শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুন, ২০১৯

ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। হজরত মুসা (আ.) নিজ জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। ঈসা (আ.) সম্প্রীতি ও সহনশীলতা এবং মানবপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন অনুসারীদের মধ্যে। মহানবী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো দুনিয়ায় আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হিসেবে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে চলার জন্য তিনি মানব জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

মানব সৃষ্টির ধর্মীয় তত্ত্বে জানা যায়, মহান সৃষ্টিকর্তা নবী হজরত আদম (আ.) কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন এবং ঐশী নির্দেশনার মাধ্যমে তাকে সব ধরনের জ্ঞানদান করেছিলেন। পরে বিশ্বে বহু নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা সবাই সৃষ্টিকর্তার ঐশীবাণী সংবলিত ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমে ধর্ম প্রচার, সমাজসংস্কার ও মানবতার সেবা করে গেছেন। ধর্মতত্ত্বে আমরা জানতে পারি যে, বিশ্বে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার কোনো কোনো মতে ২ লাখ ২৪ হাজার নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা নিজেদের জাতি গোষ্ঠীকে সত্য সুন্দর এবং কল্যাণের পথে পরিচালিত করার জন্য আমরণ চেষ্টা করে গেছেন। যেসব জাতি ধর্মের বিধান অনুসরণ ও অনুশাসনগুলো মেনে সৃষ্টিকর্তার পথে পরিচালিত হয়েছে তারাই সভ্য জাতি হিসেবে সুখে শান্তিতে জীবন নির্বাহ করতে পেরেছে। যে জাতি সৃষ্টিকর্তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে বিপথে চলতে চেয়েছে তারা অশান্তিতে ভুগে অচিরেই ধ্বংস হয়েছে। সোজা কথায় ধর্ম মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশ্বে ধর্মের পাশাপাশি পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে মানব কল্যাণে ধর্মই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যে জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মের প্রভাব বেশি জোরালো এবং শক্তিশালী ছিল সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তারা নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ধর্ম কোনো সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করতে দেয় না বরং সমাজে সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সাম্যের সৃষ্টি করে। সময়কালের বিবর্তনে যখন যে ধর্মগ্রন্থ মহান আল্লাহর প্রেরিত ঐশীবাণী হিসেবে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিই বিদ্যমান জাতিগোষ্ঠীর জন্য এক একটি সংবিধান হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত ধর্মের বাণীর মধ্যে এমন কিছু বিধান আদর্শ, দর্শন ও নির্দেশনা রয়েছে যে, যা পালন করলে মানুষের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য আস্থা ও শৃঙ্খলার উদ্ভব হয়। মানুষ বিপথে যাওয়ার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত সব ধর্মগ্রন্থেই প্রাণী জগৎসহ মানুষের জন্য কল্যাণ ও মঙ্গলের কথা বলা হয়েছে। যারা সঠিকভাবে ধর্মের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো লালন পালন করে তারা কখনই অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে পারে না। ধর্ম কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। মানুষ কোনো ধর্ম নিয়ে জন্মায় না। মানবচরিত্র ও সভ্যতা গড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্বভাবচরিত্রে জীবন নির্বাহে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্ম বিকশিত, প্রতিভাত হতে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনকে গভীরভাবে আলোড়িত ও প্রভাবান্বিত করে এবং সৎপথে চলতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ ধর্মপরায়ণ মানুষের দেশ, নাগরিকদের যার যার ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করার স্বাধীনতা রয়েছে এ দেশে। এ দেশের নাগরিকদের প্রায় ৯০ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম শান্তি ও শৃঙ্খলার ধর্ম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত শোচনীয় ও নাজুক অবস্থার দিকে যাচ্ছে। দেশে পুলিশ, র‌্যাব, নিয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধান রক্ষা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্যবোধের সংকট মানুষের মধ্যে কেমন যেন অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। দিনে দিনে মানুষ দিগি¦দিকশূন্য হয়ে পড়ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনেপ্রাণে চেষ্টা করে দেশকে দারিদ্র্য থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। কিন্তু দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছেন, এমন দাবি নিজেও তিনি করেননি। ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের মন থেকে ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কিনা ভাবতে হবে। মানুষ মূল্যবোধের সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে যা দেশ এবং সমাজের জন্য অশনিসংকেত। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যায় অত্যাচার খুন খারাবি হত্যা গুম অপহরণ চুরি ডাকাতি ছিনতাই লুটপাট মাদক ব্যবসা ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ সমাজজীবনকে কলুসিত করছে। মানুষের জীবনকে তছনছ করে দিচ্ছে। পিতা-মাতা, ভাইবোন আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভালোবাসা স্নেহমমতা সম্প্রীতি সৌহার্দ্যরে অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। ধর্ম সব নাগরিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। ধর্মে কোনো বামপন্থি ডানপন্থি নেই। সবাই এক আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের  আদর্শের পথে চলে।

ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের সুষ্ঠু জীবন পরিচালনার পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে। সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি অসততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দেশ ও জাতির জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হয় যে জঙ্গিবাদ, তা ঠেকানোর সর্বোত্তম পথ হলো মানুষকে ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অবহিত করা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের দূরতম সম্পর্ক নেই এ সত্যটি যারা অনুধাবন করবেন, তাদের পক্ষে কখনো সে অন্যায় পথে পা বাড়ানো সম্ভব হবে না। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে যারা সমাজজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় ধর্মকে যারা রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে চায় তাদের ঠেকাতেও ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুশীলন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাওয়ার এই ধারাকে টেকসই করতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরেশোরে লড়তে হবে। সুশাসনের বিষয়টিও নিশ্চিত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এ মূল্যবোধ সামাজিক সংকট মোচনের পথ দেখাতে পারে।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলো তিন হাজার শিক্ষার্থী

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ
সিরিয়ায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাসে বোমা বিস্ফোরণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে ২ জনের লাশ উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার
ইতালির যে গ্রামে বাড়ি কিনলেই মিলবে ২৩ হাজার ডলার

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ
যশোরে ভৈরব নদের অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা
চীনে ৩০ খ্রিস্টানকে গ্রেফতারের অভিযোগ, দমন পীড়নের শঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক বিএফআইইউ প্রধান শাহীনুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস
জাল নথির বিষয়ে সতর্ক করলো সুইডিশ দূতাবাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মাঝেই পশ্চিম তীরে ভূমি দখল করছে ইসরায়েল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
দেশব্যাপী নেয়া হচ্ছে অভিযান ও আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
বিশ্বে বাংলাদেশের পাটপণ্য ও কাঁচা পাটের চাহিদা রয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা
সিলেটে আদালত চত্বরে আ.লীগ নেতার হামলা শিকার সাংবাদিকরা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র
ইবির পুকুরে ডুবে যাচ্ছিল দুই শিক্ষার্থী, উদ্ধার করলেন সিনিয়র

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
পঞ্চগড়ে বায়ুদূষণ রোধে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
শাহ আমানতে সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ
মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে পাসের হার ৯৯.৬৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় ইজিবাইক চালকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
সিলেট রেলওয়ে স্টেশনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল
নেত্রকোনায় এইচএসসি পরীক্ষায় চার কলেজে সবাই ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন