শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিএনপির শত্রু-মিত্র

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপির শত্রু-মিত্র

বিএনপির সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠ ছিলেন এমন একজন সাবেক আমলা, একদিন বলছিলেন, ‘বিএনপি অনেক কাজই ভালোভাবে করতে পারে না। তবে একটি কাজ খুব ভালোভাবেই করে, যেটা বাংলাদেশ তো বটেই, পৃথিবীর অন্য কোনো রাজনৈতিক দল অত ভালোভাবে করতে পারে বলে আমার মনে হয় না।’ জিজ্ঞাসা করলাম কোন কাজটি? বললেন, ‘বন্ধুকে শত্রু বানানো’। বয়োজ্যেষ্ঠ ভদ্রলোকের কথা বাস্তবের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে চাইলাম। তার কথার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোনো যৌক্তিক ভিত্তি খুঁজে পেলাম না। বিএনপির অতীত থেকে এ পর্যন্ত ঘটনাক্রম বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা পাওয়া যাবে ইতিহাসের পরতে পরতে। এটা যেন চিরন্তন সত্যে পরিণত হয়েছে- বিএনপির যারা ক্ষতি করতে চাইবে, যারা এ দলটিকে ধ্বংস করতে তৎপর হবে, একসময় তারাই দলের কাছে মূল্যায়িত হবে, সমাদর পাবে। আর যারা দলের বা শীর্ষ নেত্রীর জন্য জীবন বাজি রেখে কাজ করবে, তারা হবে অবহেলিত, উপেক্ষিত। তাহলে কি বিএনপি বা এর মূল নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিনতে ভুল করেন? কিন্তু সেটাই বা কীভাবে সম্ভব? একটি রাজনৈতিক দল বা তার নেতৃত্ব শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে পারবে না বা পারে না, এটা তো বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাহলে কেন এমন হয়? এ প্রশ্নের জবাব খুঁজতে গেলে অতীতের দিকে দৃষ্টি ফেরাতেই হবে। কয়েকটি ঘটনা থেকেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।

এরশাদের শাসনামলে বিএনপি একাধিকবার ভেঙেছে এবং অনেক নেতা দল ছেড়ে চলে গেছেন। পরে তাদের অনেকেই আবার দলে ফিরে এসেছেন এবং ‘সম্মানীয়’ আসনেই ঠাঁই পেয়েছেন। বর্তমান স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের কথাই ধরুন। বেগম জিয়ার বিশ্বাসভাজন এই নেতা আন্দোলন চলাকালেই হিজরত করলেন জাতীয় পার্টিতে। মন্ত্রী হলেন, প্রধানমন্ত্রী, উপরাষ্ট্রপতি সবই হলেন। তারপর আবার বিএনপিতে ফিরে এসে একেবারে স্থায়ী কমিটির সদস্য হয়ে গেলেন। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো, ১৯৯৬ সালের ১২ জুন অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হলেন। আবার ওই একই নির্বাচনে খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া একটি আসনের উপনির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন। এরপর ২০০১ সালে হলেন বিএনপি সরকারের আইনমন্ত্রী। শুধু তাই নয়, বিএনপিতে তিনি এতটাই ইমপোর্ট্যান্ট হয়ে উঠলেন যে, ২০০৮-এ নবম সংসদ নির্বাচনে নিজের আসনে হেরে যাওয়ার পর খালেদা জিয়ার ছেড়ে দেওয়া বগুড়ার একটি আসনে তাকেই জিতিয়ে আনতে হয়েছিল! আর তাতে বঞ্চিত করা হয়েছিল বগুড়ার নেতাদের। কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব ছিলেন। তিনিও এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় মোচড় দিয়েছিলেন। টের পেয়ে বেগম জিয়া তাকে করলেন বহিষ্কার। তিনি নিজেই গড়লেন জনতা দল নামে একটি দল। সেই দলের ব্যানারে ১৯৯১-এর সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে শোচনীয় পরাজয়বরণ করে বোধকরি আত্মোপলব্ধিতে সক্ষম হলেন। আবার ফিরে এলেন বিএনপিতে। ২০০১ সালে নির্বাচিত হলেন এমপি। সেই সঙ্গে দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতেও জায়গা করে নিলেন। এ রকম উদাহরণ ভূরি ভূরি আছে। কেউ হয়তো বলতে পারেন, এতে উনাদের দোষ কোথায়? দল তাদের নিয়েছে, তাই তারা গিয়েছেন। অকাট্য যুক্তি। অস্বীকার করার উপায় নেই। আর বক্ষ্যমাণ নিবন্ধে আলোচনাও করা হচ্ছে বিএনপি নামক দলটির নেতৃত্বের দূরদৃষ্টির অভাব ও অবিমৃশ্যকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে। যেগুলো প্রমাণ করে দলটি সত্যিকার অর্থেই শত্রু-মিত্র নির্ধারণে ভুল করে।

নিকট অতীতে কী দেখা গেল? ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর বিএনপি পড়েছিল মহাসংকটে। মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া জরুরি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় অবতীর্ণ হলেন রাজনীতি থেকে খালেদা জিয়াকে মাইনাস করার এক অপরিণামদর্শী খেলায়। ঘোষণা করলেন কথিত সংস্কার প্রস্তাব। তার সঙ্গে প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে শামিল হলেন বহু বিএনপি নেতা। বেগম জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর তাদের তৎপরতা আরও গতিশীল হলো। কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া দলের গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে মহাসচিব আবদুল মান্নান ভূঁইয়া ও যুগ্মমহাসচিব আশরাফ হোসেনকে দলের সব পদ-পদবি ও প্রাথমিক সদস্য থেকে বহিষ্কার করেন। মহাসচিবের দায়িত্ব দেন স্থায়ী কমিটির প্রবীণ সদস্য খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে। তিনি সেই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে বিশ্বস্ত একজন সেনাপতির ন্যায় দলকে নেতৃত্ব দেন, তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ রাখেন। ২০০৮ সালের ৩০ অক্টোবর দলের প্রবীণ নেতা এম সাইফুর রহমানের বাসায় সরকারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় স্থায়ী কমিটির সদস্যদের একটি সভা; যেখানে জনা চারেক নেতা উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে ঘোষণা করা হয়, অসুস্থতার কারণে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব পদ থেকে অব্যাহতি এবং তদস্থলে মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদকে অস্থায়ী মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত করা হলো। যদিও বিএনপির মাঠ পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের কাছে ওই ঘোষণা মোটেই সমর্থন লাভ করেনি। ফলে সরকার ও বিএনপির সংস্কারপন্থিদের সব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। ওয়ান-ইলেভেনের  সময় বিএনপি বা বেগম জিয়ার বিবৃতি স্বাক্ষর করার লোক ছিল না। প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় তার প্রেস উইংয়ের এক কর্মকর্তা ভয়ঙ্কর ঝুঁকি সত্ত্বেও সে কাজটি করেছেন। কিন্তু অবাক কা- হলো, ওয়ান-ইলেভেনের কালো মেঘ সরে যাওয়ার পর যেই সুদিনের সূর্য মুখ দেখল, সেই লোকটি হারিয়ে গেল। দল থেকে সে ছিটকে পড়ল! তাকে আর কাছেই ঘেঁষতে দেওয়া হলো না বিএনপির! দলের জন্য, নেত্রীর জন্য ঝুঁকি নিয়ে কাজ করার এ ‘অভিনব পুরস্কারে’ হতাশ তিনি অবশেষে দলের সঙ্গে সব সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেছেন। পক্ষান্তরে খালেদা জিয়াকে দল ও রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কুশীলবদের অনেকেই সাদর অভ্যর্থনা পেয়েছেন দলে। যে মেজর হাফিজ অস্থায়ী মহাসচিব হয়েছিলেন, তিনি এখন দলের ভাইস চেয়ারম্যান! এমনিভাবে ওয়ান-ইলেভেনের দুঃসময়ে খালেদা জিয়াকে ফেলে চলে যাওয়া অনেকেই এখন দলের মধ্যে পাকাপোক্ত আসন নিয়ে বসে গেছেন। লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাহবুবুর রহমান, জহিরউদ্দিন স্বপন, মফিকুল হাসান তৃপ্তিদের মতো অনেকেই ফিরে এসে ছড়ি ঘোরাচ্ছেন দলের ভিতর।

ওয়ান-ইলেভেনের সংকটের দিনগুলিতে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন ও ব্রিগেডিয়ার হান্নান শাহর সাহসী ভূমিকার কথা কে না জানে? কিন্তু বিপদ কেটে যাওয়ার পর তারা দলে যে অবজ্ঞা-অবহেলার শিকার হয়েছেন তা দুঃখজনক। ২০০৯ সালে বিএনপির পঞ্চম কাউন্সিলে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের সঙ্গে চরম অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়। আর তা দলের চেয়ারপারসনের জ্ঞাতসারেই। সিদ্ধান্ত ছিল কাউন্সিল অধিবেশনেই তাকে মহাসচিব নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। কিন্তু কতিপয় ক্রীড়নকের কারসাজিতে দুপুরের বিরতির পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। তারেক রহমানকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ঘোষণা করা হলেও খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে মহাসচিব নির্বাচিত করা হলো না। বিমর্ষবদনেই সেদিন সন্ধ্যায় খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে সম্মেলনস্থল ত্যাগ করতে দেখেছি। গাড়িতে ওঠার সময় আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন, ‘মোহন, এই দলের সামনে ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে।’ বিস্মিত হওয়ার আরও বাকি ছিল। সম্মেলনের কয়েকদিন পর দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সিনিয়র যুগ্মমহাসচিবের নাম ঘোষণা করলেন চেয়ারপারসনের এক স্বঘোষিত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা। মহাসচিবের নাম কোথায় -এ প্রশ্নের জবাবে তিনি সাংবাদিকদের জানালেন, ‘নতুন মহাসচিব নিযুক্ত না হওয়া পর্যন্ত বর্তমান মহাসচিবই দায়িত্ব পালন করবেন।’ রাগে অপমানে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন দল থেকে ইস্তফা দিতে উদ্যত হয়েছিলেন। তার ঘনিষ্ঠ কিছু শুভানুধ্যায়ী অনেক অনুনয়-বিনয় করে তাকে ওই সিদ্ধান্ত থেকে বিরত রাখতে পেরেছিলেন। এরপর বছরখানেক বেঁচেছিলেন খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। তবে সেদিনের সেই অপমান তিনি ভুলতে পারেননি। মারা যাওয়ার মাসখানেক আগে তাকে দেখতে গিয়েছিলাম তার আরমানিটোলার বাসায়। বিছানায় শায়িত তিনি বলেছিলেন অনেক কথা। তার মধ্যে একটি কথা এখনো আমার খুব মনে পড়ে। লাঞ্ছনা-বঞ্চনার কথা বলার একপর্যায়ে তিনি বললেন, ‘ম্যাডামের চারপাশে যেসব জুটেছে তারা উনাকে নেতা-কর্মীদের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেবে। আমি হয়তো মরে যাব। তোমরা দেখ, এমন একদিন আসবে, যেদিন তার ঘোরতর বিপদে কেউ এগিয়ে আসবে না।’ আজ বেগম জিয়া জেলে। তার মুক্তির আন্দোলন কেবলই দলের কতিপয় নেতার মুখের বুলি। কেউ তো রাজপথে দাঁড়িয়ে তার মুক্তির দাবিতে আওয়াজ তুলছে না। জনগণকে সম্পৃক্ত করতে পারছে না! তাহলে কি খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সেদিন যথার্থই বলেছিলেন?

একটি রাজনৈতিক দলকে তার অভীষ্টে পৌঁছতে হলে শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে হয় আগে। শত্রু সব সময় বাইরে থাকে না, ভিতরেও থাকে। বাইরের শত্রু চিনতে বিশেষ বেগ পেতে হয় না। কিন্তু ভিতরের শত্রু চেনা মুশকিল। কেননা এরা অবস্থান করে বন্ধুবেশে। যারা তাদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারে, তারা রক্ষা পায়। আর যারা সেই শত্রুদের পরমাত্মীয় ভেবে ঘরে ঠাঁই দেয়, তারাই মারাত্মক ক্ষতির মুখোমুখি হয়। ঘুণপোকা যেমন ছোট্ট ছিদ্র করে ভিতরে ঢুকে কাঠকে ভঙ্গুর করে দেয়, এরাও তেমনি ভিতর থেকে একটি দলের শক্তি নিঃশেষ করে দিতে থাকে। ফলে দলটি ক্রমে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। আজ বিএনপির যে অবস্থা তা কি অনুরূপ নয়? দলটি এখন বন্ধু খুঁজতে দেশের বাইরের ছোটাছুটি করছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক তারই প্রমাণ। দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে বৈঠক করাকে কেউই সমীচীন মনে করেন না। লক্ষণীয় হলো, বিএনপি ওই বৈঠকে বাংলাদেশে কর্মরত সব হাইকমিশন বা দূতাবাসের কর্মকর্তাকে দাওয়াত দিলেও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইউএনডিপিসহ ৭টি দেশ ও সংস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের কূটনীতিক উপস্থিত হয়েছিলেন। বাকিরা এলেন না কেন? এতে বোঝা যায় বহির্বিশ্বেও বিএনপির মিত্র বা শুভানুধ্যায়ীর সংখ্যা কমে এসেছে। আর তার যথেষ্ট যুক্তিসংগত কারণও আছে। দলটির আন্তর্জাতিক সম্পাদক ও সহসম্পাদকদের তালিকার দিকে তাকালেই বিষয়টি অনুধাবন করা সম্ভব। যারা কখনো কোনো কূটনৈতিক মহলে চলাফেরা বা কথাবার্তা বলেননি, তারাই ওইসব পদে অধিষ্ঠিত হয়ে আছেন। রাজনীতির ওইসব বালক-বালিকা বিদেশি জাঁদরেল কূটনীতিকদের সামনে অকুণ্ঠ চিত্তে কথা বলতে কতটা সক্ষম, তা বোধকরি ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না।

‘ঘরের শত্রু বিভীষণ’ বলে একটি প্রবাদ বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ কাউকে ব্যাখ্যা করে বলার দরকার পড়ে না। গত ৪১ বছরে বিএনপি যতবার বিপর্যয়ে পড়েছে, ঘরের শত্রু বিভীষণরাই তার পেছনে কলকাঠি নেড়েছে। শত্রু-মিত্র চিহ্নিত করতে শীর্ষ নেতৃত্বের ব্যর্থতার কারণেই দলটিতে  দুর্যোগ ফিরে ফিরে আসে। ভবিষ্যতে যে আবারও তেমনটি ঘটবে না, তার নিশ্চয়তা কে দেবে?

             লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে