শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের সবচেয়ে বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের জন্য এ দুটি পরিচয় অত্যন্ত বড় গৌরব ও সম্মানের। কিন্তু শেখ হাসিনার জন্য এর চেয়ে অনেক বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে, বড় মেয়ে। বঙ্গবন্ধুর এক ঘনিষ্ঠজন তাকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলেন শেখ মুজিবের পর কে আসবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। এ কথার উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি জানি না। তবে এমন একজন আসবে যার কথা আমি এখনো ভাবতে পারছি না, আমার দৃষ্টিতে ধরা পড়ছে না। তারপর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা- এবং শেখ হাসিনা কীভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এলেন সে কথা আমরা সবাই জানি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে ২০১৮ সালের শেষ প্রান্ত, প্রায় ৩৭ বছর। এই ৩৭ বছর আমরা কী দেখলাম। একটা বুলেট সব সময় শেখ হাসিনার পেছনে ধাওয়া করছে। ১৯ বার তাকে হত্যা করার চেষ্টা প্রকাশ্যে দেখা গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের কথা এখন সবাই জানেন। বাংলাদেশে তো অনেক নেত্রী আছেন, অনেকেই প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। তাদের হত্যা করার প্রচেষ্টার কথা তো শোনা যায় না, কারও গায়ে তো একটা টোকাও এ পর্যন্ত লাগেনি। সুতরাং সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে কিসের জন্য এবং কারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। এ প্রশ্নটির উত্তর এখন বাংলাদেশের মানুষের জানা। পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে তারাই ওই একই কারণে শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিশ্লেষণ এবং শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যা প্রচেষ্টার নৈর্ব্যক্তিক ও নির্মোহ পর্যালোচনায় দেখা যাবে এর মুখ্য উদ্দেশ্য  হলো মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বাংলাদেশের পরিবর্তে পাকিস্তানের মতো একটি ধর্মান্ধের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাষ্ট্র তৈরি করা এবং সেটিকে বিশ্বের পরাশক্তির একটা ক্লায়েন্ট বা আজ্ঞাবাহী রাষ্ট্র বানিয়ে রাখা। ১৭৫৭ সালের পলাশী থেকে ১৯৭৫ সালের ধানমন্ডি, এই দীর্ঘ ইতিহাস সাক্ষাৎ দেয় যুগে যুগে সব সময় দেশের অভ্যন্তরীণ একটি গোষ্ঠী জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে বেইমানি করেছে। এরা বিদেশি প্রভুদের পদলেহন করে নিজেরা অগাধ ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। সুশীল ও ভদ্রলোকের ছদ্মবেশে কথার ফুলঝুরিতে দেশপ্রেমিক হয়েছেন এবং ক্ষমতার বিত্ত বৈভব ভোগ করেছেন। খেটে খাওয়া বৃহত্তর জনগণের কথা তারা কখনো ভাবেনি। খানদানি একটা ভাব দেখিয়ে দূরত্ব রক্ষা করে চলেছেন। অবৈধভাবে অর্জিত বিশাল সম্পদ থেকে মাঝেমধ্যে কিছু দান-খয়রাত করে অতি দয়ালু সাজার চেষ্টা করতেন। কিন্তু মানুষের নিজস্ব অধিকার সম্পর্কে সজাগ, সচেতন এবং স্বাধীনচেতা হতে সহায়ক হয় এমন কোনো কাজ তারা করতেন না, বরং তা কেউ করতে চাইলে তাকে বাধা দিতেন। এসব ছদ্মাবেশী দেশপ্রেমিক শাসক হয়ে দেশের সম্পদ বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দিয়েছেন এবং তাদের হাতের পুতুল হিসেবে কাজ করেছেন। এরা বৃহত্তর জনগণের অবাধ ও উদার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। তারা টাকা, অস্ত্র ও ধর্মের চরম অপব্যবহার করেন নিজেদের অসাধু লক্ষ্য অর্জন করার জন্য। বাঙালির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও খাদহীন প্রকৃত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষ ১৯৬৯,  ১৯৭০ এবং ১৯৭১ সালে উল্লি­খিত ওই সব অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ আজ যে মর্যাদাপূর্ণ স্থানে পৌঁছেছে এবং আগামীতে যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হাতছানি দিচ্ছে সেটি এবং তার সঙ্গে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাবে বাংলাদেশের অশেষ গুরুত্বের সম্ভাবনার কথা স্বাধীনতার অব্যবহিত পরপর আমরা বুঝতে ব্যর্থ হলেও বিশ্বের শক্তি বলয়ের থিঙ্কট্যাংকগুলো তা ঠিকই উপলব্ধি করেছিল। তাই স্বাধীনতার পরপরই বিশ্ব শক্তি বলয়ের নিয়ন্ত্রকরা নানা কৌশল ও প্রলোভনে বাংলাদেশকে কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে ছিলেন। সব প্রলোভন ও নিজের জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে তিনি তার সারা জীবনের স্বপ্ন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য সব আপস প্রস্তাব দৃঢ়চিত্তে প্রত্যাখ্যান করেন। ফলে পরিপূর্ণ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সহজাত দুর্বলতাকে অবলম্বন করে ওই প্রত্যাখ্যাত বিদেশি শক্তি এবং এদেশের স্বার্থান্বেষী মহল নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তারপর দুই সামরিক স্বৈরশাসক এবং তাদের নতুন প্রতিভূরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে কী করেছেন তা আমরা সবাই দেখেছি। দেশের কোনো একটি বৃহত্তর স্বার্থ এবং লক্ষ্য এদের দ্বারা অর্জিত হয়নি। বড় জাতীয় এবং আন্তদেশীয় সমস্যার একটি সমস্যাও তারা সমাধান করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনা পিতার মতো দেশের স্বার্থে আপসহীন ভূমিকা নিয়েছেন বলেই ওই একই অপশক্তি কর্তৃক বারবার তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে এবং এখনো সে চেষ্টা অব্যাহত আছে। কিন্তু চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ সেথা শির পিতার কাছ থেকে পাওয়া এই মহান শিক্ষাকে অবলম্বন করে শেখ হাসিনা এগিয়ে চলেছেন বলেই আজ আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি। ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে যখন প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে বলেন ৫০ বছরের রিজার্ভ নিশ্চিত না করে বাংলাদেশের গ্যাস রপ্তানি করা হবে না, তখন শেখ হাসিনার ভিতর মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১০ বছরে অভাবনীয় উন্নতি ঘটেছে। এ সময়ে বড় বড় সব জাতীয় এবং আন্তরাষ্ট্রীয় সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন বলেই তরুণ প্রজন্মের সামনে বিশাল অফুরন্ত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। আমেরিকার ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইআরআইয়ের (ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট) সাম্প্রতিক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মনে করে আগামী ১৫ বছরে দেশের আরও উন্নতি হবে, যদি বর্তমান ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ পশ্চিমা বিশ্বের বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান একইভাবে বাংলাদেশকে নিয়ে প্রচ- আশাবাদী প্রতিবেদন দিচ্ছে।

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আইআরআইয়ের প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের শতকরা ৬৬ ভাগ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। শতকরা ৬৪ ভাগ সরকারের ওপর আস্থাশীল এবং শতকরা ৬২ ভাগ মানুষ মনে করে দেশ সঠিক পথে আছে। এর আগে ২০১৫ সালে আইআরআইয়ের আরেকটি প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে দেশের শতকরা ৫৪ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগে বর্তমানে স্ট্রং বা শক্তিশালী নেতৃত্ব রয়েছে, আর এ বিষয়ে বিএনপির নেতৃত্বের কথা বলেছে মাত্র শতকরা ২২ ভাগ মানুষ। শক্তিশালী নেতৃত্বের গুণে দেশের মানুষ স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথার্থ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই ১৬ কোটি মানুষের দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পেরেছে। বেশি দিনের আগের কথা নয়, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলতেন, উত্তরবঙ্গে মঙ্গা হয়েছে তো তাদের ভাতের পরিবর্তে পাতাকপি খেতে বল। তিনি আরও বলতেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। সেই জায়গা থেকে মাত্র এই কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ আজ মঙ্গা শব্দটি ভুলে গেছে। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের লিখিত বই ইগনাইটেড  মাইন্ড। কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। এই বইয়ের ১৩৯ পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, একটা রাষ্ট্রের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত নাকি বন্ধ তা বোঝা যায় পাঁচটি প্রধান সেক্টরের অবস্থা দেখে। সেক্টরগুলো- কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং স্ট্যাটেজিক সেক্টর। আবদুল কালাম লিখেছেন, এই পাঁচটি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রমের গ্রাফ দেখেই বোঝা যায় দেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে কিনা। শেখ হাসিনার চরম শত্র“কেও আজ স্বীকার করতে হবে চলমান দুই মেয়াদের প্রথম মেয়াদেই বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রম করে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেছে।

চলমান মেয়াদে পারমাণবিক যুগে প্রবেশ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং নৌবাহিনীর জন্য আধুনিক সাব-মেরিন সংযোজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্ট্যাটেজিক সেক্টরের ক্রান্তিকালও অতিক্রম করেছে। এখন শুধুই এগিয়ে যাওয়া। তবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দ-ায়মান। তাই রাস্তা মসৃণ নয় এ কথাটি মনে রাখতে হবে। ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এবং শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের ২১ বছরের ঘনীভূত সশস্ত্র বিদ্রোহের যেভাবে শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাধান করেছেন তার উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। কোনো তৃতীয় পক্ষ বা রাষ্ট্রের সংশ্লি­ষ্ট ছাড়াই পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করে তিনি অসাধ্যকে সাধন করেছেন। ৪০ হাজার উপজাতি শরণার্থীকে বিদেশ থেকে দেশের মাটিতে ফিরিয়ে এনেছেন। ভয়ঙ্কর ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা যদি দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের পরাশক্তির সঙ্গে কিছুটা হলেও আপস করতেন তাহলে এই পার্বত্য শান্তিচুক্তির জন্য তিনি অনেক আগেই নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে পারতেন। মিয়ানমার-ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমানার বিরোধ শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিষ্পত্তি, ছিটমহল বিনিময়, ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সীমান্তের মীমাংসা, এর প্রতিটি ঘটনায় শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সাহস, গভীর দূরদৃষ্টি এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণের প্রতিফলন পাওয়া যায়। শুধু অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে নয়, ভূ-রাজনৈতিক ইস্যুতেও তিনি সমান পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। আমেরিকা সুপার পাওয়ার, ভারত উদীয়মান বড় শক্তি ও প্রতিবেশী, চীন প্রতিবেশী এবং প্রচ- গতিতে উদীয়মান সুপার পাওয়ার। এই তিন শক্তির মধ্যে আবার প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু এই ত্রিশক্তির সবার সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তিন শক্তিকেই একই সঙ্গে উন্নয়নের অংশীদার করেছে তা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে একটা আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। ঢাকায় এখন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের আগের মতো ভাইসরয় সুলভ দাপট আর নেই। বাংলা মাকে কালিমা মুক্ত করার জন্য নিজের শারীরিক ও রাজনৈতিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের দন্ডাদেশ কার্যকর করেছেন তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্য শুধু বিস্ময়ের ব্যাপারই নয়, বিশ্বাস করাই কঠিন। রোহিঙ্গা সমস্যাতেও শেখ হাসিনার সরকার যে সংযম, ধৈর্য, মানবতাবোধের পরিচয় দিয়েছে তা সবার প্রশংসা অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি বা মানবতার জননী উপাধি পেয়েছেন। তাই শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মদিনকে সামনে রেখে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে চাই তিনি আজ বাংলাদেশ ও দেশের মানুষকে যে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন তা কেবল সম্ভব হয়েছে তিনি শেখ হাসিনা এবং বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বলে। সুতরাং বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনাই, অন্য কেউ নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা