয়ার জেলদণ্ড, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে বিএনপি যদি বর্জনের পথ নেয় তাহলে সরকারের জন্য আবার বিনা লড়াইয়ে ক্ষমতায় ফেরার ভোটের দুয়ার খুলে দেবে। এ ক্ষেত্রে হয়তো ৫ জানুয়ারির মতো একটি নগ্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বাইরে রেখে আরেকটি গোছানো, সাজানো নির্বাচন হবে যেখানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের ময়দানটি উন্মুক্ত করে দেবে। অন্য শরিকদেরও আলাদা ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলে দেবে।

অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইতিমধ্যে বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তার বিকল্পধারা অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ বিএনপি বর্জন করলেও ছোট ছোট দলগুলো আর নির্বাচনের বাইরে নিজেদের রাখবে না। বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য এবারের মতো দুঃসময় যেমন আসেনি, তেমনি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের জন্য এমন সুসময় অতীতে কখনো আসেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পরিবার-পরিজনসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর অবর্ণনীয় দমননীতি চালানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগকে দফায় দফায় ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে সামরিক শাসকদের আঘাত, উগ্রপন্থি রাজনৈতিক শক্তির ষড়যন্ত্র নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। এমন কোনো নেতা নেই দলে জেল খাটেননি, এমন কোনো নেতা নেই দলে পিঠে নির্যাতনের চিহ্ন বহন করেননি। দলকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে রাখা গেলেও, দলের অনেক নেতাকে সামরিক শাসকদের দলে যুক্ত করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রবল জনসমর্থন নিয়ে আপন মহিমায় আওয়ামী লীগ উদ্ভাসিত হয়েছে।

সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে অতি ডান, অতি বাম আর কিছু আধুনিক মানুষের সমন্বয়ে আওয়ামী লীগবিরোধী মঞ্চ হিসেবে বিএনপির জন্ম ও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। সেনাশাসক এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির ভাঙনই আসেনি, প্রায় সব বড় বড় নেতা তার জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের রাজনীতিতে পথে নামা খালেদা জিয়া তারুণ্যের শক্তিনির্ভর ছাত্রদলের ওপর ভর করে দলকে সুসংগঠিত করেন। ছাত্রদল ঘিরেই তার নেতৃত্বে ডান নয়, বাম নয়, সোজা পথে চলার বিশুদ্ধ বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। সেই শক্তিতে আন্দোলনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ’৯১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

এরশাদ ও জাতীয় পার্টির ওপর নিষ্ঠুর দমননীতি ছাড়া গণতন্ত্রের উত্তম শাসনই দিয়েছিলেন। এরশাদ যখন বিএনপিকে শেষ করছিলেন তখন তার সামরিক গোয়েন্দা-প্রধান জেনারেল চিশতি এতটাই দাপুটে ছিলেন যে, বলা হতো— তিনি সামনে এলে মন্ত্রীরা নন, তাদের চেয়ারও দাঁড়িয়ে যেত। মরহুম রাজনীতিবিদ আবদুস সামাদ আজাদ স্বভাবসুলভ নিজস্ব ভঙ্গিমায় পর্যবেক্ষণ থেকে কথা বলতেন। একবার তিনি আমাকে বলেছিলেন, সেই সময় এক বৈঠকে জেনারেল চিশতি যখন হম্বিতম্বি করছিলেন তখন সামাদ আজাদ তাকে বলেছিলেন, যাই করুন আর যাই বলুন; আওয়ামী লীগবিরোধী স্রোত বেগম সাহেবার (খালেদা জিয়া) আঁচলেই বাঁধা থাকবে।

আজকে যারা বলছেন, বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, মুসলিম লীগ হয়ে যাবে তারা যতই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলুন না কেন, ক্ষমতার দম্ভ কখনো সুখের পরিণতি বয়ে আনে না। অতীতে কারও জন্যই আনেনি। ইতিহাসের যাত্রাপথ নির্ধারণ করবে কার রাজনৈতিক ভাগ্যে কী ঘটে। সামরিক শাসক এরশাদের পর গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান নির্বাহী যিনি দুর্নীতির দণ্ডে দণ্ডিত হলেন। এক যুগ  আগেও কেউ ভাবেননি খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভাগ্যবিপর্যয় এতটাই ঘটবে। হাওয়া ভবনের দাপট যারা দেখেছেন তারা চিন্তাও করেননি তারেক রহমানকে জীবনের এই করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় আওয়ামী লীগ অস্তিত্বের লড়াইকালে একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে কোনো নির্বাচন বর্জন করেনি। যখন বর্জন করেছে তখন গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে নিজের মতো নির্বাচন আদায় করে গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।

কারাভোগী বেগম খলেদা জিয়া ও বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ খোলা। এক. ক্ষমতা থাকলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিজেদের মতো করে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। দুই. খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারুন আর নাই পারুন, তার মুক্তির ইস্যু সামনে এনে শেখ হাসিনার অধীনে হলেও ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা। এতে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের দেনদরবারের জায়গাটিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারবে। খালেদা জিয়া ও বিএনপিই জানেন, এখন কোন পথ নেবেন।

            লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজ।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ