শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

উপমহাদেশের রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নির্বাচনে জিতে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করার প্রাক্কালে আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বরের নামে শপথ করেন যে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কর্তব্য পালন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা আরও ভয়াবহ। ওখানে বাইবেল, কোরআন ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে সাংসদদের শপথ করতে হয়। সাংসদদের ব্যক্তিগত ধর্ম-বিশ্বাস রাষ্ট্র পরিচালনায় আদৌ কি কোনও ভূমিকা রাখে? ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ধর্মীয় বিশ্বাসের চেয়ে সংবিধানে বিশ্বাসের ওপর গুরুত্ব দেওয়া। যে সাংসদ রাষ্ট্রের সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, যে সাংসদ জনগণের সেবা করতে চান, কারণ তিনি দেশকে ভালোবাসেন, সমাজের উন্নতি চান, মানুষের সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য এবং সুনিরাপত্তা চান, তাঁর কারও নামে শপথ করতে হয় না, তিনি দেশ ও দশের সেবায় নিজেই ঝাঁপিয়ে পড়েন কোনও রকম শপথ ছাড়াই। যাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েন, আদর্শের কারণেই পড়েন। কথার খেলাপ করলে ঈশ্বর শাস্তি দেবেন, এই ভয়ে কেউ জনগণের সেবা করেন না। যাঁরা ঈশ্বরের নামে শপথ করে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করেন, তারা কি তাঁদের শপথ ভাঙেন না? অহরহই ভাঙেন। এমন নয় যে তারা এমনই গোঁড়া ধার্মিক যে শপথ করেছেন কখনও অন্যায় করবেন না, তাই অন্যায় করবেন না। তাঁরা কিন্তু বারবারই ঈশ্বরের নামে করা শপথ ভেঙে তাদের ঈশ্বরকে অপমান করছেন বারবার, শপথকে অর্থহীন করছেনই। শপথ প্রক্রিয়ায় ধর্ম বা ঈশ্বরকে আনারই তো দরকার নেই, বিশেষ করে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে।

এখনও যে-সব দেশে রাজতন্ত্র বজায় আছে, এখনও সেসব দেশে রাজা রানীকে সেবা করার শপথ নেন সাংসদগণ। কোথাও কোথাও রাষ্ট্রপতিকে মেনে চলার শপথ নেওয়া হয়। ধর্ম থেকে রাষ্ট্রকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করেও ইউরোপের কিছু কিছু দেশ এখনও ঈশ্বরের নামে শপথ নিচ্ছে। অথবা দেশ সেবার জন্য ঈশ্বরের সাহায্য চাইছে। ভালো যে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে আজকাল শপথ নিতে গেলে ঈশ্বরের নামে শপথ নিতে হয় না। ওদিকে বেশির ভাগ মুসলিম রাষ্ট্রে আল্লাহর নামে শপথ নেওয়া হয়।

সেদিন ভারতের নতুন সাংসদগণ শপথ করার সময় নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাসের স্লোগান দিলেন। রাজনীতি ক্রমশ স্লোগানসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কেউ বললেন, জয় শ্রীরাম, কেউ বললেন আল্লাহু আকবর। সংসদকে কি অন্তত ব্যক্তিগত ধর্ম বিশ্বাস থেকে আলাদা করা যায় না? ভারতে বিভিন্ন লোকের বিভিন্ন ভগবান। কেউ রামে বিশ্বাস করেন তো কেউ গণেশে, কেউ দুর্গায়, কেউ হনুমানে। কিন্তু সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে উত্তর ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের স্লোগান।

সংসদকে ধর্ম থেকে দূরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। ভারতীয় উপমহাদেশ ধর্মের কারণে বিভক্ত হয়েছে, এখনও ধর্মীয় মৌলবাদ আর সন্ত্রাস বড় একটি সমস্যা। পাকিস্তানে, বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বলে সংখ্যালঘু, অসাম্প্রদায়িক মানুষ এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই নষ্ট হচ্ছে। ভারতের কাশ্মীরে মুসলিম সন্ত্রাসীদের নিয়ে সমস্যা চলছেই, নতুন উপদ্রপ মুসলিম কট্টরপন্থিদের ধরনে গড়ে ওঠা হিন্দু কট্টরপন্থি। তারা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের অধিকার, সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্যের অধিকার, সকলের সর্বত্র নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার, স্বাধীনভাবে নিজের মত প্রকাশ করার অধিকার দাবি করে স্লোগান দেওয়ার চেয়ে ধর্মের স্লোগান দিতে বেশি আগ্রহী। এ কারণে রাজনীতিকরাও ভোটদাতাদের সন্তুষ্ট করার জন্য ধর্মের সেবা করতেও আগ্রহী হয়ে পড়েন। অথবা রাজনীতিকরাই জনগণকে উৎসাহ দেন ধর্মকে সবার ওপরে স্থান দেওয়ার জন্য। এতে করে জনহিতকর কাজের দায়িত্বও কমে যায় সরকারের, শুধু ধর্মের গোড়ায় জল ঢাললেই, দেখেছে বেশ জনপ্রিয় হওয়া যায়।

কিছু কিছু রাজনৈতিক দল সংখ্যালঘুর দেখভাল করতে গিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর কথা ভুলেই গিয়েছিল। তাদেরও যে অস্তিত্ব আছে, তারাও যে জনতা, তারাও যে ভোটার, ভুলেই গিয়েছিল। এবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে তাদের ভুলে গেলে তারাও একদিন না একদিন রুখে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সেই ভুলে যাওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে। হিন্দুর স্বার্থ রক্ষা করার প্রশ্ন উঠলেই হিন্দুত্ববাদী বলে গালি দেওয়ার একটি রেওয়াজ শুরু হয়েছে, কিন্তু যে হিন্দুরা চায় তাদের ঘাড়ের ওপর চড়ে মুসলিম মৌলবাদীদের তোষণ বন্ধ হোক, তারা হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করার জন্য তো আদা-জল খেয়ে লাগেনি। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র না চেয়ে যারা হিন্দু রাষ্ট্র চাইছে, তাদের বরং হিন্দু মৌলবাদী বলা যায়। যদি হিন্দু রাষ্ট্র কায়েমের জন্য হিন্দু মৌলবাদীরা সন্ত্রাসী হয়ে উঠতো, অহিন্দুদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য খুন খারাবি করতো, তাহলে শুধু তাদের হিন্দুরাষ্ট্রবাদী বলা মানায়, তার আগে নয়।

তাছাড়া হিন্দুদের বিরুদ্ধে বৈষম্য যদি যুগের পর যুগ ঘটতে থাকে, এক সময় বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে ওঠার অর্থ এই নয় যে, হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করে মুসলমানদের মেরে ফেলো অথবা নির্বাসনদ- দাও। তারা নিতান্তই হিন্দুত্ববাদী। আজ যে জয় শ্রীরামের স্লোগান উঠছে উত্তর ভারতে, এমনকী চিরকালের ধর্মনিরপেক্ষ পশ্চিমবঙ্গে, তারও কারণ রাজনীতিকদের দীর্ঘকাল যাবৎ সাধারণ হিন্দু জনতার স্বার্থের কথা না ভেবে শুধু মোল্লা মৌলভীদের স্বার্থের কথা ভাবা। সাধারণ হিন্দুদের এই প্রতিক্রিয়াকে ‘হিন্দুত্ববাদ’ বলে গালি দেওয়া উচিত নয়।

আজও উপমহাদেশের সর্বত্র হিন্দু মুসলমানের সহাবস্থান শান্তিপূর্ণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি যতদিন না করা সম্ভব হচ্ছে, ততদিন ধর্ম নিয়ে হিন্দু এবং মুসলমান দুই সম্প্রদায়ই মেতে থাকবে। এতে কারও সত্যিকার মঙ্গল হবে কিনা আমার সন্দেহ। যে দল হিন্দুদের অবহেলা করবে না, যে দলের কাছে হিন্দু ভোটের মূল্য আছে, সে দল আজ ভারতে তুমুল জনপ্রিয় এবং ক্ষমতায়। সবাই যে ভালোবেসে এই দলকে ভোট দিয়েছে তা নয়। ভোট দিয়েছে অন্য দলগুলোর বিরুদ্ধে যে দলগুলো এতকাল মোল্লা তোষণে বুঁদ হয়ে থেকেছে। ভারতেই একমাত্র দেখেছি বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই সংখ্যাগুরুর ভোট পাওয়ার চেয়ে সংখ্যালঘুর ভোট পাওয়ার পেছনে বেশি দৌড়োয়। হিন্দুদের মধ্য থেকে যে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেল, তা রাজনীতিকদের টনক নড়িয়েছে যথেষ্ট। মানুষ হিসেবে সংখ্যাগুরু, সংখ্যালঘু, হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি শিখ নাস্তিক সংশয়বাদী সাদা কালো ধনী গরিব সকলকে সমান মূল্য দেওয়া উচিত। ধর্ম, ধন, শ্রেণি বা জাত দেখে মূল্য কম বেশি করা খুব বড় অপরাধ। এই অপরাধ সব রাজনীতিকই করছেন। কিন্তু তাঁরা কখনও স্বীকার করবেন না যে করছেন।

পাকিস্তানে খ্রিস্টান এবং হিন্দুরা মোটেও নিরাপদ নয়। ভারতে আজকাল কিছু হিন্দুর মধ্যে মুসলিম-ঘৃণা বাড়ছে। গরু খাওয়ার অপবাদ দিয়ে তারা কিছু মুসলমানকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। হিন্দু মুসলমানের এই বিদ্বেষের অবসান কবে হবে? যে বিদ্বেষ কমানোর জন্য এত বড় দেশকে দু-টুকরো করা হলো, আজ সত্তর বছর হয়ে গেল দেশ ভাগ হয়েছে, তারপরও বিদ্বেষ কমেনি বিন্দুমাত্র! পরস্পরের প্রতি এই ঘৃণা এবং বিদ্বেষ কি কৃত্রিমভাবে সৃষ্টি করা, নাকি এই বিদ্বেষ একেবারেই মৌলিক বিদ্বেষ, যার আদৌ কোনও সমাধান নেই! এভাবে হিন্দু মুসলমান যদি পরস্পরের জাতশত্রু হয়েই থেকে যায় যুগের পর যুগ, তাহলে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে আর যা কিছুই প্রতিষ্ঠিত হোক, শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। কিন্তু কোনও ঘৃণা কোনও দিনই শেষ হওয়ার নয়, কোনও বিদ্বেষের কোনও দিনই ইতি ঘটবে নাÑএ আমি বিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে বার বারই মানুষ প্রমাণ করেছে যে কোনও বিদ্বেষেরই ইতি ঘটে।

ছোটবেলায় রাস্তার মিছিলে হেঁটে হেঁটে আমিও আর সবার মতো বলতাম, ‘অন্ন চাই, বস্ত্র চাই, বাঁচার মতো বাঁচতে চাই।’ সবার জন্য স্বাস্থ্য বা সবার জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা না হলে মানবো না, মানবো না স্লোগান দিয়ে শহর কাঁপাতাম। সময় বদলে গেছে। আজকাল অধিকারের দাবির চেয়ে ধর্মের দাবি বা ধর্মের স্লোগান বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। ধর্ম গেলানোর মতো সহজ কাজ আর কিছুই নয়। কঠিন কাজ হলো জনগণের জীবনযাপনের মান উন্নত করা, জনগণকে শিক্ষিত এবং সচেতন করা, জনগণকে কাজ দেওয়া, কাজ করার পরিবেশ দেওয়া, যাবতীয় বৈষম্য দূর করা। রাজনীতিকদের সহজ কাজটি করতে না দিয়ে বরং কঠিন কাজটিই করতে দেওয়া উচিত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা