শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

নারীহত্যা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীহত্যা

নেটফ্লিক্স নতুন একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি দেখাচ্ছে সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডিকে নিয়ে। ছবির নাম ‘এক্সট্রিমলি উইকেড শকিংলি ইভল অ্যান্ড ভাইল’। টেড বান্ডি অল্প বয়সী সুন্দরী মেয়েদের অপহরণ করতো, ধর্ষণ করতো, আর খুন করতো। প্রথমদিকে নিরপরাধ সাজার বহু চেষ্টা করেছে কিন্তু এক সময় উপায় না দেখে তিরিশটি খুনের কথা সে স্বীকার করেছে, গবেষকরা অবশ্য ধারণা করেন, সে ৩০-এর চেয়ে অনেক বেশি খুন করেছে। টেড বান্ডি এতই সুদর্শন সুপুরুষ ছিল, চলনে-বলনে এমনই স্মার্ট ছিল যে মেয়েরা খুব সহজে মুগ্ধ হতো তাকে দেখে, এত হাসিখুশি চমৎকার তার ব্যবহার ছিল যে তাকে যারা চিনতো ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারতো না যে এই লোক কাউকে খুন করতে পারে। খুন তো দূরের কথা, কাউকে কোনও চড়-থাপড় দিতে পারে। টেড ল’ কলেজে পড়তো। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত সময়ে সে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন মেয়েদের সে অপহরণ করতো। সত্তর দশকের টেকনোলজি এখনকার মতো উন্নত ছিল না বলে টেডকে গ্রেফতার করাও সহজে সম্ভব হয়নি। দুবার জেল পালিয়েছিল সে। কিন্তু আমেরিকার বাইরে যেতে পারেনি। শেষ অবধি মৃত্যুদন্ড হয়েছে তার। আজ অবধি কেউ বলতে পারেনি, কেন টেড শুধু মেয়েদের খুন করতো।

হিলসাইড স্ট্র্যাংগ্লার কেনেথ বিয়াঞ্চি আর এঞ্জেলো বুওনো ১৯৭৭-৭৮ সালে ১২ থেকে ২৮ বছর বয়সী মেয়েদের অপহরণ, ধর্ষণ আর খুন করতো, ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে। নারী হত্যা চলছেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় ২২ বছর বয়সী এলিয়ট রজারের নারীবিদ্বেষ এত প্রচন্ড ছিল যে ইউটিউবে সেই মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড ঘৃণার একটি ভিডিও পোস্ট করেছিল ২০১৪ সালে। ভিডিওতে বলেছিল, সে এখনও ভার্জিন, কারণ এ পর্যন্ত একটি মেয়েও তার সঙ্গে সেক্স করতে চায়নি। ১৪০ পৃষ্ঠার একটি মেনিফেস্টোও সে লিখেছে মেয়েদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর রাগ প্রকাশ করে। এলিয়ট একদিন বন্দুক হাতে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিল রাস্তায়, যে মেয়েকেই সামনে পায় তাকেই খুন করবে বলে। ছ’জনকে খুন করেওছিল। এই খুনের পর, আশ্চর্য, এলিয়টের ভক্ত বেরোতে লাগলো সারা দুনিয়ায়। নারীবিদ্বেষী ভক্তদের সে কী উচ্ছ্বাস! এলিয়টের নাম তারা দিয়েছিল ‘সুপ্রিম জেন্টলম্যান’। এলিয়টের ছবি দিব্যি টিশার্টে ছাপিয়ে পরতো। কানাডার অ্যালেক মিনাসিয়ান এলিয়ট রজারকে গুরু মেনে একদিন এলোপাতাড়ি ভ্যান চালিয়ে দিয়েছে টরোন্টোর ব্যস্ত রাস্তায়। ১০ জন পথচারীকে হত্যা করেছে, যাদের বেশির ভাগই মেয়ে। বাস্তবে তো বটেই। অনলাইনেও হাজারও রকম নারীবিদ্বেষী সংগঠন গড়ে উঠেছে, তার দু’একটির নাম- ‘মেন’স রাইটস’, ‘ইন্সেল রেবেলিয়ন’, ‘পিক আপ আর্টিস্ট’। পিক আপ আর্টিস্ট সংগঠনটির বক্তব্য, ‘আমরা মেয়েদের পটিয়ে বশ করে তারপর সেক্স করবো। মেয়েদের ধর্ষণ করা আইনের চোখে অপরাধ বলে যেন গণ্য না হয়।’ তারা নারীবিদ্বেষী হলেও মিনাসিয়ানের মতো নারীবিদ্বেষী নয়। মিনাসিয়ান খুন খারাবিতে বিশ্বাসী। পিকআপ আর্টিস্টরা খুন খারাবিতে বিশ্বাসী নয়।

এলিয়ট রজার প্রথম নয়, তার আগে জর্জ সডিনি নামে এক নারীবিদ্বেষী পেনসিলভেনিয়ার একটি জিমে ঢুকে তিনটে মেয়েকে খুন করেছিল ২০০৯ সালে। খুনের আগে অনলাইন ডায়রিতে লিখেছিল, তার সেক্স করা হয়নি অনেক বছর, কারণ মেয়েরা তাকে অবজ্ঞা করে।

এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তাদের যৌনতৃষ্ণা জাগলেই তা মেটাবার দায়িত্ব মেয়েদের ওপর বর্তায় না। এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তারা যদি মনে করে তারা পুরুষ বলেই তাদের অবিবেচক হওয়ার, অসহিষ্ণু হওয়ার, হিংস্র হওয়ার, নিষ্ঠুর হওয়ার, বর্বর হওয়ার সব রকম অধিকার আছে, তা হলে তা ভুল।

নারীবিদ্বেষীরা হত্যাযজ্ঞ ঘটাচ্ছে জেনেও সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা বলছেন ‘লোন উলফ’রা হত্যা করেছে। লোন উলফদের হামলার কোনও নির্দিষ্ট নকশা থাকে না, মাদকাসক্ত, চরম হতাশায় ভোগা, সুখী শৈশব ছিল না, এরকম নানা কারণ দেখানো হয় যারা উদ্দেশ্যবিহীনভাবে মানুষ খুন করে। কিন্তু যারা মেয়েদের প্রতি ঘৃণার তীব্রতায় মেয়েদের খুন করে, ঠান্ডা মাথায় খুন করে তাদের সঙ্গে ধর্মীয় সন্ত্রাসীদের তুলনা করা চলে। ধর্মীয় সন্ত্রাসীরা চায় তার ধর্মের নিন্দে যারা করছে, তারা সবাই মরে যাক। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরাও তাই চায়, সব নারী মরে যাক। পুরুষকে প্রভু মেনে কেউ যদি বেঁচে থাকতে চায়, বেঁচে থাকতে পারে, তাছাড়া কোনও নারীরই বাঁচার অধিকার নেই। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরা আর যাই হোক, লোন উলফ নয়, তারা মানসিক রোগী নয়, তারা মদ পান করে, বা মাদক সেবন করে হত্যাকা- ঘটাচ্ছে না। তারা নারীর প্রতি ঘৃণা থেকে হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে। হত্যাকান্ডের একটি উদ্দেশ্য আছে। এই হত্যা পরিকল্পিত হত্যা।

মার্ক লেপিনকে মনে আছে? ১৯৮৯-এ কানাডার মন্ট্রিয়ালে পলিটেকনিক স্কুলে ঢুকে ছাত্রদের সরিয়ে দিয়ে শুধু ছাত্রীদের খুন করেছিল? ক্লাসরুমের মোট ১৪ জন ছাত্রী খুন হয়েছিল সেদিন। সত্তর আর আশির দশকে চার্লস সবরাজ, যাকে বিকিনি কিলার বলেও ডাকা হতো, থাইল্যান্ডে আর নেপালে কম মেয়েকে খুন করেছে! ইয়র্ক শায়ার রিপার পিটার সাটক্লিফ ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ১৩ জন মেয়েকে খুন করেছে, তাছাড়া প্রচুর মেয়েকেই চেষ্টা করেছে খুন করতে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টোফার ওয়াইল্ডার ১২ জন মেয়েকে হত্যা করেছে। আমেরিকার রোডনি আল্কালা, কার্ল ইউজিন ওয়াটস, লিওনার্ড লেক, জেরাল্ড স্টানো, কানাডার কীথ হান্টার জেস্পারসান সবাই নারী হত্যায় লিপ্ত ছিল। আর ক্লিভল্যান্ডের আরিয়েল ক্যাস্ট্রো! যে লোকটি তিনটে জলজ্যান্ত কিশোরীকে অপহরণ করে তার বাড়িতে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিল ১০ বছরের চেয়েও বেশি, যৌনদাসী বানিয়েছিল ওদের, ধর্ষণ করতো আর নির্যাতন করতো!

নারীবিদ্বেষের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কত নারীবাদীকে যে মৃত্যুর হুমকি পেতে হচ্ছে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে নারীবিদ্বেষের প্রচার যেমন বেশি, নারীবাদীদের বিরুদ্ধে হুমকিও তেমন বেশি। অন্য যে কোনও সন্ত্রাসী হত্যাকান্ড বন্ধ হওয়া সম্ভব নয়, যেহেতু নারীবিদ্বেষকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয় সমাজে। পুরুষতন্ত্রের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িত নারীবিদ্বেষ। নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্র ধসে পড়বে। নারীবিদ্বেষকে সে কারণে দীর্ঘ দীর্ঘ কাল টিকিয়ে রাখছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ। নারীবিদ্বেষ থাকলেই নারীকে পুরুষের চেয়ে সর্বক্ষত্রে অক্ষম বলে ভাবা হয়। ভাবা হয় পুরুষের তুলনায় নারীর বুদ্ধি কম, মেধা কম, শক্তি কম, দক্ষতা কম, সাহস কম, বীরত্ব কম, তাই পুরুষ নারীর ওপর ছড়ি ঘোরাবে। পুরুষ লক্ষণরেখা এঁকে দেবে নারীর জন্য, নারী কী পরবে, কী খাবে, কোথায় যাবে, কতটুকু যাবে, কী পড়বে, কী বলবে, কী লিখবে, কী ভাববে- সব কিছুর একটা সীমা থাকবে। নারীকে তুচ্ছ ভাবা, ক্ষুদ্র ভাবা নারীবিদ্বেষ না থাকলে সম্ভব নয়। নারীর প্রতি তীব্র ঘৃণার কারণেই ঘরে ঘরে নারী নির্যাতন চলছে, যৌতুকের অত্যাচার চলছে, ঘরে-বাইরে সর্বত্র যৌন হেনস্তা চলছে, ধর্ষণের জন্য ফাঁসির ঘোষণা দিয়েও ধর্ষণ বন্ধ করা যাচ্ছে না কোথাও, নারীহত্যাও বহাল তবিয়তে চলছে। সম্মান রক্ষা করার নামে, ব্যভিচারের বিচারের নামে নারীহত্যা চলছেই।

নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দেখতে দেখতে বেড়ে ওঠে শিশুরা নারী-পুরুষের সমানাধিকার সম্পর্কে কোনও শিক্ষা অর্জন করে না। তারা পরিবার এবং সমাজ থেকে যা শেখে তা নির্জলা নারীবিদ্বেষ। যদি তুমি শিক্ষায়, দীক্ষায়, আইনে, আদালতে, রাষ্ট্রে, সমাজে, পরিবারে নারীর সমানাধিকার দাবি করো, তোমাকে একঘরে হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নারী, এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে, সমাজে নারীবিদ্বেষ বা নারীর বিরুদ্ধে কোনও বৈষম্য নেই। বিরোধীদলের নেত্রী নারী, মন্ত্রী নারী, রাষ্ট্রনেত্রী নারী- এর মানে কিন্তু এই নয় যে, এদেশে পুরুষ যতটা স্বাধীনতা ভোগ করে, ততটা স্বাধীনতা নারীও ভোগ করে।

নারীরা বিভিন্ন কারণে খুন হয়। সব খুনই নারীহত্যা নয়। যদি পুরুষেরা কোনও নারীকে খুন করে যেহেতু সে নারী, তাহলে সেটি নারীহত্যা। পুরুষহত্যা নেই বললেই চলে সমাজে। পুরুষদের পুরুষ হওয়ার কারণে খুন হতে হয় না। সমাজে পুরুষ হওয়াটা গ্লানিময় নয়, গ্লানিময় নারী হওয়াটা। নারীরা তাদের খুনির সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে বাস করে। নারীর খুনি অধিকাংশ সময় নারীর কাছের লোকরাই, স্বামী বা প্রেমিক বা নিকটাত্মীয়, চেনা পরিচিত। মানুষ ছাড়া আর কোনও প্রজাতির মধ্যে খুনির সঙ্গে বসবাসের প্রবণতা নেই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা