শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

নারীবিদ্বেষী লোকদের বন্ধু ভাবব কেন?

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীবিদ্বেষী লোকদের বন্ধু ভাবব কেন?

এই তো দু’চার দিন হলো হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফী এক সম্মেলনে ১৫ হাজার উপস্থিত লোককে শপথ করালেন তাঁরা যেন তাঁদের কন্যা-সন্তানকে স্কুল-কলেজে না পাঠান, লেখাপড়া না করান। যদি করাতেই হয়, তবে যেন চার বা পাঁচ ক্লাসের বেশি না করান। এই চার বা পাঁচ ক্লাস পড়ানোর কারণ সম্পূর্ণই হলো স্বামীকে যেন প্রয়োজনে চিঠি লিখতে পারে আর স্বামীর টাকা পয়সার হিসাব রাখতে পারে। ১৫ হাজার পুরুষ শুনলেন, বুঝলেন, শপথ করলেন। নারী শিক্ষাবিরোধী এবং নারী স্বাধীনতাবিরোধী বক্তব্য সমস্ত ধর্মীয় সংগঠন থেকে অহরহই প্রচার করা হয়, এ নতুন কোনও ঘটনা নয়। যেহেতু আল্লামা শফীর সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত ভালো সম্পর্ক, সে কারণেই চমকে উঠতে হয়, একজন শিক্ষিত নারীর অনুকম্পা পেয়েও নারী শিক্ষাবিরোধী প্ররোচনায় কী করে আজও তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন! আবার দুঃখও হয়, আমাদের দেশের বিচক্ষণ রাজনীতিকরা কী করে নারীবিদ্বেষী মোল্লাতন্ত্রকে প্রশ্রয় দেন। বিচক্ষণ বিদুষী রাজনীতিকের যে গুণটি থাকে, সেটি হলো দূরদর্শিতা। দূরদর্শী কেউ কি নারীবিরোধী গোষ্ঠীকে নারীবিরোধ চালিয়ে যেতে দেবেন নাকি এসব বন্ধ করবেন? আমাদের অঞ্চলের রাজনীতিকদের দূরদর্শিতা অবশ্য গ-মূর্খদের মধ্যে কী করে জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে ক্ষমতার শিখরে এক লাফে উঠে যাওয়া যায়, সেদিকেই ভালো কাজ করে। দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে মাথা ঘামানোর লোক রাজনীতিকদের মধ্যে প্রায় অনুপস্থিত বললেই চলে।

হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা আহমদ শফী এ যাবৎ নারীবিরোধী কথাবার্তা কম বলেননি। নিশ্চয়ই তিনি ঘরের ভিতর দিনরাতই লোকদের ওয়াদা করান, যেন তারা তাদের কন্যাকে স্কুল-কলেজে না পাঠায়। কিন্তু স্পর্ধা এতটাই যে তিনি খোলা আকাশের নিচে, সারা দেশকে, এমনকি প্রধানমন্ত্রীকেও শুনিয়ে বলে দিলেন দেশের সংবিধানবিরোধী কথা। এই স্পর্ধা তিনি কোথায় পেয়েছেন, আমরা নিশ্চয়ই অনুমান করতে পারি। আমরা হতভাগারা, জীবনভর নারীর শিক্ষা এবং স্বনির্ভরতার পক্ষে সংগ্রাম করে যতটা সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাই, এক ধাক্কায় সেই সমাজকে দ্বিগুণ-ত্রিগুণ পিছিয়ে দেয় এমন সব নেতিবাচক ভাষণ। এই ভাষণগুলোই শুনছে তারা, যারা ভাষণদাতাদের সর্বশক্তিমান আল্লাহতায়ালার আশীর্বাদপ্রাপ্ত মহামানব বলে বিশ্বাস করে। সুতরাং তারা, কোনও সন্দেহ নেই যে, ভাষণদাতার প্রতিটি আদেশ উপদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে।

দেশের ১৪ হাজার কওমি মাদ্রাসার ১৪ লাখ শিক্ষার্থীকে কোরআন-হাদিস পড়ানো হয়। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞান দান করা হয়। একই সঙ্গে শিক্ষার্থীরা কিন্তু শিখে যায় অবিজ্ঞান, অলৌকিকতা, পশ্চাৎপদতা, নারীবিদ্বেষ, কুসংস্কার। আল্লামা শফী একজন প্রখ্যাত সেলেব্রিটি, প্রায়ই তিনি নারীবিরোধী বক্তব্য, বিবৃতি দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী নিজে নারী হয়েও সুসম্পর্ক রাখছেন আল্লামা শফীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রীর সান্নিধ্যে আমি ভেবেছিলাম আল্লামা শফীর নারীবিদ্বেষী মানসিকতার পরিবর্তন হবে, ভেবেছিলাম তাঁর বোধোদয় হবে, এইবার বুঝি তিনি নারীশিক্ষা এবং নারীর সমানাধিকারের পক্ষে তাঁর লাখ লাখ অনুরাগীকে অনুপ্রাণিত করবেন। যদি প্রধানমন্ত্রী তাঁর সাহায্য-সহযোগিতা-সমর্থন অকাতরে বর্ষণ করেও আল্লামা শফীর নারীবিদ্বেষী মানসিকতার এতটুকুও পরিবর্তন না করতে পারেন, তবে তাঁদের মধ্যে কীসের এত লেনদেন, বড় জানতে ইচ্ছে করে। প্রধানমন্ত্রীর সমর্থন পাওয়ার আগে আল্লামা শফী যা ছিলেন, সমর্থন পাওয়ার পরেও তিনি ঠিক তাই।

তবে কি প্রধানমন্ত্রী আল্লামা শফীকে পরিবর্তন করার বদলে আল্লামা শফীই প্রধানমন্ত্রীকে পরিবর্তন করছেন? তিনিও কি ধীরে ধীরে নারীর শিক্ষা-স্বনির্ভরতা-সমানাধিকারের বিপক্ষেই এক সময় বক্তব্য রাখবেন? আমরা চারদিককার অন্যায় অবিচার, বঞ্চনা বৈষম্য দেখতে দেখতে, বিস্মিত হতে হতে, এমন পাথর হয়ে গেছি যে কোনও কিছুতেই আর বিস্মিত হই না। শেখ হাসিনার মতো শিক্ষিত রাজনীতিক যখন বলেন তিনি মদিনা সনদে দেশ চালাবেন, তখনও অবাক হই না। দেশের নাম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র বদলে যদি ইসলামিক প্রজাতন্ত্র করা হয় অদূর ভবিষ্যতে, তখন কি অবাক হব? মনে হয় না তখনও অবাক হব।

আল্লামা শফী এই প্রথম নয়, কয়েক বছর আগেও তিনি জনসভায় ঠিক এভাবে বলেছেন, ‘আপনারা মেয়েদের স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে লেখাপড়া করাইতেছেন। কেন করাইতেছেন? তাদের ক্লাস ফোর-ফাইভ পর্যন্ত পড়াইবেন যাতে বিবাহশাদি দিলে স্বামীর টাকা-পয়সার হিসাব রাখতে পারে। আপনার মেয়েকে স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে পড়াইতেছেন, লাখ লাখ টাকা খরচ করতেছেন। কিছুদিন পর আপনার মেয়ে, নিজে নিজে একটা স্বামী জোগাড় কইরা লাভ ম্যারেজ, কোর্ট ম্যারেজ কইরা চইলা যাবে। আপনার কথা স্মরণ করবে না। মহিলাদের ক্লাসে সামনের দিকে বসানো হয়, পুরুষরা কী লেখাপড়া করবে?’

তিনি নারীর স্বনির্ভরতা চান না। তাই নারীর স্বনির্ভরতার বিপক্ষে তিনি নিরবধি বলে যাচ্ছেন। যে গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিগুলো দেশের অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যে গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিগুলোকে চালাচ্ছে মূলত গরিব মেয়েরা, সেই মেয়েদের বিরুদ্ধে আল্লামা শফী বলেছেন, ‘আপনার মেয়েকে কেন দিচ্ছেন গার্মেন্টে কাজ করার জন্য? চাকরি তো অনেকে করতেছেন। আপনি নিজে করতেছেন, আপনার বউ করতেছে, মেয়েরা করতেছে। কিন্তু তারপরও তো পারতেছেন না। খালি অভাব আর অভাব। আগের যুগে শুধু স্বামী রোজগার করত আর সবাই মিইলা খাইত। এখন বরকত নেই। সবাই মিল্লা এত টাকা কামাইয়াও তো কুলাইতে পারতেছেন না। গার্মেন্টে কেন দিচ্ছেন আপনার মেয়েকে? সকাল ৭-৮টায় যায়, রাত ১০-১২টায়ও আসে না। কোনও পুরুষের সঙ্গে ঘোরাফেরা করে, তুমি তো জান না। কতজনের সঙ্গে আপনার মেয়ে চলছে তা তো জানেন না। জেনা কইরা টাকা কামাই করতেছে, বরকত থাকবে কেমনে। মেয়েদের কাজ ঘরের ভিতর। নারীদের ঘরে থাকতে বলেছে ইসলাম। তোমরা জাহিলিয়াতের সময়ের মতো বেপর্দায় ঘর থেকে বাইর হইও না, উলঙ্গ অবস্থায় মাঠে-ঘাটে-হাটে আপনারা মহিলারা মার্কেট করতে যাবেন না। স্বামী আছে সন্তান আছে তাদের যাইতে বলবেন। আপনি কেন যাবেন? আপনি স্বামীর ঘরের মধ্যে থাইকা উনার আসবাবপত্র এগুলার হেফাজত করবেন। ছেলে-সন্তান লালন-পালন করবেন। এগুলা আপনার কাজ। আপনি বাইরে কেন যাবেন?’

জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ঘটছে যে দেশে, সে দেশে বসে আল্লামা শফী জনতার উদ্দেশে বলেন, ‘জন্মনিয়ন্ত্রণ কেন করেন? বার্থ কন্ট্রোল কেন করেন? বার্থ কন্ট্রোল হলো পুরুষদের মরদা থাইকা খাসি কইরা ফেলা। মহিলাদের জন্মদানী সেলাই কইরা দেওয়া। এরই নাম বার্থ কন্ট্রোল। বার্থ কন্ট্রোল করলেও ডেথ তো কন্ট্রোল করতে পারবা না। রিজিকের মালিক হচ্ছে আল্লাহ। খাওয়াইব তো উনি। তুমি কেন বার্থ কন্ট্রোল করবা? বড় গুনাহের কাজ এইটা। পারলে চাইরটা পর্যন্ত বিবাহ করবা। খাওয়াইব তো আল্লাহ। বার্থ কন্ট্রোল করবা না। এইটা বড় গুনাহের কাজ।’

এও দেশের স্বার্থবিরোধী নীতিবিরোধী বক্তব্য। বাংলাদেশ সরকার আজ চার যুগ ধরে নারী পুরুষকে পরিবার পরিকল্পনা করতে উৎসাহ দিচ্ছে। দারিদ্র্য, অশিক্ষা, অস্বাস্থ্য, অকালমৃত্যু, শিশুমৃত্যু ইত্যাদি থেকে ধীরে ধীরে মানুষ যখন বেঁচে বেরোচ্ছে, তখনই দেখছি জনতাকে পেছনে অন্ধকারের দিকে, অসুস্থতার দিকে, অনিয়ন্ত্রণের দিকে ধর্মের নামে ঠেলে দিচ্ছে আল্লামা শফী এবং তাঁর মতো অসংখ্য মৌলবাদী। দেশের ভালো চাইলে এই অপশক্তিকে এখন শক্ত হাতে ঠেকানো ছাড়া আর কোনও উপায় কি সরকারের আছে? এই অপশক্তি সরকারের সুনজর পেতে পেতে এমনই ভয়ঙ্কর দৈত্যে পরিণত হয়েছে যে, এদের ঠেকানো মোটেও সহজ কাজ নয়। অন্তত সংবিধানবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী, নারীর অধিকারবিরোধী কর্মকা- থেকে তাদের বিরত করার ব্যবস্থা তো যে করেই হোক করতে হবেই।

মেয়েদের সম্পর্কে আল্লামা শফীর যে বক্তব্য মানুষের মুখে মুখে ফেরে, তা হলো, ‘মেয়েরা তেঁতুলের মতো’। সেদিন ঠিক কী বলেছিলেন শফী? বলেছিলেন, ‘মেয়েরা হচ্ছে তেঁতুলের মতো। ছোট্ট একটা ছেলে তেঁতুল খাইতেছে, তা দেখলে আপনার মুখ দিয়া লালা ঝরবে। তেঁতুল গাছের নিচ দিয়া আপনি হাঁইটা যান তাইলেও আপনার লালা ঝরবে। দোকানে তেঁতুল বিক্রি হইতে দেখলেও আপনার লালা ঝরবে। ঠিক তেমনি মহিলাদের দেখলে দিলের মাঝে লালা ঝরে। বিবাহ করতে মন চায়। লাভ ম্যারেজ কোর্ট ম্যারেজ করতে মন চায়। দিনরাত মেয়েদের সঙ্গে পড়ালেখা করতেছেন, আপনারা দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। রাস্তাঘাটে মেয়েদের সঙ্গে চলাফেরা করতেছেন, আপনার দিল ঠিক রাখতে পারবেন না। যতই বুজুর্গ হন আপনার মনের মাঝে কু খেয়াল আইসা যাবে। এইটা মনের জেনা, দিলের জেনা। এইটা এক সময় আসল জেনায় পরিণত হবে।’

এর অর্থ মেয়েদের ঘরবন্দি করতে হবে, বোরখাবন্দি করতে হবে। মেয়েদের অবয়বহীন করতে হবে, অস্তিত্বহীন করতে হবে। কিন্তু সত্যি কথা হলো, পুরুষ যেমন রক্তমাংসের মানুষ, মেয়েরাও ঠিক তেমন রক্তমাংসের মানুষ। সভ্য সমাজ গড়তে হলে নারী পুরুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা ছাড়া গতি নেই। অথচ অগুনতি অসভ্য লোকেরা এই সমানাধিকারের বিরুদ্ধে তো প্রচার চালাচ্ছেই, শুধু তা-ই নয়, মেয়েদের যেন নিতান্তই ঘৃণ্য বস্তু, যৌন বস্তু, নিতান্তই ক্রীতদাসী ছাড়া আর বেশি কিছু না ভাবে কেউ, এ ব্যাপারেও নিরবধি মগজধোলাই চলছে। নতুন প্রজন্ম অতঃপর শফীর পদাঙ্কই তো অনুসরণ করবে। জনসংখ্যার অর্ধেকের অধিকার লংঘন করবে, ঘরে বসিয়ে নির্যাতন করবেÑ এই ভয়ঙ্কর ভবিষ্যতের দিকেই তাহলে কি মানুষ যাচ্ছে?

গোটা একটি দেশকে ধর্মের দোহাই দিয়ে নারীবিরোধী পুরুষেরা সম্পূর্ণ নষ্ট করে দেবে, আর আমাদের তা চুপচাপ মেনে নিতে হবে? সরকার যদি এখনও সচেতন না হয়, তবে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এই দেশটি আলাদা হয়েছেÑ এ নিয়ে গর্ব করার আর সুযোগ থাকবে না, বরং পাকিস্তানকে বলতে শুনবো, পাকিস্তান এই দেশকে আলাদা করে দিয়ে বড় বাঁচা বেঁচেছে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

এই মাত্র | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে দুটি বিদেশি পিস্তল উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন
সাভারে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বায়ুদূষণ রোধে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি
রায়পুরে সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিককে হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি
২০২৬ সালে ঈদুল ফিতরে ৫, আজহায় ৬ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা
গণফোরামের গোপালগঞ্জ সদর আসনে প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ
১৩ নভেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ. লীগের ২৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার
এ বছর আমন মৌসুমে ৩৪ টাকায় ধান, ৪৯ টাকায় আতপ চাল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম
বিএনপি সর্বাধিক আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করবে : সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে
ডেনমার্ক ১৫ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার সীমিত করছে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি
তীব্র খরার মুখে পড়তে যাচ্ছে ইংল্যান্ড, জরুরি পদক্ষেপের প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রুমায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা
নৈশপ্রহরীর সঙ্গে বাজার পাহারা দিতেন বেলাল, ঘুমন্ত অবস্থায় পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা