শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮

প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

৩০ অক্টোবর, ২০১৮। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। সঙ্গে আছেন জংশানের কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের এক উদ্যোক্তা লিউ হে এবং আমার সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চীনে শীতকাল, শীতের দিনের মতোই মিষ্টি রোদ, তবে শীত শীত অনুভূতি নেই। লিউ হেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমাদের এ কেমন শীতকাল? শীতের কোনো ছিটেফোঁটাও তো নেই! বিনয়ী লিউ হেসে জানাল, জলবায়ু পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। শীতকালে খুব একটা শীত আর পায় না তারা। বড়জোর তিন-চার দিন শীত পড়ে। উজ্জ্বল রোদের দিন। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো, আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে এখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছে। খুব দ্রুতই যে শহর এই গ্রামটিকেও গ্রাস করে নেবে, তা বোঝা যাচ্ছে। একটা বড় রাস্তার কাজ চলছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে এই গ্রামটিও শহরের রূপ ধারণ করবে। পূর্ব প্রান্ত থেকে ধেয়ে আসছে বিশাল বিশাল অট্টালিকা। অথচ কদিন আগেও সেখানে ছিল নিভৃ-ত পল্লী। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজিবাগান। পালং শাকের চাষ করছে কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। খেতে যেসব কৃষককে চোখে পড়ছে তারা একেবারেই বৃদ্ধ। পুরুষ আর নারী বলে ভেদাভেদ নেই। একই কাজ নারী-পুরুষ মিলেমিশেই করছে। বয়স কারও ষাট থেকে সত্তরের কম নয়। কারণ চীনের তরুণরা এখন আর ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে না। তারা শৈল্পিক বা বাণিজ্যিক কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের একেকটি কৃষিক্ষেত্র মানে কৃষি কারখানা। শুধু গুটিকয় বয়স্ক কৃষক তাদের কৃষির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলারও চেষ্টা করেছি। দেখেছি ঐতিহ্যগত কৃষি তাদের জীবনীশক্তি। সেই চিরচেনা চীনা কৃষকের রূপ তারা এখনো ধরে রেখেছেন। মাথায় মাথাল আর কাঁধে কাঠের ভারে সেচের পানি নিয়ে খেতের আল ধরে হেঁটে আসছেন একজন। বিকালের পড়ন্ত রোদে অদ্ভুত এক দৃশ্যের অবতারণা দেখেই মনে পড়ল সেই শৈশবে দেখে আসা সিনেমায় টেলিভিশনের চীনা কৃষক, এ দৃশ্য এখন খোদ চীন দেশেও পাওয়া কঠিন। ফল-ফসল ফলানোর তীব্র নেশায় কৃষকরা তাদের বয়স ভুলে গিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এখনো ঠুমরি দিয়ে নালা থেকে সেচ দিচ্ছেন। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি-খামার দেখে অভিভূত হলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এই গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগনবাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। আদিত্যের কাছে জানতে চাইলাম। আদিত্য, দূরের ওই সাদা জিনিসগুলো কী বুঝতে পারছ কিছু? আদিত্যের চোখেও বিস্ময় ও কৌতূহল। জানতে চাইলাম লিউয়ের কাছে। লিউ বল তো সাদা সাদা ওগুলো কী ঝুলছে? লিউ বিস্মিত চোখ নিয়ে তার চাইনিজ প্রনানসিয়েশনে ইংরেজিতে বলল, আই অ্যাম নট শিওর। পাঠক! আজ আপনাদের চীনের এ ড্রাগন ফলের বাগানের গল্পটাই শোনাব। বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফল আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে আমার প্রথম ড্রাগন ফলের সঙ্গে পরিচয়। সেটাও এক মজার গল্প। সে সময় ভিয়েতনাম গিয়েছিলাম তাদের কৃষিকৌশল দেখার জন্য। ড্রাম সিডার ব্যবহার করে তারা ধান চাষকে সহজ ও ধান চাষের সময়টাকেও কমিয়ে নিয়ে এসেছে। তা দেখতেই গিয়েছিলাম ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির কৃষিপ্রধান এলাকা কানথো প্রভিন্সে। সেখানকার ড্রাম সিডার কোম্পানির আয়োজিত সেমিনারেই প্রথম ড্রাগন ফল দেখি। ফলটার নাম যে ড্রাগন তা তখনো জানতাম না। চীন, হংকং, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সংস্কৃতি হচ্ছে সভা-সেমিনারে টেবিলে গরম চা-ভর্তি কেটলি আর ছোট ছোট পেয়ালা রাখা। পাশাপাশি থাকে নানা রকমের ফল। টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে ছিল কেটে রাখা সেখানকার স্থানীয় ফল। তার মধ্যে একটি ফল ছিল অপরিচিত। ফলটি দেখতে সাদা, মাঝে মাঝে কালিজিরার মতো কালো বিচি। অপরিচিত বলে খাচ্ছিলাম না দেখে আয়োজকদের একজন বললেন, ‘এটি ড্রাগন ফল, খেয়ে দেখুন, খুব পুষ্টিকর।’ এরপর ড্রাগনের পুষ্টিগুণ নিয়ে নাতিদীর্ঘ এক ভাষণ দিলেন তিনি। ভাষণ শুনে বাটি থেকে এক টুকরা ড্রাগন ফল মুখে দিলাম। টক-টক মিষ্টি স্বাদের ফল। খেতে ভালো। নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের কাটা টুকরা খেতে খেতে ভাবছিলাম নিশ্চয়ই এ ফল দেখতে ড্রাগনের মতোই। আস্ত ফলটা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করতেই আমাকে এনে দেখালেন। না, বিশালাকার কিছু নয়। বর্তুলাকার লাল রঙের এক ফল। ফলের গা থেকে সবুজাভ পাতা বের হয়ে আছে। দেখতে মোটেও ড্রাগনের মতো ভয়ানক কিছু নয়। ক্যামেরায় ড্রাগন ফলের ফুটেজ ধারণ করে নিলাম। ভিন্ন রকমের নতুন এ ফলের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দিতে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তা প্রচারও করলাম। এরপর এ দেশের বেশ কয়েজনের ছাদে, আঙিনায় দেখেছি ড্রাগন ফলের গাছ। এগুলো ছিল একেবারে নিজ উদ্যোগে শৌখিনতা থেকে। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১০ সালে সাভারের রুম্পা চক্রবর্তীর ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। আমার জানা মতে, সেটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক ড্রাগন ফলের বাগান। এরপর ধীরে ধীরে ড্রাগন ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সরকারও ড্রাগন ফল চাষ প্রসারে নানা উদ্যোগ নেয়। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের একজন গাছের ডাক্তার উদ্যানতত্ত্ববিদ এস এম কামরুজ্জামানও জানিয়েছিলেন সরকারের নানা উদ্যোগের কথা। দিন দিন ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ বাড়ছেই। ড্রাগন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন এমন অনেক উদ্যোক্তাকে নিয়ে প্রতিবেদনও চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে প্রচার করেছি। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ সাফল্যের সঙ্গেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ড্রাগন বাংলাদেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফসল। যাই হোক, বলছিলাম চীনের সেই ড্রাগন ফলের বাগানের গল্প। বাগানটি বাংলাদেশের কৃষকদের তৈরি বাগান থেকে একেবারেই আলাদা। আমাদের কৃষকরা সাধারণত সবাই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলছেন। বাগানগুলোয় ৭ থেকে ৮ ফুট পরপর একটি করে ইট-বালুর পিলার বা খুঁটি স্থাপন করে প্রতি খুঁটির গোড়ায় ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি দূরে রোপণ করা হয়েছে একেকটি ড্রাগন চারা। প্রতিটি খুঁটির জন্য যে বেড তৈরি করা হয় তার পরিধি চারদিক থেকে আড়াই থেকে ৩ ফুট। এ হিসাবে দেখা যায় ১ বিঘা জমিতে ১০০ থেকে ২০০টি খুঁটি স্থাপন করা সম্ভব। তার মানে ১ একর জমিতে ৬০০ থেকে ৬২০টি ড্রাগন গাছ লাগানো যায়। কেউ কেউ আবার ১টি পিলারের চারদিকে ৪টি গাছ লাগিয়ে ওপরে পুরনো টায়ারের একটা সার্কেল তুলে দেন গাছগুলো যেন অবলম্বন পেয়ে সহজেই বেড়ে উঠতে পারে। মোটামুটি এগুলোকে আদর্শ নিয়ম হিসেবে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু শিনশিংয়ের ড্রাগন ফলের বাগানটি অনেকটা অন্যরকম। বাগানে সারি বেঁধে লাগানো হয়েছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রায় প্রতি ১০ ফুট দূরে দূরে এক একটা ইট-সিমেন্টের খুঁটি। দুই খুঁটির মধ্যবর্তী জায়গায় লাগানো হয়েছে ১০টি ড্রাগন ফলের গাছ। দুই খুঁটিতে টানা দিয়ে রাখা হয়েছে প্লøাস্টিকের চিকন একটি পাইপ। আর একটা হুক লাগিয়ে দুই পাশে টানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে লোহার রড দিয়ে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমে গেছে অনেকখানি। বাড়তি লাভ হচ্ছে। ড্রাগন ফল ছাড়াও সেখানে মাচা তৈরি করে চাষ করতে পারছে ট্যাং জাতীয় ফল। বাগান দেখে দেখে এগোতেই চোখে পড়ল একটা ঘর। সেখানে চলছে ড্রাগন ফলের চারা তৈরির কাজ। কাজ করছেন দুজন নারী। আর একজন পুরুষ তদারকি করছেন। যিনি তদারকি করছেন, তিনি এগিয়ে এলেন। আমাদের পরিচয় দিলাম। তিনি জানালেন তার নাম জিয়ান। তিনি আমাদের চা ঢেলে দিলেন। চা খেতে খেতেই কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। জিয়ানও এ বাগানে কাজ করেন। বাগানের উদ্যোক্তা হচ্ছেন লি। একটু পরই লি আসবেন। আমরা লির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কীভাবে শুরু করলেন ড্রাগন ফলের এই বাগান সে গল্প না শুনে যাচ্ছি না। দেখছিলাম যন্ত্রের মতো দক্ষতার সঙ্গে দুই নারী কাজ করে চলেছেন। পাশেই অডিও সিস্টেমে বেজে চলেছে চীনা সংগীত। প্রথমে ভেবেছি হয়তো ড্রাফটিং বা কলম চারা তৈরির কাজ চলছে। লক্ষ্য করলাম একটা গাছের ছোট অংশ যুক্ত করে দিচ্ছে আর একটা গাছের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, কী চলছে এখানে? জো জানাল, এখানে ড্রাগন ফলের হাইব্রিডিং চলছে। এতে ড্রাগন ফলের ফলন হবে বেশি। লি আসতে আসতে পুরোটা বাগান ঘুরে দেখলাম। ৪ একর জায়গা নিয়ে বিশাল বাগানটিতে শুধু ড্রাগন ফলের চাষই হচ্ছে না চলছে রীতিমতো গবেষণা। আছে গবেষণা প্লøটও। হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম দূর থেকে সাদা সাদা কী যেন ঝুলতে থাকা অংশে। কাছ থেকে স্পষ্ট বোঝা গেল, সাদা সাদা ঝুলতে বস্তুগুলো মূলত এলইডি বাতি। বাগানের বিশাল এই অংশজুড়ে শত শত বাতি ঝুলছে। বাগানের এ অংশে কেন এত বাতি? জানতে চাইলাম জিয়ানের কাছে। জিয়ান ইংরেজি জানে না। তাই কথা হচ্ছে লিউর মাধ্যমে। জিয়ান ও লিউ দুজন কথা বলে, লিউ আমাকে ইংরেজিতে যা বললেন তা হলো, ‘লাইটিংয়ের জন্য এ বাতিগুলো লাগানো হয়েছে।’ বাতি অবশ্যই লাইটিংয়ের জন্য লাগানো হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ বাতি লাগিয়ে কী ফলটা সে পাচ্ছে তা জানতে হবে। একটু পরই ব্যাপারটা ধরে ফেললাম আমি। বাগানের সামনের অংশের গাছগুলোয় কোনো ফল বা ফুল ছিল না। শীতে স্বভাবতই ড্রাগন ফল গাছের ফল বা ফুল না থাকারই কথা। শীত মৌসুমে দিন ছোট হয়, তাই ফল ধরে না। কিন্তু বাগানের এ প্রান্তটায়, যেখানে বাতিগুলো লাগানো আছে সেখানকার গাছগুলোয় ফুল-ফল দুটোই আছে। তার মানে এ বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝেই চলে এলেন মূল উদ্যোক্তা লি। একেবারেই তরুণ। বয়স ২৫-এর বেশি হবে না। লিউর সহায়তা নিয়ে কথা হলো লির সঙ্গে। ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান তিনি গড়ে তুলেছেন প্রায় বছর চারেক হলো। এখানে ড্রাগনের গাছ আছে প্রায় ৩২ হাজার। লাভ পাচ্ছেন ষোল আনার চেয়েও বেশি। বাগানেই চলছে তার ড্রাগন ফল নিয়ে নানা গবেষণা। আর এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। এই অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। আর অমৌসুমের ফল মানেই লাভ খানিকটা বেশি। দারুণ উচ্ছল আর বুদ্ধিদীপ্ত লির সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লাগল। মনে পড়ছে ১২-১৪ বছর আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদন ধারণ করতে আমি জাপানের পাসোনা-টুতে গিয়েছিলাম। সেটি ছিল ঘরোয়া ও হাইড্রোপনিক কৃ-ষির এক উৎকৃষ্টতম ও সফল উদাহরণ। তিন বছর আগে দেখিয়েছি কৃষিতে এলইডি লাইটের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। সেটি ছিল নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিন কিউ। সেগুলো ছিল গ্রিন হাউসে বা ঘরোয়া কৃষিতে কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে কাক্সিক্ষত ফলন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। এখন এ ব্যবস্থাটি উম্মু ক্ত খেতেও সম্ভব করেছেন এই উদ্যোক্তা তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। লি জানালেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠবে বাতিগুলো। সূর্য তখনো বেশ আলো ছড়াচ্ছে। ৬টা বাজতে মিনিট চল্লিশের মতো বাকি। আমাদেরও ফেরার তাড়া। কিন্তু বাতিগুলো জ্বলে ওঠা না দেখে আমি ফিরতে চাচ্ছিলাম না। আমার ভাবনার সঙ্গে লির এই প্রযুক্তি যদি মিলে যায় তবে এটি ক্যামেরায় ধারণের কাজটি হবে আমার দেশের ড্রাগন চাষিদের জন্য প্রয়োজনীয় এক কৌশল। তাই লির বাগানে ঘুরছিলাম। দারুণ এই প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। এখানে প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। মৌসুমেও যেন এত ফল পাওয়া যায় না। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। প্রতি ১০টি গাছের জন্য পাঁচটি করে লাইট বরাদ্দ। অর্থাৎ দুটি গাছের জন্য একটি করে লাইট। আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান করে এক বছর পর ফলন পাওয়া শুরু হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু ছয় মাস জমি পড়ে থাকার বিষয়টি কৃষকের জন্য ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। এখন একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের যুগে শুধু একটি ফসলের বাণিজ্যিক ফলন কৃষককে তুষ্ট করতে পারে না, এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ একটু বাড়িয়ে চীনের এ খেতটির মতো এলইডি বাতির প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে তা কৃষকের জন্য হতে পারে অনেক বেশি লাভজনক। সেইসঙ্গে অমৌসুমে ড্রাগন ফল বাজারজাত করা গেলে আমদানিনির্ভরতা থেকেও অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হতে পারে। কাঁটায় কাঁটায় ঠিক ৬টায় জ্বলে উঠল লির বাগানের বাতিগুলো। গোলাপি আলোর এলইডি লাইট। সারি সারি গোলাপি রং ছড়ানো বাতিগুলো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য রচনা করল। কৃষকের খেত পরিণত হয়েছে আলোর মেলায়। বিদেশের মাটিতে এ দৃশ্য বড় বেশি সাধারণ মনে হলেও এমন একটি সহজ প্রযুক্তির ব্যবহার পাল্টে দিতে পারে কৃষি খেতের চেহারা। যাদের ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে খেতে এলইডি বাতি সংযুক্ত করে জ্বালাতে পারেন দারুণ এক কৃষি সাফল্যের আলো।

 লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু
গণতন্ত্রের পথ থেকে বিচ্যুত হওয়ার সুযোগ নেই : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন
নিউক্যাসল বাংলাদেশ কমিউনিটির ১০ বছর পূর্তি উদযাপন

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক
ভালবাসার টানে চীন থেকে মুন্সীগঞ্জে এসে বিয়ে করলেন চীনা যুবক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে ডাকাতিয়া নদী থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক জোরদারে আগ্রহী কানাডা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে শিক্ষার পরিবেশ আনন্দদায়ক হতে হবে : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮
ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭৭৮

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ
বাউবির ঝুঁকিপূর্ণ পুরাতন ভবন খালি করার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে
নির্বাচনে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরপেক্ষ থাকবে

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু
আইসিসির সাবেক আম্পায়ার খিজার হায়াতের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’
‘অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহার ভূমিকম্পের চেয়েও বড় ঝুঁকি তৈরি করছে’

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী
রাজনীতিতে সহনশীলতা না থাকায় সমাজে অসহিষ্ণুতা বাড়ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ
ইউক্রেন শান্তি প্রস্তাবে ইউরোপের নিরাপত্তাও দেখতে হবে: ম্যাক্রোঁ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি
শেরপুরের চরাঞ্চলে ব্রিজের অভাবে চরম ভোগান্তি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিডা চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের
রেলপথ অবরোধ করে ফের বিক্ষোভ রাবি শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ
চট্টগ্রামে থানার শৌচাগারে এএসআইয়ের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা