শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

মন্দির মসজিদ নিয়ে রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
মন্দির মসজিদ নিয়ে রাজনীতি

কিছুদিন আগে কলকাতার একাডেমি অব ফাইন আর্টস প্রাঙ্গণে একটি গাছতলায় দুটো পাথর বসিয়ে গেছে কারা যেন, কারা যেন তারপর ওই পাথর দুটোয় সিঁদুর লেপেছে, মালা পরিয়েছে, ফুল পাতা ছড়িয়েছে, পূজার্চনা শুরু করেছে। এসবের মানে, পাথর দুটো পাথর নয়, পাথর দুটো ভগবান। মুশকিল হলো, সিঁদুর লেপা পাথরকে যে কেউ সরিয়ে দিতে পারছিল না, ভয় ছিল, সরিয়ে দিলে ধার্মিকেরা ছুটে এসে মারধর করবে। কেউ নাকি ওই পাথর দুটোকে লাথি মেরে সরাতে চেয়েছিল, তাতেই একদল তেড়ে এসেছে, শিব ঠাকুরকে লাথি মেরেছে, এত বড় স্পর্ধা! অনেকে বলছেন, প্রগতিশীলদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে, মুক্তচিন্তকদের মতবিনিময়ের জায়গায় মন্দির গড়ার ষড়যন্ত্র চলছে। মন্দির গড়ে উঠলে, মুশকিল হলো, এলাকাটিতে সংস্কৃতি চর্চার বদলে ধর্ম চর্চাই প্রাধান্য পাবে। ধর্মবাদীরা ধর্মকে সংস্কৃতি করতে চায়, সংস্কৃতিকে ধর্ম করতে চায় না। এই প্রশ্ন তো আসেই, মন্দির গড়ার জন্য একাডেমি চত্বরের দরকার হয় কেন? মন্দিরের কি অভাব কলকাতায়? শত শত মন্দির তো আছেই পুজোর জন্য!

ধার্মিকদের নিয়ে মুশকিল, তারা পৃথিবীর সব জায়গা দখল করে নিতে চায়। সব সরকারকে তাদের প্রচারক বানাতে চায়, সব প্রতিষ্ঠানকে তাদের সমর্থক করতে চায়, সব মানুষকে বিশ্বাস করাতে চায় সেই রূপকথায়, যে রূপকথায় তারা নিজেরা বিশ্বাস করে। বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আড়াই হাজার মসজিদ মাদ্রাসা বানানো হয়েছে। রাতে রাতে মোল্লারা ওয়াজ শোনায় রোহিঙ্গাদের, বুদ্ধি দেয়, বার্মা তাদের ফেরত নিতে চাইলেও যেন তারা ফেরত না যায়। রোহিঙ্গা শিশুদের মগজ ধোলাই চলছে। এদের জিহাদি বানানোর দুষ্ট চিন্তা কারও কারও মাথায়, আমরা অনেকেই সে কথা জানি। ধর্মের রাজনীতি থেকে শুধু নিজেদের বাঁচালেই চলবে না, রাষ্ট্রকে বাঁচাতে হবে, সমাজকেও বাঁচাতে হবে।

কলকাতার একাডেমি চত্বরে মন্দির গড়ার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে প্রগতিশীল মানুষ। প্রতিবাদের ফলে কাজ হয়েছে। পাথর দুটোকে গাছতলা থেকে সরিয়ে নিয়ে গেছে পুলিশ। সাংস্কৃতিক কর্মীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। চত্বরটিতে একটি মন্দির হতে যাচ্ছিল, অথচ মন্দির হতে দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে কোনও দাঙ্গা হাঙ্গামা হয়নি। পূজার্চনা যখন হয়েছিল, তখন কেউ কেউ ওটিকে ছোটখাটো একটি মন্দির বললেও বলতে পারে। চত্বর থেকে মন্দির সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তটি সঠিক। জনগণের স্বার্থ ধর্মের চেয়ে বড়। ফাইন আর্টস একাডেমির চত্বরে মন্দির গড়ে তোলা কোনও অর্থেই সঠিক নয়। চত্বরটি ফাইন আর্টসের জন্য বরাদ্দ, মন্দিরের জন্য নয়। কোনও মন্দির চত্বরে কেউ একাডেমি গড়ে তুলতে যায় না, একাডেমি চত্বরেও মন্দির গড়ে তোলা উচিত নয়। দুটো প্রতিষ্ঠান একই চত্বরে থাকার জন্য যে ন্যূনতম সম্পর্ক থাকতে হয়, সেটি নেই। মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে হাসপাতাল গড়ে উঠতে পারে, নাটকের মঞ্চের পাশে নাট্য একাডেমি গড়ে উঠতে পারে, মন্দিরের আঙিনায় টোল থাকতে পারে। ঠিক যেমন মসজিদের আঙিনায় থাকতে পারে মাদ্রাসা।

যে স্থানে যেটিকে মানায়, সে স্থানেই সেটিকে স্থাপন করা উচিত। রানওয়ের ওপর কি দালান তোলা বা হাইওয়ের ওপর হাট বসানো উচিত? যে কেউ বলবে উচিত নয়। কলকাতা বিমানবন্দরের দ্বিতীয় রানওয়ের সামনে কিন্তু আস্ত একটি মসজিদ দাঁড়িয়ে আছে। এই মসজিদটি সরিয়ে ফেলার চেষ্টা চলছে অনেক কাল। সরিয়ে ফেলে দেওয়া নয়, সরিয়ে অন্য জায়গায় নেওয়া। কিন্তু সম্ভব হচ্ছে না। আদৌ সম্ভব হবে কিনা, এ ব্যাপারেও কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। এটি যদি একটি বাড়ি হতো, দোকান হতো, তাহলে সরিয়ে ফেলায় সমস্যা হতো না। মসজিদ বলেই সমস্যা। মসজিদটি সরানোর জন্য ক’জন রাজনৈতিক নেতা মুসলিম সংগঠন দার-উল-উলুমের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। মসজিদ কমিটি, রাজ্য সরকার, আর কেন্দ্র-সরকারের মধ্যেও বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। জানিনা হয়েছিল কিনা, হলেও লাভ হয়নি। যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে মসজিদটি যে রানওয়ের সামনে থেকে সরানো উচিত, তা সকলে জানে। সরানো সম্ভব না হওয়ার কারণ, মুসলমানরা মসজিদ সরানোর পক্ষে নন। অথবা রাজনৈতিক নেতাদের অনেকেই মসজিদটি সরানোর জন্য জোরেশোরে উদ্যোগ নেন না, কারণ তাঁরা মনে করেন, মসজিদ সরাতে চাইলে মুসলিমদের ভোট পাওয়া যাবে না। ভোটের কারণে মুসলিম তোষণ চলে ভারতবর্ষে। মুসলিমদের মঙ্গল চান বলে মসজিদটি কোথাও সরে যাক তা চান না, এ কথা যারা বলে, তারা মিথ্যে বলে। মুসলমানদের মঙ্গল তাঁরাই চান, যাঁরা মুসলমানদের মানুষ হিসেবে মর্যাদা দেন, তাঁদের শিক্ষিত সচেতন স্বনির্ভর দেখতে চান, প্রগতিশীলতায়, ধর্মনিরপেক্ষতায়, মুক্তচিন্তায়, উদারনৈতিকতায়, বাক স্বাধীনতায় তাঁদের বিশ্বাসী দেখতে চান।

বিমানবন্দরের জন্ম থেকেই মসজিদটি রানওয়ের সামনে রয়েছে। আট নম্বর গেট দিয়ে প্রতিদিন তিরিশ-চল্লিশজন লোক ঢোকেন মসজিদে নামাজ পড়ার জন্য। শুক্রবারে একশো’রও বেশি যান জুমা পড়তে। মসজিদটি আছে বলে বিমানবন্দরের সুরক্ষিত এলাকায় বাইরের লোক কী অনায়াসে ঢুকে পড়তে পারেন! এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় আট নম্বর গেট থেকে মসজিদ পর্যন্ত যাতায়াতের পথটি কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে দেওয়া হলেই তো রানওয়ের সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। মসজিদের জন্য বিমান ওঠানামার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। কলকাতায় দু’টি সমান্তরাল রানওয়ে উত্তর থেকে দক্ষিণ পর্যন্ত বিস্তৃত। প্রধান রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৩ হাজার ৬২৭ মিটার। কিন্তু, দ্বিতীয় রানওয়ের উত্তর প্রান্তে মসজিদ থাকায় সেটি ২ হাজার ৮৩৯ মিটারের বেশি বাড়ানো সম্ভব হয়নি। সেদিক থেকে বিমান যখন নামে, তখন দুর্ঘটনার ভয়ে রানওয়ের অনেকটা অংশ ব্যবহার করা সম্ভব হয় না। প্রধান রানওয়ে প্রায়ই বন্ধ থাকায় দ্বিতীয় রানওয়ে দিয়ে বিমান ওঠানামা করে। কিন্তু তার দৈর্ঘ্য কম থাকায় এয়ারবাস ৩৩০, বোয়িং ৭৪৭-এর মতো বড় বিমান সেই রানওয়ে দিয়ে ওঠানামা করতে পারে না। মসজিদ সরিয়ে দ্বিতীয় রানওয়ের দৈর্ঘ্য বাড়ালে সমস্যা আর থাকবে না। দু’টি রানওয়ের দৈর্ঘ্য সমান হলে একসঙ্গে দু’টি রানওয়ে থেকে বড় বিমান ওঠানামা করতে পারবে।

বিমানবন্দরের অফিসারদের মতে, মসজিদ যদি সরিয়ে ফেলা যায় তা হলে দ্বিতীয় রানওয়ে উত্তর প্রান্তে বাড়ানো যাবে, তাছাড়াও ট্যাক্সিওয়ে, রানওয়েতে পৌঁছোনর যে রাস্তা, সেটির দৈর্ঘ্যও বাড়িয়ে দেওয়া যাবে। দুটো রানওয়েকেই তখন এখনকার তুলনায় বেশি বিমান ওঠানামা করার জন্য ব্যবহার করা যাবে। আগামী কয়েক বছরে কলকাতা বিমানবন্দরে যাত্রী সংখ্যা বাড়বে, উড়ান সংখ্যাও বাড়বে। তাই নতুন একটি টার্মিনাল তৈরি হচ্ছে। টার্মিনাল বাড়বে, কিন্তু রানওয়ে আগের মতোই রয়ে গেলে বিশেষ কোনও লাভ হবে না। এসব জানেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কী করবেন। মসজিদটি তো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। ওটিকে টোকা দেয়, এমন সাধ্য কারও নেই।

দাঙ্গা বাধার ভয়ে বা মুসলিম মোল্লারা রাগ করবে এই ভয়ে যদি কর্তৃপক্ষ মসজিদটি সরাতে না চান, আমার মনে হয়, মুসলিম নেতাদেরই এগিয়ে আসা উচিত এটিকে স্থানান্তরিত করার কাজে। এই কাজটি করলে মুসলিমদের ওপর সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা বাড়বে। তারা ভাববে, কে বলেছে মুসলিমরা সাধারণ মানুষের সুবিধের কথা ভাবে না? কে বলেছে শুধু নিজের ধর্ম আর স্বার্থ নিয়ে তারা বুঁদ হয়ে থাকে? মুসলিমরাও উন্নয়নের কাজে, দশ ও দেশের সেবায় ত্যাগ করতে পারে। মুসলিমদের ওপর অমুসলিমদের শ্রদ্ধা বাড়লে মুসলিমদেরই ভালো। আর নিজের সম্প্রদায় নিয়ে গৌরব করতে হলে কিছু গৌরবগাথাও তো চাই।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা