শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

মফিজুর রহমান লালটু
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

আহমদ রফিক নামের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় একজন কবি হিসেবে। পাশাপাশি জেনেছি ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে তাঁর ভূমিকার কথা। কাছাকাছি সময়ে ভাষা আন্দোলন নিয়ে তাঁর একাধিক বইও পেয়েছিলাম। নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে তাঁর সঙ্গে যখন সরাসরি যোগাযোগ ও খানিকটা ঘনিষ্ঠতা তখনই তাঁর বিস্তর লেখালেখি ও কর্মযজ্ঞের সঙ্গে পরিচয় ঘটে। এরপর ক্রমেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। মাঝেমধ্যেই তাঁর সিদ্ধেশ্বরীর বাড়িতে যেতাম। এরপর অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে সাংস্কৃ-তিক অঙ্গনে যৌথভাবে কার্যকর কিছু করা যায় কিনা, তা নিয়ে। এ সময় নানা বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে প্রায়ই আলোচনা হতো তাঁর বাসায়। ১৯৯৬ সালে তিনি শুভেচ্ছা হিসেবে প্রথম আমাকে একটি বই দেন। বইটির নাম ‘এই অস্থির সময়’; প্রবন্ধের সংকলন। ওই বছরই কলকাতার ‘মৈত্রী প্রকাশন’ জানুয়ারির বইমেলায় সেটা প্রকাশ করেছে। সর্বস্তরে বাংলা ব্যবহারের ব্যাপারে এটি তাঁর আগ্রহ, আন্তরিকতা ও চেষ্টা মনে হয়েছিল।

তাঁর কবিতায় গ্রাম আছে, আছে মাটি-মানুষ-প্রকৃতি, স্বদেশ। নিম্নবর্গের মানুষের সঙ্গে শোষিত শ্রেণি এসেছে স্পষ্টভাবে। সমাজ, রাজনীতি, জীবন, চিরায়ত মূল্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে, রোমান্টিকতার চেয়ে সেখানে সমাজ চেতনাই প্রবল। তীব্র আশাবাদের সঙ্গে কখনো কখনো হতাশা কবিকে ভারাক্রান্ত করেছে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : নির্বাসিত নায়ক (১৯৬৬), বাউল মাটিতে মন (১৯৭০), রক্তের নিসর্গে স্বদেশ (১৯৭৯), বিপ্লব ফেরারি, তবু (১৯৮৯), পড়ন্ত রোদ্দুরে (১৯৯৪)। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের সময় লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সব কটিই তাঁর জীবনের ওই নির্দিষ্ট সময়ের সংকট-সংগ্রাম, সামাজিক বাস্তবতা, আকাঙ্ক্ষা আর হতাশাকে প্রকাশ ও মূর্ত করে তুলেছে।

আহমদ রফিকের ব্যক্তিজীবন মোটেও সরলরৈখিক নয়। একেবারে শিশু বয়স থেকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সংগ্রামের ভিতর দিয়ে তাঁর বেড়ে ওঠা। ইতিহাসের একাধিক উথাল-পাথাল, সংগ্রামী সময়ের মধ্য দিয়ে তাঁর জীবন কেটেছে। সেই সংগ্রামে তাঁর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। তিনি এক দীর্ঘ ইতিহাসের প্রত্যক্ষদর্শী শুধু নন, অংশীও।

আহমদ রফিক সারা জীবন জ্ঞানচর্চা করেছেন। এই চর্চার কেন্দ্রে ব্যক্তিস্বার্থ নয়, সমষ্টিস্বার্থই প্রাধান্যে থেকেছে বরাবর। স্বদেশের মুক্তি, শ্রেণিমুক্তির চেতনা তাকে চালিত করেছে, মানবমুক্তিকে কর্তব্য হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। স্কুলজীবনে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে দেশের স্বাধীনতার জন্য ছাত্র আন্দোলনে সংশ্লিষ্ট হয়েছিলেন। কলেজ জীবনে মানবমুক্তির মতবাদ হিসেবে মার্কসবাদকে গ্রহণ করেছিলেন। সংগঠিত হয়েছিলেন মার্কসবাদী চিন্তার সংদগঠনে। সেই চিন্তার আলোকেই তাঁর প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ ‘শিল্প সংস্কৃতি জীবন’ (১৯৫৮)। শখের বসে লেখেননি। শিল্প-সাহিত্যে বিভ্রান্তিকর, প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তা খ-ন করার তাগিদ বোধ করেছিলেন তা লিখতে একেবারে যুবক বয়সে। অদ্যাবধি সেই পথেই আছেন চিন্তায়, জীবনাচরণে। এজন্য নানা ধরনের কর্মতৎপরতার মধ্যে থেকেছেন, লিখেছেন বিরামহীনভাবে, পত্রিকা বের করেছেন। অর্থনৈতিক সংকট, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, পিছিয়ে এসেছেন কয়েক কদম। তিনি বাম রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সার্বক্ষণিক কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থেকেছেন, ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন কিন্তু মানবমুক্তির সেই রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত স্থির থাকতে পারেননি। যদিও সারা জীবন সেই চেতনার বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত ভোগ-বিলাস বা অর্থ উপার্জনের পথে হাঁটেননি। বরং দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির কথা ভেবেছেন এবং সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির শোষণ নিয়ন্ত্রণের বিপরীতে জাতীয় পুঁজির বিকাশের নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে দেশীয় ওষুধশিল্প গড়ে তুলেছিলেন।

প্রচারবিমুখ, ভীষণ অন্তর্মুখী আহমদ রফিক একজন মার্কসবাদী সাহিত্যিক, সত্যনিষ্ঠ গবেষক ও বড় মাপের প্রাবন্ধিক। তাঁর লেখায় স্বদেশচিন্তা, মানুষের অধিকার, গণতন্ত্র, মুক্তচিন্তা, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী গণমুখী বক্তব্য স্পষ্টভাবে উঠে আসে। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ অথবা রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য বিবেচনা করে তিনি কিছু লেখেন না বা বলেন না। কপট নয়, নিপাট সত্য বলা মানুষ তিনি। আহমদ রফিকের যা কিছু সম্পদ তার সবটুকু জ্ঞাননির্ভর লেখালেখি। সে সম্পদ মানুষের, সমাজের। সব মিলিয়ে বর্তমানে তার গ্রন্থের সংখ্যা ৮০ অতিক্রম করেছে। এর কোনোটিই সস্তা নয়, প্রয়োজনীয়। কিছু লেখা ইতিহাস ও ভাবনায় নতুন দিগন্তের সন্ধান দেয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২০১৪ বইমেলায় প্রকাশিত অনন্যসাধারণ গবেষণাগ্রন্থ ‘দেশ বিভাগ : ফিরে দেখা’। বিষয়বস্তু ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষের বিভাজন তথা বহুকথিত ‘পার্টিশন’ এক রক্তাক্ত ঐতিহাসিক ঘটনা; যা ‘মানব ট্র্যাজেডি’ হিসেবেও চিহ্নিত। সংকট সমাধানের নামে দেশ বিভাগ যে কী ভয়াবহতা জন্ম দিতে পারে ’৪৭-এর দেশ বিভাগ তার এক প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। ত্রিধারায় বিভক্ত উপমহাদেশের সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিতে কোনো সুফল বয়ে আনেনি শুধুই ক্ষতবিক্ষত করেছে। বইটিতে তার মর্মন্তুদ বর্ণনা ও পরিণতি উঠে এসেছে। তাঁর গ্রন্থের একটা বড় সংখ্যা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথের নানা দিক নিয়ে এককভাবে এত বিপুল লেখা দুই বাংলার অন্য কেউ লিখেছেন বলে আমার জানা নেই। রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও কর্মকে ব্যাপক মানুষের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি ‘রবীন্দ্রচর্চা কেন্দ্র’ গড়ে তুলেছিলেন। সংগঠনটি অনেক দিন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। এটা রবীন্দ্রনাথের প্রতি একধরনের পক্ষপাতিত্ব মনে করে তাঁকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আলাদা প্রতিষ্ঠান করলেন, আরও অনেকেই তো ছিল? উত্তরে যা বলেছিলেন তার মর্মার্থ দাঁড়ায়, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমাদের এখানে রবীন্দ্রনাথকে যেভাবে ভিন্নধর্মের-বিদেশি কবি ইত্যাদি সাম্প্রদায়িক আবরণে তাঁকে নিষিদ্ধ, বর্জনের তৎপরতা শাসক শ্রেণির দিক থেকে করা হয়েছে পরবর্তীতেও রবীন্দ্রচর্চা খুবই খন্ডিত আকারে এখানে অধ্যয়ন বা চর্চা হয়েছে তাতে রবীন্দ্রনাথ, তাঁর চিন্তা জনগণের মধ্যে সঠিকভাবে পৌঁছায় না, বিভ্রান্তিকরভাবে পরিচিত হয়। অথচ আমাদের জাতিসত্তার বিকাশ থেকে শিল্প-সাহিত্যে তাঁর অবদান অনন্যসাধারণ। তাই রবীন্দ্রনাথের ভাবনা, দর্শন, আমাদের ভালোভাবে জানা-বোঝা খুব দরকারি মনে হয়েছিল। তা ছাড়া রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এ রকম প্রতিষ্ঠান কেউ তো করেনি।’

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রামের ইতিহাস, চেতনা, তার বাস্তবায়ন ইত্যাদি নিয়ে ‘একুশে চেতনা পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন তিনি গঠন করেছিলেন, এই আন্দোলনে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততার অনুভূতি এর সঙ্গে যুক্ত। ক্বচিৎ তার কর্মকা- হয়ে থাকে। এ ছাড়া আহমদ রফিক অনেক দিন সক্রিয়ভাবে সেভাবে কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন। আমাদের সমাজে যে ধরনের ব্যক্তিস্বার্থকেন্দ্রিক তৎপরতার জাল বিস্তার হয়েছে তাতে শুধু সমষ্টিস্বার্থ নিয়ে যারা ভাবেন তাদের ‘বোকা’, ‘নির্বোধ’ শ্রেণিতেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অথচ তাঁর বক্তব্য, ‘ব্যক্তিকে নিয়েই সমষ্টি। ব্যক্তির শ্রেণিবিশেষের অর্থনৈতিক স্বার্থ নিশ্চিত করতেই তো সমষ্টিগত লড়াই।’

গত বছর বিশ্বব্যাপী অক্টোবর বিপ্লবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। ১০০ বছর আগে ১৯১৭ সালের ৭ নভেম্বর রাশিয়ায় লেনিনের নেতৃত্বে ঘটে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণির বিপ্লব ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা, যা অক্টোবর বিপ্লব নামে ইতিহাসে খ্যাত। এর মধ্য দিয়ে হাজার হাজার বছরের শ্রেণিবিভক্ত সমাজের অবসান ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজতন্ত্র। আমাদের দেশেও যথেষ্ট জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণাঢ্যভাবে এই মহান বিপ্লস্নবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। দেশের অধিকাংশ কমিউনিস্ট ও বাম রাজনৈতিক দল, শ্রেণি-গণসংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, লেখক, শিল্পী, কবি সম্মিলিতভাবে ‘অক্টোবর বিপ্লব শতবর্ষ উদ্্যাপন জাতীয় কমিটি’র ব্যানারে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রস্তাবে এই জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন আহমদ রফিক এবং বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। অনুষ্ঠানের স্লোগান নির্ধারিত হয়েছিল ‘ব্যক্তিমালিকানার পৃথিবীকে বদলে দিয়ে সামাজিক মালিকানার মানবিক বিশ্ব গড়ে তুলুন’।

আমাদের দেশের লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শাসক শ্রেণির উচ্ছিষ্টভোগী। এরা ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিকিয়ে দিতে কসুর করেন না। অনেক সুযোগ থাকার পরও আহমদ রফিক  আত্মবিক্রয় করেননি। সততা, আদর্শ, চেতনা ও মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থেকেছেন। আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একই সঙ্গে সততা ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি অনাসক্তি এ দুই গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা খুব নগণ্য। আহমদ রফিক সেই বিরল ব্যক্তিত্বদের একজন হবেন সন্দেহ নেই। তিনি আমাদের দেশের প্রকৃত অর্থে পেশাদার লেখকদের অন্যতম।

১২ সেপ্টেম্বর তাঁর নব্বইতম জন্মদিনে জানাই শ্রদ্ধা-ভালোবাসা। তিনি আরও অনেক দিন সুস্থ-সচল থাকবেন— সেটাই প্রত্যাশা করি।

 লেখক : সাংস্কৃতিক সংগঠক ও

নির্বাহী সম্পাদক, নয়া দুনিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা