শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮

প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

৩০ অক্টোবর, ২০১৮। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। সঙ্গে আছেন জংশানের কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের এক উদ্যোক্তা লিউ হে এবং আমার সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চীনে শীতকাল, শীতের দিনের মতোই মিষ্টি রোদ, তবে শীত শীত অনুভূতি নেই। লিউ হেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমাদের এ কেমন শীতকাল? শীতের কোনো ছিটেফোঁটাও তো নেই! বিনয়ী লিউ হেসে জানাল, জলবায়ু পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। শীতকালে খুব একটা শীত আর পায় না তারা। বড়জোর তিন-চার দিন শীত পড়ে। উজ্জ্বল রোদের দিন। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো, আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে এখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছে। খুব দ্রুতই যে শহর এই গ্রামটিকেও গ্রাস করে নেবে, তা বোঝা যাচ্ছে। একটা বড় রাস্তার কাজ চলছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে এই গ্রামটিও শহরের রূপ ধারণ করবে। পূর্ব প্রান্ত থেকে ধেয়ে আসছে বিশাল বিশাল অট্টালিকা। অথচ কদিন আগেও সেখানে ছিল নিভৃ-ত পল্লী। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজিবাগান। পালং শাকের চাষ করছে কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। খেতে যেসব কৃষককে চোখে পড়ছে তারা একেবারেই বৃদ্ধ। পুরুষ আর নারী বলে ভেদাভেদ নেই। একই কাজ নারী-পুরুষ মিলেমিশেই করছে। বয়স কারও ষাট থেকে সত্তরের কম নয়। কারণ চীনের তরুণরা এখন আর ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে না। তারা শৈল্পিক বা বাণিজ্যিক কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের একেকটি কৃষিক্ষেত্র মানে কৃষি কারখানা। শুধু গুটিকয় বয়স্ক কৃষক তাদের কৃষির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলারও চেষ্টা করেছি। দেখেছি ঐতিহ্যগত কৃষি তাদের জীবনীশক্তি। সেই চিরচেনা চীনা কৃষকের রূপ তারা এখনো ধরে রেখেছেন। মাথায় মাথাল আর কাঁধে কাঠের ভারে সেচের পানি নিয়ে খেতের আল ধরে হেঁটে আসছেন একজন। বিকালের পড়ন্ত রোদে অদ্ভুত এক দৃশ্যের অবতারণা দেখেই মনে পড়ল সেই শৈশবে দেখে আসা সিনেমায় টেলিভিশনের চীনা কৃষক, এ দৃশ্য এখন খোদ চীন দেশেও পাওয়া কঠিন। ফল-ফসল ফলানোর তীব্র নেশায় কৃষকরা তাদের বয়স ভুলে গিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এখনো ঠুমরি দিয়ে নালা থেকে সেচ দিচ্ছেন। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি-খামার দেখে অভিভূত হলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এই গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগনবাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। আদিত্যের কাছে জানতে চাইলাম। আদিত্য, দূরের ওই সাদা জিনিসগুলো কী বুঝতে পারছ কিছু? আদিত্যের চোখেও বিস্ময় ও কৌতূহল। জানতে চাইলাম লিউয়ের কাছে। লিউ বল তো সাদা সাদা ওগুলো কী ঝুলছে? লিউ বিস্মিত চোখ নিয়ে তার চাইনিজ প্রনানসিয়েশনে ইংরেজিতে বলল, আই অ্যাম নট শিওর। পাঠক! আজ আপনাদের চীনের এ ড্রাগন ফলের বাগানের গল্পটাই শোনাব। বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফল আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে আমার প্রথম ড্রাগন ফলের সঙ্গে পরিচয়। সেটাও এক মজার গল্প। সে সময় ভিয়েতনাম গিয়েছিলাম তাদের কৃষিকৌশল দেখার জন্য। ড্রাম সিডার ব্যবহার করে তারা ধান চাষকে সহজ ও ধান চাষের সময়টাকেও কমিয়ে নিয়ে এসেছে। তা দেখতেই গিয়েছিলাম ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির কৃষিপ্রধান এলাকা কানথো প্রভিন্সে। সেখানকার ড্রাম সিডার কোম্পানির আয়োজিত সেমিনারেই প্রথম ড্রাগন ফল দেখি। ফলটার নাম যে ড্রাগন তা তখনো জানতাম না। চীন, হংকং, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সংস্কৃতি হচ্ছে সভা-সেমিনারে টেবিলে গরম চা-ভর্তি কেটলি আর ছোট ছোট পেয়ালা রাখা। পাশাপাশি থাকে নানা রকমের ফল। টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে ছিল কেটে রাখা সেখানকার স্থানীয় ফল। তার মধ্যে একটি ফল ছিল অপরিচিত। ফলটি দেখতে সাদা, মাঝে মাঝে কালিজিরার মতো কালো বিচি। অপরিচিত বলে খাচ্ছিলাম না দেখে আয়োজকদের একজন বললেন, ‘এটি ড্রাগন ফল, খেয়ে দেখুন, খুব পুষ্টিকর।’ এরপর ড্রাগনের পুষ্টিগুণ নিয়ে নাতিদীর্ঘ এক ভাষণ দিলেন তিনি। ভাষণ শুনে বাটি থেকে এক টুকরা ড্রাগন ফল মুখে দিলাম। টক-টক মিষ্টি স্বাদের ফল। খেতে ভালো। নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের কাটা টুকরা খেতে খেতে ভাবছিলাম নিশ্চয়ই এ ফল দেখতে ড্রাগনের মতোই। আস্ত ফলটা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করতেই আমাকে এনে দেখালেন। না, বিশালাকার কিছু নয়। বর্তুলাকার লাল রঙের এক ফল। ফলের গা থেকে সবুজাভ পাতা বের হয়ে আছে। দেখতে মোটেও ড্রাগনের মতো ভয়ানক কিছু নয়। ক্যামেরায় ড্রাগন ফলের ফুটেজ ধারণ করে নিলাম। ভিন্ন রকমের নতুন এ ফলের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দিতে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তা প্রচারও করলাম। এরপর এ দেশের বেশ কয়েজনের ছাদে, আঙিনায় দেখেছি ড্রাগন ফলের গাছ। এগুলো ছিল একেবারে নিজ উদ্যোগে শৌখিনতা থেকে। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১০ সালে সাভারের রুম্পা চক্রবর্তীর ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। আমার জানা মতে, সেটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক ড্রাগন ফলের বাগান। এরপর ধীরে ধীরে ড্রাগন ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সরকারও ড্রাগন ফল চাষ প্রসারে নানা উদ্যোগ নেয়। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের একজন গাছের ডাক্তার উদ্যানতত্ত্ববিদ এস এম কামরুজ্জামানও জানিয়েছিলেন সরকারের নানা উদ্যোগের কথা। দিন দিন ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ বাড়ছেই। ড্রাগন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন এমন অনেক উদ্যোক্তাকে নিয়ে প্রতিবেদনও চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে প্রচার করেছি। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ সাফল্যের সঙ্গেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ড্রাগন বাংলাদেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফসল। যাই হোক, বলছিলাম চীনের সেই ড্রাগন ফলের বাগানের গল্প। বাগানটি বাংলাদেশের কৃষকদের তৈরি বাগান থেকে একেবারেই আলাদা। আমাদের কৃষকরা সাধারণত সবাই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলছেন। বাগানগুলোয় ৭ থেকে ৮ ফুট পরপর একটি করে ইট-বালুর পিলার বা খুঁটি স্থাপন করে প্রতি খুঁটির গোড়ায় ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি দূরে রোপণ করা হয়েছে একেকটি ড্রাগন চারা। প্রতিটি খুঁটির জন্য যে বেড তৈরি করা হয় তার পরিধি চারদিক থেকে আড়াই থেকে ৩ ফুট। এ হিসাবে দেখা যায় ১ বিঘা জমিতে ১০০ থেকে ২০০টি খুঁটি স্থাপন করা সম্ভব। তার মানে ১ একর জমিতে ৬০০ থেকে ৬২০টি ড্রাগন গাছ লাগানো যায়। কেউ কেউ আবার ১টি পিলারের চারদিকে ৪টি গাছ লাগিয়ে ওপরে পুরনো টায়ারের একটা সার্কেল তুলে দেন গাছগুলো যেন অবলম্বন পেয়ে সহজেই বেড়ে উঠতে পারে। মোটামুটি এগুলোকে আদর্শ নিয়ম হিসেবে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু শিনশিংয়ের ড্রাগন ফলের বাগানটি অনেকটা অন্যরকম। বাগানে সারি বেঁধে লাগানো হয়েছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রায় প্রতি ১০ ফুট দূরে দূরে এক একটা ইট-সিমেন্টের খুঁটি। দুই খুঁটির মধ্যবর্তী জায়গায় লাগানো হয়েছে ১০টি ড্রাগন ফলের গাছ। দুই খুঁটিতে টানা দিয়ে রাখা হয়েছে প্লøাস্টিকের চিকন একটি পাইপ। আর একটা হুক লাগিয়ে দুই পাশে টানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে লোহার রড দিয়ে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমে গেছে অনেকখানি। বাড়তি লাভ হচ্ছে। ড্রাগন ফল ছাড়াও সেখানে মাচা তৈরি করে চাষ করতে পারছে ট্যাং জাতীয় ফল। বাগান দেখে দেখে এগোতেই চোখে পড়ল একটা ঘর। সেখানে চলছে ড্রাগন ফলের চারা তৈরির কাজ। কাজ করছেন দুজন নারী। আর একজন পুরুষ তদারকি করছেন। যিনি তদারকি করছেন, তিনি এগিয়ে এলেন। আমাদের পরিচয় দিলাম। তিনি জানালেন তার নাম জিয়ান। তিনি আমাদের চা ঢেলে দিলেন। চা খেতে খেতেই কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। জিয়ানও এ বাগানে কাজ করেন। বাগানের উদ্যোক্তা হচ্ছেন লি। একটু পরই লি আসবেন। আমরা লির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কীভাবে শুরু করলেন ড্রাগন ফলের এই বাগান সে গল্প না শুনে যাচ্ছি না। দেখছিলাম যন্ত্রের মতো দক্ষতার সঙ্গে দুই নারী কাজ করে চলেছেন। পাশেই অডিও সিস্টেমে বেজে চলেছে চীনা সংগীত। প্রথমে ভেবেছি হয়তো ড্রাফটিং বা কলম চারা তৈরির কাজ চলছে। লক্ষ্য করলাম একটা গাছের ছোট অংশ যুক্ত করে দিচ্ছে আর একটা গাছের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, কী চলছে এখানে? জো জানাল, এখানে ড্রাগন ফলের হাইব্রিডিং চলছে। এতে ড্রাগন ফলের ফলন হবে বেশি। লি আসতে আসতে পুরোটা বাগান ঘুরে দেখলাম। ৪ একর জায়গা নিয়ে বিশাল বাগানটিতে শুধু ড্রাগন ফলের চাষই হচ্ছে না চলছে রীতিমতো গবেষণা। আছে গবেষণা প্লøটও। হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম দূর থেকে সাদা সাদা কী যেন ঝুলতে থাকা অংশে। কাছ থেকে স্পষ্ট বোঝা গেল, সাদা সাদা ঝুলতে বস্তুগুলো মূলত এলইডি বাতি। বাগানের বিশাল এই অংশজুড়ে শত শত বাতি ঝুলছে। বাগানের এ অংশে কেন এত বাতি? জানতে চাইলাম জিয়ানের কাছে। জিয়ান ইংরেজি জানে না। তাই কথা হচ্ছে লিউর মাধ্যমে। জিয়ান ও লিউ দুজন কথা বলে, লিউ আমাকে ইংরেজিতে যা বললেন তা হলো, ‘লাইটিংয়ের জন্য এ বাতিগুলো লাগানো হয়েছে।’ বাতি অবশ্যই লাইটিংয়ের জন্য লাগানো হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ বাতি লাগিয়ে কী ফলটা সে পাচ্ছে তা জানতে হবে। একটু পরই ব্যাপারটা ধরে ফেললাম আমি। বাগানের সামনের অংশের গাছগুলোয় কোনো ফল বা ফুল ছিল না। শীতে স্বভাবতই ড্রাগন ফল গাছের ফল বা ফুল না থাকারই কথা। শীত মৌসুমে দিন ছোট হয়, তাই ফল ধরে না। কিন্তু বাগানের এ প্রান্তটায়, যেখানে বাতিগুলো লাগানো আছে সেখানকার গাছগুলোয় ফুল-ফল দুটোই আছে। তার মানে এ বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝেই চলে এলেন মূল উদ্যোক্তা লি। একেবারেই তরুণ। বয়স ২৫-এর বেশি হবে না। লিউর সহায়তা নিয়ে কথা হলো লির সঙ্গে। ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান তিনি গড়ে তুলেছেন প্রায় বছর চারেক হলো। এখানে ড্রাগনের গাছ আছে প্রায় ৩২ হাজার। লাভ পাচ্ছেন ষোল আনার চেয়েও বেশি। বাগানেই চলছে তার ড্রাগন ফল নিয়ে নানা গবেষণা। আর এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। এই অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। আর অমৌসুমের ফল মানেই লাভ খানিকটা বেশি। দারুণ উচ্ছল আর বুদ্ধিদীপ্ত লির সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লাগল। মনে পড়ছে ১২-১৪ বছর আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদন ধারণ করতে আমি জাপানের পাসোনা-টুতে গিয়েছিলাম। সেটি ছিল ঘরোয়া ও হাইড্রোপনিক কৃ-ষির এক উৎকৃষ্টতম ও সফল উদাহরণ। তিন বছর আগে দেখিয়েছি কৃষিতে এলইডি লাইটের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। সেটি ছিল নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিন কিউ। সেগুলো ছিল গ্রিন হাউসে বা ঘরোয়া কৃষিতে কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে কাক্সিক্ষত ফলন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। এখন এ ব্যবস্থাটি উম্মু ক্ত খেতেও সম্ভব করেছেন এই উদ্যোক্তা তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। লি জানালেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠবে বাতিগুলো। সূর্য তখনো বেশ আলো ছড়াচ্ছে। ৬টা বাজতে মিনিট চল্লিশের মতো বাকি। আমাদেরও ফেরার তাড়া। কিন্তু বাতিগুলো জ্বলে ওঠা না দেখে আমি ফিরতে চাচ্ছিলাম না। আমার ভাবনার সঙ্গে লির এই প্রযুক্তি যদি মিলে যায় তবে এটি ক্যামেরায় ধারণের কাজটি হবে আমার দেশের ড্রাগন চাষিদের জন্য প্রয়োজনীয় এক কৌশল। তাই লির বাগানে ঘুরছিলাম। দারুণ এই প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। এখানে প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। মৌসুমেও যেন এত ফল পাওয়া যায় না। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। প্রতি ১০টি গাছের জন্য পাঁচটি করে লাইট বরাদ্দ। অর্থাৎ দুটি গাছের জন্য একটি করে লাইট। আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান করে এক বছর পর ফলন পাওয়া শুরু হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু ছয় মাস জমি পড়ে থাকার বিষয়টি কৃষকের জন্য ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। এখন একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের যুগে শুধু একটি ফসলের বাণিজ্যিক ফলন কৃষককে তুষ্ট করতে পারে না, এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ একটু বাড়িয়ে চীনের এ খেতটির মতো এলইডি বাতির প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে তা কৃষকের জন্য হতে পারে অনেক বেশি লাভজনক। সেইসঙ্গে অমৌসুমে ড্রাগন ফল বাজারজাত করা গেলে আমদানিনির্ভরতা থেকেও অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হতে পারে। কাঁটায় কাঁটায় ঠিক ৬টায় জ্বলে উঠল লির বাগানের বাতিগুলো। গোলাপি আলোর এলইডি লাইট। সারি সারি গোলাপি রং ছড়ানো বাতিগুলো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য রচনা করল। কৃষকের খেত পরিণত হয়েছে আলোর মেলায়। বিদেশের মাটিতে এ দৃশ্য বড় বেশি সাধারণ মনে হলেও এমন একটি সহজ প্রযুক্তির ব্যবহার পাল্টে দিতে পারে কৃষি খেতের চেহারা। যাদের ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে খেতে এলইডি বাতি সংযুক্ত করে জ্বালাতে পারেন দারুণ এক কৃষি সাফল্যের আলো।

 লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা

৫৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল
রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩
সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে