শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮

প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

৩০ অক্টোবর, ২০১৮। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। সঙ্গে আছেন জংশানের কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের এক উদ্যোক্তা লিউ হে এবং আমার সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চীনে শীতকাল, শীতের দিনের মতোই মিষ্টি রোদ, তবে শীত শীত অনুভূতি নেই। লিউ হেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমাদের এ কেমন শীতকাল? শীতের কোনো ছিটেফোঁটাও তো নেই! বিনয়ী লিউ হেসে জানাল, জলবায়ু পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। শীতকালে খুব একটা শীত আর পায় না তারা। বড়জোর তিন-চার দিন শীত পড়ে। উজ্জ্বল রোদের দিন। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো, আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে এখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছে। খুব দ্রুতই যে শহর এই গ্রামটিকেও গ্রাস করে নেবে, তা বোঝা যাচ্ছে। একটা বড় রাস্তার কাজ চলছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে এই গ্রামটিও শহরের রূপ ধারণ করবে। পূর্ব প্রান্ত থেকে ধেয়ে আসছে বিশাল বিশাল অট্টালিকা। অথচ কদিন আগেও সেখানে ছিল নিভৃ-ত পল্লী। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজিবাগান। পালং শাকের চাষ করছে কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। খেতে যেসব কৃষককে চোখে পড়ছে তারা একেবারেই বৃদ্ধ। পুরুষ আর নারী বলে ভেদাভেদ নেই। একই কাজ নারী-পুরুষ মিলেমিশেই করছে। বয়স কারও ষাট থেকে সত্তরের কম নয়। কারণ চীনের তরুণরা এখন আর ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে না। তারা শৈল্পিক বা বাণিজ্যিক কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের একেকটি কৃষিক্ষেত্র মানে কৃষি কারখানা। শুধু গুটিকয় বয়স্ক কৃষক তাদের কৃষির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলারও চেষ্টা করেছি। দেখেছি ঐতিহ্যগত কৃষি তাদের জীবনীশক্তি। সেই চিরচেনা চীনা কৃষকের রূপ তারা এখনো ধরে রেখেছেন। মাথায় মাথাল আর কাঁধে কাঠের ভারে সেচের পানি নিয়ে খেতের আল ধরে হেঁটে আসছেন একজন। বিকালের পড়ন্ত রোদে অদ্ভুত এক দৃশ্যের অবতারণা দেখেই মনে পড়ল সেই শৈশবে দেখে আসা সিনেমায় টেলিভিশনের চীনা কৃষক, এ দৃশ্য এখন খোদ চীন দেশেও পাওয়া কঠিন। ফল-ফসল ফলানোর তীব্র নেশায় কৃষকরা তাদের বয়স ভুলে গিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এখনো ঠুমরি দিয়ে নালা থেকে সেচ দিচ্ছেন। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি-খামার দেখে অভিভূত হলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এই গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগনবাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। আদিত্যের কাছে জানতে চাইলাম। আদিত্য, দূরের ওই সাদা জিনিসগুলো কী বুঝতে পারছ কিছু? আদিত্যের চোখেও বিস্ময় ও কৌতূহল। জানতে চাইলাম লিউয়ের কাছে। লিউ বল তো সাদা সাদা ওগুলো কী ঝুলছে? লিউ বিস্মিত চোখ নিয়ে তার চাইনিজ প্রনানসিয়েশনে ইংরেজিতে বলল, আই অ্যাম নট শিওর। পাঠক! আজ আপনাদের চীনের এ ড্রাগন ফলের বাগানের গল্পটাই শোনাব। বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফল আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে আমার প্রথম ড্রাগন ফলের সঙ্গে পরিচয়। সেটাও এক মজার গল্প। সে সময় ভিয়েতনাম গিয়েছিলাম তাদের কৃষিকৌশল দেখার জন্য। ড্রাম সিডার ব্যবহার করে তারা ধান চাষকে সহজ ও ধান চাষের সময়টাকেও কমিয়ে নিয়ে এসেছে। তা দেখতেই গিয়েছিলাম ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির কৃষিপ্রধান এলাকা কানথো প্রভিন্সে। সেখানকার ড্রাম সিডার কোম্পানির আয়োজিত সেমিনারেই প্রথম ড্রাগন ফল দেখি। ফলটার নাম যে ড্রাগন তা তখনো জানতাম না। চীন, হংকং, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সংস্কৃতি হচ্ছে সভা-সেমিনারে টেবিলে গরম চা-ভর্তি কেটলি আর ছোট ছোট পেয়ালা রাখা। পাশাপাশি থাকে নানা রকমের ফল। টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে ছিল কেটে রাখা সেখানকার স্থানীয় ফল। তার মধ্যে একটি ফল ছিল অপরিচিত। ফলটি দেখতে সাদা, মাঝে মাঝে কালিজিরার মতো কালো বিচি। অপরিচিত বলে খাচ্ছিলাম না দেখে আয়োজকদের একজন বললেন, ‘এটি ড্রাগন ফল, খেয়ে দেখুন, খুব পুষ্টিকর।’ এরপর ড্রাগনের পুষ্টিগুণ নিয়ে নাতিদীর্ঘ এক ভাষণ দিলেন তিনি। ভাষণ শুনে বাটি থেকে এক টুকরা ড্রাগন ফল মুখে দিলাম। টক-টক মিষ্টি স্বাদের ফল। খেতে ভালো। নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের কাটা টুকরা খেতে খেতে ভাবছিলাম নিশ্চয়ই এ ফল দেখতে ড্রাগনের মতোই। আস্ত ফলটা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করতেই আমাকে এনে দেখালেন। না, বিশালাকার কিছু নয়। বর্তুলাকার লাল রঙের এক ফল। ফলের গা থেকে সবুজাভ পাতা বের হয়ে আছে। দেখতে মোটেও ড্রাগনের মতো ভয়ানক কিছু নয়। ক্যামেরায় ড্রাগন ফলের ফুটেজ ধারণ করে নিলাম। ভিন্ন রকমের নতুন এ ফলের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দিতে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তা প্রচারও করলাম। এরপর এ দেশের বেশ কয়েজনের ছাদে, আঙিনায় দেখেছি ড্রাগন ফলের গাছ। এগুলো ছিল একেবারে নিজ উদ্যোগে শৌখিনতা থেকে। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১০ সালে সাভারের রুম্পা চক্রবর্তীর ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। আমার জানা মতে, সেটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক ড্রাগন ফলের বাগান। এরপর ধীরে ধীরে ড্রাগন ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সরকারও ড্রাগন ফল চাষ প্রসারে নানা উদ্যোগ নেয়। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের একজন গাছের ডাক্তার উদ্যানতত্ত্ববিদ এস এম কামরুজ্জামানও জানিয়েছিলেন সরকারের নানা উদ্যোগের কথা। দিন দিন ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ বাড়ছেই। ড্রাগন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন এমন অনেক উদ্যোক্তাকে নিয়ে প্রতিবেদনও চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে প্রচার করেছি। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ সাফল্যের সঙ্গেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ড্রাগন বাংলাদেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফসল। যাই হোক, বলছিলাম চীনের সেই ড্রাগন ফলের বাগানের গল্প। বাগানটি বাংলাদেশের কৃষকদের তৈরি বাগান থেকে একেবারেই আলাদা। আমাদের কৃষকরা সাধারণত সবাই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলছেন। বাগানগুলোয় ৭ থেকে ৮ ফুট পরপর একটি করে ইট-বালুর পিলার বা খুঁটি স্থাপন করে প্রতি খুঁটির গোড়ায় ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি দূরে রোপণ করা হয়েছে একেকটি ড্রাগন চারা। প্রতিটি খুঁটির জন্য যে বেড তৈরি করা হয় তার পরিধি চারদিক থেকে আড়াই থেকে ৩ ফুট। এ হিসাবে দেখা যায় ১ বিঘা জমিতে ১০০ থেকে ২০০টি খুঁটি স্থাপন করা সম্ভব। তার মানে ১ একর জমিতে ৬০০ থেকে ৬২০টি ড্রাগন গাছ লাগানো যায়। কেউ কেউ আবার ১টি পিলারের চারদিকে ৪টি গাছ লাগিয়ে ওপরে পুরনো টায়ারের একটা সার্কেল তুলে দেন গাছগুলো যেন অবলম্বন পেয়ে সহজেই বেড়ে উঠতে পারে। মোটামুটি এগুলোকে আদর্শ নিয়ম হিসেবে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু শিনশিংয়ের ড্রাগন ফলের বাগানটি অনেকটা অন্যরকম। বাগানে সারি বেঁধে লাগানো হয়েছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রায় প্রতি ১০ ফুট দূরে দূরে এক একটা ইট-সিমেন্টের খুঁটি। দুই খুঁটির মধ্যবর্তী জায়গায় লাগানো হয়েছে ১০টি ড্রাগন ফলের গাছ। দুই খুঁটিতে টানা দিয়ে রাখা হয়েছে প্লøাস্টিকের চিকন একটি পাইপ। আর একটা হুক লাগিয়ে দুই পাশে টানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে লোহার রড দিয়ে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমে গেছে অনেকখানি। বাড়তি লাভ হচ্ছে। ড্রাগন ফল ছাড়াও সেখানে মাচা তৈরি করে চাষ করতে পারছে ট্যাং জাতীয় ফল। বাগান দেখে দেখে এগোতেই চোখে পড়ল একটা ঘর। সেখানে চলছে ড্রাগন ফলের চারা তৈরির কাজ। কাজ করছেন দুজন নারী। আর একজন পুরুষ তদারকি করছেন। যিনি তদারকি করছেন, তিনি এগিয়ে এলেন। আমাদের পরিচয় দিলাম। তিনি জানালেন তার নাম জিয়ান। তিনি আমাদের চা ঢেলে দিলেন। চা খেতে খেতেই কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। জিয়ানও এ বাগানে কাজ করেন। বাগানের উদ্যোক্তা হচ্ছেন লি। একটু পরই লি আসবেন। আমরা লির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কীভাবে শুরু করলেন ড্রাগন ফলের এই বাগান সে গল্প না শুনে যাচ্ছি না। দেখছিলাম যন্ত্রের মতো দক্ষতার সঙ্গে দুই নারী কাজ করে চলেছেন। পাশেই অডিও সিস্টেমে বেজে চলেছে চীনা সংগীত। প্রথমে ভেবেছি হয়তো ড্রাফটিং বা কলম চারা তৈরির কাজ চলছে। লক্ষ্য করলাম একটা গাছের ছোট অংশ যুক্ত করে দিচ্ছে আর একটা গাছের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, কী চলছে এখানে? জো জানাল, এখানে ড্রাগন ফলের হাইব্রিডিং চলছে। এতে ড্রাগন ফলের ফলন হবে বেশি। লি আসতে আসতে পুরোটা বাগান ঘুরে দেখলাম। ৪ একর জায়গা নিয়ে বিশাল বাগানটিতে শুধু ড্রাগন ফলের চাষই হচ্ছে না চলছে রীতিমতো গবেষণা। আছে গবেষণা প্লøটও। হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম দূর থেকে সাদা সাদা কী যেন ঝুলতে থাকা অংশে। কাছ থেকে স্পষ্ট বোঝা গেল, সাদা সাদা ঝুলতে বস্তুগুলো মূলত এলইডি বাতি। বাগানের বিশাল এই অংশজুড়ে শত শত বাতি ঝুলছে। বাগানের এ অংশে কেন এত বাতি? জানতে চাইলাম জিয়ানের কাছে। জিয়ান ইংরেজি জানে না। তাই কথা হচ্ছে লিউর মাধ্যমে। জিয়ান ও লিউ দুজন কথা বলে, লিউ আমাকে ইংরেজিতে যা বললেন তা হলো, ‘লাইটিংয়ের জন্য এ বাতিগুলো লাগানো হয়েছে।’ বাতি অবশ্যই লাইটিংয়ের জন্য লাগানো হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ বাতি লাগিয়ে কী ফলটা সে পাচ্ছে তা জানতে হবে। একটু পরই ব্যাপারটা ধরে ফেললাম আমি। বাগানের সামনের অংশের গাছগুলোয় কোনো ফল বা ফুল ছিল না। শীতে স্বভাবতই ড্রাগন ফল গাছের ফল বা ফুল না থাকারই কথা। শীত মৌসুমে দিন ছোট হয়, তাই ফল ধরে না। কিন্তু বাগানের এ প্রান্তটায়, যেখানে বাতিগুলো লাগানো আছে সেখানকার গাছগুলোয় ফুল-ফল দুটোই আছে। তার মানে এ বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝেই চলে এলেন মূল উদ্যোক্তা লি। একেবারেই তরুণ। বয়স ২৫-এর বেশি হবে না। লিউর সহায়তা নিয়ে কথা হলো লির সঙ্গে। ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান তিনি গড়ে তুলেছেন প্রায় বছর চারেক হলো। এখানে ড্রাগনের গাছ আছে প্রায় ৩২ হাজার। লাভ পাচ্ছেন ষোল আনার চেয়েও বেশি। বাগানেই চলছে তার ড্রাগন ফল নিয়ে নানা গবেষণা। আর এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। এই অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। আর অমৌসুমের ফল মানেই লাভ খানিকটা বেশি। দারুণ উচ্ছল আর বুদ্ধিদীপ্ত লির সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লাগল। মনে পড়ছে ১২-১৪ বছর আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদন ধারণ করতে আমি জাপানের পাসোনা-টুতে গিয়েছিলাম। সেটি ছিল ঘরোয়া ও হাইড্রোপনিক কৃ-ষির এক উৎকৃষ্টতম ও সফল উদাহরণ। তিন বছর আগে দেখিয়েছি কৃষিতে এলইডি লাইটের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। সেটি ছিল নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিন কিউ। সেগুলো ছিল গ্রিন হাউসে বা ঘরোয়া কৃষিতে কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে কাক্সিক্ষত ফলন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। এখন এ ব্যবস্থাটি উম্মু ক্ত খেতেও সম্ভব করেছেন এই উদ্যোক্তা তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। লি জানালেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠবে বাতিগুলো। সূর্য তখনো বেশ আলো ছড়াচ্ছে। ৬টা বাজতে মিনিট চল্লিশের মতো বাকি। আমাদেরও ফেরার তাড়া। কিন্তু বাতিগুলো জ্বলে ওঠা না দেখে আমি ফিরতে চাচ্ছিলাম না। আমার ভাবনার সঙ্গে লির এই প্রযুক্তি যদি মিলে যায় তবে এটি ক্যামেরায় ধারণের কাজটি হবে আমার দেশের ড্রাগন চাষিদের জন্য প্রয়োজনীয় এক কৌশল। তাই লির বাগানে ঘুরছিলাম। দারুণ এই প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। এখানে প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। মৌসুমেও যেন এত ফল পাওয়া যায় না। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। প্রতি ১০টি গাছের জন্য পাঁচটি করে লাইট বরাদ্দ। অর্থাৎ দুটি গাছের জন্য একটি করে লাইট। আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান করে এক বছর পর ফলন পাওয়া শুরু হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু ছয় মাস জমি পড়ে থাকার বিষয়টি কৃষকের জন্য ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। এখন একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের যুগে শুধু একটি ফসলের বাণিজ্যিক ফলন কৃষককে তুষ্ট করতে পারে না, এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ একটু বাড়িয়ে চীনের এ খেতটির মতো এলইডি বাতির প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে তা কৃষকের জন্য হতে পারে অনেক বেশি লাভজনক। সেইসঙ্গে অমৌসুমে ড্রাগন ফল বাজারজাত করা গেলে আমদানিনির্ভরতা থেকেও অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হতে পারে। কাঁটায় কাঁটায় ঠিক ৬টায় জ্বলে উঠল লির বাগানের বাতিগুলো। গোলাপি আলোর এলইডি লাইট। সারি সারি গোলাপি রং ছড়ানো বাতিগুলো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য রচনা করল। কৃষকের খেত পরিণত হয়েছে আলোর মেলায়। বিদেশের মাটিতে এ দৃশ্য বড় বেশি সাধারণ মনে হলেও এমন একটি সহজ প্রযুক্তির ব্যবহার পাল্টে দিতে পারে কৃষি খেতের চেহারা। যাদের ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে খেতে এলইডি বাতি সংযুক্ত করে জ্বালাতে পারেন দারুণ এক কৃষি সাফল্যের আলো।

 লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ