শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯ আপডেট:

নজরুলের রানু সোম ট্র্যাজেডি

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
নজরুলের রানু সোম ট্র্যাজেডি

আমাদের ছোটবেলায় স্কুল-কলেজে বিভিন্ন দিবস পালন করা হতো। উদ্যাপিত হতো নজরুল, রবীন্দ্র, সুকান্তজয়ন্তী। এমনকি মৃত্যু দিবসেও অনুষ্ঠান থাকত। এখন কি তা আছে? প্রজন্ম কি জানতে পারছে রবীন্দ্র-নজরুল সম্পর্কে? একজন শিক্ষককে ফোন করলাম। অনুষ্ঠান আগের মতো হয় না। সেভাবে আগ্রহ এখন আর কারও নেই। আমাদের সবকিছুই বদলে যাচ্ছে। গতকাল ছিল কবি নজরুলের জন্মদিন। নজরুল সম্পর্কে আরও অনেক বেশি তথ্য মানুষের সামনে উঠে আসা দরকার। প্রকৃতির সৃষ্টি নজরুলকে স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নিয়ে আসেন বঙ্গবন্ধু। সময়টা কঠিন ছিল। ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতার প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে দ্রুত কবি নজরুলের ঢাকায় আসার আয়োজনে সহায়তা করেন। কবি নজরুল আমাদের জাতীয় জীবনের সর্বস্তরে মিশে আছেন। আমি বিস্ময় নিয়ে তাঁর লেখা পড়ি। নজরুলের জীবনের একটি বড় সময় কেটেছে কুমিল্লায়। তাঁর প্রেম ও বিরহের শহর কুমিল্লা। তিনি আটকও হন কুমিল্লা থেকে। কুমিল্লা আমার জেলা শহর। এখনো কুমিল্লা শহরে প্রবেশ করলে প্রাণের ছোঁয়া পাই। নজরুল প্রথম কুমিল্লার মুরাদনগরের দৌলতপুরে আসেন আলী আকবর খানের ভাগ্নের বিয়েতে। এ সময় কুমিল্লা শহরে পরিচয় হয় সেন পরিবারের সঙ্গে। বীরেন্দ্র কুমার সেনের মা বিরজা সুন্দরী দেবী নজরুলকে পুত্রস্নেহ দিয়েছিলেন। নজরুল এই নারীকে মা ডাকতেন। নজরুলের জীবনে বিরজা সুন্দরী দেবীর একটা প্রভাব ছিল। মুরাদনগরের দৌলতপুরে বিয়ে খেতে গিয়ে প্রেমে পড়েন নজরুল। নজরুলের বাঁশির সুর মুগ্ধ করে সৈয়দা খাতুন- ইরানি ফুলের নামের মেয়ে নার্গিসকে। সেই প্রেমের বিয়ের দিনই কাবিননামার ঝামেলায় কবি ক্ষুব্ধ হন। ঘরজামাই থাকার প্রস্তাব ব্যথিত করে কবিকে। হেঁটে তিনি চলে আসেন কুমিল্লা শহরে। ওঠেন সেনবাড়িতে। অসুস্থ ছিলেন অনেক দিন। পরে কবিকে কলকাতায় ফিরিয়ে নেন বন্ধু কমরেড মুজফ্ফর আহমদ। কবি কলকাতা গেলেও আবার ফিরে আসেন কুমিল্লায়। বিয়ে করেন প্রমীলা দেবীকে। কবিকে এই বিয়ে দেন বিরজা দেবী।

কবি নজরুলের জীবনটা ছিল অদ্ভুত কষ্টের আঁধারে ঢাকা। তিনি ছিলেন চিরদুঃখী। ছোটবেলা থেকে কষ্টের সমুদ্রে সাঁতার কেটে তার বেড়ে ওঠা। কবি নজরুল ১৯৩০ সালের ৭ মে পুত্র বুলবুলকে হারিয়ে দিশাহারা হয়ে যান। বসন্ত রোগের তখন চিকিৎসা ছিল না। কবিও ছিলেন অর্থকষ্টে। রোগে ভারাক্রান্ত পুত্রের পাশে বসে কবি ফারসি ভাষা থেকে ‘রুবাইয়াৎ ই হাফিজ’ বাংলায় অনুবাদ করেন। এই সময় কবির যাপিত জীবনের মাঝে এক ধরনের আধ্যাত্মিকতা ভর করে। পুত্রের পাশে বসে থেকে লিখেছিলেন, ‘আমি দ্বার খুলে আর রাখব না পালিয়ে যাবে গো।’ কবি নজরুলের জীবনের আরেক বিপর্যয় প্রিয়তমা পত্নী প্রমীলা দেবীর চিরতরে চলে যাওয়া। মৃত্যুর আগে প্রমীলা দেবী পক্ষাঘাতগ্রস্ত ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর বেদনায় বিদ্রোহ ও প্রেমের এই কবি লিখেছিলেন, ‘যদি আর বাঁশি না বাজে, আমি কবি বলে বলছি না, আমি আপনাদের ভালোবাসা পেয়েছিলাম সেই অধিকারে বলছি, আপনারা আমায় ক্ষমা করবেন, আমায় ভুলে যাবেন, আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, আমি প্রেম পেতে এসেছিলাম, কিন্তু সে প্রেম পেলাম না বলে, এই নীরস পৃথিবী থেকে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।’ আহারে! কত আকুতি এই লাইনগুলোতে। হৃদয়কে নাড়া দেয় এখনো। কবি নজরুলের আরেকটি লাইন বুকের ভিতরে আমার সব সময় বাজে। কবি লিখেছেন,

‘যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে

অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় খুঁজবে আমায় খুঁজবে’

কবি নজরুল একদিকে জানতেন ফারসি, অন্যদিকে উর্দু, আরবিতেও তার দক্ষতা ছিল। অনুবাদ করেছেন অনেক। দুই হাতে গান লিখতেন শুধু অর্থাভাবে। ঈদ, রমজানে লিখতেন ইসলামী সংগীত। আবার পূজায় থাকত শ্যামাসংগীত। এমন অসাম্প্রদায়িক চিন্তার মানুষ কজন আছে? সেনাজীবন শেষে মাত্র ২২ বছর লেখালেখি করেছেন। জড়িয়েছিলেন রাজনীতিতেও। একবার তো ভোটেই দাঁড়ালেন। আমাদের আরেকজন কবি ভোটে অংশ নিয়েছিলেন তিনি কবি নির্মলেন্দু গুণ। তাঁর মার্কা ছিল কুমির। নির্মলেন্দু গুণের পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন হুমায়ূন আহমেদ। ঢাকায় বসে পত্রিকায় দাদার পক্ষে আমিও লিখলাম। নজরুল ছিলেন সবকিছুতে। প্রতিভা বসুর ‘জীবনের জলছবি’তে নজরুলকে নিয়ে মজার একটা লেখা পড়েছিলাম। পুরান ঢাকার ওয়ারীতে বাস করতেন প্রতিভা বসুরা। তখন তাঁর নাম ছিল রানু সোম। বাসায় তিনি গান শিখতেন ওস্তাদ দিলীপ রায়ের কাছে। দিলীপ রায় নজরুলগীতিও শেখাতেন। নজরুলগীতি মুগ্ধ করে রানু সোমকে। এ সময় ঢাকায় আসেন কবি নজরুল। একদিন দিলীপ রায় নজরুলকে নিয়ে আসেন রানু সোমদের ওয়ারীর বাড়িতে। খাওয়া-দাওয়ার-আড্ডা হলো। এরপর কবি মাঝে মাঝে আসতেন এই বাড়িতে। ওয়ারীতে তখন বনেদি হিন্দু পরিবারের বাস ছিল বেশি। মহল্লার ছেলেরা দেখল ঝাঁকড়া চুলের লোকটি নিয়মিত এই বাড়িতে আসে। তারা সন্দেহ করল, এই বাড়ির মেয়ে রানুর সঙ্গে লোকটার সম্পর্ক আছে। একটা মুসলমান ছেলের সঙ্গে হিন্দু মেয়ের সম্পর্ক? আর যায় কোথায়। রানু সোমের বাড়িতে আসতে গিয়ে নজরুল আক্রমণের শিকার হলেন। ওয়ারীর হিন্দু যুবকরা নজরুলের ওপর হামলা করে রক্তাক্ত করে ফেলে। এর অনেক দিন পর রেলস্টেশনে কবিকে দেখেন রানু সোম। তখন তিনি বুদ্ধদেব বসুর স্ত্রী প্রতিভা বসু। কবির দিকে এগিয়ে যান। নির্বাক কবি তাকিয়ে থাকেন, চিনতে পারেন না। কারণ কবি তখন নির্বাক জীবনে। ঢাকার মতো ঝামেলায় কবি তেমন পড়েননি কুমিল্লায়। বরং কুমিল্লায় শুধু সেনবাড়ি নয়, আরও অনেক পরিবারের সঙ্গে কবির সম্পর্ক বেড়ে ওঠে। বাবুদের তালপুকুর কিন্তু কুমিল্লাতেই। আবার শচীন দেববর্মণের সঙ্গে সুরের ঝঙ্কারও কবি তুলতেন কুমিল্লায়।

মানুষের জন্য লড়েছেন কবি নজরুল। আটকের পর আদালতে দেওয়া তাঁর জবানবন্দি ইতিহাস হয়ে আছে। বন্দী হিসেবে কবির জবানবন্দি ছিল- ‘আমার উপর অভিযোগ, আমি রাজবিদ্রোহী। তাই আমি আজ রাজকারাগারে বন্দী এবং রাজদ্বারে অভিযুক্ত।... আমি কবি, আমি অপ্রকাশ সত্যকে প্রকাশ করার জন্য, অমূর্ত সৃষ্টিকে মূর্তিদানের জন্য ভগবান কর্তৃক প্রেরিত। কবির কণ্ঠে ভগবান সাড়া দেন, আমার বাণী সত্যের প্রকাশিকা ভগবানের বাণী। সে বাণী রাজবিচারে রাজদ্রোহী হতে পারে, কিন্তু ন্যায়বিচারে সে বাণী ন্যায়দ্রোহী নয়। সত্যের প্রকাশ নিরুদ্ধ হবে না। আমার হাতের ধূমকেতু এবার ভগবানের হাতের অগ্নিমশাল হয়ে অন্যায় অত্যাচার দগ্ধ করবে।’ এর পরও নজরুলকে এক বছর সশ্রম কারাদ- দেওয়া হয়েছিল। কারাগারে তাঁর কলম থেমে থাকেনি। তিনি লিখলেন ‘শিকল পরা গান’ এবং ‘সৃষ্টি সুখের উল্লাস’-এর মতো প্রাণমাতানো কবিতা। কারাগারে থাকার সময় কবি অনশন করেন। এ সময় কবিকে বই উৎসর্গ করে অনশন ভাঙার অনুরোধ করেন রবীন্দ্রনাথ। শেষ পর্যন্ত অনশন ভঙ্গ করেন বিরজা দেবীর অনুরোধে। মানবতাকে গুরুত্ব দিতেন কবি। তাই লিখেছিলেন, ‘মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান/মুসলিম তার নয়নমণি হিন্দুু তাহার প্রাণ।’ আবার নারী-পুরুষের অধিকার নিয়ে নজরুল লিখলেন, ‘এই বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি, চিরকল্যাণকর/অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।’ এত দিন পরও আমরা এসব বিষয় নিয়ে বিতর্ক করি। আলোচনা করি। সমাধান নিয়ে বিভিন্ন জন ফতোয়া দিই। অথচ নজরুলের সেসব আধুনিক চিন্তা এখন ধরলে আজকের দিনে অনেক সমস্যার সমাধান এমনিতেই হয়ে যায়। বিতর্ক বাড়ে না।

কবি নজরুল দ্রোহের কবি ছিলেন। তিনি লিখলেন, ‘কারার ঐ লৌহ-কপাট’ কিংবা ‘বল বীর বল উন্নত মম শির...’। সেই কবিই লিখলেন, ‘আলগা করো গো খোঁপার বাঁধন...’ কিংবা ‘মোর প্রিয়া হবে এসো রানী দেব খোঁপায় তারার ফুল’, কিংবা ‘শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে’। আবার সময়কে নিয়ে বললেন, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ মানুষের মনের ভাষাকে কবি বুঝতে পারতেন। আমরা এত দিন পরও মানুষের মনের ভাষা বুঝি না। মানুষের চিন্তাকে ধুলোয় মিশিয়ে চলি। ক্ষমতা আমাদের অন্ধ করে দেয়। সমাজের গতিপথেও সমস্যার অন্ত নেই। মানুষ আর মানুষ নেই। অপরাধের ধরন বদল হয়েছে। অপরাধী সমাজে দম্ভ-অহংকার করে চলে। সমাজ পূজা করে অপরাধীকে। সামাজিক ন্যায়বিচার থেকে মানুষ বঞ্চিত। রাজনীতির নামে ভ-ামি চলে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি হারিয়ে গেছে। ভারতের মতো অসাম্প্রদায়িক চিন্তার দেশ এখন উগ্রবাদের রাজনীতিকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। উগ্রবাদের পক্ষে বক্তব্য-বিবৃতি গর্ব নিয়ে দিচ্ছে সবাই। ভারতের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক বেশি অসাম্প্রদায়িক দেশ। আমাদের অহংকার অসাম্প্রদায়িকতা। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ এর ওপর ভিত্তি করে দাঁড়িয়ে আছে। রবীন্দ্র-নজরুল আর বঙ্গবন্ধুর চিন্তার অসাম্প্রদায়িকতা আমাদের অহংকার। এ অহংকার টিকিয়ে রাখতে হবে। উগ্রবাদ আমাদের এখানে চলতে পারে না। এবার ভারতের নির্বাচনে আরেকটি দিক দেখলাম। তা হলো, বামদের ভরাডুবি। পশ্চিমবঙ্গে একটি বাদে সব বাম প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। মমতা সমর্থকরা বলছেন, বামরা ভোট দিয়েছে বিজেপিকে। বাম দল পশ্চিমবঙ্গে দীর্ঘদিন ক্ষমতায় ছিল। দিদির বিরোধিতার নামে বিজেপিকে সমর্থন কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। ভারতীয় নির্বাচনের আরেকটা দিক হলো, ’৭৭ সালের পর এবার আবারও নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ। তার পরও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সবাই ভোট মেনে নিয়েছেন। অভিনন্দন জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদির সরকারকে। মোদির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ। তিনি ভারতকে উগ্রতার দিকে ধারাবাহিক ধাবিত করবেন, না আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে থাকবেন- সেই সিদ্ধান্ত তাকে নিতে হবে। এর বাইরে গেলে ভারত আগামীর পথচলায় হোঁচট খাবে। বিশ্ব দেখবে মহাত্মা গান্ধী, নেহরু, সুভাষ বসুর আদর্শবর্জিত অন্য এক ভারতকে; যা প্রতিবেশী দেশগুলোর স্বাভাবিক পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে।

                লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে