শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০১৯ আপডেট:

ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
ধর্মের নয়, অধিকারের স্লোগান প্রয়োজন

উপমহাদেশের রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীরা নির্বাচনে জিতে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করার প্রাক্কালে আল্লাহ, ভগবান, ঈশ্বরের নামে শপথ করেন যে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে কর্তব্য পালন করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা আরও ভয়াবহ। ওখানে বাইবেল, কোরআন ইত্যাদি ধর্মগ্রন্থের ওপর হাত রেখে সাংসদদের শপথ করতে হয়। সাংসদদের ব্যক্তিগত ধর্ম-বিশ্বাস রাষ্ট্র পরিচালনায় আদৌ কি কোনও ভূমিকা রাখে? ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের উচিত ধর্মীয় বিশ্বাসের চেয়ে সংবিধানে বিশ্বাসের ওপর গুরুত্ব দেওয়া। যে সাংসদ রাষ্ট্রের সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, যে সাংসদ জনগণের সেবা করতে চান, কারণ তিনি দেশকে ভালোবাসেন, সমাজের উন্নতি চান, মানুষের সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্য এবং সুনিরাপত্তা চান, তাঁর কারও নামে শপথ করতে হয় না, তিনি দেশ ও দশের সেবায় নিজেই ঝাঁপিয়ে পড়েন কোনও রকম শপথ ছাড়াই। যাঁরা ঝাঁপিয়ে পড়েন, আদর্শের কারণেই পড়েন। কথার খেলাপ করলে ঈশ্বর শাস্তি দেবেন, এই ভয়ে কেউ জনগণের সেবা করেন না। যাঁরা ঈশ্বরের নামে শপথ করে সাংসদ হিসেবে কাজ শুরু করেন, তারা কি তাঁদের শপথ ভাঙেন না? অহরহই ভাঙেন। এমন নয় যে তারা এমনই গোঁড়া ধার্মিক যে শপথ করেছেন কখনও অন্যায় করবেন না, তাই অন্যায় করবেন না। তাঁরা কিন্তু বারবারই ঈশ্বরের নামে করা শপথ ভেঙে তাদের ঈশ্বরকে অপমান করছেন বারবার, শপথকে অর্থহীন করছেনই। শপথ প্রক্রিয়ায় ধর্ম বা ঈশ্বরকে আনারই তো দরকার নেই, বিশেষ করে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রে।

এখনও যে-সব দেশে রাজতন্ত্র বজায় আছে, এখনও সেসব দেশে রাজা রানীকে সেবা করার শপথ নেন সাংসদগণ। কোথাও কোথাও রাষ্ট্রপতিকে মেনে চলার শপথ নেওয়া হয়। ধর্ম থেকে রাষ্ট্রকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করেও ইউরোপের কিছু কিছু দেশ এখনও ঈশ্বরের নামে শপথ নিচ্ছে। অথবা দেশ সেবার জন্য ঈশ্বরের সাহায্য চাইছে। ভালো যে পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে আজকাল শপথ নিতে গেলে ঈশ্বরের নামে শপথ নিতে হয় না। ওদিকে বেশির ভাগ মুসলিম রাষ্ট্রে আল্লাহর নামে শপথ নেওয়া হয়।

সেদিন ভারতের নতুন সাংসদগণ শপথ করার সময় নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাসের স্লোগান দিলেন। রাজনীতি ক্রমশ স্লোগানসর্বস্ব হয়ে উঠছে। কেউ বললেন, জয় শ্রীরাম, কেউ বললেন আল্লাহু আকবর। সংসদকে কি অন্তত ব্যক্তিগত ধর্ম বিশ্বাস থেকে আলাদা করা যায় না? ভারতে বিভিন্ন লোকের বিভিন্ন ভগবান। কেউ রামে বিশ্বাস করেন তো কেউ গণেশে, কেউ দুর্গায়, কেউ হনুমানে। কিন্তু সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে উত্তর ভারতীয় হিন্দু মৌলবাদীদের স্লোগান।

সংসদকে ধর্ম থেকে দূরে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ। ভারতীয় উপমহাদেশ ধর্মের কারণে বিভক্ত হয়েছে, এখনও ধর্মীয় মৌলবাদ আর সন্ত্রাস বড় একটি সমস্যা। পাকিস্তানে, বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বলে সংখ্যালঘু, অসাম্প্রদায়িক মানুষ এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতই নষ্ট হচ্ছে। ভারতের কাশ্মীরে মুসলিম সন্ত্রাসীদের নিয়ে সমস্যা চলছেই, নতুন উপদ্রপ মুসলিম কট্টরপন্থিদের ধরনে গড়ে ওঠা হিন্দু কট্টরপন্থি। তারা মানুষের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের অধিকার, সুশিক্ষা, সুস্বাস্থ্যের অধিকার, সকলের সর্বত্র নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার, স্বাধীনভাবে নিজের মত প্রকাশ করার অধিকার দাবি করে স্লোগান দেওয়ার চেয়ে ধর্মের স্লোগান দিতে বেশি আগ্রহী। এ কারণে রাজনীতিকরাও ভোটদাতাদের সন্তুষ্ট করার জন্য ধর্মের সেবা করতেও আগ্রহী হয়ে পড়েন। অথবা রাজনীতিকরাই জনগণকে উৎসাহ দেন ধর্মকে সবার ওপরে স্থান দেওয়ার জন্য। এতে করে জনহিতকর কাজের দায়িত্বও কমে যায় সরকারের, শুধু ধর্মের গোড়ায় জল ঢাললেই, দেখেছে বেশ জনপ্রিয় হওয়া যায়।

কিছু কিছু রাজনৈতিক দল সংখ্যালঘুর দেখভাল করতে গিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুর কথা ভুলেই গিয়েছিল। তাদেরও যে অস্তিত্ব আছে, তারাও যে জনতা, তারাও যে ভোটার, ভুলেই গিয়েছিল। এবার হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে তাদের ভুলে গেলে তারাও একদিন না একদিন রুখে ওঠে। রাজনৈতিক দলগুলোকে সেই ভুলে যাওয়ার খেসারত দিতে হয়েছে। হিন্দুর স্বার্থ রক্ষা করার প্রশ্ন উঠলেই হিন্দুত্ববাদী বলে গালি দেওয়ার একটি রেওয়াজ শুরু হয়েছে, কিন্তু যে হিন্দুরা চায় তাদের ঘাড়ের ওপর চড়ে মুসলিম মৌলবাদীদের তোষণ বন্ধ হোক, তারা হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করার জন্য তো আদা-জল খেয়ে লাগেনি। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র না চেয়ে যারা হিন্দু রাষ্ট্র চাইছে, তাদের বরং হিন্দু মৌলবাদী বলা যায়। যদি হিন্দু রাষ্ট্র কায়েমের জন্য হিন্দু মৌলবাদীরা সন্ত্রাসী হয়ে উঠতো, অহিন্দুদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার জন্য খুন খারাবি করতো, তাহলে শুধু তাদের হিন্দুরাষ্ট্রবাদী বলা মানায়, তার আগে নয়।

তাছাড়া হিন্দুদের বিরুদ্ধে বৈষম্য যদি যুগের পর যুগ ঘটতে থাকে, এক সময় বৈষম্যের বিরুদ্ধে রুখে ওঠার অর্থ এই নয় যে, হিন্দু রাষ্ট্র কায়েম করে মুসলমানদের মেরে ফেলো অথবা নির্বাসনদ- দাও। তারা নিতান্তই হিন্দুত্ববাদী। আজ যে জয় শ্রীরামের স্লোগান উঠছে উত্তর ভারতে, এমনকী চিরকালের ধর্মনিরপেক্ষ পশ্চিমবঙ্গে, তারও কারণ রাজনীতিকদের দীর্ঘকাল যাবৎ সাধারণ হিন্দু জনতার স্বার্থের কথা না ভেবে শুধু মোল্লা মৌলভীদের স্বার্থের কথা ভাবা। সাধারণ হিন্দুদের এই প্রতিক্রিয়াকে ‘হিন্দুত্ববাদ’ বলে গালি দেওয়া উচিত নয়।

আজও উপমহাদেশের সর্বত্র হিন্দু মুসলমানের সহাবস্থান শান্তিপূর্ণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এটি যতদিন না করা সম্ভব হচ্ছে, ততদিন ধর্ম নিয়ে হিন্দু এবং মুসলমান দুই সম্প্রদায়ই মেতে থাকবে। এতে কারও সত্যিকার মঙ্গল হবে কিনা আমার সন্দেহ। যে দল হিন্দুদের অবহেলা করবে না, যে দলের কাছে হিন্দু ভোটের মূল্য আছে, সে দল আজ ভারতে তুমুল জনপ্রিয় এবং ক্ষমতায়। সবাই যে ভালোবেসে এই দলকে ভোট দিয়েছে তা নয়। ভোট দিয়েছে অন্য দলগুলোর বিরুদ্ধে যে দলগুলো এতকাল মোল্লা তোষণে বুঁদ হয়ে থেকেছে। ভারতেই একমাত্র দেখেছি বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই সংখ্যাগুরুর ভোট পাওয়ার চেয়ে সংখ্যালঘুর ভোট পাওয়ার পেছনে বেশি দৌড়োয়। হিন্দুদের মধ্য থেকে যে প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেল, তা রাজনীতিকদের টনক নড়িয়েছে যথেষ্ট। মানুষ হিসেবে সংখ্যাগুরু, সংখ্যালঘু, হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান ইহুদি শিখ নাস্তিক সংশয়বাদী সাদা কালো ধনী গরিব সকলকে সমান মূল্য দেওয়া উচিত। ধর্ম, ধন, শ্রেণি বা জাত দেখে মূল্য কম বেশি করা খুব বড় অপরাধ। এই অপরাধ সব রাজনীতিকই করছেন। কিন্তু তাঁরা কখনও স্বীকার করবেন না যে করছেন।

পাকিস্তানে খ্রিস্টান এবং হিন্দুরা মোটেও নিরাপদ নয়। ভারতে আজকাল কিছু হিন্দুর মধ্যে মুসলিম-ঘৃণা বাড়ছে। গরু খাওয়ার অপবাদ দিয়ে তারা কিছু মুসলমানকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে। হিন্দু মুসলমানের এই বিদ্বেষের অবসান কবে হবে? যে বিদ্বেষ কমানোর জন্য এত বড় দেশকে দু-টুকরো করা হলো, আজ সত্তর বছর হয়ে গেল দেশ ভাগ হয়েছে, তারপরও বিদ্বেষ কমেনি বিন্দুমাত্র! পরস্পরের প্রতি এই ঘৃণা এবং বিদ্বেষ কি কৃত্রিমভাবে সৃষ্টি করা, নাকি এই বিদ্বেষ একেবারেই মৌলিক বিদ্বেষ, যার আদৌ কোনও সমাধান নেই! এভাবে হিন্দু মুসলমান যদি পরস্পরের জাতশত্রু হয়েই থেকে যায় যুগের পর যুগ, তাহলে দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে আর যা কিছুই প্রতিষ্ঠিত হোক, শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে না। কিন্তু কোনও ঘৃণা কোনও দিনই শেষ হওয়ার নয়, কোনও বিদ্বেষের কোনও দিনই ইতি ঘটবে নাÑএ আমি বিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে বার বারই মানুষ প্রমাণ করেছে যে কোনও বিদ্বেষেরই ইতি ঘটে।

ছোটবেলায় রাস্তার মিছিলে হেঁটে হেঁটে আমিও আর সবার মতো বলতাম, ‘অন্ন চাই, বস্ত্র চাই, বাঁচার মতো বাঁচতে চাই।’ সবার জন্য স্বাস্থ্য বা সবার জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা না হলে মানবো না, মানবো না স্লোগান দিয়ে শহর কাঁপাতাম। সময় বদলে গেছে। আজকাল অধিকারের দাবির চেয়ে ধর্মের দাবি বা ধর্মের স্লোগান বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। ধর্ম গেলানোর মতো সহজ কাজ আর কিছুই নয়। কঠিন কাজ হলো জনগণের জীবনযাপনের মান উন্নত করা, জনগণকে শিক্ষিত এবং সচেতন করা, জনগণকে কাজ দেওয়া, কাজ করার পরিবেশ দেওয়া, যাবতীয় বৈষম্য দূর করা। রাজনীতিকদের সহজ কাজটি করতে না দিয়ে বরং কঠিন কাজটিই করতে দেওয়া উচিত।

                লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা