শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০১৯ আপডেট:

নারীহত্যা

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
নারীহত্যা

নেটফ্লিক্স নতুন একটি পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি দেখাচ্ছে সিরিয়াল কিলার টেড বান্ডিকে নিয়ে। ছবির নাম ‘এক্সট্রিমলি উইকেড শকিংলি ইভল অ্যান্ড ভাইল’। টেড বান্ডি অল্প বয়সী সুন্দরী মেয়েদের অপহরণ করতো, ধর্ষণ করতো, আর খুন করতো। প্রথমদিকে নিরপরাধ সাজার বহু চেষ্টা করেছে কিন্তু এক সময় উপায় না দেখে তিরিশটি খুনের কথা সে স্বীকার করেছে, গবেষকরা অবশ্য ধারণা করেন, সে ৩০-এর চেয়ে অনেক বেশি খুন করেছে। টেড বান্ডি এতই সুদর্শন সুপুরুষ ছিল, চলনে-বলনে এমনই স্মার্ট ছিল যে মেয়েরা খুব সহজে মুগ্ধ হতো তাকে দেখে, এত হাসিখুশি চমৎকার তার ব্যবহার ছিল যে তাকে যারা চিনতো ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারতো না যে এই লোক কাউকে খুন করতে পারে। খুন তো দূরের কথা, কাউকে কোনও চড়-থাপড় দিতে পারে। টেড ল’ কলেজে পড়তো। ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত সময়ে সে এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে। বিভিন্ন শহরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিভিন্ন মেয়েদের সে অপহরণ করতো। সত্তর দশকের টেকনোলজি এখনকার মতো উন্নত ছিল না বলে টেডকে গ্রেফতার করাও সহজে সম্ভব হয়নি। দুবার জেল পালিয়েছিল সে। কিন্তু আমেরিকার বাইরে যেতে পারেনি। শেষ অবধি মৃত্যুদন্ড হয়েছে তার। আজ অবধি কেউ বলতে পারেনি, কেন টেড শুধু মেয়েদের খুন করতো।

হিলসাইড স্ট্র্যাংগ্লার কেনেথ বিয়াঞ্চি আর এঞ্জেলো বুওনো ১৯৭৭-৭৮ সালে ১২ থেকে ২৮ বছর বয়সী মেয়েদের অপহরণ, ধর্ষণ আর খুন করতো, ক্যালিফোর্নিয়া অঞ্চলে। নারী হত্যা চলছেই। ক্যালিফোর্নিয়ায় ২২ বছর বয়সী এলিয়ট রজারের নারীবিদ্বেষ এত প্রচন্ড ছিল যে ইউটিউবে সেই মেয়েদের বিরুদ্ধে প্রচন্ড ঘৃণার একটি ভিডিও পোস্ট করেছিল ২০১৪ সালে। ভিডিওতে বলেছিল, সে এখনও ভার্জিন, কারণ এ পর্যন্ত একটি মেয়েও তার সঙ্গে সেক্স করতে চায়নি। ১৪০ পৃষ্ঠার একটি মেনিফেস্টোও সে লিখেছে মেয়েদের বিরুদ্ধে ঘৃণা আর রাগ প্রকাশ করে। এলিয়ট একদিন বন্দুক হাতে নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিল রাস্তায়, যে মেয়েকেই সামনে পায় তাকেই খুন করবে বলে। ছ’জনকে খুন করেওছিল। এই খুনের পর, আশ্চর্য, এলিয়টের ভক্ত বেরোতে লাগলো সারা দুনিয়ায়। নারীবিদ্বেষী ভক্তদের সে কী উচ্ছ্বাস! এলিয়টের নাম তারা দিয়েছিল ‘সুপ্রিম জেন্টলম্যান’। এলিয়টের ছবি দিব্যি টিশার্টে ছাপিয়ে পরতো। কানাডার অ্যালেক মিনাসিয়ান এলিয়ট রজারকে গুরু মেনে একদিন এলোপাতাড়ি ভ্যান চালিয়ে দিয়েছে টরোন্টোর ব্যস্ত রাস্তায়। ১০ জন পথচারীকে হত্যা করেছে, যাদের বেশির ভাগই মেয়ে। বাস্তবে তো বটেই। অনলাইনেও হাজারও রকম নারীবিদ্বেষী সংগঠন গড়ে উঠেছে, তার দু’একটির নাম- ‘মেন’স রাইটস’, ‘ইন্সেল রেবেলিয়ন’, ‘পিক আপ আর্টিস্ট’। পিক আপ আর্টিস্ট সংগঠনটির বক্তব্য, ‘আমরা মেয়েদের পটিয়ে বশ করে তারপর সেক্স করবো। মেয়েদের ধর্ষণ করা আইনের চোখে অপরাধ বলে যেন গণ্য না হয়।’ তারা নারীবিদ্বেষী হলেও মিনাসিয়ানের মতো নারীবিদ্বেষী নয়। মিনাসিয়ান খুন খারাবিতে বিশ্বাসী। পিকআপ আর্টিস্টরা খুন খারাবিতে বিশ্বাসী নয়।

এলিয়ট রজার প্রথম নয়, তার আগে জর্জ সডিনি নামে এক নারীবিদ্বেষী পেনসিলভেনিয়ার একটি জিমে ঢুকে তিনটে মেয়েকে খুন করেছিল ২০০৯ সালে। খুনের আগে অনলাইন ডায়রিতে লিখেছিল, তার সেক্স করা হয়নি অনেক বছর, কারণ মেয়েরা তাকে অবজ্ঞা করে।

এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তাদের যৌনতৃষ্ণা জাগলেই তা মেটাবার দায়িত্ব মেয়েদের ওপর বর্তায় না। এই পুরুষগুলোকে কে শেখাবে যে তারা যদি মনে করে তারা পুরুষ বলেই তাদের অবিবেচক হওয়ার, অসহিষ্ণু হওয়ার, হিংস্র হওয়ার, নিষ্ঠুর হওয়ার, বর্বর হওয়ার সব রকম অধিকার আছে, তা হলে তা ভুল।

নারীবিদ্বেষীরা হত্যাযজ্ঞ ঘটাচ্ছে জেনেও সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষজ্ঞরা বলছেন ‘লোন উলফ’রা হত্যা করেছে। লোন উলফদের হামলার কোনও নির্দিষ্ট নকশা থাকে না, মাদকাসক্ত, চরম হতাশায় ভোগা, সুখী শৈশব ছিল না, এরকম নানা কারণ দেখানো হয় যারা উদ্দেশ্যবিহীনভাবে মানুষ খুন করে। কিন্তু যারা মেয়েদের প্রতি ঘৃণার তীব্রতায় মেয়েদের খুন করে, ঠান্ডা মাথায় খুন করে তাদের সঙ্গে ধর্মীয় সন্ত্রাসীদের তুলনা করা চলে। ধর্মীয় সন্ত্রাসীরা চায় তার ধর্মের নিন্দে যারা করছে, তারা সবাই মরে যাক। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরাও তাই চায়, সব নারী মরে যাক। পুরুষকে প্রভু মেনে কেউ যদি বেঁচে থাকতে চায়, বেঁচে থাকতে পারে, তাছাড়া কোনও নারীরই বাঁচার অধিকার নেই। নারীবিদ্বেষী সন্ত্রাসীরা আর যাই হোক, লোন উলফ নয়, তারা মানসিক রোগী নয়, তারা মদ পান করে, বা মাদক সেবন করে হত্যাকা- ঘটাচ্ছে না। তারা নারীর প্রতি ঘৃণা থেকে হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে। হত্যাকান্ডের একটি উদ্দেশ্য আছে। এই হত্যা পরিকল্পিত হত্যা।

মার্ক লেপিনকে মনে আছে? ১৯৮৯-এ কানাডার মন্ট্রিয়ালে পলিটেকনিক স্কুলে ঢুকে ছাত্রদের সরিয়ে দিয়ে শুধু ছাত্রীদের খুন করেছিল? ক্লাসরুমের মোট ১৪ জন ছাত্রী খুন হয়েছিল সেদিন। সত্তর আর আশির দশকে চার্লস সবরাজ, যাকে বিকিনি কিলার বলেও ডাকা হতো, থাইল্যান্ডে আর নেপালে কম মেয়েকে খুন করেছে! ইয়র্ক শায়ার রিপার পিটার সাটক্লিফ ১৯৭৫ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ১৩ জন মেয়েকে খুন করেছে, তাছাড়া প্রচুর মেয়েকেই চেষ্টা করেছে খুন করতে। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিস্টোফার ওয়াইল্ডার ১২ জন মেয়েকে হত্যা করেছে। আমেরিকার রোডনি আল্কালা, কার্ল ইউজিন ওয়াটস, লিওনার্ড লেক, জেরাল্ড স্টানো, কানাডার কীথ হান্টার জেস্পারসান সবাই নারী হত্যায় লিপ্ত ছিল। আর ক্লিভল্যান্ডের আরিয়েল ক্যাস্ট্রো! যে লোকটি তিনটে জলজ্যান্ত কিশোরীকে অপহরণ করে তার বাড়িতে শেকল দিয়ে বেঁধে রেখেছিল ১০ বছরের চেয়েও বেশি, যৌনদাসী বানিয়েছিল ওদের, ধর্ষণ করতো আর নির্যাতন করতো!

নারীবিদ্বেষের প্রতিবাদ করতে গিয়ে কত নারীবাদীকে যে মৃত্যুর হুমকি পেতে হচ্ছে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে নারীবিদ্বেষের প্রচার যেমন বেশি, নারীবাদীদের বিরুদ্ধে হুমকিও তেমন বেশি। অন্য যে কোনও সন্ত্রাসী হত্যাকান্ড বন্ধ হওয়া সম্ভব নয়, যেহেতু নারীবিদ্বেষকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয় সমাজে। পুরুষতন্ত্রের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িত নারীবিদ্বেষ। নারীবিদ্বেষ না থাকলে পুরুষতন্ত্র ধসে পড়বে। নারীবিদ্বেষকে সে কারণে দীর্ঘ দীর্ঘ কাল টিকিয়ে রাখছে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ। নারীবিদ্বেষ থাকলেই নারীকে পুরুষের চেয়ে সর্বক্ষত্রে অক্ষম বলে ভাবা হয়। ভাবা হয় পুরুষের তুলনায় নারীর বুদ্ধি কম, মেধা কম, শক্তি কম, দক্ষতা কম, সাহস কম, বীরত্ব কম, তাই পুরুষ নারীর ওপর ছড়ি ঘোরাবে। পুরুষ লক্ষণরেখা এঁকে দেবে নারীর জন্য, নারী কী পরবে, কী খাবে, কোথায় যাবে, কতটুকু যাবে, কী পড়বে, কী বলবে, কী লিখবে, কী ভাববে- সব কিছুর একটা সীমা থাকবে। নারীকে তুচ্ছ ভাবা, ক্ষুদ্র ভাবা নারীবিদ্বেষ না থাকলে সম্ভব নয়। নারীর প্রতি তীব্র ঘৃণার কারণেই ঘরে ঘরে নারী নির্যাতন চলছে, যৌতুকের অত্যাচার চলছে, ঘরে-বাইরে সর্বত্র যৌন হেনস্তা চলছে, ধর্ষণের জন্য ফাঁসির ঘোষণা দিয়েও ধর্ষণ বন্ধ করা যাচ্ছে না কোথাও, নারীহত্যাও বহাল তবিয়তে চলছে। সম্মান রক্ষা করার নামে, ব্যভিচারের বিচারের নামে নারীহত্যা চলছেই।

নারীর বিরুদ্ধে বৈষম্য দেখতে দেখতে বেড়ে ওঠে শিশুরা নারী-পুরুষের সমানাধিকার সম্পর্কে কোনও শিক্ষা অর্জন করে না। তারা পরিবার এবং সমাজ থেকে যা শেখে তা নির্জলা নারীবিদ্বেষ। যদি তুমি শিক্ষায়, দীক্ষায়, আইনে, আদালতে, রাষ্ট্রে, সমাজে, পরিবারে নারীর সমানাধিকার দাবি করো, তোমাকে একঘরে হতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নারী, এর অর্থ কিন্তু এই নয় যে, সমাজে নারীবিদ্বেষ বা নারীর বিরুদ্ধে কোনও বৈষম্য নেই। বিরোধীদলের নেত্রী নারী, মন্ত্রী নারী, রাষ্ট্রনেত্রী নারী- এর মানে কিন্তু এই নয় যে, এদেশে পুরুষ যতটা স্বাধীনতা ভোগ করে, ততটা স্বাধীনতা নারীও ভোগ করে।

নারীরা বিভিন্ন কারণে খুন হয়। সব খুনই নারীহত্যা নয়। যদি পুরুষেরা কোনও নারীকে খুন করে যেহেতু সে নারী, তাহলে সেটি নারীহত্যা। পুরুষহত্যা নেই বললেই চলে সমাজে। পুরুষদের পুরুষ হওয়ার কারণে খুন হতে হয় না। সমাজে পুরুষ হওয়াটা গ্লানিময় নয়, গ্লানিময় নারী হওয়াটা। নারীরা তাদের খুনির সঙ্গে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে বাস করে। নারীর খুনি অধিকাংশ সময় নারীর কাছের লোকরাই, স্বামী বা প্রেমিক বা নিকটাত্মীয়, চেনা পরিচিত। মানুষ ছাড়া আর কোনও প্রজাতির মধ্যে খুনির সঙ্গে বসবাসের প্রবণতা নেই।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে