শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুন, ২০১৯

ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। হজরত মুসা (আ.) নিজ জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। ঈসা (আ.) সম্প্রীতি ও সহনশীলতা এবং মানবপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন অনুসারীদের মধ্যে। মহানবী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো দুনিয়ায় আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হিসেবে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে চলার জন্য তিনি মানব জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

মানব সৃষ্টির ধর্মীয় তত্ত্বে জানা যায়, মহান সৃষ্টিকর্তা নবী হজরত আদম (আ.) কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন এবং ঐশী নির্দেশনার মাধ্যমে তাকে সব ধরনের জ্ঞানদান করেছিলেন। পরে বিশ্বে বহু নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা সবাই সৃষ্টিকর্তার ঐশীবাণী সংবলিত ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমে ধর্ম প্রচার, সমাজসংস্কার ও মানবতার সেবা করে গেছেন। ধর্মতত্ত্বে আমরা জানতে পারি যে, বিশ্বে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার কোনো কোনো মতে ২ লাখ ২৪ হাজার নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা নিজেদের জাতি গোষ্ঠীকে সত্য সুন্দর এবং কল্যাণের পথে পরিচালিত করার জন্য আমরণ চেষ্টা করে গেছেন। যেসব জাতি ধর্মের বিধান অনুসরণ ও অনুশাসনগুলো মেনে সৃষ্টিকর্তার পথে পরিচালিত হয়েছে তারাই সভ্য জাতি হিসেবে সুখে শান্তিতে জীবন নির্বাহ করতে পেরেছে। যে জাতি সৃষ্টিকর্তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে বিপথে চলতে চেয়েছে তারা অশান্তিতে ভুগে অচিরেই ধ্বংস হয়েছে। সোজা কথায় ধর্ম মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশ্বে ধর্মের পাশাপাশি পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে মানব কল্যাণে ধর্মই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যে জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মের প্রভাব বেশি জোরালো এবং শক্তিশালী ছিল সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তারা নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ধর্ম কোনো সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করতে দেয় না বরং সমাজে সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সাম্যের সৃষ্টি করে। সময়কালের বিবর্তনে যখন যে ধর্মগ্রন্থ মহান আল্লাহর প্রেরিত ঐশীবাণী হিসেবে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিই বিদ্যমান জাতিগোষ্ঠীর জন্য এক একটি সংবিধান হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত ধর্মের বাণীর মধ্যে এমন কিছু বিধান আদর্শ, দর্শন ও নির্দেশনা রয়েছে যে, যা পালন করলে মানুষের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য আস্থা ও শৃঙ্খলার উদ্ভব হয়। মানুষ বিপথে যাওয়ার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত সব ধর্মগ্রন্থেই প্রাণী জগৎসহ মানুষের জন্য কল্যাণ ও মঙ্গলের কথা বলা হয়েছে। যারা সঠিকভাবে ধর্মের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো লালন পালন করে তারা কখনই অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে পারে না। ধর্ম কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। মানুষ কোনো ধর্ম নিয়ে জন্মায় না। মানবচরিত্র ও সভ্যতা গড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্বভাবচরিত্রে জীবন নির্বাহে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্ম বিকশিত, প্রতিভাত হতে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনকে গভীরভাবে আলোড়িত ও প্রভাবান্বিত করে এবং সৎপথে চলতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ ধর্মপরায়ণ মানুষের দেশ, নাগরিকদের যার যার ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করার স্বাধীনতা রয়েছে এ দেশে। এ দেশের নাগরিকদের প্রায় ৯০ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম শান্তি ও শৃঙ্খলার ধর্ম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত শোচনীয় ও নাজুক অবস্থার দিকে যাচ্ছে। দেশে পুলিশ, র‌্যাব, নিয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধান রক্ষা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্যবোধের সংকট মানুষের মধ্যে কেমন যেন অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। দিনে দিনে মানুষ দিগি¦দিকশূন্য হয়ে পড়ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনেপ্রাণে চেষ্টা করে দেশকে দারিদ্র্য থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। কিন্তু দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছেন, এমন দাবি নিজেও তিনি করেননি। ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের মন থেকে ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কিনা ভাবতে হবে। মানুষ মূল্যবোধের সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে যা দেশ এবং সমাজের জন্য অশনিসংকেত। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যায় অত্যাচার খুন খারাবি হত্যা গুম অপহরণ চুরি ডাকাতি ছিনতাই লুটপাট মাদক ব্যবসা ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ সমাজজীবনকে কলুসিত করছে। মানুষের জীবনকে তছনছ করে দিচ্ছে। পিতা-মাতা, ভাইবোন আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভালোবাসা স্নেহমমতা সম্প্রীতি সৌহার্দ্যরে অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। ধর্ম সব নাগরিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। ধর্মে কোনো বামপন্থি ডানপন্থি নেই। সবাই এক আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের  আদর্শের পথে চলে।

ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের সুষ্ঠু জীবন পরিচালনার পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে। সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি অসততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দেশ ও জাতির জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হয় যে জঙ্গিবাদ, তা ঠেকানোর সর্বোত্তম পথ হলো মানুষকে ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অবহিত করা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের দূরতম সম্পর্ক নেই এ সত্যটি যারা অনুধাবন করবেন, তাদের পক্ষে কখনো সে অন্যায় পথে পা বাড়ানো সম্ভব হবে না। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে যারা সমাজজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় ধর্মকে যারা রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে চায় তাদের ঠেকাতেও ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুশীলন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাওয়ার এই ধারাকে টেকসই করতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরেশোরে লড়তে হবে। সুশাসনের বিষয়টিও নিশ্চিত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এ মূল্যবোধ সামাজিক সংকট মোচনের পথ দেখাতে পারে।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য

শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড

সম্পাদকীয়