শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

একদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনে পোড়া রোগীদের শরীরের ক্ষত আর অন্যদিকে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া হতভাগ্য ৭০ জনের স্বজনদের মনের ক্ষত শুকানোর আগেই আগুনে পুড়ে গেল বনানীর এফ আর টাওয়ার। এ নিয়ে যখন গণমাধ্যমে তীব্র বিশ্লেষণ, তখনই পুড়ে ছাই গুলশান-১-এর ডিএনসিসি কাঁচাবাজার। আগুনের ছাই ঘেঁটে ভুক্তভোগীরা যখন মূল্যবান কিছু খুঁজছেন, তখন মিডিয়া খুঁজে পেল সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তোলা দুই শিশু। এর একজন ঢাকার নাইমুল ইসলাম নাইম, আর অন্যজন দিনাজপুরের মায়িশা মনাওয়ারা মিশু।

হতদরিদ্র ঘরের সন্তান নাইম থাকে ঢাকার বস্তিতে। আট-দশটা পরিবারের মতো নাইমের পরিবারও হয়তো গ্রামের অভাব সইতে না পেরে ইট-সুরকির এই কৃত্রিম শহরে ঠাঁই নিয়েছে। বনানীর ভবনটিতে তখন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে কেউ সুউচ্চ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউবা আবার ইন্টারনেট আর টেলিফোনের তার বেয়ে নিচে নামছে। একদিন এ তার ছিল দৃষ্টিকটু। সেদিন এ তারই হয়ে উঠল কারও জন্য রক্ষাকবচ। এফ আর টাওয়ারের সামনে তখন উৎসুক মানুষের ভিড়। প্রায় সবাই ব্যস্ত এই করুণ দৃশ্যগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় বন্দী করতে। সামাজিক মাধ্যমে কার আগে কে পোস্ট দেবে আর কে কত লাইক বা কমেন্টস পেল- তারই প্রতিযোগিতা চারদিকে। উৎসুক মানুষের ভিড় একসময় এমন পর্যায়ে পৌঁছে, ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ির পক্ষেও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। কিছু মানুষ এরই মাঝে এগিয়ে আসে ফায়ার ব্রিগেডকে সহায়তা করতে, তবে উৎসুক হাজারো মানুষের মাঝে তার সংখ্যা হাতে গোনা। তখনই দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া বস্তির ছেলে নাইমকে এক মহৎ কাজে নিবেদিত থাকতে। নাইম লক্ষ্য করে ফায়ার ব্রিগেড আগুন নেভাতে যে পাইপ ব্যবহার করছিল, তা এক জায়গায় ছিদ্র হয়ে আছে। আর সে ছিদ্র দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ছোট্ট নাইম উপলব্ধি করে এভাবে পানি পড়ে গেলে ফায়ার ব্রিগেড প্রয়োজনীয় পানি পাবে না। আর পরিমিত পানি না পেলে তা যে গতিতে আগুনের দিকে ছিটানো প্রয়োজন, সেই গতি বা ফোর্স পাবে না। ফলে নাইম উদ্যোগ নেয় ছিদ্র দিয়ে পানি পড়া বন্ধের। রাস্তায় পড়ে থাকা পলিথিন নিয়ে সে জড়িয়ে নেয় ফায়ার ব্রিগেডের সেই ফেটে যাওয়া বা ছিদ্রযুক্ত পাইপ। তারপর ঠায় বসে থাকে সেই পলিথিন চেপে। তার এ প্রচেষ্টা ক্ষুদ্র হলেও তা অনেকের জন্য অনুকরণীয়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হজরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মায়িশা মনাওয়ারা মিশু। তার স্কুলের পাশেই গড়ে ওঠে একটি ইটভাটা, ইটভাটার ধোঁয়ায় ব্যাহত হচ্ছিল কোমলমতি শিশুদের স্বাভাবিক লেখাপড়া, কিন্তু তাতে বোধোদয় হয়নি কারও। বরং এই ভাটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্কুলের পাশে আরও একটি ইটভাটা তৈরির কাজ শুরু হয়। অসহায় স্কুল কর্তৃপক্ষ, গ্রামবাসী অভিভাবকসহ সবাই তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে কেবল। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি শিশু মায়িশা। সে চিঠি লিখে দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক... মো. মাহমুদুল আলমের কাছে। চিঠিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নজরে পড়ে দিনাজপুর-২ আসনের সদ্যনির্বাচিত এমপি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এ দুটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়।

এ দুটি ঘটনা আজ অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যদি বনানীর কথা ধরা হয়, তবে প্রথমেই প্রশ্ন আসে ১৮ তলার অনুমতি নিয়ে কেউ যদি ২৩ তলা ভবন করে, তবে তা দেখার দায়িত্ব কার? রাজউক প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছে যে তারা জানত এই বর্ধিত পাঁচ তলা প্রসঙ্গে। তাই ভবনটি ব্যবহারের ছাড়পত্র বা অনুমতি দেয়নি তারা। এ ক্ষেত্রে আবারও প্রশ্ন- এখানেই কি রাজউকের দায়িত্ব শেষ? এ পাঁচটি বর্ধিত অবৈধ ফ্লোরে বিদ্যুৎ, টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। ছিল ওয়াসার পানি সরবরাহ, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এ সেবার বিনিময়ে প্রতি মাসে বিল নিয়েছে এসব অবৈধ ফ্লোরের ভাড়াটিয়া থেকে। তারা কি সংযোগ দেওয়ার আগে খুঁজে দেখেনি ভবন বা ফ্লোরের বৈধতার বিষয়টি যা ঘটে আমার-আপনার ক্ষেত্রে? তারা কি সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছিল? ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত বৈধ জমির মালিক অথবা বৈধ ভবনের বৈধ ভাড়াটিয়া হওয়া। সিটি করপোরেশন ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের আগে একজন পরিদর্শকের মাধ্যমে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখে। এ ক্ষেত্রে কে ছিলেন এই পরিদর্শক, তা কি নতুন মেয়র খুঁজে দেখবেন। কোন আইন একটি বহুতল ভবনের গা ঘেঁষে আরেকটি বহুতল ভবন করার সুযোগ করে দেয়, তা কি কেউ তল্লাশি করবেন? যদি কোনো আইনেই এ সুযোগ না থাকে, তবে সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলাম- আইন অমান্য করে গা ঘেঁষে ঘেঁষে বহুতল ভবন হচ্ছে আর সবাই কোরাস গাইলাম ‘আমার বলার কিছু ছিল না!’ এ ভবনগুলো একাধিকবার পরিদর্শন করেছে ফায়ার ব্রিগেড কর্তৃপক্ষ। তাদের ছাড়পত্র নিয়েই পজিশন হস্তান্তর করা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের সেসব পরিদর্শক বা অনুমোদন প্রদানকারী তারা কি বলবেন, ‘আমি তো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো’!!!

ঢাকার বাইরের অবস্থাও যে ভালো নয়, তার প্রমাণ মেলে দিনাজপুরের ঘটনায়। ইউনিয়ন পরিষদের ছাড়পত্র ও ট্রেড লাইসেন্স না নিয়ে একটি ইটভাটা স্থাপন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অসম্ভব। আর পরিবেশ অধিদফতরের কর্তাব্যক্তিরা যদি বলেন তারা এ অবৈধ ইটভাটার কথা জানতেন না, তবে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা, ইটভাটার ইট বা কাঁচামাল বহনের গাড়ি, ট্রাক বা ট্রাক্টর চালানো অসম্ভব একটি বিষয়। এটি যখন সম্ভব হয়েছে, তখন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল তা উদ্ঘাটনের দাবি উঠতেই পারে। আবার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত কয়েক বছরে উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়মিত পরিদর্শন হওয়াটা অত্যাবশ্যক ছিল। সুতরাং পরিদর্শন হয়েছে এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন নিয়মিত জমা হয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হতে পারি। এসব প্রতিবেদনের কোনোটিতে ইটভাটার ধোঁয়ায় শিশু শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার বিষয়টি কি স্থান পেয়েছে? যদি স্থান না পায়, তবে প্রশ্ন উঠবে ‘কেন স্থান পেল না?’ আর যদি স্থান পেয়ে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন আসবে এরপর কী হলো? প্রধানমন্ত্রী যখন তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়া শিশুদের পরীক্ষা নিয়ে ভাবেন, তখন কী ভাবছেন শিশু শিক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মীরা? ১৯২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত আমেরিকার সব্যসাচী লেখিকা (ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি ও গবেষক) অ্যাডিথ হয়ারটন তার এক রচনায় লিখেছিলেন- আলো ছড়ানোর জন্য হয় মোমবাতি হয়ে জ্বলতে হবে অথবা মোমবাতির চারপাশে আয়না হয়ে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোমবাতি হয়ে জ্বলছেন ঠিকই কিন্তু সেই মোমবাতির আলো বিচ্ছুরিত করার মতো আয়নার সংখ্যা কত? তাই তো আজ পীর হাবিবুর রহমানকে শিরোনাম লিখতে হয় ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়’। আসলেই তো তাই। অনেক আগেই মরে গেছে ঢাকার খাল ও নদ-নদী। এখন দেখছি সারা দেশের খাল আর নদ-নদীর মৃতপ্রায় অবস্থা। ঢাকার ফুটপাথ মরে গেছে। মরে গেছে পার্ক, সবুজ বলয়, জলাশয় আর ড্রেনেজব্যবস্থা আর এসবের মাঝে সব দেখেও না দেখার কেমোথেরাপি দিয়েও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার ট্রাফিক বাতি বা ট্রাফিকব্যবস্থা। নিরাপদ সড়কের মৃত্যু-পরবর্তী কুলখানিও হয়ে গেছে। চল্লিশা হয়েছে যাত্রা, সার্কাস আর চলচ্চিত্রের মতো দেশীয় সংস্কৃতির। ভান করে আছি, আমরা আধমরা মানুষগুলো। তাই তো চুড়িহাট্টা, বনানী, গুলশান-১ আর দিনাজপুরে স্কুলের পাশের ইটভাটায় কেবলই আগুনের লেলিহান শিখা। এরই মাঝে যখন একজন নাইম বা একজন মায়িশার দেখা মেলে তখন কবিগুরুর মতো বলতে ইচ্ছা করে- ‘... ওই যে প্রবীণ, ওই যে পরম পাকা, চক্ষুকর্ণ দুইটি ডানায় ঢাকা, ঝিমায় যেন চিত্রপটে আঁকা, অন্ধকারে বন্ধ করা খাঁচায়।... আছে অচল আসনখানা মেলে, যে যার আপন উচ্চ বাঁশের মাচায়।... ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা। ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।...’

লেখক : সাবেক সামরিক কর্মকর্তা

গবেষক ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার
নওগাঁয় গাঁজাসহ স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল
যে পাঁচ কারণে জেন-জি আন্দোলন সামাল দিতে ব্যর্থ হয় নেপাল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস বেচাকেনার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ
রাকসু নির্বাচনে একাডেমিক ও দাফতরিক কার্যক্রম দু’দিন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন না উইলিয়ামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু
ঢামেকে একসঙ্গে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের মধ্যে ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা