শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

মফিজুর রহমান লালটু
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি আহমদ রফিককে

আহমদ রফিক নামের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় একজন কবি হিসেবে। পাশাপাশি জেনেছি ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সংগঠক হিসেবে তাঁর ভূমিকার কথা। কাছাকাছি সময়ে ভাষা আন্দোলন নিয়ে তাঁর একাধিক বইও পেয়েছিলাম। নব্বই দশকের মাঝামাঝিতে তাঁর সঙ্গে যখন সরাসরি যোগাযোগ ও খানিকটা ঘনিষ্ঠতা তখনই তাঁর বিস্তর লেখালেখি ও কর্মযজ্ঞের সঙ্গে পরিচয় ঘটে। এরপর ক্রমেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পায়। মাঝেমধ্যেই তাঁর সিদ্ধেশ্বরীর বাড়িতে যেতাম। এরপর অনেক সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তাঁর সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে সাংস্কৃ-তিক অঙ্গনে যৌথভাবে কার্যকর কিছু করা যায় কিনা, তা নিয়ে। এ সময় নানা বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে প্রায়ই আলোচনা হতো তাঁর বাসায়। ১৯৯৬ সালে তিনি শুভেচ্ছা হিসেবে প্রথম আমাকে একটি বই দেন। বইটির নাম ‘এই অস্থির সময়’; প্রবন্ধের সংকলন। ওই বছরই কলকাতার ‘মৈত্রী প্রকাশন’ জানুয়ারির বইমেলায় সেটা প্রকাশ করেছে। সর্বস্তরে বাংলা ব্যবহারের ব্যাপারে এটি তাঁর আগ্রহ, আন্তরিকতা ও চেষ্টা মনে হয়েছিল।

তাঁর কবিতায় গ্রাম আছে, আছে মাটি-মানুষ-প্রকৃতি, স্বদেশ। নিম্নবর্গের মানুষের সঙ্গে শোষিত শ্রেণি এসেছে স্পষ্টভাবে। সমাজ, রাজনীতি, জীবন, চিরায়ত মূল্যবোধের প্রকাশ ঘটেছে, রোমান্টিকতার চেয়ে সেখানে সমাজ চেতনাই প্রবল। তীব্র আশাবাদের সঙ্গে কখনো কখনো হতাশা কবিকে ভারাক্রান্ত করেছে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ : নির্বাসিত নায়ক (১৯৬৬), বাউল মাটিতে মন (১৯৭০), রক্তের নিসর্গে স্বদেশ (১৯৭৯), বিপ্লব ফেরারি, তবু (১৯৮৯), পড়ন্ত রোদ্দুরে (১৯৯৪)। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশের সময় লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সব কটিই তাঁর জীবনের ওই নির্দিষ্ট সময়ের সংকট-সংগ্রাম, সামাজিক বাস্তবতা, আকাঙ্ক্ষা আর হতাশাকে প্রকাশ ও মূর্ত করে তুলেছে।

আহমদ রফিকের ব্যক্তিজীবন মোটেও সরলরৈখিক নয়। একেবারে শিশু বয়স থেকে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, সংগ্রামের ভিতর দিয়ে তাঁর বেড়ে ওঠা। ইতিহাসের একাধিক উথাল-পাথাল, সংগ্রামী সময়ের মধ্য দিয়ে তাঁর জীবন কেটেছে। সেই সংগ্রামে তাঁর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ছিল। তিনি এক দীর্ঘ ইতিহাসের প্রত্যক্ষদর্শী শুধু নন, অংশীও।

আহমদ রফিক সারা জীবন জ্ঞানচর্চা করেছেন। এই চর্চার কেন্দ্রে ব্যক্তিস্বার্থ নয়, সমষ্টিস্বার্থই প্রাধান্যে থেকেছে বরাবর। স্বদেশের মুক্তি, শ্রেণিমুক্তির চেতনা তাকে চালিত করেছে, মানবমুক্তিকে কর্তব্য হিসেবেই গ্রহণ করেছেন। স্কুলজীবনে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে দেশের স্বাধীনতার জন্য ছাত্র আন্দোলনে সংশ্লিষ্ট হয়েছিলেন। কলেজ জীবনে মানবমুক্তির মতবাদ হিসেবে মার্কসবাদকে গ্রহণ করেছিলেন। সংগঠিত হয়েছিলেন মার্কসবাদী চিন্তার সংদগঠনে। সেই চিন্তার আলোকেই তাঁর প্রথম প্রবন্ধগ্রন্থ ‘শিল্প সংস্কৃতি জীবন’ (১৯৫৮)। শখের বসে লেখেননি। শিল্প-সাহিত্যে বিভ্রান্তিকর, প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তা খ-ন করার তাগিদ বোধ করেছিলেন তা লিখতে একেবারে যুবক বয়সে। অদ্যাবধি সেই পথেই আছেন চিন্তায়, জীবনাচরণে। এজন্য নানা ধরনের কর্মতৎপরতার মধ্যে থেকেছেন, লিখেছেন বিরামহীনভাবে, পত্রিকা বের করেছেন। অর্থনৈতিক সংকট, ব্যক্তিগত, পারিবারিক, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বে ক্ষতবিক্ষত হয়েছেন, পিছিয়ে এসেছেন কয়েক কদম। তিনি বাম রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছিলেন, সার্বক্ষণিক কর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্মগোপনে থেকেছেন, ব্যক্তিগত অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন কিন্তু মানবমুক্তির সেই রাজনীতিতে শেষ পর্যন্ত স্থির থাকতে পারেননি। যদিও সারা জীবন সেই চেতনার বাইরে গিয়ে ব্যক্তিগত ভোগ-বিলাস বা অর্থ উপার্জনের পথে হাঁটেননি। বরং দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির কথা ভেবেছেন এবং সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির শোষণ নিয়ন্ত্রণের বিপরীতে জাতীয় পুঁজির বিকাশের নানা উদ্যোগ নিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে দেশীয় ওষুধশিল্প গড়ে তুলেছিলেন।

প্রচারবিমুখ, ভীষণ অন্তর্মুখী আহমদ রফিক একজন মার্কসবাদী সাহিত্যিক, সত্যনিষ্ঠ গবেষক ও বড় মাপের প্রাবন্ধিক। তাঁর লেখায় স্বদেশচিন্তা, মানুষের অধিকার, গণতন্ত্র, মুক্তচিন্তা, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী গণমুখী বক্তব্য স্পষ্টভাবে উঠে আসে। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ অথবা রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য বিবেচনা করে তিনি কিছু লেখেন না বা বলেন না। কপট নয়, নিপাট সত্য বলা মানুষ তিনি। আহমদ রফিকের যা কিছু সম্পদ তার সবটুকু জ্ঞাননির্ভর লেখালেখি। সে সম্পদ মানুষের, সমাজের। সব মিলিয়ে বর্তমানে তার গ্রন্থের সংখ্যা ৮০ অতিক্রম করেছে। এর কোনোটিই সস্তা নয়, প্রয়োজনীয়। কিছু লেখা ইতিহাস ও ভাবনায় নতুন দিগন্তের সন্ধান দেয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ২০১৪ বইমেলায় প্রকাশিত অনন্যসাধারণ গবেষণাগ্রন্থ ‘দেশ বিভাগ : ফিরে দেখা’। বিষয়বস্তু ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষের বিভাজন তথা বহুকথিত ‘পার্টিশন’ এক রক্তাক্ত ঐতিহাসিক ঘটনা; যা ‘মানব ট্র্যাজেডি’ হিসেবেও চিহ্নিত। সংকট সমাধানের নামে দেশ বিভাগ যে কী ভয়াবহতা জন্ম দিতে পারে ’৪৭-এর দেশ বিভাগ তার এক প্রকৃষ্ট দৃষ্টান্ত। ত্রিধারায় বিভক্ত উপমহাদেশের সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতিতে কোনো সুফল বয়ে আনেনি শুধুই ক্ষতবিক্ষত করেছে। বইটিতে তার মর্মন্তুদ বর্ণনা ও পরিণতি উঠে এসেছে। তাঁর গ্রন্থের একটা বড় সংখ্যা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে। রবীন্দ্রনাথের নানা দিক নিয়ে এককভাবে এত বিপুল লেখা দুই বাংলার অন্য কেউ লিখেছেন বলে আমার জানা নেই। রবীন্দ্রনাথের চিন্তা ও কর্মকে ব্যাপক মানুষের মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি ‘রবীন্দ্রচর্চা কেন্দ্র’ গড়ে তুলেছিলেন। সংগঠনটি অনেক দিন উল্লেখযোগ্য কাজ করেছে বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। এটা রবীন্দ্রনাথের প্রতি একধরনের পক্ষপাতিত্ব মনে করে তাঁকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলাম, কেন রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে আলাদা প্রতিষ্ঠান করলেন, আরও অনেকেই তো ছিল? উত্তরে যা বলেছিলেন তার মর্মার্থ দাঁড়ায়, ‘পাকিস্তান আমল থেকে আমাদের এখানে রবীন্দ্রনাথকে যেভাবে ভিন্নধর্মের-বিদেশি কবি ইত্যাদি সাম্প্রদায়িক আবরণে তাঁকে নিষিদ্ধ, বর্জনের তৎপরতা শাসক শ্রেণির দিক থেকে করা হয়েছে পরবর্তীতেও রবীন্দ্রচর্চা খুবই খন্ডিত আকারে এখানে অধ্যয়ন বা চর্চা হয়েছে তাতে রবীন্দ্রনাথ, তাঁর চিন্তা জনগণের মধ্যে সঠিকভাবে পৌঁছায় না, বিভ্রান্তিকরভাবে পরিচিত হয়। অথচ আমাদের জাতিসত্তার বিকাশ থেকে শিল্প-সাহিত্যে তাঁর অবদান অনন্যসাধারণ। তাই রবীন্দ্রনাথের ভাবনা, দর্শন, আমাদের ভালোভাবে জানা-বোঝা খুব দরকারি মনে হয়েছিল। তা ছাড়া রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে এ রকম প্রতিষ্ঠান কেউ তো করেনি।’

রাষ্ট্রভাষা সংগ্রামের ইতিহাস, চেতনা, তার বাস্তবায়ন ইত্যাদি নিয়ে ‘একুশে চেতনা পরিষদ’ নামে একটি সংগঠন তিনি গঠন করেছিলেন, এই আন্দোলনে তাঁর নিজের সম্পৃক্ততার অনুভূতি এর সঙ্গে যুক্ত। ক্বচিৎ তার কর্মকা- হয়ে থাকে। এ ছাড়া আহমদ রফিক অনেক দিন সক্রিয়ভাবে সেভাবে কোনো রাজনৈতিক বা সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন। আমাদের সমাজে যে ধরনের ব্যক্তিস্বার্থকেন্দ্রিক তৎপরতার জাল বিস্তার হয়েছে তাতে শুধু সমষ্টিস্বার্থ নিয়ে যারা ভাবেন তাদের ‘বোকা’, ‘নির্বোধ’ শ্রেণিতেই অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অথচ তাঁর বক্তব্য, ‘ব্যক্তিকে নিয়েই সমষ্টি। ব্যক্তির শ্রেণিবিশেষের অর্থনৈতিক স্বার্থ নিশ্চিত করতেই তো সমষ্টিগত লড়াই।’

গত বছর বিশ্বব্যাপী অক্টোবর বিপ্লবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। ১০০ বছর আগে ১৯১৭ সালের ৭ নভেম্বর রাশিয়ায় লেনিনের নেতৃত্বে ঘটে যাওয়া শ্রমিক শ্রেণির বিপ্লব ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনা, যা অক্টোবর বিপ্লব নামে ইতিহাসে খ্যাত। এর মধ্য দিয়ে হাজার হাজার বছরের শ্রেণিবিভক্ত সমাজের অবসান ঘটিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সমাজতন্ত্র। আমাদের দেশেও যথেষ্ট জাঁকজমকপূর্ণ ও বর্ণাঢ্যভাবে এই মহান বিপ্লস্নবের শতবর্ষ উদ্্যাপিত হয়েছে। দেশের অধিকাংশ কমিউনিস্ট ও বাম রাজনৈতিক দল, শ্রেণি-গণসংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, লেখক, শিল্পী, কবি সম্মিলিতভাবে ‘অক্টোবর বিপ্লব শতবর্ষ উদ্্যাপন জাতীয় কমিটি’র ব্যানারে বছরব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব ও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের প্রস্তাবে এই জাতীয় কমিটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন আহমদ রফিক এবং বরেণ্য শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। অনুষ্ঠানের স্লোগান নির্ধারিত হয়েছিল ‘ব্যক্তিমালিকানার পৃথিবীকে বদলে দিয়ে সামাজিক মালিকানার মানবিক বিশ্ব গড়ে তুলুন’।

আমাদের দেশের লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংস্কৃতিক কর্মীদের সংখ্যাগরিষ্ঠ শাসক শ্রেণির উচ্ছিষ্টভোগী। এরা ব্যক্তিগত সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিকিয়ে দিতে কসুর করেন না। অনেক সুযোগ থাকার পরও আহমদ রফিক  আত্মবিক্রয় করেননি। সততা, আদর্শ, চেতনা ও মানুষের কাছে দায়বদ্ধ থেকেছেন। আমাদের বুদ্ধিবৃত্তিক বা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে একই সঙ্গে সততা ও বিত্ত-বৈভবের প্রতি অনাসক্তি এ দুই গুণের অধিকারী মানুষের সংখ্যা খুব নগণ্য। আহমদ রফিক সেই বিরল ব্যক্তিত্বদের একজন হবেন সন্দেহ নেই। তিনি আমাদের দেশের প্রকৃত অর্থে পেশাদার লেখকদের অন্যতম।

১২ সেপ্টেম্বর তাঁর নব্বইতম জন্মদিনে জানাই শ্রদ্ধা-ভালোবাসা। তিনি আরও অনেক দিন সুস্থ-সচল থাকবেন— সেটাই প্রত্যাশা করি।

 লেখক : সাংস্কৃতিক সংগঠক ও

নির্বাহী সম্পাদক, নয়া দুনিয়া

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি মামুন, সম্পাদক রিটন

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু
পার্লামেন্টারি বিতর্কের মধ্য দিয়ে পঞ্চগড়ে ভাষা ও বিতর্ক ক্লাবের যাত্রা শুরু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা
ইউসিএসআই ইউনিভার্সিটির ৩ কোটি টাকার মেগা স্কলারশিপ ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনে প্রস্তুত নির্বাচন কমিশন : ইসি আনোয়ারুল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত ইসি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নয়
নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত ইসি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নয়

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি
বড় পর্দায় ফিরছেন তানিয়া বৃষ্টি

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ
এসএমই খাতকে জাতীয় অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তিতে রূপান্তরের উদ্যোগ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব
সাংবাদিকতার অতীত মানদণ্ড হারিয়ে ফেলেছে রয়টার্স: উপ-প্রেসসচিব

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
হালুয়াঘাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা