শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মে, ২০১৯

শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

আর কয়দিন পরেই ১৭ মে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনোত্তর রাজনীতির ৩৮ বছর পূর্ণ হচ্ছে। নাতিদীর্ঘ একটা সময়। এই সময়ে বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জীবনের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুনামির ঝড়ো হাওয়া এবং উজ্জ্বল সোনালি রবির আলোকছটা, দুটোই আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। বাবা, মা, ছোট ভাই শিশু রাসেলসহ পরিবারের সব সদস্যের মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির নিদারুণ বেদনাময় হৃদয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন তখন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগ দমনের জন্য পাকিস্তানের চাইতেও ভয়াবহ খড়গহস্তে দন্ডায়মান। নিজের পিতার বাড়ি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায় শেখ হাসিনা প্রবেশ করতে পারলেন না। বলা হলো, সামরিক আইনের হুকুম আছে ঢোকা যাবে না। জিয়াউর রহমান ততদিনে সামরিক আইনের ফরমান বলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় সেটিকে কবরস্থ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের অন্তর থেকে সেটিকে মুছে ফেলতে পারেননি। অন্তরে থাকলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আইডেন্টিটি জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধু প্রকাশ্যে মুখে উচ্চারণ করার সাহস কারও ছিল না। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের অনুপ্রেরণাদায়ী সব ঘটনাবলি এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে বিদায় করা হয়েছে। একাত্তরের ঘাতক বাহিনী এদেশীয় পরাজিত শক্তি জামায়াত-মুসলিম লীগের উল্লাসবাহী পুনরুত্থানও এর মধ্যে ঘটে গেছে জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। বাংলাদেশ আরেকটি আলাদা পাকিস্তান হওয়ার পথে হাঁটছে জোর কদমে। মুক্তিযোদ্ধারা সর্বত্রই অবহেলিত এবং অবাঞ্ছিত। এ রকম একটা পরিস্থিতি মাথায় নিয়ে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। তারপর ৩৮ বছর, এখন ২০১৯। লেখার এই পর্যায়ে দুটি বিষয়ের ওপর প্রিয় পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রথমত, তখন বাংলাদেশ যেভাবে পাকিস্তানের পথে হাঁটা শুরু করেছিল তা যদি অব্যাহত থাকত তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায় এতদিনে বাংলাদেশের দৃশ্যও আজকের পাকিস্তানের মতো হতো, যেখানে আজ পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীসহ প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বলছেন, বাংলাদেশ থেকে আজ তাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের সব গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃতি ও আড়াল করার যে ঘৃণ্য প্রচেষ্টা শুরু হয়েছিল তার সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্যই বলা যায়, বাংলাদেশ আজ আবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার মহাসড়কের ওপর উঠে দীপ্ত পদক্ষেপে চূড়ান্ত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর কিছু বিবেচনায় না আনলেও উপরে উল্লিখিত দুটি বিশাল অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য হয়ে থাকবেন। জিয়াউর রহমানের পর দ্বিতীয় সামরিক শাসক এরশাদ বাংলাদেশকে পাকিস্তানিকরণের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের প্রবর্তন করে। এর থেকে এখনো আমরা বের হতে পারিনি। দুই সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে যে মহা জঞ্জাল সৃষ্টি করেছেন তা এক এক করে পরিষ্কার করছেন শেখ হাসিনা, সব দায় যেন তার একার। কী আর করা, তিনি যে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। ধর্মীয় রাজনীতির প্রবর্তন এবং সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সন্নিবেশিত করে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি তৈরির শেকড় গাড়লেন দুই সামরিক শাসক আর এখন তার ছোবল থেকে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করার দায় মাথায় নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনে জার্মানির নিরাপত্তা বিশ্লেষক সিগফ্রিড উলফ বলেছেন, বাংলাদেশের দুই সামরিক শাসক কর্তৃক নিজেদের বৈধতার ঘাটতি পূরণের জন্য সেক্যুলার রাজনীতির বদলে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির প্রবর্তন এবং ধর্মের কার্ড ব্যবহারের পরিণতিতেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের গোড়াপত্তন ঘটেছে। সুতরাং সিগফ্রিড মনে করেন দুই সামরিক শাসকই বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের মূল হোতা। এই জঙ্গিবাদ আজ কতবড় বিপজ্জনক অভিশাপ ডেকে এনেছে সেটি এখন আমরা সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। অন্যদিকে বৈশ্বিক জঙ্গিবাদের উত্থান ও বিস্তারে সারা বিশ্বের নিরাপত্তা আজ ভয়ানক হুমকির মধ্যে পড়েছে। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদের ছোবল থেকে বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা যেভাবে রক্ষা করেছেন তা এক কথায় অভাবনীয় ও বিস্ময়কর। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ বলছে জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। একবার ভেবে দেখুন, ২০১৬ সালে ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গিদের ভয়ঙ্কর আক্রমণ এবং তৎসময়ের পরিস্থিতির কথা। তারপর গত প্রায় তিন বছরে শিকাগো থেকে প্যারিস, ব্রাসেলস, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জঙ্গি তৎপরতায় রক্তের ঢেউ বয়ে গেলেও বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে জঙ্গিদের সব পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি ব্যর্থ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক পরিবেশ আজ সৃষ্টি হয়েছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও শেখ শক্তিশালী ভূমিকা রাখছেন। ২০১১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবে তার স্বাক্ষর রেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্বপ্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। ওই পরিস্থিতি এতদিন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশসহ সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা আজ পারমাণবিক হুমকির মধ্যে পড়ে যেত। কারণ তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একবার করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং এ কথা বলা অত্যুক্তি হবে না, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক অস্ত্রের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়নও হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। দেখুন, ২০০৯ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই মিসরের আল আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটে যান এবং সেখানে লক্ষাধিক ছাত্রের উদ্দেশে বক্তৃতায় অঙ্গীকার করেন তিনি প্যালেস্টাইন সমস্যার ন্যায্য সমাধান করবেন এবং আন্তধর্মের সহাবস্থানের জায়গাটি নিশ্চিত করবেন। তাতে সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে একটা বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়। পরের বছরেই বারাক ওবামা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভয়ানক ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণের অবসান শেখ হাসিনা যেভাবে ঘটিয়েছেন তা শান্তি প্রতিষ্ঠার এক অনন্য বিস্ময়কর উদাহরণ। ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে এবং প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র দেড় বছরের মাথায় ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর অন্য কোনো তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ব্যতিরেকে সবার সন্তুষ্টিতে যেভাবে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করলেন তা এক কথায় অভাবনীয়। বিশ্বের বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহের ইতিহাস পেশাগত কারণেই পড়তে হয়েছে। তৃতীয়পক্ষের মধ্যস্থতা ব্যতিরেকে টেকসই শান্তি স্থাপন এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে প্রায় ৪০ হাজার দেশছাড়া মানুষকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন যেভাবে হয়েছে তার উদাহরণ অন্য কোনো দেশের বেলায় দেখা যায় না। এটি দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য যে কতবড় অর্জন তা এখন শ্রীলঙ্কার দিকে দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। তামিল সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সঙ্গে অনেক চেষ্টা করেও শ্রীলঙ্কা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করতে পারেনি। সেই সংকটের সমাধান সামরিক পন্থায় করার পরিণতিতে শ্রীলঙ্কা তার সার্বভৌমত্ব হারাতে বসেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক খেলার দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়েছে। এই কয়েকদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ জঙ্গি আক্রমণ ঘটে গেল তার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে সম্মুখভাগের আক্রমণকারীদের একটা আপাত পরিচয় পাওয়া গেলেও এ কথা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এর পেছনে তামিল বিদ্রোহ দমনের লেগেসি কাজ করেনি বা অন্য কোনো বহির্দেশীয় অদৃশ্য শক্তির হাত নেই। সুতরাং শেখ হাসিনার ৩৭ বছরের রাজনীতির মূল্যায়নে অবশ্যই বলতে হবে ১৯৭৫ সালের প্রলয়কান্ডের জের ধরে বাংলাদেশ অন্ধকারময় কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্মান্ধতার দিকে ধাবিত হচ্ছিল সেটিকে থামিয়ে তিনি বাংলাদেশকে আবার আলোকময়তার পথে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, যেখানে ২০০১-২০১৬ মেয়াদের দুর্দশা দেখে বিশ্বের বড় বড় বিশ্লেষকরা বলেছিলেন, আগামীতে আরেকটি আফগানিস্তান হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের কাছে মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে এখনো অনেক ঘাটতিও রয়েছে। দুর্নীতি দমন, সুশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় মানুষ আরও অনেক কিছু আশা করে। তবে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশকে ঘিরে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে বিধায় শেখ হাসিনাকে অনেক ভেবেচিন্তে ধীর পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে সেটাও বোঝা যায়। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পরিপক্বতার একটা বিশ্লেষণমূলক উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। সমসায়িককালে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিঃসন্দেহে অত্যন্ত শক্ত নার্ভ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন লিডার ছিলেন। ১৯৬৯ সালে নিজ দল কংগ্রেসে ভাঙন ধরে। মোরারজি দেশাইর মতো বিগ অঙ্কেল ভিন্ন দল গঠন করেন। তারপরেও ১৯৭১ সালে পঞ্চম লোকসভা নির্বাচনে ৩৫২ আসন প্রাপ্তি এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রত্যক্ষ সশস্ত্র সমর্থন ও অভূতপূর্ব সফলতার মধ্য দিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর রাজনৈতিক বিজ্ঞতার সর্বোচ্চ সোপানের পরিস্ফুটন দেখা যায়। কিন্তু ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত নিজ আসনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৯৭৫ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের একটা আদেশের প্রেক্ষাপটকে সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে যে মহাভুল করে বসেন সেটি ইন্দিরা গান্ধীর মতো স্নায়ুশক্তির অধিকারী নেতার কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল না। এর পরিণতিতে ইন্দিরা গান্ধীর পায়ের তলা থেকে যেভাবে জমিন সরে গেল তাতে ১৯৭৭ সালে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ১৯৮০ সালের নির্বাচনে পুনরায় ৩৫১ আসন নিয়ে ফিরে এলেও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে ১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিজ বাসভবনের বিশ্বস্ত দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের জের ধরে পশ্চিমা বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র সঙ্গত কারণেই ইন্দিরা গান্ধীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তাতে দেশ ও দলের ভিতরে এনেমি উইদিন (Enemy Within) এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রে ইন্দিরা গান্ধী শেষ পর্যন্ত নিজের স্নায়ুশক্তির পরীক্ষায় হেরে যান। তাতেই মহাসর্বনাশ হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশের দিকে তাকাই। ২০১৪ সালের নির্বাচন ও ২০১৫ সালে ৯২ দিন বিএনপি-জামায়াতের লাগাতার জ্বালাও-পোড়াও মানুষ হত্যা এবং তাতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের সংশ্লিষ্টতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্দিরা গান্ধীর মতোই এক কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন। এনেমি উইদিন এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনার জন্য অনেক উসকানির পথ তৈরি করে।

কিন্তু তিনি নার্ভ শক্ত রেখেছেন, ধৈর্যহারা হননি। তার ফলে বাংলাদেশ এক মহা বিপদ থেকে বেঁচে যায়। তবে ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটলেও থেমে নেই। গত ৩৭ বছরে শেখ হাসিনা অনেক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়েছে। সেই আশার পথ ধরে চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগামী আরও ১০ বছর শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন