শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

একদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনে পোড়া রোগীদের শরীরের ক্ষত আর অন্যদিকে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া হতভাগ্য ৭০ জনের স্বজনদের মনের ক্ষত শুকানোর আগেই আগুনে পুড়ে গেল বনানীর এফ আর টাওয়ার। এ নিয়ে যখন গণমাধ্যমে তীব্র বিশ্লেষণ, তখনই পুড়ে ছাই গুলশান-১-এর ডিএনসিসি কাঁচাবাজার। আগুনের ছাই ঘেঁটে ভুক্তভোগীরা যখন মূল্যবান কিছু খুঁজছেন, তখন মিডিয়া খুঁজে পেল সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তোলা দুই শিশু। এর একজন ঢাকার নাইমুল ইসলাম নাইম, আর অন্যজন দিনাজপুরের মায়িশা মনাওয়ারা মিশু।

হতদরিদ্র ঘরের সন্তান নাইম থাকে ঢাকার বস্তিতে। আট-দশটা পরিবারের মতো নাইমের পরিবারও হয়তো গ্রামের অভাব সইতে না পেরে ইট-সুরকির এই কৃত্রিম শহরে ঠাঁই নিয়েছে। বনানীর ভবনটিতে তখন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে কেউ সুউচ্চ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউবা আবার ইন্টারনেট আর টেলিফোনের তার বেয়ে নিচে নামছে। একদিন এ তার ছিল দৃষ্টিকটু। সেদিন এ তারই হয়ে উঠল কারও জন্য রক্ষাকবচ। এফ আর টাওয়ারের সামনে তখন উৎসুক মানুষের ভিড়। প্রায় সবাই ব্যস্ত এই করুণ দৃশ্যগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় বন্দী করতে। সামাজিক মাধ্যমে কার আগে কে পোস্ট দেবে আর কে কত লাইক বা কমেন্টস পেল- তারই প্রতিযোগিতা চারদিকে। উৎসুক মানুষের ভিড় একসময় এমন পর্যায়ে পৌঁছে, ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ির পক্ষেও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। কিছু মানুষ এরই মাঝে এগিয়ে আসে ফায়ার ব্রিগেডকে সহায়তা করতে, তবে উৎসুক হাজারো মানুষের মাঝে তার সংখ্যা হাতে গোনা। তখনই দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া বস্তির ছেলে নাইমকে এক মহৎ কাজে নিবেদিত থাকতে। নাইম লক্ষ্য করে ফায়ার ব্রিগেড আগুন নেভাতে যে পাইপ ব্যবহার করছিল, তা এক জায়গায় ছিদ্র হয়ে আছে। আর সে ছিদ্র দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ছোট্ট নাইম উপলব্ধি করে এভাবে পানি পড়ে গেলে ফায়ার ব্রিগেড প্রয়োজনীয় পানি পাবে না। আর পরিমিত পানি না পেলে তা যে গতিতে আগুনের দিকে ছিটানো প্রয়োজন, সেই গতি বা ফোর্স পাবে না। ফলে নাইম উদ্যোগ নেয় ছিদ্র দিয়ে পানি পড়া বন্ধের। রাস্তায় পড়ে থাকা পলিথিন নিয়ে সে জড়িয়ে নেয় ফায়ার ব্রিগেডের সেই ফেটে যাওয়া বা ছিদ্রযুক্ত পাইপ। তারপর ঠায় বসে থাকে সেই পলিথিন চেপে। তার এ প্রচেষ্টা ক্ষুদ্র হলেও তা অনেকের জন্য অনুকরণীয়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হজরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মায়িশা মনাওয়ারা মিশু। তার স্কুলের পাশেই গড়ে ওঠে একটি ইটভাটা, ইটভাটার ধোঁয়ায় ব্যাহত হচ্ছিল কোমলমতি শিশুদের স্বাভাবিক লেখাপড়া, কিন্তু তাতে বোধোদয় হয়নি কারও। বরং এই ভাটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্কুলের পাশে আরও একটি ইটভাটা তৈরির কাজ শুরু হয়। অসহায় স্কুল কর্তৃপক্ষ, গ্রামবাসী অভিভাবকসহ সবাই তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে কেবল। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি শিশু মায়িশা। সে চিঠি লিখে দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক... মো. মাহমুদুল আলমের কাছে। চিঠিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নজরে পড়ে দিনাজপুর-২ আসনের সদ্যনির্বাচিত এমপি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এ দুটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়।

এ দুটি ঘটনা আজ অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যদি বনানীর কথা ধরা হয়, তবে প্রথমেই প্রশ্ন আসে ১৮ তলার অনুমতি নিয়ে কেউ যদি ২৩ তলা ভবন করে, তবে তা দেখার দায়িত্ব কার? রাজউক প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছে যে তারা জানত এই বর্ধিত পাঁচ তলা প্রসঙ্গে। তাই ভবনটি ব্যবহারের ছাড়পত্র বা অনুমতি দেয়নি তারা। এ ক্ষেত্রে আবারও প্রশ্ন- এখানেই কি রাজউকের দায়িত্ব শেষ? এ পাঁচটি বর্ধিত অবৈধ ফ্লোরে বিদ্যুৎ, টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। ছিল ওয়াসার পানি সরবরাহ, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এ সেবার বিনিময়ে প্রতি মাসে বিল নিয়েছে এসব অবৈধ ফ্লোরের ভাড়াটিয়া থেকে। তারা কি সংযোগ দেওয়ার আগে খুঁজে দেখেনি ভবন বা ফ্লোরের বৈধতার বিষয়টি যা ঘটে আমার-আপনার ক্ষেত্রে? তারা কি সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছিল? ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত বৈধ জমির মালিক অথবা বৈধ ভবনের বৈধ ভাড়াটিয়া হওয়া। সিটি করপোরেশন ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের আগে একজন পরিদর্শকের মাধ্যমে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখে। এ ক্ষেত্রে কে ছিলেন এই পরিদর্শক, তা কি নতুন মেয়র খুঁজে দেখবেন। কোন আইন একটি বহুতল ভবনের গা ঘেঁষে আরেকটি বহুতল ভবন করার সুযোগ করে দেয়, তা কি কেউ তল্লাশি করবেন? যদি কোনো আইনেই এ সুযোগ না থাকে, তবে সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলাম- আইন অমান্য করে গা ঘেঁষে ঘেঁষে বহুতল ভবন হচ্ছে আর সবাই কোরাস গাইলাম ‘আমার বলার কিছু ছিল না!’ এ ভবনগুলো একাধিকবার পরিদর্শন করেছে ফায়ার ব্রিগেড কর্তৃপক্ষ। তাদের ছাড়পত্র নিয়েই পজিশন হস্তান্তর করা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের সেসব পরিদর্শক বা অনুমোদন প্রদানকারী তারা কি বলবেন, ‘আমি তো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো’!!!

ঢাকার বাইরের অবস্থাও যে ভালো নয়, তার প্রমাণ মেলে দিনাজপুরের ঘটনায়। ইউনিয়ন পরিষদের ছাড়পত্র ও ট্রেড লাইসেন্স না নিয়ে একটি ইটভাটা স্থাপন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অসম্ভব। আর পরিবেশ অধিদফতরের কর্তাব্যক্তিরা যদি বলেন তারা এ অবৈধ ইটভাটার কথা জানতেন না, তবে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা, ইটভাটার ইট বা কাঁচামাল বহনের গাড়ি, ট্রাক বা ট্রাক্টর চালানো অসম্ভব একটি বিষয়। এটি যখন সম্ভব হয়েছে, তখন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল তা উদ্ঘাটনের দাবি উঠতেই পারে। আবার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত কয়েক বছরে উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়মিত পরিদর্শন হওয়াটা অত্যাবশ্যক ছিল। সুতরাং পরিদর্শন হয়েছে এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন নিয়মিত জমা হয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হতে পারি। এসব প্রতিবেদনের কোনোটিতে ইটভাটার ধোঁয়ায় শিশু শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার বিষয়টি কি স্থান পেয়েছে? যদি স্থান না পায়, তবে প্রশ্ন উঠবে ‘কেন স্থান পেল না?’ আর যদি স্থান পেয়ে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন আসবে এরপর কী হলো? প্রধানমন্ত্রী যখন তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়া শিশুদের পরীক্ষা নিয়ে ভাবেন, তখন কী ভাবছেন শিশু শিক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মীরা? ১৯২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত আমেরিকার সব্যসাচী লেখিকা (ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি ও গবেষক) অ্যাডিথ হয়ারটন তার এক রচনায় লিখেছিলেন- আলো ছড়ানোর জন্য হয় মোমবাতি হয়ে জ্বলতে হবে অথবা মোমবাতির চারপাশে আয়না হয়ে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোমবাতি হয়ে জ্বলছেন ঠিকই কিন্তু সেই মোমবাতির আলো বিচ্ছুরিত করার মতো আয়নার সংখ্যা কত? তাই তো আজ পীর হাবিবুর রহমানকে শিরোনাম লিখতে হয় ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়’। আসলেই তো তাই। অনেক আগেই মরে গেছে ঢাকার খাল ও নদ-নদী। এখন দেখছি সারা দেশের খাল আর নদ-নদীর মৃতপ্রায় অবস্থা। ঢাকার ফুটপাথ মরে গেছে। মরে গেছে পার্ক, সবুজ বলয়, জলাশয় আর ড্রেনেজব্যবস্থা আর এসবের মাঝে সব দেখেও না দেখার কেমোথেরাপি দিয়েও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার ট্রাফিক বাতি বা ট্রাফিকব্যবস্থা। নিরাপদ সড়কের মৃত্যু-পরবর্তী কুলখানিও হয়ে গেছে। চল্লিশা হয়েছে যাত্রা, সার্কাস আর চলচ্চিত্রের মতো দেশীয় সংস্কৃতির। ভান করে আছি, আমরা আধমরা মানুষগুলো। তাই তো চুড়িহাট্টা, বনানী, গুলশান-১ আর দিনাজপুরে স্কুলের পাশের ইটভাটায় কেবলই আগুনের লেলিহান শিখা। এরই মাঝে যখন একজন নাইম বা একজন মায়িশার দেখা মেলে তখন কবিগুরুর মতো বলতে ইচ্ছা করে- ‘... ওই যে প্রবীণ, ওই যে পরম পাকা, চক্ষুকর্ণ দুইটি ডানায় ঢাকা, ঝিমায় যেন চিত্রপটে আঁকা, অন্ধকারে বন্ধ করা খাঁচায়।... আছে অচল আসনখানা মেলে, যে যার আপন উচ্চ বাঁশের মাচায়।... ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা। ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।...’

লেখক : সাবেক সামরিক কর্মকর্তা

গবেষক ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা