শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মে, ২০১৯

শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

আর কয়দিন পরেই ১৭ মে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনোত্তর রাজনীতির ৩৮ বছর পূর্ণ হচ্ছে। নাতিদীর্ঘ একটা সময়। এই সময়ে বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জীবনের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুনামির ঝড়ো হাওয়া এবং উজ্জ্বল সোনালি রবির আলোকছটা, দুটোই আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। বাবা, মা, ছোট ভাই শিশু রাসেলসহ পরিবারের সব সদস্যের মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির নিদারুণ বেদনাময় হৃদয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন তখন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগ দমনের জন্য পাকিস্তানের চাইতেও ভয়াবহ খড়গহস্তে দন্ডায়মান। নিজের পিতার বাড়ি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায় শেখ হাসিনা প্রবেশ করতে পারলেন না। বলা হলো, সামরিক আইনের হুকুম আছে ঢোকা যাবে না। জিয়াউর রহমান ততদিনে সামরিক আইনের ফরমান বলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় সেটিকে কবরস্থ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের অন্তর থেকে সেটিকে মুছে ফেলতে পারেননি। অন্তরে থাকলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আইডেন্টিটি জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধু প্রকাশ্যে মুখে উচ্চারণ করার সাহস কারও ছিল না। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের অনুপ্রেরণাদায়ী সব ঘটনাবলি এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে বিদায় করা হয়েছে। একাত্তরের ঘাতক বাহিনী এদেশীয় পরাজিত শক্তি জামায়াত-মুসলিম লীগের উল্লাসবাহী পুনরুত্থানও এর মধ্যে ঘটে গেছে জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। বাংলাদেশ আরেকটি আলাদা পাকিস্তান হওয়ার পথে হাঁটছে জোর কদমে। মুক্তিযোদ্ধারা সর্বত্রই অবহেলিত এবং অবাঞ্ছিত। এ রকম একটা পরিস্থিতি মাথায় নিয়ে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। তারপর ৩৮ বছর, এখন ২০১৯। লেখার এই পর্যায়ে দুটি বিষয়ের ওপর প্রিয় পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রথমত, তখন বাংলাদেশ যেভাবে পাকিস্তানের পথে হাঁটা শুরু করেছিল তা যদি অব্যাহত থাকত তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায় এতদিনে বাংলাদেশের দৃশ্যও আজকের পাকিস্তানের মতো হতো, যেখানে আজ পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীসহ প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বলছেন, বাংলাদেশ থেকে আজ তাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের সব গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃতি ও আড়াল করার যে ঘৃণ্য প্রচেষ্টা শুরু হয়েছিল তার সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্যই বলা যায়, বাংলাদেশ আজ আবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার মহাসড়কের ওপর উঠে দীপ্ত পদক্ষেপে চূড়ান্ত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর কিছু বিবেচনায় না আনলেও উপরে উল্লিখিত দুটি বিশাল অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য হয়ে থাকবেন। জিয়াউর রহমানের পর দ্বিতীয় সামরিক শাসক এরশাদ বাংলাদেশকে পাকিস্তানিকরণের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের প্রবর্তন করে। এর থেকে এখনো আমরা বের হতে পারিনি। দুই সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে যে মহা জঞ্জাল সৃষ্টি করেছেন তা এক এক করে পরিষ্কার করছেন শেখ হাসিনা, সব দায় যেন তার একার। কী আর করা, তিনি যে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। ধর্মীয় রাজনীতির প্রবর্তন এবং সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সন্নিবেশিত করে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি তৈরির শেকড় গাড়লেন দুই সামরিক শাসক আর এখন তার ছোবল থেকে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করার দায় মাথায় নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনে জার্মানির নিরাপত্তা বিশ্লেষক সিগফ্রিড উলফ বলেছেন, বাংলাদেশের দুই সামরিক শাসক কর্তৃক নিজেদের বৈধতার ঘাটতি পূরণের জন্য সেক্যুলার রাজনীতির বদলে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির প্রবর্তন এবং ধর্মের কার্ড ব্যবহারের পরিণতিতেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের গোড়াপত্তন ঘটেছে। সুতরাং সিগফ্রিড মনে করেন দুই সামরিক শাসকই বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের মূল হোতা। এই জঙ্গিবাদ আজ কতবড় বিপজ্জনক অভিশাপ ডেকে এনেছে সেটি এখন আমরা সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। অন্যদিকে বৈশ্বিক জঙ্গিবাদের উত্থান ও বিস্তারে সারা বিশ্বের নিরাপত্তা আজ ভয়ানক হুমকির মধ্যে পড়েছে। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদের ছোবল থেকে বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা যেভাবে রক্ষা করেছেন তা এক কথায় অভাবনীয় ও বিস্ময়কর। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ বলছে জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। একবার ভেবে দেখুন, ২০১৬ সালে ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গিদের ভয়ঙ্কর আক্রমণ এবং তৎসময়ের পরিস্থিতির কথা। তারপর গত প্রায় তিন বছরে শিকাগো থেকে প্যারিস, ব্রাসেলস, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জঙ্গি তৎপরতায় রক্তের ঢেউ বয়ে গেলেও বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে জঙ্গিদের সব পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি ব্যর্থ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক পরিবেশ আজ সৃষ্টি হয়েছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও শেখ শক্তিশালী ভূমিকা রাখছেন। ২০১১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবে তার স্বাক্ষর রেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্বপ্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। ওই পরিস্থিতি এতদিন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশসহ সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা আজ পারমাণবিক হুমকির মধ্যে পড়ে যেত। কারণ তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একবার করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং এ কথা বলা অত্যুক্তি হবে না, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক অস্ত্রের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়নও হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। দেখুন, ২০০৯ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই মিসরের আল আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটে যান এবং সেখানে লক্ষাধিক ছাত্রের উদ্দেশে বক্তৃতায় অঙ্গীকার করেন তিনি প্যালেস্টাইন সমস্যার ন্যায্য সমাধান করবেন এবং আন্তধর্মের সহাবস্থানের জায়গাটি নিশ্চিত করবেন। তাতে সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে একটা বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়। পরের বছরেই বারাক ওবামা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভয়ানক ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণের অবসান শেখ হাসিনা যেভাবে ঘটিয়েছেন তা শান্তি প্রতিষ্ঠার এক অনন্য বিস্ময়কর উদাহরণ। ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে এবং প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র দেড় বছরের মাথায় ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর অন্য কোনো তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ব্যতিরেকে সবার সন্তুষ্টিতে যেভাবে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করলেন তা এক কথায় অভাবনীয়। বিশ্বের বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহের ইতিহাস পেশাগত কারণেই পড়তে হয়েছে। তৃতীয়পক্ষের মধ্যস্থতা ব্যতিরেকে টেকসই শান্তি স্থাপন এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে প্রায় ৪০ হাজার দেশছাড়া মানুষকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন যেভাবে হয়েছে তার উদাহরণ অন্য কোনো দেশের বেলায় দেখা যায় না। এটি দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য যে কতবড় অর্জন তা এখন শ্রীলঙ্কার দিকে দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। তামিল সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সঙ্গে অনেক চেষ্টা করেও শ্রীলঙ্কা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করতে পারেনি। সেই সংকটের সমাধান সামরিক পন্থায় করার পরিণতিতে শ্রীলঙ্কা তার সার্বভৌমত্ব হারাতে বসেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক খেলার দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়েছে। এই কয়েকদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ জঙ্গি আক্রমণ ঘটে গেল তার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে সম্মুখভাগের আক্রমণকারীদের একটা আপাত পরিচয় পাওয়া গেলেও এ কথা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এর পেছনে তামিল বিদ্রোহ দমনের লেগেসি কাজ করেনি বা অন্য কোনো বহির্দেশীয় অদৃশ্য শক্তির হাত নেই। সুতরাং শেখ হাসিনার ৩৭ বছরের রাজনীতির মূল্যায়নে অবশ্যই বলতে হবে ১৯৭৫ সালের প্রলয়কান্ডের জের ধরে বাংলাদেশ অন্ধকারময় কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্মান্ধতার দিকে ধাবিত হচ্ছিল সেটিকে থামিয়ে তিনি বাংলাদেশকে আবার আলোকময়তার পথে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, যেখানে ২০০১-২০১৬ মেয়াদের দুর্দশা দেখে বিশ্বের বড় বড় বিশ্লেষকরা বলেছিলেন, আগামীতে আরেকটি আফগানিস্তান হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের কাছে মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে এখনো অনেক ঘাটতিও রয়েছে। দুর্নীতি দমন, সুশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় মানুষ আরও অনেক কিছু আশা করে। তবে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশকে ঘিরে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে বিধায় শেখ হাসিনাকে অনেক ভেবেচিন্তে ধীর পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে সেটাও বোঝা যায়। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পরিপক্বতার একটা বিশ্লেষণমূলক উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। সমসায়িককালে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিঃসন্দেহে অত্যন্ত শক্ত নার্ভ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন লিডার ছিলেন। ১৯৬৯ সালে নিজ দল কংগ্রেসে ভাঙন ধরে। মোরারজি দেশাইর মতো বিগ অঙ্কেল ভিন্ন দল গঠন করেন। তারপরেও ১৯৭১ সালে পঞ্চম লোকসভা নির্বাচনে ৩৫২ আসন প্রাপ্তি এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রত্যক্ষ সশস্ত্র সমর্থন ও অভূতপূর্ব সফলতার মধ্য দিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর রাজনৈতিক বিজ্ঞতার সর্বোচ্চ সোপানের পরিস্ফুটন দেখা যায়। কিন্তু ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত নিজ আসনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৯৭৫ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের একটা আদেশের প্রেক্ষাপটকে সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে যে মহাভুল করে বসেন সেটি ইন্দিরা গান্ধীর মতো স্নায়ুশক্তির অধিকারী নেতার কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল না। এর পরিণতিতে ইন্দিরা গান্ধীর পায়ের তলা থেকে যেভাবে জমিন সরে গেল তাতে ১৯৭৭ সালে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ১৯৮০ সালের নির্বাচনে পুনরায় ৩৫১ আসন নিয়ে ফিরে এলেও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে ১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিজ বাসভবনের বিশ্বস্ত দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের জের ধরে পশ্চিমা বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র সঙ্গত কারণেই ইন্দিরা গান্ধীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তাতে দেশ ও দলের ভিতরে এনেমি উইদিন (Enemy Within) এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রে ইন্দিরা গান্ধী শেষ পর্যন্ত নিজের স্নায়ুশক্তির পরীক্ষায় হেরে যান। তাতেই মহাসর্বনাশ হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশের দিকে তাকাই। ২০১৪ সালের নির্বাচন ও ২০১৫ সালে ৯২ দিন বিএনপি-জামায়াতের লাগাতার জ্বালাও-পোড়াও মানুষ হত্যা এবং তাতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের সংশ্লিষ্টতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্দিরা গান্ধীর মতোই এক কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন। এনেমি উইদিন এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনার জন্য অনেক উসকানির পথ তৈরি করে।

কিন্তু তিনি নার্ভ শক্ত রেখেছেন, ধৈর্যহারা হননি। তার ফলে বাংলাদেশ এক মহা বিপদ থেকে বেঁচে যায়। তবে ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটলেও থেমে নেই। গত ৩৭ বছরে শেখ হাসিনা অনেক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়েছে। সেই আশার পথ ধরে চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগামী আরও ১০ বছর শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা