শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

একদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনে পোড়া রোগীদের শরীরের ক্ষত আর অন্যদিকে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া হতভাগ্য ৭০ জনের স্বজনদের মনের ক্ষত শুকানোর আগেই আগুনে পুড়ে গেল বনানীর এফ আর টাওয়ার। এ নিয়ে যখন গণমাধ্যমে তীব্র বিশ্লেষণ, তখনই পুড়ে ছাই গুলশান-১-এর ডিএনসিসি কাঁচাবাজার। আগুনের ছাই ঘেঁটে ভুক্তভোগীরা যখন মূল্যবান কিছু খুঁজছেন, তখন মিডিয়া খুঁজে পেল সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তোলা দুই শিশু। এর একজন ঢাকার নাইমুল ইসলাম নাইম, আর অন্যজন দিনাজপুরের মায়িশা মনাওয়ারা মিশু।

হতদরিদ্র ঘরের সন্তান নাইম থাকে ঢাকার বস্তিতে। আট-দশটা পরিবারের মতো নাইমের পরিবারও হয়তো গ্রামের অভাব সইতে না পেরে ইট-সুরকির এই কৃত্রিম শহরে ঠাঁই নিয়েছে। বনানীর ভবনটিতে তখন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে কেউ সুউচ্চ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউবা আবার ইন্টারনেট আর টেলিফোনের তার বেয়ে নিচে নামছে। একদিন এ তার ছিল দৃষ্টিকটু। সেদিন এ তারই হয়ে উঠল কারও জন্য রক্ষাকবচ। এফ আর টাওয়ারের সামনে তখন উৎসুক মানুষের ভিড়। প্রায় সবাই ব্যস্ত এই করুণ দৃশ্যগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় বন্দী করতে। সামাজিক মাধ্যমে কার আগে কে পোস্ট দেবে আর কে কত লাইক বা কমেন্টস পেল- তারই প্রতিযোগিতা চারদিকে। উৎসুক মানুষের ভিড় একসময় এমন পর্যায়ে পৌঁছে, ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ির পক্ষেও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। কিছু মানুষ এরই মাঝে এগিয়ে আসে ফায়ার ব্রিগেডকে সহায়তা করতে, তবে উৎসুক হাজারো মানুষের মাঝে তার সংখ্যা হাতে গোনা। তখনই দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া বস্তির ছেলে নাইমকে এক মহৎ কাজে নিবেদিত থাকতে। নাইম লক্ষ্য করে ফায়ার ব্রিগেড আগুন নেভাতে যে পাইপ ব্যবহার করছিল, তা এক জায়গায় ছিদ্র হয়ে আছে। আর সে ছিদ্র দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ছোট্ট নাইম উপলব্ধি করে এভাবে পানি পড়ে গেলে ফায়ার ব্রিগেড প্রয়োজনীয় পানি পাবে না। আর পরিমিত পানি না পেলে তা যে গতিতে আগুনের দিকে ছিটানো প্রয়োজন, সেই গতি বা ফোর্স পাবে না। ফলে নাইম উদ্যোগ নেয় ছিদ্র দিয়ে পানি পড়া বন্ধের। রাস্তায় পড়ে থাকা পলিথিন নিয়ে সে জড়িয়ে নেয় ফায়ার ব্রিগেডের সেই ফেটে যাওয়া বা ছিদ্রযুক্ত পাইপ। তারপর ঠায় বসে থাকে সেই পলিথিন চেপে। তার এ প্রচেষ্টা ক্ষুদ্র হলেও তা অনেকের জন্য অনুকরণীয়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হজরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মায়িশা মনাওয়ারা মিশু। তার স্কুলের পাশেই গড়ে ওঠে একটি ইটভাটা, ইটভাটার ধোঁয়ায় ব্যাহত হচ্ছিল কোমলমতি শিশুদের স্বাভাবিক লেখাপড়া, কিন্তু তাতে বোধোদয় হয়নি কারও। বরং এই ভাটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্কুলের পাশে আরও একটি ইটভাটা তৈরির কাজ শুরু হয়। অসহায় স্কুল কর্তৃপক্ষ, গ্রামবাসী অভিভাবকসহ সবাই তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে কেবল। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি শিশু মায়িশা। সে চিঠি লিখে দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক... মো. মাহমুদুল আলমের কাছে। চিঠিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নজরে পড়ে দিনাজপুর-২ আসনের সদ্যনির্বাচিত এমপি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এ দুটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়।

এ দুটি ঘটনা আজ অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যদি বনানীর কথা ধরা হয়, তবে প্রথমেই প্রশ্ন আসে ১৮ তলার অনুমতি নিয়ে কেউ যদি ২৩ তলা ভবন করে, তবে তা দেখার দায়িত্ব কার? রাজউক প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছে যে তারা জানত এই বর্ধিত পাঁচ তলা প্রসঙ্গে। তাই ভবনটি ব্যবহারের ছাড়পত্র বা অনুমতি দেয়নি তারা। এ ক্ষেত্রে আবারও প্রশ্ন- এখানেই কি রাজউকের দায়িত্ব শেষ? এ পাঁচটি বর্ধিত অবৈধ ফ্লোরে বিদ্যুৎ, টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। ছিল ওয়াসার পানি সরবরাহ, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এ সেবার বিনিময়ে প্রতি মাসে বিল নিয়েছে এসব অবৈধ ফ্লোরের ভাড়াটিয়া থেকে। তারা কি সংযোগ দেওয়ার আগে খুঁজে দেখেনি ভবন বা ফ্লোরের বৈধতার বিষয়টি যা ঘটে আমার-আপনার ক্ষেত্রে? তারা কি সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছিল? ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত বৈধ জমির মালিক অথবা বৈধ ভবনের বৈধ ভাড়াটিয়া হওয়া। সিটি করপোরেশন ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের আগে একজন পরিদর্শকের মাধ্যমে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখে। এ ক্ষেত্রে কে ছিলেন এই পরিদর্শক, তা কি নতুন মেয়র খুঁজে দেখবেন। কোন আইন একটি বহুতল ভবনের গা ঘেঁষে আরেকটি বহুতল ভবন করার সুযোগ করে দেয়, তা কি কেউ তল্লাশি করবেন? যদি কোনো আইনেই এ সুযোগ না থাকে, তবে সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলাম- আইন অমান্য করে গা ঘেঁষে ঘেঁষে বহুতল ভবন হচ্ছে আর সবাই কোরাস গাইলাম ‘আমার বলার কিছু ছিল না!’ এ ভবনগুলো একাধিকবার পরিদর্শন করেছে ফায়ার ব্রিগেড কর্তৃপক্ষ। তাদের ছাড়পত্র নিয়েই পজিশন হস্তান্তর করা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের সেসব পরিদর্শক বা অনুমোদন প্রদানকারী তারা কি বলবেন, ‘আমি তো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো’!!!

ঢাকার বাইরের অবস্থাও যে ভালো নয়, তার প্রমাণ মেলে দিনাজপুরের ঘটনায়। ইউনিয়ন পরিষদের ছাড়পত্র ও ট্রেড লাইসেন্স না নিয়ে একটি ইটভাটা স্থাপন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অসম্ভব। আর পরিবেশ অধিদফতরের কর্তাব্যক্তিরা যদি বলেন তারা এ অবৈধ ইটভাটার কথা জানতেন না, তবে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা, ইটভাটার ইট বা কাঁচামাল বহনের গাড়ি, ট্রাক বা ট্রাক্টর চালানো অসম্ভব একটি বিষয়। এটি যখন সম্ভব হয়েছে, তখন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল তা উদ্ঘাটনের দাবি উঠতেই পারে। আবার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত কয়েক বছরে উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়মিত পরিদর্শন হওয়াটা অত্যাবশ্যক ছিল। সুতরাং পরিদর্শন হয়েছে এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন নিয়মিত জমা হয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হতে পারি। এসব প্রতিবেদনের কোনোটিতে ইটভাটার ধোঁয়ায় শিশু শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার বিষয়টি কি স্থান পেয়েছে? যদি স্থান না পায়, তবে প্রশ্ন উঠবে ‘কেন স্থান পেল না?’ আর যদি স্থান পেয়ে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন আসবে এরপর কী হলো? প্রধানমন্ত্রী যখন তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়া শিশুদের পরীক্ষা নিয়ে ভাবেন, তখন কী ভাবছেন শিশু শিক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মীরা? ১৯২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত আমেরিকার সব্যসাচী লেখিকা (ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি ও গবেষক) অ্যাডিথ হয়ারটন তার এক রচনায় লিখেছিলেন- আলো ছড়ানোর জন্য হয় মোমবাতি হয়ে জ্বলতে হবে অথবা মোমবাতির চারপাশে আয়না হয়ে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোমবাতি হয়ে জ্বলছেন ঠিকই কিন্তু সেই মোমবাতির আলো বিচ্ছুরিত করার মতো আয়নার সংখ্যা কত? তাই তো আজ পীর হাবিবুর রহমানকে শিরোনাম লিখতে হয় ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়’। আসলেই তো তাই। অনেক আগেই মরে গেছে ঢাকার খাল ও নদ-নদী। এখন দেখছি সারা দেশের খাল আর নদ-নদীর মৃতপ্রায় অবস্থা। ঢাকার ফুটপাথ মরে গেছে। মরে গেছে পার্ক, সবুজ বলয়, জলাশয় আর ড্রেনেজব্যবস্থা আর এসবের মাঝে সব দেখেও না দেখার কেমোথেরাপি দিয়েও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার ট্রাফিক বাতি বা ট্রাফিকব্যবস্থা। নিরাপদ সড়কের মৃত্যু-পরবর্তী কুলখানিও হয়ে গেছে। চল্লিশা হয়েছে যাত্রা, সার্কাস আর চলচ্চিত্রের মতো দেশীয় সংস্কৃতির। ভান করে আছি, আমরা আধমরা মানুষগুলো। তাই তো চুড়িহাট্টা, বনানী, গুলশান-১ আর দিনাজপুরে স্কুলের পাশের ইটভাটায় কেবলই আগুনের লেলিহান শিখা। এরই মাঝে যখন একজন নাইম বা একজন মায়িশার দেখা মেলে তখন কবিগুরুর মতো বলতে ইচ্ছা করে- ‘... ওই যে প্রবীণ, ওই যে পরম পাকা, চক্ষুকর্ণ দুইটি ডানায় ঢাকা, ঝিমায় যেন চিত্রপটে আঁকা, অন্ধকারে বন্ধ করা খাঁচায়।... আছে অচল আসনখানা মেলে, যে যার আপন উচ্চ বাঁশের মাচায়।... ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা। ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।...’

লেখক : সাবেক সামরিক কর্মকর্তা

গবেষক ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা