শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

পায়রা বন্দর ও কুয়াকাটার অর্থনৈতিক সম্ভাবনা

ড. আতিউর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
পায়রা বন্দর ও কুয়াকাটার অর্থনৈতিক সম্ভাবনা

এ মুহূর্তে অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ যে অবস্থায় রয়েছে তাকে বলা যায় ‘ইগনিশন ফেইজ’ বা ‘ব্যাপক উত্থান পর্ব’। অর্থাৎ এখন সময় দেশের ভিতরের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা মেটাতে রপ্তানি ও বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জনের। সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষত গত ১০ বছরে সরকারের সুবিবেচনাপ্রসূত এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ননীতির ফলে সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক ও সামাজিক সূচকগুলোয় বাংলাদেশ ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। ফলস্বরূপ আমরা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে যুক্ত হয়েছি এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার আশা করতে পারছি।

বাংলাদেশ এসব অর্জনের কারণে এখন সারা বিশ্বে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়নের মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কিন্তু আগামীতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক লক্ষ্যগুলো অর্জনের পথে বেশকিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে আছে ২০২৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর ১৬ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বিদেশি বিনিয়োগ কয়েক গুণ বাড়ানো, রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও নতুন নতুন বাজারে রপ্তানি পণ্য প্রবেশের সুযোগ তৈরি ইত্যাদি। বর্তমান সরকার এ লক্ষ্যগুলো ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ে সংবেদনশীল। তাই শিল্প খাতের বিকাশ এবং রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য নীতিগত ও অবকাঠামোগত সংস্কার ও উন্নয়ন কার্যক্রমের বিষয়ে সরকার বিশেষ উদ্যোগী। এ ক্ষেত্রে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের জেলাগুলোর দিকে সরকারের বিশেষ মনোযোগ রয়েছে। তাই পদ্মা সেতু ও পায়রা বন্দরের মতো মেগা উন্নয়ন প্রকল্পগুলো হাতে নেওয়া হয়েছে এবং এগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে যে এ দুটি মেগা প্রকল্প দেশের জিডিপি ১.২ শতাংশ বাড়াবে এবং দারিদ্র্য দূরীকরণে বিশাল ভূমিকা রাখবে।

বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের বাণিজ্যের যে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে তার সামান্য অংশই এখন পর্যন্ত কাজে লাগানো গেছে বা যাচ্ছে। যেমন, বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিবেশী ভারতে বাংলাদেশ বর্তমানে যতটুকু রপ্তানি করছে, রপ্তানির পরিমাণ তার চেয়ে তিন গুণ পর্যন্ত বাড়ানো সম্ভব। দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যের অবস্থাও একই রকম। বাণিজ্য (রপ্তানি ও আমদানি) বাড়ানোর ক্ষেত্রে প্রধানতম প্রতিবন্ধকগুলোর একটি হলো অবকাঠামোর অভাব। আর এখানেই পায়রা বন্দর বৈপ্লøবিক পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। দেশের পায়রা বন্দর অন্য দুটি সমুদ্রবন্দরের (চট্টগ্রাম ও মোংলা) তুলনায় এগিয়ে থাকবে কারণ এখানে জোয়ার-ভাটার জন্য অপেক্ষা না করে যে কোনো সময়ে দেশের ভিতরে জলপথে পণ্য ঢোকানো যাবে এবং অন্য সমুদ্রবন্দরে যে বৃহদায়তন নৌযান প্রবেশ করতে পারে না, সেগুলো এখানে পণ্য ওঠানো-নামানোর জন্য প্রবেশ করানো যাবে।

পায়রা বন্দরের মাধ্যমে একদিকে বাংলাদেশের শিল্পপণ্য পরিবহনে সময় বাঁচানো যাবে এবং ব্যয় বহুলাংশে কমানো যাবে; অন্যদিকে প্রতিবেশী দেশগুলোও এ বন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের বাণিজ্য সহজীকরণ করতে পারবে (বিনিময়ে আমরা পাব রাজস্ব)। বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপালের মধ্যে সড়কপথে যোগাযোগ সহজীকরণের উদ্যোগ বিবিআইএন-এমভিএ বাস্তবায়নকাজ এখন চলছে। পায়রা বন্দরকেও দেশের বাকি অংশের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথের মাধ্যমে যুক্ত করার কাজ চলমান আছে। ফলে বলা যায় যে, বিবিআইএন-এমভিএ ও পায়রা বন্দর প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হলে তা এ অঞ্চলের অভ্যন্তরীণ বাণিজ্যের পুরো চিত্রটাই বদলে দেবে। মনে রাখতে হবে, দক্ষিণ এশিয়ার বাজার হলো ১.৭ বিলিয়ন ভোক্তার বাজার। ফলে এ অঞ্চলের দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ যত সহজ হবে বাণিজ্যের সম্ভাবনা ততই বাড়বে, আর আমাদের নতুন নতুন বাজারে প্রবেশ ও রপ্তানি বহুমুখীকরণের সুযোগ তৈরি হবে।

পায়রা বন্দর হবে প্রকৃত অর্থেই একটি আন্তর্জাতিক মানের সমুদ্রবন্দর (ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হলেও, এটি ২০২৩ সালের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ গভীর সমুদ্রবন্দরে পরিণত হবে)। এই অত্যাধুনিক অবকাঠামো সুবিধা কাজে লাগাতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন, ফলে এফডিআই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সহজ হবে (সরকার সারা দেশে যে ১০০ এসইজেড তৈরি করতে যাচ্ছে তাও এ ক্ষেত্রে সহায়ক হবে)। পাশাপাশি বিদেশি উদ্যোগগুলোর ব্যাকওয়ার্ড ও ফরওয়ার্ড লিঙ্কেজ ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে বাংলাদেশেও নতুন নতুন শিল্প উদ্যোগের সম্ভাবনা তৈরি হবে। মোট কথা, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে পায়রা বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে।

শিল্প-বাণিজ্য-বিদেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি পর্যটনেও বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আর আগামী দিনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক লক্ষ্যগুলো অর্জনে এ সম্ভাবনাকেও কাজে লাগাতে হবে। আর এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। ভৌগোলিক-প্রাকৃতিক কারণে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে কুয়াকাটার যে সম্ভাবনা রয়েছে আমরা তা পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছি এমন বলা যাবে না। সত্যি হলো, দেশি-বিদেশি পর্যটকরা এখানে এলেও যত বেশি সংখ্যায় আসার কথা সেভাবে আসছেন না এবং যারা আসছেন তারাও মানসম্পন্ন সেবা পাচ্ছেন না। এর প্রধান কারণগুলো হলো, যোগাযোগব্যবস্থার দুর্বলতা, অনেক ক্ষেত্রে সেবার ব্যয় বেশি হওয়া, পর্যটকদের থাকা-খাওয়া-নিরাপত্তা ইত্যাদির জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকা।

পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে কুয়াকাটাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার পাশাপাশি একে প্রকৃত অর্থেই একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে এসব প্রতিবন্ধক দূর করা খুবই জরুরি। অবকাঠামোসহ অন্যান্য সুবিধা বাড়ানোর কাজে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও তাই এগিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে, পদ্মা সেতু ও পায়রা বন্দরের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে দেশি-বিদেশি নাগরিকদের যাতায়াত কয়েক গুণ বাড়বে, আর এর ফলে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে কুয়াকাটার সম্ভাবনাও বাড়বে। এ সম্ভাবনা কাজে লাগানো এখন সময়ের দাবি।

এ কথা ভুলে গেলে চলবে না যে, যে কোনো উন্নয়ন তা গভীর সমুদ্রবন্দর হোক বা পর্যটন কেন্দ্রই হোক; এর সুফল যদি দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষের কাছে না পৌঁছায় তাহলে উন্নয়নের মূল লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়। কাজেই পায়রা বন্দর গড়ে তোলা বা কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্রের মানোন্নয়নের সুফল যেন দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগণ পায় সেদিকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে। প্রথমত, এসব উন্নয়ন প্রকল্পের ফলে এ অঞ্চলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। কিন্তু প্রয়োজনীয় দক্ষতা না থাকলে এ অঞ্চলের মানুষ সে কর্মসংস্থানের সুযোগ কাজে লাগাতে পারবে না। তাই বাজার-উপযোগী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে (যেমন, টেকনিক্যাল ও ভোকেশনাল এডুকেশন, টিভিইটি)। দ্বিতীয়ত, বৃহৎ প্রকল্পগুলোর কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ও সেবা খাতে (অর্থাৎ সাপোর্ট সার্ভিসেস) নতুন উদ্যোগের চাহিদা তৈরি হবে। কিন্তু এ অঞ্চলের উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থায়নের ব্যবস্থা করা না গেলে তারা উদ্যোক্তা হয়ে এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারবেন না। তাই এ অঞ্চলের উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণের সুবিধা দিতে হবে। তৃতীয়ত, স্থানীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পকেও উৎসাহিত করতে হবে। গভীর সমুদ্রবন্দর ও পর্যটন কেন্দ্রের কারণে এখানে দেশি-বিদেশি মানুষের যাতায়াত বাড়বে। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিকাশ একদিকে পর্যটকদের আকৃষ্ট করবে, অন্যদিকে স্থানীয় প্রান্তিক মানুষের আয়ের সুযোগ বাড়াবে।

এসব উদ্যোগকে অবশ্যই পরিবশবান্ধব হতে হবে। কারণ উন্নয়ন কর্মকা-ের ফলে পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতি হলে সেটিকে টেকসই উন্নয়ন বা সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বলা যায় না। আবার এও মনে রাখতে হবে যে, চারপাশের পরিবেশের ন্যূনতম পরিবর্তন না ঘটিয়ে উন্নয়ন প্রকল্প সম্ভব নয়। তবে যতটুকু ক্ষতি হচ্ছে তা পূরণ করার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা প্রকল্পে থাকছে কিনা তা-ই দেখার বিষয়। এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়, সরকারের পক্ষ থেকে সব দিক বিবেচনা করে (যথাযথ এনভায়রনমেন্টাল ও সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট অ্যাসেসমেন্টের পরে) প্রকল্প এলাকা নির্বাচন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সরকারি উদ্যোগে নেওয়া প্রকল্পের ফলস্বরূপ বেসরকারি খাতও অনেক উদ্যোগ নেয়। সেগুলো পরিবেশগত মান বজায় রেখে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা সেদিকে নজর রাখতে হবে (যেমন, পায়রা বন্দরের আশপাশে অনেক নতুন শিল্পকারখানা গড়ে উঠতে পারে)। তবে এই নজরদারির কাজ প্রধানত সরকারের হলেও সুশীলসমাজ, বিশেষত গণমাধ্যমকে সজাগ থাকতে হবে এবং সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।

বাংলাদেশের এখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার সময়। এ ঐতিহাসিক অগ্রযাত্রায় যেন সর্বস্তরের মানুষকে যুক্ত করা যায়, যেন প্রান্তিক মানুষও উন্নয়নের ন্যায্য হিস্্সা পায় তা আমাদের নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি নিশ্চিত করতে হবে, যেন উন্নয়ন হয় টেকসই, যেন পরিবেশ-প্রতিবেশের কোনো অপূরণীয় ক্ষতি না হয়। তাহলেই আগামী প্রজন্মগুলোর জন্য আমরা রেখে যেতে পারব অপার সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ।

            লেখক : সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি