শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

নারীহত্যা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীহত্যা

নেটফ্লিক্স নতুন একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি দেখাচ্ছে সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডিকে নিয়ে। ছবির নাম ‘এক্সট্রিমলি উইকেড শকিংলি ইভল অ্যান্ড ভাইল’। টেড বান্ডি অল্প বয়সী সুন্দরী মেয়েদের অপহরণ করতো, ধর্ষণ করতো, আর খুন করতো। প্রথমদিকে নিরপরাধ সাজার বহু চেষ্টা করেছে কিন্তু এক সময় উপায় না দেখে তিরিশটি খুনের কথা সে স্বীকার করেছে, গবেষকরা অবশ্য ধারণা করেন, সে ৩০-এর চেয়ে অনেক বেশি খুন করেছে। টেড বান্ডি এতই সুদর্শন সুপুরুষ ছিল, চলনে-বলনে এমনই স্মার্ট ছিল যে মেয়েরা খুব সহজে মুগ্ধ হতো তাকে দেখে, এত হাসিখুশি চমৎকার তার ব্যবহার ছিল যে তাকে যারা চিনতো ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারতো না যে এই লোক কাউকে খুন করতে পারে। খুন তো দূরের কথা, কাউকে কোনও চড়-থাপড় দিতে পারে। টেড ল’ কলেজে পড়তো। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত সময়ে সে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন মেয়েদের সে অপহরণ করতো। সত্তর দশকের টেকনোলজি এখনকার মতো উন্নত ছিল না বলে টেডকে গ্রেফতার করাও সহজে সম্ভব হয়নি। দুবার জেল পালিয়েছিল সে। কিন্তু আমেরিকার বাইরে যেতে পারেনি। শেষ অবধি মৃত্যুদন্ড হয়েছে তার। আজ অবধি কেউ বলতে পারেনি, কেন টেড শুধু মেয়েদের খুন করতো।

হিলসাইড স্ট্র্যাংগ্লার কেনেথ বিয়াঞ্চি আর এঞ্জেলো বুওনো ১৯৭৭-৭৮ সালে ১২ থেকে ২৮ বছর বয়সী মেয়েদের অপহরণ, ধর্ষণ আর খুন করতো, ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে। নারী হত্যা চলছেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় ২২ বছর বয়সী এলিয়ট রজারের নারীবিদ্বেষ এত প্রচন্ড ছিল যে ইউটিউবে সেই মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড ঘৃণার একটি ভিডিও পোস্ট করেছিল ২০১৪ সালে। ভিডিওতে বলেছিল, সে এখনও ভার্জিন, কারণ এ পর্যন্ত একটি মেয়েও তার সঙ্গে সেক্স করতে চায়নি। ১৪০ পৃষ্ঠার একটি মেনিফেস্টোও সে লিখেছে মেয়েদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর রাগ প্রকাশ করে। এলিয়ট একদিন বন্দুক হাতে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিল রাস্তায়, যে মেয়েকেই সামনে পায় তাকেই খুন করবে বলে। ছ’জনকে খুন করেওছিল। এই খুনের পর, আশ্চর্য, এলিয়টের ভক্ত বেরোতে লাগলো সারা দুনিয়ায়। নারীবিদ্বেষী ভক্তদের সে কী উচ্ছ্বাস! এলিয়টের নাম তারা দিয়েছিল ‘সুপ্রিম জেন্টলম্যান’। এলিয়টের ছবি দিব্যি টিশার্টে ছাপিয়ে পরতো। কানাডার অ্যালেক মিনাসিয়ান এলিয়ট রজারকে গুরু মেনে একদিন এলোপাতাড়ি ভ্যান চালিয়ে দিয়েছে টরোন্টোর ব্যস্ত রাস্তায়। ১০ জন পথচারীকে হত্যা করেছে, যাদের বেশির ভাগই মেয়ে। বাস্তবে তো বটেই। অনলাইনেও হাজারও রকম নারীবিদ্বেষী সংগঠন গড়ে উঠেছে, তার দু’একটির নাম- ‘মেন’স রাইটস’, ‘ইন্সেল রেবেলিয়ন’, ‘পিক আপ আর্টিস্ট’। পিক আপ আর্টিস্ট সংগঠনটির বক্তব্য, ‘আমরা মেয়েদের পটিয়ে বশ করে তারপর সেক্স করবো। মেয়েদের ধর্ষণ করা আইনের চোখে অপরাধ বলে যেন গণ্য না হয়।’ তারা নারীবিদ্বেষী হলেও মিনাসিয়ানের মতো নারীবিদ্বেষী নয়। মিনাসিয়ান খুন খারাবিতে বিশ্বাসী। পিকআপ আর্টিস্টরা খুন খারাবিতে বিশ্বাসী নয়।

এলিয়ট রজার প্রথম নয়, তার আগে জর্জ সডিনি নামে এক নারীবিদ্বেষী পেনসিলভেনিয়ার একটি জিমে ঢুকে তিনটে মেয়েকে খুন করেছিল ২০০৯ সালে। খুনের আগে অনলাইন ডায়রিতে লিখেছিল, তার সেক্স করা হয়নি অনেক বছর, কারণ মেয়েরা তাকে অবজ্ঞা করে।

এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তাদের যৌনতৃষ্ণা জাগলেই তা মেটাবার দায়িত্ব মেয়েদের ওপর বর্তায় না। এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তারা যদি মনে করে তারা পুরুষ বলেই তাদের অবিবেচক হওয়ার, অসহিষ্ণু হওয়ার, হিংস্র হওয়ার, নিষ্ঠুর হওয়ার, বর্বর হওয়ার সব রকম অধিকার আছে, তা হলে তা ভুল।

নারীবিদ্বেষীরা হত্যাযজ্ঞ ঘটাচ্ছে জেনেও সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা বলছেন ‘লোন উলফ’রা হত্যা করেছে। লোন উলফদের হামলার কোনও নির্দিষ্ট নকশা থাকে না, মাদকাসক্ত, চরম হতাশায় ভোগা, সুখী শৈশব ছিল না, এরকম নানা কারণ দেখানো হয় যারা উদ্দেশ্যবিহীনভাবে মানুষ খুন করে। কিন্তু যারা মেয়েদের প্রতি ঘৃণার তীব্রতায় মেয়েদের খুন করে, ঠান্ডা মাথায় খুন করে তাদের সঙ্গে ধর্মীয় সন্ত্রাসীদের তুলনা করা চলে। ধর্মীয় সন্ত্রাসীরা চায় তার ধর্মের নিন্দে যারা করছে, তারা সবাই মরে যাক। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরাও তাই চায়, সব নারী মরে যাক। পুরুষকে প্রভু মেনে কেউ যদি বেঁচে থাকতে চায়, বেঁচে থাকতে পারে, তাছাড়া কোনও নারীরই বাঁচার অধিকার নেই। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরা আর যাই হোক, লোন উলফ নয়, তারা মানসিক রোগী নয়, তারা মদ পান করে, বা মাদক সেবন করে হত্যাকা- ঘটাচ্ছে না। তারা নারীর প্রতি ঘৃণা থেকে হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে। হত্যাকান্ডের একটি উদ্দেশ্য আছে। এই হত্যা পরিকল্পিত হত্যা।

মার্ক লেপিনকে মনে আছে? ১৯৮৯-এ কানাডার মন্ট্রিয়ালে পলিটেকনিক স্কুলে ঢুকে ছাত্রদের সরিয়ে দিয়ে শুধু ছাত্রীদের খুন করেছিল? ক্লাসরুমের মোট ১৪ জন ছাত্রী খুন হয়েছিল সেদিন। সত্তর আর আশির দশকে চার্লস সবরাজ, যাকে বিকিনি কিলার বলেও ডাকা হতো, থাইল্যান্ডে আর নেপালে কম মেয়েকে খুন করেছে! ইয়র্ক শায়ার রিপার পিটার সাটক্লিফ ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ১৩ জন মেয়েকে খুন করেছে, তাছাড়া প্রচুর মেয়েকেই চেষ্টা করেছে খুন করতে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টোফার ওয়াইল্ডার ১২ জন মেয়েকে হত্যা করেছে। আমেরিকার রোডনি আল্কালা, কার্ল ইউজিন ওয়াটস, লিওনার্ড লেক, জেরাল্ড স্টানো, কানাডার কীথ হান্টার জেস্পারসান সবাই নারী হত্যায় লিপ্ত ছিল। আর ক্লিভল্যান্ডের আরিয়েল ক্যাস্ট্রো! যে লোকটি তিনটে জলজ্যান্ত কিশোরীকে অপহরণ করে তার বাড়িতে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিল ১০ বছরের চেয়েও বেশি, যৌনদাসী বানিয়েছিল ওদের, ধর্ষণ করতো আর নির্যাতন করতো!

নারীবিদ্বেষের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কত নারীবাদীকে যে মৃত্যুর হুমকি পেতে হচ্ছে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে নারীবিদ্বেষের প্রচার যেমন বেশি, নারীবাদীদের বিরুদ্ধে হুমকিও তেমন বেশি। অন্য যে কোনও সন্ত্রাসী হত্যাকান্ড বন্ধ হওয়া সম্ভব নয়, যেহেতু নারীবিদ্বেষকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয় সমাজে। পুরুষতন্ত্রের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িত নারীবিদ্বেষ। নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্র ধসে পড়বে। নারীবিদ্বেষকে সে কারণে দীর্ঘ দীর্ঘ কাল টিকিয়ে রাখছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ। নারীবিদ্বেষ থাকলেই নারীকে পুরুষের চেয়ে সর্বক্ষত্রে অক্ষম বলে ভাবা হয়। ভাবা হয় পুরুষের তুলনায় নারীর বুদ্ধি কম, মেধা কম, শক্তি কম, দক্ষতা কম, সাহস কম, বীরত্ব কম, তাই পুরুষ নারীর ওপর ছড়ি ঘোরাবে। পুরুষ লক্ষণরেখা এঁকে দেবে নারীর জন্য, নারী কী পরবে, কী খাবে, কোথায় যাবে, কতটুকু যাবে, কী পড়বে, কী বলবে, কী লিখবে, কী ভাববে- সব কিছুর একটা সীমা থাকবে। নারীকে তুচ্ছ ভাবা, ক্ষুদ্র ভাবা নারীবিদ্বেষ না থাকলে সম্ভব নয়। নারীর প্রতি তীব্র ঘৃণার কারণেই ঘরে ঘরে নারী নির্যাতন চলছে, যৌতুকের অত্যাচার চলছে, ঘরে-বাইরে সর্বত্র যৌন হেনস্তা চলছে, ধর্ষণের জন্য ফাঁসির ঘোষণা দিয়েও ধর্ষণ বন্ধ করা যাচ্ছে না কোথাও, নারীহত্যাও বহাল তবিয়তে চলছে। সম্মান রক্ষা করার নামে, ব্যভিচারের বিচারের নামে নারীহত্যা চলছেই।

নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দেখতে দেখতে বেড়ে ওঠে শিশুরা নারী-পুরুষের সমানাধিকার সম্পর্কে কোনও শিক্ষা অর্জন করে না। তারা পরিবার এবং সমাজ থেকে যা শেখে তা নির্জলা নারীবিদ্বেষ। যদি তুমি শিক্ষায়, দীক্ষায়, আইনে, আদালতে, রাষ্ট্রে, সমাজে, পরিবারে নারীর সমানাধিকার দাবি করো, তোমাকে একঘরে হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নারী, এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে, সমাজে নারীবিদ্বেষ বা নারীর বিরুদ্ধে কোনও বৈষম্য নেই। বিরোধীদলের নেত্রী নারী, মন্ত্রী নারী, রাষ্ট্রনেত্রী নারী- এর মানে কিন্তু এই নয় যে, এদেশে পুরুষ যতটা স্বাধীনতা ভোগ করে, ততটা স্বাধীনতা নারীও ভোগ করে।

নারীরা বিভিন্ন কারণে খুন হয়। সব খুনই নারীহত্যা নয়। যদি পুরুষেরা কোনও নারীকে খুন করে যেহেতু সে নারী, তাহলে সেটি নারীহত্যা। পুরুষহত্যা নেই বললেই চলে সমাজে। পুরুষদের পুরুষ হওয়ার কারণে খুন হতে হয় না। সমাজে পুরুষ হওয়াটা গ্লানিময় নয়, গ্লানিময় নারী হওয়াটা। নারীরা তাদের খুনির সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে বাস করে। নারীর খুনি অধিকাংশ সময় নারীর কাছের লোকরাই, স্বামী বা প্রেমিক বা নিকটাত্মীয়, চেনা পরিচিত। মানুষ ছাড়া আর কোনও প্রজাতির মধ্যে খুনির সঙ্গে বসবাসের প্রবণতা নেই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা