শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিএনপির শত্রু-মিত্র

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শত্রু-মিত্র

বিএনপির সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন এমন একজন সাবেক আমলা, একদিন বলছিলেন, ‘বিএনপি অনেক কাজই ভালোভাবে করতে পারে না। তবে একটি কাজ খুব ভালোভাবেই করে, যেটা বাংলাদেশ তো বটেই, পৃথিবীর অন্য কোনো রাজনৈতিক দল অত ভালোভাবে করতে পারে বলে আমার মনে হয় না।’ জিজ্ঞাসা করলাম কোন কাজটি? বললেন, ‘বন্ধুকে শত্রু বানানো’। বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোকের কথা বাস্তবের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে চাইলাম। তার কথার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো যৌক্তিক ভিত্তি খুঁজে পেলাম না। বিএনপির অতীত থেকে এ পর্যন্ত ঘটনাক্রম বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা পাওয়া যাবে ইতিহাসের পরতে পরতে। এটা যেন চিরন্তন সত্যে পরিণত হয়েছে- বিএনপির যারা ক্ষতি করতে চাইবে, যারা এ দলটিকে ধ্বংস করতে তৎপর হবে, একসময় তারাই দলের কাছে মূল্যায়িত হবে, সমাদর পাবে। আর যারা দলের বা শীর্ষ নেত্রীর জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করবে, তারা হবে অবহেলিত, উপেক্ষিত। তাহলে কি বিএনপি বা এর মূল নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করেন? কিন্তু সেটাই বা কীভাবে সম্ভব? একটি রাজনৈতিক দল বা তার নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে পারবে না বা পারে না, এটা তো বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাহলে কেন এমন হয়? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গেলে অতীতের দিকে দৃষ্টি ফেরাতেই হবে। কয়েকটি ঘটনা থেকেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

এরশাদের শাসনামলে বিএনপি একাধিকবার ভেঙেছে এবং অনেক নেতা দল ছেড়ে চলে গেছেন। পরে তাদের অনেকেই আবার দলে ফিরে এসেছেন এবং ‘সম্মানীয়’ আসনেই ঠাঁই পেয়েছেন। বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের কথাই ধরুন। বেগম জিয়ার বিশ্বাসভাজন এই নেতা আন্দোলন চলাকালেই হিজরত করলেন জাতীয় পার্টিতে। মন্ত্রী হলেন, প্রধানমন্ত্রী, উপরাষ্ট্রপতি সবই হলেন। তারপর আবার বিএনপিতে ফিরে এসে একেবারে স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়ে গেলেন। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হলেন। আবার ওই একই নির্বাচনে খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া একটি আসনের উপনির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। এরপর ২০০১ সালে হলেন বিএনপি সরকারের আইনমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বিএনপিতে তিনি এতটাই ইমপোর্ট্যান্ট হয়ে উঠলেন যে, ২০০৮-এ নবম সংসদ নির্বাচনে নিজের আসনে হেরে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া বগুড়ার একটি আসনে তাকেই জিতিয়ে আনতে হয়েছিল! আর তাতে বঞ্চিত করা হয়েছিল বগুড়ার নেতাদের। কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব ছিলেন। তিনিও এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় মোচড় দিয়েছিলেন। টের পেয়ে বেগম জিয়া তাকে করলেন বহিষ্কার। তিনি নিজেই গড়লেন জনতা দল নামে একটি দল। সেই দলের ব্যানারে ১৯৯১-এর সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে শোচনীয় পরাজয়বরণ করে বোধকরি আত্মোপলব্ধিতে সক্ষম হলেন। আবার ফিরে এলেন বিএনপিতে। ২০০১ সালে নির্বাচিত হলেন এমপি। সেই সঙ্গে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতেও জায়গা করে নিলেন। এ রকম উদাহরণ ভূরি ভূরি আছে। কেউ হয়তো বলতে পারেন, এতে উনাদের দোষ কোথায়? দল তাদের নিয়েছে, তাই তারা গিয়েছেন। অকাট্য যুক্তি। অস্বীকার করার উপায় নেই। আর বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে আলোচনাও করা হচ্ছে বিএনপি নামক দলটির নেতৃত্বের দূরদৃষ্টির অভাব ও অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে। যেগুলো প্রমাণ করে দলটি সত্যিকার অর্থেই শত্রু-মিত্র নির্ধারণে ভুল করে।

নিকট অতীতে কী দেখা গেল? ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর বিএনপি পড়েছিল মহাসংকটে। মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া জরুরি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় অবতীর্ণ হলেন রাজনীতি থেকে খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার এক অপরিণামদর্শী খেলায়। ঘোষণা করলেন কথিত সংস্কার প্রস্তাব। তার সঙ্গে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে শামিল হলেন বহু বিএনপি নেতা। বেগম জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর তাদের তৎপরতা আরও গতিশীল হলো। কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া দলের গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও যুগ্মমহাসচিব আশরাফ হোসেনকে দলের সব পদ-পদবি ও প্রাথমিক সদস্য থেকে বহিষ্কার করেন। মহাসচিবের দায়িত্ব দেন স্থায়ী কমিটির প্রবীণ সদস্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে। তিনি সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিশ্বস্ত একজন সেনাপতির ন্যায় দলকে নেতৃত্ব দেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখেন। ২০০৮ সালের ৩০ অক্টোবর দলের প্রবীণ নেতা এম সাইফুর রহমানের বাসায় সরকারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের একটি সভা; যেখানে জনা চারেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে ঘোষণা করা হয়, অসুস্থতার কারণে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব পদ থেকে অব্যাহতি এবং তদস্থলে মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত করা হলো। যদিও বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের কাছে ওই ঘোষণা মোটেই সমর্থন লাভ করেনি। ফলে সরকার ও বিএনপির সংস্কারপন্থিদের সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। ওয়ান-ইলেভেনের  সময় বিএনপি বা বেগম জিয়ার বিবৃতি স্বাক্ষর করার লোক ছিল না। প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার প্রেস উইংয়ের এক কর্মকর্তা ভয়ঙ্কর ঝুঁকি সত্ত্বেও সে কাজটি করেছেন। কিন্তু অবাক কা- হলো, ওয়ান-ইলেভেনের কালো মেঘ সরে যাওয়ার পর যেই সুদিনের সূর্য মুখ দেখল, সেই লোকটি হারিয়ে গেল। দল থেকে সে ছিটকে পড়ল! তাকে আর কাছেই ঘেঁষতে দেওয়া হলো না বিএনপির! দলের জন্য, নেত্রীর জন্য ঝুঁকি নিয়ে কাজ করার এ ‘অভিনব পুরস্কারে’ হতাশ তিনি অবশেষে দলের সঙ্গে সব সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেছেন। পক্ষান্তরে খালেদা জিয়াকে দল ও রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কুশীলবদের অনেকেই সাদর অভ্যর্থনা পেয়েছেন দলে। যে মেজর হাফিজ অস্থায়ী মহাসচিব হয়েছিলেন, তিনি এখন দলের ভাইস চেয়ারম্যান! এমনিভাবে ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময়ে খালেদা জিয়াকে ফেলে চলে যাওয়া অনেকেই এখন দলের মধ্যে পাকাপোক্ত আসন নিয়ে বসে গেছেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাহবুবুর রহমান, জহিরউদ্দিন স্বপন, মফিকুল হাসান তৃপ্তিদের মতো অনেকেই ফিরে এসে ছড়ি ঘোরাচ্ছেন দলের ভিতর।

ওয়ান-ইলেভেনের সংকটের দিনগুলিতে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন ও ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর সাহসী ভূমিকার কথা কে না জানে? কিন্তু বিপদ কেটে যাওয়ার পর তারা দলে যে অবজ্ঞা-অবহেলার শিকার হয়েছেন তা দুঃখজনক। ২০০৯ সালে বিএনপির পঞ্চম কাউন্সিলে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়। আর তা দলের চেয়ারপারসনের জ্ঞাতসারেই। সিদ্ধান্ত ছিল কাউন্সিল অধিবেশনেই তাকে মহাসচিব নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। কিন্তু কতিপয় ক্রীড়নকের কারসাজিতে দুপুরের বিরতির পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। তারেক রহমানকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হলেও খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব নির্বাচিত করা হলো না। বিমর্ষবদনেই সেদিন সন্ধ্যায় খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করতে দেখেছি। গাড়িতে ওঠার সময় আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মোহন, এই দলের সামনে ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে।’ বিস্মিত হওয়ার আরও বাকি ছিল। সম্মেলনের কয়েকদিন পর দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সিনিয়র যুগ্মমহাসচিবের নাম ঘোষণা করলেন চেয়ারপারসনের এক স্বঘোষিত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। মহাসচিবের নাম কোথায় -এ প্রশ্নের জবাবে তিনি সাংবাদিকদের জানালেন, ‘নতুন মহাসচিব নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান মহাসচিবই দায়িত্ব পালন করবেন।’ রাগে অপমানে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন দল থেকে ইস্তফা দিতে উদ্যত হয়েছিলেন। তার ঘনিষ্ঠ কিছু শুভানুধ্যায়ী অনেক অনুনয়-বিনয় করে তাকে ওই সিদ্ধান্ত থেকে বিরত রাখতে পেরেছিলেন। এরপর বছরখানেক বেঁচেছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। তবে সেদিনের সেই অপমান তিনি ভুলতে পারেননি। মারা যাওয়ার মাসখানেক আগে তাকে দেখতে গিয়েছিলাম তার আরমানিটোলার বাসায়। বিছানায় শায়িত তিনি বলেছিলেন অনেক কথা। তার মধ্যে একটি কথা এখনো আমার খুব মনে পড়ে। লাঞ্ছনা-বঞ্চনার কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বললেন, ‘ম্যাডামের চারপাশে যেসব জুটেছে তারা উনাকে নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। আমি হয়তো মরে যাব। তোমরা দেখ, এমন একদিন আসবে, যেদিন তার ঘোরতর বিপদে কেউ এগিয়ে আসবে না।’ আজ বেগম জিয়া জেলে। তার মুক্তির আন্দোলন কেবলই দলের কতিপয় নেতার মুখের বুলি। কেউ তো রাজপথে দাঁড়িয়ে তার মুক্তির দাবিতে আওয়াজ তুলছে না। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারছে না! তাহলে কি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন যথার্থই বলেছিলেন?

একটি রাজনৈতিক দলকে তার অভীষ্টে পৌঁছতে হলে শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে হয় আগে। শত্রু সব সময় বাইরে থাকে না, ভিতরেও থাকে। বাইরের শত্রু চিনতে বিশেষ বেগ পেতে হয় না। কিন্তু ভিতরের শত্রু চেনা মুশকিল। কেননা এরা অবস্থান করে বন্ধুবেশে। যারা তাদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারে, তারা রক্ষা পায়। আর যারা সেই শত্রুদের পরমাত্মীয় ভেবে ঘরে ঠাঁই দেয়, তারাই মারাত্মক ক্ষতির মুখোমুখি হয়। ঘুণপোকা যেমন ছোট্ট ছিদ্র করে ভিতরে ঢুকে কাঠকে ভঙ্গুর করে দেয়, এরাও তেমনি ভিতর থেকে একটি দলের শক্তি নিঃশেষ করে দিতে থাকে। ফলে দলটি ক্রমে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। আজ বিএনপির যে অবস্থা তা কি অনুরূপ নয়? দলটি এখন বন্ধু খুঁজতে দেশের বাইরের ছোটাছুটি করছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক তারই প্রমাণ। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে বৈঠক করাকে কেউই সমীচীন মনে করেন না। লক্ষণীয় হলো, বিএনপি ওই বৈঠকে বাংলাদেশে কর্মরত সব হাইকমিশন বা দূতাবাসের কর্মকর্তাকে দাওয়াত দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইউএনডিপিসহ ৭টি দেশ ও সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কূটনীতিক উপস্থিত হয়েছিলেন। বাকিরা এলেন না কেন? এতে বোঝা যায় বহির্বিশ্বেও বিএনপির মিত্র বা শুভানুধ্যায়ীর সংখ্যা কমে এসেছে। আর তার যথেষ্ট যুক্তিসংগত কারণও আছে। দলটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক ও সহসম্পাদকদের তালিকার দিকে তাকালেই বিষয়টি অনুধাবন করা সম্ভব। যারা কখনো কোনো কূটনৈতিক মহলে চলাফেরা বা কথাবার্তা বলেননি, তারাই ওইসব পদে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। রাজনীতির ওইসব বালক-বালিকা বিদেশি জাঁদরেল কূটনীতিকদের সামনে অকুণ্ঠ চিত্তে কথা বলতে কতটা সক্ষম, তা বোধকরি ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না।

‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ বলে একটি প্রবাদ বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ কাউকে ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। গত ৪১ বছরে বিএনপি যতবার বিপর্যয়ে পড়েছে, ঘরের শত্রু বিভীষণরাই তার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে। শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই দলটিতে  দুর্যোগ ফিরে ফিরে আসে। ভবিষ্যতে যে আবারও তেমনটি ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কে দেবে?

             লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল
দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এখন নির্বাচিত সরকার প্রয়োজন : ফখরুল

এই মাত্র | রাজনীতি

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত
রায়পুরে বিজ্ঞান মেলা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৮ ও ১৯ ডিসেম্বর

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো
স্টারলিংককে ঠেকাতে একীভূত হচ্ছে ইউরোপের মহাকাশ সংস্থাগুলো

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে চিন্তা করে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬
বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে ঘরে আগুন, স্ত্রী-সন্তানসহ দগ্ধ ৬

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের
অপেক্ষায় ৬ হাজার ট্রাক, গাজায় ত্রাণে বাধা না দেওয়ার নির্দেশ আইসিজের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসাছাত্রী ধর্ষণ মামলার মূল অভিযুক্ত নাঈম গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা
কোলেস্টেরল কমানো ওষুধ ডিমেনশিয়ার ঝুঁকিও কমায়: গবেষণা

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ
মিশরকে ৪ বিলিয়ন ইউরো সহায়তা দিল ইইউ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি
বিশ্বব্যাপী হুমকির মুখে পোলিও টিকা কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান
সৌদি আরবের চতুর্থ গ্র্যান্ড মুফতি আল ফাওজান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন
অস্ট্রেলিয়ায় চবি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান
নির্বাচনের দিনই গণভোটে অটল বিএনপি : ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪২২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক
ডুবে যাওয়া বলগেট তুলতে গিয়ে হাত হারালেন শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’
‘নির্বাচন ঘিরে যেকোনো অপশক্তি মোকাবেলায় সক্ষম আইনশৃঙ্খলা বাহিনী’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
১ কোটি ৭০ লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব
এএসিএসবির ভার্চুয়াল অ্যাম্বাসেডর হলেন আইইউবির অধ্যাপক ড. মো. মামুন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ওমরাহ করতে গেলেন পপি
ওমরাহ করতে গেলেন পপি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের
দেশের মাটিতেই অবসর নেওয়ার আশা সাকিবের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার
কোরিয়া পালিয়েও শেষ রক্ষা হলো না, মুন্সীগঞ্জে ৩ হত্যা মামলার আসামি সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজ জয়ের মিশনে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স
সাগর-রুনি হত্যার তদন্তে আরও ছয় মাস সময় পেল টাস্কফোর্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস
আবারও তীব্র বিষাক্ত দিল্লির বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া
মায়ের বিয়ের শাড়িতে ‘৪৫ বছর আগে’ ফিরে গেলেন জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম