শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ জুন, ২০১৯

স্থানীয় সরকারের বেতন কেন্দ্রীয় সরকার কেন দেবে!

মোশাররফ হোসেন মুসা
প্রিন্ট ভার্সন
স্থানীয় সরকারের বেতন কেন্দ্রীয় সরকার কেন দেবে!

এ দেশে স্বায়ত্তশাসিত বহু প্রতিষ্ঠান আছে যারা অফিস ভাড়া, আপ্যায়ন ব্যয়, কর্মচারীর বেতন-ভাতা ইত্যাদি নিজেদের অর্থে পরিশোধ করে। যেমন বিভিন্ন ক্লাব, পার্টি অফিস, প্রেস ক্লাব, ব্যবসায়ী সমিতি ইত্যাদির নাম উল্লেখ করা যায়। স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা স্বায়ত্তশাসনের দাবি করেন; কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে নিজেদের বেতন বৃদ্ধিসহ কর্মচারীদের বেতন প্রদানেরও দাবি তোলেন। এতে প্রতীয়মান হয়, সরকার কী, স্বায়ত্তশাসন কী, আয়-ব্যয় কী, উন্নয়ন কীভাবে হয় ইত্যাদি তাদের ভাবনায় নেই। বাংলাদেশে গ্রামীণ ভিত্তিমূলে (ব্যাসিক ইউনিট) ইউনিয়ন পরিষদ ও নগরীয় ভিত্তিমূলে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন রয়েছে। পত্রিকাসূত্রে জানা গেছে, ৩২৭টি পৌরসভার মধ্যে মাত্র ৪৯টি পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন নিয়মিত দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯-এর ৫ ধারায় পৌরসভাকে সরকারের প্রশাসনিক ইউনিট হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। আইনের ৯১ (৪ এর ক) ধারায় বলা আছে, পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও ভাতা নিজস্ব তহবিল থেকে দিতে হবে। তবে স্থানীয় সরকারের আরেক প্রশাসনিক ইউনিট ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষেত্রে পরিষদের আয় থেকে ২৫ শতাংশ অর্থ জোগান দেওয়ার বিধান রয়েছে। সরকারের বরাদ্দ থেকে বাকি ৭৫ শতাংশ প্রদান করা হয়। একই ধরনের প্রশাসনিক ইউনিট হলেও বেতন-ভাতার ক্ষেত্রে বৈষম্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অ্যাসোসিয়েশন (প্রথম আলো, ১৯ এপ্রিল, ২০১৯)। স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯-এ পৌরসভা প্রতিষ্ঠার অধ্যায়ে বলা আছে, একটি পল্লী এলাকাকে পৌরসভা ঘোষণার আগে চারটি শর্ত পূরণ করতে হবে, তথা (ক) তিন-চতুর্থাংশ ব্যক্তি অকৃষি পেশায় নিয়োজিত থাকতে হবে; (খ) শতকরা ৩৩ ভাগ ভূমি অকৃষি প্রকৃতির হতে হবে; (গ) জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে গড়ে ১ হাজার ৫০০ হতে হবে। বাস্তবে রাজনৈতিক বিবেচনায় বহু গ্রামীণ এলাকাকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। পৌরসভার মেয়ররা অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ব্যক্তিদের মাস্টার রোলে নিয়োগ দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেন। তারা তথাকথিত জনপ্রিয়তা রক্ষার নামে নিজস্ব আয় বৃদ্ধির চেষ্টাও করেন না। স্থানীয় সরকারের ব্যাসিক ইউনিটগুলোকে বাজেট গ্রহণের ক্ষমতা দেওয়া আছে। বাজেটে নিজস্ব আয়ের বিভিন্ন খাত, সরকারের অনুদান, বিভিন্ন প্রকল্প খাতে ব্যয়, কর্মচারীদের বেতন কীভাবে পরিশোধ করা হবে ইত্যাদি উল্লেখসহ আয় ও ব্যয়ের বিভিন্ন খাতের নাম উল্লেখ থাকে। স্থানীয় সরকারের ব্যাসিক ইউনিটগুলোকে হোল্ডিং কর আদায়, ব্যবসায়িক লাইসেন্স ফি আদায়, যানবাহন ফি আদায়সহ প্রয়োজনে বিভিন্ন খাত সৃষ্টির ক্ষমতা দেওয়া আছে। জনগণও ট্যাক্স দিতে আগ্রহী। তাদের বক্তব্য, তারা ট্যাক্স দেন কিন্তু কাক্সিক্ষত সেবা পান না। অথচ বহু পৌরসভায় প্রয়োজনের তুলনায় বেশি কর্মচারী নিয়োগ দেওয়ায় তারা কর্ম না করেই বেতন নেন। আবার পৌরসভায় শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী নিযুক্ত থাকলেও ইউনিয়ন পরিষদে মাত্র একজন কর্মচারী (ইউপি সচিব) রয়েছেন। ফলে একজন ইউপি সচিবের পক্ষে বিভিন্ন সভা পরিচালনাসহ পরিষদের যাবতীয় কাগজপত্র সংরক্ষণ করা ভীষণ কষ্টকর হয়ে পড়ে। দেশে ৪ হাজার ৫৭১টি ইউনিয়ন পরিষদে ৪ হাজার ৫৭১ জন সচিব, ৪৫ হাজার ৭১০ জন গ্রামপুলিশ রয়েছেন। বর্তমানে পৌরসভা কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন, ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি এবং গ্রামপুলিশ সমিতি সবাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে তাদের শতভাগ বেতন প্রদানের জন্য দাবি জানাচ্ছেন। তারা ভুলে যান যে, তাদের বেতনের ব্যয়ভার কেন্দ্রীয় সরকার বহন করলে ‘স্থানীয় সরকার’ নামে কোনো প্রতিষ্ঠান থাকে না। স্থানীয় সরকারকে কার্যকরের জন্য সরকার বিভিন্ন সময় হরেকরকম প্রজেক্ট গ্রহণ করে। সর্বশেষ এলজিএসপি (লোকাল গভর্নমেন্ট সাপোর্ট প্রোগ্রাম) নামে একটি প্রকল্প চালু করা হয়। প্রকল্পটি বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে ২০০৬ সালে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়। বর্তমানে ৪ হাজার ৫৭১টি ইউনিয়নে এলজিএসপি-৩ চালু রয়েছে। প্রকল্পের মুখবন্ধে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিদের মালিকানা বোধ (ঙহিবৎংযরঢ়) জাগ্রত করাই প্রকল্পটির প্রধান উদ্দেশ্য। সেজন্য এ প্রকল্পের অর্থ দ্বারা প্রতিনিধিদের সম্মানি ভাতা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সেইসঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদ ভবন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান উন্নয়নে এ খাতের অর্থ ব্যয় করা যাবে না বলে উল্লেখ আছে। এলজিএসপির অর্থ ব্যয় করার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বিধিমালা থাকায় স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা এলাকার প্রকৃত উন্নয়নের আলোকে নয়, বিধিমালার আলোকে প্রকল্প নেন। ফলে একপর্যায়ে কাগজপত্র সমন্বয় করাই মুখ্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। মানীষীরা বহু আগেই বলেছেন, অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে একটি দেশ কখনই স্বাবলম্বী হয় না। উদাহরণটি স্থানীয় সরকারের বেলায়ও খাটে। কেন্দ্রীয় সরকারের অনুদানকে স্থানীয় সরকারের প্রতিনিধিরা ‘সরকারি মাল’ হিসেবে ব্যয় করেন। অথচ একটি দেশে সুশাসন আনয়নের ক্ষেত্রে স্থানীয় সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সেজন্য স্থানীয় সরকারকে স্বশাসন দেওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নেই। কেউ কেউ দুর্নীতির দোহাই দিয়ে স্থানীয় সরকারকে পরাধীন রাখার পক্ষে। তাদের নিশ্চয়ই জানা রয়েছে, দায়িত্ব দেওয়া ছাড়া দায়িত্ববান ব্যক্তি পাওয়া যায় না। এ বিষয়ে বিচারপতি হাবিবুর রহমান এক সাক্ষৎকারে বলেছিলেন, ‘সেখানে যাই হোক, তাদেরকে স্বাধীনতা দিয়ে দিতে হবে।’ সেজন্য সিডিএলজি দীর্ঘদিন যাবৎ বলে আসছে, এ দেশে আয়তন, জনঘনত্ব, ভৌগোলিক বাস্তবতা, ইতিহাস-ঐতিহ্য বিবেচনায় নিয়ে দুই ধরনের সরকারব্যবস্থা তথা কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাই বাস্তবায়নযোগ্য। স্থানীয় সরকারের স্তর বিন্যাস করে প্রতিটি ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। ‘জেলা সরকার’ হবে সর্বোচ্চ ইউনিট। জেলা সরকার এক হাতে নগরীয় সরকারগুলোকে এবং অন্য হাতে গ্রামীণ সরকারগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করবে। স্থানীয় সরকারের আলাদা ক্যাডার সার্ভিসসহ নিজস্ব কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা স্থানীয় সরকারকেই বহন করতে হবে। এ পদ্ধতি গ্রহণ করলে ট্যাক্স আহরণসহ সবকিছুই ‘বটম-আপ’ হয়ে পড়বে। তখন স্থানীয় সরকারের কোনো অর্থ সংকট থাকবে না।

                লেখক : গণতন্ত্রায়ন ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক।

                ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম