শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

মন্দির মসজিদ নিয়ে রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্দির মসজিদ নিয়ে রাজনীতি

কিছুদিন আগে কলকাতার একাডেমি অব ফাইন আর্টস প্রাঙ্গণে একটি গাছতলায় দুটো পাথর বসিয়ে গেছে কারা যেন, কারা যেন তারপর ওই পাথর দুটোয় সিঁদুর লেপেছে, মালা পরিয়েছে, ফুল পাতা ছড়িয়েছে, পূজার্চনা শুরু করেছে। এসবের মানে, পাথর দুটো পাথর নয়, পাথর দুটো ভগবান। মুশকিল হলো, সিঁদুর লেপা পাথরকে যে কেউ সরিয়ে দিতে পারছিল না, ভয় ছিল, সরিয়ে দিলে ধার্মিকেরা ছুটে এসে মারধর করবে। কেউ নাকি ওই পাথর দুটোকে লাথি মেরে সরাতে চেয়েছিল, তাতেই একদল তেড়ে এসেছে, শিব ঠাকুরকে লাথি মেরেছে, এত বড় স্পর্ধা! অনেকে বলছেন, প্রগতিশীলদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে, মুক্তচিন্তকদের মতবিনিময়ের জায়গায় মন্দির গড়ার ষড়যন্ত্র চলছে। মন্দির গড়ে উঠলে, মুশকিল হলো, এলাকাটিতে সংস্কৃতি চর্চার বদলে ধর্ম চর্চাই প্রাধান্য পাবে। ধর্মবাদীরা ধর্মকে সংস্কৃতি করতে চায়, সংস্কৃতিকে ধর্ম করতে চায় না। এই প্রশ্ন তো আসেই, মন্দির গড়ার জন্য একাডেমি চত্বরের দরকার হয় কেন? মন্দিরের কি অভাব কলকাতায়? শত শত মন্দির তো আছেই পুজোর জন্য!

ধার্মিকদের নিয়ে মুশকিল, তারা পৃথিবীর সব জায়গা দখল করে নিতে চায়। সব সরকারকে তাদের প্রচারক বানাতে চায়, সব প্রতিষ্ঠানকে তাদের সমর্থক করতে চায়, সব মানুষকে বিশ্বাস করাতে চায় সেই রূপকথায়, যে রূপকথায় তারা নিজেরা বিশ্বাস করে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আড়াই হাজার মসজিদ মাদ্রাসা বানানো হয়েছে। রাতে রাতে মোল্লারা ওয়াজ শোনায় রোহিঙ্গাদের, বুদ্ধি দেয়, বার্মা তাদের ফেরত নিতে চাইলেও যেন তারা ফেরত না যায়। রোহিঙ্গা শিশুদের মগজ ধোলাই চলছে। এদের জিহাদি বানানোর দুষ্ট চিন্তা কারও কারও মাথায়, আমরা অনেকেই সে কথা জানি। ধর্মের রাজনীতি থেকে শুধু নিজেদের বাঁচালেই চলবে না, রাষ্ট্রকে বাঁচাতে হবে, সমাজকেও বাঁচাতে হবে।

কলকাতার একাডেমি চত্বরে মন্দির গড়ার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে প্রগতিশীল মানুষ। প্রতিবাদের ফলে কাজ হয়েছে। পাথর দুটোকে গাছতলা থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছে পুলিশ। সাংস্কৃতিক কর্মীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। চত্বরটিতে একটি মন্দির হতে যাচ্ছিল, অথচ মন্দির হতে দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে কোনও দাঙ্গা হাঙ্গামা হয়নি। পূজার্চনা যখন হয়েছিল, তখন কেউ কেউ ওটিকে ছোটখাটো একটি মন্দির বললেও বলতে পারে। চত্বর থেকে মন্দির সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তটি সঠিক। জনগণের স্বার্থ ধর্মের চেয়ে বড়। ফাইন আর্টস একাডেমির চত্বরে মন্দির গড়ে তোলা কোনও অর্থেই সঠিক নয়। চত্বরটি ফাইন আর্টসের জন্য বরাদ্দ, মন্দিরের জন্য নয়। কোনও মন্দির চত্বরে কেউ একাডেমি গড়ে তুলতে যায় না, একাডেমি চত্বরেও মন্দির গড়ে তোলা উচিত নয়। দুটো প্রতিষ্ঠান একই চত্বরে থাকার জন্য যে ন্যূনতম সম্পর্ক থাকতে হয়, সেটি নেই। মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে হাসপাতাল গড়ে উঠতে পারে, নাটকের মঞ্চের পাশে নাট্য একাডেমি গড়ে উঠতে পারে, মন্দিরের আঙিনায় টোল থাকতে পারে। ঠিক যেমন মসজিদের আঙিনায় থাকতে পারে মাদ্রাসা।

যে স্থানে যেটিকে মানায়, সে স্থানেই সেটিকে স্থাপন করা উচিত। রানওয়ের ওপর কি দালান তোলা বা হাইওয়ের ওপর হাট বসানো উচিত? যে কেউ বলবে উচিত নয়। কলকাতা বিমানবন্দরের দ্বিতীয় রানওয়ের সামনে কিন্তু আস্ত একটি মসজিদ দাঁড়িয়ে আছে। এই মসজিদটি সরিয়ে ফেলার চেষ্টা চলছে অনেক কাল। সরিয়ে ফেলে দেওয়া নয়, সরিয়ে অন্য জায়গায় নেওয়া। কিন্তু সম্ভব হচ্ছে না। আদৌ সম্ভব হবে কিনা, এ ব্যাপারেও কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। এটি যদি একটি বাড়ি হতো, দোকান হতো, তাহলে সরিয়ে ফেলায় সমস্যা হতো না। মসজিদ বলেই সমস্যা। মসজিদটি সরানোর জন্য ক’জন রাজনৈতিক নেতা মুসলিম সংগঠন দার-উল-উলুমের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। মসজিদ কমিটি, রাজ্য সরকার, আর কেন্দ্র-সরকারের মধ্যেও বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। জানিনা হয়েছিল কিনা, হলেও লাভ হয়নি। যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে মসজিদটি যে রানওয়ের সামনে থেকে সরানো উচিত, তা সকলে জানে। সরানো সম্ভব না হওয়ার কারণ, মুসলমানরা মসজিদ সরানোর পক্ষে নন। অথবা রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই মসজিদটি সরানোর জন্য জোরেশোরে উদ্যোগ নেন না, কারণ তাঁরা মনে করেন, মসজিদ সরাতে চাইলে মুসলিমদের ভোট পাওয়া যাবে না। ভোটের কারণে মুসলিম তোষণ চলে ভারতবর্ষে। মুসলিমদের মঙ্গল চান বলে মসজিদটি কোথাও সরে যাক তা চান না, এ কথা যারা বলে, তারা মিথ্যে বলে। মুসলমানদের মঙ্গল তাঁরাই চান, যাঁরা মুসলমানদের মানুষ হিসেবে মর্যাদা দেন, তাঁদের শিক্ষিত সচেতন স্বনির্ভর দেখতে চান, প্রগতিশীলতায়, ধর্মনিরপেক্ষতায়, মুক্তচিন্তায়, উদারনৈতিকতায়, বাক স্বাধীনতায় তাঁদের বিশ্বাসী দেখতে চান।

বিমানবন্দরের জন্ম থেকেই মসজিদটি রানওয়ের সামনে রয়েছে। আট নম্বর গেট দিয়ে প্রতিদিন তিরিশ-চল্লিশজন লোক ঢোকেন মসজিদে নামাজ পড়ার জন্য। শুক্রবারে একশো’রও বেশি যান জুমা পড়তে। মসজিদটি আছে বলে বিমানবন্দরের সুরক্ষিত এলাকায় বাইরের লোক কী অনায়াসে ঢুকে পড়তে পারেন! এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় আট নম্বর গেট থেকে মসজিদ পর্যন্ত যাতায়াতের পথটি কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে দেওয়া হলেই তো রানওয়ের সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। মসজিদের জন্য বিমান ওঠানামার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। কলকাতায় দু’টি সমান্তরাল রানওয়ে উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত বিস্তৃত। প্রধান রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৬২৭ মিটার। কিন্তু, দ্বিতীয় রানওয়ের উত্তর প্রান্তে মসজিদ থাকায় সেটি ২ হাজার ৮৩৯ মিটারের বেশি বাড়ানো সম্ভব হয়নি। সেদিক থেকে বিমান যখন নামে, তখন দুর্ঘটনার ভয়ে রানওয়ের অনেকটা অংশ ব্যবহার করা সম্ভব হয় না। প্রধান রানওয়ে প্রায়ই বন্ধ থাকায় দ্বিতীয় রানওয়ে দিয়ে বিমান ওঠানামা করে। কিন্তু তার দৈর্ঘ্য কম থাকায় এয়ারবাস ৩৩০, বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় বিমান সেই রানওয়ে দিয়ে ওঠানামা করতে পারে না। মসজিদ সরিয়ে দ্বিতীয় রানওয়ের দৈর্ঘ্য বাড়ালে সমস্যা আর থাকবে না। দু’টি রানওয়ের দৈর্ঘ্য সমান হলে একসঙ্গে দু’টি রানওয়ে থেকে বড় বিমান ওঠানামা করতে পারবে।

বিমানবন্দরের অফিসারদের মতে, মসজিদ যদি সরিয়ে ফেলা যায় তা হলে দ্বিতীয় রানওয়ে উত্তর প্রান্তে বাড়ানো যাবে, তাছাড়াও ট্যাক্সিওয়ে, রানওয়েতে পৌঁছোনর যে রাস্তা, সেটির দৈর্ঘ্যও বাড়িয়ে দেওয়া যাবে। দুটো রানওয়েকেই তখন এখনকার তুলনায় বেশি বিমান ওঠানামা করার জন্য ব্যবহার করা যাবে। আগামী কয়েক বছরে কলকাতা বিমানবন্দরে যাত্রী সংখ্যা বাড়বে, উড়ান সংখ্যাও বাড়বে। তাই নতুন একটি টার্মিনাল তৈরি হচ্ছে। টার্মিনাল বাড়বে, কিন্তু রানওয়ে আগের মতোই রয়ে গেলে বিশেষ কোনও লাভ হবে না। এসব জানেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কী করবেন। মসজিদটি তো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। ওটিকে টোকা দেয়, এমন সাধ্য কারও নেই।

দাঙ্গা বাধার ভয়ে বা মুসলিম মোল্লারা রাগ করবে এই ভয়ে যদি কর্তৃপক্ষ মসজিদটি সরাতে না চান, আমার মনে হয়, মুসলিম নেতাদেরই এগিয়ে আসা উচিত এটিকে স্থানান্তরিত করার কাজে। এই কাজটি করলে মুসলিমদের ওপর সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা বাড়বে। তারা ভাববে, কে বলেছে মুসলিমরা সাধারণ মানুষের সুবিধের কথা ভাবে না? কে বলেছে শুধু নিজের ধর্ম আর স্বার্থ নিয়ে তারা বুঁদ হয়ে থাকে? মুসলিমরাও উন্নয়নের কাজে, দশ ও দেশের সেবায় ত্যাগ করতে পারে। মুসলিমদের ওপর অমুসলিমদের শ্রদ্ধা বাড়লে মুসলিমদেরই ভালো। আর নিজের সম্প্রদায় নিয়ে গৌরব করতে হলে কিছু গৌরবগাথাও তো চাই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য