শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

বাংলাদেশে মুসলিমদের বিয়ে নিবন্ধন ফরমের পাঁচ নম্বর কলাম থেকে কনের ক্ষেত্রে ‘কুমারী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘অবিবাহিতা’ এবং চার নম্বর কলামে বরের ক্ষেত্রে ‘বিবাহিত’, ‘বিপত্নীক’ ও ‘তালাকপ্রাপ্ত কিনা’ শব্দগুলো সংযোজন করার আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। কাবিননামার বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশের কিছু সংগঠন ২০১৪ সালে আদালত পর্যন্ত যায়। অভিযোগ করে, কাবিননামায় শুধু কনের বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে, বরের বৈবাহিক অবস্থা জানতে চাওয়া হয়নি। সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানবিরোধী। ‘কুমারী’ শব্দটি ব্যক্তির মর্যাদা ও গোপনীয়তাকে ক্ষুণ্ন করে, যেটিও সংবিধানবিরোধী।

ভালো যুক্তি। এই যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে আইন সংশোধন করা হয়ে গেল। কিন্তু নারীবিদ্বেষী মানুষের মস্তিষ্ক সংশোধন করার উপায় কী? এখনও পুরুষেরা বিয়ে করতে গেলে কুমারী মেয়ে কামনা করে, আসলে তারা রক্ত মাংসের মানুষকে নয়, বিয়ে করতে চায় স্রেফ নারীদেহকে। বাজার থেকে কিছু নিতে গেলে খদ্দেররা যেমন ব্যবহৃত কিছু নিতে চায় না, একেবারেই আনকোরা অব্যবহৃত জিনিস চায়, মেয়েরা তাদের কাছে তেমনই ‘জিনিস’। পুরুষেরা মোদ্দা কথা ব্যবহার হয়নি এমন নারীদেহ চায়। মেয়েরা শিক্ষিতা, বুদ্ধিমতী, মেধাবী- এসব গুণ অধিকাংশ পুরুষকে আকর্ষণ করে না। আসলে মেয়েরা কিছু কম শিক্ষিতা হলে, কম বুদ্ধিমতী হলে পুরুষেরা মনে করে তাদের সুবিধে, তারা ছড়ি ঘোরাতে পারবে, যেমন ইচ্ছে তেমন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে স্ত্রীদের। যত প্রগতিশীল কথাই বলুক, পুরুষেরা মেয়েদের যৌনসঙ্গী হিসেবেই বিচার করে। তাই বিয়ে করার আগে দেখে নেয়, মেয়েটির আর কোনও পুরুষের সংগে সম্পর্ক ছিল কিনা, সম্পর্ক থাকলেই কুমারী না থাকার আশংকা থেকে যায়। সুতরাং বিয়ে আর যা কিছু হোক, বিয়ে নৈব নৈব চ। বিয়ে হওয়ার পরও এক সময় তো রেওয়াজ ছিল বিছানায় সাদা চাদর পেতে দেওয়ার। প্রথম মিলনের সময় যদি নারী অঙ্গের পাতলা আবরণখানি ছিঁড়ে রক্তপাত না হয়, তাহলেই কনেকে সন্দেহ করতে শুরু করে বর এবং বরের পরিবার। অকথ্য নির্যাতন শুরু হয় কনের ওপর। পুরুষটি বহুগামী হলেও তা ধর্তব্য নয়। কারণ পুরুষদের সেভাবে বিচার করার চল সমাজে নেই।

কেউ কেউ বলছে কাবিননামার ফরম পাকিস্তান আমলে তৈরি। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের জায়গায় বাংলাদেশ বসানো ছাড়া আর কোনো সংশোধন করা হয়নি। কিন্তু সরল প্রশ্নটি হলো, তখন কি কাবিননামার এই বৈষম্য কারও চোখে পড়েনি? নিশ্চয়ই পড়েছে এবং এতকাল ধরে এই বৈষম্যকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয়েছে। সংগঠনগুলো যদি মামলা না করত, ফরমটি এভাবেই রয়ে যেত।

কাবিননামার ৪ এবং ৫ নম্বর কলাম দুটো সংশোধন করার পর কাবিননামার ফর্মটি কি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়ে যাবে? তা নয় কিন্তু। আপত্তি ১৩, ১৪, ১৫ কলাম নিয়েও। কেন দেন মোহর দিতে হবে কনেকে?

মুসলিম বিবাহ আইনের নিবন্ধনে ১৮, ১৯, ২১, ২২ নম্বর কলামেও চরম বৈষম্য জ্বলজ্বল করছে। ১৮ নম্বরে লেখা, ‘স্বামী স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ করিয়াছে কিনা? করিয়া থাকিলে কি কি শর্তে’। এর অর্থ স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেয়, তাহলেই স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে, নয়তো নয়। যে শর্ত স্বামী প্রয়োগ করবে, সেই শর্তগুলো মেনেই তালাক দেওয়ার ক্ষমতা পাবে স্ত্রী। আপত্তিকর সব শর্ত থাকলেও তা মেনে নেওয়া ছাড়া স্ত্রীর কোনও উপায় নেই। স্বামীর বেলায় কিন্তু তালাক প্রদানের ক্ষমতা নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা হয়নি। স্বামী কোনও রকম শর্ত ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবে। স্বামীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। বৈষম্য প্রকট বটে। কাবিননামার ১৯ নম্বর বলছে, ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা কোনও প্রকারে খর্ব হইয়াছে কিনা?’ অবশ্যই ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা’ খর্ব করা যাবে না।

বেশির ভাগ বিয়েতে কাবিননামার ১৮ নম্বর প্রশ্নের বা উপদেশের উত্তরে কিছু লেখা হয় না। এর মানে স্বামীরা স্ত্রীদের অধিকার দেয় না স্বামীদের তালাক দেওয়ার। স্ত্রী তালাক দিতে চাইলে তবে মুসলিম আইনে সম্ভব নয়, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীকে আইনের আশ্রয় নিতে হয়। আদালতও স্ত্রীর তালাক অধিকার মেনে নেবে যদি চার বছর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে, স্বামীর সাত বছরের বেশি কারাদ- হলে, তিন বছর দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে, বিয়ের সময় পুরুষত্বহীন হলে, দুই বছর ধরে পাগল হলে, কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে, তা ছাড়াও স্বামী যদি অকথ্য অত্যাচার করে। এরকম কিছু কারণ না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে না। যদি স্ত্রী স্বামীকে ভালো না বাসে, যদি অন্য কোনও পুরুষকে ভালোবাসে, তাহলেও কিন্তু তালাক দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। সেই ক্ষেত্রে স্বামীর সেই অধিকার আছে। স্বামীকে কোনও কারণ দেখাতে হয় না, কেন সে স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে। স্ত্রী পাগল হলে, স্ত্রীর দীর্ঘ বছরের কারাদন্ড হলে, স্ত্রী কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে বা চরম নিষ্ঠুরতা করলে, স্বামীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেই কি স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার স্বামী পায়? মোটেও না। সুস্থ সুন্দর নিরপরাধ নির্দোষ নিখুঁত স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার সর্বময় ক্ষমতা স্বামীর আছে। এইসব বৈষম্য কেন টিকে আছে বিবাহ আইনে, সেটিই প্রশ্ন।

ভারতে মুসলিম ব্যক্তিগত আইনের তিন তালাক অংশটি বাতিল করার পর প্রচুর লোক ভেবেছে মুসলিম নারীরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। হাইকোর্টের আদেশে বাংলাদেশে মুসলিম বিবাহ নিবন্ধন ফর্ম থেকে কুমারী শব্দটি কেটে অবিবাহিত বসানো হয়েছে বলে, আর বর তালাকপ্রাপ্ত, অবিবাহিত, বা বিপত্নীক কিনা এই প্রশ্নটি করা হয়েছে বলে, অনেকে ভেবেছে, ধর্মীয় আইন বাতিল হয়ে গিয়েছে, বাংলাদেশের মেয়েরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। সম্পূর্ণই ভুল। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন সম্পূর্ণ বাতিল না হলে মেয়েদের সমানাধিকার পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ম মেয়েদের সমানাধিকার মানে না। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি না চালু করা পর্যন্ত, শুধু ধর্মীয় আইনের ছিটেফোঁটা সংশোধন করে মানবাধিকারের ছিটেফোঁটাই মেয়েরা পাবে, সম্পূর্ণটা পাবে না।

কাবিননামার ২১ আর ২২ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে বরের বহু বিবাহের অধিকার। কনের বহু বিবাহের অধিকার কিন্তু পুরো কাবিননামার কোথাও নেই। তাহলে কী করে কুমারী শব্দটির বদলে অবিবাহিত লিখে দিলেই বৈষম্য ঘুচে যায়? বৈষম্য ঘোচেনি। কাবিননামা বা নিকাহনামা বৈষম্যে এখনও টইটম্বুর।

কাবিননামায় যে বৈষম্য, তা পিতৃতন্ত্রের বৈষম্য। যে পিতৃতন্ত্র সমাজে শক্ত শেকড় ছড়িয়ে বসে আছে। কাবিননামার বৈষম্য সংশোধন করে না হয় শুদ্ধতা অর্জন করা গেল, কিন্তু সমাজকে কী করে শুদ্ধ করতে হবে? কাবিননামা সংশোধন করা সহজ, সমাজ সংশোধন করা সহজ নয়। সমাজ সংশোধন করতে গেলে লাখো কোটি নারীবিরোধীর বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তারপরও বাধাকে তোয়াক্কা না করে যে মানুষ সমাজকে সংশোধন করার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করে, তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কাউকে কাউকে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। এত কিছুর পরও হাইকোর্টের যে সুমতি হয়েছে হাজারো ভুলের আর হাজারো বৈষম্যের একটি ছোট ভুল, একটি ক্ষুদ্র বৈষম্য সংশোধন করার, সেটিই হয়তো নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিকদের দেশে বিরাট ব্যাপার। বিরাট ব্যাপারটিকে সাধুবাদ জানাই।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন