শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

মফিজুর রহমান লালটু
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

আহমদ রফিক নামের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় একজন কবি হিসেবে। পাশাপাশি জেনেছি ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে তাঁর ভূমিকার কথা। কাছাকাছি সময়ে ভাষা আন্দোলন নিয়ে তাঁর একাধিক বইও পেয়েছিলাম। নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে তাঁর সঙ্গে যখন সরাসরি যোগাযোগ ও খানিকটা ঘনিষ্ঠতা তখনই তাঁর বিস্তর লেখালেখি ও কর্মযজ্ঞের সঙ্গে পরিচয় ঘটে। এরপর ক্রমেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। মাঝেমধ্যেই তাঁর সিদ্ধেশ্বরীর বাড়িতে যেতাম। এরপর অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে সাংস্কৃ-তিক অঙ্গনে যৌথভাবে কার্যকর কিছু করা যায় কিনা, তা নিয়ে। এ সময় নানা বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে প্রায়ই আলোচনা হতো তাঁর বাসায়। ১৯৯৬ সালে তিনি শুভেচ্ছা হিসেবে প্রথম আমাকে একটি বই দেন। বইটির নাম ‘এই অস্থির সময়’; প্রবন্ধের সংকলন। ওই বছরই কলকাতার ‘মৈত্রী প্রকাশন’ জানুয়ারির বইমেলায় সেটা প্রকাশ করেছে। সর্বস্তরে বাংলা ব্যবহারের ব্যাপারে এটি তাঁর আগ্রহ, আন্তরিকতা ও চেষ্টা মনে হয়েছিল।

তাঁর কবিতায় গ্রাম আছে, আছে মাটি-মানুষ-প্রকৃতি, স্বদেশ। নিম্নবর্গের মানুষের সঙ্গে শোষিত শ্রেণি এসেছে স্পষ্টভাবে। সমাজ, রাজনীতি, জীবন, চিরায়ত মূল্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে, রোমান্টিকতার চেয়ে সেখানে সমাজ চেতনাই প্রবল। তীব্র আশাবাদের সঙ্গে কখনো কখনো হতাশা কবিকে ভারাক্রান্ত করেছে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : নির্বাসিত নায়ক (১৯৬৬), বাউল মাটিতে মন (১৯৭০), রক্তের নিসর্গে স্বদেশ (১৯৭৯), বিপ্লব ফেরারি, তবু (১৯৮৯), পড়ন্ত রোদ্দুরে (১৯৯৪)। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের সময় লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সব কটিই তাঁর জীবনের ওই নির্দিষ্ট সময়ের সংকট-সংগ্রাম, সামাজিক বাস্তবতা, আকাঙ্ক্ষা আর হতাশাকে প্রকাশ ও মূর্ত করে তুলেছে।

আহমদ রফিকের ব্যক্তিজীবন মোটেও সরলরৈখিক নয়। একেবারে শিশু বয়স থেকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সংগ্রামের ভিতর দিয়ে তাঁর বেড়ে ওঠা। ইতিহাসের একাধিক উথাল-পাথাল, সংগ্রামী সময়ের মধ্য দিয়ে তাঁর জীবন কেটেছে। সেই সংগ্রামে তাঁর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। তিনি এক দীর্ঘ ইতিহাসের প্রত্যক্ষদর্শী শুধু নন, অংশীও।

আহমদ রফিক সারা জীবন জ্ঞানচর্চা করেছেন। এই চর্চার কেন্দ্রে ব্যক্তিস্বার্থ নয়, সমষ্টিস্বার্থই প্রাধান্যে থেকেছে বরাবর। স্বদেশের মুক্তি, শ্রেণিমুক্তির চেতনা তাকে চালিত করেছে, মানবমুক্তিকে কর্তব্য হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। স্কুলজীবনে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে দেশের স্বাধীনতার জন্য ছাত্র আন্দোলনে সংশ্লিষ্ট হয়েছিলেন। কলেজ জীবনে মানবমুক্তির মতবাদ হিসেবে মার্কসবাদকে গ্রহণ করেছিলেন। সংগঠিত হয়েছিলেন মার্কসবাদী চিন্তার সংদগঠনে। সেই চিন্তার আলোকেই তাঁর প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ ‘শিল্প সংস্কৃতি জীবন’ (১৯৫৮)। শখের বসে লেখেননি। শিল্প-সাহিত্যে বিভ্রান্তিকর, প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তা খ-ন করার তাগিদ বোধ করেছিলেন তা লিখতে একেবারে যুবক বয়সে। অদ্যাবধি সেই পথেই আছেন চিন্তায়, জীবনাচরণে। এজন্য নানা ধরনের কর্মতৎপরতার মধ্যে থেকেছেন, লিখেছেন বিরামহীনভাবে, পত্রিকা বের করেছেন। অর্থনৈতিক সংকট, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, পিছিয়ে এসেছেন কয়েক কদম। তিনি বাম রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সার্বক্ষণিক কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থেকেছেন, ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন কিন্তু মানবমুক্তির সেই রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত স্থির থাকতে পারেননি। যদিও সারা জীবন সেই চেতনার বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত ভোগ-বিলাস বা অর্থ উপার্জনের পথে হাঁটেননি। বরং দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির কথা ভেবেছেন এবং সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির শোষণ নিয়ন্ত্রণের বিপরীতে জাতীয় পুঁজির বিকাশের নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে দেশীয় ওষুধশিল্প গড়ে তুলেছিলেন।

প্রচারবিমুখ, ভীষণ অন্তর্মুখী আহমদ রফিক একজন মার্কসবাদী সাহিত্যিক, সত্যনিষ্ঠ গবেষক ও বড় মাপের প্রাবন্ধিক। তাঁর লেখায় স্বদেশচিন্তা, মানুষের অধিকার, গণতন্ত্র, মুক্তচিন্তা, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী গণমুখী বক্তব্য স্পষ্টভাবে উঠে আসে। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ অথবা রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য বিবেচনা করে তিনি কিছু লেখেন না বা বলেন না। কপট নয়, নিপাট সত্য বলা মানুষ তিনি। আহমদ রফিকের যা কিছু সম্পদ তার সবটুকু জ্ঞাননির্ভর লেখালেখি। সে সম্পদ মানুষের, সমাজের। সব মিলিয়ে বর্তমানে তার গ্রন্থের সংখ্যা ৮০ অতিক্রম করেছে। এর কোনোটিই সস্তা নয়, প্রয়োজনীয়। কিছু লেখা ইতিহাস ও ভাবনায় নতুন দিগন্তের সন্ধান দেয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২০১৪ বইমেলায় প্রকাশিত অনন্যসাধারণ গবেষণাগ্রন্থ ‘দেশ বিভাগ : ফিরে দেখা’। বিষয়বস্তু ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষের বিভাজন তথা বহুকথিত ‘পার্টিশন’ এক রক্তাক্ত ঐতিহাসিক ঘটনা; যা ‘মানব ট্র্যাজেডি’ হিসেবেও চিহ্নিত। সংকট সমাধানের নামে দেশ বিভাগ যে কী ভয়াবহতা জন্ম দিতে পারে ’৪৭-এর দেশ বিভাগ তার এক প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। ত্রিধারায় বিভক্ত উপমহাদেশের সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিতে কোনো সুফল বয়ে আনেনি শুধুই ক্ষতবিক্ষত করেছে। বইটিতে তার মর্মন্তুদ বর্ণনা ও পরিণতি উঠে এসেছে। তাঁর গ্রন্থের একটা বড় সংখ্যা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথের নানা দিক নিয়ে এককভাবে এত বিপুল লেখা দুই বাংলার অন্য কেউ লিখেছেন বলে আমার জানা নেই। রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও কর্মকে ব্যাপক মানুষের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি ‘রবীন্দ্রচর্চা কেন্দ্র’ গড়ে তুলেছিলেন। সংগঠনটি অনেক দিন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। এটা রবীন্দ্রনাথের প্রতি একধরনের পক্ষপাতিত্ব মনে করে তাঁকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আলাদা প্রতিষ্ঠান করলেন, আরও অনেকেই তো ছিল? উত্তরে যা বলেছিলেন তার মর্মার্থ দাঁড়ায়, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমাদের এখানে রবীন্দ্রনাথকে যেভাবে ভিন্নধর্মের-বিদেশি কবি ইত্যাদি সাম্প্রদায়িক আবরণে তাঁকে নিষিদ্ধ, বর্জনের তৎপরতা শাসক শ্রেণির দিক থেকে করা হয়েছে পরবর্তীতেও রবীন্দ্রচর্চা খুবই খন্ডিত আকারে এখানে অধ্যয়ন বা চর্চা হয়েছে তাতে রবীন্দ্রনাথ, তাঁর চিন্তা জনগণের মধ্যে সঠিকভাবে পৌঁছায় না, বিভ্রান্তিকরভাবে পরিচিত হয়। অথচ আমাদের জাতিসত্তার বিকাশ থেকে শিল্প-সাহিত্যে তাঁর অবদান অনন্যসাধারণ। তাই রবীন্দ্রনাথের ভাবনা, দর্শন, আমাদের ভালোভাবে জানা-বোঝা খুব দরকারি মনে হয়েছিল। তা ছাড়া রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এ রকম প্রতিষ্ঠান কেউ তো করেনি।’

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রামের ইতিহাস, চেতনা, তার বাস্তবায়ন ইত্যাদি নিয়ে ‘একুশে চেতনা পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন তিনি গঠন করেছিলেন, এই আন্দোলনে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততার অনুভূতি এর সঙ্গে যুক্ত। ক্বচিৎ তার কর্মকা- হয়ে থাকে। এ ছাড়া আহমদ রফিক অনেক দিন সক্রিয়ভাবে সেভাবে কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন। আমাদের সমাজে যে ধরনের ব্যক্তিস্বার্থকেন্দ্রিক তৎপরতার জাল বিস্তার হয়েছে তাতে শুধু সমষ্টিস্বার্থ নিয়ে যারা ভাবেন তাদের ‘বোকা’, ‘নির্বোধ’ শ্রেণিতেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অথচ তাঁর বক্তব্য, ‘ব্যক্তিকে নিয়েই সমষ্টি। ব্যক্তির শ্রেণিবিশেষের অর্থনৈতিক স্বার্থ নিশ্চিত করতেই তো সমষ্টিগত লড়াই।’

গত বছর বিশ্বব্যাপী অক্টোবর বিপ্লবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। ১০০ বছর আগে ১৯১৭ সালের ৭ নভেম্বর রাশিয়ায় লেনিনের নেতৃত্বে ঘটে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণির বিপ্লব ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা, যা অক্টোবর বিপ্লব নামে ইতিহাসে খ্যাত। এর মধ্য দিয়ে হাজার হাজার বছরের শ্রেণিবিভক্ত সমাজের অবসান ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজতন্ত্র। আমাদের দেশেও যথেষ্ট জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণাঢ্যভাবে এই মহান বিপ্লস্নবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। দেশের অধিকাংশ কমিউনিস্ট ও বাম রাজনৈতিক দল, শ্রেণি-গণসংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, লেখক, শিল্পী, কবি সম্মিলিতভাবে ‘অক্টোবর বিপ্লব শতবর্ষ উদ্্যাপন জাতীয় কমিটি’র ব্যানারে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রস্তাবে এই জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন আহমদ রফিক এবং বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। অনুষ্ঠানের স্লোগান নির্ধারিত হয়েছিল ‘ব্যক্তিমালিকানার পৃথিবীকে বদলে দিয়ে সামাজিক মালিকানার মানবিক বিশ্ব গড়ে তুলুন’।

আমাদের দেশের লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শাসক শ্রেণির উচ্ছিষ্টভোগী। এরা ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিকিয়ে দিতে কসুর করেন না। অনেক সুযোগ থাকার পরও আহমদ রফিক  আত্মবিক্রয় করেননি। সততা, আদর্শ, চেতনা ও মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থেকেছেন। আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একই সঙ্গে সততা ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি অনাসক্তি এ দুই গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা খুব নগণ্য। আহমদ রফিক সেই বিরল ব্যক্তিত্বদের একজন হবেন সন্দেহ নেই। তিনি আমাদের দেশের প্রকৃত অর্থে পেশাদার লেখকদের অন্যতম।

১২ সেপ্টেম্বর তাঁর নব্বইতম জন্মদিনে জানাই শ্রদ্ধা-ভালোবাসা। তিনি আরও অনেক দিন সুস্থ-সচল থাকবেন— সেটাই প্রত্যাশা করি।

 লেখক : সাংস্কৃতিক সংগঠক ও

নির্বাহী সম্পাদক, নয়া দুনিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা