শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

শুভ জন্মাষ্টমী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
শুভ জন্মাষ্টমী

রবিবার ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের শুভ জন্মাষ্টমী, ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি। আমি ছিলাম টাঙ্গাইলে। বহুদিন পর ঢোল ডাগরে সারা শহর জেগে উঠেছিল। স্বতঃস্ফূর্ত সুশৃঙ্খল এক ধর্মীয় আনন্দ-মিছিল দেখে অভিভূত হয়েছি। হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় হৃদয়-মন ভরে গেছে। এমন শৃঙ্খলার পরিচয় আমরা যদি সবসময় দিতে পারতাম তাহলে কতই না ভালো হতো। মিছিল যাওয়ার সময় মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল, এ জন্যই কি আওয়ামী লীগের অত অহংকার। তাদের তো শতকরা ১০-১২ ভাগ ভোট এমনিতে আছে। কিন্তু এবার তেমন মনে হয় না। বেশি সংখ্যক হিন্দু আওয়ামী লীগকে সমর্থন করে, ভোট দেয় এটা সর্বজনবিদিত। কিন্তু এবারও যে তেমন হবে জোর দিয়ে বলা যায় না। গত কিছু বছর গ্রামগঞ্জে হিন্দুদের ওপর যত জোর-জুলুম তার শতকরা ৭০-৮০ ভাগ করেছে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। সামর্থ্যবান হিন্দুরাও ভিপির কারণে প্রয়োজনের সময় ছেলেমেয়েদের বিয়ে-শাদি দিতে পারে না। অনেকেই সন্তানদের উচ্চশিক্ষা দিতে পারছে না। কারণ সাধারণ সম্পত্তির মূল্য যেখানে লাখ, সেখানে হিন্দুর ভিপি সম্পত্তি হাজার-দশ হাজার। এসবের প্রভাব সামনের নির্বাচনে অবশ্যই পড়বে। তাই সুখের ঢেঁকুর তোলার তেমন মানে হয় না। অবস্থা খুব বেশি ভালো না।

যে সময় বাসুদেব আর দেবকীর ঘরে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম সে সময়টা ছিল বড় অন্ধকার। মথুরার মহারাজা উগ্রসেনকে বন্দী করে তার অযোগ্য কুলাঙ্গার পুত্র কংস রাজা হয়েছিলেন। কংস একদিন দেবকী ও বাসুদেবকে নিয়ে রথে খুব আনন্দে ভ্রমণ করছিলেন। হঠাৎই এক দৈববাণী শুনতে পান কংস, বাসুদেব আর দেবকীর সন্তান তোমাকে বধ করবে। দৈববাণী শুনে অত্যাচারী কংস স্তম্ভিত হয়ে যায়। তার স্বাভাবিক হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে যায়। সেই থেকে যমুনার পাড়ে কংসের কারাগারে বাসুদেব আর দেবকীর স্থান হয়। সেখানে তারা বসবাস করতে থাকেন। দেবকী সন্তানসম্ভবা হয়। সন্তান প্রসবের সঙ্গে সঙ্গে কংস এসে দেবকীর সন্তান কেড়ে নিয়ে মেরে ফেলে। এরকম চলতে থাকে দীর্ঘদিন। পরপর ছয়টি সন্তানকে একইভাবে হত্যা করে। আবারও দেবকী সন্তানসম্ভবা হয়। কংস সবাইকে সতর্ক করে দেয়, পাহারা দেওয়া হয় দ্বিগুণ তিনগুণ করে। রাত-দিন কারও চোখে কোনো ঘুম নেই। আজ হয় কাল হয় এই বুঝি দেবকীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। এক মহা-দুর্যোগপূর্ণ রাতে দেবকী ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে প্রসব করেন। ভগবানের ইশারায় সমস্ত নজরদারি সমস্ত পাহারা ব্যর্থ হয়ে যায়। বর্তমান সমাজের নেশাখোরদের মতো সবাই ঘুমিয়ে পড়ে। কী করি, কী করি। বাসুদেব আর দেবকী মথুরার বাইরে গকুলে নন্দরাজ আর নন্দরানীর কাছে শ্রীকৃষ্ণকে পাঠিয়ে দেয়। অলৌকিকভাবে উত্তাল যমুনা পার হয়ে নন্দরানীর ঘরে যায় বাসুদেব। ভগবানের ইচ্ছায় ওই একই দিনে বা রাতে নন্দরানীও এক মেয়ে সন্তান প্রসব করে। তাকে নিয়ে বাসুদেব ফিরে আসে। সবাই জেগে উঠলে মহারাজ কংস এসে মেয়েকে নিয়ে অন্যদের মতো তাকেও হত্যা করে। এরপরের ইতিহাস অনেক লম্বা। রাধা কৃষ্ণের উপাখ্যান। অনেকেই মনে করে কৃষ্ণের স্ত্রী রাধা। আদৌ তেমন নয়। রাধা কৃষ্ণের মামি। কৃষ্ণের প্রেরণা। রাধা বিনে কৃষ্ণ যেমন, তেমনি কৃষ্ণ বিনে রাধাকে চিন্তা করা যায় না। আস্তে আস্তে শ্রীকৃষ্ণ বড় হয়। নানা কর্মকান্ডের মধ্য দিয়ে তিনি মথুরায় আসেন। এক সময় মথুরার অত্যাচারী রাজা কংস কৃষ্ণের হাতে নিহত হয়। কংস বহু সাধ্য-সাধনা করে বহু দেব-দেবীকে খুশি করে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বীরে পরিণত হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন অবধ্য। তাকে বধ করার ক্ষমতা কারও ছিল না এবং তিনি জানতেন একমাত্র দেবকী আর বাসুদেবের সন্তান তাকে বধ করতে পারে। তিনি তো দেবকী আর বাসুদেবের কোনো সন্তান জীবিত রাখেননি। তাই তার তেমন কোনো চিন্তা বা ভয় ছিল না। আশপাশের প্রতাপশালী রাজ-রাজড়া সব ছিলেন কংসের পদানত। এরকম সময় কংস বধ হওয়ায় তার শ্বশুর সে সময়ের প্রচ- শক্তিশালী মহারাজা জ্বরাসান্ধ বিস্মিত ও অবাক হন। কী করে এটা সম্ভব। দেবতার বর বিফল হওয়ার নয়। এমন হলো কী করে? এরপর অনেক কথা অনেক ঘটনা। কৃষ্ণ বড় হন। বিদর্ভের রাজা বিশমুখের কন্যা রুকমিনীকে বিয়ে করেন। একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকে। হস্তীনাপুরের মহারাজা পা-ু শিকার করতে গিয়ে হরিণ মনে করে তীর ছুড়লে সে তীরে ঋষি কিনদাম নিহত হয়। মহারাজ মর্মাহত ও ব্যথিত হন। কিন্তু ঋষি তাদের শুভ মিলনে বাধা দিয়ে তীর মেরে হত্যা করায় অভিশাপ দেন, ‘তোর স্ত্রী সন্তানসম্ভবা হলেই তুই মারা যাবি।’ মহারাজ পা-ুর স্ত্রী কুন্তির সঙ্গে সূর্যদেবের সম্পর্ক ছিল। অলৌকিকভাবে বিয়ের আগেই তিনি সন্তানসম্ভবা হয়েছিলেন। লজ্জা লুকাতে সন্তানকে তিনি সমুদ্রে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। সেই সন্তান মহাবীর কর্ণ এক সুতারের ঘরে লালিত-পালিত হন। মহাবীর কর্ণকে নিয়ে উপাখ্যান আছে, কেউ তার কাছ থেকে খালি হাতে ফিরেনি। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের এক পর্যায়ে মাতা কুন্তি কর্ণের কাছে গিয়েছিলেন। কর্ণের হাতে কবজ ছিল। যতক্ষণ সে কবজ তার কাছে থাকত বা থাকবে ততক্ষণ কেউ তাকে বধ করতে পারবে না। যেমনি বর ছিল মহাবীর ভীস্মর। তিনি অবধ্য। মহাবীর কর্ণের মা ছিলেন দেবী কুন্তি। একেবারে শেষ মুহূর্তে পরিচয় হয় কর্ণই তার সন্তান। তবু পা-বদের বাঁচাতে এক সময় মহাবীর কর্ণের কাছে তার রক্ষা কবজ প্রার্থনা করেন। কর্ণ জানতেন কবজ দিলে তিনি বাঁচবেন না। তবু কথা রক্ষার্থে বাহুর মাংসপেশি কেটে কবজ বের করে দিয়েছিলেন। এমনই ছিল তার কথা রক্ষার উদাহরণ। কিন্তু এখন কেউ কারও কথা রাখে না, কথা দিয়ে পালন করে না। সেদিন আমরা আবার কবে পাব যেদিন কথা দিয়ে কেউ কথা রাখবে। গান্ধারীর শত পুত্ররা মামা শকুনীর ষড়যন্ত্রে পাশা খেলায় হারিয়ে ধ্রুপদীর বস্ত্রহরণ এবং তাদের নির্বাসনে পাঠিয়েছিলেন। পা-বদের নির্বাসনেও স্বস্তি ছিল না। যত রকম ছল আছে তার কোনো ছল করতে কৈরবরা কোনো কৃপণতা করেনি। মহাবীর ভীস্ম, যাকে দেবাদীদেব   ব্রাহ্ম বর দিয়েছিলেন, স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ না করলে কেউ তাকে মারতে পারবে না। অন্যদিকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ তীরন্দাজ অর্জুন। তার গুরু দ্রোনাচারী। যিনি সুতপুত্র মনে করে সূর্যপুত্র কর্ণকে শিক্ষা দিতে অস্বীকার করেছিলেন। এমনি হাজারো কা-, হাজারো ঘটনা। কিন্তু শেষে সত্যেরই জয় হয়েছিল। কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে অনেক রাজা-মহারাজা অত্যাচারী দুর্যধন দুঃশাসনের পক্ষ নিয়েছিল। তাদের একে একে পতন হয়েছিল। পঞ্চ পা-বের পক্ষও নিয়েছিল অনেক। ছলনা করে কৃষ্ণের শক্তি সাহস প্রেরণা বলরামকেও দুর্যধন তার শিক্ষাগুরু হিসেবে পক্ষে টেনেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো ছলনাই টিকেনি। ধৃতরাষ্ট্র চোখে দেখতেন না। সেজন্য গান্ধার কন্যা গান্ধারী তার চোখে কাপড় বেঁধে রাখতেন। তিনিও কিছু দেখতেন না। এমন আদর্শ নারীর ভাই শকুনীর পরামর্শে ধৃতরাষ্ট্র ও গান্ধারীর শতপুত্র নিহত হয়েছিল কুরুক্ষেত্রে। আমার ভয় হয় এখনকার শকুনীদের কারণে, কী যে হয় কিছুই বলা যায় না।

এ তো গেল কৃষ্ণের কথা। আমরা এই কলিযুগে কৃষ্ণবিহীন ন্যায় নীতিবিহীন এক অন্ধকারে আছি। আমার জীবনের চরম অন্ধকার আগস্ট এই সেদিন শেষ হলো। কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের নেতা-কর্মীরা ‘শোকই আমাদের শক্তি, বঙ্গবন্ধু হত্যা ও তার প্রতিবাদ, প্রতিরোধ সংগ্রাম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ’৭৫ এর প্রতিরোধ সংগ্রামীদের সামনে আনতে চেয়েছিল। সেজন্য ঢাকা জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে এক সভার আয়োজন করেছিল। আমন্ত্রিতরা ছিল ৩০-৩৫ জন। অতিথি ছিলেন ৪-৫ জন। আমরা বুঝতেই পারিনি অত দলীয় কর্মী আসবে। সে এক অভাবনীয় সমাবেশ। খোলা মাঠের জন্য তেমন বড় কিছু ছিল না। কিন্তু প্রেস ক্লাবের জন্য সেটা ছিল ধারণ ক্ষমতার বাইরে। হলের ভিতরে ২-৩শ লোকের বেশি জায়গা ছিল না। কিন্তু লোক হয়েছিল তার ৪-৫ গুন। দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা মিটিং হয়েছে। প্রতিরোধ সংগ্রামীরা প্রাণখুলে কথা বলেছে। অতিথি সৈয়দ আবুল মকসুদ, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী কায়সার চমৎকার পরিবেশ পেয়ে প্রাণ উজাড় করে বক্তব্য রেখেছেন। যা সবার হৃদয় স্পর্শ করেছে। হলের ভিতর থেকে আমি কিছুই জানতাম না। হলের বাইরে বিপুল কর্মী জড়ো হওয়ায় তাদের কেউ কেউ এদিক-সেদিক বসেছিল। এমনকি অন্যদের দুটো প্রোগ্রামেও তারা গামছা গলায় সময় কাটিয়েছে। শুধু ’৭৫-এর প্রতিরোধ সংগ্রামীদের জন্য জায়গা করা হয়েছিল। অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যও তেমন জায়গা ছিল না। তারা নিচে লন ফাঁকা পেয়ে কেউ কেউ বসেছিল। তাদের কাউকে কাউকে বসে থাকা থেকে উঠিয়ে দেওয়া হয়। তারা অনেকে উঠেও যায়। কিন্তু একজন প্রবীণ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হালিম লাল মিয়াকে পিয়নরা উঠিয়ে দিতে গেলে দুই-চারজন আপত্তি করে। আমাদের কর্মীরাও হয়তো কেউ কেউ মাথা ঠিক রাখতে পারেনি। দুর্ভাগ্য প্রেস ক্লাবের সভাপতি প্রবীণ সাংবাদিক এক সময় সেখানে হাজির হন। তাকে চিনতে না পেরে সাধারণ কর্মীরা হয়তো কেউ কেউ বলেছে, আপনি কে? এরকম বলায় পরিবেশ আরও খারাপ হয়ে যায়। উত্তেজনাকর পরিবেশে যা হওয়ার তাই হয়। কিছু বয়সী প্রবীণ নেতা হাতাহাতির হাত থেকে অবস্থা সামলে নেয়। ১৩-১৪ হাজার টাকায় একটি হল ভাড়া করা হয়েছিল। কিন্তু লোকজনের উপস্থিতি বেশি হওয়ায় সমস্যার সৃষ্টি হয়। খবরটি শোনার পরপরই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান তালুকদার বীরপ্রতীক ও অন্যান্য কজন নেতাকে ঘটনা যাই ঘটে থাকুক একেবারে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে পাঠিয়েছিলাম। ওই রাতে টাঙ্গাইল চলে এসেছিলাম বলে পরে আমি নিজেও জনাব সভাপতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছি। কিন্তু কেন জানি মনে হলো আমাদের সাধারণ সম্পাদক তার কাছে ক্ষমা চাইবার পরও তিনি বোধহয় সম্পূর্ণ ক্ষমা করতে পারেননি। তা না হলে তিনি কেন আমার সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলার সময় বলতে যাবেন ছেলেগুলো বড় বেয়াদব। নিশ্চয়ই ছেলেগুলো হয়তো বেয়াদব। কিন্তু তাদের পক্ষ হয়ে একজন খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে আসার পরও আমাকে অমন বলবেন কেন? যারা বাইরে ঘোরাফেরা করছিল চার ঘণ্টা পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে ছিল তাদের মধ্যে ৭০-৮০ জন সরকারি তালিকাভুক্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। যাদের হলের ভিতরে জায়গা হয়নি। তারা প্রেস ক্লাবের অন্য কোথাও বসতেও পারেনি। ইদ্রিস কমান্ডারের ছোটভাই এক সময় টাঙ্গাইল জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান আবদুল হালিম লাল কিছুক্ষণের জন্য প্রেস ক্লাবের লাউঞ্জে বসেছিল। তাকে বসতে না দেওয়ার বিষয়টি সহ্য করতে চাই কিন্তু তবু কিছুটা তো খারাপ লাগে। তেমন পরিচিত না হলে আমিও কোথাও গিয়ে বসলে আমার কপালেও ওই একই রকম ব্যবহার জুটত। তাহলে কি সাংবাদিক বন্ধুরা দেশের মানুষ অথবা রাজনীতিবিদরা আলাদা কিছু? মাছ পানি ছাড়া বাঁচে না, সাংবাদিকদেরও রাজনৈতিক লোকজন ছাড়া চলার কথা নয়। তবে কেন এমন হয়, কেন এই অসহিষ্ণুতা? প্রেস ক্লাবের জায়গাটা তো এক সময় বঙ্গবন্ধুই দিয়েছিলেন। দেশের জনগণের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শুনেছি আগামীতে বহুতল প্রেস ক্লাবের ভবন হবে। সেখানে কমবেশি দেশের অর্থও থাকবে। তাই সাধারণ মানুষ, রাজনীতিবিদ তারা কি প্রেস ক্লাবের দিকে একটু তাকিয়েও দেখতে পারবেন না? বড় দুঃখের কথা। জানি, আমার এই চেতনার বিরুদ্ধে ভাবনার বিরুদ্ধে রে রে করে ওঠার মানুষের অভাব হবে না। কিন্তু তবু বলব, আমার কথাগুলো মোটেই অযৌক্তিক নয়। সংবাদ এবং সাংবাদিক সমাজের দর্পণ। মানুষের দুঃখ-কষ্ট সম্মান-অসম্মান সবই তাদের কলমের ডগায় উঠে আসবে-এটাই তো আপামর জনসাধারণের প্রত্যাশা। সামনে নির্বাচন। হবে কি হবে না শঙ্কা। প্রবীণ নেতা ড. কামাল হোসেন, বদরুদ্দোজা চৌধুরী বাংলাদেশের প্রথম পতাকা উত্তোলক আ স ম আবদুর রব ও সাবেক ছাত্রনেতা মাহমুদুর রহমান মান্নাকে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা। মানুষের মধ্যে একটা সাড়াও জেগেছে। এই উদ্যোগের সঙ্গে এক সময় আমি খুবই সক্রিয় ছিলাম। এখনো নেই এ কথা বলার সময় আসেনি। গত বছর ৪ ডিসেম্বর জনাব আ স ম আবদুর রবের বাড়িতে যেদিন যুক্তফ্রন্টের ঘোষণা হয় সেখানে আমি ছিলাম। ঘোষণাটি আরও একটু পরে দিতে অনুরোধ করেছিলাম। কারণ সেদিন ড. কামাল হোসেন ছিলেন না। ১৬ কিংবা ১৮ ডিসেম্বর তার দেশে ফেরার কথা ছিল। তবু কথা হয়েছিল নাম ঘোষণা হোক, ড. কামাল হোসেন এলে তার যদি নাম নিয়ে আপত্তি থাকে আর আমরা সবাই যদি একত্র হতে পারি তাহলে প্রয়োজন হলে নাম বদল করা যাবে। আমি চলে এসেছিলাম। বছরখানি আগে এক রাতে পতাকা উত্তোলক আ স ম আবদুর রব আমায় বলেছিলেন, ‘কাদির, দেশ আমাকে মুরব্বি মনে করে না, তোমাকেও না। ড. কামাল হোসেন এবং বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে যে আঙ্গিকেই দেখি না কেন, যেন দেশের মানুষ তাদের মুরব্বির কাতারে বিবেচনা করে। আমরা দুই ভাই তাদের নিয়ে যদি এগোতে পারতাম তাহলে বিপুল সম্ভাবনা ছিল।’ তার কথা আমার মনে দাগ কেটেছিল। তাই অনেকবার বলেছি, ড. কামাল হোসেন ও ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী একত্র থাকলে আমি আছি। তাদের একত্র চলার জন্য বহুবার ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে দেখা করেছি, কথা বলেছি। কোনো কোনো বার আমি নিজে থেকে গেছি আবার কখনো-সখনো ড. কামাল হোসেন ডেকেছেন। ওরকম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, আ স ম আবদুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার কাছেও গেছি। কিন্তু তাদের কারও আহ্বানে সাড়া দেওয়া কেন যেন ধীরে ধীরে কঠিন হয়ে আসছে। বেশ ঘটা করে বিকল্পধারার সাধারণ সম্পাদক (অব.) মেজর মান্নানের বাড়িতে যুক্তফ্রন্ট এবং গণফোরামের আনুষ্ঠানিক সভা এবং সেই সভায় তাদের একত্র চলার সিদ্ধান্তের পর আমি বা আমরা না যুক্তফ্রন্টের লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে পারি, না ড. কামাল হোসেনের গণফোরামের ডাকে সাড়া দিতে পারি। এখন আমি এবং আমার দল পড়েছি মাইনকার চিপায়। দুঃখ-কষ্ট ঝড়-তুফানে যে কর্মীরা কোনো কিছু না পেয়েও এখনো আছে যুক্তফ্রন্ট এবং গণফোরাম একত্র হওয়ার পর তারা আমাদের আহ্বান না করলে আলাদা আলাদা কারও দিকে যাওয়ার কোনো পথ নেই। আমরা এক অর্থবহ জাতীয় ঐক্য চাই। সেটা আওয়ামী লীগ বা বিএনপির নেতৃত্বে চাই না। দুই প্রবীণ নেতার নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠলে সেখানে কে আসবেন কে আসবেন না সেটা পরের কথা। যুক্তফ্রন্টের সাত দফা, গণফোরামের সাত দফা, আমাদেরও তো দু-এক দফা থাকতে পারে। কেমন যেন একটা গোলমেলে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। বিন্দুবিসর্গ কিছুই জানি না এর মধ্যে আবার গণফোরাম অথবা জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া ২২ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক মহা সমাবেশের আয়োজন করেছে। সে দিন ড. কামাল হোসেন আমায় দেখা করার জন্য আটবার রিং করেছিলেন। একটা মিটিংয়ে ছিলাম ঘরের দরজা বন্ধ করার আগে বলেছিলাম, মিটিং শেষ হওয়ার আগে কোনো ফোন দেবে না। সেই সময় পিতৃতুল্য ড. কামাল হোসেন যে ফোন করবেন কল্পনাও করিনি। লজ্জায় মাথা কাটা যাচ্ছিল, কী করে তাকে ফোন করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তবু করেছিলাম। তিনি ফোন ধরেই বললেন, অনেকবার ফোন করেছি। আমি আমার ত্রুটির কথা অকপটে স্বীকার করে ক্ষমা চেয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন, তা যাই হোক আপনার সঙ্গে কিছু কথা বলতে হয়। বলেছিলাম, আগামীকাল আসব। অনেক কথা হয়েছে। কোনোটা আন্তরিক, কোনোটা আবার কিছুটা উত্তেজনাকর। কিন্তু ড. কামাল হোসেন আমাদের কাছে পিতার মতো। তার কোনো কিছু নিয়ে আমাদের কোনো অভিযোগ-অনুযোগ করার উপায় নেই। সত্যিকার অর্থেই এক উত্তেজনাকর সময় পার করছি। দেশবাসীর কাছে দোয়া চাই, যতক্ষণ বেঁচে আছি যেন দেশের স্বার্থে জনগণের কল্যাণে ভূমিকা রাখতে পারি।

            লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

২০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা
বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি ও লাভজনক সম্পর্ক চায় ভারত : প্রণয় ভার্মা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম