শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

বাংলাদেশে মুসলিমদের বিয়ে নিবন্ধন ফরমের পাঁচ নম্বর কলাম থেকে কনের ক্ষেত্রে ‘কুমারী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘অবিবাহিতা’ এবং চার নম্বর কলামে বরের ক্ষেত্রে ‘বিবাহিত’, ‘বিপত্নীক’ ও ‘তালাকপ্রাপ্ত কিনা’ শব্দগুলো সংযোজন করার আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। কাবিননামার বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশের কিছু সংগঠন ২০১৪ সালে আদালত পর্যন্ত যায়। অভিযোগ করে, কাবিননামায় শুধু কনের বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে, বরের বৈবাহিক অবস্থা জানতে চাওয়া হয়নি। সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানবিরোধী। ‘কুমারী’ শব্দটি ব্যক্তির মর্যাদা ও গোপনীয়তাকে ক্ষুণ্ন করে, যেটিও সংবিধানবিরোধী।

ভালো যুক্তি। এই যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে আইন সংশোধন করা হয়ে গেল। কিন্তু নারীবিদ্বেষী মানুষের মস্তিষ্ক সংশোধন করার উপায় কী? এখনও পুরুষেরা বিয়ে করতে গেলে কুমারী মেয়ে কামনা করে, আসলে তারা রক্ত মাংসের মানুষকে নয়, বিয়ে করতে চায় স্রেফ নারীদেহকে। বাজার থেকে কিছু নিতে গেলে খদ্দেররা যেমন ব্যবহৃত কিছু নিতে চায় না, একেবারেই আনকোরা অব্যবহৃত জিনিস চায়, মেয়েরা তাদের কাছে তেমনই ‘জিনিস’। পুরুষেরা মোদ্দা কথা ব্যবহার হয়নি এমন নারীদেহ চায়। মেয়েরা শিক্ষিতা, বুদ্ধিমতী, মেধাবী- এসব গুণ অধিকাংশ পুরুষকে আকর্ষণ করে না। আসলে মেয়েরা কিছু কম শিক্ষিতা হলে, কম বুদ্ধিমতী হলে পুরুষেরা মনে করে তাদের সুবিধে, তারা ছড়ি ঘোরাতে পারবে, যেমন ইচ্ছে তেমন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে স্ত্রীদের। যত প্রগতিশীল কথাই বলুক, পুরুষেরা মেয়েদের যৌনসঙ্গী হিসেবেই বিচার করে। তাই বিয়ে করার আগে দেখে নেয়, মেয়েটির আর কোনও পুরুষের সংগে সম্পর্ক ছিল কিনা, সম্পর্ক থাকলেই কুমারী না থাকার আশংকা থেকে যায়। সুতরাং বিয়ে আর যা কিছু হোক, বিয়ে নৈব নৈব চ। বিয়ে হওয়ার পরও এক সময় তো রেওয়াজ ছিল বিছানায় সাদা চাদর পেতে দেওয়ার। প্রথম মিলনের সময় যদি নারী অঙ্গের পাতলা আবরণখানি ছিঁড়ে রক্তপাত না হয়, তাহলেই কনেকে সন্দেহ করতে শুরু করে বর এবং বরের পরিবার। অকথ্য নির্যাতন শুরু হয় কনের ওপর। পুরুষটি বহুগামী হলেও তা ধর্তব্য নয়। কারণ পুরুষদের সেভাবে বিচার করার চল সমাজে নেই।

কেউ কেউ বলছে কাবিননামার ফরম পাকিস্তান আমলে তৈরি। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের জায়গায় বাংলাদেশ বসানো ছাড়া আর কোনো সংশোধন করা হয়নি। কিন্তু সরল প্রশ্নটি হলো, তখন কি কাবিননামার এই বৈষম্য কারও চোখে পড়েনি? নিশ্চয়ই পড়েছে এবং এতকাল ধরে এই বৈষম্যকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয়েছে। সংগঠনগুলো যদি মামলা না করত, ফরমটি এভাবেই রয়ে যেত।

কাবিননামার ৪ এবং ৫ নম্বর কলাম দুটো সংশোধন করার পর কাবিননামার ফর্মটি কি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়ে যাবে? তা নয় কিন্তু। আপত্তি ১৩, ১৪, ১৫ কলাম নিয়েও। কেন দেন মোহর দিতে হবে কনেকে?

মুসলিম বিবাহ আইনের নিবন্ধনে ১৮, ১৯, ২১, ২২ নম্বর কলামেও চরম বৈষম্য জ্বলজ্বল করছে। ১৮ নম্বরে লেখা, ‘স্বামী স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ করিয়াছে কিনা? করিয়া থাকিলে কি কি শর্তে’। এর অর্থ স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেয়, তাহলেই স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে, নয়তো নয়। যে শর্ত স্বামী প্রয়োগ করবে, সেই শর্তগুলো মেনেই তালাক দেওয়ার ক্ষমতা পাবে স্ত্রী। আপত্তিকর সব শর্ত থাকলেও তা মেনে নেওয়া ছাড়া স্ত্রীর কোনও উপায় নেই। স্বামীর বেলায় কিন্তু তালাক প্রদানের ক্ষমতা নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা হয়নি। স্বামী কোনও রকম শর্ত ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবে। স্বামীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। বৈষম্য প্রকট বটে। কাবিননামার ১৯ নম্বর বলছে, ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা কোনও প্রকারে খর্ব হইয়াছে কিনা?’ অবশ্যই ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা’ খর্ব করা যাবে না।

বেশির ভাগ বিয়েতে কাবিননামার ১৮ নম্বর প্রশ্নের বা উপদেশের উত্তরে কিছু লেখা হয় না। এর মানে স্বামীরা স্ত্রীদের অধিকার দেয় না স্বামীদের তালাক দেওয়ার। স্ত্রী তালাক দিতে চাইলে তবে মুসলিম আইনে সম্ভব নয়, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীকে আইনের আশ্রয় নিতে হয়। আদালতও স্ত্রীর তালাক অধিকার মেনে নেবে যদি চার বছর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে, স্বামীর সাত বছরের বেশি কারাদ- হলে, তিন বছর দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে, বিয়ের সময় পুরুষত্বহীন হলে, দুই বছর ধরে পাগল হলে, কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে, তা ছাড়াও স্বামী যদি অকথ্য অত্যাচার করে। এরকম কিছু কারণ না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে না। যদি স্ত্রী স্বামীকে ভালো না বাসে, যদি অন্য কোনও পুরুষকে ভালোবাসে, তাহলেও কিন্তু তালাক দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। সেই ক্ষেত্রে স্বামীর সেই অধিকার আছে। স্বামীকে কোনও কারণ দেখাতে হয় না, কেন সে স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে। স্ত্রী পাগল হলে, স্ত্রীর দীর্ঘ বছরের কারাদন্ড হলে, স্ত্রী কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে বা চরম নিষ্ঠুরতা করলে, স্বামীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেই কি স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার স্বামী পায়? মোটেও না। সুস্থ সুন্দর নিরপরাধ নির্দোষ নিখুঁত স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার সর্বময় ক্ষমতা স্বামীর আছে। এইসব বৈষম্য কেন টিকে আছে বিবাহ আইনে, সেটিই প্রশ্ন।

ভারতে মুসলিম ব্যক্তিগত আইনের তিন তালাক অংশটি বাতিল করার পর প্রচুর লোক ভেবেছে মুসলিম নারীরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। হাইকোর্টের আদেশে বাংলাদেশে মুসলিম বিবাহ নিবন্ধন ফর্ম থেকে কুমারী শব্দটি কেটে অবিবাহিত বসানো হয়েছে বলে, আর বর তালাকপ্রাপ্ত, অবিবাহিত, বা বিপত্নীক কিনা এই প্রশ্নটি করা হয়েছে বলে, অনেকে ভেবেছে, ধর্মীয় আইন বাতিল হয়ে গিয়েছে, বাংলাদেশের মেয়েরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। সম্পূর্ণই ভুল। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন সম্পূর্ণ বাতিল না হলে মেয়েদের সমানাধিকার পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ম মেয়েদের সমানাধিকার মানে না। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি না চালু করা পর্যন্ত, শুধু ধর্মীয় আইনের ছিটেফোঁটা সংশোধন করে মানবাধিকারের ছিটেফোঁটাই মেয়েরা পাবে, সম্পূর্ণটা পাবে না।

কাবিননামার ২১ আর ২২ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে বরের বহু বিবাহের অধিকার। কনের বহু বিবাহের অধিকার কিন্তু পুরো কাবিননামার কোথাও নেই। তাহলে কী করে কুমারী শব্দটির বদলে অবিবাহিত লিখে দিলেই বৈষম্য ঘুচে যায়? বৈষম্য ঘোচেনি। কাবিননামা বা নিকাহনামা বৈষম্যে এখনও টইটম্বুর।

কাবিননামায় যে বৈষম্য, তা পিতৃতন্ত্রের বৈষম্য। যে পিতৃতন্ত্র সমাজে শক্ত শেকড় ছড়িয়ে বসে আছে। কাবিননামার বৈষম্য সংশোধন করে না হয় শুদ্ধতা অর্জন করা গেল, কিন্তু সমাজকে কী করে শুদ্ধ করতে হবে? কাবিননামা সংশোধন করা সহজ, সমাজ সংশোধন করা সহজ নয়। সমাজ সংশোধন করতে গেলে লাখো কোটি নারীবিরোধীর বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তারপরও বাধাকে তোয়াক্কা না করে যে মানুষ সমাজকে সংশোধন করার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করে, তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কাউকে কাউকে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। এত কিছুর পরও হাইকোর্টের যে সুমতি হয়েছে হাজারো ভুলের আর হাজারো বৈষম্যের একটি ছোট ভুল, একটি ক্ষুদ্র বৈষম্য সংশোধন করার, সেটিই হয়তো নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিকদের দেশে বিরাট ব্যাপার। বিরাট ব্যাপারটিকে সাধুবাদ জানাই।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা