শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
‘আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা’

একদিকে চকবাজারের চুড়িহাট্টার আগুনে পোড়া রোগীদের শরীরের ক্ষত আর অন্যদিকে তীব্র যন্ত্রণা নিয়ে এ পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়া হতভাগ্য ৭০ জনের স্বজনদের মনের ক্ষত শুকানোর আগেই আগুনে পুড়ে গেল বনানীর এফ আর টাওয়ার। এ নিয়ে যখন গণমাধ্যমে তীব্র বিশ্লেষণ, তখনই পুড়ে ছাই গুলশান-১-এর ডিএনসিসি কাঁচাবাজার। আগুনের ছাই ঘেঁটে ভুক্তভোগীরা যখন মূল্যবান কিছু খুঁজছেন, তখন মিডিয়া খুঁজে পেল সামাজিক মাধ্যমে আলোড়ন তোলা দুই শিশু। এর একজন ঢাকার নাইমুল ইসলাম নাইম, আর অন্যজন দিনাজপুরের মায়িশা মনাওয়ারা মিশু।

হতদরিদ্র ঘরের সন্তান নাইম থাকে ঢাকার বস্তিতে। আট-দশটা পরিবারের মতো নাইমের পরিবারও হয়তো গ্রামের অভাব সইতে না পেরে ইট-সুরকির এই কৃত্রিম শহরে ঠাঁই নিয়েছে। বনানীর ভবনটিতে তখন দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। জীবন বাঁচাতে কেউ সুউচ্চ ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ছে, কেউবা আবার ইন্টারনেট আর টেলিফোনের তার বেয়ে নিচে নামছে। একদিন এ তার ছিল দৃষ্টিকটু। সেদিন এ তারই হয়ে উঠল কারও জন্য রক্ষাকবচ। এফ আর টাওয়ারের সামনে তখন উৎসুক মানুষের ভিড়। প্রায় সবাই ব্যস্ত এই করুণ দৃশ্যগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় বন্দী করতে। সামাজিক মাধ্যমে কার আগে কে পোস্ট দেবে আর কে কত লাইক বা কমেন্টস পেল- তারই প্রতিযোগিতা চারদিকে। উৎসুক মানুষের ভিড় একসময় এমন পর্যায়ে পৌঁছে, ফায়ার ব্রিগেডের গাড়ির পক্ষেও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। কিছু মানুষ এরই মাঝে এগিয়ে আসে ফায়ার ব্রিগেডকে সহায়তা করতে, তবে উৎসুক হাজারো মানুষের মাঝে তার সংখ্যা হাতে গোনা। তখনই দেখা যায় চতুর্থ শ্রেণিতে পড়া বস্তির ছেলে নাইমকে এক মহৎ কাজে নিবেদিত থাকতে। নাইম লক্ষ্য করে ফায়ার ব্রিগেড আগুন নেভাতে যে পাইপ ব্যবহার করছিল, তা এক জায়গায় ছিদ্র হয়ে আছে। আর সে ছিদ্র দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে। ছোট্ট নাইম উপলব্ধি করে এভাবে পানি পড়ে গেলে ফায়ার ব্রিগেড প্রয়োজনীয় পানি পাবে না। আর পরিমিত পানি না পেলে তা যে গতিতে আগুনের দিকে ছিটানো প্রয়োজন, সেই গতি বা ফোর্স পাবে না। ফলে নাইম উদ্যোগ নেয় ছিদ্র দিয়ে পানি পড়া বন্ধের। রাস্তায় পড়ে থাকা পলিথিন নিয়ে সে জড়িয়ে নেয় ফায়ার ব্রিগেডের সেই ফেটে যাওয়া বা ছিদ্রযুক্ত পাইপ। তারপর ঠায় বসে থাকে সেই পলিথিন চেপে। তার এ প্রচেষ্টা ক্ষুদ্র হলেও তা অনেকের জন্য অনুকরণীয়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার হজরতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী মায়িশা মনাওয়ারা মিশু। তার স্কুলের পাশেই গড়ে ওঠে একটি ইটভাটা, ইটভাটার ধোঁয়ায় ব্যাহত হচ্ছিল কোমলমতি শিশুদের স্বাভাবিক লেখাপড়া, কিন্তু তাতে বোধোদয় হয়নি কারও। বরং এই ভাটার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে স্কুলের পাশে আরও একটি ইটভাটা তৈরির কাজ শুরু হয়। অসহায় স্কুল কর্তৃপক্ষ, গ্রামবাসী অভিভাবকসহ সবাই তা চেয়ে চেয়ে দেখেছে কেবল। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি শিশু মায়িশা। সে চিঠি লিখে দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক... মো. মাহমুদুল আলমের কাছে। চিঠিটি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। নজরে পড়ে দিনাজপুর-২ আসনের সদ্যনির্বাচিত এমপি নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। ফলে নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। পরে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে এ দুটি ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়।

এ দুটি ঘটনা আজ অনেক প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। যদি বনানীর কথা ধরা হয়, তবে প্রথমেই প্রশ্ন আসে ১৮ তলার অনুমতি নিয়ে কেউ যদি ২৩ তলা ভবন করে, তবে তা দেখার দায়িত্ব কার? রাজউক প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিয়েছে যে তারা জানত এই বর্ধিত পাঁচ তলা প্রসঙ্গে। তাই ভবনটি ব্যবহারের ছাড়পত্র বা অনুমতি দেয়নি তারা। এ ক্ষেত্রে আবারও প্রশ্ন- এখানেই কি রাজউকের দায়িত্ব শেষ? এ পাঁচটি বর্ধিত অবৈধ ফ্লোরে বিদ্যুৎ, টেলিফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। ছিল ওয়াসার পানি সরবরাহ, প্রতিটি কর্তৃপক্ষ এ সেবার বিনিময়ে প্রতি মাসে বিল নিয়েছে এসব অবৈধ ফ্লোরের ভাড়াটিয়া থেকে। তারা কি সংযোগ দেওয়ার আগে খুঁজে দেখেনি ভবন বা ফ্লোরের বৈধতার বিষয়টি যা ঘটে আমার-আপনার ক্ষেত্রে? তারা কি সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিয়েছিল? ট্রেড লাইসেন্স পাওয়ার পূর্বশর্ত বৈধ জমির মালিক অথবা বৈধ ভবনের বৈধ ভাড়াটিয়া হওয়া। সিটি করপোরেশন ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের আগে একজন পরিদর্শকের মাধ্যমে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখে। এ ক্ষেত্রে কে ছিলেন এই পরিদর্শক, তা কি নতুন মেয়র খুঁজে দেখবেন। কোন আইন একটি বহুতল ভবনের গা ঘেঁষে আরেকটি বহুতল ভবন করার সুযোগ করে দেয়, তা কি কেউ তল্লাশি করবেন? যদি কোনো আইনেই এ সুযোগ না থাকে, তবে সবাই চেয়ে চেয়ে দেখলাম- আইন অমান্য করে গা ঘেঁষে ঘেঁষে বহুতল ভবন হচ্ছে আর সবাই কোরাস গাইলাম ‘আমার বলার কিছু ছিল না!’ এ ভবনগুলো একাধিকবার পরিদর্শন করেছে ফায়ার ব্রিগেড কর্তৃপক্ষ। তাদের ছাড়পত্র নিয়েই পজিশন হস্তান্তর করা হয়েছে। ফায়ার ব্রিগেডের সেসব পরিদর্শক বা অনুমোদন প্রদানকারী তারা কি বলবেন, ‘আমি তো ভালা না ভালা লইয়াই থাইকো’!!!

ঢাকার বাইরের অবস্থাও যে ভালো নয়, তার প্রমাণ মেলে দিনাজপুরের ঘটনায়। ইউনিয়ন পরিষদের ছাড়পত্র ও ট্রেড লাইসেন্স না নিয়ে একটি ইটভাটা স্থাপন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অসম্ভব। আর পরিবেশ অধিদফতরের কর্তাব্যক্তিরা যদি বলেন তারা এ অবৈধ ইটভাটার কথা জানতেন না, তবে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনকে অবজ্ঞা করে কোনো ইটভাটা পরিচালনা করা, ইটভাটার ইট বা কাঁচামাল বহনের গাড়ি, ট্রাক বা ট্রাক্টর চালানো অসম্ভব একটি বিষয়। এটি যখন সম্ভব হয়েছে, তখন পুলিশের ভূমিকা কী ছিল তা উদ্ঘাটনের দাবি উঠতেই পারে। আবার একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিগত কয়েক বছরে উপজেলা, জেলা এমনকি কেন্দ্রীয় পর্যায় থেকে শিক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়মিত পরিদর্শন হওয়াটা অত্যাবশ্যক ছিল। সুতরাং পরিদর্শন হয়েছে এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন নিয়মিত জমা হয়েছে বলে আমরা নিশ্চিত হতে পারি। এসব প্রতিবেদনের কোনোটিতে ইটভাটার ধোঁয়ায় শিশু শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হওয়ার বিষয়টি কি স্থান পেয়েছে? যদি স্থান না পায়, তবে প্রশ্ন উঠবে ‘কেন স্থান পেল না?’ আর যদি স্থান পেয়ে থাকে, তাহলে তো প্রশ্ন আসবে এরপর কী হলো? প্রধানমন্ত্রী যখন তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়া শিশুদের পরীক্ষা নিয়ে ভাবেন, তখন কী ভাবছেন শিশু শিক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠপর্যায়ের সরকারি কর্মীরা? ১৯২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারপ্রাপ্ত আমেরিকার সব্যসাচী লেখিকা (ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, কবি ও গবেষক) অ্যাডিথ হয়ারটন তার এক রচনায় লিখেছিলেন- আলো ছড়ানোর জন্য হয় মোমবাতি হয়ে জ্বলতে হবে অথবা মোমবাতির চারপাশে আয়না হয়ে আলোর বিচ্ছুরণ ঘটাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী মোমবাতি হয়ে জ্বলছেন ঠিকই কিন্তু সেই মোমবাতির আলো বিচ্ছুরিত করার মতো আয়নার সংখ্যা কত? তাই তো আজ পীর হাবিবুর রহমানকে শিরোনাম লিখতে হয় ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ নয়’। আসলেই তো তাই। অনেক আগেই মরে গেছে ঢাকার খাল ও নদ-নদী। এখন দেখছি সারা দেশের খাল আর নদ-নদীর মৃতপ্রায় অবস্থা। ঢাকার ফুটপাথ মরে গেছে। মরে গেছে পার্ক, সবুজ বলয়, জলাশয় আর ড্রেনেজব্যবস্থা আর এসবের মাঝে সব দেখেও না দেখার কেমোথেরাপি দিয়েও বাঁচানো যাচ্ছে না ঢাকার ট্রাফিক বাতি বা ট্রাফিকব্যবস্থা। নিরাপদ সড়কের মৃত্যু-পরবর্তী কুলখানিও হয়ে গেছে। চল্লিশা হয়েছে যাত্রা, সার্কাস আর চলচ্চিত্রের মতো দেশীয় সংস্কৃতির। ভান করে আছি, আমরা আধমরা মানুষগুলো। তাই তো চুড়িহাট্টা, বনানী, গুলশান-১ আর দিনাজপুরে স্কুলের পাশের ইটভাটায় কেবলই আগুনের লেলিহান শিখা। এরই মাঝে যখন একজন নাইম বা একজন মায়িশার দেখা মেলে তখন কবিগুরুর মতো বলতে ইচ্ছা করে- ‘... ওই যে প্রবীণ, ওই যে পরম পাকা, চক্ষুকর্ণ দুইটি ডানায় ঢাকা, ঝিমায় যেন চিত্রপটে আঁকা, অন্ধকারে বন্ধ করা খাঁচায়।... আছে অচল আসনখানা মেলে, যে যার আপন উচ্চ বাঁশের মাচায়।... ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা। ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, আধমরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা।...’

লেখক : সাবেক সামরিক কর্মকর্তা

গবেষক ও কলাম লেখক।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা