শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনা

তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী এবং দেশের সবচেয়ে বৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী দল আওয়ামী লীগের সভানেত্রী। বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের জন্য এ দুটি পরিচয় অত্যন্ত বড় গৌরব ও সম্মানের। কিন্তু শেখ হাসিনার জন্য এর চেয়ে অনেক বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মেয়ে, বড় মেয়ে। বঙ্গবন্ধুর এক ঘনিষ্ঠজন তাকে একবার জিজ্ঞাসা করেছিলেন শেখ মুজিবের পর কে আসবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। এ কথার উত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি জানি না। তবে এমন একজন আসবে যার কথা আমি এখনো ভাবতে পারছি না, আমার দৃষ্টিতে ধরা পড়ছে না। তারপর বঙ্গবন্ধুর হত্যাকা- এবং শেখ হাসিনা কীভাবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এলেন সে কথা আমরা সবাই জানি। ১৯৮১ সালের ১৭ মে থেকে ২০১৮ সালের শেষ প্রান্ত, প্রায় ৩৭ বছর। এই ৩৭ বছর আমরা কী দেখলাম। একটা বুলেট সব সময় শেখ হাসিনার পেছনে ধাওয়া করছে। ১৯ বার তাকে হত্যা করার চেষ্টা প্রকাশ্যে দেখা গেছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড আক্রমণের কথা এখন সবাই জানেন। বাংলাদেশে তো অনেক নেত্রী আছেন, অনেকেই প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি হয়েছেন। তাদের হত্যা করার প্রচেষ্টার কথা তো শোনা যায় না, কারও গায়ে তো একটা টোকাও এ পর্যন্ত লাগেনি। সুতরাং সংগত কারণেই প্রশ্ন ওঠে কিসের জন্য এবং কারা শেখ হাসিনাকে হত্যা করতে চায়। এ প্রশ্নটির উত্তর এখন বাংলাদেশের মানুষের জানা। পঁচাত্তরে যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে তারাই ওই একই কারণে শেখ হাসিনাকে বারবার হত্যা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডের বিশ্লেষণ এবং শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যা প্রচেষ্টার নৈর্ব্যক্তিক ও নির্মোহ পর্যালোচনায় দেখা যাবে এর মুখ্য উদ্দেশ্য  হলো মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বাংলাদেশের পরিবর্তে পাকিস্তানের মতো একটি ধর্মান্ধের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন রাষ্ট্র তৈরি করা এবং সেটিকে বিশ্বের পরাশক্তির একটা ক্লায়েন্ট বা আজ্ঞাবাহী রাষ্ট্র বানিয়ে রাখা। ১৭৫৭ সালের পলাশী থেকে ১৯৭৫ সালের ধানমন্ডি, এই দীর্ঘ ইতিহাস সাক্ষাৎ দেয় যুগে যুগে সব সময় দেশের অভ্যন্তরীণ একটি গোষ্ঠী জাতীয় স্বার্থের সঙ্গে বেইমানি করেছে। এরা বিদেশি প্রভুদের পদলেহন করে নিজেরা অগাধ ধন-সম্পদের মালিক হয়েছেন। সুশীল ও ভদ্রলোকের ছদ্মবেশে কথার ফুলঝুরিতে দেশপ্রেমিক হয়েছেন এবং ক্ষমতার বিত্ত বৈভব ভোগ করেছেন। খেটে খাওয়া বৃহত্তর জনগণের কথা তারা কখনো ভাবেনি। খানদানি একটা ভাব দেখিয়ে দূরত্ব রক্ষা করে চলেছেন। অবৈধভাবে অর্জিত বিশাল সম্পদ থেকে মাঝেমধ্যে কিছু দান-খয়রাত করে অতি দয়ালু সাজার চেষ্টা করতেন। কিন্তু মানুষের নিজস্ব অধিকার সম্পর্কে সজাগ, সচেতন এবং স্বাধীনচেতা হতে সহায়ক হয় এমন কোনো কাজ তারা করতেন না, বরং তা কেউ করতে চাইলে তাকে বাধা দিতেন। এসব ছদ্মাবেশী দেশপ্রেমিক শাসক হয়ে দেশের সম্পদ বিদেশি প্রভুদের হাতে তুলে দিয়েছেন এবং তাদের হাতের পুতুল হিসেবে কাজ করেছেন। এরা বৃহত্তর জনগণের অবাধ ও উদার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। তারা টাকা, অস্ত্র ও ধর্মের চরম অপব্যবহার করেন নিজেদের অসাধু লক্ষ্য অর্জন করার জন্য। বাঙালির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও খাদহীন প্রকৃত দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষ ১৯৬৯,  ১৯৭০ এবং ১৯৭১ সালে উল্লি­খিত ওই সব অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলেই আমরা আজ স্বাধীন দেশের নাগরিক। বাংলাদেশ আজ যে মর্যাদাপূর্ণ স্থানে পৌঁছেছে এবং আগামীতে যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হাতছানি দিচ্ছে সেটি এবং তার সঙ্গে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির হিসাব-কিতাবে বাংলাদেশের অশেষ গুরুত্বের সম্ভাবনার কথা স্বাধীনতার অব্যবহিত পরপর আমরা বুঝতে ব্যর্থ হলেও বিশ্বের শক্তি বলয়ের থিঙ্কট্যাংকগুলো তা ঠিকই উপলব্ধি করেছিল। তাই স্বাধীনতার পরপরই বিশ্ব শক্তি বলয়ের নিয়ন্ত্রকরা নানা কৌশল ও প্রলোভনে বাংলাদেশকে কব্জা করতে চেয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু অত্যন্ত কঠোর অবস্থানে ছিলেন। সব প্রলোভন ও নিজের জীবনের মায়াকে তুচ্ছ করে তিনি তার সারা জীবনের স্বপ্ন বাংলার মানুষের মুক্তির জন্য সব আপস প্রস্তাব দৃঢ়চিত্তে প্রত্যাখ্যান করেন। ফলে পরিপূর্ণ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সহজাত দুর্বলতাকে অবলম্বন করে ওই প্রত্যাখ্যাত বিদেশি শক্তি এবং এদেশের স্বার্থান্বেষী মহল নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তারপর দুই সামরিক স্বৈরশাসক এবং তাদের নতুন প্রতিভূরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে কী করেছেন তা আমরা সবাই দেখেছি। দেশের কোনো একটি বৃহত্তর স্বার্থ এবং লক্ষ্য এদের দ্বারা অর্জিত হয়নি। বড় জাতীয় এবং আন্তদেশীয় সমস্যার একটি সমস্যাও তারা সমাধান করতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর মেয়ে শেখ হাসিনা পিতার মতো দেশের স্বার্থে আপসহীন ভূমিকা নিয়েছেন বলেই ওই একই অপশক্তি কর্তৃক বারবার তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে এবং এখনো সে চেষ্টা অব্যাহত আছে। কিন্তু চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ সেথা শির পিতার কাছ থেকে পাওয়া এই মহান শিক্ষাকে অবলম্বন করে শেখ হাসিনা এগিয়ে চলেছেন বলেই আজ আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি। ২০০০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে যখন প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে বলেন ৫০ বছরের রিজার্ভ নিশ্চিত না করে বাংলাদেশের গ্যাস রপ্তানি করা হবে না, তখন শেখ হাসিনার ভিতর মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। এ কারণেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত ১০ বছরে অভাবনীয় উন্নতি ঘটেছে। এ সময়ে বড় বড় সব জাতীয় এবং আন্তরাষ্ট্রীয় সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন বলেই তরুণ প্রজন্মের সামনে বিশাল অফুরন্ত সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। আমেরিকার ওয়াশিংটন ভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইআরআইয়ের (ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট) সাম্প্রতিক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে শতকরা ৭৫ ভাগ মনে করে আগামী ১৫ বছরে দেশের আরও উন্নতি হবে, যদি বর্তমান ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ পশ্চিমা বিশ্বের বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান একইভাবে বাংলাদেশকে নিয়ে প্রচ- আশাবাদী প্রতিবেদন দিচ্ছে।

সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আইআরআইয়ের প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের শতকরা ৬৬ ভাগ মানুষ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল। শতকরা ৬৪ ভাগ সরকারের ওপর আস্থাশীল এবং শতকরা ৬২ ভাগ মানুষ মনে করে দেশ সঠিক পথে আছে। এর আগে ২০১৫ সালে আইআরআইয়ের আরেকটি প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে দেশের শতকরা ৫৪ ভাগ মানুষ মনে করে আওয়ামী লীগে বর্তমানে স্ট্রং বা শক্তিশালী নেতৃত্ব রয়েছে, আর এ বিষয়ে বিএনপির নেতৃত্বের কথা বলেছে মাত্র শতকরা ২২ ভাগ মানুষ। শক্তিশালী নেতৃত্বের গুণে দেশের মানুষ স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথার্থ অবদান রাখার সুযোগ পেয়েছেন বলেই ১৬ কোটি মানুষের দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পেরেছে। বেশি দিনের আগের কথা নয়, ২০০১-২০০৬ মেয়াদে জামায়াত-বিএনপি সরকারের অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমান বলতেন, উত্তরবঙ্গে মঙ্গা হয়েছে তো তাদের ভাতের পরিবর্তে পাতাকপি খেতে বল। তিনি আরও বলতেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে বিদেশি সাহায্য পাওয়া যাবে না। সেই জায়গা থেকে মাত্র এই কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ আজ মঙ্গা শব্দটি ভুলে গেছে। ভারতের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামের লিখিত বই ইগনাইটেড  মাইন্ড। কয়েক লাখ কপি বিক্রি হয়েছে। এই বইয়ের ১৩৯ পৃষ্ঠায় তিনি লিখেছেন, একটা রাষ্ট্রের সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত নাকি বন্ধ তা বোঝা যায় পাঁচটি প্রধান সেক্টরের অবস্থা দেখে। সেক্টরগুলো- কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি এবং স্ট্যাটেজিক সেক্টর। আবদুল কালাম লিখেছেন, এই পাঁচটি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রমের গ্রাফ দেখেই বোঝা যায় দেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত হয়েছে কিনা। শেখ হাসিনার চরম শত্র“কেও আজ স্বীকার করতে হবে চলমান দুই মেয়াদের প্রথম মেয়াদেই বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে কৃষি, বিদ্যুৎ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তি সেক্টরের ক্রান্তিকাল অতিক্রম করে আরও অনেক দূর এগিয়ে গেছে।

চলমান মেয়াদে পারমাণবিক যুগে প্রবেশ, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং নৌবাহিনীর জন্য আধুনিক সাব-মেরিন সংযোজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ স্ট্যাটেজিক সেক্টরের ক্রান্তিকালও অতিক্রম করেছে। এখন শুধুই এগিয়ে যাওয়া। তবে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দ-ায়মান। তাই রাস্তা মসৃণ নয় এ কথাটি মনে রাখতে হবে। ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে এবং শেখ হাসিনা প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মাত্র দেড় বছরের মাথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের ২১ বছরের ঘনীভূত সশস্ত্র বিদ্রোহের যেভাবে শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাধান করেছেন তার উদাহরণ বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। কোনো তৃতীয় পক্ষ বা রাষ্ট্রের সংশ্লি­ষ্ট ছাড়াই পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করে তিনি অসাধ্যকে সাধন করেছেন। ৪০ হাজার উপজাতি শরণার্থীকে বিদেশ থেকে দেশের মাটিতে ফিরিয়ে এনেছেন। ভয়ঙ্কর ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা যদি দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে পশ্চিমা বিশ্বের পরাশক্তির সঙ্গে কিছুটা হলেও আপস করতেন তাহলে এই পার্বত্য শান্তিচুক্তির জন্য তিনি অনেক আগেই নোবেল শান্তি পুরস্কার পেতে পারতেন। মিয়ানমার-ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমানার বিরোধ শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিষ্পত্তি, ছিটমহল বিনিময়, ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সীমান্তের মীমাংসা, এর প্রতিটি ঘটনায় শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সাহস, গভীর দূরদৃষ্টি এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত গুণের প্রতিফলন পাওয়া যায়। শুধু অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে নয়, ভূ-রাজনৈতিক ইস্যুতেও তিনি সমান পারদর্শিতা দেখিয়েছেন। আমেরিকা সুপার পাওয়ার, ভারত উদীয়মান বড় শক্তি ও প্রতিবেশী, চীন প্রতিবেশী এবং প্রচ- গতিতে উদীয়মান সুপার পাওয়ার। এই তিন শক্তির মধ্যে আবার প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা রয়েছে। কিন্তু এই ত্রিশক্তির সবার সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকার যেভাবে ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে তিন শক্তিকেই একই সঙ্গে উন্নয়নের অংশীদার করেছে তা বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে একটা আত্মমর্যাদাশীল রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি দিয়েছে। ঢাকায় এখন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের আগের মতো ভাইসরয় সুলভ দাপট আর নেই। বাংলা মাকে কালিমা মুক্ত করার জন্য নিজের শারীরিক ও রাজনৈতিক জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের দন্ডাদেশ কার্যকর করেছেন তা যে কোনো উন্নয়নশীল দেশের জন্য শুধু বিস্ময়ের ব্যাপারই নয়, বিশ্বাস করাই কঠিন। রোহিঙ্গা সমস্যাতেও শেখ হাসিনার সরকার যে সংযম, ধৈর্য, মানবতাবোধের পরিচয় দিয়েছে তা সবার প্রশংসা অর্জন করেছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়া থেকে শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি বা মানবতার জননী উপাধি পেয়েছেন। তাই শেখ হাসিনার ৭১তম জন্মদিনকে সামনে রেখে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে বলতে চাই তিনি আজ বাংলাদেশ ও দেশের মানুষকে যে মর্যাদার আসনে বসিয়েছেন তা কেবল সম্ভব হয়েছে তিনি শেখ হাসিনা এবং বঙ্গবন্ধুর মেয়ে বলে। সুতরাং বাংলাদেশের জন্য শেখ হাসিনার বিকল্প কেবল শেখ হাসিনাই, অন্য কেউ নয়।

লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

এই মাত্র | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা