শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ জুন, ২০১৯

ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

ইঞ্জিনিয়ার এম এ মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই

মানব সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে ধর্মকে কেন্দ্র করে। হজরত মুসা (আ.) নিজ জাতিকে মুক্তির পথ দেখিয়েছিলেন। ঈসা (আ.) সম্প্রীতি ও সহনশীলতা এবং মানবপ্রেমের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছিলেন অনুসারীদের মধ্যে। মহানবী মুহম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তো দুনিয়ায় আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতার প্রতীক হিসেবে। সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের পথে চলার জন্য তিনি মানব জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

মানব সৃষ্টির ধর্মীয় তত্ত্বে জানা যায়, মহান সৃষ্টিকর্তা নবী হজরত আদম (আ.) কে প্রথম মানব হিসেবে সৃষ্টি করেছিলেন এবং ঐশী নির্দেশনার মাধ্যমে তাকে সব ধরনের জ্ঞানদান করেছিলেন। পরে বিশ্বে বহু নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তাঁরা সবাই সৃষ্টিকর্তার ঐশীবাণী সংবলিত ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমে ধর্ম প্রচার, সমাজসংস্কার ও মানবতার সেবা করে গেছেন। ধর্মতত্ত্বে আমরা জানতে পারি যে, বিশ্বে প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার কোনো কোনো মতে ২ লাখ ২৪ হাজার নবী রসুলের আবির্ভাব ঘটেছে। তারা নিজেদের জাতি গোষ্ঠীকে সত্য সুন্দর এবং কল্যাণের পথে পরিচালিত করার জন্য আমরণ চেষ্টা করে গেছেন। যেসব জাতি ধর্মের বিধান অনুসরণ ও অনুশাসনগুলো মেনে সৃষ্টিকর্তার পথে পরিচালিত হয়েছে তারাই সভ্য জাতি হিসেবে সুখে শান্তিতে জীবন নির্বাহ করতে পেরেছে। যে জাতি সৃষ্টিকর্তার আদেশের বিরুদ্ধাচরণ করে বিপথে চলতে চেয়েছে তারা অশান্তিতে ভুগে অচিরেই ধ্বংস হয়েছে। সোজা কথায় ধর্ম মানবজীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। বিশ্বে ধর্মের পাশাপাশি পুঁজিবাদ, সাম্যবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র, সমাজনীতি, অর্থনীতি যা কিছু সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে মানব কল্যাণে ধর্মই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। যে জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে ধর্মের প্রভাব বেশি জোরালো এবং শক্তিশালী ছিল সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তারা নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ধর্ম কোনো সামাজিক বৈষম্য সৃষ্টি করতে দেয় না বরং সমাজে সুষম বণ্টনের মাধ্যমে সাম্যের সৃষ্টি করে। সময়কালের বিবর্তনে যখন যে ধর্মগ্রন্থ মহান আল্লাহর প্রেরিত ঐশীবাণী হিসেবে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তার প্রতিটিই বিদ্যমান জাতিগোষ্ঠীর জন্য এক একটি সংবিধান হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে। সৃষ্টিকর্তার প্রেরিত ধর্মের বাণীর মধ্যে এমন কিছু বিধান আদর্শ, দর্শন ও নির্দেশনা রয়েছে যে, যা পালন করলে মানুষের মধ্যে সুদৃঢ় ঐক্য আস্থা ও শৃঙ্খলার উদ্ভব হয়। মানুষ বিপথে যাওয়ার ক্ষেত্রে মানসিকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ পর্যন্ত বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত সব ধর্মগ্রন্থেই প্রাণী জগৎসহ মানুষের জন্য কল্যাণ ও মঙ্গলের কথা বলা হয়েছে। যারা সঠিকভাবে ধর্মের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো লালন পালন করে তারা কখনই অন্যায় কাজে লিপ্ত হতে পারে না। ধর্ম কারও ওপর চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। মানুষ কোনো ধর্ম নিয়ে জন্মায় না। মানবচরিত্র ও সভ্যতা গড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের স্বভাবচরিত্রে জীবন নির্বাহে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্ম বিকশিত, প্রতিভাত হতে থাকে। ধর্ম মানুষের জীবনকে গভীরভাবে আলোড়িত ও প্রভাবান্বিত করে এবং সৎপথে চলতে সাহায্য করে। বাংলাদেশ ধর্মপরায়ণ মানুষের দেশ, নাগরিকদের যার যার ধর্ম নির্বিঘেœ পালন করার স্বাধীনতা রয়েছে এ দেশে। এ দেশের নাগরিকদের প্রায় ৯০ শতাংশ ইসলাম ধর্মাবলম্বী। ইসলাম শান্তি ও শৃঙ্খলার ধর্ম। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপট অত্যন্ত শোচনীয় ও নাজুক অবস্থার দিকে যাচ্ছে। দেশে পুলিশ, র‌্যাব, নিয়োগ করে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বিধান রক্ষা করার আপ্রাণ চেষ্টা করেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্যবোধের সংকট মানুষের মধ্যে কেমন যেন অস্থির পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। দিনে দিনে মানুষ দিগি¦দিকশূন্য হয়ে পড়ছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনেপ্রাণে চেষ্টা করে দেশকে দারিদ্র্য থেকে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করেছেন। কিন্তু দুর্নীতি ঠেকানোর ক্ষেত্রে শতভাগ সফল হয়েছেন, এমন দাবি নিজেও তিনি করেননি। ধর্মীয় অনুশাসন মানুষের মন থেকে ক্রমান্বয়ে কমে যাওয়ায় নাজুক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে কিনা ভাবতে হবে। মানুষ মূল্যবোধের সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে যা দেশ এবং সমাজের জন্য অশনিসংকেত। বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় অন্যায় অত্যাচার খুন খারাবি হত্যা গুম অপহরণ চুরি ডাকাতি ছিনতাই লুটপাট মাদক ব্যবসা ধর্ষণ ইত্যাদি অপরাধ সমাজজীবনকে কলুসিত করছে। মানুষের জীবনকে তছনছ করে দিচ্ছে। পিতা-মাতা, ভাইবোন আত্মীয়স্বজনের মধ্যে ভালোবাসা স্নেহমমতা সম্প্রীতি সৌহার্দ্যরে অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে। ধর্ম সব নাগরিকের জন্য সামাজিক সুরক্ষা হিসেবে কাজ করে। ধর্মে কোনো বামপন্থি ডানপন্থি নেই। সবাই এক আল্লাহ এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের  আদর্শের পথে চলে।

ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের সুষ্ঠু জীবন পরিচালনার পথপ্রদর্শক হয়ে উঠতে পারে। সমাজে শান্তিশৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি অসততার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ধর্মীয় মূল্যবোধ আমাদের হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। এমনকি দেশ ও জাতির জন্য হুমকি বলে বিবেচিত হয় যে জঙ্গিবাদ, তা ঠেকানোর সর্বোত্তম পথ হলো মানুষকে ধর্মীয় মূল্যবোধ সম্পর্কে অবহিত করা। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের সঙ্গে ইসলামের দূরতম সম্পর্ক নেই এ সত্যটি যারা অনুধাবন করবেন, তাদের পক্ষে কখনো সে অন্যায় পথে পা বাড়ানো সম্ভব হবে না। ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে যারা সমাজজীবনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় ধর্মকে যারা রাজনীতির হাতিয়ার বানাতে চায় তাদের ঠেকাতেও ধর্মীয় মূল্যবোধের অনুশীলন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এগিয়ে যাওয়ার এই ধারাকে টেকসই করতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে জোরেশোরে লড়তে হবে। সুশাসনের বিষয়টিও নিশ্চিত করা দরকার। এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকল্প নেই। এ মূল্যবোধ সামাজিক সংকট মোচনের পথ দেখাতে পারে।

                লেখক : কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে