শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

একদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনে পোড়া রোগীদের শরীরের ক্ষত আর অন্যদিকে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া হতভাগ্য ৭০ জনের স্বজনদের মনের ক্ষত শুকানোর আগেই আগুনে পুড়ে গেল বনানীর এফ আর টাওয়ার। এ নিয়ে যখন গণমাধ্যমে তীব্র বিশ্লেষণ, তখনই পুড়ে ছাই গুলশান-১-এর ডিএনসিসি কাঁচাবাজার। আগুনের ছাই ঘেঁটে ভুক্তভোগীরা যখন মূল্যবান কিছু খুঁজছেন, তখন মিডিয়া খুঁজে পেল সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তোলা দুই শিশু। এর একজন ঢাকার নাইমুল ইসলাম নাইম, আর অন্যজন দিনাজপুরের মায়িশা মনাওয়ারা মিশু।

হতদরিদ্র ঘরের সন্তান নাইম থাকে ঢাকার বস্তিতে। আট-দশটা পরিবারের মতো নাইমের পরিবারও হয়তো গ্রামের অভাব সইতে না পেরে ইট-সুরকির এই কৃত্রিম শহরে ঠাঁই নিয়েছে। বনানীর ভবনটিতে তখন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে কেউ সুউচ্চ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউবা আবার ইন্টারনেট আর টেলিফোনের তার বেয়ে নিচে নামছে। একদিন এ তার ছিল দৃষ্টিকটু। সেদিন এ তারই হয়ে উঠল কারও জন্য রক্ষাকবচ। এফ আর টাওয়ারের সামনে তখন উৎসুক মানুষের ভিড়। প্রায় সবাই ব্যস্ত এই করুণ দৃশ্যগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় বন্দী করতে। সামাজিক মাধ্যমে কার আগে কে পোস্ট দেবে আর কে কত লাইক বা কমেন্টস পেল- তারই প্রতিযোগিতা চারদিকে। উৎসুক মানুষের ভিড় একসময় এমন পর্যায়ে পৌঁছে, ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ির পক্ষেও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। কিছু মানুষ এরই মাঝে এগিয়ে আসে ফায়ার ব্রিগেডকে সহায়তা করতে, তবে উৎসুক হাজারো মানুষের মাঝে তার সংখ্যা হাতে গোনা। তখনই দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া বস্তির ছেলে নাইমকে এক মহৎ কাজে নিবেদিত থাকতে। নাইম লক্ষ্য করে ফায়ার ব্রিগেড আগুন নেভাতে যে পাইপ ব্যবহার করছিল, তা এক জায়গায় ছিদ্র হয়ে আছে। আর সে ছিদ্র দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ছোট্ট নাইম উপলব্ধি করে এভাবে পানি পড়ে গেলে ফায়ার ব্রিগেড প্রয়োজনীয় পানি পাবে না। আর পরিমিত পানি না পেলে তা যে গতিতে আগুনের দিকে ছিটানো প্রয়োজন, সেই গতি বা ফোর্স পাবে না। ফলে নাইম উদ্যোগ নেয় ছিদ্র দিয়ে পানি পড়া বন্ধের। রাস্তায় পড়ে থাকা পলিথিন নিয়ে সে জড়িয়ে নেয় ফায়ার ব্রিগেডের সেই ফেটে যাওয়া বা ছিদ্রযুক্ত পাইপ। তারপর ঠায় বসে থাকে সেই পলিথিন চেপে। তার এ প্রচেষ্টা ক্ষুদ্র হলেও তা অনেকের জন্য অনুকরণীয়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হজরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মায়িশা মনাওয়ারা মিশু। তার স্কুলের পাশেই গড়ে ওঠে একটি ইটভাটা, ইটভাটার ধোঁয়ায় ব্যাহত হচ্ছিল কোমলমতি শিশুদের স্বাভাবিক লেখাপড়া, কিন্তু তাতে বোধোদয় হয়নি কারও। বরং এই ভাটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্কুলের পাশে আরও একটি ইটভাটা তৈরির কাজ শুরু হয়। অসহায় স্কুল কর্তৃপক্ষ, গ্রামবাসী অভিভাবকসহ সবাই তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে কেবল। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি শিশু মায়িশা। সে চিঠি লিখে দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক... মো. মাহমুদুল আলমের কাছে। চিঠিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নজরে পড়ে দিনাজপুর-২ আসনের সদ্যনির্বাচিত এমপি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এ দুটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়।

এ দুটি ঘটনা আজ অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যদি বনানীর কথা ধরা হয়, তবে প্রথমেই প্রশ্ন আসে ১৮ তলার অনুমতি নিয়ে কেউ যদি ২৩ তলা ভবন করে, তবে তা দেখার দায়িত্ব কার? রাজউক প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছে যে তারা জানত এই বর্ধিত পাঁচ তলা প্রসঙ্গে। তাই ভবনটি ব্যবহারের ছাড়পত্র বা অনুমতি দেয়নি তারা। এ ক্ষেত্রে আবারও প্রশ্ন- এখানেই কি রাজউকের দায়িত্ব শেষ? এ পাঁচটি বর্ধিত অবৈধ ফ্লোরে বিদ্যুৎ, টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। ছিল ওয়াসার পানি সরবরাহ, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এ সেবার বিনিময়ে প্রতি মাসে বিল নিয়েছে এসব অবৈধ ফ্লোরের ভাড়াটিয়া থেকে। তারা কি সংযোগ দেওয়ার আগে খুঁজে দেখেনি ভবন বা ফ্লোরের বৈধতার বিষয়টি যা ঘটে আমার-আপনার ক্ষেত্রে? তারা কি সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছিল? ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত বৈধ জমির মালিক অথবা বৈধ ভবনের বৈধ ভাড়াটিয়া হওয়া। সিটি করপোরেশন ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের আগে একজন পরিদর্শকের মাধ্যমে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখে। এ ক্ষেত্রে কে ছিলেন এই পরিদর্শক, তা কি নতুন মেয়র খুঁজে দেখবেন। কোন আইন একটি বহুতল ভবনের গা ঘেঁষে আরেকটি বহুতল ভবন করার সুযোগ করে দেয়, তা কি কেউ তল্লাশি করবেন? যদি কোনো আইনেই এ সুযোগ না থাকে, তবে সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলাম- আইন অমান্য করে গা ঘেঁষে ঘেঁষে বহুতল ভবন হচ্ছে আর সবাই কোরাস গাইলাম ‘আমার বলার কিছু ছিল না!’ এ ভবনগুলো একাধিকবার পরিদর্শন করেছে ফায়ার ব্রিগেড কর্তৃপক্ষ। তাদের ছাড়পত্র নিয়েই পজিশন হস্তান্তর করা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের সেসব পরিদর্শক বা অনুমোদন প্রদানকারী তারা কি বলবেন, ‘আমি তো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো’!!!

ঢাকার বাইরের অবস্থাও যে ভালো নয়, তার প্রমাণ মেলে দিনাজপুরের ঘটনায়। ইউনিয়ন পরিষদের ছাড়পত্র ও ট্রেড লাইসেন্স না নিয়ে একটি ইটভাটা স্থাপন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অসম্ভব। আর পরিবেশ অধিদফতরের কর্তাব্যক্তিরা যদি বলেন তারা এ অবৈধ ইটভাটার কথা জানতেন না, তবে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা, ইটভাটার ইট বা কাঁচামাল বহনের গাড়ি, ট্রাক বা ট্রাক্টর চালানো অসম্ভব একটি বিষয়। এটি যখন সম্ভব হয়েছে, তখন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল তা উদ্ঘাটনের দাবি উঠতেই পারে। আবার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত কয়েক বছরে উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়মিত পরিদর্শন হওয়াটা অত্যাবশ্যক ছিল। সুতরাং পরিদর্শন হয়েছে এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন নিয়মিত জমা হয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হতে পারি। এসব প্রতিবেদনের কোনোটিতে ইটভাটার ধোঁয়ায় শিশু শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার বিষয়টি কি স্থান পেয়েছে? যদি স্থান না পায়, তবে প্রশ্ন উঠবে ‘কেন স্থান পেল না?’ আর যদি স্থান পেয়ে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন আসবে এরপর কী হলো? প্রধানমন্ত্রী যখন তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়া শিশুদের পরীক্ষা নিয়ে ভাবেন, তখন কী ভাবছেন শিশু শিক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মীরা? ১৯২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত আমেরিকার সব্যসাচী লেখিকা (ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি ও গবেষক) অ্যাডিথ হয়ারটন তার এক রচনায় লিখেছিলেন- আলো ছড়ানোর জন্য হয় মোমবাতি হয়ে জ্বলতে হবে অথবা মোমবাতির চারপাশে আয়না হয়ে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোমবাতি হয়ে জ্বলছেন ঠিকই কিন্তু সেই মোমবাতির আলো বিচ্ছুরিত করার মতো আয়নার সংখ্যা কত? তাই তো আজ পীর হাবিবুর রহমানকে শিরোনাম লিখতে হয় ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়’। আসলেই তো তাই। অনেক আগেই মরে গেছে ঢাকার খাল ও নদ-নদী। এখন দেখছি সারা দেশের খাল আর নদ-নদীর মৃতপ্রায় অবস্থা। ঢাকার ফুটপাথ মরে গেছে। মরে গেছে পার্ক, সবুজ বলয়, জলাশয় আর ড্রেনেজব্যবস্থা আর এসবের মাঝে সব দেখেও না দেখার কেমোথেরাপি দিয়েও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার ট্রাফিক বাতি বা ট্রাফিকব্যবস্থা। নিরাপদ সড়কের মৃত্যু-পরবর্তী কুলখানিও হয়ে গেছে। চল্লিশা হয়েছে যাত্রা, সার্কাস আর চলচ্চিত্রের মতো দেশীয় সংস্কৃতির। ভান করে আছি, আমরা আধমরা মানুষগুলো। তাই তো চুড়িহাট্টা, বনানী, গুলশান-১ আর দিনাজপুরে স্কুলের পাশের ইটভাটায় কেবলই আগুনের লেলিহান শিখা। এরই মাঝে যখন একজন নাইম বা একজন মায়িশার দেখা মেলে তখন কবিগুরুর মতো বলতে ইচ্ছা করে- ‘... ওই যে প্রবীণ, ওই যে পরম পাকা, চক্ষুকর্ণ দুইটি ডানায় ঢাকা, ঝিমায় যেন চিত্রপটে আঁকা, অন্ধকারে বন্ধ করা খাঁচায়।... আছে অচল আসনখানা মেলে, যে যার আপন উচ্চ বাঁশের মাচায়।... ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা। ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।...’

লেখক : সাবেক সামরিক কর্মকর্তা

গবেষক ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে