শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের সবচেয়ে বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের জন্য এ দুটি পরিচয় অত্যন্ত বড় গৌরব ও সম্মানের। কিন্তু শেখ হাসিনার জন্য এর চেয়ে অনেক বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে, বড় মেয়ে। বঙ্গবন্ধুর এক ঘনিষ্ঠজন তাকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলেন শেখ মুজিবের পর কে আসবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। এ কথার উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি জানি না। তবে এমন একজন আসবে যার কথা আমি এখনো ভাবতে পারছি না, আমার দৃষ্টিতে ধরা পড়ছে না। তারপর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা- এবং শেখ হাসিনা কীভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এলেন সে কথা আমরা সবাই জানি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে ২০১৮ সালের শেষ প্রান্ত, প্রায় ৩৭ বছর। এই ৩৭ বছর আমরা কী দেখলাম। একটা বুলেট সব সময় শেখ হাসিনার পেছনে ধাওয়া করছে। ১৯ বার তাকে হত্যা করার চেষ্টা প্রকাশ্যে দেখা গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের কথা এখন সবাই জানেন। বাংলাদেশে তো অনেক নেত্রী আছেন, অনেকেই প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। তাদের হত্যা করার প্রচেষ্টার কথা তো শোনা যায় না, কারও গায়ে তো একটা টোকাও এ পর্যন্ত লাগেনি। সুতরাং সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে কিসের জন্য এবং কারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। এ প্রশ্নটির উত্তর এখন বাংলাদেশের মানুষের জানা। পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে তারাই ওই একই কারণে শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিশ্লেষণ এবং শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যা প্রচেষ্টার নৈর্ব্যক্তিক ও নির্মোহ পর্যালোচনায় দেখা যাবে এর মুখ্য উদ্দেশ্য  হলো মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বাংলাদেশের পরিবর্তে পাকিস্তানের মতো একটি ধর্মান্ধের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাষ্ট্র তৈরি করা এবং সেটিকে বিশ্বের পরাশক্তির একটা ক্লায়েন্ট বা আজ্ঞাবাহী রাষ্ট্র বানিয়ে রাখা। ১৭৫৭ সালের পলাশী থেকে ১৯৭৫ সালের ধানমন্ডি, এই দীর্ঘ ইতিহাস সাক্ষাৎ দেয় যুগে যুগে সব সময় দেশের অভ্যন্তরীণ একটি গোষ্ঠী জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে বেইমানি করেছে। এরা বিদেশি প্রভুদের পদলেহন করে নিজেরা অগাধ ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। সুশীল ও ভদ্রলোকের ছদ্মবেশে কথার ফুলঝুরিতে দেশপ্রেমিক হয়েছেন এবং ক্ষমতার বিত্ত বৈভব ভোগ করেছেন। খেটে খাওয়া বৃহত্তর জনগণের কথা তারা কখনো ভাবেনি। খানদানি একটা ভাব দেখিয়ে দূরত্ব রক্ষা করে চলেছেন। অবৈধভাবে অর্জিত বিশাল সম্পদ থেকে মাঝেমধ্যে কিছু দান-খয়রাত করে অতি দয়ালু সাজার চেষ্টা করতেন। কিন্তু মানুষের নিজস্ব অধিকার সম্পর্কে সজাগ, সচেতন এবং স্বাধীনচেতা হতে সহায়ক হয় এমন কোনো কাজ তারা করতেন না, বরং তা কেউ করতে চাইলে তাকে বাধা দিতেন। এসব ছদ্মাবেশী দেশপ্রেমিক শাসক হয়ে দেশের সম্পদ বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দিয়েছেন এবং তাদের হাতের পুতুল হিসেবে কাজ করেছেন। এরা বৃহত্তর জনগণের অবাধ ও উদার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। তারা টাকা, অস্ত্র ও ধর্মের চরম অপব্যবহার করেন নিজেদের অসাধু লক্ষ্য অর্জন করার জন্য। বাঙালির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও খাদহীন প্রকৃত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষ ১৯৬৯,  ১৯৭০ এবং ১৯৭১ সালে উল্লি­খিত ওই সব অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ আজ যে মর্যাদাপূর্ণ স্থানে পৌঁছেছে এবং আগামীতে যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হাতছানি দিচ্ছে সেটি এবং তার সঙ্গে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাবে বাংলাদেশের অশেষ গুরুত্বের সম্ভাবনার কথা স্বাধীনতার অব্যবহিত পরপর আমরা বুঝতে ব্যর্থ হলেও বিশ্বের শক্তি বলয়ের থিঙ্কট্যাংকগুলো তা ঠিকই উপলব্ধি করেছিল। তাই স্বাধীনতার পরপরই বিশ্ব শক্তি বলয়ের নিয়ন্ত্রকরা নানা কৌশল ও প্রলোভনে বাংলাদেশকে কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে ছিলেন। সব প্রলোভন ও নিজের জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে তিনি তার সারা জীবনের স্বপ্ন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য সব আপস প্রস্তাব দৃঢ়চিত্তে প্রত্যাখ্যান করেন। ফলে পরিপূর্ণ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সহজাত দুর্বলতাকে অবলম্বন করে ওই প্রত্যাখ্যাত বিদেশি শক্তি এবং এদেশের স্বার্থান্বেষী মহল নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তারপর দুই সামরিক স্বৈরশাসক এবং তাদের নতুন প্রতিভূরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে কী করেছেন তা আমরা সবাই দেখেছি। দেশের কোনো একটি বৃহত্তর স্বার্থ এবং লক্ষ্য এদের দ্বারা অর্জিত হয়নি। বড় জাতীয় এবং আন্তদেশীয় সমস্যার একটি সমস্যাও তারা সমাধান করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনা পিতার মতো দেশের স্বার্থে আপসহীন ভূমিকা নিয়েছেন বলেই ওই একই অপশক্তি কর্তৃক বারবার তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে এবং এখনো সে চেষ্টা অব্যাহত আছে। কিন্তু চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ সেথা শির পিতার কাছ থেকে পাওয়া এই মহান শিক্ষাকে অবলম্বন করে শেখ হাসিনা এগিয়ে চলেছেন বলেই আজ আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি। ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে যখন প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে বলেন ৫০ বছরের রিজার্ভ নিশ্চিত না করে বাংলাদেশের গ্যাস রপ্তানি করা হবে না, তখন শেখ হাসিনার ভিতর মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১০ বছরে অভাবনীয় উন্নতি ঘটেছে। এ সময়ে বড় বড় সব জাতীয় এবং আন্তরাষ্ট্রীয় সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন বলেই তরুণ প্রজন্মের সামনে বিশাল অফুরন্ত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। আমেরিকার ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইআরআইয়ের (ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট) সাম্প্রতিক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মনে করে আগামী ১৫ বছরে দেশের আরও উন্নতি হবে, যদি বর্তমান ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ পশ্চিমা বিশ্বের বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান একইভাবে বাংলাদেশকে নিয়ে প্রচ- আশাবাদী প্রতিবেদন দিচ্ছে।

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আইআরআইয়ের প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের শতকরা ৬৬ ভাগ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। শতকরা ৬৪ ভাগ সরকারের ওপর আস্থাশীল এবং শতকরা ৬২ ভাগ মানুষ মনে করে দেশ সঠিক পথে আছে। এর আগে ২০১৫ সালে আইআরআইয়ের আরেকটি প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে দেশের শতকরা ৫৪ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগে বর্তমানে স্ট্রং বা শক্তিশালী নেতৃত্ব রয়েছে, আর এ বিষয়ে বিএনপির নেতৃত্বের কথা বলেছে মাত্র শতকরা ২২ ভাগ মানুষ। শক্তিশালী নেতৃত্বের গুণে দেশের মানুষ স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথার্থ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই ১৬ কোটি মানুষের দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পেরেছে। বেশি দিনের আগের কথা নয়, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলতেন, উত্তরবঙ্গে মঙ্গা হয়েছে তো তাদের ভাতের পরিবর্তে পাতাকপি খেতে বল। তিনি আরও বলতেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। সেই জায়গা থেকে মাত্র এই কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ আজ মঙ্গা শব্দটি ভুলে গেছে। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের লিখিত বই ইগনাইটেড  মাইন্ড। কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। এই বইয়ের ১৩৯ পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, একটা রাষ্ট্রের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত নাকি বন্ধ তা বোঝা যায় পাঁচটি প্রধান সেক্টরের অবস্থা দেখে। সেক্টরগুলো- কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং স্ট্যাটেজিক সেক্টর। আবদুল কালাম লিখেছেন, এই পাঁচটি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রমের গ্রাফ দেখেই বোঝা যায় দেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে কিনা। শেখ হাসিনার চরম শত্র“কেও আজ স্বীকার করতে হবে চলমান দুই মেয়াদের প্রথম মেয়াদেই বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রম করে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেছে।

চলমান মেয়াদে পারমাণবিক যুগে প্রবেশ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং নৌবাহিনীর জন্য আধুনিক সাব-মেরিন সংযোজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্ট্যাটেজিক সেক্টরের ক্রান্তিকালও অতিক্রম করেছে। এখন শুধুই এগিয়ে যাওয়া। তবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দ-ায়মান। তাই রাস্তা মসৃণ নয় এ কথাটি মনে রাখতে হবে। ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এবং শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের ২১ বছরের ঘনীভূত সশস্ত্র বিদ্রোহের যেভাবে শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাধান করেছেন তার উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। কোনো তৃতীয় পক্ষ বা রাষ্ট্রের সংশ্লি­ষ্ট ছাড়াই পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করে তিনি অসাধ্যকে সাধন করেছেন। ৪০ হাজার উপজাতি শরণার্থীকে বিদেশ থেকে দেশের মাটিতে ফিরিয়ে এনেছেন। ভয়ঙ্কর ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা যদি দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের পরাশক্তির সঙ্গে কিছুটা হলেও আপস করতেন তাহলে এই পার্বত্য শান্তিচুক্তির জন্য তিনি অনেক আগেই নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে পারতেন। মিয়ানমার-ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমানার বিরোধ শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিষ্পত্তি, ছিটমহল বিনিময়, ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সীমান্তের মীমাংসা, এর প্রতিটি ঘটনায় শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সাহস, গভীর দূরদৃষ্টি এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণের প্রতিফলন পাওয়া যায়। শুধু অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে নয়, ভূ-রাজনৈতিক ইস্যুতেও তিনি সমান পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। আমেরিকা সুপার পাওয়ার, ভারত উদীয়মান বড় শক্তি ও প্রতিবেশী, চীন প্রতিবেশী এবং প্রচ- গতিতে উদীয়মান সুপার পাওয়ার। এই তিন শক্তির মধ্যে আবার প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু এই ত্রিশক্তির সবার সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তিন শক্তিকেই একই সঙ্গে উন্নয়নের অংশীদার করেছে তা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে একটা আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। ঢাকায় এখন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের আগের মতো ভাইসরয় সুলভ দাপট আর নেই। বাংলা মাকে কালিমা মুক্ত করার জন্য নিজের শারীরিক ও রাজনৈতিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের দন্ডাদেশ কার্যকর করেছেন তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্য শুধু বিস্ময়ের ব্যাপারই নয়, বিশ্বাস করাই কঠিন। রোহিঙ্গা সমস্যাতেও শেখ হাসিনার সরকার যে সংযম, ধৈর্য, মানবতাবোধের পরিচয় দিয়েছে তা সবার প্রশংসা অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি বা মানবতার জননী উপাধি পেয়েছেন। তাই শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মদিনকে সামনে রেখে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে চাই তিনি আজ বাংলাদেশ ও দেশের মানুষকে যে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন তা কেবল সম্ভব হয়েছে তিনি শেখ হাসিনা এবং বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বলে। সুতরাং বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনাই, অন্য কেউ নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা