শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
হাইকোর্টের একটি জরুরি রায়

বাংলাদেশে মুসলিমদের বিয়ে নিবন্ধন ফরমের পাঁচ নম্বর কলাম থেকে কনের ক্ষেত্রে ‘কুমারী’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘অবিবাহিতা’ এবং চার নম্বর কলামে বরের ক্ষেত্রে ‘বিবাহিত’, ‘বিপত্নীক’ ও ‘তালাকপ্রাপ্ত কিনা’ শব্দগুলো সংযোজন করার আদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। কাবিননামার বৈষম্য দূর করার জন্য বাংলাদেশের কিছু সংগঠন ২০১৪ সালে আদালত পর্যন্ত যায়। অভিযোগ করে, কাবিননামায় শুধু কনের বৈবাহিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে, বরের বৈবাহিক অবস্থা জানতে চাওয়া হয়নি। সংবিধানের ২৭, ২৮, ৩১ ও ৩২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানবিরোধী। ‘কুমারী’ শব্দটি ব্যক্তির মর্যাদা ও গোপনীয়তাকে ক্ষুণ্ন করে, যেটিও সংবিধানবিরোধী।

ভালো যুক্তি। এই যুক্তি দিয়ে মামলা লড়ে আইন সংশোধন করা হয়ে গেল। কিন্তু নারীবিদ্বেষী মানুষের মস্তিষ্ক সংশোধন করার উপায় কী? এখনও পুরুষেরা বিয়ে করতে গেলে কুমারী মেয়ে কামনা করে, আসলে তারা রক্ত মাংসের মানুষকে নয়, বিয়ে করতে চায় স্রেফ নারীদেহকে। বাজার থেকে কিছু নিতে গেলে খদ্দেররা যেমন ব্যবহৃত কিছু নিতে চায় না, একেবারেই আনকোরা অব্যবহৃত জিনিস চায়, মেয়েরা তাদের কাছে তেমনই ‘জিনিস’। পুরুষেরা মোদ্দা কথা ব্যবহার হয়নি এমন নারীদেহ চায়। মেয়েরা শিক্ষিতা, বুদ্ধিমতী, মেধাবী- এসব গুণ অধিকাংশ পুরুষকে আকর্ষণ করে না। আসলে মেয়েরা কিছু কম শিক্ষিতা হলে, কম বুদ্ধিমতী হলে পুরুষেরা মনে করে তাদের সুবিধে, তারা ছড়ি ঘোরাতে পারবে, যেমন ইচ্ছে তেমন নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে স্ত্রীদের। যত প্রগতিশীল কথাই বলুক, পুরুষেরা মেয়েদের যৌনসঙ্গী হিসেবেই বিচার করে। তাই বিয়ে করার আগে দেখে নেয়, মেয়েটির আর কোনও পুরুষের সংগে সম্পর্ক ছিল কিনা, সম্পর্ক থাকলেই কুমারী না থাকার আশংকা থেকে যায়। সুতরাং বিয়ে আর যা কিছু হোক, বিয়ে নৈব নৈব চ। বিয়ে হওয়ার পরও এক সময় তো রেওয়াজ ছিল বিছানায় সাদা চাদর পেতে দেওয়ার। প্রথম মিলনের সময় যদি নারী অঙ্গের পাতলা আবরণখানি ছিঁড়ে রক্তপাত না হয়, তাহলেই কনেকে সন্দেহ করতে শুরু করে বর এবং বরের পরিবার। অকথ্য নির্যাতন শুরু হয় কনের ওপর। পুরুষটি বহুগামী হলেও তা ধর্তব্য নয়। কারণ পুরুষদের সেভাবে বিচার করার চল সমাজে নেই।

কেউ কেউ বলছে কাবিননামার ফরম পাকিস্তান আমলে তৈরি। স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের জায়গায় বাংলাদেশ বসানো ছাড়া আর কোনো সংশোধন করা হয়নি। কিন্তু সরল প্রশ্নটি হলো, তখন কি কাবিননামার এই বৈষম্য কারও চোখে পড়েনি? নিশ্চয়ই পড়েছে এবং এতকাল ধরে এই বৈষম্যকে স্বাভাবিক বলেই মনে করা হয়েছে। সংগঠনগুলো যদি মামলা না করত, ফরমটি এভাবেই রয়ে যেত।

কাবিননামার ৪ এবং ৫ নম্বর কলাম দুটো সংশোধন করার পর কাবিননামার ফর্মটি কি পুরোপুরি শুদ্ধ হয়ে যাবে? তা নয় কিন্তু। আপত্তি ১৩, ১৪, ১৫ কলাম নিয়েও। কেন দেন মোহর দিতে হবে কনেকে?

মুসলিম বিবাহ আইনের নিবন্ধনে ১৮, ১৯, ২১, ২২ নম্বর কলামেও চরম বৈষম্য জ্বলজ্বল করছে। ১৮ নম্বরে লেখা, ‘স্বামী স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ করিয়াছে কিনা? করিয়া থাকিলে কি কি শর্তে’। এর অর্থ স্বামী যদি স্ত্রীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেয়, তাহলেই স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে, নয়তো নয়। যে শর্ত স্বামী প্রয়োগ করবে, সেই শর্তগুলো মেনেই তালাক দেওয়ার ক্ষমতা পাবে স্ত্রী। আপত্তিকর সব শর্ত থাকলেও তা মেনে নেওয়া ছাড়া স্ত্রীর কোনও উপায় নেই। স্বামীর বেলায় কিন্তু তালাক প্রদানের ক্ষমতা নিয়ে কোনও প্রশ্ন তোলা হয়নি। স্বামী কোনও রকম শর্ত ছাড়াই স্ত্রীকে তালাক দিতে পারবে। স্বামীকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। বৈষম্য প্রকট বটে। কাবিননামার ১৯ নম্বর বলছে, ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা কোনও প্রকারে খর্ব হইয়াছে কিনা?’ অবশ্যই ‘স্বামীর তালাক প্রদানের ক্ষমতা’ খর্ব করা যাবে না।

বেশির ভাগ বিয়েতে কাবিননামার ১৮ নম্বর প্রশ্নের বা উপদেশের উত্তরে কিছু লেখা হয় না। এর মানে স্বামীরা স্ত্রীদের অধিকার দেয় না স্বামীদের তালাক দেওয়ার। স্ত্রী তালাক দিতে চাইলে তবে মুসলিম আইনে সম্ভব নয়, এ ক্ষেত্রে স্ত্রীকে আইনের আশ্রয় নিতে হয়। আদালতও স্ত্রীর তালাক অধিকার মেনে নেবে যদি চার বছর পর্যন্ত স্বামী নিরুদ্দেশ থাকে, স্বামীর সাত বছরের বেশি কারাদ- হলে, তিন বছর দাম্পত্য দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে, বিয়ের সময় পুরুষত্বহীন হলে, দুই বছর ধরে পাগল হলে, কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে, তা ছাড়াও স্বামী যদি অকথ্য অত্যাচার করে। এরকম কিছু কারণ না থাকলে স্ত্রী স্বামীকে তালাক দিতে পারবে না। যদি স্ত্রী স্বামীকে ভালো না বাসে, যদি অন্য কোনও পুরুষকে ভালোবাসে, তাহলেও কিন্তু তালাক দেওয়ার অধিকার স্ত্রীর নেই। সেই ক্ষেত্রে স্বামীর সেই অধিকার আছে। স্বামীকে কোনও কারণ দেখাতে হয় না, কেন সে স্ত্রীকে তালাক দিচ্ছে। স্ত্রী পাগল হলে, স্ত্রীর দীর্ঘ বছরের কারাদন্ড হলে, স্ত্রী কুষ্ঠরোগ বা মারাত্মক যৌনব্যাধিতে আক্রান্ত হলে বা চরম নিষ্ঠুরতা করলে, স্বামীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করলেই কি স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার অধিকার স্বামী পায়? মোটেও না। সুস্থ সুন্দর নিরপরাধ নির্দোষ নিখুঁত স্ত্রীকে তালাক দেওয়ার সর্বময় ক্ষমতা স্বামীর আছে। এইসব বৈষম্য কেন টিকে আছে বিবাহ আইনে, সেটিই প্রশ্ন।

ভারতে মুসলিম ব্যক্তিগত আইনের তিন তালাক অংশটি বাতিল করার পর প্রচুর লোক ভেবেছে মুসলিম নারীরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। হাইকোর্টের আদেশে বাংলাদেশে মুসলিম বিবাহ নিবন্ধন ফর্ম থেকে কুমারী শব্দটি কেটে অবিবাহিত বসানো হয়েছে বলে, আর বর তালাকপ্রাপ্ত, অবিবাহিত, বা বিপত্নীক কিনা এই প্রশ্নটি করা হয়েছে বলে, অনেকে ভেবেছে, ধর্মীয় আইন বাতিল হয়ে গিয়েছে, বাংলাদেশের মেয়েরা সমানাধিকার পেয়ে গেছে। সম্পূর্ণই ভুল। ধর্মভিত্তিক পারিবারিক আইন সম্পূর্ণ বাতিল না হলে মেয়েদের সমানাধিকার পাওয়ার কোনও কারণ নেই। কারণ ধর্ম মেয়েদের সমানাধিকার মানে না। সমানাধিকারের ভিত্তিতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি না চালু করা পর্যন্ত, শুধু ধর্মীয় আইনের ছিটেফোঁটা সংশোধন করে মানবাধিকারের ছিটেফোঁটাই মেয়েরা পাবে, সম্পূর্ণটা পাবে না।

কাবিননামার ২১ আর ২২ নম্বর অনুচ্ছেদে আছে বরের বহু বিবাহের অধিকার। কনের বহু বিবাহের অধিকার কিন্তু পুরো কাবিননামার কোথাও নেই। তাহলে কী করে কুমারী শব্দটির বদলে অবিবাহিত লিখে দিলেই বৈষম্য ঘুচে যায়? বৈষম্য ঘোচেনি। কাবিননামা বা নিকাহনামা বৈষম্যে এখনও টইটম্বুর।

কাবিননামায় যে বৈষম্য, তা পিতৃতন্ত্রের বৈষম্য। যে পিতৃতন্ত্র সমাজে শক্ত শেকড় ছড়িয়ে বসে আছে। কাবিননামার বৈষম্য সংশোধন করে না হয় শুদ্ধতা অর্জন করা গেল, কিন্তু সমাজকে কী করে শুদ্ধ করতে হবে? কাবিননামা সংশোধন করা সহজ, সমাজ সংশোধন করা সহজ নয়। সমাজ সংশোধন করতে গেলে লাখো কোটি নারীবিরোধীর বাধার সম্মুখীন হতে হয়। তারপরও বাধাকে তোয়াক্কা না করে যে মানুষ সমাজকে সংশোধন করার কাজে নিজেকে উৎসর্গ করে, তাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। কাউকে কাউকে কুপিয়ে মেরে ফেলা হয়। এত কিছুর পরও হাইকোর্টের যে সুমতি হয়েছে হাজারো ভুলের আর হাজারো বৈষম্যের একটি ছোট ভুল, একটি ক্ষুদ্র বৈষম্য সংশোধন করার, সেটিই হয়তো নারীবিদ্বেষী পুরুষতান্ত্রিকদের দেশে বিরাট ব্যাপার। বিরাট ব্যাপারটিকে সাধুবাদ জানাই।

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

৩১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে