শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯ আপডেট:

নজরুলের রানু সোম ট্র্যাজেডি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
নজরুলের রানু সোম ট্র্যাজেডি

আমাদের ছোটবেলায় স্কুল-কলেজে বিভিন্ন দিবস পালন করা হতো। উদ্যাপিত হতো নজরুল, রবীন্দ্র, সুকান্তজয়ন্তী। এমনকি মৃত্যু দিবসেও অনুষ্ঠান থাকত। এখন কি তা আছে? প্রজন্ম কি জানতে পারছে রবীন্দ্র-নজরুল সম্পর্কে? একজন শিক্ষককে ফোন করলাম। অনুষ্ঠান আগের মতো হয় না। সেভাবে আগ্রহ এখন আর কারও নেই। আমাদের সবকিছুই বদলে যাচ্ছে। গতকাল ছিল কবি নজরুলের জন্মদিন। নজরুল সম্পর্কে আরও অনেক বেশি তথ্য মানুষের সামনে উঠে আসা দরকার। প্রকৃতির সৃষ্টি নজরুলকে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নিয়ে আসেন বঙ্গবন্ধু। সময়টা কঠিন ছিল। ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে দ্রুত কবি নজরুলের ঢাকায় আসার আয়োজনে সহায়তা করেন। কবি নজরুল আমাদের জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মিশে আছেন। আমি বিস্ময় নিয়ে তাঁর লেখা পড়ি। নজরুলের জীবনের একটি বড় সময় কেটেছে কুমিল্লায়। তাঁর প্রেম ও বিরহের শহর কুমিল্লা। তিনি আটকও হন কুমিল্লা থেকে। কুমিল্লা আমার জেলা শহর। এখনো কুমিল্লা শহরে প্রবেশ করলে প্রাণের ছোঁয়া পাই। নজরুল প্রথম কুমিল্লার মুরাদনগরের দৌলতপুরে আসেন আলী আকবর খানের ভাগ্নের বিয়েতে। এ সময় কুমিল্লা শহরে পরিচয় হয় সেন পরিবারের সঙ্গে। বীরেন্দ্র কুমার সেনের মা বিরজা সুন্দরী দেবী নজরুলকে পুত্রস্নেহ দিয়েছিলেন। নজরুল এই নারীকে মা ডাকতেন। নজরুলের জীবনে বিরজা সুন্দরী দেবীর একটা প্রভাব ছিল। মুরাদনগরের দৌলতপুরে বিয়ে খেতে গিয়ে প্রেমে পড়েন নজরুল। নজরুলের বাঁশির সুর মুগ্ধ করে সৈয়দা খাতুন- ইরানি ফুলের নামের মেয়ে নার্গিসকে। সেই প্রেমের বিয়ের দিনই কাবিননামার ঝামেলায় কবি ক্ষুব্ধ হন। ঘরজামাই থাকার প্রস্তাব ব্যথিত করে কবিকে। হেঁটে তিনি চলে আসেন কুমিল্লা শহরে। ওঠেন সেনবাড়িতে। অসুস্থ ছিলেন অনেক দিন। পরে কবিকে কলকাতায় ফিরিয়ে নেন বন্ধু কমরেড মুজফ্ফর আহমদ। কবি কলকাতা গেলেও আবার ফিরে আসেন কুমিল্লায়। বিয়ে করেন প্রমীলা দেবীকে। কবিকে এই বিয়ে দেন বিরজা দেবী।

কবি নজরুলের জীবনটা ছিল অদ্ভুত কষ্টের আঁধারে ঢাকা। তিনি ছিলেন চিরদুঃখী। ছোটবেলা থেকে কষ্টের সমুদ্রে সাঁতার কেটে তার বেড়ে ওঠা। কবি নজরুল ১৯৩০ সালের ৭ মে পুত্র বুলবুলকে হারিয়ে দিশাহারা হয়ে যান। বসন্ত রোগের তখন চিকিৎসা ছিল না। কবিও ছিলেন অর্থকষ্টে। রোগে ভারাক্রান্ত পুত্রের পাশে বসে কবি ফারসি ভাষা থেকে ‘রুবাইয়াৎ ই হাফিজ’ বাংলায় অনুবাদ করেন। এই সময় কবির যাপিত জীবনের মাঝে এক ধরনের আধ্যাত্মিকতা ভর করে। পুত্রের পাশে বসে থেকে লিখেছিলেন, ‘আমি দ্বার খুলে আর রাখব না পালিয়ে যাবে গো।’ কবি নজরুলের জীবনের আরেক বিপর্যয় প্রিয়তমা পত্নী প্রমীলা দেবীর চিরতরে চলে যাওয়া। মৃত্যুর আগে প্রমীলা দেবী পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর বেদনায় বিদ্রোহ ও প্রেমের এই কবি লিখেছিলেন, ‘যদি আর বাঁশি না বাজে, আমি কবি বলে বলছি না, আমি আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছিলাম সেই অধিকারে বলছি, আপনারা আমায় ক্ষমা করবেন, আমায় ভুলে যাবেন, আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, আমি প্রেম পেতে এসেছিলাম, কিন্তু সে প্রেম পেলাম না বলে, এই নীরস পৃথিবী থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।’ আহারে! কত আকুতি এই লাইনগুলোতে। হৃদয়কে নাড়া দেয় এখনো। কবি নজরুলের আরেকটি লাইন বুকের ভিতরে আমার সব সময় বাজে। কবি লিখেছেন,

‘যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে

অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় খুঁজবে আমায় খুঁজবে’

কবি নজরুল একদিকে জানতেন ফারসি, অন্যদিকে উর্দু, আরবিতেও তার দক্ষতা ছিল। অনুবাদ করেছেন অনেক। দুই হাতে গান লিখতেন শুধু অর্থাভাবে। ঈদ, রমজানে লিখতেন ইসলামী সংগীত। আবার পূজায় থাকত শ্যামাসংগীত। এমন অসাম্প্রদায়িক চিন্তার মানুষ কজন আছে? সেনাজীবন শেষে মাত্র ২২ বছর লেখালেখি করেছেন। জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতেও। একবার তো ভোটেই দাঁড়ালেন। আমাদের আরেকজন কবি ভোটে অংশ নিয়েছিলেন তিনি কবি নির্মলেন্দু গুণ। তাঁর মার্কা ছিল কুমির। নির্মলেন্দু গুণের পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। ঢাকায় বসে পত্রিকায় দাদার পক্ষে আমিও লিখলাম। নজরুল ছিলেন সবকিছুতে। প্রতিভা বসুর ‘জীবনের জলছবি’তে নজরুলকে নিয়ে মজার একটা লেখা পড়েছিলাম। পুরান ঢাকার ওয়ারীতে বাস করতেন প্রতিভা বসুরা। তখন তাঁর নাম ছিল রানু সোম। বাসায় তিনি গান শিখতেন ওস্তাদ দিলীপ রায়ের কাছে। দিলীপ রায় নজরুলগীতিও শেখাতেন। নজরুলগীতি মুগ্ধ করে রানু সোমকে। এ সময় ঢাকায় আসেন কবি নজরুল। একদিন দিলীপ রায় নজরুলকে নিয়ে আসেন রানু সোমদের ওয়ারীর বাড়িতে। খাওয়া-দাওয়ার-আড্ডা হলো। এরপর কবি মাঝে মাঝে আসতেন এই বাড়িতে। ওয়ারীতে তখন বনেদি হিন্দু পরিবারের বাস ছিল বেশি। মহল্লার ছেলেরা দেখল ঝাঁকড়া চুলের লোকটি নিয়মিত এই বাড়িতে আসে। তারা সন্দেহ করল, এই বাড়ির মেয়ে রানুর সঙ্গে লোকটার সম্পর্ক আছে। একটা মুসলমান ছেলের সঙ্গে হিন্দু মেয়ের সম্পর্ক? আর যায় কোথায়। রানু সোমের বাড়িতে আসতে গিয়ে নজরুল আক্রমণের শিকার হলেন। ওয়ারীর হিন্দু যুবকরা নজরুলের ওপর হামলা করে রক্তাক্ত করে ফেলে। এর অনেক দিন পর রেলস্টেশনে কবিকে দেখেন রানু সোম। তখন তিনি বুদ্ধদেব বসুর স্ত্রী প্রতিভা বসু। কবির দিকে এগিয়ে যান। নির্বাক কবি তাকিয়ে থাকেন, চিনতে পারেন না। কারণ কবি তখন নির্বাক জীবনে। ঢাকার মতো ঝামেলায় কবি তেমন পড়েননি কুমিল্লায়। বরং কুমিল্লায় শুধু সেনবাড়ি নয়, আরও অনেক পরিবারের সঙ্গে কবির সম্পর্ক বেড়ে ওঠে। বাবুদের তালপুকুর কিন্তু কুমিল্লাতেই। আবার শচীন দেববর্মণের সঙ্গে সুরের ঝঙ্কারও কবি তুলতেন কুমিল্লায়।

মানুষের জন্য লড়েছেন কবি নজরুল। আটকের পর আদালতে দেওয়া তাঁর জবানবন্দি ইতিহাস হয়ে আছে। বন্দী হিসেবে কবির জবানবন্দি ছিল- ‘আমার উপর অভিযোগ, আমি রাজবিদ্রোহী। তাই আমি আজ রাজকারাগারে বন্দী এবং রাজদ্বারে অভিযুক্ত।... আমি কবি, আমি অপ্রকাশ সত্যকে প্রকাশ করার জন্য, অমূর্ত সৃষ্টিকে মূর্তিদানের জন্য ভগবান কর্তৃক প্রেরিত। কবির কণ্ঠে ভগবান সাড়া দেন, আমার বাণী সত্যের প্রকাশিকা ভগবানের বাণী। সে বাণী রাজবিচারে রাজদ্রোহী হতে পারে, কিন্তু ন্যায়বিচারে সে বাণী ন্যায়দ্রোহী নয়। সত্যের প্রকাশ নিরুদ্ধ হবে না। আমার হাতের ধূমকেতু এবার ভগবানের হাতের অগ্নিমশাল হয়ে অন্যায় অত্যাচার দগ্ধ করবে।’ এর পরও নজরুলকে এক বছর সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়েছিল। কারাগারে তাঁর কলম থেমে থাকেনি। তিনি লিখলেন ‘শিকল পরা গান’ এবং ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাস’-এর মতো প্রাণমাতানো কবিতা। কারাগারে থাকার সময় কবি অনশন করেন। এ সময় কবিকে বই উৎসর্গ করে অনশন ভাঙার অনুরোধ করেন রবীন্দ্রনাথ। শেষ পর্যন্ত অনশন ভঙ্গ করেন বিরজা দেবীর অনুরোধে। মানবতাকে গুরুত্ব দিতেন কবি। তাই লিখেছিলেন, ‘মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি হিন্দুু তাহার প্রাণ।’ আবার নারী-পুরুষের অধিকার নিয়ে নজরুল লিখলেন, ‘এই বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি, চিরকল্যাণকর/অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’ এত দিন পরও আমরা এসব বিষয় নিয়ে বিতর্ক করি। আলোচনা করি। সমাধান নিয়ে বিভিন্ন জন ফতোয়া দিই। অথচ নজরুলের সেসব আধুনিক চিন্তা এখন ধরলে আজকের দিনে অনেক সমস্যার সমাধান এমনিতেই হয়ে যায়। বিতর্ক বাড়ে না।

কবি নজরুল দ্রোহের কবি ছিলেন। তিনি লিখলেন, ‘কারার ঐ লৌহ-কপাট’ কিংবা ‘বল বীর বল উন্নত মম শির...’। সেই কবিই লিখলেন, ‘আলগা করো গো খোঁপার বাঁধন...’ কিংবা ‘মোর প্রিয়া হবে এসো রানী দেব খোঁপায় তারার ফুল’, কিংবা ‘শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে’। আবার সময়কে নিয়ে বললেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ মানুষের মনের ভাষাকে কবি বুঝতে পারতেন। আমরা এত দিন পরও মানুষের মনের ভাষা বুঝি না। মানুষের চিন্তাকে ধুলোয় মিশিয়ে চলি। ক্ষমতা আমাদের অন্ধ করে দেয়। সমাজের গতিপথেও সমস্যার অন্ত নেই। মানুষ আর মানুষ নেই। অপরাধের ধরন বদল হয়েছে। অপরাধী সমাজে দম্ভ-অহংকার করে চলে। সমাজ পূজা করে অপরাধীকে। সামাজিক ন্যায়বিচার থেকে মানুষ বঞ্চিত। রাজনীতির নামে ভ-ামি চলে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি হারিয়ে গেছে। ভারতের মতো অসাম্প্রদায়িক চিন্তার দেশ এখন উগ্রবাদের রাজনীতিকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। উগ্রবাদের পক্ষে বক্তব্য-বিবৃতি গর্ব নিয়ে দিচ্ছে সবাই। ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক বেশি অসাম্প্রদায়িক দেশ। আমাদের অহংকার অসাম্প্রদায়িকতা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ এর ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্র-নজরুল আর বঙ্গবন্ধুর চিন্তার অসাম্প্রদায়িকতা আমাদের অহংকার। এ অহংকার টিকিয়ে রাখতে হবে। উগ্রবাদ আমাদের এখানে চলতে পারে না। এবার ভারতের নির্বাচনে আরেকটি দিক দেখলাম। তা হলো, বামদের ভরাডুবি। পশ্চিমবঙ্গে একটি বাদে সব বাম প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। মমতা সমর্থকরা বলছেন, বামরা ভোট দিয়েছে বিজেপিকে। বাম দল পশ্চিমবঙ্গে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। দিদির বিরোধিতার নামে বিজেপিকে সমর্থন কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। ভারতীয় নির্বাচনের আরেকটা দিক হলো, ’৭৭ সালের পর এবার আবারও নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তার পরও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সবাই ভোট মেনে নিয়েছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির সরকারকে। মোদির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। তিনি ভারতকে উগ্রতার দিকে ধারাবাহিক ধাবিত করবেন, না আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে থাকবেন- সেই সিদ্ধান্ত তাকে নিতে হবে। এর বাইরে গেলে ভারত আগামীর পথচলায় হোঁচট খাবে। বিশ্ব দেখবে মহাত্মা গান্ধী, নেহরু, সুভাষ বসুর আদর্শবর্জিত অন্য এক ভারতকে; যা প্রতিবেশী দেশগুলোর স্বাভাবিক পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে কৃষক গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?
ভারতের সাথে দ্বন্দ্ব, পরবর্তী ম্যাচ বয়কট করবে পাকিস্তান?

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর
সুন্দরবনে নদী থেকে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার, পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’
ইউটিউবে ‘পে-পার-ভিউতে’ সাড়া ফেলেছে আমিরের ‘সিতারে জামিন পার’

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে চায় বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক
দিনাজপুরে আগাম জাতের সবজি চাষে ব্যস্ত কৃষক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান
টসের সময় হাত মেলাতে নিষেধ করায় রেফারির অপসারণ চায় পাকিস্তান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
আখাউড়ায় বিজয় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়
ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে, কারো চাপে নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক
শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির সঙ্গে বিজিএমইএ’র বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার করবেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি হুহু করে বাড়ছে, বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান
কক্সবাজারের নতুন ডিসি আ. মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’
পাকিস্তানের ‘সাত্তার বকশের’ কাছে আইনি লড়াইয়ে হেরে গেল বিশ্বখ্যাত ‘স্টারবাকস’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
খোলাহাটীতে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা