শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

বাংলাদেশে মুসলিমদের বিয়ে নিবন্ধন ফরমের পাঁচ নম্বর কলাম থেকে কনের ক্ষেত্রে ‘কুমারী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘অবিবাহিতা’ এবং চার নম্বর কলামে বরের ক্ষেত্রে ‘বিবাহিত’, ‘বিপত্নীক’ ও ‘তালাকপ্রাপ্ত কিনা’ শব্দগুলো সংযোজন করার আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। কাবিননামার বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশের কিছু সংগঠন ২০১৪ সালে আদালত পর্যন্ত যায়। অভিযোগ করে, কাবিননামায় শুধু কনের বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে, বরের বৈবাহিক অবস্থা জানতে চাওয়া হয়নি। সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানবিরোধী। ‘কুমারী’ শব্দটি ব্যক্তির মর্যাদা ও গোপনীয়তাকে ক্ষুণ্ন করে, যেটিও সংবিধানবিরোধী।

ভালো যুক্তি। এই যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে আইন সংশোধন করা হয়ে গেল। কিন্তু নারীবিদ্বেষী মানুষের মস্তিষ্ক সংশোধন করার উপায় কী? এখনও পুরুষেরা বিয়ে করতে গেলে কুমারী মেয়ে কামনা করে, আসলে তারা রক্ত মাংসের মানুষকে নয়, বিয়ে করতে চায় স্রেফ নারীদেহকে। বাজার থেকে কিছু নিতে গেলে খদ্দেররা যেমন ব্যবহৃত কিছু নিতে চায় না, একেবারেই আনকোরা অব্যবহৃত জিনিস চায়, মেয়েরা তাদের কাছে তেমনই ‘জিনিস’। পুরুষেরা মোদ্দা কথা ব্যবহার হয়নি এমন নারীদেহ চায়। মেয়েরা শিক্ষিতা, বুদ্ধিমতী, মেধাবী- এসব গুণ অধিকাংশ পুরুষকে আকর্ষণ করে না। আসলে মেয়েরা কিছু কম শিক্ষিতা হলে, কম বুদ্ধিমতী হলে পুরুষেরা মনে করে তাদের সুবিধে, তারা ছড়ি ঘোরাতে পারবে, যেমন ইচ্ছে তেমন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে স্ত্রীদের। যত প্রগতিশীল কথাই বলুক, পুরুষেরা মেয়েদের যৌনসঙ্গী হিসেবেই বিচার করে। তাই বিয়ে করার আগে দেখে নেয়, মেয়েটির আর কোনও পুরুষের সংগে সম্পর্ক ছিল কিনা, সম্পর্ক থাকলেই কুমারী না থাকার আশংকা থেকে যায়। সুতরাং বিয়ে আর যা কিছু হোক, বিয়ে নৈব নৈব চ। বিয়ে হওয়ার পরও এক সময় তো রেওয়াজ ছিল বিছানায় সাদা চাদর পেতে দেওয়ার। প্রথম মিলনের সময় যদি নারী অঙ্গের পাতলা আবরণখানি ছিঁড়ে রক্তপাত না হয়, তাহলেই কনেকে সন্দেহ করতে শুরু করে বর এবং বরের পরিবার। অকথ্য নির্যাতন শুরু হয় কনের ওপর। পুরুষটি বহুগামী হলেও তা ধর্তব্য নয়। কারণ পুরুষদের সেভাবে বিচার করার চল সমাজে নেই।

কেউ কেউ বলছে কাবিননামার ফরম পাকিস্তান আমলে তৈরি। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের জায়গায় বাংলাদেশ বসানো ছাড়া আর কোনো সংশোধন করা হয়নি। কিন্তু সরল প্রশ্নটি হলো, তখন কি কাবিননামার এই বৈষম্য কারও চোখে পড়েনি? নিশ্চয়ই পড়েছে এবং এতকাল ধরে এই বৈষম্যকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয়েছে। সংগঠনগুলো যদি মামলা না করত, ফরমটি এভাবেই রয়ে যেত।

কাবিননামার ৪ এবং ৫ নম্বর কলাম দুটো সংশোধন করার পর কাবিননামার ফর্মটি কি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়ে যাবে? তা নয় কিন্তু। আপত্তি ১৩, ১৪, ১৫ কলাম নিয়েও। কেন দেন মোহর দিতে হবে কনেকে?

মুসলিম বিবাহ আইনের নিবন্ধনে ১৮, ১৯, ২১, ২২ নম্বর কলামেও চরম বৈষম্য জ্বলজ্বল করছে। ১৮ নম্বরে লেখা, ‘স্বামী স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ করিয়াছে কিনা? করিয়া থাকিলে কি কি শর্তে’। এর অর্থ স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেয়, তাহলেই স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে, নয়তো নয়। যে শর্ত স্বামী প্রয়োগ করবে, সেই শর্তগুলো মেনেই তালাক দেওয়ার ক্ষমতা পাবে স্ত্রী। আপত্তিকর সব শর্ত থাকলেও তা মেনে নেওয়া ছাড়া স্ত্রীর কোনও উপায় নেই। স্বামীর বেলায় কিন্তু তালাক প্রদানের ক্ষমতা নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা হয়নি। স্বামী কোনও রকম শর্ত ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবে। স্বামীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। বৈষম্য প্রকট বটে। কাবিননামার ১৯ নম্বর বলছে, ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা কোনও প্রকারে খর্ব হইয়াছে কিনা?’ অবশ্যই ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা’ খর্ব করা যাবে না।

বেশির ভাগ বিয়েতে কাবিননামার ১৮ নম্বর প্রশ্নের বা উপদেশের উত্তরে কিছু লেখা হয় না। এর মানে স্বামীরা স্ত্রীদের অধিকার দেয় না স্বামীদের তালাক দেওয়ার। স্ত্রী তালাক দিতে চাইলে তবে মুসলিম আইনে সম্ভব নয়, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীকে আইনের আশ্রয় নিতে হয়। আদালতও স্ত্রীর তালাক অধিকার মেনে নেবে যদি চার বছর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে, স্বামীর সাত বছরের বেশি কারাদ- হলে, তিন বছর দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে, বিয়ের সময় পুরুষত্বহীন হলে, দুই বছর ধরে পাগল হলে, কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে, তা ছাড়াও স্বামী যদি অকথ্য অত্যাচার করে। এরকম কিছু কারণ না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে না। যদি স্ত্রী স্বামীকে ভালো না বাসে, যদি অন্য কোনও পুরুষকে ভালোবাসে, তাহলেও কিন্তু তালাক দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। সেই ক্ষেত্রে স্বামীর সেই অধিকার আছে। স্বামীকে কোনও কারণ দেখাতে হয় না, কেন সে স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে। স্ত্রী পাগল হলে, স্ত্রীর দীর্ঘ বছরের কারাদন্ড হলে, স্ত্রী কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে বা চরম নিষ্ঠুরতা করলে, স্বামীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেই কি স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার স্বামী পায়? মোটেও না। সুস্থ সুন্দর নিরপরাধ নির্দোষ নিখুঁত স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার সর্বময় ক্ষমতা স্বামীর আছে। এইসব বৈষম্য কেন টিকে আছে বিবাহ আইনে, সেটিই প্রশ্ন।

ভারতে মুসলিম ব্যক্তিগত আইনের তিন তালাক অংশটি বাতিল করার পর প্রচুর লোক ভেবেছে মুসলিম নারীরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। হাইকোর্টের আদেশে বাংলাদেশে মুসলিম বিবাহ নিবন্ধন ফর্ম থেকে কুমারী শব্দটি কেটে অবিবাহিত বসানো হয়েছে বলে, আর বর তালাকপ্রাপ্ত, অবিবাহিত, বা বিপত্নীক কিনা এই প্রশ্নটি করা হয়েছে বলে, অনেকে ভেবেছে, ধর্মীয় আইন বাতিল হয়ে গিয়েছে, বাংলাদেশের মেয়েরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। সম্পূর্ণই ভুল। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন সম্পূর্ণ বাতিল না হলে মেয়েদের সমানাধিকার পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ম মেয়েদের সমানাধিকার মানে না। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি না চালু করা পর্যন্ত, শুধু ধর্মীয় আইনের ছিটেফোঁটা সংশোধন করে মানবাধিকারের ছিটেফোঁটাই মেয়েরা পাবে, সম্পূর্ণটা পাবে না।

কাবিননামার ২১ আর ২২ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে বরের বহু বিবাহের অধিকার। কনের বহু বিবাহের অধিকার কিন্তু পুরো কাবিননামার কোথাও নেই। তাহলে কী করে কুমারী শব্দটির বদলে অবিবাহিত লিখে দিলেই বৈষম্য ঘুচে যায়? বৈষম্য ঘোচেনি। কাবিননামা বা নিকাহনামা বৈষম্যে এখনও টইটম্বুর।

কাবিননামায় যে বৈষম্য, তা পিতৃতন্ত্রের বৈষম্য। যে পিতৃতন্ত্র সমাজে শক্ত শেকড় ছড়িয়ে বসে আছে। কাবিননামার বৈষম্য সংশোধন করে না হয় শুদ্ধতা অর্জন করা গেল, কিন্তু সমাজকে কী করে শুদ্ধ করতে হবে? কাবিননামা সংশোধন করা সহজ, সমাজ সংশোধন করা সহজ নয়। সমাজ সংশোধন করতে গেলে লাখো কোটি নারীবিরোধীর বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তারপরও বাধাকে তোয়াক্কা না করে যে মানুষ সমাজকে সংশোধন করার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করে, তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কাউকে কাউকে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। এত কিছুর পরও হাইকোর্টের যে সুমতি হয়েছে হাজারো ভুলের আর হাজারো বৈষম্যের একটি ছোট ভুল, একটি ক্ষুদ্র বৈষম্য সংশোধন করার, সেটিই হয়তো নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিকদের দেশে বিরাট ব্যাপার। বিরাট ব্যাপারটিকে সাধুবাদ জানাই।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
সেবাগ্রহীতাদের সাথে দুর্ব্যবহার করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে
পুরান ঢাকায় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত ব্যক্তির পরিচয় মিলেছে

১৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদেশ সফরে যাওয়ায় আমাকে প্লট দেওয়া হয়নি : রবি চৌধুরী

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত
জিএমপির সাবেক কমিশনার নাজমুল করিম খান বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান
আসুন সবাই মিলে বাংলাদেশকে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক দেশে পরিণত করি : মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান
দশম গ্রেডসহ তিন দাবি, তৃতীয় দিনের মতো শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন
কৃষি কর্মকর্তার ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবন ভ্রমণে গিয়ে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে আটক তিন বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবে ১১ রোহিঙ্গা নিহত, নিখোঁজ অনেকে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা
ভদ্ররা চুপ থাকে, অভদ্ররা ভাবে জবাব দিতে পারে না : প্রভা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭
পদ্মার চরে ‘অপারেশন ফার্স্ট লাইট’, গ্রেপ্তার ৬৭

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা
কম্পিউটার চালু হতে সময় লাগে, এই সময়ের বেতন দাবিতে কর্মীদের মামলা

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন
বসুন্ধরা আবাসিকে ‘হেরিটেজ সুইটস’-এর তৃতীয় শাখা উদ্বোধন

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম
এমপি হলেও আছি, না হলেও আপনাদের পাশে আছি : শামীম

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ
মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের
বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ
দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন