শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুন, ২০১৯

ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। হজরত মুসা (আ.) নিজ জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। ঈসা (আ.) সম্প্রীতি ও সহনশীলতা এবং মানবপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন অনুসারীদের মধ্যে। মহানবী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো দুনিয়ায় আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হিসেবে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে চলার জন্য তিনি মানব জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

মানব সৃষ্টির ধর্মীয় তত্ত্বে জানা যায়, মহান সৃষ্টিকর্তা নবী হজরত আদম (আ.) কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন এবং ঐশী নির্দেশনার মাধ্যমে তাকে সব ধরনের জ্ঞানদান করেছিলেন। পরে বিশ্বে বহু নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা সবাই সৃষ্টিকর্তার ঐশীবাণী সংবলিত ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমে ধর্ম প্রচার, সমাজসংস্কার ও মানবতার সেবা করে গেছেন। ধর্মতত্ত্বে আমরা জানতে পারি যে, বিশ্বে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার কোনো কোনো মতে ২ লাখ ২৪ হাজার নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা নিজেদের জাতি গোষ্ঠীকে সত্য সুন্দর এবং কল্যাণের পথে পরিচালিত করার জন্য আমরণ চেষ্টা করে গেছেন। যেসব জাতি ধর্মের বিধান অনুসরণ ও অনুশাসনগুলো মেনে সৃষ্টিকর্তার পথে পরিচালিত হয়েছে তারাই সভ্য জাতি হিসেবে সুখে শান্তিতে জীবন নির্বাহ করতে পেরেছে। যে জাতি সৃষ্টিকর্তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে বিপথে চলতে চেয়েছে তারা অশান্তিতে ভুগে অচিরেই ধ্বংস হয়েছে। সোজা কথায় ধর্ম মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশ্বে ধর্মের পাশাপাশি পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে মানব কল্যাণে ধর্মই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যে জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মের প্রভাব বেশি জোরালো এবং শক্তিশালী ছিল সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তারা নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ধর্ম কোনো সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করতে দেয় না বরং সমাজে সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সাম্যের সৃষ্টি করে। সময়কালের বিবর্তনে যখন যে ধর্মগ্রন্থ মহান আল্লাহর প্রেরিত ঐশীবাণী হিসেবে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিই বিদ্যমান জাতিগোষ্ঠীর জন্য এক একটি সংবিধান হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত ধর্মের বাণীর মধ্যে এমন কিছু বিধান আদর্শ, দর্শন ও নির্দেশনা রয়েছে যে, যা পালন করলে মানুষের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য আস্থা ও শৃঙ্খলার উদ্ভব হয়। মানুষ বিপথে যাওয়ার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত সব ধর্মগ্রন্থেই প্রাণী জগৎসহ মানুষের জন্য কল্যাণ ও মঙ্গলের কথা বলা হয়েছে। যারা সঠিকভাবে ধর্মের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো লালন পালন করে তারা কখনই অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে পারে না। ধর্ম কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। মানুষ কোনো ধর্ম নিয়ে জন্মায় না। মানবচরিত্র ও সভ্যতা গড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্বভাবচরিত্রে জীবন নির্বাহে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্ম বিকশিত, প্রতিভাত হতে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনকে গভীরভাবে আলোড়িত ও প্রভাবান্বিত করে এবং সৎপথে চলতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ ধর্মপরায়ণ মানুষের দেশ, নাগরিকদের যার যার ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করার স্বাধীনতা রয়েছে এ দেশে। এ দেশের নাগরিকদের প্রায় ৯০ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম শান্তি ও শৃঙ্খলার ধর্ম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত শোচনীয় ও নাজুক অবস্থার দিকে যাচ্ছে। দেশে পুলিশ, র‌্যাব, নিয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধান রক্ষা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্যবোধের সংকট মানুষের মধ্যে কেমন যেন অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। দিনে দিনে মানুষ দিগি¦দিকশূন্য হয়ে পড়ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনেপ্রাণে চেষ্টা করে দেশকে দারিদ্র্য থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। কিন্তু দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছেন, এমন দাবি নিজেও তিনি করেননি। ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের মন থেকে ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কিনা ভাবতে হবে। মানুষ মূল্যবোধের সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে যা দেশ এবং সমাজের জন্য অশনিসংকেত। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যায় অত্যাচার খুন খারাবি হত্যা গুম অপহরণ চুরি ডাকাতি ছিনতাই লুটপাট মাদক ব্যবসা ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ সমাজজীবনকে কলুসিত করছে। মানুষের জীবনকে তছনছ করে দিচ্ছে। পিতা-মাতা, ভাইবোন আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভালোবাসা স্নেহমমতা সম্প্রীতি সৌহার্দ্যরে অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। ধর্ম সব নাগরিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। ধর্মে কোনো বামপন্থি ডানপন্থি নেই। সবাই এক আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের  আদর্শের পথে চলে।

ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের সুষ্ঠু জীবন পরিচালনার পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে। সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি অসততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দেশ ও জাতির জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হয় যে জঙ্গিবাদ, তা ঠেকানোর সর্বোত্তম পথ হলো মানুষকে ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অবহিত করা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের দূরতম সম্পর্ক নেই এ সত্যটি যারা অনুধাবন করবেন, তাদের পক্ষে কখনো সে অন্যায় পথে পা বাড়ানো সম্ভব হবে না। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে যারা সমাজজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় ধর্মকে যারা রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে চায় তাদের ঠেকাতেও ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুশীলন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাওয়ার এই ধারাকে টেকসই করতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরেশোরে লড়তে হবে। সুশাসনের বিষয়টিও নিশ্চিত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এ মূল্যবোধ সামাজিক সংকট মোচনের পথ দেখাতে পারে।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম