শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের সবচেয়ে বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের জন্য এ দুটি পরিচয় অত্যন্ত বড় গৌরব ও সম্মানের। কিন্তু শেখ হাসিনার জন্য এর চেয়ে অনেক বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে, বড় মেয়ে। বঙ্গবন্ধুর এক ঘনিষ্ঠজন তাকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলেন শেখ মুজিবের পর কে আসবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। এ কথার উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি জানি না। তবে এমন একজন আসবে যার কথা আমি এখনো ভাবতে পারছি না, আমার দৃষ্টিতে ধরা পড়ছে না। তারপর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা- এবং শেখ হাসিনা কীভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এলেন সে কথা আমরা সবাই জানি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে ২০১৮ সালের শেষ প্রান্ত, প্রায় ৩৭ বছর। এই ৩৭ বছর আমরা কী দেখলাম। একটা বুলেট সব সময় শেখ হাসিনার পেছনে ধাওয়া করছে। ১৯ বার তাকে হত্যা করার চেষ্টা প্রকাশ্যে দেখা গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের কথা এখন সবাই জানেন। বাংলাদেশে তো অনেক নেত্রী আছেন, অনেকেই প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। তাদের হত্যা করার প্রচেষ্টার কথা তো শোনা যায় না, কারও গায়ে তো একটা টোকাও এ পর্যন্ত লাগেনি। সুতরাং সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে কিসের জন্য এবং কারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। এ প্রশ্নটির উত্তর এখন বাংলাদেশের মানুষের জানা। পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে তারাই ওই একই কারণে শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিশ্লেষণ এবং শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যা প্রচেষ্টার নৈর্ব্যক্তিক ও নির্মোহ পর্যালোচনায় দেখা যাবে এর মুখ্য উদ্দেশ্য  হলো মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বাংলাদেশের পরিবর্তে পাকিস্তানের মতো একটি ধর্মান্ধের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাষ্ট্র তৈরি করা এবং সেটিকে বিশ্বের পরাশক্তির একটা ক্লায়েন্ট বা আজ্ঞাবাহী রাষ্ট্র বানিয়ে রাখা। ১৭৫৭ সালের পলাশী থেকে ১৯৭৫ সালের ধানমন্ডি, এই দীর্ঘ ইতিহাস সাক্ষাৎ দেয় যুগে যুগে সব সময় দেশের অভ্যন্তরীণ একটি গোষ্ঠী জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে বেইমানি করেছে। এরা বিদেশি প্রভুদের পদলেহন করে নিজেরা অগাধ ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। সুশীল ও ভদ্রলোকের ছদ্মবেশে কথার ফুলঝুরিতে দেশপ্রেমিক হয়েছেন এবং ক্ষমতার বিত্ত বৈভব ভোগ করেছেন। খেটে খাওয়া বৃহত্তর জনগণের কথা তারা কখনো ভাবেনি। খানদানি একটা ভাব দেখিয়ে দূরত্ব রক্ষা করে চলেছেন। অবৈধভাবে অর্জিত বিশাল সম্পদ থেকে মাঝেমধ্যে কিছু দান-খয়রাত করে অতি দয়ালু সাজার চেষ্টা করতেন। কিন্তু মানুষের নিজস্ব অধিকার সম্পর্কে সজাগ, সচেতন এবং স্বাধীনচেতা হতে সহায়ক হয় এমন কোনো কাজ তারা করতেন না, বরং তা কেউ করতে চাইলে তাকে বাধা দিতেন। এসব ছদ্মাবেশী দেশপ্রেমিক শাসক হয়ে দেশের সম্পদ বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দিয়েছেন এবং তাদের হাতের পুতুল হিসেবে কাজ করেছেন। এরা বৃহত্তর জনগণের অবাধ ও উদার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। তারা টাকা, অস্ত্র ও ধর্মের চরম অপব্যবহার করেন নিজেদের অসাধু লক্ষ্য অর্জন করার জন্য। বাঙালির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও খাদহীন প্রকৃত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষ ১৯৬৯,  ১৯৭০ এবং ১৯৭১ সালে উল্লি­খিত ওই সব অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ আজ যে মর্যাদাপূর্ণ স্থানে পৌঁছেছে এবং আগামীতে যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হাতছানি দিচ্ছে সেটি এবং তার সঙ্গে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাবে বাংলাদেশের অশেষ গুরুত্বের সম্ভাবনার কথা স্বাধীনতার অব্যবহিত পরপর আমরা বুঝতে ব্যর্থ হলেও বিশ্বের শক্তি বলয়ের থিঙ্কট্যাংকগুলো তা ঠিকই উপলব্ধি করেছিল। তাই স্বাধীনতার পরপরই বিশ্ব শক্তি বলয়ের নিয়ন্ত্রকরা নানা কৌশল ও প্রলোভনে বাংলাদেশকে কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে ছিলেন। সব প্রলোভন ও নিজের জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে তিনি তার সারা জীবনের স্বপ্ন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য সব আপস প্রস্তাব দৃঢ়চিত্তে প্রত্যাখ্যান করেন। ফলে পরিপূর্ণ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সহজাত দুর্বলতাকে অবলম্বন করে ওই প্রত্যাখ্যাত বিদেশি শক্তি এবং এদেশের স্বার্থান্বেষী মহল নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তারপর দুই সামরিক স্বৈরশাসক এবং তাদের নতুন প্রতিভূরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে কী করেছেন তা আমরা সবাই দেখেছি। দেশের কোনো একটি বৃহত্তর স্বার্থ এবং লক্ষ্য এদের দ্বারা অর্জিত হয়নি। বড় জাতীয় এবং আন্তদেশীয় সমস্যার একটি সমস্যাও তারা সমাধান করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনা পিতার মতো দেশের স্বার্থে আপসহীন ভূমিকা নিয়েছেন বলেই ওই একই অপশক্তি কর্তৃক বারবার তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে এবং এখনো সে চেষ্টা অব্যাহত আছে। কিন্তু চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ সেথা শির পিতার কাছ থেকে পাওয়া এই মহান শিক্ষাকে অবলম্বন করে শেখ হাসিনা এগিয়ে চলেছেন বলেই আজ আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি। ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে যখন প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে বলেন ৫০ বছরের রিজার্ভ নিশ্চিত না করে বাংলাদেশের গ্যাস রপ্তানি করা হবে না, তখন শেখ হাসিনার ভিতর মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১০ বছরে অভাবনীয় উন্নতি ঘটেছে। এ সময়ে বড় বড় সব জাতীয় এবং আন্তরাষ্ট্রীয় সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন বলেই তরুণ প্রজন্মের সামনে বিশাল অফুরন্ত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। আমেরিকার ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইআরআইয়ের (ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট) সাম্প্রতিক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মনে করে আগামী ১৫ বছরে দেশের আরও উন্নতি হবে, যদি বর্তমান ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ পশ্চিমা বিশ্বের বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান একইভাবে বাংলাদেশকে নিয়ে প্রচ- আশাবাদী প্রতিবেদন দিচ্ছে।

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আইআরআইয়ের প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের শতকরা ৬৬ ভাগ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। শতকরা ৬৪ ভাগ সরকারের ওপর আস্থাশীল এবং শতকরা ৬২ ভাগ মানুষ মনে করে দেশ সঠিক পথে আছে। এর আগে ২০১৫ সালে আইআরআইয়ের আরেকটি প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে দেশের শতকরা ৫৪ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগে বর্তমানে স্ট্রং বা শক্তিশালী নেতৃত্ব রয়েছে, আর এ বিষয়ে বিএনপির নেতৃত্বের কথা বলেছে মাত্র শতকরা ২২ ভাগ মানুষ। শক্তিশালী নেতৃত্বের গুণে দেশের মানুষ স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথার্থ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই ১৬ কোটি মানুষের দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পেরেছে। বেশি দিনের আগের কথা নয়, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলতেন, উত্তরবঙ্গে মঙ্গা হয়েছে তো তাদের ভাতের পরিবর্তে পাতাকপি খেতে বল। তিনি আরও বলতেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। সেই জায়গা থেকে মাত্র এই কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ আজ মঙ্গা শব্দটি ভুলে গেছে। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের লিখিত বই ইগনাইটেড  মাইন্ড। কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। এই বইয়ের ১৩৯ পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, একটা রাষ্ট্রের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত নাকি বন্ধ তা বোঝা যায় পাঁচটি প্রধান সেক্টরের অবস্থা দেখে। সেক্টরগুলো- কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং স্ট্যাটেজিক সেক্টর। আবদুল কালাম লিখেছেন, এই পাঁচটি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রমের গ্রাফ দেখেই বোঝা যায় দেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে কিনা। শেখ হাসিনার চরম শত্র“কেও আজ স্বীকার করতে হবে চলমান দুই মেয়াদের প্রথম মেয়াদেই বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রম করে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেছে।

চলমান মেয়াদে পারমাণবিক যুগে প্রবেশ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং নৌবাহিনীর জন্য আধুনিক সাব-মেরিন সংযোজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্ট্যাটেজিক সেক্টরের ক্রান্তিকালও অতিক্রম করেছে। এখন শুধুই এগিয়ে যাওয়া। তবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দ-ায়মান। তাই রাস্তা মসৃণ নয় এ কথাটি মনে রাখতে হবে। ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এবং শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের ২১ বছরের ঘনীভূত সশস্ত্র বিদ্রোহের যেভাবে শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাধান করেছেন তার উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। কোনো তৃতীয় পক্ষ বা রাষ্ট্রের সংশ্লি­ষ্ট ছাড়াই পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করে তিনি অসাধ্যকে সাধন করেছেন। ৪০ হাজার উপজাতি শরণার্থীকে বিদেশ থেকে দেশের মাটিতে ফিরিয়ে এনেছেন। ভয়ঙ্কর ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা যদি দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের পরাশক্তির সঙ্গে কিছুটা হলেও আপস করতেন তাহলে এই পার্বত্য শান্তিচুক্তির জন্য তিনি অনেক আগেই নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে পারতেন। মিয়ানমার-ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমানার বিরোধ শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিষ্পত্তি, ছিটমহল বিনিময়, ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সীমান্তের মীমাংসা, এর প্রতিটি ঘটনায় শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সাহস, গভীর দূরদৃষ্টি এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণের প্রতিফলন পাওয়া যায়। শুধু অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে নয়, ভূ-রাজনৈতিক ইস্যুতেও তিনি সমান পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। আমেরিকা সুপার পাওয়ার, ভারত উদীয়মান বড় শক্তি ও প্রতিবেশী, চীন প্রতিবেশী এবং প্রচ- গতিতে উদীয়মান সুপার পাওয়ার। এই তিন শক্তির মধ্যে আবার প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু এই ত্রিশক্তির সবার সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তিন শক্তিকেই একই সঙ্গে উন্নয়নের অংশীদার করেছে তা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে একটা আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। ঢাকায় এখন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের আগের মতো ভাইসরয় সুলভ দাপট আর নেই। বাংলা মাকে কালিমা মুক্ত করার জন্য নিজের শারীরিক ও রাজনৈতিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের দন্ডাদেশ কার্যকর করেছেন তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্য শুধু বিস্ময়ের ব্যাপারই নয়, বিশ্বাস করাই কঠিন। রোহিঙ্গা সমস্যাতেও শেখ হাসিনার সরকার যে সংযম, ধৈর্য, মানবতাবোধের পরিচয় দিয়েছে তা সবার প্রশংসা অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি বা মানবতার জননী উপাধি পেয়েছেন। তাই শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মদিনকে সামনে রেখে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে চাই তিনি আজ বাংলাদেশ ও দেশের মানুষকে যে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন তা কেবল সম্ভব হয়েছে তিনি শেখ হাসিনা এবং বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বলে। সুতরাং বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনাই, অন্য কেউ নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম