শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
খালেদা ও বিএনপির সামনে দুই পথ খোলা

আদালতপাড়ার আঙিনা থেকে রাজনীতির বারান্দায় যে আলোচনা জোরেশোরে বইছিল, সেটিই যেন কার্যকর হতে যাচ্ছে। জোর আলোচনা বইছিল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দণ্ডিত হচ্ছেন। মামলার রায়ে পুত্র তারেক রহমানসহ কয়েকজন সাজা পেয়েছেন। কিন্তু শুরু থেকে খালেদা জিয়াই ছিলেন আলোচনায়। কারণ খালেদা জিয়ার দণ্ডের সঙ্গে বিএনপির রাজনৈতিক ভাগ্য জড়িত। এই মামলার দণ্ডে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ হারাতে পারেন। সুযোগ হারালে বিএনপির জন্য রাজনৈতিক বিপর্যয়।

সেই আলোচনার ধারাবাহিকতায় এও বলাবলি হচ্ছিল যে, বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে বিএনপি তখন নির্বাচন বর্জনের ডাক দেবে। এতে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তাদের নিবন্ধন যেমন বাতিল হবে তেমন সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে ১১ বছর ক্ষমতার বাইরে জেল, মামলায় থাকা বিএনপির ক্লান্ত নেতৃত্বের একটি অংশ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং সরকারের রাজনৈতিক আশার ষোলকলা পূর্ণ করবে। সরকারি দল থেকে যেমন দম্ভের সঙ্গে কোনো কোনো মন্ত্রী, নেতা বলছেন বিএনপি ভাঙবেই, তেমনি বিএনপি থেকেও বার বার অভিযোগ করা হয়েছে সরকার রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলায় খালেদা জিয়াকে দণ্ডিত করে নির্বাচনের বাইরে রাখতে চায়, বিএনপিকে ভাঙতে চায়। বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে দণ্ডিত হলে তাকে কোথায় রাখা হবে এ নিয়ে নানা কথা হয়েছে। কেউ বলেছেন, তার গুলশানের বাড়িকেই সাব জেল করা হবে, কেউ বলেছেন কাশিমপুরে নেওয়া হবে, কেউবা বলেছেন কেরানীগঞ্জে। কিন্তু খালেদা জিয়াকে যেতে হয়েছে নাজিমউদ্দিন রোডের শতবর্ষী, এককালের ইতিহাস জড়ানো ঐতিহ্যের লাল দালানের কেন্দ্রীয় কারাগারে। যেখানে একমাত্র কয়েদি তিনি। হেভিওয়েট, ভিআইপি কারাবন্দী খালেদা জিয়াকে নাজিমউদ্দিন রোডের জেলের লাল ভাত খাইয়ে সরকারি দলের নেতা-কর্মীরা উল্লসিত হলেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা বিষাদগ্রস্ত। এই জেলে ইতিহাসের মহানায়ক থেকে স্বাধীনতা সংগ্রামের দেশবরেণ্য রাজনীতিবিদরা কারাদহন ভোগ করেছেন। অনেকে মনে করেছিলেন, বৃহস্পতিবার কারাগারে গেলে রবিবার, সোমবার উচ্চ আদালতে আপিল হবে, খালেদা জিয়া জামিনে বেরিয়ে আসবেন। কিন্তু আদালতের জটিল অঙ্কের হিসাব এখন কবে আপিল হবে আর আদৌ জামিন পাবেন কিনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

ইতিমধ্যে অন্যান্য মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা কারাগারে চলে গেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত না হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে তার গুলশানের বাসভবনকে সাবজেল করে যেমন তাকে রাখা যেত না হয় নিদেনপক্ষে কোনো হাসপাতালে স্থানান্তর করা যেত। অনেক খুনের মামলার আসামি ও সন্ত্রাসী কারাজীবন কাটাচ্ছেন হাসপাতালে। বেগম খালেদা জিয়া মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাদহন ভোগের ঘটনায় বিএনপি নেতারা বুকভরা কান্না নিয়ে মুখে বলছেন, খালেদা জিয়ার ইমেজ বাড়ছে, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কমছে।

মুখে যাই বলুন, এ ঘটনা বিএনপি নেতা-কর্মীদের শুধু মানসিক বিপর্যয়েই ফেলেনি তাদের নেতৃত্বদানের বিষয়টি বড় সংকট হয়ে দেখা দিয়েছে। ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে দলে সেকেন্ড ইন কমান্ড পুত্র তারেক রহমানও লন্ডনে নির্বাসিত। ফিরে এসে দলের হাল ধরবেন সেই পরিবেশ-পরিস্থিতি নেই। ঢাকায় নামলেই জেল যেমন তার নিশ্চিত তেমনি তার দেশে ফেরা অনিশ্চিত। এটা সত্য, সরকারপক্ষ যতই খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অভিযোগে জনগণের মাঝে সমালোচনার তীরে ক্ষতবিক্ষত করুক না কেন, আবেগপ্রবণ মানুষের সহানুভূতি তার দিকে ঝুঁকছে। ওয়ান-ইলেভেনে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতায় এসেছিল জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন নিয়ে। কিন্তু যেদিন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর কন্যাকে বাবার রাজনীতি করার অপরাধে টেনেহিঁচড়ে আদালতে নিল, সেদিন শেখ হাসিনা সাহসী উচ্চারণে প্রতিবাদ করে উঠলেন। আর মানুষ টিভিতে মেয়েটির চেহারা দেখে জেনারেল মইন-ফখরুদ্দীনদের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল। যেদিন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সারা রাত ঘেরাও করে সকাল হতে না হতেই গ্রেফতার করে আদালতে নিয়ে গেল, সেই দিন গোটা দেশের মানুষ শেখ হাসিনার হয়ে গেল।

বেগম খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডকে কেউ কেউ বঙ্গবন্ধুর জেলজীবনের সঙ্গে তুলনা করতে চাইছেন। এখানে আমার তুমুল আপত্তি। সততায়, নির্লোভ চারিত্রিক দৃঢ়তায় দেশ ও মানুষের প্রতি গভীর ভালোবাসায় বঙ্গবন্ধুর মতো মহান জাতীয়তাবাদী নেতা শত বছরে পৃথিবীতে আসেন না, বাংলায় তো নয়ই। এখনো রাজনীতিতে শুধু এই দেশেই নয়, পৃথিবীজুড়ে তিনি একজন আইডল। তারপর কোনো রাজনৈতিক আইডল বাংলাদেশে আর আসেননি।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, খালেদা জিয়াকে ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার আগে বিএনপির স্থায়ী কমিটি ও ২০-দলীয় জোটও বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সাংগঠনিকভাবে সরকারের দমননীতির মধ্যে বিএনপি দুর্বল ও ভঙ্গুর হলেও দলটির জনপ্রিয়তা অস্বীকার করার উপায় নেই। জনসমর্থনের দিক থেকে বিএনপি এখনো সুবিধাজনক অবস্থায়।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন ও প্রতিরোধ করতে গিয়ে বিএনপি ব্যর্থই হয়নি, মামলার জালে আটকা পড়ে কোমর ভেঙে যায়। পরে আরেক দফা সহিংস অসহযোগ আন্দোলনের নামে লাগাতার হরতাল, অবরোধে পথ হাঁটলে আন্দোলন ব্যর্থতায় পর্যবশিত হয়নি; সরকারের কঠোর দমননীতি আর মামলায় দলের চরম শক্তি ক্ষয় ঘটে।

এবার বিএনপি অনেক কৌশলী। তাদের এ কৌশল পর্যবেক্ষকদের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। সরকারি ধরপাকড়ের মুখেও খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে প্রতিটি কর্মসূচিতে শান্তিপূর্ণভাবে নেতা-কর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ঘটাতে পারছে। কিন্তু চাপ সৃষ্টির জন্য বিএনপি বলে থাকে, খালেদা জিয়াকে ছাড়া নির্বাচনে যাবে না, তাহলে এতে সরকার তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলবে, কোনো চাপ অনুভব করবে না। অন্যদিকে, বিএনপিতে যারা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়েছেন তারা চরম হতাশ হবেন।

খালেদা জিয়ার দণ্ড ঘিরে সরকারি মহলে যে উল্লাস, মিষ্টি খাওয়া-খাওয়ি— রাজনীতির সংস্কৃতির চিত্রপটে এটি অশ্লীলতা ছাড়া কিছু নয়। যদিও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে হিংসা, প্রতিহিংসা, নিষ্ঠুরতা ও অশ্লীলতা সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের সময় থেকে কম হয়নি। সেনাশাসক জিয়াউর রহমান খুনি মোশতাকের উত্তরাধিকারিত্ব বহন করে আওয়ামী লীগ নেতাদের বছরের পর বছর জেল খাটিয়েছেন, রাজপথে নামতে দেননি, নির্বাচনে দেননি আসতে, চাননি আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে শেখ হাসিনা ফিরে আসুন। ফিরে আসার পর মিলাদ মাহফিল পড়াতে রক্তাক্ত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িটি খুলে দেননি।

বেগম খালেদা জিয়ার শাসনামলে রাজনৈতিক বিকৃতি থেকে, প্রতিহিংসার চূড়ান্ত নগ্নতা থেকে জাতির বেদনাবিধুর ১৫ আগস্ট শোক দিবসের রাজনীতিতে মিথ্যার ওপর দাঁড়িয়ে বিএনপি নেত্রীর জন্মদিনের কেক কাটার পৈশাচিক আনন্দ রাজনৈতিক সংস্কৃতির সব নেকাব খুলে দিয়েছিল। খালেদা জিয়ার শাসনামলে ভয়াবহ একুশে গ্রেনেড হামলার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের উড়িয়ে দেওয়ার নির্মম চেষ্টা লাশ আর রক্তের বন্যায় ভাসালেও কার্যত ’৯০-উত্তর সংসদীয় গণতন্ত্রের রাজনীতিতে যে সমঝোতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল তার মৃত্যু ঘটে।

ওয়ান-ইলেভেনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, দুই নেত্রীসহ দুই দলের নেতা-কর্মী, ব্যবসায়ীসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। দুই বছরের সেই শাসনকালকে অসাংবিধানিক, অভিশপ্ত, বেআইনি শাসনকাল হিসেবে আওয়ামী লীগ-বিএনপি চিহ্নিত করলেও ওয়ান-ইলেভেনের কুশীলব জেনারেল মইন উ আহমেদ, লে. জেনারেল মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, ব্রিগেডিয়ার আমিন পুরস্কৃত হয়েছিলেন। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল চৌধুরী ফজলুল বারী বোকার মতো নিঃস্ব হলেন। সেই আমলের মামলা আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে নিজেদেরগুলো মুছে দিলেও বেগম খালেদা জিয়ারটা রেখে দেয়। এ যেন ইতিহাসের শোধ-প্রতিশোধের খেলা। স্বাধীনতার ৪৭ বছর প্রতিটি রাজনৈতিক দল যখনই বিরোধী দলে তখনই সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির সীমাহীন অভিযোগ এনেছে। কিন্তু যখনই ক্ষমতায় এসেছে, সেসব অভিযোগ বেমালুম ভুলে গেছে।

’৯১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার সরকার এরশাদের বিরুদ্ধে দুই ডজন মামলা দিলে সেখানে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলাও ছিল। সেই মামলার রশি শাসকরা এতটাই উপভোগ করেছেন যে, এরশাদকে আর স্বাধীনভাবে রাজনীতি করতে দেননি। খালেদা জিয়া এখন যে কারাগারে একাকিত্বে কাটাচ্ছেন সেখানে এরশাদকে বন্দিত্বের নিঃসঙ্গ জীবন দিয়েছিলেন। সামরিক শাসক এরশাদকে যে যাই বলুন না কেন, তাকে যেভাবে প্রতিটি রাজনৈতিক দল অশ্লীল ভাষায় বক্তৃতার মঞ্চে আক্রমণ করেছে, সেখানে তিনি কখনই শালীনতার পর্দা খোলেননি। তিনি প্রতিপক্ষের প্রতি কখনো অশালীন মন্তব্যও ছোড়েননি, সৌজন্যবোধের পরিচয় দিয়েছেন। বেগম খালেদা জিয়ার এই কারানির্জন বাস এরশাদের মধ্যে কী অনুভূতি সৃষ্টি করেছে, তা জানা যায়নি।

খালেদা জিয়ার জেলদণ্ড, নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করলে বিএনপি যদি বর্জনের পথ নেয় তাহলে সরকারের জন্য আবার বিনা লড়াইয়ে ক্ষমতায় ফেরার ভোটের দুয়ার খুলে দেবে। এ ক্ষেত্রে হয়তো ৫ জানুয়ারির মতো একটি নগ্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে না। প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপিকে বাইরে রেখে আরেকটি গোছানো, সাজানো নির্বাচন হবে যেখানে আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের ময়দানটি উন্মুক্ত করে দেবে। অন্য শরিকদেরও আলাদা ভোটের প্রস্তুতি নিতে বলে দেবে।

অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইতিমধ্যে বলেছেন, আগামী নির্বাচনে তার বিকল্পধারা অংশগ্রহণ করবে। অর্থাৎ বিএনপি বর্জন করলেও ছোট ছোট দলগুলো আর নির্বাচনের বাইরে নিজেদের রাখবে না। বিএনপি বা খালেদা জিয়ার জন্য এবারের মতো দুঃসময় যেমন আসেনি, তেমনি শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের জন্য এমন সুসময় অতীতে কখনো আসেনি। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট পরিবার-পরিজনসহ বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের ওপর অবর্ণনীয় দমননীতি চালানো হয়েছিল। আওয়ামী লীগকে দফায় দফায় ভাঙা হয়েছিল। কিন্তু উপমহাদেশের প্রাচীন রাজনৈতিক দল, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে সামরিক শাসকদের আঘাত, উগ্রপন্থি রাজনৈতিক শক্তির ষড়যন্ত্র নিশ্চিহ্ন করতে পারেনি। এমন কোনো নেতা নেই দলে জেল খাটেননি, এমন কোনো নেতা নেই দলে পিঠে নির্যাতনের চিহ্ন বহন করেননি। দলকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে রাখা গেলেও, দলের অনেক নেতাকে সামরিক শাসকদের দলে যুক্ত করলেও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রবল জনসমর্থন নিয়ে আপন মহিমায় আওয়ামী লীগ উদ্ভাসিত হয়েছে।

সেনাশাসক জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় বসে রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে অতি ডান, অতি বাম আর কিছু আধুনিক মানুষের সমন্বয়ে আওয়ামী লীগবিরোধী মঞ্চ হিসেবে বিএনপির জন্ম ও বিকাশ ঘটিয়েছিলেন। সেনাশাসক এরশাদ ক্ষমতায় আসার পর বিএনপির ভাঙনই আসেনি, প্রায় সব বড় বড় নেতা তার জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রের রাজনীতিতে পথে নামা খালেদা জিয়া তারুণ্যের শক্তিনির্ভর ছাত্রদলের ওপর ভর করে দলকে সুসংগঠিত করেন। ছাত্রদল ঘিরেই তার নেতৃত্বে ডান নয়, বাম নয়, সোজা পথে চলার বিশুদ্ধ বিএনপির জন্ম দিয়েছিলেন। সেই শক্তিতে আন্দোলনে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ’৯১-এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসেছিলেন।

এরশাদ ও জাতীয় পার্টির ওপর নিষ্ঠুর দমননীতি ছাড়া গণতন্ত্রের উত্তম শাসনই দিয়েছিলেন। এরশাদ যখন বিএনপিকে শেষ করছিলেন তখন তার সামরিক গোয়েন্দা-প্রধান জেনারেল চিশতি এতটাই দাপুটে ছিলেন যে, বলা হতো— তিনি সামনে এলে মন্ত্রীরা নন, তাদের চেয়ারও দাঁড়িয়ে যেত। মরহুম রাজনীতিবিদ আবদুস সামাদ আজাদ স্বভাবসুলভ নিজস্ব ভঙ্গিমায় পর্যবেক্ষণ থেকে কথা বলতেন। একবার তিনি আমাকে বলেছিলেন, সেই সময় এক বৈঠকে জেনারেল চিশতি যখন হম্বিতম্বি করছিলেন তখন সামাদ আজাদ তাকে বলেছিলেন, যাই করুন আর যাই বলুন; আওয়ামী লীগবিরোধী স্রোত বেগম সাহেবার (খালেদা জিয়া) আঁচলেই বাঁধা থাকবে।

আজকে যারা বলছেন, বিএনপি শেষ হয়ে যাবে, মুসলিম লীগ হয়ে যাবে তারা যতই তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলুন না কেন, ক্ষমতার দম্ভ কখনো সুখের পরিণতি বয়ে আনে না। অতীতে কারও জন্যই আনেনি। ইতিহাসের যাত্রাপথ নির্ধারণ করবে কার রাজনৈতিক ভাগ্যে কী ঘটে। সামরিক শাসক এরশাদের পর গণতন্ত্রের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াই রাষ্ট্রের দ্বিতীয় প্রধান নির্বাহী যিনি দুর্নীতির দণ্ডে দণ্ডিত হলেন। এক যুগ  আগেও কেউ ভাবেননি খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভাগ্যবিপর্যয় এতটাই ঘটবে। হাওয়া ভবনের দাপট যারা দেখেছেন তারা চিন্তাও করেননি তারেক রহমানকে জীবনের এই করুণ পরিণতি ভোগ করতে হবে। ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকার সময় আওয়ামী লীগ অস্তিত্বের লড়াইকালে একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে কোনো নির্বাচন বর্জন করেনি। যখন বর্জন করেছে তখন গণঅভ্যুত্থান ঘটিয়ে নিজের মতো নির্বাচন আদায় করে গণরায় নিয়ে ক্ষমতায় এসেছে।

কারাভোগী বেগম খলেদা জিয়া ও বিএনপির সামনে এখন দুটি পথ খোলা। এক. ক্ষমতা থাকলে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটিয়ে নিজেদের মতো করে নির্দলীয় সরকারের দাবি আদায় করে নির্বাচনে যাওয়া। দুই. খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারুন আর নাই পারুন, তার মুক্তির ইস্যু সামনে এনে শেখ হাসিনার অধীনে হলেও ঐক্যবদ্ধ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ করা। এতে ক্ষমতায় আসতে না পারলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হিসেবে সংসদে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের দেনদরবারের জায়গাটিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে পারবে। খালেদা জিয়া ও বিএনপিই জানেন, এখন কোন পথ নেবেন।

            লেখক : প্রধান সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমবিডি.নিউজ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম