শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

নারীহত্যা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীহত্যা

নেটফ্লিক্স নতুন একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি দেখাচ্ছে সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডিকে নিয়ে। ছবির নাম ‘এক্সট্রিমলি উইকেড শকিংলি ইভল অ্যান্ড ভাইল’। টেড বান্ডি অল্প বয়সী সুন্দরী মেয়েদের অপহরণ করতো, ধর্ষণ করতো, আর খুন করতো। প্রথমদিকে নিরপরাধ সাজার বহু চেষ্টা করেছে কিন্তু এক সময় উপায় না দেখে তিরিশটি খুনের কথা সে স্বীকার করেছে, গবেষকরা অবশ্য ধারণা করেন, সে ৩০-এর চেয়ে অনেক বেশি খুন করেছে। টেড বান্ডি এতই সুদর্শন সুপুরুষ ছিল, চলনে-বলনে এমনই স্মার্ট ছিল যে মেয়েরা খুব সহজে মুগ্ধ হতো তাকে দেখে, এত হাসিখুশি চমৎকার তার ব্যবহার ছিল যে তাকে যারা চিনতো ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারতো না যে এই লোক কাউকে খুন করতে পারে। খুন তো দূরের কথা, কাউকে কোনও চড়-থাপড় দিতে পারে। টেড ল’ কলেজে পড়তো। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত সময়ে সে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন মেয়েদের সে অপহরণ করতো। সত্তর দশকের টেকনোলজি এখনকার মতো উন্নত ছিল না বলে টেডকে গ্রেফতার করাও সহজে সম্ভব হয়নি। দুবার জেল পালিয়েছিল সে। কিন্তু আমেরিকার বাইরে যেতে পারেনি। শেষ অবধি মৃত্যুদন্ড হয়েছে তার। আজ অবধি কেউ বলতে পারেনি, কেন টেড শুধু মেয়েদের খুন করতো।

হিলসাইড স্ট্র্যাংগ্লার কেনেথ বিয়াঞ্চি আর এঞ্জেলো বুওনো ১৯৭৭-৭৮ সালে ১২ থেকে ২৮ বছর বয়সী মেয়েদের অপহরণ, ধর্ষণ আর খুন করতো, ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে। নারী হত্যা চলছেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় ২২ বছর বয়সী এলিয়ট রজারের নারীবিদ্বেষ এত প্রচন্ড ছিল যে ইউটিউবে সেই মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড ঘৃণার একটি ভিডিও পোস্ট করেছিল ২০১৪ সালে। ভিডিওতে বলেছিল, সে এখনও ভার্জিন, কারণ এ পর্যন্ত একটি মেয়েও তার সঙ্গে সেক্স করতে চায়নি। ১৪০ পৃষ্ঠার একটি মেনিফেস্টোও সে লিখেছে মেয়েদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর রাগ প্রকাশ করে। এলিয়ট একদিন বন্দুক হাতে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিল রাস্তায়, যে মেয়েকেই সামনে পায় তাকেই খুন করবে বলে। ছ’জনকে খুন করেওছিল। এই খুনের পর, আশ্চর্য, এলিয়টের ভক্ত বেরোতে লাগলো সারা দুনিয়ায়। নারীবিদ্বেষী ভক্তদের সে কী উচ্ছ্বাস! এলিয়টের নাম তারা দিয়েছিল ‘সুপ্রিম জেন্টলম্যান’। এলিয়টের ছবি দিব্যি টিশার্টে ছাপিয়ে পরতো। কানাডার অ্যালেক মিনাসিয়ান এলিয়ট রজারকে গুরু মেনে একদিন এলোপাতাড়ি ভ্যান চালিয়ে দিয়েছে টরোন্টোর ব্যস্ত রাস্তায়। ১০ জন পথচারীকে হত্যা করেছে, যাদের বেশির ভাগই মেয়ে। বাস্তবে তো বটেই। অনলাইনেও হাজারও রকম নারীবিদ্বেষী সংগঠন গড়ে উঠেছে, তার দু’একটির নাম- ‘মেন’স রাইটস’, ‘ইন্সেল রেবেলিয়ন’, ‘পিক আপ আর্টিস্ট’। পিক আপ আর্টিস্ট সংগঠনটির বক্তব্য, ‘আমরা মেয়েদের পটিয়ে বশ করে তারপর সেক্স করবো। মেয়েদের ধর্ষণ করা আইনের চোখে অপরাধ বলে যেন গণ্য না হয়।’ তারা নারীবিদ্বেষী হলেও মিনাসিয়ানের মতো নারীবিদ্বেষী নয়। মিনাসিয়ান খুন খারাবিতে বিশ্বাসী। পিকআপ আর্টিস্টরা খুন খারাবিতে বিশ্বাসী নয়।

এলিয়ট রজার প্রথম নয়, তার আগে জর্জ সডিনি নামে এক নারীবিদ্বেষী পেনসিলভেনিয়ার একটি জিমে ঢুকে তিনটে মেয়েকে খুন করেছিল ২০০৯ সালে। খুনের আগে অনলাইন ডায়রিতে লিখেছিল, তার সেক্স করা হয়নি অনেক বছর, কারণ মেয়েরা তাকে অবজ্ঞা করে।

এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তাদের যৌনতৃষ্ণা জাগলেই তা মেটাবার দায়িত্ব মেয়েদের ওপর বর্তায় না। এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তারা যদি মনে করে তারা পুরুষ বলেই তাদের অবিবেচক হওয়ার, অসহিষ্ণু হওয়ার, হিংস্র হওয়ার, নিষ্ঠুর হওয়ার, বর্বর হওয়ার সব রকম অধিকার আছে, তা হলে তা ভুল।

নারীবিদ্বেষীরা হত্যাযজ্ঞ ঘটাচ্ছে জেনেও সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা বলছেন ‘লোন উলফ’রা হত্যা করেছে। লোন উলফদের হামলার কোনও নির্দিষ্ট নকশা থাকে না, মাদকাসক্ত, চরম হতাশায় ভোগা, সুখী শৈশব ছিল না, এরকম নানা কারণ দেখানো হয় যারা উদ্দেশ্যবিহীনভাবে মানুষ খুন করে। কিন্তু যারা মেয়েদের প্রতি ঘৃণার তীব্রতায় মেয়েদের খুন করে, ঠান্ডা মাথায় খুন করে তাদের সঙ্গে ধর্মীয় সন্ত্রাসীদের তুলনা করা চলে। ধর্মীয় সন্ত্রাসীরা চায় তার ধর্মের নিন্দে যারা করছে, তারা সবাই মরে যাক। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরাও তাই চায়, সব নারী মরে যাক। পুরুষকে প্রভু মেনে কেউ যদি বেঁচে থাকতে চায়, বেঁচে থাকতে পারে, তাছাড়া কোনও নারীরই বাঁচার অধিকার নেই। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরা আর যাই হোক, লোন উলফ নয়, তারা মানসিক রোগী নয়, তারা মদ পান করে, বা মাদক সেবন করে হত্যাকা- ঘটাচ্ছে না। তারা নারীর প্রতি ঘৃণা থেকে হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে। হত্যাকান্ডের একটি উদ্দেশ্য আছে। এই হত্যা পরিকল্পিত হত্যা।

মার্ক লেপিনকে মনে আছে? ১৯৮৯-এ কানাডার মন্ট্রিয়ালে পলিটেকনিক স্কুলে ঢুকে ছাত্রদের সরিয়ে দিয়ে শুধু ছাত্রীদের খুন করেছিল? ক্লাসরুমের মোট ১৪ জন ছাত্রী খুন হয়েছিল সেদিন। সত্তর আর আশির দশকে চার্লস সবরাজ, যাকে বিকিনি কিলার বলেও ডাকা হতো, থাইল্যান্ডে আর নেপালে কম মেয়েকে খুন করেছে! ইয়র্ক শায়ার রিপার পিটার সাটক্লিফ ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ১৩ জন মেয়েকে খুন করেছে, তাছাড়া প্রচুর মেয়েকেই চেষ্টা করেছে খুন করতে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টোফার ওয়াইল্ডার ১২ জন মেয়েকে হত্যা করেছে। আমেরিকার রোডনি আল্কালা, কার্ল ইউজিন ওয়াটস, লিওনার্ড লেক, জেরাল্ড স্টানো, কানাডার কীথ হান্টার জেস্পারসান সবাই নারী হত্যায় লিপ্ত ছিল। আর ক্লিভল্যান্ডের আরিয়েল ক্যাস্ট্রো! যে লোকটি তিনটে জলজ্যান্ত কিশোরীকে অপহরণ করে তার বাড়িতে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিল ১০ বছরের চেয়েও বেশি, যৌনদাসী বানিয়েছিল ওদের, ধর্ষণ করতো আর নির্যাতন করতো!

নারীবিদ্বেষের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কত নারীবাদীকে যে মৃত্যুর হুমকি পেতে হচ্ছে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে নারীবিদ্বেষের প্রচার যেমন বেশি, নারীবাদীদের বিরুদ্ধে হুমকিও তেমন বেশি। অন্য যে কোনও সন্ত্রাসী হত্যাকান্ড বন্ধ হওয়া সম্ভব নয়, যেহেতু নারীবিদ্বেষকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয় সমাজে। পুরুষতন্ত্রের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িত নারীবিদ্বেষ। নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্র ধসে পড়বে। নারীবিদ্বেষকে সে কারণে দীর্ঘ দীর্ঘ কাল টিকিয়ে রাখছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ। নারীবিদ্বেষ থাকলেই নারীকে পুরুষের চেয়ে সর্বক্ষত্রে অক্ষম বলে ভাবা হয়। ভাবা হয় পুরুষের তুলনায় নারীর বুদ্ধি কম, মেধা কম, শক্তি কম, দক্ষতা কম, সাহস কম, বীরত্ব কম, তাই পুরুষ নারীর ওপর ছড়ি ঘোরাবে। পুরুষ লক্ষণরেখা এঁকে দেবে নারীর জন্য, নারী কী পরবে, কী খাবে, কোথায় যাবে, কতটুকু যাবে, কী পড়বে, কী বলবে, কী লিখবে, কী ভাববে- সব কিছুর একটা সীমা থাকবে। নারীকে তুচ্ছ ভাবা, ক্ষুদ্র ভাবা নারীবিদ্বেষ না থাকলে সম্ভব নয়। নারীর প্রতি তীব্র ঘৃণার কারণেই ঘরে ঘরে নারী নির্যাতন চলছে, যৌতুকের অত্যাচার চলছে, ঘরে-বাইরে সর্বত্র যৌন হেনস্তা চলছে, ধর্ষণের জন্য ফাঁসির ঘোষণা দিয়েও ধর্ষণ বন্ধ করা যাচ্ছে না কোথাও, নারীহত্যাও বহাল তবিয়তে চলছে। সম্মান রক্ষা করার নামে, ব্যভিচারের বিচারের নামে নারীহত্যা চলছেই।

নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দেখতে দেখতে বেড়ে ওঠে শিশুরা নারী-পুরুষের সমানাধিকার সম্পর্কে কোনও শিক্ষা অর্জন করে না। তারা পরিবার এবং সমাজ থেকে যা শেখে তা নির্জলা নারীবিদ্বেষ। যদি তুমি শিক্ষায়, দীক্ষায়, আইনে, আদালতে, রাষ্ট্রে, সমাজে, পরিবারে নারীর সমানাধিকার দাবি করো, তোমাকে একঘরে হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নারী, এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে, সমাজে নারীবিদ্বেষ বা নারীর বিরুদ্ধে কোনও বৈষম্য নেই। বিরোধীদলের নেত্রী নারী, মন্ত্রী নারী, রাষ্ট্রনেত্রী নারী- এর মানে কিন্তু এই নয় যে, এদেশে পুরুষ যতটা স্বাধীনতা ভোগ করে, ততটা স্বাধীনতা নারীও ভোগ করে।

নারীরা বিভিন্ন কারণে খুন হয়। সব খুনই নারীহত্যা নয়। যদি পুরুষেরা কোনও নারীকে খুন করে যেহেতু সে নারী, তাহলে সেটি নারীহত্যা। পুরুষহত্যা নেই বললেই চলে সমাজে। পুরুষদের পুরুষ হওয়ার কারণে খুন হতে হয় না। সমাজে পুরুষ হওয়াটা গ্লানিময় নয়, গ্লানিময় নারী হওয়াটা। নারীরা তাদের খুনির সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে বাস করে। নারীর খুনি অধিকাংশ সময় নারীর কাছের লোকরাই, স্বামী বা প্রেমিক বা নিকটাত্মীয়, চেনা পরিচিত। মানুষ ছাড়া আর কোনও প্রজাতির মধ্যে খুনির সঙ্গে বসবাসের প্রবণতা নেই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
সারাদেশে টানা পাঁচদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
ভোর থেকে ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪
পাকিস্তানে সন্ত্রাসী হামলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, সেনাসহ নিহত ৬৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল
জাতিসংঘের আশ্রয়কেন্দ্রও ধ্বংস করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
চাকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ