শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মে, ২০১৯

শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

আর কয়দিন পরেই ১৭ মে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনোত্তর রাজনীতির ৩৮ বছর পূর্ণ হচ্ছে। নাতিদীর্ঘ একটা সময়। এই সময়ে বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জীবনের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুনামির ঝড়ো হাওয়া এবং উজ্জ্বল সোনালি রবির আলোকছটা, দুটোই আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। বাবা, মা, ছোট ভাই শিশু রাসেলসহ পরিবারের সব সদস্যের মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির নিদারুণ বেদনাময় হৃদয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন তখন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগ দমনের জন্য পাকিস্তানের চাইতেও ভয়াবহ খড়গহস্তে দন্ডায়মান। নিজের পিতার বাড়ি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায় শেখ হাসিনা প্রবেশ করতে পারলেন না। বলা হলো, সামরিক আইনের হুকুম আছে ঢোকা যাবে না। জিয়াউর রহমান ততদিনে সামরিক আইনের ফরমান বলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় সেটিকে কবরস্থ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের অন্তর থেকে সেটিকে মুছে ফেলতে পারেননি। অন্তরে থাকলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আইডেন্টিটি জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধু প্রকাশ্যে মুখে উচ্চারণ করার সাহস কারও ছিল না। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের অনুপ্রেরণাদায়ী সব ঘটনাবলি এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে বিদায় করা হয়েছে। একাত্তরের ঘাতক বাহিনী এদেশীয় পরাজিত শক্তি জামায়াত-মুসলিম লীগের উল্লাসবাহী পুনরুত্থানও এর মধ্যে ঘটে গেছে জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। বাংলাদেশ আরেকটি আলাদা পাকিস্তান হওয়ার পথে হাঁটছে জোর কদমে। মুক্তিযোদ্ধারা সর্বত্রই অবহেলিত এবং অবাঞ্ছিত। এ রকম একটা পরিস্থিতি মাথায় নিয়ে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। তারপর ৩৮ বছর, এখন ২০১৯। লেখার এই পর্যায়ে দুটি বিষয়ের ওপর প্রিয় পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রথমত, তখন বাংলাদেশ যেভাবে পাকিস্তানের পথে হাঁটা শুরু করেছিল তা যদি অব্যাহত থাকত তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায় এতদিনে বাংলাদেশের দৃশ্যও আজকের পাকিস্তানের মতো হতো, যেখানে আজ পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীসহ প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বলছেন, বাংলাদেশ থেকে আজ তাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের সব গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃতি ও আড়াল করার যে ঘৃণ্য প্রচেষ্টা শুরু হয়েছিল তার সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্যই বলা যায়, বাংলাদেশ আজ আবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার মহাসড়কের ওপর উঠে দীপ্ত পদক্ষেপে চূড়ান্ত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর কিছু বিবেচনায় না আনলেও উপরে উল্লিখিত দুটি বিশাল অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য হয়ে থাকবেন। জিয়াউর রহমানের পর দ্বিতীয় সামরিক শাসক এরশাদ বাংলাদেশকে পাকিস্তানিকরণের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের প্রবর্তন করে। এর থেকে এখনো আমরা বের হতে পারিনি। দুই সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে যে মহা জঞ্জাল সৃষ্টি করেছেন তা এক এক করে পরিষ্কার করছেন শেখ হাসিনা, সব দায় যেন তার একার। কী আর করা, তিনি যে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। ধর্মীয় রাজনীতির প্রবর্তন এবং সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সন্নিবেশিত করে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি তৈরির শেকড় গাড়লেন দুই সামরিক শাসক আর এখন তার ছোবল থেকে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করার দায় মাথায় নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনে জার্মানির নিরাপত্তা বিশ্লেষক সিগফ্রিড উলফ বলেছেন, বাংলাদেশের দুই সামরিক শাসক কর্তৃক নিজেদের বৈধতার ঘাটতি পূরণের জন্য সেক্যুলার রাজনীতির বদলে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির প্রবর্তন এবং ধর্মের কার্ড ব্যবহারের পরিণতিতেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের গোড়াপত্তন ঘটেছে। সুতরাং সিগফ্রিড মনে করেন দুই সামরিক শাসকই বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের মূল হোতা। এই জঙ্গিবাদ আজ কতবড় বিপজ্জনক অভিশাপ ডেকে এনেছে সেটি এখন আমরা সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। অন্যদিকে বৈশ্বিক জঙ্গিবাদের উত্থান ও বিস্তারে সারা বিশ্বের নিরাপত্তা আজ ভয়ানক হুমকির মধ্যে পড়েছে। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদের ছোবল থেকে বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা যেভাবে রক্ষা করেছেন তা এক কথায় অভাবনীয় ও বিস্ময়কর। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ বলছে জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। একবার ভেবে দেখুন, ২০১৬ সালে ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গিদের ভয়ঙ্কর আক্রমণ এবং তৎসময়ের পরিস্থিতির কথা। তারপর গত প্রায় তিন বছরে শিকাগো থেকে প্যারিস, ব্রাসেলস, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জঙ্গি তৎপরতায় রক্তের ঢেউ বয়ে গেলেও বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে জঙ্গিদের সব পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি ব্যর্থ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক পরিবেশ আজ সৃষ্টি হয়েছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও শেখ শক্তিশালী ভূমিকা রাখছেন। ২০১১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবে তার স্বাক্ষর রেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্বপ্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। ওই পরিস্থিতি এতদিন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশসহ সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা আজ পারমাণবিক হুমকির মধ্যে পড়ে যেত। কারণ তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একবার করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং এ কথা বলা অত্যুক্তি হবে না, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক অস্ত্রের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়নও হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। দেখুন, ২০০৯ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই মিসরের আল আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটে যান এবং সেখানে লক্ষাধিক ছাত্রের উদ্দেশে বক্তৃতায় অঙ্গীকার করেন তিনি প্যালেস্টাইন সমস্যার ন্যায্য সমাধান করবেন এবং আন্তধর্মের সহাবস্থানের জায়গাটি নিশ্চিত করবেন। তাতে সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে একটা বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়। পরের বছরেই বারাক ওবামা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভয়ানক ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণের অবসান শেখ হাসিনা যেভাবে ঘটিয়েছেন তা শান্তি প্রতিষ্ঠার এক অনন্য বিস্ময়কর উদাহরণ। ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে এবং প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র দেড় বছরের মাথায় ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর অন্য কোনো তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ব্যতিরেকে সবার সন্তুষ্টিতে যেভাবে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করলেন তা এক কথায় অভাবনীয়। বিশ্বের বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহের ইতিহাস পেশাগত কারণেই পড়তে হয়েছে। তৃতীয়পক্ষের মধ্যস্থতা ব্যতিরেকে টেকসই শান্তি স্থাপন এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে প্রায় ৪০ হাজার দেশছাড়া মানুষকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন যেভাবে হয়েছে তার উদাহরণ অন্য কোনো দেশের বেলায় দেখা যায় না। এটি দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য যে কতবড় অর্জন তা এখন শ্রীলঙ্কার দিকে দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। তামিল সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সঙ্গে অনেক চেষ্টা করেও শ্রীলঙ্কা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করতে পারেনি। সেই সংকটের সমাধান সামরিক পন্থায় করার পরিণতিতে শ্রীলঙ্কা তার সার্বভৌমত্ব হারাতে বসেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক খেলার দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়েছে। এই কয়েকদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ জঙ্গি আক্রমণ ঘটে গেল তার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে সম্মুখভাগের আক্রমণকারীদের একটা আপাত পরিচয় পাওয়া গেলেও এ কথা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এর পেছনে তামিল বিদ্রোহ দমনের লেগেসি কাজ করেনি বা অন্য কোনো বহির্দেশীয় অদৃশ্য শক্তির হাত নেই। সুতরাং শেখ হাসিনার ৩৭ বছরের রাজনীতির মূল্যায়নে অবশ্যই বলতে হবে ১৯৭৫ সালের প্রলয়কান্ডের জের ধরে বাংলাদেশ অন্ধকারময় কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্মান্ধতার দিকে ধাবিত হচ্ছিল সেটিকে থামিয়ে তিনি বাংলাদেশকে আবার আলোকময়তার পথে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, যেখানে ২০০১-২০১৬ মেয়াদের দুর্দশা দেখে বিশ্বের বড় বড় বিশ্লেষকরা বলেছিলেন, আগামীতে আরেকটি আফগানিস্তান হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের কাছে মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে এখনো অনেক ঘাটতিও রয়েছে। দুর্নীতি দমন, সুশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় মানুষ আরও অনেক কিছু আশা করে। তবে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশকে ঘিরে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে বিধায় শেখ হাসিনাকে অনেক ভেবেচিন্তে ধীর পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে সেটাও বোঝা যায়। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পরিপক্বতার একটা বিশ্লেষণমূলক উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। সমসায়িককালে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিঃসন্দেহে অত্যন্ত শক্ত নার্ভ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন লিডার ছিলেন। ১৯৬৯ সালে নিজ দল কংগ্রেসে ভাঙন ধরে। মোরারজি দেশাইর মতো বিগ অঙ্কেল ভিন্ন দল গঠন করেন। তারপরেও ১৯৭১ সালে পঞ্চম লোকসভা নির্বাচনে ৩৫২ আসন প্রাপ্তি এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রত্যক্ষ সশস্ত্র সমর্থন ও অভূতপূর্ব সফলতার মধ্য দিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর রাজনৈতিক বিজ্ঞতার সর্বোচ্চ সোপানের পরিস্ফুটন দেখা যায়। কিন্তু ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত নিজ আসনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৯৭৫ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের একটা আদেশের প্রেক্ষাপটকে সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে যে মহাভুল করে বসেন সেটি ইন্দিরা গান্ধীর মতো স্নায়ুশক্তির অধিকারী নেতার কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল না। এর পরিণতিতে ইন্দিরা গান্ধীর পায়ের তলা থেকে যেভাবে জমিন সরে গেল তাতে ১৯৭৭ সালে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ১৯৮০ সালের নির্বাচনে পুনরায় ৩৫১ আসন নিয়ে ফিরে এলেও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে ১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিজ বাসভবনের বিশ্বস্ত দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের জের ধরে পশ্চিমা বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র সঙ্গত কারণেই ইন্দিরা গান্ধীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তাতে দেশ ও দলের ভিতরে এনেমি উইদিন (Enemy Within) এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রে ইন্দিরা গান্ধী শেষ পর্যন্ত নিজের স্নায়ুশক্তির পরীক্ষায় হেরে যান। তাতেই মহাসর্বনাশ হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশের দিকে তাকাই। ২০১৪ সালের নির্বাচন ও ২০১৫ সালে ৯২ দিন বিএনপি-জামায়াতের লাগাতার জ্বালাও-পোড়াও মানুষ হত্যা এবং তাতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের সংশ্লিষ্টতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্দিরা গান্ধীর মতোই এক কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন। এনেমি উইদিন এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনার জন্য অনেক উসকানির পথ তৈরি করে।

কিন্তু তিনি নার্ভ শক্ত রেখেছেন, ধৈর্যহারা হননি। তার ফলে বাংলাদেশ এক মহা বিপদ থেকে বেঁচে যায়। তবে ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটলেও থেমে নেই। গত ৩৭ বছরে শেখ হাসিনা অনেক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়েছে। সেই আশার পথ ধরে চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগামী আরও ১০ বছর শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন