শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮

প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

৩০ অক্টোবর, ২০১৮। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। সঙ্গে আছেন জংশানের কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের এক উদ্যোক্তা লিউ হে এবং আমার সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চীনে শীতকাল, শীতের দিনের মতোই মিষ্টি রোদ, তবে শীত শীত অনুভূতি নেই। লিউ হেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমাদের এ কেমন শীতকাল? শীতের কোনো ছিটেফোঁটাও তো নেই! বিনয়ী লিউ হেসে জানাল, জলবায়ু পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। শীতকালে খুব একটা শীত আর পায় না তারা। বড়জোর তিন-চার দিন শীত পড়ে। উজ্জ্বল রোদের দিন। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো, আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে এখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছে। খুব দ্রুতই যে শহর এই গ্রামটিকেও গ্রাস করে নেবে, তা বোঝা যাচ্ছে। একটা বড় রাস্তার কাজ চলছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে এই গ্রামটিও শহরের রূপ ধারণ করবে। পূর্ব প্রান্ত থেকে ধেয়ে আসছে বিশাল বিশাল অট্টালিকা। অথচ কদিন আগেও সেখানে ছিল নিভৃ-ত পল্লী। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজিবাগান। পালং শাকের চাষ করছে কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। খেতে যেসব কৃষককে চোখে পড়ছে তারা একেবারেই বৃদ্ধ। পুরুষ আর নারী বলে ভেদাভেদ নেই। একই কাজ নারী-পুরুষ মিলেমিশেই করছে। বয়স কারও ষাট থেকে সত্তরের কম নয়। কারণ চীনের তরুণরা এখন আর ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে না। তারা শৈল্পিক বা বাণিজ্যিক কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের একেকটি কৃষিক্ষেত্র মানে কৃষি কারখানা। শুধু গুটিকয় বয়স্ক কৃষক তাদের কৃষির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলারও চেষ্টা করেছি। দেখেছি ঐতিহ্যগত কৃষি তাদের জীবনীশক্তি। সেই চিরচেনা চীনা কৃষকের রূপ তারা এখনো ধরে রেখেছেন। মাথায় মাথাল আর কাঁধে কাঠের ভারে সেচের পানি নিয়ে খেতের আল ধরে হেঁটে আসছেন একজন। বিকালের পড়ন্ত রোদে অদ্ভুত এক দৃশ্যের অবতারণা দেখেই মনে পড়ল সেই শৈশবে দেখে আসা সিনেমায় টেলিভিশনের চীনা কৃষক, এ দৃশ্য এখন খোদ চীন দেশেও পাওয়া কঠিন। ফল-ফসল ফলানোর তীব্র নেশায় কৃষকরা তাদের বয়স ভুলে গিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এখনো ঠুমরি দিয়ে নালা থেকে সেচ দিচ্ছেন। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি-খামার দেখে অভিভূত হলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এই গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগনবাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। আদিত্যের কাছে জানতে চাইলাম। আদিত্য, দূরের ওই সাদা জিনিসগুলো কী বুঝতে পারছ কিছু? আদিত্যের চোখেও বিস্ময় ও কৌতূহল। জানতে চাইলাম লিউয়ের কাছে। লিউ বল তো সাদা সাদা ওগুলো কী ঝুলছে? লিউ বিস্মিত চোখ নিয়ে তার চাইনিজ প্রনানসিয়েশনে ইংরেজিতে বলল, আই অ্যাম নট শিওর। পাঠক! আজ আপনাদের চীনের এ ড্রাগন ফলের বাগানের গল্পটাই শোনাব। বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফল আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে আমার প্রথম ড্রাগন ফলের সঙ্গে পরিচয়। সেটাও এক মজার গল্প। সে সময় ভিয়েতনাম গিয়েছিলাম তাদের কৃষিকৌশল দেখার জন্য। ড্রাম সিডার ব্যবহার করে তারা ধান চাষকে সহজ ও ধান চাষের সময়টাকেও কমিয়ে নিয়ে এসেছে। তা দেখতেই গিয়েছিলাম ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির কৃষিপ্রধান এলাকা কানথো প্রভিন্সে। সেখানকার ড্রাম সিডার কোম্পানির আয়োজিত সেমিনারেই প্রথম ড্রাগন ফল দেখি। ফলটার নাম যে ড্রাগন তা তখনো জানতাম না। চীন, হংকং, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সংস্কৃতি হচ্ছে সভা-সেমিনারে টেবিলে গরম চা-ভর্তি কেটলি আর ছোট ছোট পেয়ালা রাখা। পাশাপাশি থাকে নানা রকমের ফল। টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে ছিল কেটে রাখা সেখানকার স্থানীয় ফল। তার মধ্যে একটি ফল ছিল অপরিচিত। ফলটি দেখতে সাদা, মাঝে মাঝে কালিজিরার মতো কালো বিচি। অপরিচিত বলে খাচ্ছিলাম না দেখে আয়োজকদের একজন বললেন, ‘এটি ড্রাগন ফল, খেয়ে দেখুন, খুব পুষ্টিকর।’ এরপর ড্রাগনের পুষ্টিগুণ নিয়ে নাতিদীর্ঘ এক ভাষণ দিলেন তিনি। ভাষণ শুনে বাটি থেকে এক টুকরা ড্রাগন ফল মুখে দিলাম। টক-টক মিষ্টি স্বাদের ফল। খেতে ভালো। নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের কাটা টুকরা খেতে খেতে ভাবছিলাম নিশ্চয়ই এ ফল দেখতে ড্রাগনের মতোই। আস্ত ফলটা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করতেই আমাকে এনে দেখালেন। না, বিশালাকার কিছু নয়। বর্তুলাকার লাল রঙের এক ফল। ফলের গা থেকে সবুজাভ পাতা বের হয়ে আছে। দেখতে মোটেও ড্রাগনের মতো ভয়ানক কিছু নয়। ক্যামেরায় ড্রাগন ফলের ফুটেজ ধারণ করে নিলাম। ভিন্ন রকমের নতুন এ ফলের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দিতে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তা প্রচারও করলাম। এরপর এ দেশের বেশ কয়েজনের ছাদে, আঙিনায় দেখেছি ড্রাগন ফলের গাছ। এগুলো ছিল একেবারে নিজ উদ্যোগে শৌখিনতা থেকে। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১০ সালে সাভারের রুম্পা চক্রবর্তীর ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। আমার জানা মতে, সেটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক ড্রাগন ফলের বাগান। এরপর ধীরে ধীরে ড্রাগন ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সরকারও ড্রাগন ফল চাষ প্রসারে নানা উদ্যোগ নেয়। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের একজন গাছের ডাক্তার উদ্যানতত্ত্ববিদ এস এম কামরুজ্জামানও জানিয়েছিলেন সরকারের নানা উদ্যোগের কথা। দিন দিন ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ বাড়ছেই। ড্রাগন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন এমন অনেক উদ্যোক্তাকে নিয়ে প্রতিবেদনও চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে প্রচার করেছি। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ সাফল্যের সঙ্গেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ড্রাগন বাংলাদেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফসল। যাই হোক, বলছিলাম চীনের সেই ড্রাগন ফলের বাগানের গল্প। বাগানটি বাংলাদেশের কৃষকদের তৈরি বাগান থেকে একেবারেই আলাদা। আমাদের কৃষকরা সাধারণত সবাই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলছেন। বাগানগুলোয় ৭ থেকে ৮ ফুট পরপর একটি করে ইট-বালুর পিলার বা খুঁটি স্থাপন করে প্রতি খুঁটির গোড়ায় ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি দূরে রোপণ করা হয়েছে একেকটি ড্রাগন চারা। প্রতিটি খুঁটির জন্য যে বেড তৈরি করা হয় তার পরিধি চারদিক থেকে আড়াই থেকে ৩ ফুট। এ হিসাবে দেখা যায় ১ বিঘা জমিতে ১০০ থেকে ২০০টি খুঁটি স্থাপন করা সম্ভব। তার মানে ১ একর জমিতে ৬০০ থেকে ৬২০টি ড্রাগন গাছ লাগানো যায়। কেউ কেউ আবার ১টি পিলারের চারদিকে ৪টি গাছ লাগিয়ে ওপরে পুরনো টায়ারের একটা সার্কেল তুলে দেন গাছগুলো যেন অবলম্বন পেয়ে সহজেই বেড়ে উঠতে পারে। মোটামুটি এগুলোকে আদর্শ নিয়ম হিসেবে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু শিনশিংয়ের ড্রাগন ফলের বাগানটি অনেকটা অন্যরকম। বাগানে সারি বেঁধে লাগানো হয়েছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রায় প্রতি ১০ ফুট দূরে দূরে এক একটা ইট-সিমেন্টের খুঁটি। দুই খুঁটির মধ্যবর্তী জায়গায় লাগানো হয়েছে ১০টি ড্রাগন ফলের গাছ। দুই খুঁটিতে টানা দিয়ে রাখা হয়েছে প্লøাস্টিকের চিকন একটি পাইপ। আর একটা হুক লাগিয়ে দুই পাশে টানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে লোহার রড দিয়ে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমে গেছে অনেকখানি। বাড়তি লাভ হচ্ছে। ড্রাগন ফল ছাড়াও সেখানে মাচা তৈরি করে চাষ করতে পারছে ট্যাং জাতীয় ফল। বাগান দেখে দেখে এগোতেই চোখে পড়ল একটা ঘর। সেখানে চলছে ড্রাগন ফলের চারা তৈরির কাজ। কাজ করছেন দুজন নারী। আর একজন পুরুষ তদারকি করছেন। যিনি তদারকি করছেন, তিনি এগিয়ে এলেন। আমাদের পরিচয় দিলাম। তিনি জানালেন তার নাম জিয়ান। তিনি আমাদের চা ঢেলে দিলেন। চা খেতে খেতেই কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। জিয়ানও এ বাগানে কাজ করেন। বাগানের উদ্যোক্তা হচ্ছেন লি। একটু পরই লি আসবেন। আমরা লির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কীভাবে শুরু করলেন ড্রাগন ফলের এই বাগান সে গল্প না শুনে যাচ্ছি না। দেখছিলাম যন্ত্রের মতো দক্ষতার সঙ্গে দুই নারী কাজ করে চলেছেন। পাশেই অডিও সিস্টেমে বেজে চলেছে চীনা সংগীত। প্রথমে ভেবেছি হয়তো ড্রাফটিং বা কলম চারা তৈরির কাজ চলছে। লক্ষ্য করলাম একটা গাছের ছোট অংশ যুক্ত করে দিচ্ছে আর একটা গাছের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, কী চলছে এখানে? জো জানাল, এখানে ড্রাগন ফলের হাইব্রিডিং চলছে। এতে ড্রাগন ফলের ফলন হবে বেশি। লি আসতে আসতে পুরোটা বাগান ঘুরে দেখলাম। ৪ একর জায়গা নিয়ে বিশাল বাগানটিতে শুধু ড্রাগন ফলের চাষই হচ্ছে না চলছে রীতিমতো গবেষণা। আছে গবেষণা প্লøটও। হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম দূর থেকে সাদা সাদা কী যেন ঝুলতে থাকা অংশে। কাছ থেকে স্পষ্ট বোঝা গেল, সাদা সাদা ঝুলতে বস্তুগুলো মূলত এলইডি বাতি। বাগানের বিশাল এই অংশজুড়ে শত শত বাতি ঝুলছে। বাগানের এ অংশে কেন এত বাতি? জানতে চাইলাম জিয়ানের কাছে। জিয়ান ইংরেজি জানে না। তাই কথা হচ্ছে লিউর মাধ্যমে। জিয়ান ও লিউ দুজন কথা বলে, লিউ আমাকে ইংরেজিতে যা বললেন তা হলো, ‘লাইটিংয়ের জন্য এ বাতিগুলো লাগানো হয়েছে।’ বাতি অবশ্যই লাইটিংয়ের জন্য লাগানো হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ বাতি লাগিয়ে কী ফলটা সে পাচ্ছে তা জানতে হবে। একটু পরই ব্যাপারটা ধরে ফেললাম আমি। বাগানের সামনের অংশের গাছগুলোয় কোনো ফল বা ফুল ছিল না। শীতে স্বভাবতই ড্রাগন ফল গাছের ফল বা ফুল না থাকারই কথা। শীত মৌসুমে দিন ছোট হয়, তাই ফল ধরে না। কিন্তু বাগানের এ প্রান্তটায়, যেখানে বাতিগুলো লাগানো আছে সেখানকার গাছগুলোয় ফুল-ফল দুটোই আছে। তার মানে এ বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝেই চলে এলেন মূল উদ্যোক্তা লি। একেবারেই তরুণ। বয়স ২৫-এর বেশি হবে না। লিউর সহায়তা নিয়ে কথা হলো লির সঙ্গে। ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান তিনি গড়ে তুলেছেন প্রায় বছর চারেক হলো। এখানে ড্রাগনের গাছ আছে প্রায় ৩২ হাজার। লাভ পাচ্ছেন ষোল আনার চেয়েও বেশি। বাগানেই চলছে তার ড্রাগন ফল নিয়ে নানা গবেষণা। আর এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। এই অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। আর অমৌসুমের ফল মানেই লাভ খানিকটা বেশি। দারুণ উচ্ছল আর বুদ্ধিদীপ্ত লির সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লাগল। মনে পড়ছে ১২-১৪ বছর আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদন ধারণ করতে আমি জাপানের পাসোনা-টুতে গিয়েছিলাম। সেটি ছিল ঘরোয়া ও হাইড্রোপনিক কৃ-ষির এক উৎকৃষ্টতম ও সফল উদাহরণ। তিন বছর আগে দেখিয়েছি কৃষিতে এলইডি লাইটের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। সেটি ছিল নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিন কিউ। সেগুলো ছিল গ্রিন হাউসে বা ঘরোয়া কৃষিতে কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে কাক্সিক্ষত ফলন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। এখন এ ব্যবস্থাটি উম্মু ক্ত খেতেও সম্ভব করেছেন এই উদ্যোক্তা তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। লি জানালেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠবে বাতিগুলো। সূর্য তখনো বেশ আলো ছড়াচ্ছে। ৬টা বাজতে মিনিট চল্লিশের মতো বাকি। আমাদেরও ফেরার তাড়া। কিন্তু বাতিগুলো জ্বলে ওঠা না দেখে আমি ফিরতে চাচ্ছিলাম না। আমার ভাবনার সঙ্গে লির এই প্রযুক্তি যদি মিলে যায় তবে এটি ক্যামেরায় ধারণের কাজটি হবে আমার দেশের ড্রাগন চাষিদের জন্য প্রয়োজনীয় এক কৌশল। তাই লির বাগানে ঘুরছিলাম। দারুণ এই প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। এখানে প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। মৌসুমেও যেন এত ফল পাওয়া যায় না। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। প্রতি ১০টি গাছের জন্য পাঁচটি করে লাইট বরাদ্দ। অর্থাৎ দুটি গাছের জন্য একটি করে লাইট। আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান করে এক বছর পর ফলন পাওয়া শুরু হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু ছয় মাস জমি পড়ে থাকার বিষয়টি কৃষকের জন্য ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। এখন একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের যুগে শুধু একটি ফসলের বাণিজ্যিক ফলন কৃষককে তুষ্ট করতে পারে না, এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ একটু বাড়িয়ে চীনের এ খেতটির মতো এলইডি বাতির প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে তা কৃষকের জন্য হতে পারে অনেক বেশি লাভজনক। সেইসঙ্গে অমৌসুমে ড্রাগন ফল বাজারজাত করা গেলে আমদানিনির্ভরতা থেকেও অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হতে পারে। কাঁটায় কাঁটায় ঠিক ৬টায় জ্বলে উঠল লির বাগানের বাতিগুলো। গোলাপি আলোর এলইডি লাইট। সারি সারি গোলাপি রং ছড়ানো বাতিগুলো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য রচনা করল। কৃষকের খেত পরিণত হয়েছে আলোর মেলায়। বিদেশের মাটিতে এ দৃশ্য বড় বেশি সাধারণ মনে হলেও এমন একটি সহজ প্রযুক্তির ব্যবহার পাল্টে দিতে পারে কৃষি খেতের চেহারা। যাদের ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে খেতে এলইডি বাতি সংযুক্ত করে জ্বালাতে পারেন দারুণ এক কৃষি সাফল্যের আলো।

 লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন
বাংলাদেশে আসুস এক্সপার্ট সিরিজের ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ উন্মোচন

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’
‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল
জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম
খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন
বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন
মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন