শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিএনপির শত্রু-মিত্র

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শত্রু-মিত্র

বিএনপির সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন এমন একজন সাবেক আমলা, একদিন বলছিলেন, ‘বিএনপি অনেক কাজই ভালোভাবে করতে পারে না। তবে একটি কাজ খুব ভালোভাবেই করে, যেটা বাংলাদেশ তো বটেই, পৃথিবীর অন্য কোনো রাজনৈতিক দল অত ভালোভাবে করতে পারে বলে আমার মনে হয় না।’ জিজ্ঞাসা করলাম কোন কাজটি? বললেন, ‘বন্ধুকে শত্রু বানানো’। বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোকের কথা বাস্তবের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে চাইলাম। তার কথার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো যৌক্তিক ভিত্তি খুঁজে পেলাম না। বিএনপির অতীত থেকে এ পর্যন্ত ঘটনাক্রম বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা পাওয়া যাবে ইতিহাসের পরতে পরতে। এটা যেন চিরন্তন সত্যে পরিণত হয়েছে- বিএনপির যারা ক্ষতি করতে চাইবে, যারা এ দলটিকে ধ্বংস করতে তৎপর হবে, একসময় তারাই দলের কাছে মূল্যায়িত হবে, সমাদর পাবে। আর যারা দলের বা শীর্ষ নেত্রীর জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করবে, তারা হবে অবহেলিত, উপেক্ষিত। তাহলে কি বিএনপি বা এর মূল নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করেন? কিন্তু সেটাই বা কীভাবে সম্ভব? একটি রাজনৈতিক দল বা তার নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে পারবে না বা পারে না, এটা তো বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাহলে কেন এমন হয়? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গেলে অতীতের দিকে দৃষ্টি ফেরাতেই হবে। কয়েকটি ঘটনা থেকেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

এরশাদের শাসনামলে বিএনপি একাধিকবার ভেঙেছে এবং অনেক নেতা দল ছেড়ে চলে গেছেন। পরে তাদের অনেকেই আবার দলে ফিরে এসেছেন এবং ‘সম্মানীয়’ আসনেই ঠাঁই পেয়েছেন। বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের কথাই ধরুন। বেগম জিয়ার বিশ্বাসভাজন এই নেতা আন্দোলন চলাকালেই হিজরত করলেন জাতীয় পার্টিতে। মন্ত্রী হলেন, প্রধানমন্ত্রী, উপরাষ্ট্রপতি সবই হলেন। তারপর আবার বিএনপিতে ফিরে এসে একেবারে স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়ে গেলেন। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হলেন। আবার ওই একই নির্বাচনে খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া একটি আসনের উপনির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। এরপর ২০০১ সালে হলেন বিএনপি সরকারের আইনমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বিএনপিতে তিনি এতটাই ইমপোর্ট্যান্ট হয়ে উঠলেন যে, ২০০৮-এ নবম সংসদ নির্বাচনে নিজের আসনে হেরে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া বগুড়ার একটি আসনে তাকেই জিতিয়ে আনতে হয়েছিল! আর তাতে বঞ্চিত করা হয়েছিল বগুড়ার নেতাদের। কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব ছিলেন। তিনিও এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় মোচড় দিয়েছিলেন। টের পেয়ে বেগম জিয়া তাকে করলেন বহিষ্কার। তিনি নিজেই গড়লেন জনতা দল নামে একটি দল। সেই দলের ব্যানারে ১৯৯১-এর সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে শোচনীয় পরাজয়বরণ করে বোধকরি আত্মোপলব্ধিতে সক্ষম হলেন। আবার ফিরে এলেন বিএনপিতে। ২০০১ সালে নির্বাচিত হলেন এমপি। সেই সঙ্গে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতেও জায়গা করে নিলেন। এ রকম উদাহরণ ভূরি ভূরি আছে। কেউ হয়তো বলতে পারেন, এতে উনাদের দোষ কোথায়? দল তাদের নিয়েছে, তাই তারা গিয়েছেন। অকাট্য যুক্তি। অস্বীকার করার উপায় নেই। আর বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে আলোচনাও করা হচ্ছে বিএনপি নামক দলটির নেতৃত্বের দূরদৃষ্টির অভাব ও অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে। যেগুলো প্রমাণ করে দলটি সত্যিকার অর্থেই শত্রু-মিত্র নির্ধারণে ভুল করে।

নিকট অতীতে কী দেখা গেল? ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর বিএনপি পড়েছিল মহাসংকটে। মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া জরুরি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় অবতীর্ণ হলেন রাজনীতি থেকে খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার এক অপরিণামদর্শী খেলায়। ঘোষণা করলেন কথিত সংস্কার প্রস্তাব। তার সঙ্গে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে শামিল হলেন বহু বিএনপি নেতা। বেগম জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর তাদের তৎপরতা আরও গতিশীল হলো। কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া দলের গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও যুগ্মমহাসচিব আশরাফ হোসেনকে দলের সব পদ-পদবি ও প্রাথমিক সদস্য থেকে বহিষ্কার করেন। মহাসচিবের দায়িত্ব দেন স্থায়ী কমিটির প্রবীণ সদস্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে। তিনি সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিশ্বস্ত একজন সেনাপতির ন্যায় দলকে নেতৃত্ব দেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখেন। ২০০৮ সালের ৩০ অক্টোবর দলের প্রবীণ নেতা এম সাইফুর রহমানের বাসায় সরকারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের একটি সভা; যেখানে জনা চারেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে ঘোষণা করা হয়, অসুস্থতার কারণে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব পদ থেকে অব্যাহতি এবং তদস্থলে মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত করা হলো। যদিও বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের কাছে ওই ঘোষণা মোটেই সমর্থন লাভ করেনি। ফলে সরকার ও বিএনপির সংস্কারপন্থিদের সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। ওয়ান-ইলেভেনের  সময় বিএনপি বা বেগম জিয়ার বিবৃতি স্বাক্ষর করার লোক ছিল না। প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার প্রেস উইংয়ের এক কর্মকর্তা ভয়ঙ্কর ঝুঁকি সত্ত্বেও সে কাজটি করেছেন। কিন্তু অবাক কা- হলো, ওয়ান-ইলেভেনের কালো মেঘ সরে যাওয়ার পর যেই সুদিনের সূর্য মুখ দেখল, সেই লোকটি হারিয়ে গেল। দল থেকে সে ছিটকে পড়ল! তাকে আর কাছেই ঘেঁষতে দেওয়া হলো না বিএনপির! দলের জন্য, নেত্রীর জন্য ঝুঁকি নিয়ে কাজ করার এ ‘অভিনব পুরস্কারে’ হতাশ তিনি অবশেষে দলের সঙ্গে সব সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেছেন। পক্ষান্তরে খালেদা জিয়াকে দল ও রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কুশীলবদের অনেকেই সাদর অভ্যর্থনা পেয়েছেন দলে। যে মেজর হাফিজ অস্থায়ী মহাসচিব হয়েছিলেন, তিনি এখন দলের ভাইস চেয়ারম্যান! এমনিভাবে ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময়ে খালেদা জিয়াকে ফেলে চলে যাওয়া অনেকেই এখন দলের মধ্যে পাকাপোক্ত আসন নিয়ে বসে গেছেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাহবুবুর রহমান, জহিরউদ্দিন স্বপন, মফিকুল হাসান তৃপ্তিদের মতো অনেকেই ফিরে এসে ছড়ি ঘোরাচ্ছেন দলের ভিতর।

ওয়ান-ইলেভেনের সংকটের দিনগুলিতে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন ও ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর সাহসী ভূমিকার কথা কে না জানে? কিন্তু বিপদ কেটে যাওয়ার পর তারা দলে যে অবজ্ঞা-অবহেলার শিকার হয়েছেন তা দুঃখজনক। ২০০৯ সালে বিএনপির পঞ্চম কাউন্সিলে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়। আর তা দলের চেয়ারপারসনের জ্ঞাতসারেই। সিদ্ধান্ত ছিল কাউন্সিল অধিবেশনেই তাকে মহাসচিব নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। কিন্তু কতিপয় ক্রীড়নকের কারসাজিতে দুপুরের বিরতির পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। তারেক রহমানকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হলেও খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব নির্বাচিত করা হলো না। বিমর্ষবদনেই সেদিন সন্ধ্যায় খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করতে দেখেছি। গাড়িতে ওঠার সময় আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মোহন, এই দলের সামনে ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে।’ বিস্মিত হওয়ার আরও বাকি ছিল। সম্মেলনের কয়েকদিন পর দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সিনিয়র যুগ্মমহাসচিবের নাম ঘোষণা করলেন চেয়ারপারসনের এক স্বঘোষিত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। মহাসচিবের নাম কোথায় -এ প্রশ্নের জবাবে তিনি সাংবাদিকদের জানালেন, ‘নতুন মহাসচিব নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান মহাসচিবই দায়িত্ব পালন করবেন।’ রাগে অপমানে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন দল থেকে ইস্তফা দিতে উদ্যত হয়েছিলেন। তার ঘনিষ্ঠ কিছু শুভানুধ্যায়ী অনেক অনুনয়-বিনয় করে তাকে ওই সিদ্ধান্ত থেকে বিরত রাখতে পেরেছিলেন। এরপর বছরখানেক বেঁচেছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। তবে সেদিনের সেই অপমান তিনি ভুলতে পারেননি। মারা যাওয়ার মাসখানেক আগে তাকে দেখতে গিয়েছিলাম তার আরমানিটোলার বাসায়। বিছানায় শায়িত তিনি বলেছিলেন অনেক কথা। তার মধ্যে একটি কথা এখনো আমার খুব মনে পড়ে। লাঞ্ছনা-বঞ্চনার কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বললেন, ‘ম্যাডামের চারপাশে যেসব জুটেছে তারা উনাকে নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। আমি হয়তো মরে যাব। তোমরা দেখ, এমন একদিন আসবে, যেদিন তার ঘোরতর বিপদে কেউ এগিয়ে আসবে না।’ আজ বেগম জিয়া জেলে। তার মুক্তির আন্দোলন কেবলই দলের কতিপয় নেতার মুখের বুলি। কেউ তো রাজপথে দাঁড়িয়ে তার মুক্তির দাবিতে আওয়াজ তুলছে না। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারছে না! তাহলে কি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন যথার্থই বলেছিলেন?

একটি রাজনৈতিক দলকে তার অভীষ্টে পৌঁছতে হলে শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে হয় আগে। শত্রু সব সময় বাইরে থাকে না, ভিতরেও থাকে। বাইরের শত্রু চিনতে বিশেষ বেগ পেতে হয় না। কিন্তু ভিতরের শত্রু চেনা মুশকিল। কেননা এরা অবস্থান করে বন্ধুবেশে। যারা তাদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারে, তারা রক্ষা পায়। আর যারা সেই শত্রুদের পরমাত্মীয় ভেবে ঘরে ঠাঁই দেয়, তারাই মারাত্মক ক্ষতির মুখোমুখি হয়। ঘুণপোকা যেমন ছোট্ট ছিদ্র করে ভিতরে ঢুকে কাঠকে ভঙ্গুর করে দেয়, এরাও তেমনি ভিতর থেকে একটি দলের শক্তি নিঃশেষ করে দিতে থাকে। ফলে দলটি ক্রমে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। আজ বিএনপির যে অবস্থা তা কি অনুরূপ নয়? দলটি এখন বন্ধু খুঁজতে দেশের বাইরের ছোটাছুটি করছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক তারই প্রমাণ। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে বৈঠক করাকে কেউই সমীচীন মনে করেন না। লক্ষণীয় হলো, বিএনপি ওই বৈঠকে বাংলাদেশে কর্মরত সব হাইকমিশন বা দূতাবাসের কর্মকর্তাকে দাওয়াত দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইউএনডিপিসহ ৭টি দেশ ও সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কূটনীতিক উপস্থিত হয়েছিলেন। বাকিরা এলেন না কেন? এতে বোঝা যায় বহির্বিশ্বেও বিএনপির মিত্র বা শুভানুধ্যায়ীর সংখ্যা কমে এসেছে। আর তার যথেষ্ট যুক্তিসংগত কারণও আছে। দলটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক ও সহসম্পাদকদের তালিকার দিকে তাকালেই বিষয়টি অনুধাবন করা সম্ভব। যারা কখনো কোনো কূটনৈতিক মহলে চলাফেরা বা কথাবার্তা বলেননি, তারাই ওইসব পদে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। রাজনীতির ওইসব বালক-বালিকা বিদেশি জাঁদরেল কূটনীতিকদের সামনে অকুণ্ঠ চিত্তে কথা বলতে কতটা সক্ষম, তা বোধকরি ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না।

‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ বলে একটি প্রবাদ বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ কাউকে ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। গত ৪১ বছরে বিএনপি যতবার বিপর্যয়ে পড়েছে, ঘরের শত্রু বিভীষণরাই তার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে। শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই দলটিতে  দুর্যোগ ফিরে ফিরে আসে। ভবিষ্যতে যে আবারও তেমনটি ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কে দেবে?

             লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম