শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

মফিজুর রহমান লালটু
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

আহমদ রফিক নামের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় একজন কবি হিসেবে। পাশাপাশি জেনেছি ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে তাঁর ভূমিকার কথা। কাছাকাছি সময়ে ভাষা আন্দোলন নিয়ে তাঁর একাধিক বইও পেয়েছিলাম। নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে তাঁর সঙ্গে যখন সরাসরি যোগাযোগ ও খানিকটা ঘনিষ্ঠতা তখনই তাঁর বিস্তর লেখালেখি ও কর্মযজ্ঞের সঙ্গে পরিচয় ঘটে। এরপর ক্রমেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। মাঝেমধ্যেই তাঁর সিদ্ধেশ্বরীর বাড়িতে যেতাম। এরপর অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে সাংস্কৃ-তিক অঙ্গনে যৌথভাবে কার্যকর কিছু করা যায় কিনা, তা নিয়ে। এ সময় নানা বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে প্রায়ই আলোচনা হতো তাঁর বাসায়। ১৯৯৬ সালে তিনি শুভেচ্ছা হিসেবে প্রথম আমাকে একটি বই দেন। বইটির নাম ‘এই অস্থির সময়’; প্রবন্ধের সংকলন। ওই বছরই কলকাতার ‘মৈত্রী প্রকাশন’ জানুয়ারির বইমেলায় সেটা প্রকাশ করেছে। সর্বস্তরে বাংলা ব্যবহারের ব্যাপারে এটি তাঁর আগ্রহ, আন্তরিকতা ও চেষ্টা মনে হয়েছিল।

তাঁর কবিতায় গ্রাম আছে, আছে মাটি-মানুষ-প্রকৃতি, স্বদেশ। নিম্নবর্গের মানুষের সঙ্গে শোষিত শ্রেণি এসেছে স্পষ্টভাবে। সমাজ, রাজনীতি, জীবন, চিরায়ত মূল্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে, রোমান্টিকতার চেয়ে সেখানে সমাজ চেতনাই প্রবল। তীব্র আশাবাদের সঙ্গে কখনো কখনো হতাশা কবিকে ভারাক্রান্ত করেছে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : নির্বাসিত নায়ক (১৯৬৬), বাউল মাটিতে মন (১৯৭০), রক্তের নিসর্গে স্বদেশ (১৯৭৯), বিপ্লব ফেরারি, তবু (১৯৮৯), পড়ন্ত রোদ্দুরে (১৯৯৪)। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের সময় লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সব কটিই তাঁর জীবনের ওই নির্দিষ্ট সময়ের সংকট-সংগ্রাম, সামাজিক বাস্তবতা, আকাঙ্ক্ষা আর হতাশাকে প্রকাশ ও মূর্ত করে তুলেছে।

আহমদ রফিকের ব্যক্তিজীবন মোটেও সরলরৈখিক নয়। একেবারে শিশু বয়স থেকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সংগ্রামের ভিতর দিয়ে তাঁর বেড়ে ওঠা। ইতিহাসের একাধিক উথাল-পাথাল, সংগ্রামী সময়ের মধ্য দিয়ে তাঁর জীবন কেটেছে। সেই সংগ্রামে তাঁর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। তিনি এক দীর্ঘ ইতিহাসের প্রত্যক্ষদর্শী শুধু নন, অংশীও।

আহমদ রফিক সারা জীবন জ্ঞানচর্চা করেছেন। এই চর্চার কেন্দ্রে ব্যক্তিস্বার্থ নয়, সমষ্টিস্বার্থই প্রাধান্যে থেকেছে বরাবর। স্বদেশের মুক্তি, শ্রেণিমুক্তির চেতনা তাকে চালিত করেছে, মানবমুক্তিকে কর্তব্য হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। স্কুলজীবনে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে দেশের স্বাধীনতার জন্য ছাত্র আন্দোলনে সংশ্লিষ্ট হয়েছিলেন। কলেজ জীবনে মানবমুক্তির মতবাদ হিসেবে মার্কসবাদকে গ্রহণ করেছিলেন। সংগঠিত হয়েছিলেন মার্কসবাদী চিন্তার সংদগঠনে। সেই চিন্তার আলোকেই তাঁর প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ ‘শিল্প সংস্কৃতি জীবন’ (১৯৫৮)। শখের বসে লেখেননি। শিল্প-সাহিত্যে বিভ্রান্তিকর, প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তা খ-ন করার তাগিদ বোধ করেছিলেন তা লিখতে একেবারে যুবক বয়সে। অদ্যাবধি সেই পথেই আছেন চিন্তায়, জীবনাচরণে। এজন্য নানা ধরনের কর্মতৎপরতার মধ্যে থেকেছেন, লিখেছেন বিরামহীনভাবে, পত্রিকা বের করেছেন। অর্থনৈতিক সংকট, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, পিছিয়ে এসেছেন কয়েক কদম। তিনি বাম রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সার্বক্ষণিক কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থেকেছেন, ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন কিন্তু মানবমুক্তির সেই রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত স্থির থাকতে পারেননি। যদিও সারা জীবন সেই চেতনার বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত ভোগ-বিলাস বা অর্থ উপার্জনের পথে হাঁটেননি। বরং দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির কথা ভেবেছেন এবং সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির শোষণ নিয়ন্ত্রণের বিপরীতে জাতীয় পুঁজির বিকাশের নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে দেশীয় ওষুধশিল্প গড়ে তুলেছিলেন।

প্রচারবিমুখ, ভীষণ অন্তর্মুখী আহমদ রফিক একজন মার্কসবাদী সাহিত্যিক, সত্যনিষ্ঠ গবেষক ও বড় মাপের প্রাবন্ধিক। তাঁর লেখায় স্বদেশচিন্তা, মানুষের অধিকার, গণতন্ত্র, মুক্তচিন্তা, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী গণমুখী বক্তব্য স্পষ্টভাবে উঠে আসে। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ অথবা রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য বিবেচনা করে তিনি কিছু লেখেন না বা বলেন না। কপট নয়, নিপাট সত্য বলা মানুষ তিনি। আহমদ রফিকের যা কিছু সম্পদ তার সবটুকু জ্ঞাননির্ভর লেখালেখি। সে সম্পদ মানুষের, সমাজের। সব মিলিয়ে বর্তমানে তার গ্রন্থের সংখ্যা ৮০ অতিক্রম করেছে। এর কোনোটিই সস্তা নয়, প্রয়োজনীয়। কিছু লেখা ইতিহাস ও ভাবনায় নতুন দিগন্তের সন্ধান দেয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২০১৪ বইমেলায় প্রকাশিত অনন্যসাধারণ গবেষণাগ্রন্থ ‘দেশ বিভাগ : ফিরে দেখা’। বিষয়বস্তু ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষের বিভাজন তথা বহুকথিত ‘পার্টিশন’ এক রক্তাক্ত ঐতিহাসিক ঘটনা; যা ‘মানব ট্র্যাজেডি’ হিসেবেও চিহ্নিত। সংকট সমাধানের নামে দেশ বিভাগ যে কী ভয়াবহতা জন্ম দিতে পারে ’৪৭-এর দেশ বিভাগ তার এক প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। ত্রিধারায় বিভক্ত উপমহাদেশের সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিতে কোনো সুফল বয়ে আনেনি শুধুই ক্ষতবিক্ষত করেছে। বইটিতে তার মর্মন্তুদ বর্ণনা ও পরিণতি উঠে এসেছে। তাঁর গ্রন্থের একটা বড় সংখ্যা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথের নানা দিক নিয়ে এককভাবে এত বিপুল লেখা দুই বাংলার অন্য কেউ লিখেছেন বলে আমার জানা নেই। রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও কর্মকে ব্যাপক মানুষের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি ‘রবীন্দ্রচর্চা কেন্দ্র’ গড়ে তুলেছিলেন। সংগঠনটি অনেক দিন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। এটা রবীন্দ্রনাথের প্রতি একধরনের পক্ষপাতিত্ব মনে করে তাঁকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আলাদা প্রতিষ্ঠান করলেন, আরও অনেকেই তো ছিল? উত্তরে যা বলেছিলেন তার মর্মার্থ দাঁড়ায়, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমাদের এখানে রবীন্দ্রনাথকে যেভাবে ভিন্নধর্মের-বিদেশি কবি ইত্যাদি সাম্প্রদায়িক আবরণে তাঁকে নিষিদ্ধ, বর্জনের তৎপরতা শাসক শ্রেণির দিক থেকে করা হয়েছে পরবর্তীতেও রবীন্দ্রচর্চা খুবই খন্ডিত আকারে এখানে অধ্যয়ন বা চর্চা হয়েছে তাতে রবীন্দ্রনাথ, তাঁর চিন্তা জনগণের মধ্যে সঠিকভাবে পৌঁছায় না, বিভ্রান্তিকরভাবে পরিচিত হয়। অথচ আমাদের জাতিসত্তার বিকাশ থেকে শিল্প-সাহিত্যে তাঁর অবদান অনন্যসাধারণ। তাই রবীন্দ্রনাথের ভাবনা, দর্শন, আমাদের ভালোভাবে জানা-বোঝা খুব দরকারি মনে হয়েছিল। তা ছাড়া রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এ রকম প্রতিষ্ঠান কেউ তো করেনি।’

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রামের ইতিহাস, চেতনা, তার বাস্তবায়ন ইত্যাদি নিয়ে ‘একুশে চেতনা পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন তিনি গঠন করেছিলেন, এই আন্দোলনে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততার অনুভূতি এর সঙ্গে যুক্ত। ক্বচিৎ তার কর্মকা- হয়ে থাকে। এ ছাড়া আহমদ রফিক অনেক দিন সক্রিয়ভাবে সেভাবে কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন। আমাদের সমাজে যে ধরনের ব্যক্তিস্বার্থকেন্দ্রিক তৎপরতার জাল বিস্তার হয়েছে তাতে শুধু সমষ্টিস্বার্থ নিয়ে যারা ভাবেন তাদের ‘বোকা’, ‘নির্বোধ’ শ্রেণিতেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অথচ তাঁর বক্তব্য, ‘ব্যক্তিকে নিয়েই সমষ্টি। ব্যক্তির শ্রেণিবিশেষের অর্থনৈতিক স্বার্থ নিশ্চিত করতেই তো সমষ্টিগত লড়াই।’

গত বছর বিশ্বব্যাপী অক্টোবর বিপ্লবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। ১০০ বছর আগে ১৯১৭ সালের ৭ নভেম্বর রাশিয়ায় লেনিনের নেতৃত্বে ঘটে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণির বিপ্লব ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা, যা অক্টোবর বিপ্লব নামে ইতিহাসে খ্যাত। এর মধ্য দিয়ে হাজার হাজার বছরের শ্রেণিবিভক্ত সমাজের অবসান ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজতন্ত্র। আমাদের দেশেও যথেষ্ট জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণাঢ্যভাবে এই মহান বিপ্লস্নবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। দেশের অধিকাংশ কমিউনিস্ট ও বাম রাজনৈতিক দল, শ্রেণি-গণসংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, লেখক, শিল্পী, কবি সম্মিলিতভাবে ‘অক্টোবর বিপ্লব শতবর্ষ উদ্্যাপন জাতীয় কমিটি’র ব্যানারে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রস্তাবে এই জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন আহমদ রফিক এবং বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। অনুষ্ঠানের স্লোগান নির্ধারিত হয়েছিল ‘ব্যক্তিমালিকানার পৃথিবীকে বদলে দিয়ে সামাজিক মালিকানার মানবিক বিশ্ব গড়ে তুলুন’।

আমাদের দেশের লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শাসক শ্রেণির উচ্ছিষ্টভোগী। এরা ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিকিয়ে দিতে কসুর করেন না। অনেক সুযোগ থাকার পরও আহমদ রফিক  আত্মবিক্রয় করেননি। সততা, আদর্শ, চেতনা ও মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থেকেছেন। আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একই সঙ্গে সততা ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি অনাসক্তি এ দুই গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা খুব নগণ্য। আহমদ রফিক সেই বিরল ব্যক্তিত্বদের একজন হবেন সন্দেহ নেই। তিনি আমাদের দেশের প্রকৃত অর্থে পেশাদার লেখকদের অন্যতম।

১২ সেপ্টেম্বর তাঁর নব্বইতম জন্মদিনে জানাই শ্রদ্ধা-ভালোবাসা। তিনি আরও অনেক দিন সুস্থ-সচল থাকবেন— সেটাই প্রত্যাশা করি।

 লেখক : সাংস্কৃতিক সংগঠক ও

নির্বাহী সম্পাদক, নয়া দুনিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা