শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৮

প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রযুক্তি বিকাশে চীন : অমৌসুমে ড্রাগন ফলন

৩০ অক্টোবর, ২০১৮। চীনের গোয়াংডং প্রদেশের জংশান শহর থেকে প্রায় আড়াই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে শিনশিং কাউন্টির একটি গ্রামে ঢুকেছি। সঙ্গে আছেন জংশানের কৃষিপ্রযুক্তি নিয়ে কাজ করে এমন একটি প্রতিষ্ঠানের এক উদ্যোক্তা লিউ হে এবং আমার সহকর্মী আদিত্য শাহীন ও তানভীর আশিক। চীনে শীতকাল, শীতের দিনের মতোই মিষ্টি রোদ, তবে শীত শীত অনুভূতি নেই। লিউ হেকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমাদের এ কেমন শীতকাল? শীতের কোনো ছিটেফোঁটাও তো নেই! বিনয়ী লিউ হেসে জানাল, জলবায়ু পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। শীতকালে খুব একটা শীত আর পায় না তারা। বড়জোর তিন-চার দিন শীত পড়ে। উজ্জ্বল রোদের দিন। গ্রামটিতে যখন প্রবেশ করলাম সূর্য তখন পশ্চিম দিকে হেলেছে। ঝকঝকে নীল আকাশ। আর রোদের সোনালি আভায় মনে হলো, আমরা সত্যিকারের একটা চীনা গ্রামেই যেন প্রবেশ করলাম। এ কথা বলছি কারণ, চীনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এত বেশি ঘটেছে যে, গ্রাম আর শহরকে এখন আর পৃথক করা যায় না। তবে এখানটায় এখনো গ্রামের কিছুটা আবহ পাওয়া যাচ্ছে। খুব দ্রুতই যে শহর এই গ্রামটিকেও গ্রাস করে নেবে, তা বোঝা যাচ্ছে। একটা বড় রাস্তার কাজ চলছে। রাস্তার কাজ শেষ হলে এই গ্রামটিও শহরের রূপ ধারণ করবে। পূর্ব প্রান্ত থেকে ধেয়ে আসছে বিশাল বিশাল অট্টালিকা। অথচ কদিন আগেও সেখানে ছিল নিভৃ-ত পল্লী। রাস্তার দুই পাশে ফসলের খেত। সোনালি রং নিয়ে ধান পেকে আছে। আছে সবজিবাগান। পালং শাকের চাষ করছে কেউ। কেউ বা শর্ষে শাক কিংবা গাজর। খেতে যেসব কৃষককে চোখে পড়ছে তারা একেবারেই বৃদ্ধ। পুরুষ আর নারী বলে ভেদাভেদ নেই। একই কাজ নারী-পুরুষ মিলেমিশেই করছে। বয়স কারও ষাট থেকে সত্তরের কম নয়। কারণ চীনের তরুণরা এখন আর ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতিতে কৃষিকাজ করে না। তারা শৈল্পিক বা বাণিজ্যিক কৃষির দিকে ঝুঁকে পড়েছে। তাদের একেকটি কৃষিক্ষেত্র মানে কৃষি কারখানা। শুধু গুটিকয় বয়স্ক কৃষক তাদের কৃষির ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন। কয়েকজন কৃষকের সঙ্গে কথা বলারও চেষ্টা করেছি। দেখেছি ঐতিহ্যগত কৃষি তাদের জীবনীশক্তি। সেই চিরচেনা চীনা কৃষকের রূপ তারা এখনো ধরে রেখেছেন। মাথায় মাথাল আর কাঁধে কাঠের ভারে সেচের পানি নিয়ে খেতের আল ধরে হেঁটে আসছেন একজন। বিকালের পড়ন্ত রোদে অদ্ভুত এক দৃশ্যের অবতারণা দেখেই মনে পড়ল সেই শৈশবে দেখে আসা সিনেমায় টেলিভিশনের চীনা কৃষক, এ দৃশ্য এখন খোদ চীন দেশেও পাওয়া কঠিন। ফল-ফসল ফলানোর তীব্র নেশায় কৃষকরা তাদের বয়স ভুলে গিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এখনো ঠুমরি দিয়ে নালা থেকে সেচ দিচ্ছেন। পাহাড়ের পাশে চীনা ঐতিহ্যে কৃষি-খামার দেখে অভিভূত হলাম। পথ চলতে চলতেই চোখে পড়ল বিশাল ড্রাগন ফলের বাগান। শীতকালে সাধারণত ড্রাগন ফলের মৌসুম নয়। তাই ক্যাকটাস-জাতীয় এই গাছটির বাগান সবুজে ছেয়ে আছে। দিগন্তবিস্তৃত ড্রাগন ফলের বাগান। দূরে চোখে পড়ল ড্রাগনবাগানে সাদা সাদা কী যেন ঝুলছে! একটা দুইটা নয়, অসংখ্য। আদিত্যের কাছে জানতে চাইলাম। আদিত্য, দূরের ওই সাদা জিনিসগুলো কী বুঝতে পারছ কিছু? আদিত্যের চোখেও বিস্ময় ও কৌতূহল। জানতে চাইলাম লিউয়ের কাছে। লিউ বল তো সাদা সাদা ওগুলো কী ঝুলছে? লিউ বিস্মিত চোখ নিয়ে তার চাইনিজ প্রনানসিয়েশনে ইংরেজিতে বলল, আই অ্যাম নট শিওর। পাঠক! আজ আপনাদের চীনের এ ড্রাগন ফলের বাগানের গল্পটাই শোনাব। বর্তমান সময়ে ড্রাগন ফল আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মনে পড়ছে ২০০৫ সালে আমার প্রথম ড্রাগন ফলের সঙ্গে পরিচয়। সেটাও এক মজার গল্প। সে সময় ভিয়েতনাম গিয়েছিলাম তাদের কৃষিকৌশল দেখার জন্য। ড্রাম সিডার ব্যবহার করে তারা ধান চাষকে সহজ ও ধান চাষের সময়টাকেও কমিয়ে নিয়ে এসেছে। তা দেখতেই গিয়েছিলাম ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটির কৃষিপ্রধান এলাকা কানথো প্রভিন্সে। সেখানকার ড্রাম সিডার কোম্পানির আয়োজিত সেমিনারেই প্রথম ড্রাগন ফল দেখি। ফলটার নাম যে ড্রাগন তা তখনো জানতাম না। চীন, হংকং, তাইওয়ান, ভিয়েতনাম প্রভৃতি দেশের সংস্কৃতি হচ্ছে সভা-সেমিনারে টেবিলে গরম চা-ভর্তি কেটলি আর ছোট ছোট পেয়ালা রাখা। পাশাপাশি থাকে নানা রকমের ফল। টেবিলে বিভিন্ন পাত্রে ছিল কেটে রাখা সেখানকার স্থানীয় ফল। তার মধ্যে একটি ফল ছিল অপরিচিত। ফলটি দেখতে সাদা, মাঝে মাঝে কালিজিরার মতো কালো বিচি। অপরিচিত বলে খাচ্ছিলাম না দেখে আয়োজকদের একজন বললেন, ‘এটি ড্রাগন ফল, খেয়ে দেখুন, খুব পুষ্টিকর।’ এরপর ড্রাগনের পুষ্টিগুণ নিয়ে নাতিদীর্ঘ এক ভাষণ দিলেন তিনি। ভাষণ শুনে বাটি থেকে এক টুকরা ড্রাগন ফল মুখে দিলাম। টক-টক মিষ্টি স্বাদের ফল। খেতে ভালো। নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফলের কাটা টুকরা খেতে খেতে ভাবছিলাম নিশ্চয়ই এ ফল দেখতে ড্রাগনের মতোই। আস্ত ফলটা দেখার আগ্রহ প্রকাশ করতেই আমাকে এনে দেখালেন। না, বিশালাকার কিছু নয়। বর্তুলাকার লাল রঙের এক ফল। ফলের গা থেকে সবুজাভ পাতা বের হয়ে আছে। দেখতে মোটেও ড্রাগনের মতো ভয়ানক কিছু নয়। ক্যামেরায় ড্রাগন ফলের ফুটেজ ধারণ করে নিলাম। ভিন্ন রকমের নতুন এ ফলের সঙ্গে দর্শকদের পরিচয় করিয়ে দিতে ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে তা প্রচারও করলাম। এরপর এ দেশের বেশ কয়েজনের ছাদে, আঙিনায় দেখেছি ড্রাগন ফলের গাছ। এগুলো ছিল একেবারে নিজ উদ্যোগে শৌখিনতা থেকে। পাঠক! আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০১০ সালে সাভারের রুম্পা চক্রবর্তীর ড্রাগন ফলের বাগান নিয়ে প্রতিবেদন প্রচার করেছিলাম। আমার জানা মতে, সেটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাণিজ্যিক ড্রাগন ফলের বাগান। এরপর ধীরে ধীরে ড্রাগন ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। সরকারও ড্রাগন ফল চাষ প্রসারে নানা উদ্যোগ নেয়। ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষের ডাক’ অনুষ্ঠানের একজন গাছের ডাক্তার উদ্যানতত্ত্ববিদ এস এম কামরুজ্জামানও জানিয়েছিলেন সরকারের নানা উদ্যোগের কথা। দিন দিন ড্রাগন ফলের বাণিজ্যিক চাষ বাড়ছেই। ড্রাগন ফল চাষ করে সফল হয়েছেন এমন অনেক উদ্যোক্তাকে নিয়ে প্রতিবেদনও চ্যানেল আইয়ের ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’ এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কৃষি দিবানিশি’ অনুষ্ঠানে প্রচার করেছি। বাংলাদেশে ড্রাগন ফল চাষ সাফল্যের সঙ্গেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। ড্রাগন বাংলাদেশের জন্য এক সম্ভাবনাময় ফসল। যাই হোক, বলছিলাম চীনের সেই ড্রাগন ফলের বাগানের গল্প। বাগানটি বাংলাদেশের কৃষকদের তৈরি বাগান থেকে একেবারেই আলাদা। আমাদের কৃষকরা সাধারণত সবাই একটি নির্দিষ্ট নিয়ম মেনেই ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তুলছেন। বাগানগুলোয় ৭ থেকে ৮ ফুট পরপর একটি করে ইট-বালুর পিলার বা খুঁটি স্থাপন করে প্রতি খুঁটির গোড়ায় ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি দূরে রোপণ করা হয়েছে একেকটি ড্রাগন চারা। প্রতিটি খুঁটির জন্য যে বেড তৈরি করা হয় তার পরিধি চারদিক থেকে আড়াই থেকে ৩ ফুট। এ হিসাবে দেখা যায় ১ বিঘা জমিতে ১০০ থেকে ২০০টি খুঁটি স্থাপন করা সম্ভব। তার মানে ১ একর জমিতে ৬০০ থেকে ৬২০টি ড্রাগন গাছ লাগানো যায়। কেউ কেউ আবার ১টি পিলারের চারদিকে ৪টি গাছ লাগিয়ে ওপরে পুরনো টায়ারের একটা সার্কেল তুলে দেন গাছগুলো যেন অবলম্বন পেয়ে সহজেই বেড়ে উঠতে পারে। মোটামুটি এগুলোকে আদর্শ নিয়ম হিসেবে আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান গড়ে তোলা হচ্ছে। কিন্তু শিনশিংয়ের ড্রাগন ফলের বাগানটি অনেকটা অন্যরকম। বাগানে সারি বেঁধে লাগানো হয়েছে ড্রাগন ফলের গাছ। প্রায় প্রতি ১০ ফুট দূরে দূরে এক একটা ইট-সিমেন্টের খুঁটি। দুই খুঁটির মধ্যবর্তী জায়গায় লাগানো হয়েছে ১০টি ড্রাগন ফলের গাছ। দুই খুঁটিতে টানা দিয়ে রাখা হয়েছে প্লøাস্টিকের চিকন একটি পাইপ। আর একটা হুক লাগিয়ে দুই পাশে টানা দিয়ে দেওয়া হয়েছে লোহার রড দিয়ে। এর ফলে উৎপাদন খরচ কমে গেছে অনেকখানি। বাড়তি লাভ হচ্ছে। ড্রাগন ফল ছাড়াও সেখানে মাচা তৈরি করে চাষ করতে পারছে ট্যাং জাতীয় ফল। বাগান দেখে দেখে এগোতেই চোখে পড়ল একটা ঘর। সেখানে চলছে ড্রাগন ফলের চারা তৈরির কাজ। কাজ করছেন দুজন নারী। আর একজন পুরুষ তদারকি করছেন। যিনি তদারকি করছেন, তিনি এগিয়ে এলেন। আমাদের পরিচয় দিলাম। তিনি জানালেন তার নাম জিয়ান। তিনি আমাদের চা ঢেলে দিলেন। চা খেতে খেতেই কথা হচ্ছিল তার সঙ্গে। জিয়ানও এ বাগানে কাজ করেন। বাগানের উদ্যোক্তা হচ্ছেন লি। একটু পরই লি আসবেন। আমরা লির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কীভাবে শুরু করলেন ড্রাগন ফলের এই বাগান সে গল্প না শুনে যাচ্ছি না। দেখছিলাম যন্ত্রের মতো দক্ষতার সঙ্গে দুই নারী কাজ করে চলেছেন। পাশেই অডিও সিস্টেমে বেজে চলেছে চীনা সংগীত। প্রথমে ভেবেছি হয়তো ড্রাফটিং বা কলম চারা তৈরির কাজ চলছে। লক্ষ্য করলাম একটা গাছের ছোট অংশ যুক্ত করে দিচ্ছে আর একটা গাছের সঙ্গে। জানতে চাইলাম, কী চলছে এখানে? জো জানাল, এখানে ড্রাগন ফলের হাইব্রিডিং চলছে। এতে ড্রাগন ফলের ফলন হবে বেশি। লি আসতে আসতে পুরোটা বাগান ঘুরে দেখলাম। ৪ একর জায়গা নিয়ে বিশাল বাগানটিতে শুধু ড্রাগন ফলের চাষই হচ্ছে না চলছে রীতিমতো গবেষণা। আছে গবেষণা প্লøটও। হাঁটতে হাঁটতে চলে এলাম দূর থেকে সাদা সাদা কী যেন ঝুলতে থাকা অংশে। কাছ থেকে স্পষ্ট বোঝা গেল, সাদা সাদা ঝুলতে বস্তুগুলো মূলত এলইডি বাতি। বাগানের বিশাল এই অংশজুড়ে শত শত বাতি ঝুলছে। বাগানের এ অংশে কেন এত বাতি? জানতে চাইলাম জিয়ানের কাছে। জিয়ান ইংরেজি জানে না। তাই কথা হচ্ছে লিউর মাধ্যমে। জিয়ান ও লিউ দুজন কথা বলে, লিউ আমাকে ইংরেজিতে যা বললেন তা হলো, ‘লাইটিংয়ের জন্য এ বাতিগুলো লাগানো হয়েছে।’ বাতি অবশ্যই লাইটিংয়ের জন্য লাগানো হয়েছে। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু এ বাতি লাগিয়ে কী ফলটা সে পাচ্ছে তা জানতে হবে। একটু পরই ব্যাপারটা ধরে ফেললাম আমি। বাগানের সামনের অংশের গাছগুলোয় কোনো ফল বা ফুল ছিল না। শীতে স্বভাবতই ড্রাগন ফল গাছের ফল বা ফুল না থাকারই কথা। শীত মৌসুমে দিন ছোট হয়, তাই ফল ধরে না। কিন্তু বাগানের এ প্রান্তটায়, যেখানে বাতিগুলো লাগানো আছে সেখানকার গাছগুলোয় ফুল-ফল দুটোই আছে। তার মানে এ বাতিগুলো জ্বালিয়ে দিনের দৈর্ঘ্য বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝেই চলে এলেন মূল উদ্যোক্তা লি। একেবারেই তরুণ। বয়স ২৫-এর বেশি হবে না। লিউর সহায়তা নিয়ে কথা হলো লির সঙ্গে। ৪০ একর জমি লিজ নিয়ে বিশাল এ ড্রাগন ফলের বাগান তিনি গড়ে তুলেছেন প্রায় বছর চারেক হলো। এখানে ড্রাগনের গাছ আছে প্রায় ৩২ হাজার। লাভ পাচ্ছেন ষোল আনার চেয়েও বেশি। বাগানেই চলছে তার ড্রাগন ফল নিয়ে নানা গবেষণা। আর এলইডি বাতি লাগিয়ে তিনি সত্যি সত্যি দিনের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর ফলে লাভও পাচ্ছেন। এই অমৌসুমেও পাচ্ছেন ফল। আর অমৌসুমের ফল মানেই লাভ খানিকটা বেশি। দারুণ উচ্ছল আর বুদ্ধিদীপ্ত লির সঙ্গে কথা বলে খুব ভালো লাগল। মনে পড়ছে ১২-১৪ বছর আগে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদন ধারণ করতে আমি জাপানের পাসোনা-টুতে গিয়েছিলাম। সেটি ছিল ঘরোয়া ও হাইড্রোপনিক কৃ-ষির এক উৎকৃষ্টতম ও সফল উদাহরণ। তিন বছর আগে দেখিয়েছি কৃষিতে এলইডি লাইটের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। সেটি ছিল নেদারল্যান্ডসের কৃষিপ্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিন কিউ। সেগুলো ছিল গ্রিন হাউসে বা ঘরোয়া কৃষিতে কৃত্রিম আলো ব্যবহার করে কাক্সিক্ষত ফলন নিশ্চিত করার একটি ব্যবস্থা। এখন এ ব্যবস্থাটি উম্মু ক্ত খেতেও সম্ভব করেছেন এই উদ্যোক্তা তার নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে। লি জানালেন সূর্য অস্ত যাওয়ার পর ঠিক ৬টায় অটোমেটিক জ্বলে উঠবে বাতিগুলো। সূর্য তখনো বেশ আলো ছড়াচ্ছে। ৬টা বাজতে মিনিট চল্লিশের মতো বাকি। আমাদেরও ফেরার তাড়া। কিন্তু বাতিগুলো জ্বলে ওঠা না দেখে আমি ফিরতে চাচ্ছিলাম না। আমার ভাবনার সঙ্গে লির এই প্রযুক্তি যদি মিলে যায় তবে এটি ক্যামেরায় ধারণের কাজটি হবে আমার দেশের ড্রাগন চাষিদের জন্য প্রয়োজনীয় এক কৌশল। তাই লির বাগানে ঘুরছিলাম। দারুণ এই প্রযুক্তিটি সত্যি পাল্টে দিয়েছে ড্রাগন ফল উৎপাদনে হিসাব-নিকাশ। এখানে প্রতিটি সারিতে মৌসুম শেষে নতুন করে পসরা সাজিয়ে এসেছে ড্রাগন ফল। মৌসুমেও যেন এত ফল পাওয়া যায় না। শুধু বাতির সাহায্যে দিনের দৈর্ঘ্য একটু বাড়িয়ে দিয়েই চার মাসের জন্য ভরপুর ফলন পাওয়ার এক উত্তম ব্যবস্থা। এটি এলইডি বাল্বের এক জাদু। প্রতি ১০টি গাছের জন্য পাঁচটি করে লাইট বরাদ্দ। অর্থাৎ দুটি গাছের জন্য একটি করে লাইট। আমাদের দেশে ড্রাগন ফলের বাগান করে এক বছর পর ফলন পাওয়া শুরু হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু ছয় মাস জমি পড়ে থাকার বিষয়টি কৃষকের জন্য ব্যয়বহুল হয়ে পড়ে। এখন একই জমিতে বছরে চারটি ফসলের যুগে শুধু একটি ফসলের বাণিজ্যিক ফলন কৃষককে তুষ্ট করতে পারে না, এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগ একটু বাড়িয়ে চীনের এ খেতটির মতো এলইডি বাতির প্রযুক্তি ব্যবহার করা গেলে তা কৃষকের জন্য হতে পারে অনেক বেশি লাভজনক। সেইসঙ্গে অমৌসুমে ড্রাগন ফল বাজারজাত করা গেলে আমদানিনির্ভরতা থেকেও অনেকটাই বেরিয়ে আসা সম্ভব হতে পারে। কাঁটায় কাঁটায় ঠিক ৬টায় জ্বলে উঠল লির বাগানের বাতিগুলো। গোলাপি আলোর এলইডি লাইট। সারি সারি গোলাপি রং ছড়ানো বাতিগুলো এক অভূতপূর্ব দৃশ্য রচনা করল। কৃষকের খেত পরিণত হয়েছে আলোর মেলায়। বিদেশের মাটিতে এ দৃশ্য বড় বেশি সাধারণ মনে হলেও এমন একটি সহজ প্রযুক্তির ব্যবহার পাল্টে দিতে পারে কৃষি খেতের চেহারা। যাদের ড্রাগন ফলের বাগান রয়েছে তারা পরীক্ষামূলকভাবে খেতে এলইডি বাতি সংযুক্ত করে জ্বালাতে পারেন দারুণ এক কৃষি সাফল্যের আলো।

 লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন