শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ মে, ২০১৯

শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার রাজনীতির ৩৭ বছর

আর কয়দিন পরেই ১৭ মে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনোত্তর রাজনীতির ৩৮ বছর পূর্ণ হচ্ছে। নাতিদীর্ঘ একটা সময়। এই সময়ে বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার জীবনের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুনামির ঝড়ো হাওয়া এবং উজ্জ্বল সোনালি রবির আলোকছটা, দুটোই আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। বাবা, মা, ছোট ভাই শিশু রাসেলসহ পরিবারের সব সদস্যের মর্মান্তিক ট্র্যাজেডির নিদারুণ বেদনাময় হৃদয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা যখন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন তখন প্রথম সামরিক শাসক জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগ দমনের জন্য পাকিস্তানের চাইতেও ভয়াবহ খড়গহস্তে দন্ডায়মান। নিজের পিতার বাড়ি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায় শেখ হাসিনা প্রবেশ করতে পারলেন না। বলা হলো, সামরিক আইনের হুকুম আছে ঢোকা যাবে না। জিয়াউর রহমান ততদিনে সামরিক আইনের ফরমান বলে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বলতে যা বোঝায় সেটিকে কবরস্থ করে ফেলেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষের অন্তর থেকে সেটিকে মুছে ফেলতে পারেননি। অন্তরে থাকলেও মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আইডেন্টিটি জয় বাংলা ও বঙ্গবন্ধু প্রকাশ্যে মুখে উচ্চারণ করার সাহস কারও ছিল না। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের গৌরবোজ্জ্বল সংগ্রামের অনুপ্রেরণাদায়ী সব ঘটনাবলি এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক আদর্শ ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে বিদায় করা হয়েছে। একাত্তরের ঘাতক বাহিনী এদেশীয় পরাজিত শক্তি জামায়াত-মুসলিম লীগের উল্লাসবাহী পুনরুত্থানও এর মধ্যে ঘটে গেছে জিয়াউর রহমানের হাত ধরে। বাংলাদেশ আরেকটি আলাদা পাকিস্তান হওয়ার পথে হাঁটছে জোর কদমে। মুক্তিযোদ্ধারা সর্বত্রই অবহেলিত এবং অবাঞ্ছিত। এ রকম একটা পরিস্থিতি মাথায় নিয়ে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। তারপর ৩৮ বছর, এখন ২০১৯। লেখার এই পর্যায়ে দুটি বিষয়ের ওপর প্রিয় পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। প্রথমত, তখন বাংলাদেশ যেভাবে পাকিস্তানের পথে হাঁটা শুরু করেছিল তা যদি অব্যাহত থাকত তাহলে নিশ্চিত করে বলা যায় এতদিনে বাংলাদেশের দৃশ্যও আজকের পাকিস্তানের মতো হতো, যেখানে আজ পাকিস্তানের বুদ্ধিজীবীসহ প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত বলছেন, বাংলাদেশ থেকে আজ তাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার আছে। দ্বিতীয়ত, মুক্তিযুদ্ধের সব গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃতি ও আড়াল করার যে ঘৃণ্য প্রচেষ্টা শুরু হয়েছিল তার সঙ্গে তুলনা করলে অবশ্যই বলা যায়, বাংলাদেশ আজ আবার মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের ওপর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার মহাসড়কের ওপর উঠে দীপ্ত পদক্ষেপে চূড়ান্ত লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। আর কিছু বিবেচনায় না আনলেও উপরে উল্লিখিত দুটি বিশাল অর্জনের জন্য শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ইতিহাসে অনন্য হয়ে থাকবেন। জিয়াউর রহমানের পর দ্বিতীয় সামরিক শাসক এরশাদ বাংলাদেশকে পাকিস্তানিকরণের পথে আরেক ধাপ এগিয়ে দিয়েছেন সংবিধানে রাষ্ট্রধর্মের প্রবর্তন করে। এর থেকে এখনো আমরা বের হতে পারিনি। দুই সামরিক শাসক রাষ্ট্রীয় অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে যে মহা জঞ্জাল সৃষ্টি করেছেন তা এক এক করে পরিষ্কার করছেন শেখ হাসিনা, সব দায় যেন তার একার। কী আর করা, তিনি যে বঙ্গবন্ধুর মেয়ে। ধর্মীয় রাজনীতির প্রবর্তন এবং সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম সন্নিবেশিত করে ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গি তৈরির শেকড় গাড়লেন দুই সামরিক শাসক আর এখন তার ছোবল থেকে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্ত করার দায় মাথায় নিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে একটি গবেষণাধর্মী প্রতিবেদনে জার্মানির নিরাপত্তা বিশ্লেষক সিগফ্রিড উলফ বলেছেন, বাংলাদেশের দুই সামরিক শাসক কর্তৃক নিজেদের বৈধতার ঘাটতি পূরণের জন্য সেক্যুলার রাজনীতির বদলে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতির প্রবর্তন এবং ধর্মের কার্ড ব্যবহারের পরিণতিতেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের গোড়াপত্তন ঘটেছে। সুতরাং সিগফ্রিড মনে করেন দুই সামরিক শাসকই বাংলাদেশের জঙ্গিবাদের মূল হোতা। এই জঙ্গিবাদ আজ কতবড় বিপজ্জনক অভিশাপ ডেকে এনেছে সেটি এখন আমরা সবাই হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। অন্যদিকে বৈশ্বিক জঙ্গিবাদের উত্থান ও বিস্তারে সারা বিশ্বের নিরাপত্তা আজ ভয়ানক হুমকির মধ্যে পড়েছে। এমতাবস্থায় জঙ্গিবাদের ছোবল থেকে বাংলাদেশকে শেখ হাসিনা যেভাবে রক্ষা করেছেন তা এক কথায় অভাবনীয় ও বিস্ময়কর। দুনিয়ার তাবৎ মানুষ বলছে জঙ্গি দমনে বাংলাদেশ এখন রোল মডেল। একবার ভেবে দেখুন, ২০১৬ সালে ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় জঙ্গিদের ভয়ঙ্কর আক্রমণ এবং তৎসময়ের পরিস্থিতির কথা। তারপর গত প্রায় তিন বছরে শিকাগো থেকে প্যারিস, ব্রাসেলস, উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ইন্দোনেশিয়া, নিউজিল্যান্ডের মাটিতে জঙ্গি তৎপরতায় রক্তের ঢেউ বয়ে গেলেও বাংলাদেশ অত্যন্ত সফলভাবে জঙ্গিদের সব পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি ব্যর্থ করে দিতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের জন্য স্বস্তিদায়ক পরিবেশ আজ সৃষ্টি হয়েছে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার জিরো টলারেন্স নীতির কারণে। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায়ও শেখ শক্তিশালী ভূমিকা রাখছেন। ২০১১ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শেখ হাসিনার উত্থাপিত শান্তির মডেল প্রস্তাব ১৯৩টি দেশ ভোট দিয়ে পাস করেছে। নিজ দেশের অভ্যন্তরীণ জঙ্গি দমনে জিরো টলারেন্সের সঙ্গে তিনি দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করেছেন, অন্য কোনো দেশের জঙ্গি সন্ত্রাসী সশস্ত্র বিদ্রোহীদের জন্য বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না। শুধু ঘোষণা নয়, বাস্তবে তার স্বাক্ষর রেখেছেন। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে বাংলাদেশের ভূমি ব্যবহার করে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলোতে সশস্ত্র বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীকে অস্ত্রশস্ত্র প্রশিক্ষণসহ সর্বপ্রকার সহযোগিতা ও সমর্থন দিচ্ছিল। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা সেটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেন। ভারতের সন্ত্রাসী বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করেন। ওই পরিস্থিতি এতদিন অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশসহ সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা আজ পারমাণবিক হুমকির মধ্যে পড়ে যেত। কারণ তাতে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ বেধে যাওয়ার বিপুল আশঙ্কা ছিল এবং তা একবার বেধে গেলে দুই পক্ষই পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের দিকে ধাবিত হতো, যেটি পাকিস্তান একবার করতে যাচ্ছিল ১৯৯৯ সালে কারগিল যুদ্ধের সময়। সুতরাং এ কথা বলা অত্যুক্তি হবে না, শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণেই উপমহাদেশ পারমাণবিক অস্ত্রের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা পেয়েছে। অনেক ঘটনার গভীর বিশ্লেষণ এবং সেটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যথার্থভাবে তুলে ধরা হয় না বিধায় তার সঠিক মূল্যায়নও হয় না। শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে সেটাই হয়েছে। দেখুন, ২০০৯ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রথমবার ক্ষমতায় এসেই মিসরের আল আজাহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটে যান এবং সেখানে লক্ষাধিক ছাত্রের উদ্দেশে বক্তৃতায় অঙ্গীকার করেন তিনি প্যালেস্টাইন সমস্যার ন্যায্য সমাধান করবেন এবং আন্তধর্মের সহাবস্থানের জায়গাটি নিশ্চিত করবেন। তাতে সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে একটা বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়। পরের বছরেই বারাক ওবামা শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভয়ানক ভ্রাতৃঘাতী রক্তক্ষরণের অবসান শেখ হাসিনা যেভাবে ঘটিয়েছেন তা শান্তি প্রতিষ্ঠার এক অনন্য বিস্ময়কর উদাহরণ। ১৯৯৬ সালে ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে এবং প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার মাত্র দেড় বছরের মাথায় ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর অন্য কোনো তৃতীয়পক্ষের সংশ্লিষ্টতা ব্যতিরেকে সবার সন্তুষ্টিতে যেভাবে শান্তিচুক্তি সম্পাদন করলেন তা এক কথায় অভাবনীয়। বিশ্বের বহু দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহের ইতিহাস পেশাগত কারণেই পড়তে হয়েছে। তৃতীয়পক্ষের মধ্যস্থতা ব্যতিরেকে টেকসই শান্তি স্থাপন এবং প্রতিবেশী দেশ থেকে প্রায় ৪০ হাজার দেশছাড়া মানুষকে দেশে ফিরিয়ে এনে পরিপূর্ণভাবে পুনর্বাসন যেভাবে হয়েছে তার উদাহরণ অন্য কোনো দেশের বেলায় দেখা যায় না। এটি দেশ ও রাষ্ট্রের জন্য যে কতবড় অর্জন তা এখন শ্রীলঙ্কার দিকে দৃষ্টি দিলেই বোঝা যায়। তামিল সশস্ত্র বিদ্রোহীদের সঙ্গে অনেক চেষ্টা করেও শ্রীলঙ্কা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করতে পারেনি। সেই সংকটের সমাধান সামরিক পন্থায় করার পরিণতিতে শ্রীলঙ্কা তার সার্বভৌমত্ব হারাতে বসেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তিধর রাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক খেলার দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়েছে। এই কয়েকদিন আগে শ্রীলঙ্কায় যে ভয়াবহ জঙ্গি আক্রমণ ঘটে গেল তার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে সম্মুখভাগের আক্রমণকারীদের একটা আপাত পরিচয় পাওয়া গেলেও এ কথা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না যে, এর পেছনে তামিল বিদ্রোহ দমনের লেগেসি কাজ করেনি বা অন্য কোনো বহির্দেশীয় অদৃশ্য শক্তির হাত নেই। সুতরাং শেখ হাসিনার ৩৭ বছরের রাজনীতির মূল্যায়নে অবশ্যই বলতে হবে ১৯৭৫ সালের প্রলয়কান্ডের জের ধরে বাংলাদেশ অন্ধকারময় কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্মান্ধতার দিকে ধাবিত হচ্ছিল সেটিকে থামিয়ে তিনি বাংলাদেশকে আবার আলোকময়তার পথে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত, যেখানে ২০০১-২০১৬ মেয়াদের দুর্দশা দেখে বিশ্বের বড় বড় বিশ্লেষকরা বলেছিলেন, আগামীতে আরেকটি আফগানিস্তান হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তবে বঙ্গবন্ধুর মেয়ের কাছে মানুষের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে এখনো অনেক ঘাটতিও রয়েছে। দুর্নীতি দমন, সুশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় মানুষ আরও অনেক কিছু আশা করে। তবে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশকে ঘিরে গভীর ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত চলছে বিধায় শেখ হাসিনাকে অনেক ভেবেচিন্তে ধীর পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে সেটাও বোঝা যায়। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক পরিপক্বতার একটা বিশ্লেষণমূলক উদাহরণ দিয়ে লেখাটি শেষ করব। সমসায়িককালে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী নিঃসন্দেহে অত্যন্ত শক্ত নার্ভ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন একজন লিডার ছিলেন। ১৯৬৯ সালে নিজ দল কংগ্রেসে ভাঙন ধরে। মোরারজি দেশাইর মতো বিগ অঙ্কেল ভিন্ন দল গঠন করেন। তারপরেও ১৯৭১ সালে পঞ্চম লোকসভা নির্বাচনে ৩৫২ আসন প্রাপ্তি এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রত্যক্ষ সশস্ত্র সমর্থন ও অভূতপূর্ব সফলতার মধ্য দিয়ে ইন্দিরা গান্ধীর রাজনৈতিক বিজ্ঞতার সর্বোচ্চ সোপানের পরিস্ফুটন দেখা যায়। কিন্তু ১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত নিজ আসনের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৯৭৫ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্টের একটা আদেশের প্রেক্ষাপটকে সারা দেশে জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে যে মহাভুল করে বসেন সেটি ইন্দিরা গান্ধীর মতো স্নায়ুশক্তির অধিকারী নেতার কাছ থেকে প্রত্যাশিত ছিল না। এর পরিণতিতে ইন্দিরা গান্ধীর পায়ের তলা থেকে যেভাবে জমিন সরে গেল তাতে ১৯৭৭ সালে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ১৯৮০ সালের নির্বাচনে পুনরায় ৩৫১ আসন নিয়ে ফিরে এলেও দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের কবলে পড়ে ১৯৮৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিজ বাসভবনের বিশ্বস্ত দেহরক্ষীর গুলিতে নিহত হলেন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের জের ধরে পশ্চিমা বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র সঙ্গত কারণেই ইন্দিরা গান্ধীর ওপর ক্ষিপ্ত ছিল। তাতে দেশ ও দলের ভিতরে এনেমি উইদিন (Enemy Within) এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রে ইন্দিরা গান্ধী শেষ পর্যন্ত নিজের স্নায়ুশক্তির পরীক্ষায় হেরে যান। তাতেই মহাসর্বনাশ হয়ে যায়। এবার বাংলাদেশের দিকে তাকাই। ২০১৪ সালের নির্বাচন ও ২০১৫ সালে ৯২ দিন বিএনপি-জামায়াতের লাগাতার জ্বালাও-পোড়াও মানুষ হত্যা এবং তাতে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের সংশ্লিষ্টতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইন্দিরা গান্ধীর মতোই এক কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন। এনেমি উইদিন এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা শেখ হাসিনার জন্য অনেক উসকানির পথ তৈরি করে।

কিন্তু তিনি নার্ভ শক্ত রেখেছেন, ধৈর্যহারা হননি। তার ফলে বাংলাদেশ এক মহা বিপদ থেকে বেঁচে যায়। তবে ষড়যন্ত্রকারীরা পিছু হটলেও থেমে নেই। গত ৩৭ বছরে শেখ হাসিনা অনেক কঠিন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে বিশাল আশাবাদের সৃষ্টি হয়েছে। সেই আশার পথ ধরে চূড়ান্ত লক্ষ্য মুক্তিযুদ্ধের আদর্শসংবলিত ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাইলে আগামী আরও ১০ বছর শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা