শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

উপমহাদেশের রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নির্বাচনে জিতে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করার প্রাক্কালে আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বরের নামে শপথ করেন যে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কর্তব্য পালন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা আরও ভয়াবহ। ওখানে বাইবেল, কোরআন ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে সাংসদদের শপথ করতে হয়। সাংসদদের ব্যক্তিগত ধর্ম-বিশ্বাস রাষ্ট্র পরিচালনায় আদৌ কি কোনও ভূমিকা রাখে? ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ধর্মীয় বিশ্বাসের চেয়ে সংবিধানে বিশ্বাসের ওপর গুরুত্ব দেওয়া। যে সাংসদ রাষ্ট্রের সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, যে সাংসদ জনগণের সেবা করতে চান, কারণ তিনি দেশকে ভালোবাসেন, সমাজের উন্নতি চান, মানুষের সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য এবং সুনিরাপত্তা চান, তাঁর কারও নামে শপথ করতে হয় না, তিনি দেশ ও দশের সেবায় নিজেই ঝাঁপিয়ে পড়েন কোনও রকম শপথ ছাড়াই। যাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েন, আদর্শের কারণেই পড়েন। কথার খেলাপ করলে ঈশ্বর শাস্তি দেবেন, এই ভয়ে কেউ জনগণের সেবা করেন না। যাঁরা ঈশ্বরের নামে শপথ করে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করেন, তারা কি তাঁদের শপথ ভাঙেন না? অহরহই ভাঙেন। এমন নয় যে তারা এমনই গোঁড়া ধার্মিক যে শপথ করেছেন কখনও অন্যায় করবেন না, তাই অন্যায় করবেন না। তাঁরা কিন্তু বারবারই ঈশ্বরের নামে করা শপথ ভেঙে তাদের ঈশ্বরকে অপমান করছেন বারবার, শপথকে অর্থহীন করছেনই। শপথ প্রক্রিয়ায় ধর্ম বা ঈশ্বরকে আনারই তো দরকার নেই, বিশেষ করে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে।

এখনও যে-সব দেশে রাজতন্ত্র বজায় আছে, এখনও সেসব দেশে রাজা রানীকে সেবা করার শপথ নেন সাংসদগণ। কোথাও কোথাও রাষ্ট্রপতিকে মেনে চলার শপথ নেওয়া হয়। ধর্ম থেকে রাষ্ট্রকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করেও ইউরোপের কিছু কিছু দেশ এখনও ঈশ্বরের নামে শপথ নিচ্ছে। অথবা দেশ সেবার জন্য ঈশ্বরের সাহায্য চাইছে। ভালো যে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে আজকাল শপথ নিতে গেলে ঈশ্বরের নামে শপথ নিতে হয় না। ওদিকে বেশির ভাগ মুসলিম রাষ্ট্রে আল্লাহর নামে শপথ নেওয়া হয়।

সেদিন ভারতের নতুন সাংসদগণ শপথ করার সময় নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাসের স্লোগান দিলেন। রাজনীতি ক্রমশ স্লোগানসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কেউ বললেন, জয় শ্রীরাম, কেউ বললেন আল্লাহু আকবর। সংসদকে কি অন্তত ব্যক্তিগত ধর্ম বিশ্বাস থেকে আলাদা করা যায় না? ভারতে বিভিন্ন লোকের বিভিন্ন ভগবান। কেউ রামে বিশ্বাস করেন তো কেউ গণেশে, কেউ দুর্গায়, কেউ হনুমানে। কিন্তু সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে উত্তর ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের স্লোগান।

সংসদকে ধর্ম থেকে দূরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। ভারতীয় উপমহাদেশ ধর্মের কারণে বিভক্ত হয়েছে, এখনও ধর্মীয় মৌলবাদ আর সন্ত্রাস বড় একটি সমস্যা। পাকিস্তানে, বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বলে সংখ্যালঘু, অসাম্প্রদায়িক মানুষ এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই নষ্ট হচ্ছে। ভারতের কাশ্মীরে মুসলিম সন্ত্রাসীদের নিয়ে সমস্যা চলছেই, নতুন উপদ্রপ মুসলিম কট্টরপন্থিদের ধরনে গড়ে ওঠা হিন্দু কট্টরপন্থি। তারা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের অধিকার, সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্যের অধিকার, সকলের সর্বত্র নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার, স্বাধীনভাবে নিজের মত প্রকাশ করার অধিকার দাবি করে স্লোগান দেওয়ার চেয়ে ধর্মের স্লোগান দিতে বেশি আগ্রহী। এ কারণে রাজনীতিকরাও ভোটদাতাদের সন্তুষ্ট করার জন্য ধর্মের সেবা করতেও আগ্রহী হয়ে পড়েন। অথবা রাজনীতিকরাই জনগণকে উৎসাহ দেন ধর্মকে সবার ওপরে স্থান দেওয়ার জন্য। এতে করে জনহিতকর কাজের দায়িত্বও কমে যায় সরকারের, শুধু ধর্মের গোড়ায় জল ঢাললেই, দেখেছে বেশ জনপ্রিয় হওয়া যায়।

কিছু কিছু রাজনৈতিক দল সংখ্যালঘুর দেখভাল করতে গিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর কথা ভুলেই গিয়েছিল। তাদেরও যে অস্তিত্ব আছে, তারাও যে জনতা, তারাও যে ভোটার, ভুলেই গিয়েছিল। এবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে তাদের ভুলে গেলে তারাও একদিন না একদিন রুখে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সেই ভুলে যাওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে। হিন্দুর স্বার্থ রক্ষা করার প্রশ্ন উঠলেই হিন্দুত্ববাদী বলে গালি দেওয়ার একটি রেওয়াজ শুরু হয়েছে, কিন্তু যে হিন্দুরা চায় তাদের ঘাড়ের ওপর চড়ে মুসলিম মৌলবাদীদের তোষণ বন্ধ হোক, তারা হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করার জন্য তো আদা-জল খেয়ে লাগেনি। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র না চেয়ে যারা হিন্দু রাষ্ট্র চাইছে, তাদের বরং হিন্দু মৌলবাদী বলা যায়। যদি হিন্দু রাষ্ট্র কায়েমের জন্য হিন্দু মৌলবাদীরা সন্ত্রাসী হয়ে উঠতো, অহিন্দুদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য খুন খারাবি করতো, তাহলে শুধু তাদের হিন্দুরাষ্ট্রবাদী বলা মানায়, তার আগে নয়।

তাছাড়া হিন্দুদের বিরুদ্ধে বৈষম্য যদি যুগের পর যুগ ঘটতে থাকে, এক সময় বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে ওঠার অর্থ এই নয় যে, হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করে মুসলমানদের মেরে ফেলো অথবা নির্বাসনদ- দাও। তারা নিতান্তই হিন্দুত্ববাদী। আজ যে জয় শ্রীরামের স্লোগান উঠছে উত্তর ভারতে, এমনকী চিরকালের ধর্মনিরপেক্ষ পশ্চিমবঙ্গে, তারও কারণ রাজনীতিকদের দীর্ঘকাল যাবৎ সাধারণ হিন্দু জনতার স্বার্থের কথা না ভেবে শুধু মোল্লা মৌলভীদের স্বার্থের কথা ভাবা। সাধারণ হিন্দুদের এই প্রতিক্রিয়াকে ‘হিন্দুত্ববাদ’ বলে গালি দেওয়া উচিত নয়।

আজও উপমহাদেশের সর্বত্র হিন্দু মুসলমানের সহাবস্থান শান্তিপূর্ণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি যতদিন না করা সম্ভব হচ্ছে, ততদিন ধর্ম নিয়ে হিন্দু এবং মুসলমান দুই সম্প্রদায়ই মেতে থাকবে। এতে কারও সত্যিকার মঙ্গল হবে কিনা আমার সন্দেহ। যে দল হিন্দুদের অবহেলা করবে না, যে দলের কাছে হিন্দু ভোটের মূল্য আছে, সে দল আজ ভারতে তুমুল জনপ্রিয় এবং ক্ষমতায়। সবাই যে ভালোবেসে এই দলকে ভোট দিয়েছে তা নয়। ভোট দিয়েছে অন্য দলগুলোর বিরুদ্ধে যে দলগুলো এতকাল মোল্লা তোষণে বুঁদ হয়ে থেকেছে। ভারতেই একমাত্র দেখেছি বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই সংখ্যাগুরুর ভোট পাওয়ার চেয়ে সংখ্যালঘুর ভোট পাওয়ার পেছনে বেশি দৌড়োয়। হিন্দুদের মধ্য থেকে যে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেল, তা রাজনীতিকদের টনক নড়িয়েছে যথেষ্ট। মানুষ হিসেবে সংখ্যাগুরু, সংখ্যালঘু, হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি শিখ নাস্তিক সংশয়বাদী সাদা কালো ধনী গরিব সকলকে সমান মূল্য দেওয়া উচিত। ধর্ম, ধন, শ্রেণি বা জাত দেখে মূল্য কম বেশি করা খুব বড় অপরাধ। এই অপরাধ সব রাজনীতিকই করছেন। কিন্তু তাঁরা কখনও স্বীকার করবেন না যে করছেন।

পাকিস্তানে খ্রিস্টান এবং হিন্দুরা মোটেও নিরাপদ নয়। ভারতে আজকাল কিছু হিন্দুর মধ্যে মুসলিম-ঘৃণা বাড়ছে। গরু খাওয়ার অপবাদ দিয়ে তারা কিছু মুসলমানকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। হিন্দু মুসলমানের এই বিদ্বেষের অবসান কবে হবে? যে বিদ্বেষ কমানোর জন্য এত বড় দেশকে দু-টুকরো করা হলো, আজ সত্তর বছর হয়ে গেল দেশ ভাগ হয়েছে, তারপরও বিদ্বেষ কমেনি বিন্দুমাত্র! পরস্পরের প্রতি এই ঘৃণা এবং বিদ্বেষ কি কৃত্রিমভাবে সৃষ্টি করা, নাকি এই বিদ্বেষ একেবারেই মৌলিক বিদ্বেষ, যার আদৌ কোনও সমাধান নেই! এভাবে হিন্দু মুসলমান যদি পরস্পরের জাতশত্রু হয়েই থেকে যায় যুগের পর যুগ, তাহলে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে আর যা কিছুই প্রতিষ্ঠিত হোক, শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। কিন্তু কোনও ঘৃণা কোনও দিনই শেষ হওয়ার নয়, কোনও বিদ্বেষের কোনও দিনই ইতি ঘটবে নাÑএ আমি বিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে বার বারই মানুষ প্রমাণ করেছে যে কোনও বিদ্বেষেরই ইতি ঘটে।

ছোটবেলায় রাস্তার মিছিলে হেঁটে হেঁটে আমিও আর সবার মতো বলতাম, ‘অন্ন চাই, বস্ত্র চাই, বাঁচার মতো বাঁচতে চাই।’ সবার জন্য স্বাস্থ্য বা সবার জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা না হলে মানবো না, মানবো না স্লোগান দিয়ে শহর কাঁপাতাম। সময় বদলে গেছে। আজকাল অধিকারের দাবির চেয়ে ধর্মের দাবি বা ধর্মের স্লোগান বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। ধর্ম গেলানোর মতো সহজ কাজ আর কিছুই নয়। কঠিন কাজ হলো জনগণের জীবনযাপনের মান উন্নত করা, জনগণকে শিক্ষিত এবং সচেতন করা, জনগণকে কাজ দেওয়া, কাজ করার পরিবেশ দেওয়া, যাবতীয় বৈষম্য দূর করা। রাজনীতিকদের সহজ কাজটি করতে না দিয়ে বরং কঠিন কাজটিই করতে দেওয়া উচিত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা